নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যে জীবন ফড়িংয়ের দোয়েলের - মানুষের সাথে তার হয় নাকো দেখা।

তারেক সিফাত

যে জীবন ফড়িংয়ের দোয়েলের - মানুষের সাথে তার হয় নাকো দেখা

তারেক সিফাত › বিস্তারিত পোস্টঃ

মালয়েশিয়া থেকে ঘুরে এসে - (পর্ব ৩) - ছবির মত সুন্দর এক শহরে

২১ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৭

সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে আজকে সারাদিন কোথায় কোথায় ঘুরবো সেটা নিয়ে ভাবছিলাম। ঢাকা থেকে আসার সময় একটা ডায়েরী নিয়ে আসছিলাম যেখানে এক সপ্তাহে ঘুরাঘুরির একটা খসড়া প্ল্যান করা ছিল। তবে ভ্রমণে যে সবকিছু প্ল্যান অনুযায়ী হবে তা কিন্তু না। আমরা যে হোটেলে ছিলাম সেখানে একজন বাঙালি ছেলে কাজ করত। আসার পর প্রথম দিনই তাকে বলেছি একটা সিমের ব্যবস্থা করে দেয়ার জন্য। হোটেলের রুমে ওয়াই–ফাই ব্যবহার করতে পারলেও বাইরে বের হয়ে ইন্টারনেট এক্সেস করতে পারছিলাম না। এমতাবস্থায় গুগল ম্যাপ ইউজ করতে পারছিলাম না। গুগল ম্যাপ ছাড়া বিদেশ বিভুঁইয়ে ঘুরাঘুরি করতে বেশ ঝামেলাই পোহাতে হয়। লোকেশন জানা, এক জায়গা থেকে আরেক জায়গার দূরত্ব,কত সময় লাগবে যেতে অথবা প্রতি কিমি তে ট্যাক্সি ভাড়া কেমন হতে পারে এসব সম্পর্কে আইডিয়ার জন্য হলেও গুগল ম্যাপ ভিনদেশে বিপদের বন্ধুই বলা চলে। আর যে কোন দেশে ঘুরাঘুরির সময় সে দেশের সিটি ম্যাপ বেশ কাজে লাগে। সুইস হোটেলে এসেই কুয়ালালামপুরের একটা সিটি ম্যাপ কালেক্ট করলাম। আর সাথে একটা ট্রাভেল গাইড যেখানে পুরো মালয়েশিয়ার ট্যুরিস্ট স্পট গুলোর বর্ণনা আর সুন্দর সুন্দর ছবি দেয়া আছে। এসব সাধারণ ফ্রি শুধুমাত্র ট্যুরিস্টদের সুবিধার কথা চিন্তা করে। দেশে ফেরার সময় এই গাইডটা সাথে করে নিয়ে আসি; ভবিষ্যতে সেখানে আবারো কোন একদিন যাবার ভাবনা থেকে।


