![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের ঝাঁড়ুদাড় , আমি মূর্খ মানুষ , জ্ঞান আমার দুর্বল কিন্তু বিবেক এখনও সবল।
বাংলা সাহিত্যের আলোচিত এক নাম হলও "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর" । তাকে বাংলা সাহিত্যের কবি গুরু বলা হয় , এ সংবাদ সবারই জানা । কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন পৃথিবী নাম করা সব লেখকের মধ্যে অন্যতম।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখার শুরু হয় আনুমানিক ১৮৭০ সাল থেকে । তার লেখার অপূর্ব বাচন ভঙ্গি আর শিক্ষাণীয় বিষয়বলি তাকে অবিস্মরণীয় করে রাখে ।
তার লেখার যাদু এমন ছিলও যে , অন্যান্য লেখক যদি তখন লিখত তা রবীন্দ্রনাথের লেখার চিত্র ধারন করত ।
তাই আনুমানিক ১৯০০ সাল থেকে ১৯৩৭ সালকে রবীন্দ্রোত্তর যুগ বলা হয় । এই সময় সীমার মধ্যে লেখকেরা যাই লেখার চেষ্টা করত তাই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখার অনুরূপ হয়ে যেত । এজন্য এই সময় ছিল রবীন্দ্রোত্তর যুগ ।
... ... ...
প্রায় ৭৫ বছর পর কেনও জানি মনে হচ্ছে বাংলাদেশের বাংলা সাহিত্যে চলছে হুমায়ুনোত্তর যুগ । এখন যে কোনও নতুন লেখকের লেখায় কেমন যান হুমায়ূন আহমেদের লেখার চিত্র প্রদর্শিত হয় ।
বর্তমান লেখকদের মধ্যে আজ দেখা যাচ্ছে হুমায়ূন আহমেদের মত হালকা আধ্যাতিকতার ছোয়া আর কঠিন বিষয় সহজে উপস্থাপনের চেষ্টা ।
বেশিভাগ সাহিত্যিক দের লেখায় যেন " হিমু" , " মিসির আলী ", বা " বাকের ভাই " এর স্বরূপ এক চিত্র প্রদর্শিত হচ্ছে ।
ফেসবুকে যারা উন্নত মানের নামি-দামী ব্লগার বৃন্দ রয়েছে তাদের বেশিভাগের লেখার ভিতরে হুমায়ূন হুমায়ূন গন্ধ যেন ভেসে আসে ।
হুমায়ূন আহমেদের লেখা হয়ত বা নোবেল পুরষ্কারের যোগ্য নয় । কিন্তু তাতে কি তার লেখা কোটি মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছে এটা নোবেল পুরস্কার থেকে কম কি ।
" এটাই তো বাংলাদেশীদের কাছ থেকে পাওয়া তার জন্মদিনের সবচেয়ে বড় উপহার "
©somewhere in net ltd.