নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কমবুঝি কিন্ত কিছু একটা নিয়ে বোঝার চেস্টা করি তাই যত পারি বই পড়ি ।

ঠ্যঠা মফিজ

ঠ্যঠা মফিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইরান আর ইরাকের যুদ্ধের সে ইতিহাস (৩য় ও শেষ পর্ব )

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৬


ইরান আর ইরাকের যুদ্ধের সে ইতিহাস (১ম পর্ব )
ইরান আর ইরাকের যুদ্ধের সে ইতিহাস (২য় পর্ব )

১৯৮৪ সালে পারস্য উপসাগরে ট্যাংকার যুদ্ধ

ট্যাংকার যুদ্ধ চলাকালে একটি ইরানী ফ্রিগেট ১৯৮৪ সালের শুরুর দিকে ইরাক পারস্য উপসাগরে ইরানি ট্যাংকার এবং খারাগ দ্বীপ।খারাগ দ্বীপে তৈল টার্মিনালে হামলা করলে ট্যাংকার যুদ্ধের সূচনা হয় । ইরান পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় কুয়েত ছেড়ে আসা ইরাকি তেলবাহী ট্যাংকারে আক্রমণ চালাতে শুরু করে । উপসাগরীয় যেসব দেশ যুদ্ধে ইরাককে প্রত্যক্ষভাবে সহযোগিতা দিয়ে আসছিল তাদের ট্যাংকারও ইরানের আক্রমণের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে । দুই দেশ একে অপরের অর্থনীতি ধ্বংস করার অভিপ্রায়ে অনেক তৃতীয় পক্ষের বাণিজ্যিক জাহাজেও আক্রমণ করতে শুরু করে দেয় । ইরাক ঘোষণা করলো পারস্য উপসাগরের উত্তরাংশে ইরানি বন্দর অভিমুখী বা ইরান ছেড়ে আসা যে কোন জাহাজ তাদের লক্ষবস্তুতে পরিণত হবে । ট্যাংকার যুদ্ধ শুরুর পেছনে সাদ্দাম হোসেনের সুদূরপ্রসারী লক্ষ্য ছিল । ইরাকের আশা ছিল আক্রান্ত হলে কড়া প্রতিশোধ হিসেবে ইরান হরমুজ প্রণালী পুরোপুরি বন্ধ করে দিতে পারে । মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ঘোষণা দিয়েছিল হরমুজ প্রণালী বন্ধ হলে তারা ইরানের বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধে জড়িয়ে যাবে । সেই কারণে ইরান প্রণালী বন্ধের সিদ্ধান্ত থেকে দূরে থেকে কেবলমাত্র ইরাকী জাহাজের উপর আক্রমণ চালিয়ে যাবার সিদ্ধান্ত অটল থাকে । ইরাকের আক্রমণের মুখে ইরান হরমুজ প্রণালীতে অবস্থিত লারাক দ্বীপ তাদের বন্দর সরিয়ে নিলেন ।

ইরাক উপসাগরে উপস্থিতি বলিষ্ঠ করতে জাহাজ বিধ্বংসী মিসাইল সমৃদ্ধ হেলিকপ্টার এফ ১ মিরেজ এবং মিগ ২৩ যুদ্ধবিমান কাজে লাগায় । খারক দ্বীপে অবস্থিত ইরানের সর্বপ্রধান তৈল রপ্তানী কেন্দ্রে বার বার ইরাকি হামলা হওয়ার পর ইরান ১৯৮৪ সালের ১৩ই মে বাহরাইন এর নিকটে একটি কুয়েতি ট্যাংকারে হামলা চালান । ১৬ মে সৌদি জলসীমার অভ্যন্তরে একটি সৌদি ট্যাংকারও আক্রান্ত হয় । উল্লেখ্য উপসাগরীয় যুদ্ধে এসব দেশ ইরাককে পূর্ণ সহযোগিতা এবং সমর্থন করে আসছিল । তৃতীয় পক্ষের এসব দেশের জাহাজ আক্রান্ত হতে শুরু করার পর যুদ্ধের এ পর্যায়টি ট্যাংকার যুদ্ধ নামে পরিচিত পায় । সৌদি আরব প্রতিশোধ হিসেবে ১৯৮৪ সালের ৫ জুন একটি ইরানি বিমান গুলি করে ভূপাতিত করে ।

