![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] www.fb.com/tasjid.ahmed.9
মাঘের শীতে নাকি বাঘে কাপে। কথাটা কে বলেছিলেন তা হাসান জানে না। তবে কথা মনে হয় সত্যি। শীত যেন গরম কাপড় ভেদ করে হাড়ের ভেতর ঢুকে যাচ্ছে। জঙ্গলের ভেতর শীত যেন আরও বেশি। প্রচণ্ড কুয়াশার চাদরে ঢেকে আছে পুরো জঙ্গল। যদিও গভীর কোন জঙ্গল নয়, নামের জঙ্গল। জঙ্গলে বাঘ, সিংহ কিছুই নেই। খুব সম্ভবত শিয়ালও নেই।
হাসানের মনে পরে গেল কেন সে এই জঙ্গলে। সে এসেছে সারপ্রাইজ দিতে। তার বন্ধু হিমেল গ্রামে থাকে। গ্রামের নাম টিও খুব সুন্দর। মাধবীলতা। অনেক দিন ধরে হিমেল তাকে যেতে বলছিল। কিন্তু সময় করে আর যাওয়া হয় নি। এবার হঠাৎ ইউনিভার্সিটি বন্ধ হয়ে গেলে তার মাথায় এ প্লান আসে। ঠিকানা জানা ছিল। তারপর ট্রেনে চেপে বসা। কিন্তু বাংলাদেশের ট্রেনের মতিগতি সম্পর্কে হাসানের ধারনা খুব একটা ছিল না। তাই বিকেলে পৌছার কথা থাকলেও ট্রেন রাতে এসে পৌঁছেছে। এবং অদ্ভুত ব্যাপার এত রাতে কোন রিকশা চলে না। তাই পায়ে হাটা একমাত্র উপায়।
তবে station মাস্টার যা জানাল তাতে তার গন্তব্য ৫ মাইল। আর শীতের রাত হলেও হাঁটলে মন্দ লাগবে না। তাই গন্তব্যের উদ্দেশে হাটা ধরল হাসান।
পথ যেন আর শেষ হয় না। ৫ মাইল কে মনে হচ্ছে ৫০ মাইল।
এই যে শুনছেন? হাসান ডাক শুনে একটু ভয় পেয়ে যায়। ভুত টুত নাত। না ভুত না, তবে যা দেখল তা ভুত দেখলেও সম্ভবত এত চমকাত না। কারণ এত রাতে এই জঙ্গলে তাকে একটি মেয়ে ডাকছে।
হা, একটি মেয়েই তো। লম্বা, পড়নে একটি লাল শাড়ি। দেখতে সুন্দরী, খুবই সুন্দরী।
“ এই যে শুনছেন?”
“আমাকে বলছেন” হাসান কিছুটা ভয় মিশ্রিত কণ্ঠে বলল হাসান।
“হা, আপনাকেই বলছি। আসলে আমি ঢাকা থেকে এসেছি। আমার বাড়ি মাধবীলতা গ্রামে। এত রাতে একা যেতে ভয় পাচ্ছি। আপনি মনে হয় সেদিকেই যাচ্ছেন। আমি কি আপনার সাথে যেতে পারি?”
হতভম্ব হাসান কি বলবে বুঝতে পারছিল না। এত রাতে একটি একা মেয়ে তার সাহায্য চেয়েছে । তাকে সাহায্য করা তার নৈতিক দায়িত্ব। কিন্তু এজন্য তাকে যদি কোন ঝামেলার মধ্যে পরতে হয়??
“হা, আমি সেদিকেই যাচ্ছি। আপনি চাইলে আমার সাথে যেতে পারেন”। দুইজন হাঁটলে লাগল।
“তা আপনি কি করেন? প্রথমে হাসান জানতে চাইল”?
“ঢাকা ইউনিভার্সিটি তে পড়ি। আপনি?”
আমি একটি প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি তে লেকচারার হিসেবে জয়েন্ট করেছি। তা এত রাতে আপনি একা এলেন, আপনার ভয় করে না।
“না, মানুষকে আমি বিশ্বাস করি। মানুষ হয়ে যদি মানুষকেই বিশ্বাস না করলাম তাহলে মানুষ হিসেবে সার্থকতা কি?”
