|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 
  
নয়াবাদ প্রাচীন মসজিদের অলঙ্করণ 
প্রাচীন মসজিদ নয়াবাদ বাংলাদেশের রংপুর বিভাগে অবস্থিত একটি প্রাচীন স্থাপনা। এটি মূলত কাহারোল উপজেলার অন্তর্গত একটি প্রাচীন মসজিদ। এটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এর তালিকাভুক্ত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা।
  
 
দিনাজপুর শহর থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে কাহারোল উপজেলার নয়াবাদ নামে গ্রামে নয়াবাদ মৌজায় একটি মসজিদ দেখা যাবে। এই স্থপনা নয়াবাদ গ্রামের এক বিচিত্র মসজিদ নামে পরিচিত। চেহেলগাজীর মাজার থেকে ২.৫ কিলোমিটার দূরে নয়াবাদ মসজিদ অবস্থিত। মসজিদটি ঢেপা নদীর পাশে। 
 
নয়াবাদ প্রাচীন মসজিদের বহিঃ ডিজাইন 
  
 
নয়াবাদ প্রাচীন মসজিদের বহিঃ ডিজাইন 
মসজিদটি ১.১৫ বিঘা জমির উপর তৈরি করা হয়েছে। মসজিদটির তিনটি গম্বুজ, তিনটি মেহরাব এবং সামনের দেয়ালে তিন দরজা আছে। এই মসজিদের একটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছে মসজিদের সামনের দেয়ালে পোড়ামাটির চিত্রফলকে প্রাণীজগতের বিভিন্ন চিত্রের দেখা মেলে। এই ধরণের দারিয়া মসজিদ নামে আরো একটি মসজিদ নবাবগঞ্জ উপজেলায় দেখা যায়। এই দুটি ছাড়া বাংলাদেশে আর কোনো মসজিদে জীবজন্তুর ছবি দেখা যায় না।
  
 
নয়াবাদ প্রাচীন মসজিদের সম্মুখভাগ 
 
নয়াবাদ প্রাচীন মসজিদের উত্তর পশ্চিম দিক থেকে দৃশ্য 
নয়াবাদ প্রাচীন মসজিদের উত্তর পশ্চিম দিক থেকে দৃশ্য
  
