![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
http://www.facebook.com/samimblog আমি স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসি। স্বপ্ব দেখতে এবং স্বপ্ন দেখাতে চাই আজীবন।
(প্রকাশসত্ব সংরক্ষিত)
প্রথম পর্ব
২য় পর্ব
৩য় পর্ব
(আগের পর্বের পর)
এই যে পর্যালোচনা শেষে বললাম The International Crimes (Tribunals) Act 1973 এর মাধ্যমে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্ভব, তারপরেও কেন এতবছর হয়ে গেলেও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হচ্ছে না? সেটা রীতিমতো বড় রকমের প্রশ্ন বটে। The International Crimes (Tribunals) Act 1973 এর অধীনে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকাজ শুরু করতে হলে tribunal গঠন করতে হবে। আর সেই tribunal গঠন সম্পর্কে বলা হয়েছে The International Crimes (Tribunals) Act 1973 এর ৬ নং ধারায়।৬(১) ধারায় বলা হয়েছে-
“For the purpose of section 3, the Government may, by notification in the official Gazette, set up one or more Tribunals, each consisting of a Chairman and not less than two and not more than four other members.”
এখানে লক্ষ্য করুন may শব্দটির ব্যবহার। অর্থাৎ সরকার ইচ্ছে করলে এক বা একের অধিক tribunal গঠন করতে পারবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোন সরকারেরই এই ইচ্ছাটা হয় নি। তাই এত বছর পরেও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হয় নি।তিন অক্ষরের দুর্বল শব্দের ব্যবহার যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকাজ দীর্ঘায়িত করেছে। অথচ এখানে may শব্দের পরিবর্তে shall অথবা will ব্যবহার করলে সরকারকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য অবশ্যই tribunal গঠন করতে হতো। আর tribunal গঠন হলে নিঃসন্দেহে যুদ্ধাপরাধদের বিচার সম্ভব।
বর্তমান সরকারের আমলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিষয়টি আলোচিত বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে।বর্তমান সেনাপ্রধাণ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করার কথা বলেছেন। মিডিয়ায় যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হচ্ছে। জনসাধারণও চাচ্ছে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হোক। সুতরাং আমরা প্রত্যাশা করতে পারি- সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য tribunal গঠন করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ব্যবস্থা করবে।
আর এই কাজটি যদি বর্তমান সরকারের পক্ষে সম্ভব নাও হয় তাহলে অন্তত এই সরকার যেন The International Crimes (Tribunals) Act 1973 এর ৬(১) ধারায় may শব্দের পরিবর্তে shall অথবা will শব্দের প্রতিস্থাপনের ব্যবস্থা করে যায়। যাতে পরবর্তীতে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কাজ এগিয়ে যায়।
আলোচনার সবশেষে পরিস্কার করে বলা যাক, স্বাধীনতার এত বছর পরেও কেন আমরা যুদ্ধাপরাধদের বিচার চাই। হিংসা, প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে আমরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই না। আমরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই মানবতার ইতিহাসে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে। মানবতার বিরোদ্ধে ১৯৭১ সালে যে অপরাধ সংগঠিত হয়েছিল তার বিচার অবশ্যই প্রত্যাশিত। পরবর্তীতে যাতে কখনোই এ ধরনের অপরাধ সংগঠিত না হয় তা নিশ্চিতের জন্য যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে হবে।
তৎকালীন আইনমন্ত্রী শ্রী মনোরঞ্জন ধরের কথাও মনে পড়ে। আমরা সমস্ত সভ্য জাতির চোখে পরিহাসের পাত্র হতে চাই না। যুদ্ধাপরাধের বিচারের ক্ষেত্রে Limitation Act প্রযোজ্য নয়। সুতরাং আজ হোক কাল হোক যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হতেই হবে। সেই দিনটির জন্য আমরা অপেক্ষা করে আছি। আবারো মনে করিয়ে দিতে চাই শহীদদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা পেয়ে, স্বাধীন দেশে বসবাস করে সমস্ত সভ্য জাতির চোখে আমরা পরিহাসের পাত্র হতে চাই না। চাই না ইতিহাসে অত্যন্ত কদর্য নজীর স্থাপন করতে। সুতরাং আমরা দৃঢ়ভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।
সূত্র :
১. গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান।
২. The Bangladesh Collaborators (secial Tribunals) (Amendment) Order 1972
৩. The International Crimes (Tribunals) Act 1973
৪. Constitutional Law of Bangladesh; Mahmudul Islam
৫. যুদ্ধাপরাধ এবং জেনেভা কনভেনশন : বাংলাদেশ প্রেক্ষিত- আইজ্যাক রবিনসন/জাভেদ হাসান মাহমুদ
৬. যুদ্ধাপরাধদের বিচার এবং বাংলাদেশের সংবিধান – কে এম সোবহান
৭. একাত্তুরের ঘাতকদের কেন বিচার চাই- আমান-উদ-দৌলা
লেখাটির পিডিএফ
১৮ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:২৫
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ১৮ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:২৫
মুকুল বলেছেন: মানবতার বিরুদ্ধে ১৭১ সালে যে অপরাধ সংগঠিত হয়েছিল তার বিচার অবশ্যই প্রত্যাশিত। পরবর্তীতে যাতে কখনোই এ ধরনের অপরাধ সংগঠিত না হয় তা নিশ্চিতের জন্য যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে হবে।
*****
১৮ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:২৬
একরামুল হক শামীম বলেছেন: শহীদদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা পেয়ে, স্বাধীন দেশে বসবাস করে সমস্ত সভ্য জাতির চোখে আমরা পরিহাসের পাত্র হতে চাই না। চাই না ইতিহাসে অত্যন্ত কদর্য নজীর স্থাপন করতে। সুতরাং আমরা দৃঢ়ভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।
৩| ১৮ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:২৫
বিষাক্ত মানুষ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শামীম ।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।
১৮ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:২৭
একরামুল হক শামীম বলেছেন: শহীদদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা পেয়ে, স্বাধীন দেশে বসবাস করে সমস্ত সভ্য জাতির চোখে আমরা পরিহাসের পাত্র হতে চাই না। চাই না ইতিহাসে অত্যন্ত কদর্য নজীর স্থাপন করতে। সুতরাং আমরা দৃঢ়ভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।
ধন্যবাদ বিমা ভাই।
৪| ১৮ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:২৭
মনিটর বলেছেন: শামিম ভাই/ কাজটা অসাধারন করতেছেন ।
১৮ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:২৮
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ মনিটর ভাই।
৫| ১৮ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৪১
একস্লিপ বলেছেন: সহায়ক সূত্রগুলো নিঃসন্দেহে লেখার গুরুত্ব বাড়িয়ে দিয়েছে। আসলে কতোজন যুদ্ধাপরাধীর বিচার হচ্ছে, কী শাস্তি হচ্ছে, সেটি গুরুত্বপূর্ণ নয়। বিচার হওয়াটাই মূল বিষয়। বিচারের প্রক্রিয়া শুরু করলে এ সরকারকেই করতে হবে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগের ওপর আস্থা রাখা যায় না। বিএনপির ওপর তো নয়ই।
১৮ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৪৯
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ঠিক বিচার হওয়াটাই মুল বিষয়। তাহলে ইতিহাসের কাছে আমরা বলতে পারবো-
হে ইতিহাস শুনে রাখো যারা ১৯৭১ সালে মানবতার বিরোদ্ধে অপরাধ করেছে তাদের বিচার আমরা করতে পেরেছি।
সুতরাং যতো তাড়াতাড়ি সম্ভব আমরা যুদ্ধাপরাধদের বিচার চাই।
৬| ১৮ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৩২
রাতমজুর বলেছেন:
শামীম ভাই, মাঝে মাঝে ক্ষেপে উঠি, যদি পারতাম এই নরকের পোকা গুলোকে পায়ের নীচে পিষে মারতে, বা এক কাতারে দাড় করিয়ে খুন করি, কেন জানি আমি ওদের বিচার চাইনা, আমি চাই ওদের মত অমানুষগুলোকে খুন করতে - রক্ত-ঋণ শুধতে, ওদের রক্ত দিয়ে।
১৮ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৪৭
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আমরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই মানবতার ইতিহাসে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে। মানবতার বিরোদ্ধে ১৯৭১ সালে যে অপরাধ সংগঠিত হয়েছিল তার বিচার অবশ্যই প্রত্যাশিত। পরবর্তীতে যাতে কখনোই এ ধরনের অপরাধ সংগঠিত না হয় তা নিশ্চিতের জন্য যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে হবে।
৭| ১৮ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৪১
নাভদ বলেছেন:
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হতেই হবে। +
১৮ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৫০
একরামুল হক শামীম বলেছেন: শহীদদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা পেয়ে, স্বাধীন দেশে বসবাস করে সমস্ত সভ্য জাতির চোখে আমরা পরিহাসের পাত্র হতে চাই না। চাই না ইতিহাসে অত্যন্ত কদর্য নজীর স্থাপন করতে। সুতরাং আমরা দৃঢ়ভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।
৮| ১৮ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৪৪
মুকুল বলেছেন: এই লেখাটি নির্বাচিত পোস্টে রাখার জন্য কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।
১৮ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৫১
একরামুল হক শামীম বলেছেন: মুকুল ভাই আপনার কাছেই প্রথম খবরটি জানলাম। ধন্যবাদ।
৯| ১৮ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৫৩
নেমেসিস বলেছেন:
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।
এই লেখাটি নির্বাচিত পোস্টে রাখার জন্য কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।
১৮ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৫৮
একরামুল হক শামীম বলেছেন: শহীদদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা পেয়ে, স্বাধীন দেশে বসবাস করে সমস্ত সভ্য জাতির চোখে আমরা পরিহাসের পাত্র হতে চাই না। চাই না ইতিহাসে অত্যন্ত কদর্য নজীর স্থাপন করতে। সুতরাং আমরা দৃঢ়ভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।
ধন্যবাদ নেমেসিস ভাই।
১০| ১৮ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৫৪
না বলা কথা বলেছেন: *****
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:০১
একরামুল হক শামীম বলেছেন: শহীদদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা পেয়ে, স্বাধীন দেশে বসবাস করে সমস্ত সভ্য জাতির চোখে আমরা পরিহাসের পাত্র হতে চাই না। চাই না ইতিহাসে অত্যন্ত কদর্য নজীর স্থাপন করতে। সুতরাং আমরা দৃঢ়ভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।
ধন্যবাদ না বলা কথা।
১১| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:০১
রাতমজুর বলেছেন:
বিচার কে করবে শামীম ভাই? ওরাই তো সবখানে হর্তাকর্তা।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:২২
একরামুল হক শামীম বলেছেন: বিচার করবে The International Crimes (Tribunals) Act 1973
শুধু সেই উদ্যোগটা নিতে হবে।
১২| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:০২
নাভদ বলেছেন:
@একরামুল হক শামীম, মাইনাস পরা মাত্র দেইখেন কে দিল।
লেখাটি নির্বাচিত পোস্টে রাখার জন্য কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:২৪
একরামুল হক শামীম বলেছেন: এরইমধ্যে একটা মাইনাস ব্লগ ভিজিটর তুলে ধরছি। বুঝে নিন কে মাইনাস দিতে পারে।
যাইহোক মাইনাস এর বিষয়ে আমি চিন্তিত না।
ধন্যবাদ নাভদ ভাই।
১৩| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:০৯
রাতমজুর বলেছেন:
কর্তৃপক্ষ, ধন্যবাদ লেখাটি নির্বাচিত পোস্টে রাখার জন্য। দয়া করে কি সকল পোস্টেই মাইনাস বা প্লাস দেওয়া ব্লগারের নাম প্রকাশের ব্যবস্থা করা সম্ভব?