“হা, আপনার সাথে আমি একমত। তবে অতিরিক্ত বিশ্বাস কিন্তু ভাল নয়। আপনি হয়ত কাওকে বিশ্বাস করলেন এবং সে আপনার এ বিশ্বাস এর সুযোগ নিয়ে আপনার সাথে প্রতারণা করল এবং আপনার বিশ্বাস ভেঙ্গে দিল”।
“কিন্তু আমি ত আপনাকে বিশ্বাস করলাম। আপনি কি আমারা বিশ্বাস ভেঙ্গে দিবেন?”
“ছিঃ ছিঃ এসব কি বলছেন। আমি কারও বিশ্বাস কখনো ভাঙ্গি নাই। ভাঙবও না”।
“ আচ্ছা, বলতে পারেন, পুরুষরা এমন কেন? তারা কেন আমাদের নিয়ে কাচের পুতুলের মত খেলে। আমাদের বিশ্বাস নিয়ে খেলে? কেন আমাদের তারা খেলার পুতুল মনে করে। আমাদের শারীরিক অস্তিত্ব ছাড়া কোন অস্তিত্ব তাদের কাছে ধরা পরে না। আমারা তাদের উপর একটু নির্ভর করতে চাই। আর সে সুযোগে...............।
“কি? সে সুযোগে কি????”
“ আমি প্রথমে আপনাকে মিথ্যে বলেছিলাম। আমি পুরুষদের একটুকুও বিশ্বাস করি না। কোন মেয়েই হয়ত পুরোপুরি বিশ্বাস করে না। কিন্তু আমি করতাম। কিন্তু সে বিশ্বাস ভেঙ্গে ফেলা হয়েছিল। কিন্তু আপনার জন্য আমরা আবার সে বিশ্বাস ফিরে এসেছে। আমি এখন বাড়ি যাব, আমার আসল বাড়িতে।ওই দিকে মাধবীলতা গ্রাম। খুব সুন্দর গ্রাম। আমার খুব প্রিয় ছিল। আমি এখন যাই। আমাকে যেতে হবে।
বলেই হাঁটতে লাগল, অন্ধকারের দিকে। হাসান ডাকতে লাগল। কিন্তু একবারের জন্য ফিরে তাকালনা। হাসান স্থির দাড়িয়ে রইল।
দরজা খুলে হিমেল বোকার মত তাকিয়ে রইল।
“কি, ঢুকতে দিবি না”। হাসান হেসে বলল।
তুই, এত রাতে।
হা, তোকে surprise দেবার প্লান ছিল। তাই এই ভাবে আসা। আর তোদের ট্রেন। বিকেলের ট্রেন আসে রাতে। তবে ভাগ্য ভাল। একজন মেয়ের সাথে দেখা হয়ে যায়। সেই পথ দেখিয়ে নিয়ে আসে। আরে আশ্চর্য, মেয়েটার নাম তা জানা হল না।
মেয়েটার পড়নে কি লাল শাড়ি ছিল।
হা।
মেয়েটা দেখতে খুব সুন্দর আর নিস্পাপ, তাই না।
হা, কিন্তু তা তুই জানলি কি করে?