অতঃপর ব্রেকফাস্টের জন্য নীচে গেলাম। হোটেল থেকে খুব কাছেই একটা রেস্টুরেন্টে ব্রেকফাস্ট করলাম। এই দেশে মালয়, চাইনিজ আর ইন্ডিয়ান খাবারের ব্যাপক সমারোহ। ব্রেকফাস্ট করলাম একটা ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্টে। আলু পরোটা, মিক্সড ভেজিটেবল আর ডিম অমলেট দিয়ে ব্রেকফাস্টের পর চা খেলাম। খাওয়া শেষে হোটেলে ফিরে গেলাম। আর ইতিমধ্যে বাঙ্গালি ছেলেটা ডিজি কোম্পানির একটা সিম নিয়ে হাজির হল। এক সপ্তাহের প্যাকেজ আর সাথে ২৫০ মেগাবাইট ইন্টারনেট ফ্রি ছিল। যাই হোক প্ল্যান করলাম পুত্রজায়া যাবো। হোটেলের ম্যানেজার একটা ট্যাক্সি ক্যাব ঠিক করে দিল। পুত্রজায়া মালয়েশিয়ার প্রশাসনিক রাজধানী। সব প্রশাসনিক কাজকর্ম আর সিদ্ধান্ত এখান থেকেই নেয়া হয়।আপ–ডাউন হিসাবে ট্যাক্সি ঠিক করা করা হল।মোটামুটি দেড়ঘন্টার মত লাগবে যেতে। যাওয়ার সময় দেশের অসম্ভব সুন্দর রাস্তা আর হাইওয়ে দেখতে দেখতে গেলাম। আমাদের ট্যাক্সি চালক একজন ভারতীয়,তামিল নাড়ুতে বাড়ি। অনেকদিন ধরে মালয়েশিয়াতে আছেন। বেশ ভালো ইংরেজি বলতে পারেন।কোন জায়গায় কি আছে এসবের ব্যাপারে মোটামুটি ভালোই ধারণা রাখেন। তার সাথে কথা বলে কিছু আইডিয়া পেলাম কিছু ট্যুরিস্ট স্পট সম্পর্কে।এই দেশে সাধারণত ভারতীয়দের অনেকেই ট্যাক্সি চালায় আর এতে ইনকামও বেশ। আবার যারা চাইনিজ তাদের মধ্যে বেশির ভাগই বিভিন্ন রেস্টুরেন্টের মালিক। আর যারা মালয়েশিয়ার অধিবাসী তারা সাধারণত কিছুটা অলস প্রকৃতির; তাদের কাছ থেকে নির্দিষ্ট টাকার বিনিময়ে চাইনিজরা রেস্টুরেন্টের বিজনেস শুরু করে এবং এক সময় পরিশ্রম করে ঐ রেস্টুরেন্টের মালিক হয় তারা। আবার অনেক মালয়েশিয়ার নাগরিককে দেখেছি ট্যাক্সি চালিয়ে ভালো উপার্জন করতে।

দেড় ঘণ্টা পর পৌঁছে গেলাম পুত্রজায়াতে। সাজানো গুছানো, ছিমছাম শহর এই পুত্রজায়া। দেখে মনে হয় কোন শিল্পী তার তুলির সুনিপুণ আঁচড়ে এই শহরকে গড়েছেন। শুধু সুবিশাল অট্টালিকা নয়, স্থাপত্যের দিক দিয়ে একটার চেয়ে আরেকটা কম সুন্দর নয়। পুত্র মসজিদ ঘুরে দেখলাম। মসজিদটির ভেতরকার নকশা আর আলো-আ্ঁধারি পরিবেশ দারুণ লাগলো। আশপাশের আরো কিছু স্থাপনা দেখলাম।পারডানা পুত্র যেটা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর অফিস; বিশাল চত্বর সামনে আর প্রচুর ছোট-বড় গাছপালা দিয়ে সবুজ আর সুশোভিত। সুন্দর পরিবেশটা দেখেই ভালো লাগলো। কথায় আছে না, "ফার্স্ট ইম্প্রেশন ইজ দ্য লাস্ট ইম্প্রেশন"। এরকম অবস্থা আমার। পুত্র স্কয়ারের চারপাশের রাস্তা দেখে ফ্রান্সের পারী নগরীর চওড়া রাস্তাগুলির কথা মনে পড়ে গেল। এত চওড়া যে সাঁজেলিসীর এক পাশ থেকে আর এক পাশ দেখা যায় না। পরিষ্কার রাস্তা দেখে মনে হল বিন্দু পরিমাণে ধূলা-বালি নেই; ইচ্ছে করছিল রাস্তার উপর কিছুক্ষণ শুয়ে শুয়ে আকাশ দেখি। চারপাশের সুন্দর স্থাপত্য, আকাশছোঁয়া দালান, গুছানো পরিপাটি রাস্তা মন ভালো করে দেয়ার জন্য যথেষ্ট। এখানে হট এয়ার বেলুনে চড়ে পুরো পুত্রজায়াকে পাখির চোখে পরখ করা যায়। বিকেল বেলা সূর্যাস্তের পূর্ব মুহূর্তে হট এয়ার বেলুনে করে একই সাথে পুরো শহরটাকে উপর থেকে দেখা এবং সাথে সূর্যাস্ত উপভোগ করার মধ্যে এক অপার্থিব আনন্দ রয়েছে যা লিখে হয়ত বুঝানো সম্ভব নয়। রাতের বেলা পুরো পুত্রজায়া বিভিন্ন রঙের আলোতে আলোকিত করা হয়। রাতের পুত্রজায়া বেশি সুন্দর। পুত্র লেকের উপর রাতের সেরি ওয়াওসান ব্রিজ দারুণ সুন্দর। ব্রিজের ল্যাম্পপোস্ট আর গাড়ির হেড লাইটের আলো লেকের পানিতে পড়ে সুন্দর রঙের রিফ্লেকশন তৈরি করে আর দূরে দাঁড়িয়ে দেখে মনে হয় পিঁপড়েরা সারি সারি লাইনে তীব্র গতিতে ছুটে চলছে যার যার গন্তব্যে।