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:২৭
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ভাইরে যে মাইনাস দিছে সে সামনে আসতে চায় না। কি আর করা।
তবে আমি সাম্প্রতিক ব্লগ ভিজিটরের একটা লিস্ট দিছি। সেইখান থেকেই ধারণা পাওয়া যাবে।
মাইনাস নিয়া চিন্তিত না। তবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবে...আজ হোক আর কাল হোক। পোস্ট মাইনাস দিয়াও তারা সেই বিচার রুখতে পারবে না। এইটা ভেবে খুব ভালো লাগছে।
১৪| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:১২
দূরন্ত বলেছেন: একরামুল হক শামীমের পরিশ্রম করে লেখাটা স্টিকি করায় খুব ভালো লাগছে।
+
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:২৮
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৫| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:১৩
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: অসাধারণ একটা পোস্ট আগেই বলেছি। স্টিকি করায় সামহোয়ারকে অভিনন্দন, শামীমকেও
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:৩৭
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ পিয়াল ভাই।
১৬| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:২১
একরামুল হক শামীম বলেছেন: সাম্প্রতিক যারা ব্লগ দেখেছেন
রাতমজুর
একস্লিপ
নাভদ
সাগর নীল
পরাগ জাফর
অমি রহমান পিয়াল
দূরন্ত
. . . এখনো খুঁজি
হাসিবুল
রাজপথ_থেকে_বলছি
এদের মধ্য থেকে কয়েকজনকে বাদ দেয়া যায় নিঃসন্দেহে। বাকি কে থাকতে পারে মাইনাস দেয়ার জন্য তা ভেবেই নিন।
তবে যে মাইনাস দিছে তাকে ওপেন চ্যালেঞ্জ করছি পারলে সামনে এসে যেকোন এই সিরিজের যেকোন পোস্টের বিপরীতে যুক্তি খন্ডন করুন। আমি প্রস্তুত।
১৭| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:২৩
নেমেসিস বলেছেন: @ রাতমজুর মনে রাখবেন বিচারকে যারা ভয় পায় তারাই এসব চোরাগুপ্তা মাইনাস দিয়ে যাবে । এই কাজটা তাদের সৎসাহসের অভাবকেই রিপ্রেজেন্ট করছে ।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১:১৬
একরামুল হক শামীম বলেছেন: বিচারকে যারা ভয় পায় তারাই এসব চোরাগুপ্তা মাইনাস দিয়ে যাবে । এই কাজটা তাদের সৎসাহসের অভাবকেই রিপ্রেজেন্ট করছে।
একমত নেমেসিস ভাই
১৮| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:২২
দ্বিতীয়নাম বলেছেন: +
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: অসাধারণ একটা পোস্ট আগেই বলেছি। স্টিকি করায় সামহোয়ারকে অভিনন্দন, শামীমকেও
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:৪৬
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ দ্বিতীয়নাম।
১৯| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:২৩
নাভদ বলেছেন:
তবে যে মাইনাস দিছে তাকে ওপেন চ্যালেঞ্জ করছি পারলে সামনে এসে যেকোন এই সিরিজের যেকোন পোস্টের বিপরীতে যুক্তি খন্ডন করুন। আমি প্রস্তুত।
----------------------------
হ, আর আইছে...
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১:২০
একরামুল হক শামীম বলেছেন:
২০| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:২৬
হমপগ্র বলেছেন: শামীম ভাই অনেক ধন্যবাদ। আপনার কষ্ট সার্থক হোক। এই কামনায়...
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:৪৬
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ হমপগ্র।
২১| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:২৮
রাতমজুর বলেছেন:
@ তাহলে আসুন শামীম ভাই, উদ্যোগটা নিয়েই ফেলি, আপাতত ব্যাস্ত চাকরী নিয়ে, কিন্তু চাকরী ছাড়ছি শিগগীরিই, পুরোটা সময় থাকবো আপনাদের সাথে, উদ্যোগটা যারা নেবে তাদের সাথে।
@ নেমেসিস, সত্য কথা।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১:১৪
একরামুল হক শামীম বলেছেন: এক্ষেত্রে রাষ্ট্রপক্ষকে উদ্যোগটা নিতে হবে। আগে ট্রাইবুনাল গঠন করতে হবে। তারপর অন্যান্য কাজ চলবে।
২২| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:৩০
মিরাজ বলেছেন: চমৎকার একটা কাজ হয়েছে । প্রিয় পোষ্টে রাখলাম ।
শামীম আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:৪৪
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ মিরাজ ভাই। আপনার বলা কথাটা আমার মনে আছে। সবগুলোকে একত্রে করে একটা পোস্ট দিব।
২৩| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:৩০
রাগিব বলেছেন: ধন্যবাদ, শামীম ভাই।
মাইনাস টাইনাস নিয়ে মাথা ঘামাবেন না। বীরশ্রেষ্ঠদের জীবনীও অনেকের সহ্য হয় না। মাইনাসদাতাদের সংখ্যা দেখবেন "কাকতালীয়"ভাবে গো-আ-র জীবনীতে প্লাসদাতাদের সমান।
সব খন্ড এক করে পিডিএফ করে অনলাইনে আপলোড করে দেন। জরুরী এই ডকুমেন্ট এক জায়গায় থাকা দরকার। জায়গা লাগলে আমাকে ইমেইল করে দেন ragibhasan AT gmail
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:৪২
একরামুল হক শামীম বলেছেন: রাগিব ভাই পিডিএফ ফাইল করে আপনাকে পাঠানো হবে।
অনলাইনে আপলোড করবো কিভাবে তা ভালো করে আমার জানা নেই। তবে জানলে করে দিব।
ধন্যবাদ রাগিব ভাই।
২৪| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:৩৫
মানুষ বলেছেন: শামীম মিয়া জটিল কাছ করছো। কপি রাখতে চাই যদি অনুমতি দাও।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:৪৩
একরামুল হক শামীম বলেছেন: গুরু অবশ্যই রাখতে পারেন।
২৫| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:৩৭
অপর মানব বলেছেন: শামীমকে স্যালুট
কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ
মায়না দেনেওয়ালা ছাগুরে গদাম
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১:২৩
একরামুল হক শামীম বলেছেন: অপর মানব ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
২৬| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:৪৬
রাগিব বলেছেন: আমাকে ইমেইলে পাঠিয়ে দিলে আমি আমার ওয়েবসাইটে যোগ করে আপনাকে লিংক দিয়ে দিতে পারি। ফারহান দাউদের দেয়া মুক্তিযুদ্ধের বইয়ের তালিকা ইতিমধ্যেই আপলোড করে রেখেছি ওখানে।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:৫৬
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ঠিক আছে রাগিব ভা্ই। পি্ডিএফ করা শেষে্ আপনাকে মেইল করছি।
২৭| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১:২০
জানা বলেছেন: দারুন....। @শামীম। আপনার শ্রম সার্থক হোক। শেষ পর্বটির জন্যে অপেক্ষায় ছিলাম, যাতে সব ক'টা পর্ব একসাথে নির্বাচিত পোস্টে রাখতে পারি। লেখাটি স্টিকি থাকারও প্রয়োজনীয়তা রাখে। আপনাকে আন্তরীক অভিনন্দন।
ধন্যবাদ।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১:২৮
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ জানা আপু। আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।
২৮| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১:২২
রাশেদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শামীম। অনেক ভালো কাজ হইছে এইটা। আবারো ধন্যবাদ।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১:২৯
একরামুল হক শামীম বলেছেন: রাশেদ ভাই ধন্যবাদ।
২৯| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১:২৩
মানুষ বলেছেন: থাঙ্কস শামিম
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১:৩২
একরামুল হক শামীম বলেছেন: এই লেখাটার একটা পিডিএফ করা হচ্ছে। হলে আপনাকে পাঠিয়ে দিব।
৩০| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১:২৯
দেশপ্রেমিক বলেছেন: দুঃখিত। শ্যাখ মুজিব নিজে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চায় নাই।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১:৩৮
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আপনি কি মাইনাস রেটিংয়ের মাধ্যমে বিচারের বিপক্ষে নাকি?
আবার নিক নিছেন দেশপ্রেমিক!!!!!!!!!
৩১| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১:৩৬
ইউটু বলেছেন: ভালইছে।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১:৪০
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ ইউটু।
৩২| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ২:২৯
দেশপ্রেমিক বলেছেন: হ ... যাগো আপনেরা "যুদ্ধাপরাধী" বলেন তাদের যুদ্ধাপরাধের কোন শক্ত প্রমান এই জাতির সামনে হাজির করা যায় নাই। পেপার ক্লিপিং আর '৭১ এর দালালরা কে কোথায় টাইপের বইরে ঐতিহাসিক দলিল বইলা চালায় দেওনের যুগ আর নাই।
এরচেয়েও বড় কথা, মুজিব সাহেব যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চান নাই। এখন এসব ফাও প্যাচাল পাড়ার কোন অর্থ হয়না।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ২:৪০
একরামুল হক শামীম বলেছেন: The International Crimes Act 1973 provides the government with enormous power to still try the war criminals of 1971 by setting up tribunals without facing legal hurdles since the law makes newspaper reports and photographs of war crimes admissible in court as evidence.
কি বুঝলেন?
