![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
http://www.facebook.com/samimblog আমি স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসি। স্বপ্ব দেখতে এবং স্বপ্ন দেখাতে চাই আজীবন।
আমি প্রায় সন্ধ্যাতেই বারান্দায় ডায়েরীটা নিয়ে বসি। কোন কোন বিকালে দুরের ছাদে দেখি মায়াবতী মেয়ের ঘুরে বেড়ানো। হাসি হাসি মুখ নিয়ে ঘুরে বেড়ায় ছাঁদজুড়ে। কোন বিকালে অন্য কোন বিল্ডিংয়ে দেখি অন্য কোন মায়াবতীকে। কেমন যেন মায়াকাড়া চেহারা। অবন্তীর চেহারাও কি এমন ছিল! আবার কোন বিকালে দুরের কোন বিল্ডিংয়ের বাসার বারান্দায় দেখি ভালোবাসার মানুষদের একসাথে বসে থাকা। অবন্তীর সাথে এমন করেই কি বসে থাকতে চেয়েছিল ছেলেটি! একটা বিষন্ন বিকাল, একটা ক্ষণজন্মা সন্ধ্যা, একটা সোডিয়াম আলোর নাগরিক রাত, একটা নিস্তব্ধ মধ্যরাত, একটা মিষ্টি ভোর কিংবা কর্মব্যস্ত একটা সকাল। মানুষের এক জীবনে অনেক স্বপ্ন থাকে, অনেক প্রত্যাশা থাকে। মানুষ তার এক জীবনে সব স্বপ্নের কাছাকাছি যেতে পারে না বলেই এতো আন্তরিকতা নিয়ে স্বপ্নের পিছনে ছুটে বেড়ায়।
সন্ধ্যা পেরুনোর পর রাত নামলে মাঝেমধ্যেই আমাদের দুইজনের আলোচনায় ভালোবাসার কথা চলে আসে। তারপর অবধারিতভাবে ছেলেটির ডায়েরী প্রসঙ্গ। জীবন কাহিনীর ফিনিশিং নিয়ে আমাদের তর্কটা দীর্ঘায়িত হয়। রুমমেট যেভাবে শেষ দেখে আমি ঠিক তার উল্টোটা। আমি মিলনাত্নক সমাপ্তি খুঁজি। যেখানে অবন্তী ও ছেলেটি একসাথে জেগে জেগে কাটিয়ে দিবে কোন এক সম্পূর্ণ জ্যোস্না রাত। রুমমেট বলে এই ধরণের মিলনাত্বক পরিসমাপ্তি গল্পের পাঠকদের আকর্ষণের জন্য। আর কিছুই না। গড়পড়তা বেশিরভাগ পাঠক গল্পের সুন্দর পরিসমাপ্তি দেখতে চায়। যুক্তি দেই- ছেলেটির ডায়েরীর লেখাটা আমাদের কাছে এখন গল্পের মতো। সুতরাং এখানে একটা মিলনাত্বক সুন্দর পরিসমাপ্তি চিন্তা করলে সমস্যা কোথায়!রুমমেট চুপ করে শুনে যায় আমার বলা পরিসমাপ্তি।
আমি শুরু করি ছেলেটির পর্যায় থেকে। সময়ের সাথে সাথে ছেলেটির অনেককিছুই স্বাভাবিক হয়ে যেতে থাকে। ছোটখাটো একটা চাকরী পেয়ে যায় সে। চাকরীর পেছনেই দিনের বড় একটা সময় চলে যায়। তারপর ঘরে ফিরে ক্লান্ত হয়ে কিছুটা সময় গল্পের বই পড়ে কাটায়, কিংবা কোন কোন রাতে টিভির চ্যানেল পাল্টিয়ে সময় কাটায়। মাঝেমধ্যে বাড়িতে যাওয়া হয়। বাবা-মা বিয়ের প্রসঙ্গ তুলে। তবে ছেলেটির সাড়া না পেয়ে প্রসঙ্গ বেশিদুর এগিয়ে যায় না।সময় এভাবেই প্রবাহিত হতে থাকে। এর মধ্যে হঠাৎ রাস্তায় ছাত্রীর মার সাথে দেখা হয়ে যায় ছেলেটির সাথে। খোঁজখবর নেয় দুজনেই। জানতে পারে ছাত্রী এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলের পর বিদেশ চলে গেছে পড়ালেখার জন্য। ছাত্রীর পরিবারের টাকাপয়সা অনেক। এমন পরিবারইতো মেয়েকে বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য পাঠাবে।ছাত্রী সমন্ধে আরো কিছু বিষয় জানতে চাইতে গিয়েও ছেলেটি প্রশ্ন করতে পারে না।তবে জানতে পারে ছাত্রী ইংল্যান্ডে পড়েতে গেছে। মুহুর্তেই চট করে মনে পড়ে গেল অবন্তীর খালাতো ভাইয়ের কথা। সেও ইংল্যান্ডে থাকে। এতোদিনে হয়তো তাদের বিয়ে হয়ে গেছে।
কয়েকমাস পরের এক বিকাল। শপিংমলের গেট দিয়ে ভিতরে যাচ্ছিল ছেলেটি। বিশাল শপিংমলের স্বয়ংক্রিয় কাচের দরজা। প্রবেশ করতে গেলেই খুলে যায়। অবচেতন মনে গেট দিয়ে ঢুকতে গিয়েই খেয়াল করলো কেউ একজন তার দিকে হাসিমুখে তাকিয়ে আছে। অবাক হয়ে ভালো করে তাকাতেই দেখতে পেল সেখানে অবন্তী দাড়িয়ে আছে। কাছে এসে বললো-
“গেটের বাইরেই আপনাকে দেখছিলাম। তাই আপনার জন্য অপেক্ষা করছিলাম। অনেকদিন পর আপনার সাথে দেখা হলো। অনেকবার আপনার সাথে দেখা করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু আপনি যে কোথায় ডুব দিলেন! আগের মোবাইল ফোনের নাম্বারটাও বন্ধ করে রাখছেন।” একটানে কথাগুলো বলে থামলো অবন্তী।
ছেলেটি তখনো বুঝে উঠতে পারছে না সে কি বাস্তবেই অবন্তীর সাথে কথা বলছে! এভাবে অবন্তীর সাথে আবার দেখা হয়ে যাবে ভাবতেও পারেনি সে।
“কি ব্যাপার কথা বলছেন না যে?” অবন্তীর জিজ্ঞাসা।
“আসলেই অনেকদিন পর আপনার সাথে দেখা হলো। সময় মনে হয় অনেক তাড়াতাড়িই চলে যায়। কেমন আছেন?”
“এইতো চলে যাচ্ছে দিন।একলা যে? সঙ্গে কেউ নেই কেন?”