ওর নাম আমাদের গ্রামের নামে, মাধবীলতা। ওই ত দেয়ালে ওর ছবি।
হাসান বোকার মত দেয়ালের দিকে তাকিয়ে থাকে। এই মেয়েটিই তো ওকে পথ দেখিয়ে নিয়ে আসে। তারপর হঠাৎ করে অন্ধকারে হারিয়ে যায়।
ও আমার বোন। বড় আদরের বোন। সবাইকে বিশ্বাস করত। সবাইকে ভালবাসত। সে বিশ্বাসই তার জন্য কাল হয়ে দাড়ায়। ইউনিভার্সিটি ছুটির পর কাওকে কিছু না বলে বাড়ি উঠার ট্রেন ধরে। আমাদের সবাইকে সারপ্রাইজ দিবে। কিন্তু জীবন তার জন্য সব থেক বড় সারপ্রাইজ নিয়ে আসে। ট্রেন থেকে নেমে একা পথ ধরে আসতে থাকে, শীতের রাতে। কিন্তু সে বাড়িতে আসতে পারেনি। মানুষরূপী কিছু হায়েনা তাকে বাড়ি পৌছার কথা বলে। আমার সরল বোনটি ওদের বিশ্বাস করে। কিন্তু ওরা মাধবীলতাকে কে বাড়িতে আসতে দেয়নি। পরদিন মাধবীলতার লাশ নদীর ধারে পাওয়া যায়। পড়নে লাল শাড়ি।
সেই থেকে মাধবীলতাকে শীতের রাতে দেখা যায়। সে বাড়িতে ফিরতে চায়। একটু নিরাপদে। এই এলাকার কেও এখন রাতের বেলায় ওই পথ দিয়ে যায় না। সম্ভবত তুই ওকে প্রথম নিরাপদে বাড়ি নিয়ে এসেছিস। তুই কি ওর কবর তা একটু দেখবি।
নদীর পাড়েই মাধবীলতার কবর।
মাধবীলতা ঘুমিয়ে আছে। নিশ্চিন্তে, নিরাপদে। যেখানে কোন হায়েনা তার নোংরা হাত তার দিকে বাড়াতে পারবে না।
উৎসর্গঃ সকল নারী ব্লগার দের যারা শুধুমাত্র নারী হবার অপরাধে(?) ব্লগে নোংরা মন্তব্যের শিকার হন।
২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৭
আমি বাঁধনহারা বলেছেন:
ভালো লাগল:++++++++++
শুভ কামনা নিরন্তর।
ইদানিং আপনাকে খুব মিস করি!!!
ভালো থাকবেন
মনে রাখবেন!!!
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৩
তাসজিদ বলেছেন: ইদানিং সামু হয়ে গেছে ছাগুর আবাস্থল। চারিদিকে তাহাদের পদচারনা।
আপনার প্রতিও রইল শুভ কামনা, নিরন্তর
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৫
তাসজিদ বলেছেন: মনে রাখি সব সময়।
৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০২
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন:
অনেকদিন পর। ভাল লেগেছে।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০৯
তাসজিদ বলেছেন: সত্যিই অনেকদিন পর কোন গল্প লিখলাম।
খারাপ লাগে যখন দেখি আমার প্রিয় সামু তে সাগু দের অবাধ পদচারণা।
Many many thanks for your comment.
৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৪
একজন আরমান বলেছেন:
বেশি কিছু বলবো না।
তাসজিদ ভাই আপনার লেখার থিমগুলো আমার অনেক ভালো লাগে। আর মাঝে মাঝে আপনার মতো হতে ইচ্ছে করে।
প্রথম ভালো লাগা রেখে গেলাম।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৮
তাসজিদ বলেছেন: আমার নিজের থিম থেকে আপনার থিম আমার অনেক বেশি ভাল লাগে।
আপনার মত সামু কে সময় দিতে ইচ্ছে করে।
কিন্তু পারিনা। কিছুতা আলসেমি......
৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৬
ফারজানা শিরিন বলেছেন: হা, একটি মেয়েই তো। লম্বা, পড়নে একটি লাল শাড়ি। দেখতে সুন্দরী, খুবই সুন্দরী।
চাদের আলোতে শাড়ির রঙ বোঝা সম্ভব ???
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২০
তাসজিদ বলেছেন: চাঁদের আলোতে কি লাল রঙ বোঝা সম্ভব????????
এটি technical terms যে সম্পর্কে আমার খুব একতা ধারণা নেই।
তবে আমার সতর্ক হওয়া উচিত ছিল।
আসা করি পরবর্তীতে.................
৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪১
ফারজানা শিরিন বলেছেন: শেষটা পড়ে গায়ে কাঁটা দিলো এবং কান্না করে দিলাম !!
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৪
তাসজিদ বলেছেন: নারীর পথচলা নিরাপদ হোক।
ঘরে, বাইরে, কিন্তু অনলাইনে...............