ওয়েট, আরো যুক্তি দিচ্ছি। আর শুনে রাখেন অযথা ফাউ প্যাচাল পারতে আসবেন না।
৩৩| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১:৫৩
নাজিরুল হক বলেছেন: প্লাস।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ২:০৮
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ নাজিরুল ভাই।
৩৪| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১:৫৭
প্রিয়তমা বলেছেন: দারুন কাজ করেছেন শামীম ভাই ! অবশ্যই ++++
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ২:০৯
একরামুল হক শামীম বলেছেন: প্রিয়তমা, অনেক ধন্যবাদ।
৩৫| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ২:২৬
অ্যামাটার বলেছেন: "অথচ এখানে may শব্দের পরিবর্তে shall অথবা will ব্যবহার করলে সরকারকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য অবশ্যই tribunal গঠন করতে হতো।"------
আসলে তিন অক্ষরের দুর্বল বা চার অক্ষরের জোরালো শব্দ টা কিছু না, আসল ব্যাপার টা হল সদিচ্ছা,
"বর্তমান সরকারের আমলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিষয়টি আলোচিত বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে"-----
এই প্ড়শ্নটাও আগে উঠেছে, যে এখন যারা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবীতে সোচ্চার, গত পনের বছর তারা কোথায় ঘুমিয়ে ছিলেন, যে কাজটা জনগণ কর্তৃক নির্বাচিত সরকারের করার কথা, তা একটা অনির্বাচিত , জনগণের কাছে অ-দায়বদ্ধ আপদকালীন সরকারের করা কতটা যুক্তি সঙ্গত ?
তবে হ্যাঁ, দ্ব্যার্থহীন আর সকলের মত এটা আমারও চাওয়া, যে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের মুখোমুখি করা হোক,
এবং একটি নিরপেক্ষ ট্রাইবুনালের মাধ্যমে এবং তা যেন কোন বাহ্যিক শক্তি দ্বারা প্রভাবিত না হয়।
তবে এই দাবী বর্তমান সরকারের কাছে না, তাদের কাছে চাওয়া হল তারা যেন শিঘ্রই জনগণের ক্ষমতা জনতার হাতেই ফিরিয়ে দেয়,
আর এই বিচারকার্য যাদের করার কথা, সেই জনগণের সরকারই করুক।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ২:৩৪
একরামুল হক শামীম বলেছেন: শহীদদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা পেয়ে, স্বাধীন দেশে বসবাস করে সমস্ত সভ্য জাতির চোখে আমরা পরিহাসের পাত্র হতে চাই না। চাই না ইতিহাসে অত্যন্ত কদর্য নজীর স্থাপন করতে। সুতরাং আমরা দৃঢ়ভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।
৩৬| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ২:৫৫
দেশপ্রেমিক বলেছেন: ওওও ... আচ্ছা ... তো গোলাম আযম, নিজামী, মুজাহিদ, কামারুজ্জামান যুদ্ধাপরাধ সংঘটন করছে এমন তথ্য পরিবেশন্কারী একটা রিপোর্ট দেখাইলে খুশি হইতাম যেখানে দিন তারিখসহ ওইসব ব্যক্তিদের যুদ্ধাপরাধ সংঘটনের বিবরণ আছে। এমন একটা ফটোগ্রাফ অথবা ভিডিও ফুটেজ দেখাইলে খুশি হইতাম যেখানে গোলাম আযম, নিজামী, মুজাহিদ, কামারুজ্জামানকে যুদ্ধাপরাধ সংঘটন বা বাস্তবায়নের কোন একটা পর্যায়ে দেখা যাবে। কে কবে কোথায় পাকিস্তানের ঐক্যের পক্ষে মিটিং করছে সেই খবর দিয়া পাবলিকরে দুধ বইলা ঘোল খাওয়ানোর চেষ্ট কইরেন না।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৩:১৫
একরামুল হক শামীম বলেছেন: মনে হচ্ছে বেশি বুঝে ফেলেছেন। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবে দেখে কি খুব কষ্ট পাচ্ছেন। আহারে.....
রিপোর্ট, ছবি সবই আছে। ট্রাইবুনাল গঠন হলে খুব সহজেই যুদ্ধাপরাধীদের বিরোদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ করা যাবে।
যান এইখানে অযথা প্যাচাল না পাইরা The International Crimes (Tribunals) Act 1973 মুখস্থ করেন গিয়ে। তারপর আইসেন তর্ক করতে। দেখি আপনি কতোটা পারেন।
৩৭| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ২:৪৪
একরামুল হক শামীম বলেছেন: About the rules of evidence, the law says a war crimes tribunal is not bound by technical rules of evidence, and it shall adopt and apply to the greatest possible extent expeditious and non-technical procedures, and may admit any evidence, including reports and photographs published in newspapers, periodicals and magazines, films and tape recordings and other materials may also be tendered before it, if it deems them as having probative value.
According to the act, a war crimes tribunal will not even require proof of facts for common knowledge, but shall take judicial notice of it.
To ensure smooth trials, the act suspended application of the provisions of the Criminal Procedure Code 1898 and the Evidence Act 1872 in the proceedings of war crime tribunals.
About judgments and sentences, the act says upon conviction of an accused, the tribunal shall award sentence of death or such other punishment proportionate to the gravity of the crime as appears to the tribunal to be just and proper.
The act also limited the scope of appeal against the verdicts of the war crimes tribunal as it says a convicted person may appeal only to the Appellate Division of the Supreme Court against a judgment.
In the act, investigation officers of war crime cases are provided with enormous authorities to enquire into the crimes. The act says any investigation officer, who is appointed by the government, and is carrying out an investigation under the act, may by order in writing, require the attendance before him/herself of any person who appears to be acquainted with the facts and circumstances of the case, and such person/s must attend as so required. Subpoenaed persons are also bound to answer all questions put to him/her by an investigation officer and shall not be excused from answering any question on the ground that the answer may incriminate him/herself, or may tend to directly or indirectly incriminate him/herself.
"Any person who fails to appear before an investigation officer for the purpose of examination or refuses to answer the questions put to him [or her] by such investigation officer shall be punished with simple imprisonment which may extend to six months or with fines which may extend to Tk 2,000, or with both," the act says.
ব্লগার দেশপ্রেমিক (!!!!!) এইবার বুঝে নেন। তারপরেও তর্ক করতে চাইলে আইসেন সব বুঝায়া ব্যাখ্যা করব।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ২:৪৫
একরামুল হক শামীম বলেছেন: এইবার বুঝলেনতো পেপার কাটিঙংয়ের ও কেমন মুল্য আছে?
৩৮| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ২:৪৪
সাগর নীল বলেছেন: ধন্যবাদ একটি তথ্য সমৃদ্ধ লেখা উপহার দেবার জন্য। আমার একটা প্রশ্ন আছে। ৭১ তো কিছু কিছু মুক্তিযোদ্ধা ও যুদ্ধাপরাধে লিপ্ত হয়েছিল। আমার পোস্টটি দেখুন। ছবিসহ ক্লিয়ারলি দেখা যাচ্ছে কিছু মুক্তিযোদ্ধা একটি শিশুকে হত্যা করছে। এই সব মুক্তিযোদ্ধাদেরও কি এই আইনে বিচার করা যাবে?
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ২:৪৯
একরামুল হক শামীম বলেছেন: মুখে বলছেন - ধন্যবাদ একটি তথ্য সমৃদ্ধ লেখা উপহার দেবার জন্য।
অথচ দিয়েছেন মাইনাস। দ্বৈত আচরণতো ভালোই শিখছেন।
৩৯| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ২:৪৬
রাতমজুর বলেছেন:
শামীম সাহেব, আপনার এই লেখাটা কি অবিকৃত ও অবিকল প্রতিলিপি করে প্রকাশসত্ব সংরক্ষিত অবস্থায় আপনার নাম ও ব্লগ লিংক সহ অন্যকোথাও পাবলিশ করতে পারি? (কানাডার কয়েকজনকে ইমেইল ও আমার ব্যক্তিগত অনলাইন স্পেস এর জন্য)।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ২:৪৭
একরামুল হক শামীম বলেছেন: অবশ্যই ভাইজান।
৪০| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ২:৫৩
রাতমজুর বলেছেন:
ধন্যবাদ অনুমতি দেবার জন্য।
৪১| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৩:১৮
আবদুর রাজ্জাক শিপন বলেছেন: চমৎকার পোস্টের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ শামীম !
কতজ্ঞ কর্তৃপক্ষের প্রতি, ধন্যবাদর তাদেরও ।
দেশপ্রেমিক নিক নিয়া যেই বরাহটা দেশেরে অপমান করতেছে, ওরে দুই লাত্থি দিয়া আটকায়া দাও,শামীম !
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৩:২৬
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ শিপন ভাই।
নিক ব্লক করি না আমি। এইটাকে ব্লক করলে আবার অন্য নিকে হাজির হবে। তারচেয়ে যে বিষয় নিয়া আসে আমি যুক্তি দিয়া বুঝায়া দিলাম। অযথা তর্ক করে আর কতোটুকু যেতে পারবে। এদের জন্য করুণা হয়।
৪২| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৩:১৮
রাগিব বলেছেন: আপনার পোস্টগুলোর সম্মিলিত সংস্করণের পিডিএফ আপলোড করে দিয়েছি, Click This Link
লিংকটা যোগ করে দিতে পারেন আপনার পোস্টে।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৩:২৪
একরামুল হক শামীম বলেছেন: যোগ করে দিয়েছি। ধন্যবাদ রাগিব ভাই।
৪৩| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৩:২৭
আবদুর রাজ্জাক শিপন বলেছেন: *কৃতজ্ঞ
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৩:৩১
একরামুল হক শামীম বলেছেন: হুমমমম
৪৪| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৩:৪২
দেশপ্রেমিক বলেছেন: @ আরাশি
"রিপোর্ট, ছবি সবই আছে।"
ওহ ... তাই নাকি ... ও মাই গড ... এখনো বিচার হয়নি ... এই বাঙ্গালী জাতি যুদ্ধাপরাধের রিপোর্ট আর ছবি নিয়ে ৩৬ বছর বসে আছে ... এখনো বিচার হয়নি! এরচেয়ে ফালতু কথা আমি আর শুনবো না কোনদিন ...
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৩:৪৯
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আপনিও আপনার এই ফালতু প্যাচাল বন্ধ করেন।
আপনাকে একটা হোমটাস্ক দিয়েছিলাম। The International Crimes (Tribunals) Act 1973 মুখস্থ করতে বলেছিলাম। যান সেটা মুখস্থ করেন গিয়ে। কাজে ফাকি দিচ্ছেন কেন?
৪৫| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৩:৪৭
মানুষ বলেছেন: দেশ প্রেমিক কি প্রফেচর গোলাম আজমের নিকট আত্মিয়?
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৩:৫৮
একরামুল হক শামীম বলেছেন:
৪৬| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৩:৫০
রাতমজুর বলেছেন:
"দেশ প্রেমিক দি ওয়ান এন্ড অনলি : কে বলে যুদ্ধ শেষ! শেষ যুদ্ধের শুরু এখানেই ... "
Click This Link
পাকিস্থান-প্রেমিক দি ওয়ান এন্ড অনলি : কে বলে গনহত্যা শেষ! শেষ গনহত্যা শুরু এখানেই ...