ইরান এক পর্যায়ে ইরাকের উপর উপসাগরে নৌ অবরোধ আরোপ করে । ইরানি ফ্রিগেটগুলো ইরাকের স্বার্থসংশ্লিষ্ট যে কোন দেশের জাহাজ থামিয়ে তল্লাশী করতে শুরু করে । ইরানি যুদ্ধজাহাজগুলি থেকে অনেক ট্যাংকার পানির নীচ দিয়ে ছোঁড়া মিসাইলে আক্রান্ত হতে থাকে । তা ছাড়াও রাডারের সাহায্য নিয়ে ভূমি থেকে উৎক্ষেপিত ক্ষেপণাস্ত্র দিয়েও অনেক জাহাজে হামলা চালানো হয়েছিল । ট্যাংকার যুদ্ধ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে বিচলিত করে তুললেও ১৯৮৭ সালের পূর্বে মার্কিনীরা সরাসরি কোন হস্তক্ষেপ করা থেকে বিরত থাকেন । কুয়েতের বেশ কিছু জাহাজ ইরান কর্তৃক আক্রান্ত হওয়ার পর ১৯৮৭ সালের মার্চ মাস থেকে মার্কিন পতাকাবাহী কুয়েতি জাহাজগুলিকে যুক্তরাষ্ট্রের নৌসেনারা নিরাপত্তা প্রদান করতে শুরু করে । ৮৭ সালের এপ্রিল মাস থেকে সোভিয়েত নৌবাহিনীও কুয়েতি জাহাজের নিরাপত্তায় অংশ নেয় । ১৯৮৭ সালের ১৭ই মে ইরাকি এফ ১ মিরেজ বিমান থেকে ছোঁড়া দুইটি জাহাজ বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র মার্কিন রণতরী ইউএসএস স্টার্ক এই আঘাত করে । রণতরীটি থেকে তার কিছু সময় আগেই নিয়মমাফিক যুদ্ধবিমানে সতর্কতা বার্তা পাঠানো হয়েছিল । ইরাকি বিমান থেকে মিসাইল হামলার আশংকা না করায় মার্কিন রণতরীটি একদম শেষ মূহুর্তে আক্রান্ত হওয়ার ব্যাপারটি অনুধাবন করে । সে হামলায় ৩৭ জন মার্কিন নাবিক নিহত এবং অপর ২১ জন আহত হয়েছিল ।

লয়েডস অফ লন্ডন নামে একটি ব্রিটিশ বীমা প্রতিষ্ঠানের হিসাব অনুযায়ী ট্যাংকার যুদ্ধে সর্বমোট ৫৪৬ টি বাণিজ্যিক জাহাজের উপর হামলা হয় । আর তাতে অন্তত ৪৩০ জন বেসামরিক নাবিক প্রাণ হারাম । ইরানের আক্রমণের একটি বড় লক্ষ্যবস্তু ছিল কুয়েতি জাহাজ । ১৯৮৬ সালের ১ লা নভেম্বর কুয়েত বিশ্বের পরাশক্তি গুলোর হস্তক্ষেপ কামনা করে । সোভিয়েত ইউনিয়ন তাদের ট্যাংকার ব্যবহারে কুয়েত অনুমতি দেন । ট্যাংকারে মার্কিন পতাকা উত্তোলনের শর্তে যুক্তরাষ্ট্র সেগুলোর নিরাপত্তা বিধানের ওয়াদা করে । এই অপারেশনটির নাম ছিল অপারেশন আর্নেস্ট উইল এবং অপারেশন প্রাইম চান্স ।ইরান তারপর সোভিয়েত নৌবাহিনীর দুইটি জাহাজে হামলা করে । ট্যাংকার যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে ইরানের অপরিশোধিত তৈলবাহী একটি জাহাজে ইরাকী হামলার ঘটনায় বিশ্বের সর্ববৃহৎ তৈলবাহী জাহাজটি ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে ।


