|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 
  
ঘড়ির কাঁটার আবর্তনের দিক অনুযায়ী গ্যাস মাস্ক পরিহিত অবস্থায় যুদ্ধক্ষেত্রে ইরানী সৈন্য খোররামশাহরকে মুক্ত করার পর ইরানি সৈন্যদের উল্লাস ইরান ইরাক যুদ্ধে ইরাককে মার্কিন সহায়তা করার ব্যাপারে ডোনাল্ড রামসফেল্ড এবং সাদ্দাম এর আলোচনা অপারেশন নিম্বল আর্চার  মার্কিন নৌবাহিনীর আক্রমণে সমুদ্রবক্ষে ইরানি তৈল স্থাপনায় আগুন ইত্যাদি বিষয়ে অনেকের জানা আছে ।
 
ইরান আর ইরাকের যুদ্ধের সূচনা হয়েছিল ১৯৮০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে । জাতিসংঘের মধ্যস্ততায় ১৯৮৮ সালের আগস্টে যুদ্ধবিরতির মধ্যে এর অবসান ঘটে । ইরানের কাছে এই যুদ্ধ অন্যায়ভাবে চাপিয়ে দেওয়া একটি যুদ্ধ ও জাংগে তাহমিলি এবং পবিত্র প্রতিরোধ দেফা এ মাক্বাদ্দাস হিসেবে পরিচিত হয়ে আছে । অন্যদিকে ইরাকের সাদ্দাম হোসেন এই যুদ্ধকে ব্যাটল অব ক্বাদেসিয়া নামে অভিহিত করে গেছেন । সীমান্ত বিরোধ এবং ইরাকের অভ্যন্তরে শিয়া জংগীদের ইরানি মদদ দেওয়ার অভিযোগে ১৯৮০ সালের ২২ সেপ্টেম্বর ইরাকি বাহিনী পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই অবৈধভাবে ইরানি ভূ খন্ডে আক্রমণ এবং অনুপ্রবেশ করেন । সদ্য ঘটে যাওয়া ইরানি ইসলামি বিপ্লবের নাজুক অবস্থাকে ব্যবহার করে ইরাক যুদ্ধে দ্রুত অগ্রগতি অর্জনের চেষ্টা চালানো হয় । কিন্তু তাতে কার্যত সে চেষ্টায় ব্যর্থতা পর্যবসিত হয় । ১৯৮২ সালের জুন মাসের মধ্যে ইরান তার হারানো সমস্ত ভূ খন্ডকে পুনরুদ্ধার করেন । এর পরের ৬ বছর ইরানি বাহিনী যুদ্ধে অগ্রসর ভূমিকায় ছিল । জাতিসংঘের বারবার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা সত্ত্বেও ১৯৮৮ সালের আগস্ট পর্যন্ত যুদ্ধ দীর্ঘস্থায়ী হয়েছিল । ২০০৩ সালে দু'দেশের মধ্যে সর্বশেষ যুদ্ধবন্দীর বিনিময় ঘটেছিল । প্রথম বিশ্বযুদ্ধের কৌশলের সাথে এই যুদ্ধের বেশ মিল খুঁজে পাওয়া যায় । কাঁটাতার এবং মানব স্রোত, বেয়নেট চার্জ এই যুদ্ধে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় । ইরাকি বাহিনী ইরানি সৈন্য ও বেসামরিক নাগরিক এবং ইরাকি কুর্দদের উপর রাসায়নিক গ্যাস এবং মাস্টারড গ্যাস প্রয়োগ করেন ।   
যুদ্ধের নামকরণের ইতিহাসঃ
ইরাকের কুয়েত দখলকে কেন্দ্র করে ১৯৯১ সালের উপসাগরীয় যুদ্ধের আগে সাধারণভাবে ইরাক ও ইরান যুদ্ধকেই উপসাগরীয় যুদ্ধ হিসেবে অভিহিত করা হত । পরবর্তিতে কেউ কেউ একে প্রথম উপসাগরীয় যুদ্ধ হিসেবে উল্লেখ করেন । যুদ্ধের শুরুর দিনগুলিতে সাদ্দাম হোসেন একে ঘূর্ণিবায়ুর যুদ্ধ হিসেবে উল্লেখ করতেন ।
  
  
পারস্য উপসাগরীয় যুদ্ধের সূচনা ২রা আগস্ট ১৯৯০ সালে । ১৯৯১ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারী এর আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি ঘটে । অপারেশন ডেজার্ট স্টর্ম নামে সমধিক পরিচিত এই যুদ্ধের সংঘটিত হয় ইরাক এবং ৩৪টি দেশের জাতিসংঘ অনুমোদিত যৌথ বাহিনীর মধ্যে । ১৯৯০ সালের আগস্ট মাসে ইরাকের কুয়েত আগ্রাসন এবং কুয়েতি ভূ-খন্ড দখলের প্রেক্ষিতে ইরাকী বাহিনীর হাত থেকে কুয়েতকে মুক্ত করাই ছিল এ যুদ্ধের উদ্দেশ্য ।  
যুদ্ধের শুরুর ব্যাপারে ইরাকী অজুহাত এবং ইরাকী আক্রমণের যে উদ্দেশ্য ছিল । 
  
 
খোররামশাহর মুক্ত হওয়ার প্রাক্কালে গ্রেফতার হওয়ার ইরাকি সৈন্য  
ইরাক যুদ্ধ শুরুর কারণ হিসেবে দক্ষিণ ইরাকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী তারিক আজিজের হত্যা প্রচেষ্টার কথা উল্লেখ করেন । সাদ্দাম হোসেনের ভাষায় ইরানী এজেন্ট রাই এই হামলার পেছনে দায়ী ছিল । ১৯৮০ সালের মার্চ মাসের মধ্যে দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের চরম অবনতি ঘটে । ইরান ইরাকের থেকে তার রাষ্ট্রদূত প্রত্যাহার করে নিয়ে কূটনৈতিক সম্পর্ক শার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্স পর্যায়ে নামিয়ে আনেন । একই সাথে ইরান তার দেশ থেকে ইরাকী রাষ্ট্রদূতের প্রত্যাহার দাবী করেন । তারিক আজিজকে হত্যা প্রচেষ্টার তিনদিন পরেই এক নিহত ছাত্রের শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে পুনরায় হামলার ঘটনা ঘটে ।ইরাক ইরানকে দোষারোপ করেন । সেপ্টেম্বরের ১৯৮০সালে ইরানের উপর হামলা চালানো হয় । ইরাকী দখলে চলে যাওয়া ইরানী শহর খোররাম শাহর এ অস্ত্র হাতে এক ইরানী মহিলা প্রতিরোধ যোদ্ধা তৈরি করেন । 