ভাল থাকবেন, খুব ভাল।
৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:১১
অিপ পোদ্দার বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++++++++++++++
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:১৩
তাসজিদ বলেছেন: অিপ পোদ্দার ভাই, মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০৩
একজন আরমান বলেছেন:
হা হা। এমন কথা বললেন যে লজ্জায় পরে গেলাম।
আপনার এই গল্প পড়ে আমার গল্প লিখার ভূত চেপেছিল। তাই গতকাল একটা গল্প লিখেছি। তবে প্লট এক না। আপনার এই প্লটে লেখার ক্ষমতা এখনও হয়নি আমার।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১
তাসজিদ বলেছেন: এখনি পড়ে আসছি।
আরও better প্লতে লেখার ক্ষমতা আছে আপনার।
আশা করি ভাল আছেন। আজ লাঠি মিছিলে গিয়েছিলেন।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৪
তাসজিদ বলেছেন: আপনার কবিতার হাত বেশ ভাল।
আর আমি তো কবিতা লেখার ডেবু হয়নি
৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২২
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ভালো লাগলো খুব। +++++++++++
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২
তাসজিদ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ
১০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:০৯
একজন আরমান বলেছেন:
কি যে বলেন না !
আর পোষ্ট দেই নি গল্পটা !
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৫০
তাসজিদ বলেছেন: অপেক্ষায় থাকলাম
১১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৪
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: অসাধারন থিম ভাই। শরীরে শিহরন জাগিয়ে গেল। যখন মাধবিলতার মত মেয়েদের হায়েনার শিকার হতে দেখি, তখন নিজেকে পুরুষ ভাবতে খারাপ লাগে!
গল্পে ভাললাগা থাকল।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫১
তাসজিদ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই,
গল্পের থিম টা হয়ত ভাল ছিল, তবে আমার বার বার মনে হচ্ছে আমি থিম এর গভীরতা যতটা ফুটিয়ে তোলার কথা ছিল তা ফুটিয়ে তুলতে পারিনি।
আর এ হায়েনাদের হাত থেকে বাঁচতে আমাকে, আপনাকে, সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে
১২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৩
ফজলে আজিজ রিয়াদ বলেছেন: তাসজিদ ভাই এককথায় অসাধারন।
স্যালুট।
ভালো লাগা রেখে গেলাম আপনার কাছে দেখে রাইক্কেন।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৭
তাসজিদ বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন, খুব ভাল।
১৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৫
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন,অনেক ধন্যবাদ
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০৪
তাসজিদ বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।
happy blogging.
১৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২৭
সোহাগ সকাল বলেছেন: ভালো লাগলো।
শুভ কামনা।
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৩৬
তাসজিদ বলেছেন: শুভ সকাল, সোহাগ সকাল ভাই।
এক অস্থির সময়ে এ লেখা। যখন শুঁকুনেরা দাঁত মুখ বের করে কামড়াতে চাচ্ছে। তবে আলোর পথে জয় আসবেই। তাকে যে আসতেই হবে।
১৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৪
শোশমিতা বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন!
অনেক ভালো লাগলো + +
কেমন আছেন ভাইয়া ?
২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৫১
তাসজিদ বলেছেন: আপুনি, কেমন আছেন? আমি ভাল আছি।
অনেক দিন ধরে আপনার লেখা পাচ্ছি না কেন?
ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।
আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৭
শায়মা বলেছেন: ভুতুড়ে গল্প!
মন খারাপ করাও!
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৬
তাসজিদ বলেছেন: হুম্মম্মম, ভুতুড়ে ত কিছুটা ...........................
১৭| ০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:৫৩
~মাইনাচ~ বলেছেন: Apni dekhi onek valoi liken
onek sundor
০৮ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৩৯
তাসজিদ বলেছেন: আমার ব্লগে স্বাগতম।
লেখার চেষ্টা করি। ভাল কিনা জানি না।
Many thanks for your comment
১৮| ০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ৩:১১
অচিন.... বলেছেন: nice
০৮ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৪৫
তাসজিদ বলেছেন: Thanks buddy
১৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন।
১৪ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:২৮
তাসজিদ বলেছেন: আমার বড় বড় লেখা গুল এত সময় নিয়ে পড়ছেন।
তাই, ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করবোনা।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১৯
তাসজিদ বলেছেন: এক অস্থির সময়ে এ লেখা। যখন শুঁকুনেরা দাঁত মুখ বের করে কামড়াতে চাচ্ছে। তবে আলোর পথে জয় আসবেই। তাকে যে আসতেই হবে।