৪৭| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৩:৫৮
দেশপ্রেমিক বলেছেন: মুহাহা ... রাতমজুর ...
নতুন আবিষ্কার মনে হতে পারে আপনার কাছে। তবে পুরান ব্লগাররা দেশপ্রেমিকের সাথে পরিচিত।
৪৮| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ ভোর ৪:০২
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আবার আইছে!!!!!!
আপনাকে একটা হোমটাস্ক দিয়েছিলাম। The International Crimes (Tribunals) Act 1973 মুখস্থ করতে বলেছিলাম। যান সেটা মুখস্থ করেন গিয়ে। কাজে ফাকি দিচ্ছেন কেন?
৪৯| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ ভোর ৪:১২
দেশপ্রেমিক বলেছেন: @ আরাশি
আমি ওইটা মুখস্ত করলে কি হবে? প্রমান তো করতে পারবেন না যে জমাত নেতারা যুদ্ধাপরাধী। খালেক মজুমদাররে গ্রেফতার করা হইছিল যুদ্ধাপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে। আদালত তারে নির্দোষ বলে রায় দিছে। রায় দিছে গো্লাম আযমের পক্ষে। আপনাদের মতো ভুল স্বপ্নের পেছনে ছোটা মানুষদের দেখে কষ্ট হয়।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ ভোর ৪:১৫
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আপনি বারবার আরাশি কোট করছেন কেন? কি ব্যাপার যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হইবো দেইখা কি দিলে চোট লাগায় চোখের পাওয়ারও হারায়া বসছেন নাকি?
ট্রাইবুনাল গঠন হলেই দেখা যাবে.....তখন বিচার হবে। বেশি লাফালাফি না কইরা গিয়া মুখস্ত করেন। পরে কাজে লাগবে। খালি কাজ ফাকি দেন!!!!
৫০| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ ভোর ৪:১৪
রাতমজুর বলেছেন:
ভাই শামীম, বোঝা গেল, আজ কার ডিউটি পড়ছে মগবাজার থেইকা।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ ভোর ৪:২৮
একরামুল হক শামীম বলেছেন:
৫১| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ ভোর ৪:২২
দেশপ্রেমিক বলেছেন: সরি আরাশি না শামীম হইবো।
বোঝা গেল সলিড কোন প্রমান নাই। স্পেকুলেটিভ এজাম্পশন দিয়া মামলা জিতা যায় না। তাই আগে থেকেই একটু সচেতন থাকতে বলি। মামলায় হারলে যেন খুব বেশী কষ্ট না পান।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ ভোর ৪:৩২
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধুর মিয়া আবার কাজে ফাকি দিয়া্ আইছেন!!!!
মামলা নিয়া শিখাইতে আইয়েন না। আইন এবং মামলা নিয়া আমার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা আছে।
আর এইডা মেন কইরেন না যে এমনিতেই একটা লেখা আমি লিখে ফেলছি। এই বিষয়ে অনেক পড়েই তবে আমি লিখেছি।
সুতরাং ফাউ প্যাচাল পারার জন্য আর না আসলেই ভালো। আগে হোমটাস্কটা শেষ করেন। তারপর সেইটার কোন কিছু না বুঝলে আইসেন। ক্লিয়ার কইরা বুঝায়া দিমু নে।
এখন যান গিয়া মুখস্থ করতে লাইগা পড়েন।
৫২| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ ভোর ৪:৪১
দেশপ্রেমিক বলেছেন: ওহ ... ধারুন তো ... পড়াশোনালব্ধ গ্যান! কি মচৎকার শোনায় কথাটা! শামীম যেহেতু পড়াশোনা করেই বলছে, এবার বুঝি যুদ্ধাপরাধীদের সাজা হতে আর সমস্যা হবে না! আইসো বলি ছুম্মা আমীন।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ ভোর ৪:৪৩
একরামুল হক শামীম বলেছেন: কাজ রাইখ্যা আবার ফাকিবাজি করতে আইছেন!!!!!!
৫৩| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ ভোর ৫:৩১
সাগর নীল বলেছেন: আমার আগের প্রশ্নের কোনো উত্তর পেলাম না।৭১ এ হাজার হাজার বিহারীদের (নারী ও শিশু সহ) যে হত্যা করা হয় , এটা কি যুদ্ধাপরাধের মধ্যে পরেনা? আরো একটি প্রশ্ন, আচ্ছা মোহাম্মদপুর এবং মীরপুরের প্রায় সব ব্যাবসা ও বাসাবাড়ি ছিল বিহারীদের। কিন্তু বাংগালীরা তা দখল করে তাদের ক্যাম্পে গত ৩৭ বছর ধরে বাস করতে বাধ্য করেছে। এর জন্য তার যদি ক্ষতি পুরন দাবী করে তাহলে কত বিলিয়ন ডলার ক্ষতিপুরন দিতে হবে ইন্টারন্যাশ্নাল ওয়ার ল মতে?
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:৩৬
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আপতো দেখা যায় ফ্যাক্টস অ্যান্ড ইস্যু না জে্নেই কথা বলছেন।
ও আচ্ছা মোহাম্মদপুর এবং মীরপুরের প্রায় সব ব্যাবসা ও বাসাবাড়ি ছিল বিহারীদের ছিল নাকি!!!!! আমি তো জানি বিহারীরা সবসময়েই রিফিউজি। এখন কথা হলো রিফিউজি বিষয়টিবোঝার মতো আপনার বিদ্যার দৌড় আছে কি না?
ইন্টারন্যাশনাল ওয়ার ল কোনটার কথা বলছে আপনি? ল নিয়ে গোজামিল দেখান কেন? পারলে ধারা সহ উল্লেখ করুন না?
৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে কে কোন পক্ষে ছিল যুদ্ধাপরাধ বিচারের ক্ষেত্রে এটাও বড় ফ্যাক্ট। এ বিষয়টি ভুলে যাচ্ছেন কেন?
বেশি ভাব দেখাতে্ এসে নিজের বোকামিটাকে প্রকাশ করবেন না।
৫৪| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ ভোর ৫:৪৭
দেশপ্রেমিক বলেছেন: @ সাগর নীল
এটা আপনি কি বললেন। আপনাকে তো ভেন করা উচিত। বিহারীদেরকে '৭১ এ গণধর্ষন করা হয়ে থাকলেও কাজটা করছিলেন মুক্তিযোদ্ধারা। এইটা আপনাকে সবসময় মনে রাখতে হবে। বিজিত শক্তির পাপ ধরা হয় না। বুঝলেন!
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:২২
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আপনি এইসব কি শুরু করছেন?
এইবার কিন্তু সীমা ছাড়িয়ে গেলেন। মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান করার কোন ক্ষমতা আপনার নেই।
ধিক আপনাকে।
৫৫| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ ভোর ৬:২৭
এস্কিমো বলেছেন: আপনে নীচের কমেন্ট গুলোর বিষয়ে রিপোর্ট করুন। এই দুইজন ব্যান হয়ে যাবে।
এরা একটা দেশের ইতিহাস বিকৃতির চেষ্টা করছে।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:২৩
একরামুল হক শামীম বলেছেন: একমত এস্কিমো ভাই।
সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
৫৬| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ ভোর ৬:৩৪
দেশপ্রেমিক বলেছেন: খবরদার ... ইতিহাস বিকৃতির দোষ দিবানা। ইতিহাস বিকৃতি তোমরা করো। তথাকথিত যুদ্ধাপরাধীদের দোহাই দিয়ে তোমরাই রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার চেষ্টা কর। মিথ্যাচার করা, দুর্নীতি করা তোমাদের অভ্যাস।
৫৭| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ ভোর ৬:৪১
এস্কিমো বলেছেন: এরে - এ দেখি ধমক দেয়।
ভাইজান এইটা ৭৫ সাল না। মনে রাইখেন।
৫৮| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ ভোর ৬:৫৩
দেশপ্রেমিক বলেছেন: কেন এস্কিমো! '৭৫ এ কি হইছিলো। আর শোনো এইটা ধমক না। আমার ধমক খাইলে প্যান্ট ভিজায় ফেলবা।
৫৯| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৯:৫৯
সততার আলো বলেছেন: যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দেশের আপামর স্বাধীনচেতা মানুষের প্রাপ্য অধিকার। কিন্তু সবসময়েই দেখেছি দেশের পরিচালনায় যারাই এসেছে তারাই, এসেই দেশের সম্পদ নিয়ে কুকুরের মত কামড়া কামড়ি করেছে শুধু। এসব দেখে আমরা শুধু কপাল চাপড়ানো ছাড়া কিছুই করতে পারি নি। তবে প্রতিবার হতাশ হয়ে আমরা সরকার পরিবর্তন করেছি। কিন্তু আবারও হতাশ হয়েছি।
আর নয় এবার আমরা সবাই কোমর বেঁধে লেগে যাব। তবে, সহজে জয় আসবে না। সামনে আমাদের অনেক কাজ। প্রথমে একদল ঐক্যবধ্য দেশপ্রেমিক মানুষ তৈরী করতে হবে। সত্যিকারের উন্নয়নকামী নেতৃত্ব তৈরী করে একটা সতিকারের দেশপ্রেমিক সরকার গঠন করে তারপর দেশকে একটা সম্মানজনক অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক শক্তিতে পরিণত করতে হবে।
এরপর আমাদের লক্ষ্যে পৌছানোয় আর কোন বাধা ধাকবে না। তখন যুদ্ধাপরাধী ও দুর্নীতিবাজের বিচার করা শুধু উদ্যোগের অপেক্ষা রাখবে। কোন অপশক্তি আর আমাদের দমিয়ে রাখতে পারবে না।
বন্ধুরা বুঝতেই পারছেন যুদ্ধ শেষ হয়ে যায়নি। সবে শুরু হয়েছে।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জ্বিবিত দেশপ্রেমিক ভাই ও বোনেরা ঘুমিয়ে থাকলে চলবে না। এমনিতেই অনেক দেরি হয়ে গেছে। আর নয়। আবার যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হোন। এই যুদ্ধের সফলতা আমাদের পূর্বের যুদ্ধের অপূর্ণতা কে বিনাশ করবে।
এই যুদ্ধে জয়ী আমরা হবোই হবো, ইনশা আল্লাহ.....