“সঙ্গে কাউকে জড়ালে না থাকবে।” ছেলেটি হেসে হেসে জবাব দিলো।
তারপর দুজনেরই মাঝেই কিছু সময়ের নীরবতা।
“খুব ব্যস্ত আজকে? শপিং করবেন নাকি?”
“খুব ব্যস্ত না? কেন?”
“আমার সাথে একজায়গায় যেতে পারবেন?”
কোথায় যেতে হবে এমনটা জিজ্ঞেস করলো না ছেলেটি। এমনকি দরকারী কিছু জিনিষপত্র কেনার জন্য শপিংমলে আসা, এটাও ভুলে গেল সে। সবকিছু রেখে কি এক আকর্ষণে অবন্তীর সাথে রওনা হলো।অবন্তীই রিক্সা ঠিক করেছে। সে দুরে দাড়িয়ে দাড়িয়ে আশপাশ দেখছিল। অনেকদিন পর আবার একসাথে রিক্সায় চড়া। প্রথমবারের মতো একসাথে রিক্সায় চড়ার সেই বিকালের কথা মনে পড়ে গেল তার। সেই বিকালে ভালোবাসার সম্পর্ক নিয়ে অনেক কথা হয়েছিল।রাস্তার ট্রাফিক জ্যাম পেরিয়ে দীর্ঘ সময় পর শহরের শেষ প্রান্তে রিক্সা থামলো। তখন সূর্যটা ডুবি ডুবি করছে। পাকা রাস্তাটার একপাশে গিয়ে বসলো দুজনেই। সামনেই নদী বয়ে গেছে। শেষ বিকালের শান্ত বাতাস নদীতে ঢেউ তুলছে।বেশ কিছুক্ষণ চুপ করে বসে থাকার পর অবন্তীই মুখ খুললো।
“এখন কি করছেন আপনি?”
“এইতো, ছোটখাটো একটা চাকরী করার চেষ্টা করে যাচ্ছি।”
চেষ্টা করে যাচ্ছি শুনে অবন্তী হেসে দিল। ছেলেটি ভাবছে, অবন্তীকে তার খালাতো ভাইয়ের কথা জিজ্ঞেস করবে কিনা! কিংবা বিয়ের প্রসঙ্গও তুলবে কিনা বুঝতে পারছে না।
“আপনার দিনকাল কেমন যাচ্ছে?” ছেলেটির জিজ্ঞাসা।
“কোনমতন চলে যাচ্ছে। আপনিতো হঠাৎ করেই হাওয়া হয়ে গেলেন। তারপর অনেকগুলো বিকাল আপনার জন্য অপেক্ষা করেছি।যেখানটায় আমাদের গল্প হতো সেখানে বসে থাকতাম। ভাবতাম হয়তো কোন এক বিকালে আপনি আসবেন।”
“এমনটা কি হওয়ার কথা ছিল?”
“এমনটা হওয়ার কথা ছিল কি না জানি না। তবে এমনটা হয়েছে। আচ্ছা আপনি এমন প্রশ্ন করলেন কেন? খালাতো ভাইয়ের সাথে বিয়ের প্রসঙ্গ মনে করে?”
ছেলেটি কিছু না বলে চুপ করে থাকলো। অবন্তী আবার বলা শুরু করলো।
“আসলে আপনাকে পুরো বিষয়টা পরিস্কার করে বলা হয় নি তখন। আমাদের মধ্যে ভালোবাসা প্রচ্ছন্নভাবে থাকলেও সবসময়ই কেমন যেন একটা দূরত্ব রাখতো।বিয়ের প্রসঙ্গে দুজনেই একমত হয়েছিলাম। তবে সেটা এতোটা জোরালো কিছু ছিল না। কথা ছিল কয়েকমাস পরে সে দেশে আসবে। তারপর চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিবে।তবে শেষ পর্যন্ত একটা বিষয় নিয়ে আমরা আমাদের মতবিরোধ কাটাতে পারি নি। তার কথা হচ্ছে, বিয়ে হলে বিদেশে থাকতে হবে। সে দেশে থাকতে আগ্রহী না। আমি আবার দেশ ছেড়ে যেতে আগ্রহী না। এই মতবিরোধটা কোনভাবেই কাটলো। যে যার ইগো নিয়ে পড়ে থাকলাম।”
ছেলেটি চুপ করে শুনে যাচ্ছিল। গল্পের মাঝখানে ছোট মাটির টুকরো নিয়ে নদীর দিকে ছুড়ে দিল। মুহুর্তেই ছোট ছোট কিছু ঢেউ আসলো নদীর তীরে। হঠাৎ করেই ছেলেটির মনে হলো মানুষের জীবনটা নদীর ঢেউগুলোর মতো।
অবন্তী আবার বলা শুরু করলো। “মনে আছে প্রথম যেদিন আমরা রিক্সায় চড়েছিলাম তখন কি বলেছিলাম ভালোবাসার সম্পর্ক সমন্ধে? ভালোবাসার সম্পর্ক মানে প্রিয় কিছু প্রত্যাশা আর প্রাপ্তির সমন্বয়। অন্যান্য সম্পর্কেও প্রত্যাশা আর প্রাপ্তি থাকে। তবে ভালোবাসার সম্পর্কে প্রত্যাশা আর প্রাপ্তিগুলো খুবই স্পেশাল। এখন কেন জানি মনে হয় আমাদের পারস্পরিক প্রাপ্তিগুলো হয়তো এতোটা বিশেষ ছিল না।”
ছেলেটি অবন্তীর কথাগুলোর জবাবে কি বলবে বুঝে উঠতে পারছে না। কেবল চুপ করে শুনে যাচ্ছিল। অবন্তীই আবার বলা শুরু করলো।
“সেই ধাক্কাটা কাটিয়ে উঠতে আমার খুব বেশি সময় লাগেনি। একটা পর্যায়ে প্রতিদিন বিকালে বারান্দায় বসে থাকতাম। প্রতিদিনই মনে হতো আমি কারো জন্য প্রতীক্ষা করছি।রাগ জেগে জেগে ভাবতাম অনেক কিছু নিয়েই। খুব মনে হতো, আমি হয়তো তোমার জন্যই প্রতি বিকাল প্রতীক্ষা করে থাকি।”
তুমি সম্বোধন ছেলেটির কানে খুব করে বাজলো। এবার ছেলেটি কি বলবে বুঝতে না পেরে বললো- “চলো উঠা যাক।”
সন্ধ্যার আবছা অন্ধকার তখন ছুয়ে গেছে চলার পথকে। পথিক জানে না কতোটা পথ হেটে হেটে তারা অনুভুতির এই সীমানায় এসে দাড়িয়েছে।তবুও অবন্তী আর ছেলেটির চোখে হয়তো নতুন কোন সুন্দর স্বপ্ন।
অবন্তী আর ছেলেটির বিষয়ক ভাবনা শেষে আমি ছাত্রীকে নিয়ে ভাবি। বিদেশে পড়ালেখা করতে গিয়ে কি হয়েছিল তার? এখানেও মিলনাত্বক চিন্তাভাবনা। দৈবক্রমে অনেক কিছুই ঘটে। এখানেও আরেকবার তা ঘটলে সমস্যা কোথায়! ইংল্যান্ডে পড়ালেখা করছে। সেখানেই তার সাথে পরিচয় হয় অবন্তীর খালাতো ভাইয়ের সাথে।পরিচয়ের গভীরতা পৌছায় প্রিয় সম্পর্কের দিকে। প্রাপ্তি ও প্রত্যাশাগুলো তাদের জন্য বিশেষ কিছু হয়ে উঠে।