১৯৮০ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর পার্লামেন্টে এক ভাষণে সাদ্দাম হোসেন বলেন ইরাকী সার্বভৌমত্বে উপর্যুপরি এবং নির্লজ্জ ইরানী হস্তক্ষেপ  করেন । ১৯৭৫ সালে স্বাক্ষরিত আলজিয়ার্স চুক্তিকে ইতিমধ্যে বাতিল করে দেওয় হয়েছে । শাতিল আরব নদী ঐতিহাসিক এবং নামকরণের দিক থেকে ইরাকের এবং আরবদের একচ্ছত্র অধিকারে ছিল এবং এর উপর ইরাকের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা হবে তাই । ইরান আগ্রাসনের পেছনে ইরাকের নিম্নোক্ত কারণগুলো ছিলঃ
    শাতিল আরব নদীর মোহনা নিজেদের দখলে নেয়া
    সংযুক্ত আরব আমিরাতের পক্ষ থেকে তিনটি ইরানী দ্বীপ আবু মুসা , গ্রেটার টুনব এবং লেসার টুনব দখল করে নেয়া
    ইরানের খুজেস্তান প্রদেশ ইরাকে অন্তর্ভূক্ত করে নেয়া
    তেহরানের ইসলামী সরকারকে উৎখাত করা । 
    এবং ওই অঞ্চলে ইসলামী বিপ্লব ছড়িয়ে যাবার সম্ভাবনাকে উৎপাদন করা ।  
 
১৯৮০সালে ইরাকী আগ্রাসন 
 ১৯৮০ সালের ২২ সেপ্টেম্বর ইরাকি বিমান বাহিনী ইরানের ১০ টি বিমানবাহিনী ঘাঁটির উপর অতর্কিত পূর্ণমাত্রার আক্রমণ চালানো হয় । আক্রমণের ফলে ইরানের বিমানঘাঁটিগুলোর অবকাঠামো ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হলেও খুব বেশি বিমান ধ্বংস হয় নাই । ইরাকি বাহিনী কিছু মিগ 23BN ও Tu-22 এবং Su-20 যুদ্ধবিমান ধ্বংস করতে হয় । কিন্তু ইরানি বিমানবহরে অন্যান্য বিমানের সংখ্যাধিক্যের কারণে এই ক্ষতি খুব একটা তাৎপর্যপূর্ণ ছিল না । একই সময় তিনটি মিগ 23s তেহরান বিমানবন্দরে হামলা পরিচালনা করে কেবল স্বল্পমাত্রার ক্ষতিসাধনে সক্ষম হন । পরের দিন ইরাকি বাহিনী ৬৪৪ কিলোমিটার সীমান্ত ফ্রন্ট জুড়ে ত্রিমুখী স্থল আক্রমণের সূচনা করেন । সাদ্দাম হোসেন দাবী করেন যে অন্যান্য আরব এবং উপসাগরীয় রাষ্ট্রে ইরান তাদের বিপ্ল ছড়িয়ে দেওয়ার যে ষড়যন্ত্র করছেন  তা রুখতেই মূলত এই অভিযান চালানো হয় । ইরানের তেল সমৃদ্ধ খুজেস্তান প্রদেশের ইরাকের দখল করে নেওয়ার মাধ্যমে ইরান চরমভাবে বিপর্যস্ত হবে এবং এই বিপর্যয় তেহরানের সরকারের পতন ত্বরান্বিত করবে  এমন ভাবনা থেকেই সাদ্দাম হোসেন খুজেস্তানের উপর পূর্ণমাত্রার অভিযান শুরু করেন ।  
ছবি এবং তথ্য বিভিন্ন ওয়েব সাইট এবং ইন্টারনেট থেকে তুলে ধরা ।
 ৩৮ টি
    	৩৮ টি    	 +১৯/-০
    	+১৯/-০  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১২:০৪
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১২:০৪
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ভাই ধন্যবাদ আপনাকে ।
২|  ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ৭:০৯
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ৭:০৯
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: চমৎকার প্রয়াস।
ইতিহাসের ছাত্র এবং পাঠক হিসেবে ইতিহাস বিষয়ক পোষ্টের প্রতি দূর্বলতা তো আছেই,তার উপর মুসলিম বিশ্ব বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের ইতিহাস জানার প্রতি আছে এক দুর্নিবার আকর্ষন এবং আগ্রহ।১ম পর্ব ভালো লেগেছে।
তার উপর দেখতে পাচ্ছি আরেক প্রিয় ব্লগার ব্লগ সার্চম্যানকে..................মোটামুটি সোনায় সোহাগা  
 
সঙ্গে আছি
চলুক,,,
প্রিয়তে
  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১:৩৪
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১:৩৪
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কি করি আজ ভেবে না পাই আপনাদের মন্তব্যেই লেখার অনুপেরনা পাই । সাথে থাকায় কৃতজ্ঞতা জানবেন ।
৩|  ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:৩৮
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:৩৮
হামিদ আহসান বলেছেন: ঐতিহাসিক তথ্যপূর্ণ পোস্ট৷ ধন্যবাদ
  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১:৪৭
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১:৪৭
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভালো থাকবেন ।
৪|  ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১১:২৮
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১১:২৮
জনাব মাহাবুব বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম। সাথে আছি  
  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১:৪৯