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:১৪
একরামুল হক শামীম বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
শহীদদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা পেয়ে, স্বাধীন দেশে বসবাস করে সমস্ত সভ্য জাতির চোখে আমরা পরিহাসের পাত্র হতে চাই না। চাই না ইতিহাসে অত্যন্ত কদর্য নজীর স্থাপন করতে। সুতরাং আমরা দৃঢ়ভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।
৬০| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৯:৩৫
রাজপথ_থেকে_বলছি বলেছেন: তয় পর্ব হবে না হবে ৩য় পর্ব হবে। (দৃস্টি আকর্শন)
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:১২
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ঠিক করে দিলাম।
৬১| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১০:৩৮
সাইফুর বলেছেন: গুড পোষ্ট
+
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:১৫
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ সাইফুর ভাই।
৬২| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:১৯
ভক্কডা বলেছেন: বিচার চাই, এই পোস্টে যারা মাইনাস দাগাইছে হেগোও বিচার চাই।
++++++++
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:১৬
একরামুল হক শামীম বলেছেন: শহীদদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা পেয়ে, স্বাধীন দেশে বসবাস করে সমস্ত সভ্য জাতির চোখে আমরা পরিহাসের পাত্র হতে চাই না। চাই না ইতিহাসে অত্যন্ত কদর্য নজীর স্থাপন করতে। সুতরাং আমরা দৃঢ়ভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।
৬৩| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:২২
নগর বাউল বলেছেন: +++++++++++++++
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:১৬
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬৪| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:৩৭
নেমেসিস বলেছেন: পিডিএফ ফাইলটা সংগ্রহে রাখলাম ।
ধন্যবাদ আবারো ।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:১৭
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ নেমেসিস ভাই।
৬৫| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১২:৩৭
আরণ্যক যাযাবর বলেছেন: অফটপিক, আপনাদের প্রতি একটা ছোট অনুরোধ।
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতিকারী
/blog/dearblog
ব্লগটির বিরুদ্ধে রিপোর্ট করুন।
৬৬| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১২:৩৯
আরণ্যক যাযাবর বলেছেন: অফটপিক, আপনাদের প্রতি একটা ছোট অনুরোধ।
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতিকারী
/blog/dearblog
/blog/Didarulblog
ব্লগদুটির বিরুদ্ধে রিপোর্ট করুন।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:১৮
একরামুল হক শামীম বলেছেন: একেও সঙ্গে রাখা যেতে পারে।
/blog/patriotblog
৬৭| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:১০
একরামুল হক শামীম বলেছেন: সাম্প্রতিক যারা ব্লগ দেখেছেন
লেকবাসি
শামীম মোহাম্মদ
সাগর নীল
কাস্তের মত চাদঁ
রন্টি চৌধুরী
বেনামী
অ+ূযডপট
নগর বাউল
ভক্কডা
মামু
নীল জোনাকি
প্রশ্ন কত
সবুজমিয়া
সততার আলো
বাতি
মাইনাস রহস্য নিশ্চয়ই এইবার বুঝা যাচ্ছে।
৬৮| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:১৭
প্রত্যুৎপন্নমতিত্ব বলেছেন: শামীম রে লাল ছালাম...
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:২০
একরামুল হক শামীম বলেছেন: শহীদদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা পেয়ে, স্বাধীন দেশে বসবাস করে সমস্ত সভ্য জাতির চোখে আমরা পরিহাসের পাত্র হতে চাই না। চাই না ইতিহাসে অত্যন্ত কদর্য নজীর স্থাপন করতে। সুতরাং আমরা দৃঢ়ভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।
ধন্যবাদ প্রত্যু ভাই।
৬৯| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:২২
নেমেসিস বলেছেন: ভয় !!!! আইনের ধারার ভয় বড় ভয় । তাই মাইনাস দিচ্ছে এখন । কিন্তু কাঠগড়ায় দাড়ালে কাপড়চোপড় নস্ট করবে শিউর
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:০৬
একরামুল হক শামীম বলেছেন: একদম ঠিক বলছেন নেমেসিস ভাই।
৭০| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:৫০
সামী মিয়াদাদ বলেছেন: দেশপ্রেমিক বলেছেন: @ সাগর নীল
এটা আপনি কি বললেন। আপনাকে তো ভেন করা উচিত। বিহারীদেরকে '৭১ এ গণধর্ষন করা হয়ে থাকলেও কাজটা করছিলেন মুক্তিযোদ্ধারা। এইটা আপনাকে সবসময় মনে রাখতে হবে। বিজিত শক্তির পাপ ধরা হয় না। বুঝলেন!
ভাই, আপনে কোন দেশের প্রেমিক? পাকিস্তান? আপনে কোন বেইসের উপর দাড়াইয়া মুক্তিযোদ্ধাগো উপর গনধর্ষনের তকমা লাগাইয়া দিলেন? নাকি ডরে মুখের তার আউলা হইয়া গেছে?
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:০৮
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ডরে মুখের তার আউলায়া গেছে।
ধিক দেশপ্রেমিক নিকধারীকে।
৭১| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ২:৩৩
আইরিন সুলতানা বলেছেন:
আইন আছে তার প্রয়োগ নাই।
তবে সবার আগে আইন সংক্রান্ত সাধারণ জ্ঞান থাকা অতিব জরুরী..সেটা যে ক্ষেত্রে জন্যই হোক না কেন....
আইন সংক্রান্ত আরো পোস্ট চাই ।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:০৯
একরামুল হক শামীম বলেছেন: হুমমম আমি চেষ্টা করবো দিতে।
ধন্যবাদ আইরিন আপু।
৭২| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:১৭
অচেনা বাঙালি বলেছেন:
দরকারী কাজ করেছ। দেইখাই বুঝছিলাম পিচ্চির ভিতরে আগুন আছে। অভিনন্দন তোমাকে।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:২৫
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ অচুদা।
৭৩| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:২৯
পন্ডিত বলেছেন: মন দিয়ে পড়লাম । ভাল লিখেছেন । সাধু উদ্দোগ ।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:৩৮
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭৪| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:৫১
প্রচেত্য বলেছেন: তথ্যমূলক পোষ্ট
প্রশংসনীয়
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:৫৭
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ প্রচেত্য ভা্ই।
৭৫| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:০৮
পরশ পাথর বলেছেন:
বিহারীদেরকে '৭১ এ গণধর্ষন করা হয়ে থাকলেও কাজটা করছিলেন মুক্তিযোদ্ধারা।
ব্লগে এত বিহারী প্রেমিক আছে !!!! বিহারীদের নিয়া ফাকিস্তানের পথে হাঁটা ধরলেই পারে।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৫:৫৪
একরামুল হক শামীম বলেছেন:
ব্লগে এত বিহারী প্রেমিক আছে !!!! বিহারীদের নিয়া ফাকিস্তানের পথে হাঁটা ধরলেই পারে।
৭৬| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৫:৫২
ডিয়ারহান্টার বলেছেন: গুড পোষ্ট +
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৫:৫৫
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭৭| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৫:৫৩
একরামুল হক শামীম বলেছেন: সাম্প্রতিক যারা ব্লগ দেখেছেন
আর খান
সাইবেরিয়ান কোকিল
চাচামিঞা
ওয়ান
............
মাইনাস রহস্য।
৭৮| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৮
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:২১
একরামুল হক শামীম বলেছেন: শহীদদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা পেয়ে, স্বাধীন দেশে বসবাস করে সমস্ত সভ্য জাতির চোখে আমরা পরিহাসের পাত্র হতে চাই না। চাই না ইতিহাসে অত্যন্ত কদর্য নজীর স্থাপন করতে। সুতরাং আমরা দৃঢ়ভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।
৭৯| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৫
গিফার বলেছেন: সহমত, শামীম, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হতেই হবে। ভালো তথ্যমূলক লেখা। ধন্যবাদ +++++++++
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:২১
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮০| ১৯ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৩
নেমেসিস বলেছেন: শুধু না বল্লেই হবে না এদেরকে বিচার করে ফাঁসীতে ঝুলাতেই হবে । যে পাপ এরা করেছে নিজ দেশবাসীর সাথে তাতে এদের প্রতি কোনও ক্ষমা নেই । @ ভাস্কর চৌধুরী । পুতু পুতু করে কথা বলার দিন শেষ । সাধারন জনগন আবারও গর্জে উঠেছে । আর নিস্তার নেই । প্রেসক্লাবের ঘটনা সামনের নিশ্চিত ভবিতব্যের একটা ছোট্ট ইংগিত মাত্র ।
এই জানোয়ারদের কিছুতেই ছাড়া যাবে না ।
১৯ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:২৩
একরামুল হক শামীম বলেছেন: শহীদদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা পেয়ে, স্বাধীন দেশে বসবাস করে সমস্ত সভ্য জাতির চোখে আমরা পরিহাসের পাত্র হতে চাই না। চাই না ইতিহাসে অত্যন্ত কদর্য নজীর স্থাপন করতে। সুতরাং আমরা দৃঢ়ভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।
৮১| ২০ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১:১৬
সালাহউদ্দীন মুহম্মদ সুমন বলেছেন: যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।
+++++
২০ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ২:০০
একরামুল হক শামীম বলেছেন: শহীদদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা পেয়ে, স্বাধীন দেশে বসবাস করে সমস্ত সভ্য জাতির চোখে আমরা পরিহাসের পাত্র হতে চাই না। চাই না ইতিহাসে অত্যন্ত কদর্য নজীর স্থাপন করতে। সুতরাং আমরা দৃঢ়ভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।
৮২| ২০ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১:২৬
সাগর নীল বলেছেন: বিহারীদের সম্বন্ধে জানতে হলে http://www.strandedpakistani.org চেক করুন। আপনার মত বুদ্ধীজীবির ভুল তথ্য দেয়া মানায় না। বিহারীরা ১৯৪৭ সালে ভারত থেকে এসেছিল সাম্প্রদায়ীক দাংগার কারনে। এসে তারা কঠোর পরীশ্রমের মাধ্যমে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিল। আর আমার শ্রেষ্ট জাতি (!) তাদেরকে নির্বিচারে হত্যা করেছি, তাদের বাড়িঘর ও ব্যবসা বানিজ্য দখল করেছি। তাদেরকে কন্সেন্ট্রেশন ক্যাম্প (জাতিসংঘের ভাষায়) এ থাকতে বাধ্য করেছি। জেনেভা কনভেনশনে এটা বলা হয়নাই যে কোন পক্ষ যুদ্ধাপরাধী। যুদ্ধাপরাধি তারাই যারা যুদ্ধের সময় যুদ্ধের কনভেনশনের বাইরে কিলিং, লুটপাট ইত্যাদি করে। এখানে পক্ষ বিপক্ষ বড় কথা নয়। যুদ্ধাপরাধিদের বিচার হলে বিহারী হত্যারও কথা চলে আসবে।
২০ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ২:১০
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ওয়েবসাইটি সোর্স হিসাবে কতোটা বিশ্বাসযোগ্য প্রশ্ন উঠতেই পারে।
আর আমাকে বুদ্ধিজীবী বলতে যাচ্ছেন কেন? কখনই বা আমি ভুল তথ্য দিলাম??!!!
বিহারীরা যে রিফিউজি তাতে কি কোন ভুল আছে?
