নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শৃঙ্খল ভাঙ্গতে গিয়ে আটকে যাই বারে বারে...

লেখা লেখি আমার কাজ না আমি পাঠক

নষ্টছেলে তানিম

আমি একটা 'আমি' হবো এই ইচ্ছা ও আকাঙ্খায় কেটে গেছে দুইটি দশক হই হই করে হয়ে ওঠা হয়নি পূর্ণাঙ্গ ভাবে কখনই অতঃপর আমার ইচ্ছারা ডালপালা মেলেছে আজ কত শত প্রতিক্ষা প্রহর শেষে, কত শত সাধনার পর আমি একটা 'আমি' হব এই চিন্তায় কেটে যায় রাত

নষ্টছেলে তানিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

অনুগল্পঃ এটা গল্প হতেও পারতো ...

১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩

- শোন আমাদের এই প্রেমের একটাই নাম দেওয়া যায় "বিরক্তিকর প্রেম "

- মানে ? !!

- মানে কি আবার বিরক্তিকর প্রেম ।

- কি বলতে চাস তুই ?

- যা বলার তাতো বললামই !!

- আজ এতবছর পর তোর এই মনে হল ?

- এত বছর পর কেন প্রথম থেকেই একরকমই মনে হচ্ছিল আজ বললাম ।

- তাই তাহলে একটা ভাল প্রেম খুজে নে আমি চললাম ।

পরিস্থিতি নাগালের বাইরে , হাতটা ধরে বললাম একটা প্রশ্ন আছে

- কি?

- আচ্ছা এতবছর পর তুই আমাকে কতটুকু চিনলি ?

আমি আঁখি নামের মেয়েটির চোখের দিকে তাকিয়ে আছি । ওর চোখ একটা প্রশ্নেরর উত্তর খুঁজছে ...

ওকে খুজতে দেওয়া উচিত এর মধ্য আমার একটু স্মৃতি ভ্রমণ করা উচিত ।

আঁখির সাথে আমার পরিচয় ভার্সিটি কোচিং করতে গিয়ে । নাম জানা পরিচয় । কথা বার্তা হত খুব কম ।

প্রথমবার কারোই ভার্সিটি হয় নাই সম্পর্ক তখনই বলতে গেলে শুরু আমি আর আঁখি একি ডিপার্টমেন্টে আর সুজন রসায়নে ।

আমাদের মাঝখানে সুজন কই দিয়া আসলো । ওতো আসবেই আমাদের দুইজনের সবচেয়ে ভাল বন্ধুটির নাম সুজন । সুজনকে নিয়ে পরে একদিন বলব ।

ক্লাসের পর আমাদের প্রতিদিন আড্ডা হত ।

আপনারা এত তারাতারি প্রেমের গন্ধ পাচ্ছেন তাহলে হবে ?

গল্পে বিচ্ছেদের দরকার আছে এবার বন্ধুদের বিচ্ছেদ হবার পালা পরের বছর সুজন ঢাকা একটা ভার্সিটিতে চান্স পেল , আর আঁখি খুলনা ততদিনে বেশ ভাল একটা সম্পর্ক হয়ে গিয়েছিল । একা রইলাম আমি ।

আমি আমার পুরনো বন্ধুদের মাঝেই থেকে গেলাম । দূরত্ব বাড়ল , পরিবর্তন হল সম্পর্কের । সুজন আরও কাছে আসলো আঁখি দূরে গেল ।

যোগাযোগটা কমে গেল একটা পর্যায়ে শূন্যের কোঠায় । একটা কাজ ও সবসময় করত আর সেই কাজ আমি কখনো করতাম না, "বার্থডে উইস" ।

কথা, বলতে গেলে ঐ সময়ই হত আমাকে উইশ করার সময় আর ওর উইশ না করার সময় । রাগ হয়ে আমাকে ফোন দিত তার পর ঝারত গালাগালি

করত আমি মনে হয় ওর ঐ গালাগালির প্রেমে পরে গেছিলাম



অনেক দিন পর ......

ততদিনে অনেক গাছের অনেক পাতা ঝরে পরেছে, অনেক পাখির বাসা ভেঙ্গেছে, হয়ত আখিরও ভেঙ্গেছে



- শালা , শয়তান ,বান্দর , কুত্তা !!

- মানে কি

- এতদিন খবর নিশ নাই ক্যান?