পুত্রজায়া; ছবির মত সুন্দর কোন শহরে চলে আসলাম


পুত্র মসজিদ; দূর থেকে দেখতে যেমন সুন্দর কাছ থেকেও ঠিক একইরকম সুন্দর


পুত্র মসজিদের ভেতর; সুন্দর নকশা আর আলো- আধাঁরের সমারোহ


পুত্রজায়ার রাস্তা; গাছ আর ফুলের টব দিয়ে সাজানো অসাধারণ পরিবেশ


পুত্রজায়ার রাস্তা; পরিপাটি আর ছিমছাম পরিবেশ

২য় পর্বঃ Click This Link

১ম পর্বঃ Click This Link

মন্তব্য ৪৩ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৪৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:০০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুপ্রভাত সিফাতভাই,

খুব ভালো লাগলো আপনার মালয়েশিয়া ভ্রমন। পর্ব - ৩ তে, প্রথমে হোটেলে নেট না পাওয়া,হোটেলের ওয়াই - ফাই কাজ না করা। শেষে হোটেলের বাঙালী ছেলেটি ডিজির সিম এক সপ্তাহে ২৫০টাকায়,সমস্যা অনেকটা সমাধান করে দিল। সিটি ম্যাপটি বেশ কাজ দিল। সকালের ওমলেট যোগে ব্রেকফাস্টটি বেশ ভালোই লাগলো। এরপরে প্রশাসনিক রাজধানী পুত্রজায়া দর্শন। পুত্রজায়ার রুপেতো আমরা মুগ্ধ । সঙ্গে ছবিগুলি জানান দিচ্ছে কতটা সাজানো গোছানো এই মালয় শহরটি। পুত্রের মসজিদটি অপূর্ব। সবমিলিয়ে দুর্দান্ত উপভোগ্য হল মালয় সফর। আসার সময় একটি ট্যুরিস্ট গাইডও আমাদের প্রিয় সিফাতভাই সঙ্গে নিয়ে এসেছেন, যাতে পরেরবার আর অসুবিধায় পড়তে না হয়।

ভ্রমনের পাশাপাশি অন্যান্য লেখাও লিখতে থাকুন , দ্রুত সেফ হবেন আশাকরি ।

অনেক শুভকামনা আপনাকে।

২২ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৩৩

তারেক সিফাত বলেছেন: শুভ দুপুর ভাই।

আসলেই দেখার মত একটি শহর পুত্রজায়া। গুছানো, ছিমছাম আর পরিপাটি। অনেক ধন্যবাদ ভাই এভাবে প্রশংসা করার জন্য।

হ্যাঁ ভ্রমণের পাশাপাশি অন্যান্য লিখা লিখবো।

ভাইয়া আপনার জন্যও শুভ কামনা রইলো। ভালো থাকবেন।



২| ২২ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩১

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: বর্ণনা এবং ছবি, সব মিলিয়ে দারুন লাগল।

তবে পোস্টের শুরুতে একটা ছবি দিলে এবং ছবির নীচে দু-এক লাইন ছবির বর্ণনা দিলে আরো ভালো হতো।
হ্যাপি ব্লগিং..:)

২২ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮

তারেক সিফাত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই পড়ার জন্য এবং উপদেশের জন্য। আপনাদের উপদেশ এবং সমালোচনা নিয়েই পরবর্তীতে আরো ভালো লিখতে পারবো আশা করছি।

পরবর্তী লেখায় চেষ্টা করবো এভাবে ছবি দেয়ার এবং ছবির শেষে বর্ণনা দেয়ার।

শুভ কামনা!

৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৯

ওমেরা বলেছেন: যেমন বর্ননা তেমন ছবি খুব খুব ভাল । শেয়ারের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

২৩ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৯

তারেক সিফাত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু।

শুভ কামনা রইলো।

৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৭

জুন বলেছেন: নতুন রাজধানী পুত্রজায়াতে যাইনি যেমন যাইনি মায়ানমারের নেপিদতে । কেন জানি আধুনিক নির্মানের চেয়ে ঐতিহ্যবাহী পুরনো জায়গার প্রতি আমার আগ্রহ বেশি । ইতিহাসের ছাত্রী ছিলাম বলেই হয়তো। তাই প্রাচীন মিশর, ইতালী, চীন , ভুটান,ভারত, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া এমন অনেক দেশে আমি শুধু ঐতিহাসিক শহরগুলোতেই দিনের পর দিন ঘুরে বেড়িয়েছি তারেক সিফাত।
লিখতে থাকুন সাথেই আছি ।
অনেক ঝরঝরে ভালো একটি ভ্রমন কাহিনীতে +

২৩ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৩

তারেক সিফাত বলেছেন: আশা করছি দ্রুতই ঘুরে আসতে পারবেন পুত্রজায়া আর নেপিদতে। ইতিহাস আমারো বেশ লাগে। ইতিহাস ছাড়া ভ্রমণ জমে না।


অনেক ধন্যবাদ আপু সাথে থাকার জন্য।
প্লাসের জন্য ভালো লাগছে।

শুভ কামনা!

৫| ২৬ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৩:৫৩

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:


বেশ সাবলীল লেখা; পুত্রজায়া সম্বন্ধে অনেক কিছু জানলা B-) শুভ বলগিং।

২৬ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৫

তারেক সিফাত বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

৬| ২৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:১৯

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: মালয়েশিয়া না গিয়েও অনেকখানি দেখা হয়ে গেলো পোস্টটি পড়ে। সুন্দর বর্ণনা।

২৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৭

তারেক সিফাত বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।

৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৩৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ঠান্ডা ও গরমের সময় তাপমাত্রা কেমন থাকে?

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:২৬

তারেক সিফাত বলেছেন: আমি অফ-সিজনে গিয়েছি। তাপমাত্রা তেমন বেশি ছিল না। ২৫-২৮ ডিগ্রী ।

৮| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৪৬

সনেট কবি বলেছেন: সব মিলিয়ে দারুন লাগল।

০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৫৯

তারেক সিফাত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। পড়ে কমেন্ট করে জানানোর জন্য।

ভালো থাকবেন।

৯| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:১৭

সামিয়া আক্তার শেহা বলেছেন: বর্ণনা এবং ছবি, সব মিলিয়ে দারুন লাগল।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:০৫

তারেক সিফাত বলেছেন: ধন্যবাদ আপু পড়া এবং মন্তব্যের জন্য।

শুভ কামনা রইল।

১০| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৪৫

প্রামানিক বলেছেন: ছবি এবং বর্ননা খুবই ভালো লাগল। ধন্যবাদ

৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:২৭

তারেক সিফাত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।

১১| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:০৭

রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: শুভ ব্লগিং
শানিত হোক আপনার পথ চলা ..
শুভ হোক আপনার সামনের দিনগুলি.....

৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:২৮

তারেক সিফাত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই পড়ার জন্য আর শুভ কামনা জানানোর জন্য।

১২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৫১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ছবি ও লেখা মিলিয়ে চমৎকার!

৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:০৪

তারেক সিফাত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু পড়ার জন্য।

১৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৯

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ইতিহাস আমারো বেশ লাগে। ইতিহাস ছাড়া ভ্রমণ জমেনা।
অত্যন্ত বাস্তব কথা, মানুষের আগ্রহ মানুষের দীর্ঘ ইতিহাস থেকে আসবে.........
আমিও আপনার মতো একসময় অনেক সময় নিয়ে মালয়শিয়া ঘুরেছি ।
আপনি ভ্রমন কাহিনী লিখলেন , কিন্ত আমার ব্লগ ঘুরে এসে কিছুই বললেন না !!!?
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৩৪

তারেক সিফাত বলেছেন: প্রথমেই দুঃখ প্রকাশ করছি প্রতিমন্তব্যের জন্য বেশ দেরি করে ফেলায়। সামুর নোটিফিকেশন সমস্যার জন্য মন্তব্য পাইনি ঠিকমতন।

ইতিহাস আর ভ্রমণ আমার কাছে ভাত-মাছ খাওয়ার মত মনে হয়। একটা না থাকলে আরেকটা খেয়ে মজা পাওয়া যায় না।

আমি তেমন সময় করে ঘুরতে পারি নাই। আবারো যেতে হবে ভালো করে দেখার জন্য।

আপনার ব্লগে গিয়েছিলাম, সময় করে লিখা পড়ে মন্তব্য করবো।

ধন্যবাদ পড়ার জন্য আর মন্তব্যের জন্য।

১৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩২

পুলক ঢালী বলেছেন: এই পর্বের ছবিগুলি খুব সুন্দর লাগলো। সন্ধ্যায় পুত্রজায়ার লেকের তীরে পানি বরাবর সারি সারি বাতি জ্বলে এক অপার্থিব দৃশ্যের অবতারনা করে। আপনার বর্ননা অনেক সুন্দর হয়েছে।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৩৬

তারেক সিফাত বলেছেন: প্রথমেই দুঃখ প্রকাশ করছি প্রতিমন্তব্যের জন্য বেশ দেরি করে ফেলায়। সামুর নোটিফিকেশন সমস্যার জন্য মন্তব্য পাইনি ঠিকমতন।

অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

ছবি ছাড়া ভ্রমণ লিখা নুন ছাড়া তরকারির মত লাগে। ছবি দেয়ার চেষ্টা করেছি। আরো কয়েকটা দিতে চেয়েছিলাম কিন্তু লিখার কন্টেক্সের সাথে যাচ্ছে না বলে দেই নাই।

১৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সিফাতভাই,

২১ জুলাই এর পরে নুতন কোনও পোস্ট নেই কেন? আজ হতাশ হলাম।

শুভকামনা রইল।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৪২

তারেক সিফাত বলেছেন: প্রথমেই দুঃখ প্রকাশ করছি প্রতিমন্তব্যের জন্য বেশ দেরি করে ফেলায়। সামুর নোটিফিকেশন সমস্যার জন্য মন্তব্য পাইনি ঠিকমতন।

পদাতিক ভাইয়া, আপনি নতুনদের বেশ ইন্সপায়ার করেন। অন্য অনেক নতুন ব্লগারদের মন্তব্যের ঘরে আপনার ইন্সপায়ারিং মন্তব্য দেখে ভালো লাগে।

অনেকদিন হয়ে গেল লিখা দেয়া হচ্ছে না। এরপরের চার পর্ব লিখা আছে। গতকাল দিতে চেয়েছিলাম কিন্তু মন খারাপ ছিল আইয়ুব বাচ্চু ভাই না ফেরার দেশে চলে যাওয়ায়।

১৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৯

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আরো আরো লিখুন, ছবি দিন আরো আরো। চোখে চোখে ভ্রমন করি!