রিফিউজি সংক্রান্ত পৃথিবীর সকল কাগজপত্র, গবেষণাপত্র ঘেটে দেখেন। অন্যান্য দেশের রিফিউজিদের তুলনায় বাংলাদেশে অবস্থানরত রিফউজিরা তুলনামুলক ভালো আছে।
আপনার কি মনে নাই এই বিহারীরাই কি নির্মমভাবে পাকিস্থানী হানাদার বাহিনীকে সাহায্য করেছে। ধরিয়ে দিয়েছি এ মাটির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের। কিছু কিছু বিহারীই ঢাকার কিছু কিছু এলাকায় মুক্তিযুদ্ধের সময় ত্রাস সুষ্টি করেছিল। এ কথাটি ভুলে গেলে চলবে না।
আরও একটি বিষয় মনে রাখতে হবে বিহারীদের স্ট্যাটাস এখনো রিফিউজি.....
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সঙ্গে বিহারীদের বিষয়টি আপনি রিলেট করতে পারেন না। কেন পারেন না সেইটা বুঝতে হলে রিফিউজি ল, জেনেভা কনভেনশন এবং The International Crimes (Tribunals) Act 1973 পড়ুন।
রিফিউজি সংক্রান্ত নানা ধরনের গবেষণাপ্রত রয়েছে। যা ইন্টারনেটে পাওয়া যাবে। সেইগুলো ঘেটে দেখুন বর্তমানে বাংলাদেশের রিফিউজিদের স্ট্যাটাস ও অন্যন্য দেশের স্ট্যাটাস।
বিতর্ক করতে আসলে আরো একটু পড়ালেখা করে আসুন। ভাসা ভাসা জ্ঞান নিয়ে বিতর্ক করতে না আসাই ভালো।
যান গিয়া রিফিউজি ল, জেনেভা কনভেনশন এবং The International Crimes (Tribunals) Act 1973 পইড়া তারপর আবার আইসেন ইচ্ছা হলে।
২০ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ২:১৩
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধরিয়ে দিয়েছে .. .. হবে।
৮৩| ২০ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ২:২২
সাগর নীল বলেছেন: বিহারীদের রিফিউজিতো আমরা বানিয়েছি তাদের বাড়িঘর দখল করে। এই সাধারন বিষয়টি বুঝছেন না কেন ?তাদের কিছু লোক পাকিস্থানের সহযোগি ছিল এটা সত্যি। তাই বলে কি নারী, শিশু,বৃদ্ধ বা নিরপরাধদের নির্বিচারে হত্যা করা যাবে? নারীদের কি ধর্ষন করা যাবে? এগুলি কি যুদ্ধাপরাধ নয় ? তাহলে পাকিস্থানীদের সাথে আমাদের পার্থক্য রইলো কোথায়? আর আইনের যে বড়াই করছেন তা কি ঠিক। আসল যুদ্ধাপরাধি হল পাকিস্থানী সৈ্ন্যরা , তাদেরকে সিমলা চুক্তির মাধ্যমে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। এখন কার বিচার করবেন? প্রাইম সাসপেক্ট বাদ দিয়ে কি সহযোগিদের বিচার করা যায়? বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৩৭ বছর পার হয়ে গিয়েছে। আপনার থেকে ও অনেক বড় বড় লইয়ার বাংলাদেশে আছে। তারা কি বাংলাদেশে বা দেশের বাইরে একটিও কেইস করতে পেরেছে ?
২০ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৯:৪৮
একরামুল হক শামীম বলেছেন: In pre-independence India, the Biharis were an Urdu-speaking Muslim minority in the Hindu region of Bihar. In 1947, at the time of partition, the Biharis moved to what was then East Pakistan. When civil war broke out between East and West Pakistan, the Biharis, who consider themselves Pakistani, sided with West Pakistan. In 1971, however, East Pakistan became the independent state of Bangladesh. The Biharis were left behind as the Pakistani army and civilians evacuated and found themselves unwelcome in both countries. Pakistan feared a mass influx of Biharis could destabilize a fragile and culturally mixed population, and Bangladesh scorned the Biharis for having supported the enemy. With neither country offering citizenship, the Biharis (also called stranded Pakistanis) have remained stateless for 33 years.
২০ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:০৬
একরামুল হক শামীম বলেছেন: বিহারীদের রিফিউজিতো আমরা বানিয়েছি তাদের বাড়িঘর দখল করে, আপনার এই কথাটি মানতে পারলাম না।
তবে নির্বিচারে হত্যা কখনোই সমর্থনযোগ্য হতে পারে না। কিন্তু কিছু বিহারীরা যে নির্বিচারে বাংলার সাধারণ মানুষদের হত্যা করেছে , হত্যার কাজে সহযোগিতা করেছে সেইটা কি ভুলে গেছেন?
পাকিস্তানী সেন্যদের যুদ্ধাপরাধের বিচার কেন আজতক হয় নি সেই বিষয়টা সমন্ধে জানতে মিরাজ ভাইয়ের একটা পোস্ট আছে সেইটা পড়তে পারেন। আর মনে রাখবেন মুক্তিযুদ্ধের পরের কয়েক বছরের সময়টিতে বাংলাদেশ নামক নতুন দেশটির উপর বিভিন্ন ধরনের কুটনৈতিক চাপ ছিল। সেই কুটনৈতিক চাপের বাইরে এসে সেই সময়টাতে পাকিস্তানী বাহিনীর যুদ্ধাপরাধের বিচার করা সম্ভব হয় নি। তবে আরও একটা বিষয় মনে রাখবেন- যুদ্ধাপরাধের বিষয়টি কখনোই তামাদি হয় না।
এখন বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য সবচেয়ে কার্য্যকর যে আইনটি সেটি হলো The International Crimes (Tribunals) Act 1973 । এই আইনটির অধনে ট্রাইবুনাল গঠন হলেই মামলা করলে সহজেই যুদ্ধাপরাধদের বিচার হবে।
এছাড়া আপনার অবগতির জন্য বলতে পারি- বাংলাদেশে বা দেশের বাইরে মামলা হয়েছে।
৮৪| ২০ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ২:২৪
আউলা বলেছেন: ভাল
২০ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৯:৪০
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আউলা ধন্যবাদ।
৮৫| ২০ শে মার্চ, ২০০৮ ভোর ৫:১৬
ডাক্যাইত বলেছেন: দেশপ্রেমিক বলেছেন: দুঃখিত। শ্যাখ মুজিব নিজে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চায় নাই।
একমত।
২০ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৯:৪১
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আপনি অন্যের কমেন্ট কপি পেস্ট আবার একমত প্রকাশ করে কি বুঝাতে চাচ্ছেন?
নিজের মতামত প্রকাশের মুরোদ নাই নাকি?
৮৬| ২০ শে মার্চ, ২০০৮ ভোর ৫:৩৮
হিডেন স্ট্রিট বলেছেন: রাগিব বলেছেন: ধন্যবাদ, শামীম ভাই।
মাইনাস টাইনাস নিয়ে মাথা ঘামাবেন না। বীরশ্রেষ্ঠদের জীবনীও অনেকের সহ্য হয় না। মাইনাসদাতাদের সংখ্যা দেখবেন "কাকতালীয়"ভাবে গো-আ-র জীবনীতে প্লাসদাতাদের সমান।
২০ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:০৭
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ হিডেন স্ট্রিট।
৮৭| ২০ শে মার্চ, ২০০৮ ভোর ৬:৩৭
শফিউল আলম ইমন বলেছেন: অসাধারন।
ধন্যবাদ ও কৃতগ্গতা।
২০ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:০৯
একরামুল হক শামীম বলেছেন: শহীদদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা পেয়ে, স্বাধীন দেশে বসবাস করে সমস্ত সভ্য জাতির চোখে আমরা পরিহাসের পাত্র হতে চাই না। চাই না ইতিহাসে অত্যন্ত কদর্য নজীর স্থাপন করতে। সুতরাং আমরা দৃঢ়ভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।
ধন্যবাদ শফিউল আলম ইমন।
৮৮| ২০ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৯:৪১
কাকতারু্য়া বলেছেন:
দেশপ্রেমিক ভাই, এটো প্রমান দেইখা ও কিসু বোজেন না? আল্লাহ আপনার সুমতি আনুন। আমার নেক্সট ব্লগ এ প্রমান দেখামু ইনশাল্লাহ।
৮৯| ২০ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৯:৫৩
রাহি বলেছেন: শামীম ভাই ধন্যবাদ, এরকম একটি তথ্যসমৃদ্ধ সাহসী লেখার জন্যে ।
২০ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:১০
একরামুল হক শামীম বলেছেন: শহীদদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা পেয়ে, স্বাধীন দেশে বসবাস করে সমস্ত সভ্য জাতির চোখে আমরা পরিহাসের পাত্র হতে চাই না। চাই না ইতিহাসে অত্যন্ত কদর্য নজীর স্থাপন করতে। সুতরাং আমরা দৃঢ়ভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।
ধন্যবাদ রাহি।
৯০| ২০ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১০:১০
গোপনীয়া বলেছেন: +
২০ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:১১
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
৯১| ২০ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:১২
আহমদ বলেছেন: সহমত । তবে এও চাই যে যুদ্ধাপরাধী হিসেবে আদালত কর্তৃক প্রমানিত হওয়ার পূর্বে কাউকে যেন যুদ্ধাপরাধী বলে সম্বোধন না করা হয় । যেমন দূর্নীতি প্রমানিত না হওয়ার আগে কাউকে দূর্নীতিবাজ বলা অপরাধ তেমনি তাদের ব্যাপারেও । কোন ব্যাক্তির অপরাধের জন্যে যেন কোন দলকে গালি বা অপপ্রচারে জর্জরিত না করা হয় । কারণ এটি একটি খারাপ CULTURE ।
৯২| ২০ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৩৭
ডাক্যাইত বলেছেন: আহমদ এটা কী বললেন! আপনিতো রাজাকার মনে হইতেছে! মগবাজারের রিক্রুট নাকি?