- আঁখি খবর নেওয়ার কথা ছিল তোর লাস্ট ফোনটা আমি করেছিলাম ।

- হুম হইছে ক্যামন আছিস

- তোমারে ছাড়া কি ভাল থাকা যায় সোনা?

- হইছে আর দরদ দেখাতে হবে না

- আচ্ছা দেখামু না তা তোর কি খবর ক ? ( আমি ইতোমধ্যে ভদ্রলোকের ভাষা ছেড়ে আঞ্চলিক ভাষায় অবতরণ করা শুরু করছি)

- কোন খবর নাই ।

- তা তোর ছ্যাকা খাবার কি খবর ?

- নো ছ্যাকা

- হ হইছে তুমি ছ্যাকা না খাইয়া পুরান বয়ফ্রেন্ড রে মনে করবা এইটা আমি বিশ্বাস করি ?

কথা চলতেই থাকে ...

এরপর প্রায়ই কথা হত বলা যায় প্রথম প্রেমের দ্বিতীয় শুরু ।

নাহ প্রেমে পড়ার সময় এখনো হয়নি অনেক কথা হলেও প্রতিদিন হত না ২-৩ দিন পর পর ম্যারাথন কথা

এরপর সে সিদ্ধান্ত নেয় ভালোবাসা দিবসে সবাইকে ভালোবাসা বিলবে ফেসবুকে আইডি খুলবে । খুলুক

এরপরের টা গল্প...

ফেসবুকে সাধারনত কাউকেই আমার চ্যাটে নক করা হয় না গল্প করার জন্য ।

নক করত আঁখি

- জানু

- বলো ।

- খাইছ

- নাহ তুমি

- নাহ এখন রান্না করব করব তারপর খাব

- আহা কি কষ্ট !!

- তুমি খাইয়া নাও গো

- এহ কি দরদ এত ভালোবাসা কই যে রাখি

- পকেটে রাখো

- তোমার যে ভালোবাসা তা রাখতে হলে পকেট কাইটা ছোট করতে হবে ।

- আমি কিন্তু কাইন্দা দিমু

- টয়লেট টিস্যু দিমু ?

- দরকার নাই তোর টিস্যু তুই রাখ

- আছে আছে যার যা লাগে তারে তো তাই দিতে হবে

- তাই

- হুম

- কুত্তা,হারামজাদা,বান্দর ।

- তোর যে এত রুপ আগে জানতাম না

- আমি জানতাম

- তুই তো জানবিই বুড়ি

- হুম তুই তো বাচ্চা

- ওকে লেটস চেক ইট .........

এইভাবেই চলতে ছিল আমাদের কথা তুমি দিয়ে শুরু তুইতে শেষ মাঝখানে রোমান্টিক, নরম, গরম,সামাজিক, অসামাজিক সকল কথাই বলা হত । চলছিল ভালই...

প্রেমে পরতে হলে একটা টুইস্ট এর দরকার হয় আমাদের মাঝেও হল তা হলো ,একটা ভুল বোঝাবুঝি কয়েকদিন যোগাযোগ বন্ধ । তখনই বুঝেছিলাম প্রেমে পরেই গেছি ক্রেন দিয়েও আর উঠানো যাবে না ।

সব ঠিক হল বলতে গেলে ওই সব ঠিক করল । তারপর থেকে আমার প্রেম মিশন শুরু !! তথাকথিত উপায়ে আমার দ্বারা প্রেম সম্ভব না একটু অন্য উপায়ে যেতে হবে শুরু হল সাহিত্য চর্চা তবে অখাদ্য সাহিত্য চর্চা এবং তার উদ্গিরন হত আঁখির ফেসবুক ওয়ালে, উদ্দেশ্য ত্যাক্ত বিরক্ত হয়ে আমাকে ভালোবাসি বলা !! আচ্ছা আমি ওর ওয়ালে লিখছি তাতে ও আমাকে ভালবাসি কেন বলবে ?