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১:৪৯
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব মাহাবুব ভাই সাথে থাকার জন্য পরের পর্ব এসেছে দেখার অনুরোধ থাকলো ।
৫|  ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১:০৪
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১:০৪
নিঃসঙ্গ অভিযাত্রিক বলেছেন: দারুণ তথ্যবহুল লিখা যা এখন খুব কমই পাওয়া যায়। চালিয়ে যান; সাথে আছি 
  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:০১
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:০১
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: সাথে আছেন বলে কৃতজ্ঞতাজ্ঞাপন করছি । শুভকামনা থাকলো । এভাবেই যেন পাশে পাই ।
৬|  ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১:২৫
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১:২৫
মামুন ইসলাম বলেছেন: তথ্যপূর্ণ পোস্ট৷
  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:০২
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:০২
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ইসলাম ভাই ।
৭|  ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১:৪৩
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১:৪৩
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আমেরিকার শয়তানী চাল।
  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:০৩
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:০৩
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ঠিক বলতে পারছি না কারন আমি তাদের সাথে ছিলাম না । তবে হতে পারে ।
৮|  ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:০০
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:০০
শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: প্রিয় তালিকায় এড করলাম
  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:০৪
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:০৪
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ শান্তনু চৌধুরী শান্তু ভাই । প্রিয়তে নিয়ে সম্মান করায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলাম ।
৯|  ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  বিকাল ৩:৫৫
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  বিকাল ৩:৫৫
শাশ্বত স্বপন বলেছেন: ওই অঞ্চলে ইসলামী বিপ্লব ছড়িয়ে যাবার সম্ভাবনাকে ধ্বংশ না করলে, ১৯৮৫ সালের অাগে ইসলামী বিপ্ববের জোয়ারে সাদ্দামকে ইরাক ত্যাগ করতে হত
  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:৩১
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:৩১
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: হুম হয়ত আপনার ধারণাটাই ঠিক..........ধন্যবাদ ।
১০|  ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  বিকাল ৫:০২
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  বিকাল ৫:০২
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: সাদ্দামকে আমেরিকা মারছে তাতে আনন্দ পাইছি, কারন সে নিজেও মানুষ ছিলনা। আরব জাতিই একটা বর্বর জাতি। এদের কোন নীতি নাই, একতা নাই। এদের ইসরাইলের হাতে মাইর খাওয়াই উচিত।
  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:৩৩
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:৩৩
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের সাথে এক মত । আসলে মুসলিম জাতির ভিতরে একতা থাকলে তাদের শক্তি আরো অনেক উপরে থাকতো ।
১১|  ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৬:১১
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৬:১১
কালের সময় বলেছেন: অসাধারন শেয়ার ভালো লাগলো ।
  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:৩৬
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:৩৬
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ কালের সময় ভাই ।
১২|  ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৬:১৩
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৬:১৩
নীলসাধু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। 