 
নয়াবাদ প্রাচীন মসজিদের দক্ষিণ দিক 
মসজিদের প্রবেশের করার জন্য যে প্রধান দরজার আছে তার উপর স্থাপিত একটি ফলক থেকে জানা যায় এটি সম্রাট দ্বিতীয় শাহ আলমের রাজত্ব কালে ইংরেজি ১৭৯৩ সালে নির্মান করা হয়। সেসময় সেখানকার জমিদার ছিলেন রাজা বৈদ্যনাথ। তিনি ছিলেন দিনাজপুর রাজ পরিবারের সর্বশেষ বংশধর। এলাকার অধিবাসীদের কাছে জানা যায়, ১৮ শতকে কান্তজীউ মন্দির তৈরির কাজে যে মুসলমান স্থপতি ও কর্মীরা আসে তারা এই মসজিদটি তৈরি করেন।তারা পশ্চিমের কোন দেশ থেকে এসে এখানে বসবাস শুরু করেন এবং তাদের নিজেদের ব্যবহারের জন্য এই মসজিদটি নির্মান করেন।
 ২৪ টি
    	২৪ টি    	 +৬/-০
    	+৬/-০  ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  ভোর ৬:৪১
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  ভোর ৬:৪১
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ সময় সুুযোগ করে দেখে নিবেন।
২|  ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  ভোর ৬:০০
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  ভোর ৬:০০
ফাহমিদা বারী বলেছেন: Valo Laglo..
  ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  ভোর ৬:৪৩
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  ভোর ৬:৪৩
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ।
৩|  ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ৮:৩৭
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ৮:৩৭
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ভালোলাগা রেখে গেলাম
  ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ৯:৫৬
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ৯:৫৬
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই,ভালো থাকবেন ।
৪|  ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ৮:৫৯
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ৮:৫৯
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: পোস্টের জন্য ধন্যবাদ মফিজ ভাই ।
  ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ৯:৫৭
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ৯:৫৭
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই ।
৫|  ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ৯:৪৬
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ৯:৪৬
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: অসাধারণ গঠনশৈলী। 
ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম।
  ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ৯:৫৮
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ৯:৫৮
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।
৬|  ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  দুপুর ১২:১৯
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  দুপুর ১২:১৯
সুমন কর বলেছেন: লেখা আর ছবি মিলিয়ে পোস্ট ভালো লাগল। +।
  ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ৯:৫৯
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ৯:৫৯
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ দাদু ।
৭|  ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  দুপুর ১:২৬
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  দুপুর ১:২৬
আমিই মিসির আলী বলেছেন: কত কিছু দেখার বাকী এখনো!!
    ভালো লাগলো পোস্টটা।
  ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১০:১৭
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১০:১৭
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।
৮|  ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  দুপুর ২:৪৪
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  দুপুর ২:৪৪
আশফাক ওশান বলেছেন: নিজের বিভাগে অথচ জানতাম ই না।জানানোর জন্য ধন্যবাদ
  ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১০:১৮
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১০:১৮
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।
৯|  ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  বিকাল ৩:৩৩
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  বিকাল ৩:৩৩
অগ্নি সারথি বলেছেন: নয়াবাদ মসজিদের পাশেই দেখবেন মিস্ত্রি পাড়া। মসজিদটি আসলে নিজেদের নামাজের জন্য তৈরি করেছিল মিস্ত্রিপাড়ায় বসবাসরত সেই সব শ্রমিকেরা যারা মূলত কান্তজিউ মন্দিরটি নির্মান করছিল।
  ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১০:১৮
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১০:১৮
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।
১০|  ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  বিকাল ৫:০৪
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  বিকাল ৫:০৪
কলম চোর বলেছেন: শুনেছিলাম কান্তজীর মন্দির বানানোর সময় বেচে যাওয়া ইটসুড়কি দিয়ে নাকি এই নয়াবাদ মসজিদ তৈরি হয়েছে। (জানিনা সোটয় কি না) 
এর অসাধারণ নির্মানশৈলী দেখে আমি মুগ্ধ। পোষ্টে ++
  ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১০:১৯
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১০:১৯
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।
১১|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ৯:২৩
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ৯:২৩
ইসমত বলেছেন: এই মসজিদের সংশ্লিষ্টদের অনেক বেশী সমমর্মী মনে হয়েছে। তারা ভ্রমণপিপাসু আমাদের সাথে বেশ চমৎকার আচরণ করেছেন। 
তবে সবচেয়ে মুগ্ধ করেছে এখানকার আধুনিক টয়লেটগুলো। অত্যন্ত পরিচ্ছন্ন। গিয়েছিলাম গত অক্টোবরে।
অন্যদিকে সেপ্টেম্বরে ঈদের পরে বরিশালের গুঠিয়ার মসজিদে হয়েছিল ভিন্ন অভিজ্ঞতা, নোংরা টয়লেট, অভিযোগ করেও লাভ হয় নি, আর দর্শনার্থীদের সাথে ব্যবহার কেমন করা উচিত শেখানো দরকার; সবাইকে দূর করতে পারলেই যেন বাঁচে!
  ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১০:২০
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১০:২০
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ।
১২|  ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১০:২০
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১০:২০
খায়রুল আহসান বলেছেন: সুন্দর উপস্থাপনা। প্লাসে এবং প্রিয়তে...
  ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১০:৪১
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১০:৪১
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  রাত ৩:৪৮
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  রাত ৩:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
সুন্দর, নিজের দেশটা ঠিক করে দেখার সুযোগ পেলাম না।