৯৩| ২১ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:৩৫
আহমদ বলেছেন: ডাকাইত আপনি কোথাকার রিক্রুট জানার ইচ্ছা রইলো । তবে শুনুনএকটি দেশের মধ্যে যদি সব সময় সব বিষয়ে ২টি গ্রুপ করে রাখা যায় তবে সে দেশকে আজীবন শাসন ও শোসন করা সহজ । বিদেশী এ কু চক্রিদের সাথে আপনাদের মিল লক্ষ্য করছি । এজন্যই স্বাধীনতার এত বছর পরেও দেশের কোন পরিবর্তন নেই । আর শুনুন এখন কেউ অনার্স এ পড়লেও সে যদি রাজাকার হয় তবে বলবো আপনাদের মাথা কিনে ফেলেছে যারা আমাদের আজীবন গোলাম বানিয়ে রাখতে চায় সে দাদা-বাবুরা । সময় থাকতে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়ে এ ধরণের উল্টা-পাল্টা মন্তব্য বাদ দিন ।
৯৪| ২১ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১:০৮
সাগর নীল বলেছেন: বিহারীরা কেন রেফিউজি সেটাতো আপনার উত্তরেই আছে। বিহারীরা তো পাকিস্থানী নয়। ৭১ রে দুনিয়ার শ্রেষ্ঠজাতি (!) বাংগালীরা তাদের নির্বিচারে গনহত্যা চালায়। তাদের ঘরবাড়ি দখল করে নেয়। তারপর তারা রেফিউজি নাহয়ে কোথায় যাবে? নাকি বলবে আমাকে মারুন আমাকে হত্যা করুন। আমি তো আগেই বলেছি কিছু বিহারী পাকিস্থানী সেনাদের সহযোগী ছিল। তাই বলে কি নারী শিশু নির্বিশেষে হত্যা , ধর্ষন করা যাবে? এ টা তো অবশ্যই যুদ্ধাপরাধ। আমার আগের পোস্টে দুটি ভিডিও ক্লিপের লিন্ক আছে সেগুলো দেখুন তাহলে বঝতে পারবেন। আপনি বলেছেন যুদ্ধাপরাধিদের বিরুদ্ধে কেইস হয়েছে।তাহলে তো বিষয় টি মিটে গেল । আর এত লেখালেখি হই হল্লা কেন? দেখুন, যেখানে ৭১ এর ৮০% যদ্ধাপরাধকারী পাকিস্থানী সেনা দের আর বিচার করা যাবেনা , সেখানে তাদের সহযোগি রাজাকারদের বা বিহারী হত্যাকারি কিছু মুক্তিযোদ্ধাদের বিচারের কিভাবে করা যাবে? যেখানে প্রধান আসামীকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে সেখানে সহযোগীদের কিভাবে বিচার করবেন? আর ইন্টারন্যাশনাল ল এর কথা বলছেন। সত্যি হাসালেন। একজন রাজনিতিবীদ এধরনের কথা বলতে পারে, একজন আইনজীবির মুখে এই কথা মানায়না। ইন্টারন্যাশনাল ল মতে তো বাংলাদেশ ৭১ এর যুদ্ধের কোন পক্ষ ই না। যুদ্ধ হয়েছিল ভারত ও পাকিস্থানের মধ্যে। ইন্টারন্যাশনাল ল বাদ ই দিলাম। খালি এনসাইক্লোপিডিয়া গুলি দেখুন সেখানে কিলেখা আছে। সব জায়গায় লেখা আছে পাকিস্থানে সিভিল ওয়ার হয় আর ভারত পাকিস্থানের যুদ্ধে পাকিস্থান পরাজিত হয়। তর্কের খাতিরে আর তর্ক না করলে আপনার সাথে তর্ক কোনো দিনই শেষ হবেনা। জেগে জেগে ঘুমালে কাঊকে উঠানো যায়না।
২১ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ২:০৯
একরামুল হক শামীম বলেছেন: এর আগের কমেন্টটিতে আমি বিহারীদের বিষয়গুলো ব্যাখ্যঅ করেছি। তারপরেও আপনি আবার সেই বিষয়টিই টেনে নিয়ে আসলেন!
আবারও বলছি ১৯৪৭ সাল থেকেই বিহারীরা রিফিউজি। কারণ সেই ১৯৪৭ সালেই তারা বাঙলাদেশে চলে আসে। তারপর মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের বিরোধিতা।
আপনি হয়তো জেনে থাকবেন পরবর্তীতে বিহারীদের সুযোগ দেয়া হয়েছিল- তারা পাকিস্তানে চলে যাওয়ার পক্ষে মত দিয়েছিল। এখনও অনেক বিহারী নিজেদের পাকিস্তানী মনে করে এবং পাকিস্তানে চলে যেতে চায়।
আপনি বারবার কৌশলে বাঙ্গালী জাতির অপমান করার চেষ্টা করছেন। এটি কোনভাবেই প্রত্যাশিত না, তা বেশ স্পষ্ট করেই বলে দিচ্ছি।
দ্বিতীয় বিষয়-
যুদ্ধাপরাধীদের বিরোদ্ধে মামলা হয়েছে এইটা যদি আপনি না জানেন তাহলে কি আর করা! তবে সেই মামলা চলেছে The Bangladesh Collaborators (secial Tribunals) (Amendment) Order 1972। সাধারণ ক্ষমার অধনে অনেকে ছাড়া পেলেও অনেকের মামলা চলতে ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে দালাল আইন নামে পরিচিত এই আইনটি দুর্ভাগ্যক্রমে বাতিল হয়ে যায়। তাই আপাতভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিরোদ্ধে চলা মামলা থেমে যায়।
তবে তাই বলে যুদ্ধারাধীদের বিচারের পথ বন্ধ হয়ে যায় নি। কারণ এখনো কার্য্যকর আছে বাংলাদেশ সংবিধানের ৪৭(৩) অনুচ্ছেদ। রয়েছে The International Crimes (Tribunals) Act 1973। এই আইনটি অনুযায়ীই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবে। আর লেখালেখি কিংবা বলাবলি যে কারণে তা পোস্টেই উল্লেখ আছে। তারপরেও আবার বলছি-
স্বাধীনতার এত বছর পরেও কেন আমরা যুদ্ধাপরাধদের বিচার চাই। হিংসা, প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে আমরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই না। আমরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই মানবতার ইতিহাসে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে। মানবতার বিরোদ্ধে ১৯৭১ সালে যে অপরাধ সংগঠিত হয়েছিল তার বিচার অবশ্যই প্রত্যাশিত। পরবর্তীতে যাতে কখনোই এ ধরনের অপরাধ সংগঠিত না হয় তা নিশ্চিতের জন্য যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে হবে।
২১ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ২:২৫
একরামুল হক শামীম বলেছেন: তৃতীয়ত, আমি খুব সিম্পলি The International Crimes (Tribunals) Act 1973 এর কথা বলেছি।আপনার যদি এই অ্যাক্টটা সমন্ধে ন্যূনতম ধারণা থাকতো তাহলে আপনি এইভাবে বলতেন না।
এই অ্যাক্টের অধীনে যে যুদ্ধাপরাধীদৈর বিচার সম্ভব তা ন্যূনতম লজিক খাটিয়ে পড়লেই বুঝা যায়।
চতুর্থত , আপনি বলেছেন তর্কের খাতিরে আর তর্ক না করলে আপনার সাথে তর্ক কোনো দিনই শেষ হবেনা। জেগে জেগে ঘুমালে কাঊকে উঠানো যায়না।
আমি্ এইখানে খুব স্পষ্ট ভাষায় বলতে চা্ই- আপনার সাথে তর্কের খাতিরে আমি তর্ক করতে চাই না। আর একটা বিষয় হলো আমি এইখানে আইনের ব্যাখ্যার মাধ্যমে দেখিয়ে দিয়েছি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্ভব। পারলে এই আইনগত ব্যাখ্যার ভুল ধরেন।
তা না আছেন খালি অন্য বিষয় নিয়ে তর্ক করতে।
আবারও বলছি পারলে এই পোস্টের আইনগত ব্যাখ্যার কোন ভুল ধরেন।
৯৫| ২১ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ২:১৩
রাতমজুর বলেছেন:
শামীম ভাই, প্রথমেই বলে রাখি, আমার মাথায় মাঝে মাঝে ভুত চাপে, সেরকম একটা চেপেছে এখন। এই জামাতীগুলোর ডাবল স্টান্ডার্ড দেখে ভাবছি ওদের অস্ত্র ওদেরই ঘায়েল করতে ব্যাবহার করা উচিত - যেমন কুকুর তেমন মুগুর। এখন থেকে প্রকাশ্যে ওদের বিচার চাইব, আর অন্ধকারে ওদের পিঠে ছুরি বসাব, ঠিক যেমনটি ওরা করে, ইসলামের শান্তির কথা বলে মুখে আর পিঠে ছুরি বসায়।
৯৬| ২১ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৩:৫৪
অ্যামাটার বলেছেন: সবই হউক,
চাওয়া একটাই, সত্যটাই যেন শেষ পর্যন্ত জয়ী হয় ।
২১ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:৫১
একরামুল হক শামীম বলেছেন: সত্যটাই জয়ী হবে।
এবং যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবে, এইটা দৃঢ়ভাবে প্রত্যাশা করি।
৯৭| ২১ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৮:০৫
চিরচেনা বলেছেন: +++++++
২১ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:৫৫
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ চিরচেনা।
৯৮| ২১ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:৪৫
মোহাম্মদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
২১ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:৫৬
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯৯| ২১ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:৫৮
মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: থ্যাংকস শামীম , আমাদের সেই দাবীই থাকলো
২১ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১২:৩৩
একরামুল হক শামীম বলেছেন: হ্যাঁ, মেহরাব ভাই,
শহীদদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা পেয়ে, স্বাধীন দেশে বসবাস করে সমস্ত সভ্য জাতির চোখে আমরা পরিহাসের পাত্র হতে চাই না। চাই না ইতিহাসে অত্যন্ত কদর্য নজীর স্থাপন করতে। সুতরাং আমরা দৃঢ়ভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।
১০০| ২১ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:০০
পরশ পাথর বলেছেন: সাগর নীল কি বিহারী প্রেমিক নাকি নিজেই বিহারী? এদেশী হলে তো বাঙালী হত্যার বিচার চাইতো। কিন্তু সে তো খালি বিহারী হত্যার কথা কয়। যা পাকিদের মুখে মানাইত
২১ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:২১
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ভালো পর্যবেক্ষণ।
১০১| ২২ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১২:১৬
সাইমুম বলেছেন: ভালো লেগেছে।
২২ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৯
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ সাইমুম ভাই।
১০২| ২৩ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:২৯
প্রাণ চানাচুর বলেছেন: Click This Link
এইখানে আমিই স্রোত বেকুব/বেকুবিনী কে একটু পচিয়ে আসবেন।
২৩ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:১৮
একরামুল হক শামীম বলেছেন: হুমমমমম
১০৩| ২৪ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৪৫
সৈয়দ আমিরুজ্জামান বলেছেন: যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হতেই হবে।
২৪ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:১৮
একরামুল হক শামীম বলেছেন: শহীদদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা পেয়ে, স্বাধীন দেশে বসবাস করে সমস্ত সভ্য জাতির চোখে আমরা পরিহাসের পাত্র হতে চাই না। চাই না ইতিহাসে অত্যন্ত কদর্য নজীর স্থাপন করতে। সুতরাং আমরা দৃঢ়ভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।
১০৪| ২৫ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১:৫১
আহমদ বলেছেন: সহমত । অবশ্যই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এ বাংলার মাটিতে হতেই হবে । নতুবা ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তের সাথে বেইমানী করা হবে ।
২৫ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ২:০৪
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ আহমদ।
শহীদদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা পেয়ে, স্বাধীন দেশে বসবাস করে সমস্ত সভ্য জাতির চোখে আমরা পরিহাসের পাত্র হতে চাই না। চাই না ইতিহাসে অত্যন্ত কদর্য নজীর স্থাপন করতে। সুতরাং আমরা দৃঢ়ভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।
১০৫| ২৫ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৩৩
রুবেল শাহ বলেছেন: শামীম ভাই অবশ্যই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবে---
তাছাড়া ওদের কপালে যে চিন্হ আমরা একে দিয়েছি -------- বিচারে র্নিদোশ প্রমাণিত হলেও তারা সেই কালিমার চিন্হ মুছে ফেলতে পারবে--- ?