তবে কাহিনীর শেষ কেমন হয়েছে এ নিয়ে আমার আর রুমমেটের তর্কের শেষ নেই। সবসময়ই একজনের ফিনিশিং এর সাথে অন্যজনেরটা মিলে না। তবে আমরা দুজনেই একটা ব্যাপারে একমত -ছেলেটা গল্প বলার মতো করে তার ডায়েরী লেখে গেছে।ডায়েরীটা দুজনেই পড়ি আর আমাদের সামনে ছেলেটার জীবনের কাহিনীগুলো বিমূর্ত হয়ে উঠে।ছেলেটার কষ্টগুলো।দীর্ঘশ্বাসগুলো আমাদেরও যেন ছুয়ে যায়। ইদানিং লক্ষ্য করছি আমার রুমমেটও ডায়েরী লেখা শুরু করেছে। হয়তো সেই ডায়েরীতেও রুমমেট ছেলেটার মতো করে তার জীবনের কাহিনী লেখে চলেছে। সেই কাহিনীতে আসবে তার জীবনের আনন্দ, বেদনা, দীর্ঘশ্বাসগুলো। হয়তো রুমমেট তার ডায়েরী এই রুমে রেখে চলে যাবে। নতুন নতুন কেউ এসে রুমমেটের ডায়েরী পড়ে কাহিনী খুঁজবে। এভাবে বছরের পর বছরের জীবনের দীর্ঘশ্বাস বয়ে বেড়াবে কাগজের পৃষ্টা। আর ছেলেটির জীবনকাহিনী প্রতিনিধিত্ব করতে আরো কতো শতো পরিণত মোহ কিংবা অপরিণত ভালোবাসার।
(সমাপ্তি)
প্রথম পর্ব, দ্বিতীয় পর্ব, তৃতীয় পর্ব, চতুর্থ পর্ব,পঞ্চম পর্ব , ষষ্ঠ পর্ব, সপ্তম পর্ব
অষ্টম পর্ব,নবম পর্ব,দশম পর্ব, একাদশ পর্ব, দ্বাদশ পর্ব, ত্রয়োদশ পর্ব
পুরো সিরিজটার পিডিএফ লিংক - Click This Link
পিডিএফ লিংক কৃতজ্ঞতা : ব্লগার নাঈম ভাই।
২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:১৯
ভেংচুক বলেছেন: অস্কারের জন্য নোমিনেটেড করা হইলোক
শেষ উপলক্ষ্যে
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:২২
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ওরেরেরেরে.....
আপনাকে অনেক ধইন্যাপাতা
৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:২০
বিষাক্ত মানুষ বলেছেন: মাঝখানের কয়েক্টা পর্ব বাদ গেছে .. সবডি পইড়া নেই .. তারবাদে কমেন্টামু
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:২৩
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আচ্ছা।
বিমা গুরুরে ধইন্যপাতা
৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:২১
রাতমজুর বলেছেন:
ব্যাপক হৈছে। অবশেষে শুভ সমাপ্তি ঘটিল।
অফ: আমার মার্কেটটা ডাউন হৈল আইজকা আপনের ছুপারহিট পুষ্টে
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:২৪
একরামুল হক শামীম বলেছেন: হু জোর কইরা শুভ সমাপ্তি ঘটাইলাম
হা হা হা
ধইন্যাপাতা
৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৩৭
পথিক!!!!!!! বলেছেন: এইবার প্রথম থেকে পড়া শুরু হৈব
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৪৫
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আচ্ছা পড়া শুরু করেন।
ধইন্যাপাতা পথিক!!!!!!! ভাই।
৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৩৯
নাঈম বলেছেন: দারুন লিখেছেন শামীম ভাই। প্রত্যেকটি পর্বই এত আগ্রহ নিয়ে পড়েছি যে, মনে হয়েছে কোনো গল্প না, বাস্তব জীবনের ঘটনাই পড়ছি। জানিনা কারো বাস্তব জীবনের ঘটনার সাথে আপনার এই সিরিজটির কোনো মিল আছে কিনা, কিংবা মিল থাকলেও সেটা কতটুকু। তবে বাস্তবের কোনো ঘটনার সাথে সিরিজটির মিল থাকুক বা না-ই থাকুক, আমার বলতে কোনো দ্বিধা নেই, ব্লগে আমার পড়া গল্পের সবচেয়ে সেরা আপনার এই সিরিজটি।
অনেক ভালো থাকুন, নিরন্তর শুভেচ্ছা রইল।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৫৪
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে অনুপ্রেরণা পাই। অনেক ধন্যবাদ নাঈম ভাই সুন্দর মন্তব্যটার জন্য।
আপনিও ভালো থাকুন।
৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৪৪
পারভেজ বলেছেন: ব্যাপারটা পছন্দ হইলো না!
কাজ থাকলে আস্তে ধীরে লিখলেও হইতো!
আচ্ছা, নাহয় আবার হবে!
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৫৭
একরামুল হক শামীম বলেছেন: এই লেখাটা চেপে বসেছিল। কোনভাবেই লেখতে পারছিলাম না।
ইদানিং অলস হয়ে যাচ্ছি
পড়ার জন্য ধন্যবাদ পারভেজ ভাই।
৮| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৪৭
আবু সালেহ বলেছেন:
শেষ করার জন্য শেষ করা...এইরকম হয়েগেলো.....
তবে আরেকটা পরিণিত কিংবা অপরিণিত মোহ তৈরী হবে...
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৫৯
একরামুল হক শামীম বলেছেন: হু সেটাই চাই আসলে...আরেকটা পরিণত মোহ কিংবা অপরিণত মোহ তৈরি হোক.......
ধন্যবাদ সালেহ ভাই।
৯| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৫২
শান্তির দেবদূত বলেছেন: ইস্ !! পড়িনাই একটাও .......