এই যুদ্ধের অনেক স্মৃতি এখনো মনে পড়ে কারণ নিয়মিতই এর খবর দেখেছি টিভিতে। আজকে স্মৃতি ঝালিয়ে গেলাম। ভাল লেগেছে। 
শুভেচ্ছা জানবেন।
  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:৩৭
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:৩৭
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: স্মৃতি ঝালিয়ে যাওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই ।
১৩|  ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ১২:৪৩
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ১২:৪৩
আমি বন্দি বলেছেন: দারুন অসাধারন তথ্যবলি পোস্ট প্রিয়তে জমা রাখলাম ।
  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:৩৯
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:৩৯
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।
১৪|  ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ১২:৪৪
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ১২:৪৪
শেখ আশেক ইব্রাহীম জিহাদ বলেছেন: ধন্যবাদ, সঙ্গে আছি। সাদ্দাম এর মতো নেতারা কি ছিল, তা সাধারন মানুষের জানা দরকার । @ দেশ প্রেমিক বাঙালী, নিজের ঘর নিজে সিমলাই, অন্যকে কেন জায়গা দেই ভাই ।
  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:৪০
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:৪০
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সাথে থাকার জন্য ।
১৫|  ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ৭:৩১
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ৭:৩১
ক্থার্ক্থা বলেছেন: অসাধারণ বহু তথ্যমূলক পোস্ট ।
  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:৪২
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:৪২
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু ।
১৬|  ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১১:৩২
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১১:৩২
নকসী বাংলা বলেছেন: বাহ! অনেক কিছু জানলাম .........
  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:৪৩
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:৪৩
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ নকসী বাংলা ভাই ।
১৭|  ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫  ভোর ৪:৫২
১০ ই নভেম্বর, ২০১৫  ভোর ৪:৫২
মিন্টুর নগর সংবাদ বলেছেন: সেই যুদ্ধ সম্পর্কে আগে খবর দেখটাম আজ অনেক তথ্য পড়ে গেলাম ভালো লাগলো ।
  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:৪৪
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ২:৪৪
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই পড়ার জন্য ।
১৮|  ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ৯:৩৮
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ৯:৩৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ইরাকে ইসলামি বিপ্লব সংগঠিত হওয়ার সম্ভাবনা জোরালো ছিলো । ইসলামি বিপ্লব রুখতেই সম্ভবত ইরান অাক্রমন করা হয়েছিলো । এ ক্ষেত্রে সাদ্দাম হোসেন সফলই হয়েছিলেন বলা যায় । 
সাদ্দাম হোসেন যেমন শাসকই হোন, তাঁর দেশের জন্য অনেককিছু করেছেন ।
  ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৬:৫৬
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৬:৫৬
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপনার মন্তব্যের সাথে সহমত হয়ে বলতে চাই সারা বিশ্বেও খুঁজে সাদ্দাম হোসেন ও আমাদের বঙ্গবন্ধুর মত একজন
নেতা পাওয় যাবে না ।আসলে ভালো মানুষ খুব তারাতারি চলে যান কেন যে ।
১৯|  ১০ ই জুলাই, ২০১৭  দুপুর ১:৩৬
১০ ই জুলাই, ২০১৭  দুপুর ১:৩৬
জাহিদুল ইসলাম সুমন বলেছেন: খুব ভাল লাগল অনেক তথ্যপূর্ণ স্ট্যটাস,,,,,,,মধ্যপ্রাচ্য সম্পর্কে জানার আগ্রহ অনেক বেশি ছিল কিছুটা উপকৃত হলাম
  ১১ ই জুলাই, ২০১৭  রাত ১২:৪৮
১১ ই জুলাই, ২০১৭  রাত ১২:৪৮
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মন্তব্যে করে জানানোর জন্য ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  ভোর ৬:৩০
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  ভোর ৬:৩০
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: বহু তথ্য জানা হলো ।