যুদ্ধের অনন্য কিছু বৈশিষ্ট্য হলো ।

১৯৮০ সালের ৩০শে সেপ্টেম্বর ইরান বিমানবাহিনীর দুইটি ফ্যান্টম ৪ যুদ্ধবিমান ইরাকের অভ্যন্তরে ওসিরাক পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়ে এর আংশিক ক্ষতিসাধন করে ।ইতিহাসে পারমাণবিক চুল্লী আক্রমণের এটি প্রথম এবং সবমিলিয়ে যে কোন ধরণের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার তৃতীয় ঘটনা । তাছাড়াও পারমাণবিক অস্ত্র উৎপাদন ঠেকাতে আগে ভাগেই পারমাণবিক কর্মসূচী বাধাগ্রস্থ করে দেওয়ার ঘটনার ক্ষেত্রে এটি প্রথম নজির । ফ্রান্স অবশ্য দ্রুত ইরাকের চুল্লী মেরামত করে দিলে ইরানের আক্রমণের লক্ষ্যটি ব্যাহত হয় । তবে কিছুদিনের মাঝেই এই চুল্লিটি ইসরায়েলের তরফ থেকে দ্বিতীয় আক্রমণের শিকার হয় । ফ্রান্সের কিছু প্রকৌশলী এই হামলায় হতাহত হলে ফ্রান্স তার কর্মীদের সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন । ওসিরাক স্থাপনাটিও কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে । সাদ্দাম হোসেনের পারমাণবিক অস্ত্র উৎপাদনের লক্ষ্য এই ঘটনায় চরমভাবে বাধাগ্রস্থ হয় । ইতিহাসে এটিই একমাত্র যুদ্ধ যেখানে দুইপক্ষই একে অন্যের বিরুদ্ধে ব্যালাস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছেন ।
সেই যুদ্ধের আগে অন্য কোন যুদ্ধে সরাসরি হেলিকপ্টার যুদ্ধের ইতিহাসও জানা যায় না । হেলিকপ্টার ডগফাইটের প্রথম ঘটনাটি ঘটে যুদ্ধের প্রথম দিনেই । ১৯৮০ সালের ২২ সেপ্টেম্বর ইরানের দুইটি সুপারকোবরা হেলিকপ্টার ইরাকের দুটো Mi 25 কপ্টার লক্ষ্য করে ট্যাংক বিধ্বংসী বিজিএম ৭১ গাইডেড মিসাইল ছুড়লে একটি ইরাকী কপ্টার তাৎক্ষণিকভাবে ভূপাতিত হয়ে যায় । অপরটিও ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে ইরাকের অভ্যন্তরে ঘাটিতে অবতীর্ণ হওয়ার আগেই বিধ্বস্ত হয় ।১৯৮১সালের ২৪শে এপ্রিল একই রকম ঘটনায় ইরাক আরও দুটো কপ্টার হারায় । অসমর্থিত সূত্রের তথ্যানুযায়ী হেলিকপ্টার যুদ্ধে ইরান ইরাকের সাফল্যের অনুপাত ছিল অন্যান্য অনেক যুদ্ধের মত সেই যুদ্ধের ফলেও চিকিৎসাবিজ্ঞানে বেশ কিছু নতুন গবেষণা সূত্রপাত হয়েছিল । মস্তিষ্কে আঘাতপ্রাপ্তদ ইরানী সৈন্যদের চিকিৎসায় নতুন উদ্ভাবিত একটি পদ্ধতি এখনও অনুসৃত হচ্ছে ।