এখন প্রথম থেকে পড়া শুরু করলাম .......
পরে আলোচনা/সমালোচনা করবো ......
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১১:০১
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আচ্ছা পড়া শুরু করেন।
আলোচনা/সমালোচনা-র প্রত্যাশায় রইলাম
ধন্যবাদ দেবদূত ভাই।
১০| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৫৭
এন এইচ আর বলেছেন: শামীম ভাই আপনি কি করলেন , আপনার এই লেখা সর্ব শেষ পর্ব পড়ার পর থেকে প্রতি দিন ই খুজ তাম নতুন পর্ব আর শুভ সমাপ্তি। হলো শুভ সমাপ্তি। এমন সময় পড়লাম যখন আমি ও আমার স্বপ্নের শুভ সমাপ্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছি একটু আগে।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১১:০৫
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আরে দারুন! অভিনন্দন আপনাদের
অনেক সুন্দর একটা যুগল জীবনের শুভকামনা করছি।
ধন্যবাদ আপনাকে।
১১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১১:০১
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: শেষ করলা তাইলে!! ভালো ভালো! গল্পের শেষটা আমার ভালো লাগছে। কালকেই একটা বাস্তব বিয়োগাত্মক কাহিনী পড়ার পর থেকে বিষণ্ণ হয়ে ছিলাম। এখন একটু কাটলো সেটা!
কেমন আছ হে?
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১১:০৭
একরামুল হক শামীম বলেছেন: হু জোর কইরা শেষ করলাম। কালকের বাস্তব বিয়োগাত্নক কাহিনী হয়তো এই পরিসমাপ্তির উপর কিছুটা প্রভাব রাখছে।
আমিতো ভালো আছি। তুমি কেমন আছ হে?
ধইন্যাপাতা।
১২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১১:১৩
মিছে মন্ডল বলেছেন: অনেক অপেক্ষা করাইছেন, এইজন্য মাইনাস।
কী বলবো!!!....ভাল লাগলো,আবার খারাপও লাগলো....
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:১০
একরামুল হক শামীম বলেছেন: হুমমমম। ভালো আর খারাপ একসাথে কেন ?
ধন্যবাদ আপনাকে।
১৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১১:২৫
নিঃসঙ্গ বলেছেন: আপনার এই গল্প আমি পুরাটা পরছি শেষ পর্বটাও দারুন করে লিখছেন শামীম ভাই খুব খুব বেশি ভালো লাগলো
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:১৪
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ নিঃসঙ্গ ভাই।
প্রতি পর্বে আপনার মন্তব্যের মাধ্যমে উৎসাহ পেয়েছি।
১৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১১:৪০
(অয়ন) বলেছেন: আমার বলার কিছু ছিল না , না গো........ আমার বলার কিছু ছিল না ।
শুধু এটুকুই বলব অসম্ভব রকম সুনদর হইছে ফিনিসিং টা । আশা করি আরো সুন্দর গল্প উফার দিবেন আমাদের কে ।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:২৫
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার জন্য।
১৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:০২
কৃষক বলেছেন: শেষটা আগে পড়লাম।
বাকীগুলো ধীরে ধীরে......
এত ভাল ভাল লেখা..
সবার জীবনে এমন বিয়োগ অংক সব সময় হয় না, দুই একটা যোগ অংকের গলপ্ শোনাতে হবে দেখছি....
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:৩০
একরামুল হক শামীম বলেছেন: গল্প শোনানো শুরু করেন কিষাণী আপু।
ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
১৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:১১
নুরুন্নবী হাছিব বলেছেন: হুমমম..ভালো হইচে...
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:৫১
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ তোমাকে।
১৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:৩৯
তামিম ইরফান বলেছেন: ঐটা খেকুর ডাইরি
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:৫৩
একরামুল হক শামীম বলেছেন:
এইটা গোলাবি বান্দরের ডায়েরি।
১৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:৪১
নাঈম বলেছেন: সিরিজ শেষ উপলক্ষে কোহিনুরের সিঙ্গারা খাইতাম চাই
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:৫৫
একরামুল হক শামীম বলেছেন: খাওয়ানো হৈবেক।
১৯| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:৪১
নাঈম বলেছেন: তামিম ইরফান বলেছেন: ঐটা খেকুর ডাইরি
----------------------
১০০% সহমত
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:০৮
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ভাগেন মিয়া
২০| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:৪২
প্রজ্ঞা তাসনুভা রূবাইয়াৎ বলেছেন: .........শেষ করে দিলেন...............।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:০৯
একরামুল হক শামীম বলেছেন: হু শেষ করে দিলাম
ধইন্যাপাতা।
২১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:৪৯
নাঈম বলেছেন: পরিণত মোহ কিংবা অপরিণত ভালোবাসা - পিডিএফ ভার্সন
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:১০
একরামুল হক শামীম বলেছেন: অনেক কৃতজ্ঞতা নাঈম ভাই।
২২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:৫৮
অদ্ভুত আঁধার এক বলেছেন: শেশ তো হল।
আবার শুরু থেকে পড়তে হবে।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:১৪
একরামুল হক শামীম বলেছেন: হু পড়া শুরু করো।
তোমারে ধইন্যাপাতা।
২৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:০০
নিঃসঙ্গ বলেছেন: নাঈম দারুন একটা কাজ করছেন আমি ডাউনলোড করে রাইখা দিলাম
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:১৬
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আমিও ডাউনলোড করে রাইখা দিলাম
২৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:৩০
রাজর্ষী বলেছেন: শপিং মলে দেখা না হইলে তো এমন কিছু হইতো না। অতএব এমন হঠাৎ কইরা দেখা হউন লাগবো। ভালো লাগলো।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:৪১
একরামুল হক শামীম বলেছেন: হ । ধইন্যাপাতা
২৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:৪৫
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: ওহ...শেষ হইছে! বৃহস্পতিবার পরীক্ষা দিয়া আইসাই পড়তে বসমু।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:০৯
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আচ্ছা।
ধইন্যাপাতা।
২৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:৪৭
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: সত্যি বলতে কি, আমার লেখাটি ভালো লাগেনি, বিশেষ করে শেষ ২পর্ব পুরোটাই অতিকথন মনে হয়েছে। আগের পর্বটি পুরোটাই বাদ দিয়ে দিলে হয়ত এই পর্বটা একটি অন্যরকম এণ্ডিং হতে পারত, কিন্তু গতপর্বটা হয়েছে গলার কাটার মত।
শুরুর দিকের পর্বগুলোতেও যথেষ্ট ঝিমুনী ঝিমুনী লেগেছে, মাঝের কয়েকটি পবৃে যথেষ্ট প্রফুল্লতা পেয়েছি, কিন্তু তার স্থায়িত্ব একটি ভাতঘুমের সমান হয়েছে পরের পবৃগুলির সমণ্য়হীনতায়।
আসলে বড়লেখার ক্ষেত্রে এটা একটা সমস্যা। একইসময়ে লেখা হযনা বলে ঘটনার মধ্যে প্রায়ই যোগসূত্রগুলো দুর্বল হয়ে পড়ে।সেক্ষেত্রে লেখার আগে আগের পর্বগুলো কয়েকবার রিভিউ করা উচিৎ বলে মনে করি, যাতে করে গল্পের গরু লেখকের ক্ষেতেই ঘাস খায়, এর অন্যথা হলে গরু অন্যের ক্ষেতে মুখ দিতে চায়, আর শাস্তিস্বরূপ খোয়াড়ে চালান হয়ে যায়। আশা করি, লেখক অন্য সিরিজগুলোতে লেখক সার্বক্ষণিক রাখাল হতে না পারলে গল্পের গরুটিকে দড়ি দিয়ে বেধে রাখবেন।।।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:০৩
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আপনার পর্যবেক্ষণ জানানোর জন্য ধন্যবাদ। পরবর্তীতে এ বিষয়গুলো মাথায় রাখবো।
গল্পের গরুটিকে দড়ি দিয়ে বেধে রাখার আইডিয়া পছন্দ হইছে।
২৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:০৩
এরশাদ বাদশা বলেছেন: আপাতত বুকমার্ক; পড়ে পড়ুম নে....