প্রথমতঃ ওর আর আমার অবস্থান টা ভিন্ন আমার পাগলামিতে কে কি মনে করে তাতে আমি খুব কমই কেয়ার করি কিন্তু ওর কেয়ারিংটা বেশি ।

দ্বিতীয়তঃ ওর ওয়ালে ওর স্যার সিনিওর,জুনিয়র আছে,আর সেটাই আমার বড় এডভান্টেজ ও আমাকে কিছু বলতেও পারবে না সহ্য ও করতে পারবে না । আমাদের ভিতর বন্ধুত্বটা নষ্ট করা ওর আর আমার কারো পক্ষেই সম্ভব না । তাই রিস্ক নিয়েই কাজটা করেছিলাম ।

তৃতীয়তঃ প্রত্যেকটা মেয়ের ভিতরই কাছাকাছি থাকা ছেলের প্রতি একটা সফট কর্নার থাকে ।

বলাই যায় আমি সফল ৪-৫ দিনের মাথায় ত্যক্ত বিরক্ত হয়ে আমাকে ফোন দিল ২দিন ফোন রিসিভ করি নাই তারপর আবার চ্যাটে

- কি শুরু করছিস তুই?

- শুরু করার তো কিছু নাই

- এই সবের মানে কি ?

- মানে না বোঝার মত ছোট তুমি না

- তুই কি যা বলছিস বুঝে বলছিস?

- হা বুঝেই বিলছি

- তুই কি সিরিয়াস?

- হ্যাঁ

- আমি আবার বলছি তুই কি সিরিয়াস?

- হ্যাঁ

- আমি শেষবার বলছি তুই কি সিরিয়াস?

- প্রশ্ন যতবার হোকনা না কেন ২+২ এ চারই হয় ।

- ওকে আমাকে ফোন দে

ফোন দিয়েছিলাম সুখের ফোন অনেক শর্ত সাপেক্ষে আমাদের "বিরক্তিকর ভালোবাসার" হালখাতা খোলা হল যদিও তার শর্তের কোনটাই আমি পুরন করি নাই এখনো !!

কি হইছে বুড়া বয়সে ভীমরতিতে ধরছে ? ধাক্কা খেয়ে স্মৃতি ভ্রমণ থেকে ফেরত আসলাম এখন বাস্তবে আমি

- আরে বাপজ বুড়া হলাম কিভাবে আর ভীমরতি মানে কি ?

- বিয়ের পাঁচ বছর পর বউয়ের দিকে এমন ভাবে তাকিয়ে থাকলে ওটাকে ভীমরতি বলে ।

হ্যাঁ আমাদের দেখতে দেখতে বিয়ের পাঁচ বছর পার করে এসেছি কিন্তু তারপরও আমরা নিয়ম করে ঝগড়া করি, । অফিস ফাকি দিয়ে, বাবা মাকে ফাকি দিয়ে ডেটিং করি মাঝে মধ্যে ধরাও খাই

এবং আমাদের ৪ বছরের ছেলের কাছে মিষ্টি বকাও খাই । এবং ডেটিং এর এই সময়ে আমরা তুমি শব্দটা ভুলে গিয়ে তুই বলি । Allz are happening in oUr love .

- চলো বাসায় যাই ।

- চলো ...



কি গল্পের হ্যাপি এন্ডিং হল ? চলেন তাহলে নামকরণের সার্থকতা খুজি !!

গল্পের রিক্যাপ হোক , সমবয়সী একটা মেয়ে একটা ছেলের থেকে অনেক বেশি ম্যাচিউরড হয় আঁখি তার প্রমাণটা ভালভাবেই দিয়েছিল যেদিন আমি ওকে প্রপোজ করি..

আমাদের ভিতর বন্ধুত্বের সম্পর্কটাই সব থেকে ভাল ও বুঝাতে বাধ্য করেছিল সেদিন সেই ফোনে । কোন সম্পর্ক আবেগে হয় না বাস্তবতাটা অনেক জরুরী । ভার্সিটির ফার্স্ট গার্ল জাতীয় ভার্সিটির শেষ সারির

ছেলেটির সাথে বন্ধুত্ব হতে পারে প্রেম নামের সম্পর্কটা সিনেমায় হয় । অতএব প্রেম হয় নি ।

কি গল্পের আনহ্যাপি এন্ডিং হল ? হ্যাঁ হতেও পারে ... তাইতো এটা গল্প হতেও পারতো ...

ঐযে টুং করে একটা শব্দ হলো

-শালা কতক্ষণ ধরে ম্যাসেজ দিচ্ছি কই গিয়া মরছস?

-নাগো তোমারে ছাড়া কি মরতে পারি ...