বড় শহরের যুদ্ধের ঘটনা
১৯৮৫ সাল থেকে ইরাক তেহরানসহ বড় ইরানি শহরগুলোকে লক্ষ্য করে আকাশপথে নিয়মিত হামলা পরিচালনা শুরু করে । ইরান বিমানবাহিনী সংখ্যাগত এবং কৌশলগত দিক থেকে এগিয়ে থাকায় ক্ষয় ক্ষতি কমাতে ইরাক বিমান হামলার তুলনায় ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় অধিকতর মনোনিবেশ করেন । ইরাক মূলত স্কাড এবং আল হুসেইন ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে । ১৯৮৭ সালের ১০ই জানুয়ারী ইরানের ব্রুজার্দ শহরের একটি স্কুলের উপর ইরাকী হামলায় নিহত হয় বহু সংখ্যক শিশু । ইরান একসময় লিবিয়া এবং সিরিয়ার কাছ থেকে স্কাড ক্ষেপণাস্ত্র সংগ্রহ করে পাল্টা হামলা চালায় । তবে ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইরাকের প্রাধান্য ছিল বেশি । যুদ্ধে ইরানের ১৭৭ হামলার বিপরীত ইরাক ৫২০ টি স্কাড নিক্ষেপ করেন । ১৯৮৬ সালের অক্টোবর থেকে ইরানী যাত্রীবাহী ট্রেন এবং বিমান ইরাকের নতুন লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয় । সিরাজ বিমানবন্দরে একটি বোয়িং ৩৭ থেকে যাত্রী অবতরণকালে ইরাকী হামলা এর মাঝে উল্লেখযোগ্য ।
১৯৮৭ সালের শুরুর দিকে ইরান বসরা নগর দখলের উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে শুরু করেন অপারেশন কারবালা ৫ । এর প্রতিশোধ নিতে ইরাক ৪২ দিনের মাঝে ৬৫ টি ইরানী শহর এবং ২২৬ টি লোকালয়ে হামলা করেন । ৮ টি বড় শহরে মূলত চলে ক্ষেপণাস্ত্র আক্রমণ ।এই ঘটনায় অনেক ইরানী বেসামরিক নাগরিক প্রাণ হারায় । ব্রুজার্দ শহরে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের উপর বোমা হামলায় প্রাণ হারায় ৬৫ টি শিশু। ইরানের একটি স্কাড ক্ষেপণাস্ত্র এরপর বাগদাদের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আঘাত করে । দুইটি দেশ একে অন্যের শহরগুলিকে লক্ষবস্তুতে পরিণত করায় যুদ্ধটি বড় শহরের যুদ্ধ বা the War of the Cities হিসেবেও পরিচিত পায় ।

ছবি এবং তথ্য বিভিন্ন ওয়েব সাইট এবং ইন্টারনেট থেকে তুলে ধরা ।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইরানে ও ইরাকে সেই সময় কোন বুদ্ধিমান লোক ছিলো না।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:০৮

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: বোকাও মনে হয় তেমন ছিল না । যারা ছিল তারা অর্ধেক ছিল চালাক বুদ্ধিমান আর অর্ধেক ছিল বোকা মানে সমান সমান । ধন্যবাদ ভাইয়া ।

২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩২

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার লাগলো।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:১৭

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ

৩| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০১

সুমন কর বলেছেন: আপনার এ সিরিজটি পড়া হচ্ছে না....

দেখি সময়, হয় কিনা :(

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:১৮

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ হাতে সময় পেলে আশা করি পড়বেন ভাই ।

৪| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৯

আমি মিন্টু বলেছেন: গুড পোস্ট অনেক অজানা জানা হলো ।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:১৯

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ । জানার শেষ নাই ভাই ।

৫| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৪

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: সিরিজটা ভালো। তবে ধারাবাহিকতা কম। আলাদা আলাদা ব্যাপার হুট করে উঠে আসছে। এরচেয়ে ধীরে ধিরে কিভাবে ইরাক ইরান যুদ্ধ এগিয়ে গিয়েছিলো সেটা বললে সাধারন পাঠকের বুঝতে সুবিধা হতো।

শুভকামনা রইলো। :)

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৩২

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ আসলে বিষয়টি আমিও একটু সংক্ষেপ্ত ভাবে করে ফেলেছি । তবে এর পরে আপনার কথাগুলো মাথায় রাখবো ।
আপনার জন্যও শুভকামনা থাকলো ।

৬| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫০

আমি বন্দি বলেছেন: ভালো লাগলো অনেক কিছু জানা হলো ।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৩৩

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ে লেখায় অনুপ্রানিত করার জন্য ।

৭| ১০ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৪৬

জাহিদুল ইসলাম সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর ভাবে অজানাকে তুলে ধরার জন্য

১১ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৪২

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: আপনাকেও পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.