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:০৮
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আচ্ছা এরশাদ বাদশা ভাই। ধইন্যাপাতা
২৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:০৪
এরশাদ বাদশা বলেছেন: পিডি এফ দেওয়াতে ভালোই হইলো। পুরাটা একলগে পড়া যাইবো।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:১০
একরামুল হক শামীম বলেছেন: হ, পুরাটা একসাথে।
২৯| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:১১
রাগ ইমন বলেছেন: জোর করে সমাপ্তির জন্য মাইনাস । তবে শেষটা দারুন হয়েছে ।
তুমি একটা আইনের বই লিখিও । খটমট বাদ দিয়ে সত্যিই আনন্দ নিয়ে পড়া যাবে । চিন্তা করিও না , দাম দিয়াই কিনিব । ঃ)
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:১৭
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আইনের বই লেখার ইচ্ছা আছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের আই্নগত বিষয় নিয়ে একটা বই লেখার ইচ্ছা আছে।
ধন্যবাদ আপু।
৩০| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৩:২৯
কঁাকন বলেছেন: শেষটায় ফাঁকিবাজি করলেন মনে হোলো
ভালো থাকুন
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:৩০
একরামুল হক শামীম বলেছেন: খিক খিক
ধইন্যাপাতা পড়ার জন্য।
৩১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:২৫
মাইনাস বলেছেন: আমি তুই রাজাকার। বুজলাম নাআমার পুস্টটা মুইছা দিল। পুরা ব্যান করল।
আর এই মাইনাস নিকে একটা পোস্ট দিসিলাম নিকটাই ডিলিট কইরা দিল। মডুগ যে কি হইসে আল্লাই জানে। লগ আউট হইলে আমার কমেন্ট দিতে পারুম না। আমিত বুইঝা পাইলাম না আমি কি দোষ করছি।
আপনেরে পোস্টটা দিয়া গেলাম। শেষেরটা।
..........................
হঠাৎ থমকে গেলাম, নেই, যেখানে থাকার কথা ছিল সেখানে এখন শূন্য। শূন্যতার তীব্র আহাকার কামরে ধরে বুকের পাজর, চোখে অন্ধকার লাগে, আবারও দেখি, নাহ পোস্টটি নেই। পোস্টটি ডিলিট হয়েছে। অবাক হয়ে খুজি কি কারন থাকতে এর পেছনে। নাস্তিক, আস্তিক, প্রলয়, কোন জায়গা থেকে ডিলিট হল পোস্টটি ? আমি নাস্তিকতা ও আস্তিকতার মৌলবাদিদের সাপোর্টার নই, আমি প্রলয়েরও সাপোর্টার নই। আমি আমার দেশের সাপোর্টার। আমার দেশের জন্য যেটা ভাল হবে আমি তাই করব। সেটাকে কেও জাতীয় করন বলুক আর সব দোষ নিজের ঘাড়ে নেয়ায় বলুক আমি থোড়াই কেয়ার করি! একজন বাঙালী হিসেবে যদি আমার লজ্জা হয় প্রলয়ের অপকর্মে, তাহলে সেটা কি আমার দোষ, নাকি, সময়ের অযাচিত হস্তক্ষেপ ? আমি যদি আমার ছোট মেয়েটার জন্য ভয়ে কুকড়ে উঠি, ওর ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বিগ্ন হই, সেটাও কি আমার দোষ ? আমার বুকে আচড়ে পড়া মেয়ে যখন বিষের যন্ত্রনায় নীল হয়ে যায়, মুখ দিয়ে অনবরত ফেনা পড়তে থাকে, সেটাতে কষ্ট পাওয়াও কি আমার দোষ ? হ্যা, সেটা আমার দোষই হবে, নইলে আমার মেয়ের ভবিষ্যৎ নিয়ে দুঃশ্চিন্তাগ্রস্থ পিতার মেয়ের কাছে ক্ষমার চাওয়ার পোস্টটি কেন ডিলিট করবে মহাশয় দেবরা ? দেবরা ভাই নাকি এই ব্লগের মডারেটর। উনার মানুষের ফিলিংস নিয়ে কিছু যায় আসে না। চোখে ঠুলি পড়ে সামনে যা আসে সব কিছু ডিলিট করে দিয়ে তার কর্মের দক্ষতা প্রমান করে থাকেন। কোন মেয়ের নিরব আকুতি লেখার অক্ষর ভেদ করে তার কাছে পৌছায় না। কে মরল, কে বাচল, কিসে যায় আসে!
মহাশয় দেবরা, হাত জোর করে বলি, আমার লেখার প্রলয় একটা চিহ্ন ছিল মাত্র। ওখানে কোনভাবেই প্রলয়কে নিয়ে কিছু বলা হয় নি যেটা নিয়মের লংঘন হয়। লংঘন যদি খুজতে চান তবে চোখ খুলে দেখুন সারাদিন আস্তিক আর নাস্তিক দিয়ে দুই মৌলবাদি গ্রুপের মারামারি। তাদের শব্দচয়ন হয়ত আপনার কাছে অতিশয় মধুর লাগে বিধায় তাদেরকে অনায়াশে দেখা যায় ব্লগের ময়দানে। আপনি কি তাদের পোস্টগুলো পড়ে দেখেন, নাকি চোখ বুলান ? কোন অসামঞ্জস্য কি আপনার চোখে পড়ে না?