পূর্বে ফেসবুকে প্রকাশিত

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৫৩

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: এটা প্রেম বিষয়ক একটা রম্য রচনা হতে পারে, কিন্তু কোন অবস্থায়ই অণুগল্প হতে পারে না। অণুগল্পের বৈশিষ্ট্যের সাথে এই গল্পের কোন মিল নাই। যাহোক, রম্য রচনা হিসাবে যথেষ্ট মজা পেয়েছি পড়ে।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:৪৮

নষ্টছেলে তানিম বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য । আসলে গল্পের/কবিতার প্রকারভেদ সম্পর্কে আমি নিশ্চিত না কোন লিঙ্ক থাকলে শেয়ার করলে উপকৃত হব । আমি রম্য করতে চাইনি প্রেম এবং বাস্তবতা মিশিয়েই কিছু একটা করতে চেয়েছি ।

২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৩:২০

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আমি একটা পোস্টে অণুগল্প সম্বন্ধে নিচের মন্তব্যটা করেছিলাম। এটা পড়লে অণুগল্প সম্বন্ধে একটা ধারণা পাবেন আশা করছি। মন্তব্যটাতে আরও দু'জন ব্লগারের কথাও আছে। যারা অন্য ব্লগে লিখেন।
******************

আমার মনে হয় অনুগল্প এক বা দুই প্যারায় হলে ভাল ৷ আর সার্থক শব্দ নির্বাচন কিন্তু বৃহৎ বাক্য অনেকাংশে ছোট করে দেয় ৷ ছোট গল্পের প্লটই এ গল্পের বিবেচ্য ৷ অনুগল্প হিসেবে আকৃতি কিঞ্চিৎ দীর্ঘ হয়েছে আরো নাতিদীর্ঘ হলে পাঠক কিছু প্রশ্নোত্তর খুঁজতে বারবার গল্পটি পড়তে বাধ্য হত নিশ্চয় ৷ বাক্য গঠনে আরেকটু যত্নবান হলে ভাল হত অনেক সময় যথার্থ শব্দ ব্যবহারে বাক্যের রূপান্তর ঘটে পাঠক মনে ৷ যাই হোক চূড়ান্ত বিচারক কিন্তু লেখক নিজেই ৷ কলম বা কাঁচির মালিক আপনার চিন্তাশক্তি ৷

অনুগল্প প্রসঙ্গে জনাব শাহরিয়ার সোহেল তার প্রবন্ধে বেশ সুন্দর বলেছেন। সেখান থেকে কিছু অংশ তুলে ধরছি। আশা করি আপনি উপকৃত হবেন।

“অনুগল্পে আসলে অনুভবের বিষয়টি থাকে প্রকটতরভাবে। ঠিক কবিতা নয়, আবার ঠিক ছোটগল্পও নয়; এর মাঝামাঝি অনুগল্পের অবস্থান। অনুগল্প মূলত ফোরডাইমেনশন বা চতুর্মাত্রিক। সব দিক থেকেই যার বিশ্লেষণ করা সম্ভব। একটি লাইনের অর্থ বহুভাবে বিশ্লেষিত হবে, তবে অপ্রাসঙ্গিক বা শৃঙ্খলহীনভাবে নয়।অদৃশ্য সুতার বাঁধনি থাকবে অবশ্যই। ছোটগল্প যদি নৃত্য হয়, অনুগল্প হবে একটি সার্থক ভাবমুদ্রা। তবে সেই ভাবমুদ্রা থেকে নৃত্যের পুরোটুকুই আস্বাদন করাসম্ভব হবে। ছোটগল্প সমাজের কথারূপ ব্লু-প্রিন্ট, অনুগল্প সম্ভাবিত সমাজের কথাকলি নির্দেশ। অনুগল্প কোনো আকস্মিক ঘটনা নয়, সুনিয়োজিত ঘটিতের ওপরএক সারি অর্থবহ শব্দের টেরাকোটা নির্মিতি।
অনুগল্পের বলার প্রয়াসটি বিদ্যুৎ চমকের মতন; যা এক মুহূর্তে সমস্ত আকাশ চিনিয়ে দেয়, দেখিয়ে দেয় এবং যা শুধু অবাকই করে না, মোহিত করে। সে আসেসংক্ষিপ্ত অবয়বে পূর্ণতার ব্যাপ্তি নিয়ে। যেন কচুপাতার ওপর টলমলে শিশিরে সমস্ত আকাশ। a neat critical wisdom is must there. একটি পূর্ণ বিজ্ঞতার ছাপঅবশ্যই অনুগল্পে থাকবে। অনুগল্পের ভাষা হবে অবশ্যই সংক্ষিপ্ত ও ঘনত্বসমৃদ্ধ। অনুগল্পে লিখতে হলে চাই সমূহ ভাষা, ভোরের ভাষা; যা সমস্ত দিনকেইআলোকপাত করে। কবিতার মতো ব্যক্তিক ভাষা বা সন্ধ্যা ভাষা নয়। যদি বলা হয়, কাদম্বিনী মরিয়া প্রমাণ করিল যে, সে আগে মরে নাই। এটাই কিন্তু সমূহ ভাষারউদাহরণ।
অনুগল্প পিকাসোর গোয়ের্নিকা বা মাতিসের আকাশের মতো বৃহৎ; তবে অনুগল্প ব্যঞ্জিত করে না, ব্যক্ত করে।
অনুগল্পের শব্দকে অবশ্যই প্রতীকী হতে হবে। প্রতিটি শব্দ থেকে মূর্ছিত হবে অসংখ্য গুঞ্জন, যেমন : গঙ্গা শব্দটি অনুগল্পে ব্যবহৃত হলে, এর অর্থ অনেক প্রকারহতে পারে। এটি হতে পারে লৌকিক নদী, পবিত্র তরল পদার্থ, একজন দেবী বা অসংখ্য myth-এর ধারক। পাঠকই খুঁজে নেবেন কিভাবে শব্দটি লেখক ব্যবহারকরেছেন।
অনুগল্পের দর্শন ব্যাপক, ভয়াল, খণ্ডিত চিত্রকল্প। অনুগল্পে সব কিছু বলে দেয়া হয় না, শুধু ইঙ্গিত করা হয়। পাঠক সেই ইঙ্গিত অনুযায়ী এগিয়ে যাবেন।”

৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৩:২২

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: সামুর একজন গুণী ব্লগার এ,টি,এম মোস্তফা কামালের নিচের পোস্টটা পড়লে ছোট গল্প সম্বন্ধে ভালো ধারণা পাবেন, যা আপনাকে ছোট গল্প লেখার জন্য যথেষ্ট সাহায্য করবে আশা করছি।

ছোট গল্পের ভিতর বাহির

৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৩:২৫

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: নীরেন্দ্র চক্রবর্তীর 'কবিতার ক্লাস' নামে একটা বই আছে। সেটা সংগ্রহ করে নিলে আশা করবো কবিতা লেখার ব্যাপারে আপনাকে যথেষ্ট সাহায্য করবে। আমার কাছে এটা কোন লিংক নাই। দুঃখিত।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৩৩

নষ্টছেলে তানিম বলেছেন: আপনার কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার ভাষা নেই , ধন্যবাদ দেব কিনা এবং তাতে আপনার এই সাহায্যর সঠিক মূল্যায়ন হবে কিনা সেটা নিয়ে ভাবছি । শুধু একটি কথা বলতে পারি সবাই সাহায্য করতে পারে না আর যে পারে তার সে ক্ষমতা জুগে জুগে বৃদ্ধি পাক ...

৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৩:২৬

একজন বোকা মানুষ বলেছেন: সংলাপ ভিত্তিক ঘটনা সাজানোতে আপনার দহ্মতা নজর কারার মতো । নাটক লিখায় আগ্রহ আছে? থাকলে বেইলি রোডে এসে আওয়াজ দিয়েন :)

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৩৮

নষ্টছেলে তানিম বলেছেন: কমেন্ট করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । আসলে আমি তেমন ভাবে লিখতে পারি না আপনি যে মূল্যায়ন করেছেন তা আপনার নিজ গুনে । তবে লজ্জা পেয়েই বলছি সুযোগ ২ টা গল্প দিয়ে নাটক করার ইচ্ছে মাঝে মধ্যে মনে উকি ঝুকি দেয় । কোন সুযোগ নেই তাই ওটা নিষ্প্রাণই থেকে যায় । :)

৬| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:০৪

রাগিব নিযাম বলেছেন: ভালো লেখা দেখলাম অনেকদিন পর। চালিয়ে যান। ++

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৮

নষ্টছেলে তানিম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । পরীক্ষা ছিল তাই আপনার কমেন্ট দেখতে দেরি হয়েছে তাই ক্ষমা করবেন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.