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৪৫

তারেক সিফাত বলেছেন: প্রথমেই দুঃখ প্রকাশ করছি প্রতিমন্তব্যের জন্য বেশ দেরি করে ফেলায়। সামুর নোটিফিকেশন সমস্যার জন্য মন্তব্য পাইনি ঠিকমতন।

ধন্যবাদ ভাইয়া পড়ে মন্তব্য করার জন্য। আ্পনার রান্না বিষয়ক লিখাগুলো ভালো লাগে। এত সহজে রান্না করা যায়! বিদেশের গ্র্যাজুয়েট লাইফে সামনের দিনে বেশ কাজে লাগবে লিখাগুলো।

১৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমি আজও নিরাশ হয়ে ফিরে গেলাম। প্রিয় সিফাত ভাই, আজ দুমাস হয়ে গেল, এখনও দিলেন না। হা হা হা। ভয় পাবেন না, আমি টাকার তাগাদা দিইনি। ♥♥♥♥♥♥


শুভকামনা,ও ভালোবাসা আপনাকে ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৪৯

তারেক সিফাত বলেছেন: ভাইয়া, এর পরের পর্বগুলো লিখে ফেলেছি। দিয়ে দিবো কিছুদিনের মধ্যে।

না ভাইয়া ভয় পাইনি কারণ আপনি টাকার তাগাদা দেন নাই । দিলে ভয় পেতাম কিন্তু।

শুভ কামনা আপনার জন্যও।

১৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২০

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সত্যি মালেশিয়া অনেক সুন্দর।এখানে আমারও ঘুরতে যাওয়ার শখ আছে।
আর পর্ব দিচ্ছেন না কেন।দ্রুত রাইটার্স ব্লক কাটিয়ে পোষ্ট দিন।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৫১

তারেক সিফাত বলেছেন: প্রথমেই দুঃখ প্রকাশ করছি প্রতিমন্তব্যের জন্য বেশ দেরি করে ফেলায়। সামুর নোটিফিকেশন সমস্যার জন্য মন্তব্য পাইনি ঠিকমতন।

ধন্যবাদ ভাইয়া মন্তব্যের জন্য। ঘুরে আসুন, এই ব্যাপারে নিশ্চিত ভালো লাগবে সেখানে ঘুরতে।

এই তো দিবো কিছুদিনের মধ্যেই।

১৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৭:৪০

খায়রুল আহসান বলেছেন: এ পর্বটা আগের দুটো পর্বের চেয়ে আরো ভাল হয়েছে। কিন্তু আপনি আও লিখছেন না দেখে হতাশ হ'লাম।
এ যাবত আপনার পোস্ট করা তিনটে পর্ব পড়েই মন্তব্য করলাম, কিন্তু আপনি হয়তো এখনো আগের দুটো পোস্টের মন্তব্য দেখেন নি। আশাকরি, একবার সময় করে দেখে নেবেন।
পোস্টে প্লাস +

০৯ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:৪১

তারেক সিফাত বলেছেন: জি, চেষ্টা করেছি। ধন্যবাদ আপনাকে। পড়াশুনা নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম, অনেকদিন ব্লগে আসিনি। আর এই সিরিজের লিখাটাও অসম্পূর্ণ রয়ে গেল। তবে ব্লগে না লিখলেও অনেকের লিখা পড়া হয়েছে অবসর সময়ে।

২০| ১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৫৭

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: লেখা বন্ধ করছেন কেন, লিখুন।

০৯ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:৪৩

তারেক সিফাত বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া, আবারো আমার এই পোস্টে আসার জন্য। ব্লগে বিভিন্ন জনের লিখা পড়া হয়েছে কিন্তু এই সিরিজটা অসম্পূর্ণ রয়ে গেল। লিখবো ভবিষ্যতে।

২১| ১৬ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:৩৭

শোভন শামস বলেছেন: বর্ণনা এবং ছবি, সব মিলিয়ে দারুন লাগল।

০৯ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:৪৪

তারেক সিফাত বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।

২২| ০৪ ঠা মে, ২০২২ সকাল ৭:২১

খায়রুল আহসান বলেছেন: আশাকরি, আপনি সময় করে একবার আমার এই পোস্টটা পড়ে আসবেনঃ ব্লগে আসাঃ কারণ, উদ্দেশ্য এবং প্রাপ্তি

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.