মহাশয় দেবরা , আমি অতিশয় দুঃখিত এইভাবে কথা বলার জন্য। আমার গোস্তাকি মাফ করবেন। আমি মিনতি করি, আপনার যেন কোন মেয়ে না হয়, সেই এলোচুলে যেন আপনার বুকে কোনদিন আছড়ে না পড়ে। কোনদিন যেন না বলে, "বাবা, আমাকে পুতুল কিনে দিবে, ঐ যে লাল রংএর পুতুলটা?" আপনিও মায়াময় চোখে যেন ওর দিকে তাকিয়ে না বলেন," মা। চল বাইরে যাই, তোমার জন্য পুতুলের রাজ্য কিনে দেব।"আমি মিনতি করি, স্বপ্নভংগের ব্যথায় যেন আপনাকে নীল না হয়ে উঠতে হয়!" দুলছে হাওয়ায়, না না কোন ফুল নয়......নীলাঞ্জনা গানটার কথা খুব মনে পড়ছে। জানি না এই সময় মনে পড়ে ভুল করলাম কিনা! তাও মনে পড়ছে। এ যে বাবার মন! বাবাতো কখনো পারে না তার সন্তানের ক্ষতি চাইতে? সেতো চাইতে পারে না, তার সোনামনি মেয়ে লম্পট কাপুরুষের হাতে পড়ে নিঃশ্বেষ হোক! আমি আবারও মিনতি করি, আপনার যেন এই অবস্থা দেখতে না হয়।
মহাশয় দেবরা, আমাকে যদি চিনতে না পারেন তবে আমি বলি আমি কে? আমি অন্য আরেক নিকের অধিকারী এক মানুষ , যে ছদ্মবেশে সবসময় আপনাদের পাশে পাশে ঠাকে কিন্তু মুখ দেখানোর সাহস হয় না। লজ্জায়, ঘৃনায়, পুরুষ হবার যাতনায়। হ্যা, আমি তুই রাজাকার নিক। যেই নিকের পোস্ট আপনি আজকে ডিলিট করেছেন। কি ছিল তাতে, ছিল এক পিতার ঐ স্বপ্নগুলোর কথা ও স্বপ্নভংগের হতাশায় মেয়ের কাছে অক্ষম পিতার ক্ষমা চাওয়ার কথা। হয়ত সেই অক্ষম পিতার ক্ষমা আপনের ভাল লাগে নি। হয়ত সেই মেয়ের বিবর্ণ ছবিও আপনার মনকে নাড়া দিতে পারে নি। কিন্তু কি বলব মহাশয়, ওটাই যে আমার নিয়তি। ওর থেকে ভালভাবে যে আমি মনের কষ্ট প্রকাশ করতে পারি না। আমি তো সিনেমার ডায়লগের চিৎকার করে বলতে পারি না, হে পৃথিবী আমার বুকটা চিড়ে দেখ এই কষ্ট সত্য কিনা, মৃত মেয়ে কান্নায় এই বুকটা ভারাক্রান্ত কিনা। মহাশয় মাফ করবেন, আমি সিনেমা ও ভান্ডামী শিখিনি, আজও শিখতে পারলাম না।
দোয়া করি আপনার মেয়ে হলেও যেন সে সুখি হোক!
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:৪৭
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আপনার লেখায় অনুভুতির প্রকাশ চমৎকার। জানি না কেন এমন হলো। তবে আশা করছি আপনি সামনে এই ব্লগে লেখতে পারবেন।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৩২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৬
ইসানুর বলেছেন: শেষ হয়ে গেল!! এতদিন শুধু পরের পর্ব পরের পর্বের আশায় থাকতাম। এখন কি করব????
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:০১
একরামুল হক শামীম বলেছেন: এখন নতুন কোন গল্পের আশায় থাকবেন।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৩৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১১
জেরী বলেছেন: ভালো হয়েছে......
মাঝে গ্যাপ দিয়ে অন্য লেখা দিয়েছিলেন ভাগ্য ভালো গল্পের সামারিটা মনে ছিলো
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:০৮
একরামুল হক শামীম বলেছেন: হা হা হা
জেরীরে ধইন্যাপাতা
৩৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:৪৪
মমমম১২ বলেছেন: হুমমমম অবশেষে শেষ হল।অবশ্য আগের পর্বেই শেষ শেষ একটা ভাব ছিল,তারপরও ভাবছিলাম হয়ত অন্য কিছু আসবে।
যাই হোক এবার নতুন কিছু আসুক।পরিনত ভাসবাসা পরিনত মোহ বা পরিনত বিচ্ছেদ যা খুশি লিখুন।মোটকথা নতুন গল্প শুরু হোক।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:১০
একরামুল হক শামীম বলেছেন: হুমমম....শেষ হলো।
নতুন কোন গল্প লেখার ইচ্ছা আছে।
আপনাকে ধন্যবাদ মম।
৩৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:৩১
অ্যামাটার বলেছেন: হুমম...মাঝের তিনটা পর্ব বাদ গেছে, একসময় পড়ুম।
বই বাইর করেন।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:৩৮
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আচ্ছা। তোমারে ধইন্যাপাতা।
৩৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:৪৬
শিবলী বলেছেন: পিডিএফের জন্য নাঈম ভাইরে থ্যান্কু।
এইবার পুরাটা দেখি পড়ব
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:৪৭
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:৫০
নাজনীন খলিল বলেছেন: ভেংচুক বলেছেন: অস্কারের জন্য নোমিনেটেড করা হইলোক
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৩:১৮
একরামুল হক শামীম বলেছেন: হা হা হা
ধন্যবাদ আপু পড়ার জন্য।
৩৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:০৭
নাঈম বলেছেন: পিডিএফ-আপডেট
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:৪৩
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
৩৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:২৫
নাজনীন১ বলেছেন: গত পর্বের শেষটাই আমার বেশী ভাল লেগেছিল। আজকেরটা পড়ে মনে হলঃ "অতঃপর তাহারা সুখে-শান্তিতে বসবাস করিতে লাগিলো" --এই রকম রূপকথার গল্প।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:২০
একরামুল হক শামীম বলেছেন: তাহলে গত পর্বটাই আপনার জন্য শেষ পর্ব। আসলে তিনভাবে শেষ করার উদ্দেশ্য হলো পাঠককে গল্পের পরিসমাপ্তির ক্ষেত্রে স্পেস দেওয়া।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৪০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:২৯
তিতিয়ানাতান্তা বলেছেন: বাকি গুলো পড়ে আসি আগে , শেষটা তো পড়ে ফেললাম
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:৩৬
একরামুল হক শামীম বলেছেন: শেষ থেকে পড়া শুরু করলে হবে না। প্রথম থেকে পড়া শুরু করতে হবে।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৪১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:৫৬
প্রিয়তমা বলেছেন: বাপরে বাপ অবশেষে বাঁচলাম...........।
............