শত বছর পরে হলেও তাদের বিচার হবে এই সোনার বাংলায়------
অসাধারণ পোষ্ট শামীম ভাই------
+
২৫ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৫১
একরামুল হক শামীম বলেছেন:
শহীদদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা পেয়ে, স্বাধীন দেশে বসবাস করে সমস্ত সভ্য জাতির চোখে আমরা পরিহাসের পাত্র হতে চাই না। চাই না ইতিহাসে অত্যন্ত কদর্য নজীর স্থাপন করতে। সুতরাং আমরা দৃঢ়ভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।
ধন্যবাদ রুবেল ভাই।
১০৬| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ ভোর ৫:৪৬
রাতমজুর বলেছেন:
লাখো শহীদ ডাক পাঠালো সব সাথীদের খবর দে,
সারা বাংলা ঘেরাও করে রাজাকারদের কবর দে।
(ব্লগ থেকেই নেওয়া)
২৭ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:৩২
একরামুল হক শামীম বলেছেন: শহীদদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা পেয়ে, স্বাধীন দেশে বসবাস করে সমস্ত সভ্য জাতির চোখে আমরা পরিহাসের পাত্র হতে চাই না। চাই না ইতিহাসে অত্যন্ত কদর্য নজীর স্থাপন করতে। সুতরাং আমরা দৃঢ়ভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।
১০৭| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৯:২৯
রোবোট বলেছেন: আজ ২৬শে মার্চ। আজ মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী কোনো পোস্ট ছাপা হবে না ।
৭১ এর স্বাধীনতা যুদ্ধের কোন বিপক্ষ শক্তির বাণী পোষ্ট করা যাবেনা ।
ব্লগাররা সাহায্য করুন।
২৭ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:৩৬
একরামুল হক শামীম বলেছেন: একমত।
১০৮| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:১০
সৈয়দ আমিরুজ্জামান বলেছেন: যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হতেই হবে।
তথ্যমূলক লেখার জন্য ধন্যবাদ
২৭ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:৩৭
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ।
১০৯| ২৭ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১০:৫০
এস্কিমো বলেছেন: ডাক্যাইত বলেছেন: দেশপ্রেমিক বলেছেন: দুঃখিত। শ্যাখ মুজিব নিজে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চায় নাই।
এরা হলো শ্রেষ্ট মিথ্যাবাদী।
২৯ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:২০
একরামুল হক শামীম বলেছেন:
শহীদদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা পেয়ে, স্বাধীন দেশে বসবাস করে সমস্ত সভ্য জাতির চোখে আমরা পরিহাসের পাত্র হতে চাই না। চাই না ইতিহাসে অত্যন্ত কদর্য নজীর স্থাপন করতে। সুতরাং আমরা দৃঢ়ভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।
১১০| ২৭ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ২:৪৫
আর খান বলেছেন: শুধু যুদ্ধাপরাধীদের নয়, ২৮ অক্টোবরের খুনীদের এবং সেই খুনের নির্দেশদাতাদেরও ফাঁসি চাই।
২৯ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:২১
একরামুল হক শামীম বলেছেন:
শহীদদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা পেয়ে, স্বাধীন দেশে বসবাস করে সমস্ত সভ্য জাতির চোখে আমরা পরিহাসের পাত্র হতে চাই না। চাই না ইতিহাসে অত্যন্ত কদর্য নজীর স্থাপন করতে। সুতরাং আমরা দৃঢ়ভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।
১১১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০০৮ বিকাল ৩:৫৫
BangladeshCiroJibiHok বলেছেন: শামীম, মূল যুদ্ধাপরাধী পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর সদস্যরা যাদের আমাদের প্রিয় মুজিব ইনডিয়ার কথায় চুক্তি করে ছেড়ে দিয়েছে। তাদের বিচার কিভাবে সম্ভব তা জানালে ভালো হতো।
আর যদি তা সম্ভব না হয় তাহলে যারা ছেড়ে দিয়েছে তাদের বিচার সম্ভব কিনা জানাবেন কি?
০৯ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৯:৫৩
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আমার পোস্ট সিরিজ এবং পোস্টগুলোতে দেয়া কমেন্টগুলো পড়লেই আশা করছি প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।
এ সম্পর্কিত মিরাজ ভাইয়ের লেখা একটি পোস্ট আছে। সেটাও পড়তে পারেন।
১১২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৮:০৪
BangladeshCiroJibiHok বলেছেন: লাখো শহীদ ডাক পাঠালো সব সাথীদের খবর দে,
সারা বাংলা ঘেরাও করে ভারতের দালালদের কবর দে।
১১৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০০৮ দুপুর ১:২৪
সুজনবাঙালী বলেছেন: ধন্যবাদ শামীম, আপনার লেখনিতে আন্তরিকতার ছাপ স্পষ্ট।
অন্য আরও অনেকে হয়তো বিষয়টিকে আইনি ভিত্তি দেয়ার জন্য আগ্রহি,আপনি আইনের ছাত্র হওয়ার কারনে কাজটি আপনার জন্য সহজ হয়েছে।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুধু তাদের অপরাধের সাজা দেয়ার জন্যই নয় বরং তাদের অপরাধের শিকার মানুষদের অধিকার নিশ্চিত করার জন্যও অপরিহার্য।
কিন্তু শামীম. একটু খেয়াল করে দেখুন এ পর্যন্ত আমরা যাদের নেতৃত্বে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চেয়ে আসছি তাদের উদ্দেশ্যে সততা খুজে পাওয়া কষ্টকর। ১৯৭১ এ যুদ্ধের সকল নিয়ম কানুন উড়িয়ে দিয়ে নিরস্ত্র বেসামরিক মানুষের ওপর যারা নির্বিচার হত্যকান্ড চালাল, যুদ্ধাপরাধের সুচনা করলো,তাদের যখন ছেড়ে দেওয়া হল, তখন যারা চুপচাপ ছিল তারাই ৯৩ তে গনআদালত করলেন। কেই যদি বলে এর লক্ষ্য ছিল রাজনৈতিকভাবে আওয়ামী লীগকে বিপদে ফেলে দেওয়া গোলাম আযম , তার জবাব কি? যেহেতু ৯৬ তে আওয়ামী লীগের সাথে যাওয়ায় আমাদের গনআদালতিরা চুপচাপ। সেই সময়ে গনআদালতের তরুন সংগঠক, আপনার এখনকার শিক্ষক, আসিফ নজরুল কে প্রশ্ন করুন, দেখবেন আদালত আযমের পক্ষে রায় দেয়ার পর মি.আসিফের মত পাল্টেছে। তারপর আবার ২০০১ এ নির্বাচনের আগে এবং এখন আর একটি নির্বাচনের আগেভাগে এসে বিচারের দাবি করা হচ্ছে।
আর্ন্তজাতিক ট্রাইবুনালে যেকোন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করা যায়, জানা কথা, এবং আপনার সিরিজ লেখায় আবারও স্পষ্ট। কিন্তু নুরেমবার্গ ট্রায়ালের কথা মনে আছে তো? তুখোড় আয়োজন শেষে ফলাফল অশ্বডিম্ব। তেমনি আমরা ট্রাইবুনালে বিচার শুরু করলে মুল যুদ্ধাপরাধী,ততকালিন পাকি সেনাদের ট্রাইবুনালের আওতায় নিয়ে আসা অসম্ভব হবে। কারন ভারতের মধ্যস্ততায় ড.কামালের সই করা সেই চুক্তি।
তারপর থাকে রাজাকার যু্দ্ধাপরাধীরা। তাদের বিচার হয়তো করা যাবে। এবং এদের বিচার করা তখনই সম্ভব হবে যখন আমরা এখন যারা বিচারের আন্দোলনে নেতৃত্ব দি্চ্ছে তাদের বর্জন করে ঠান্ডা মাথার আইনি চিন্তকদের নিয়ে সামনে এগোতে পারবো। এটা আমাদের পারতেই হবে , কারন ''শহীদদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা পেয়ে, স্বাধীন দেশে বসবাস করে সমস্ত সভ্য জাতির চোখে আমরা পরিহাসের পাত্র হতে চাই না।'' নয়তো শামীম, আমি বলছি ,লিখে রাখুন, পৃথিবিতে আপনি দু'দশক ধরে আছেন, আরও যতদিন থাকবেন কখনোই এই দেশে কখনোই যুদ্ধাপরাধীদের দেখে যেতে পারবেন না।
কারন, ১৯৮৯ সাল থেকে আওয়ামী লীগের কোন নিজস্ব রাজনিতি নেই। জামায়াত কে সাথে নিয়ে এবং জামায়াতের বিরোধিতা করেই আওয়ামী লীগ নিজেদের রাজনিতি চালু রাখে। সুতরাং অতিতের মতই যখন আওয়ামী লীগ জামায়াতের বিরোধিতা করবে তখন বিচারের দাবি তুলে এবং যখন আওয়ামী লীগ জামায়াতকে সাথে রাখবে তখন চুপ থেকে সাবেক গনআদালতি ও এখনকার ড.হাসান সাহেবরা 'যুদ্ধাপরাধের বিচার বিচার খেলা' খেলে যাবেন।
১২ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১১:৫৩
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আপনার আলাদা পোস্টটা দেখলাম।
আবারও বলি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবে, এই বিষয়টাতে খুবই আশাবাদী।
১১৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০০৮ দুপুর ১২:৩০
সুজনবাঙালী বলেছেন: আমিও আশাবাদি । তবে ''এদের বিচার করা তখনই সম্ভব হবে যখন আমরা এখন যারা বিচারের আন্দোলনে নেতৃত্ব দি্চ্ছে তাদের বর্জন করে ঠান্ডা মাথার আইনি চিন্তকদের নিয়ে সামনে এগোতে পারবো। ''
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:২৪
রাতমজুর বলেছেন:
সহমত, শামীম, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হতেই হবে। ভালো তথ্যমূলক লেখা।