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৮:৫২
একরামুল হক শামীম বলেছেন: হা হা হা
ধন্যবাদ তোমাকে।
৪২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:৫৮
নিবিড় অভ্র বলেছেন: শ্যাষে আইসা অবু ভাবীর হাতেই ধরা?!!
অবশ্য আর যাইবেনই বা কৈ?গ্যালে গা ঝাড়ুর বাড়ি মাটিতে পড়ত না একটাও
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:০০
একরামুল হক শামীম বলেছেন: খিক খিক
এইগুলা কি কও!!
নীল ধইন্যাপাতা তোমারে।
৪৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৪০
বীরবাহাদুর বলেছেন: সবুজ ধইন্যাপাতা।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:২৫
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আচ্ছা ধইন্যাপাতা।
৪৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৬:১৮
রাশেদ বলেছেন: ভাল্লাগে নাই এইটা একদম। সরি।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৪৯
একরামুল হক শামীম বলেছেন: হা হা হা
আপনার জন্য শেষ পর্ব আসলে ১২তমটা
ধইন্যাপাতা রাশু ভাই।
৪৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৬:২৪
আশরাফ মাহমুদ বলেছেন: প্রথমদিকের এবং মাঝখানের কয়েকটা পর্ব পড়েছিলুম। সত্যি বলতে কী সহজে বুঝতে পারছিলাম আপনি অহেতুক কাহিনী বড় করছেন। গল্প দিয়ে গল্প হওয়া উচিত, উপন্যাসের চাঁদ ছোঁয়া দুস্কর। কথাগুলো বললাম এই কারণে যে আপনার লেখা ভাললাগার, সেখানে এই কথাগুলো প্রভাবক হিসেবে কাজ করবে আশা করি।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:০৭
একরামুল হক শামীম বলেছেন: হুমমমম।
ধন্যবাদ আশরাফ ভাই।
৪৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১১:৪১
কৃষক বলেছেন: পুরো তেরো পর্ব একসাথে পড়লাম।
কখনো ভালো লেগেছে, কখনো হালকা মনে হয়েছে।
সাহিত্য বিচার করার সাধ্য আমার নেই। শেষটা কেমন জানি হল, এমন না হলেই ভাল হোত।
যাই হোক..কোহিনুরের সিঙ্গারা খাইতে চাই,আমারে বাদ দিয়া খাওয়া চলবে না।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:১১
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আহারে কোহিনুরের সিঙ্গারা....আচ্ছা বাদ দিয়া খাওয়া হৈবেক না।
ধন্যবাদ কৃষাণী আপু।
৪৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:২৪
ভেংচুক বলেছেন: পহেলা ফাল্গুনের শুভেচ্ছা
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:৪০
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আরেএএএ দারুন
অনেক ধন্যবাদ। বসন্তের শুভেচ্ছা....
৪৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ২:৩৬
আমিনুল ইসলাম বলেছেন: কাগজের পৃষ্ঠা তাহলে ব্লগিংয়ে ডায়েরি লিখে লাভ নেই
(
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:৩৬
একরামুল হক শামীম বলেছেন: হা হা হা
ধন্যবাদ তোমাকে।
৪৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ২:৪৮
চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন: পহেলা ফাল্গুনের শুভেচ্ছা
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:৪২
একরামুল হক শামীম বলেছেন: বসন্তের শুভেচ্ছা আপু।
৫০| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৪৮
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: যাক বাবা এতদিনে শেষ হইছে এইটা!
হ্যাপি ইনডিং ভালো লাগে।
চামে চামে শামীম নিজের কাহিনী বলে দিলো কিনা চিন্তা করতেছি।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:৫১
একরামুল হক শামীম বলেছেন: হুমমমম, শেষ হইলো।
বেশি বুঝো কেলা? নিজের কাহিনী মানে
ধইন্যাপাতা তোমারে।
৫১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৫০
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: নাঈম বলেছেন: তামিম ইরফান বলেছেন: ঐটা খেকুর ডাইরি
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:০৯
একরামুল হক শামীম বলেছেন:
৫২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:৪২
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: এইটা আসলেই শামীমের ডায়রি
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:৫৮
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আবার
৫৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:১৪
ঊশৃংখল ঝড়কন্যা বলেছেন: তাড়াতাড়ি শেষ করলেও ভাল হয়েছে, তবে আরো সময় দিলে আরো অসাধারনত্ব বেড়ে যেত!
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:০০
একরামুল হক শামীম বলেছেন: হুমমম...
ধইন্যাপাত আপু।
৫৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০০৯ দুপুর ২:৫০
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: পুরোটা পড়ে শেষ করলাম। এই ধরণের প্রেম প্রেম গল্প ভালো লাগে না...ভালো না লাগাটা ঈর্ষা-প্রসূতও হতে পারে। পাঠকের জন্য কোন চমক নেই, এইটা লক্ষণীয় বিষয়।
তবে সহব্লগারেরা আপনার কাছ থেকে ধৈর্য জিনিসটা শিখতে পারে...সিক্যুয়েলগুলা কেউ শেষ করে না
০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১:১৮
একরামুল হক শামীম বলেছেন: হা হা হা
ধন্যবাদ
৫৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:০৭
সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন: শেষ পর্বটা পড়তে দেরী হয়ে গেলো..................।
ভালো লাগলো.......
এমন কিছু ভালোলাগা জীবনে দরকার আছে।
জীবনে ভালোলাগা ভালোবাসার পরিণতি মিলনাত্মক সবসময় হয়না......কিন্তু হলে সত্যিই ভালো লাগে। তা গল্প বা জীবন যেখানেই হোক।
শুভেচ্ছা।
০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:৩১
একরামুল হক শামীম বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সাজি আপু।
৫৬| ০৩ রা মে, ২০০৯ সকাল ১০:২৮
আহমেদ রাকিব বলেছেন: আমি নতুন ব্লগার। তাই অনেক দেরিতে আপনার লেখাটা পড়লাম। খুবই সহজ এবং সুন্দর উপস্থাপনা। খুবই ভালো লাগলো। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
ভাল থাকুন
ভাল লিখুন
০৩ রা মে, ২০০৯ রাত ১১:৩৩
একরামুল হক শামীম বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৫৭| ০৩ রা মে, ২০০৯ সকাল ১১:২৪
আহমেদ রাকিব বলেছেন: পিডিএফ পড়লাম। হিমালয় এর মন্তব্যটাও পড়লাম। একদিক থেকে কথাটা ঠিক। আমি নিজেও একটা বড় লেখা লিখেছি(অপ্রকাশিত)।একি সমস্যা। এক সাথে লেখা হয় না বলে গল্পের গরু আসলেই লাগাম ছাড়া হয়ে পড়ে। তারপরো আমি একটা কথাই বলবো, লেখাটা ধীরে ধীরে পরিনত হয়েছে। বিশেষ করে শেষ অংশে বর্ণনা শৈলী ভালো লেগেছে।পরের লেখাটা অনেক ভালো হবে আশা করছি।
০৩ রা মে, ২০০৯ রাত ১১:৩৮
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আপনার মতামতের জন্য অনেক ধন্যবাদ
৫৮| ১১ ই জুলাই, ২০০৯ সকাল ৭:৫১
রাখাল ছেলে বলেছেন: প্রথম ছয় পরব আগে পড়েছিলাম। অনেকদিন পর মনে হলো ব্লগে দেখি তো ওই গল্পটা আছে নাকি?......ভাল লেগেছে...আশা করছি বই বের করবেন...আরেকটা জিনিস। আসলে কিছু গল্প আছে চুপচাপ সময়( যেমান রাতে বা ভোরে )পড়তে হয়।তাহলে ফিল আসে...by the way, thank you again
১৬ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:১৯
একরামুল হক শামীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার মন্তব্যটা ভালো লাগলো খুব।
৫৯| ১৫ ই জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৭
মহসিন৭১ বলেছেন: আপনার গল্পটির সন্ধান আজই পেলাম। আজই পড়ে শেষ করলাম। ভাল হয়েছে। ভাল লেগেছে। তা না হলে এক বিকেলে সব পড়া হতো না। গল্পটার একটা যায়গায় আপনার ভুল হয়েছে। সেটা হলো অবন্তীর বাবার সঙ্গে পরিচয় পর্বটা গল্পের সঙ্গে মেলেনি। কারণ তাদের আর্থিক অবস্থা যা তাতে তিনি বাজারের ব্যাগ নিয়ে হেটে বাসায় যাওয়াটা মিলে না। পরিচয়টা অন্যভাবে হলে ভাল হতো। আপনার গল্পের জন্য ধন্যবাদ।
১৬ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৫৫
একরামুল হক শামীম বলেছেন: কেন আর্থিক অবস্থা খুব ভালো হলে কি মাঝেমধ্যে বাজারের ব্যাগ নিয়ে হেটে বাসায় যাওয়া যাবে না?? বাসা যদি বাজারের কাছেই হয়??
যাইহোক পড়ে মন্তব্য জানানোর জন্য ধন্যবাদ।
৬০| ১২ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ৩:৪৪
সৌম্য বলেছেন: শামিম ভাই আপনে আগে কন নাই কেন আপনি এত দারুন একটা গল্প লিখছেন। আমি তো জানতামই না। আজকে পাইয়া পিডিএফটা পড়লাম।
ধুরো মিয়া। আপনে একটা
১১ ই জুলাই, ২০১১ ভোর ৪:০৬
একরামুল হক শামীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সৌম্য ভাই
৬১| ১০ ই জুলাই, ২০১১ রাত ২:২৬
অভয়ারোন্য বলেছেন: লেখা গুলো পড়ার প্রতি মূহুর্তেই মনে হয়েছে এটা কেন হলো। ঐটা কেন হলো না। স্যালুট
১১ ই জুলাই, ২০১১ ভোর ৪:১৭
একরামুল হক শামীম বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ
৬২| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৫০
বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: পুরো সিরিজ একটানে শেষ করলাম।
আপনার জলছবি গল্পটা ভালো লাগছিলো। সেখানে একটা কমেন্ট "এই গল্পটাও কি পরিণত মোহ অথবা অপরিণত ভালোবাসার মত অনেকগুলো পর্ব হবে?" দেখে আগ্রহ জাগে।
লেখার হাত চমৎকার আপনার।
ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা নিরন্তর।
০২ রা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৫
একরামুল হক শামীম বলেছেন: তিন বছর আগের একটা লেখায় আপনার মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগলো। পুরো সিরিজ আপনি পড়েছেন জেনে আরো ভালো লেগেছে।
ভালো থাকবেন সবসময়।
৬৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:৪৪
অদ্ভুত_আমি বলেছেন: আগে ও একবার পুরোটা পড়েছিলাম, এবার ও একই রকম ভালো লাগলো
ভাইয়া, PDF লিঙ্কটা কাজ করছে না, পারলে ব্লগার নাঈম ভাইকে ঠিক করে দিতে অনুরোধ করিয়েন ।
আর একটা কথা আপনার সব ধারাবাহিক গুলার প্রতিটা পর্বের শেষে ওই পর্বের Immediate আগের ও Immediate পরের পর্বের লিঙ্ক দেয়া থাকলে ভালো হতো ভাইয়া । পূর্ববর্তী পর্বের লিঙ্ক অনেক গুলাতে দেয়া আছে, কিন্তু পরবর্তি পর্বের লিঙ্ক দেয়া নেই অনেক ক্ষেত্রেই কেননা পরবর্তি পর্ব যে তখনো লেখাই হয়নি, তাই পরবর্তি পর্ব লেখা সমাপ্তির সাথে সাথে যদি পূর্ববর্তী পর্ব টাতে যদি কষ্ট করে পরবর্তি পর্বের লিঙ্কটা যোগ করে দেন তাহলে ভালো হয় ।
বিরক্ত করে থাকলে দুঃখিত ।
৬৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১:০৩
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আবারও পড়ার জন্য ধন্যবাদ
পিডিএফের ব্যাপারে নাঈম ভাইকে বলবো।
লিঙ্কগুলো সময় করে ঠিক করে দিব।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:১১
একরামুল হক শামীম বলেছেন: গেল নভেম্বরের ১ তারিখে শুরু করেছিলাম “পরিণত মোহ কিংবা অপরিণত ভালোবাসা” নামের এই সিরিজটা। শুরুতে ভাবনা ছিল কয়েক পর্বে শেষ করবো এই সিরিজ। পরবর্তীতে কেমন কেমন করে যেন এতোগুলো পর্ব লেখে ফেললাম।একপর্যায়ে লেখা ঝুলিয়ে দিলাম। হঠাৎ আজকে মনে লেখাটা শেষ করি। এ চিন্তা নিয়েই লেখাটা শেষ করলাম।
যেসব সহব্লগাররা এই সিরিজের বিভিন্ন পর্ব পড়েছেন এবং মন্তব্য করেছেন সকলকেই আন্তরিক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাই।