|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 
  
এটি দীর্ঘাকার এবং চৌকাণাকৃতির মর্সণ পাথর যা সাধারণত প্রকৃতিতে পাওয়া যায় না। ধারণা করা হয়, পরশূরাম এটি সংগ্রহ করে মসৃণ করে বলী দেয়ার কাজে ব্যবহার করতেন। হিন্দু রমণীগণ এ পাথর দুধ ও সিঁদুর দিয়ে স্নান করাতো। এখনো কেউ কেউ এ পাথরে দুধ ও সিঁদুর মেখে পুজা করেন। এটি বাংলাদেশের একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান। এবং এটি বাংলাদেশের বগুড়ার মহাস্থানগড়ে অবস্থিত একটি ঢিবি বা ভিটা। এই ঢিবির নাম খোদার পাথর ভিটা । 
  
 
 আয়তাকার এই বৌদ্ধ মন্দিরটি ছিল পূর্বাভিমুখী। এটার মেঝে ছিল পাথর দিয়ে বাঁধানো। পাথরে বাঁধানো ভিতের উপরের দেওয়াল ছিল আবার ইটের তৈরী যা কাদামাটিতে গাঁথা ছিল। আনুমান করা হয় দরজার চৌকাঠের বাজু, দরজার উপরের দিকের অলংকৃত অংশ এবং সরদল পাথর দিয়ে নির্মিত ছিল। এখানকার গ্রানাইট পাথরের চৌকাঠটিতে দরজার হুড়কো লাগাবার দুইটি ছিদ্র দেখা যায়। তাছাড়াও উপরের দিকে রয়েছে ফোকর এবং উদ্গত ফুলের নকশা। এখানে সকল লোকজন নগ্ন পায়ে এই চৌকাঠটিতে দুধ ঢেলে ভক্তি নিবেদন করত এবং যা বর্তমানেও প্রচলিত হয়ে আসছে। 
   
 
গ্রানাইট পাথরের প্রকান্ড চৌকাঠ  
এই ভিটার ধ্বংসাবশেষ পাল শাসনামলের প্রথম দিকের আনুমানিক খ্রিস্টীয় আট শতক বলে জানা যায়। ১৯৭০ সালে এই ঢিবি বা ভিটাতে খননকার্য করে একটি মন্দির এবং তার সাথে ছোটছোট কিছু প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন পাওয়া যায়। এই ঢিবির উপরিভাগে গ্রানাইট পাথরের একটি বিশাল চৌকাঠ পাওয়া যায় এবং তা থেকেই স্থানীয় জনগণ ঢিবির এমন অদ্ভুত নাম রাখেন । এখানে খননকার্যের ফলে প্রাপ্ত খোদাইকৃত প্রস্তর খন্ডগুলির মধ্যে একই সারিতে আসীন অবস্থায় তিনটি বৌদ্ধমূর্তি পাওয়া গিয়েছিল। যা বর্তমানে বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘরে রক্ষিত আছে। এখনও মাটির নিচে চাপা পড়া অবস্থায় আছে প্রত্নস্থলটির কাঠামোর ধংসাবশেষ। শুধু বিশাল চৌকাঠটি এখানে দেখা যায়।
তথ্যসূত্রঃ ইন্টারনেট ।
 ১৪ টি
    	১৪ টি    	 +২/-০
    	+২/-০  ০৮ ই জুলাই, ২০১৭  সকাল ১০:৩৫
০৮ ই জুলাই, ২০১৭  সকাল ১০:৩৫
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু ভাই সবসময় পাশে থেকে লেখায় অনুপেরনা যোগান দেয়ায় ।
২|  ০৮ ই জুলাই, ২০১৭  সকাল ১০:২৬
০৮ ই জুলাই, ২০১৭  সকাল ১০:২৬
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: বাহ,চমৎকার কিছু জানলাম।ধন্যবাদ
  ০৮ ই জুলাই, ২০১৭  সকাল ১০:৩৬
০৮ ই জুলাই, ২০১৭  সকাল ১০:৩৬
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই দ্যা ফয়েজ ভাই ।
৩|  ০৮ ই জুলাই, ২০১৭  দুপুর ১২:৫১
০৮ ই জুলাই, ২০১৭  দুপুর ১২:৫১
প্রতিভাবান অলস বলেছেন: গত দুইমাস আগে মহাস্থানগড় গেলে আমিও পাথরটি দেখি। কিন্তু কষ্টের ব্যাপার হলো রক্ষানাবেক্ষন এর অভাবে পাথরটি সারাবছরই মারাত্নক মাপের অপরিষ্কার থাকে। পুজো করার সময় যেই দুধ দেয়া হয়  কুকুর বিড়াল তা চেটে খায়। বিষয়টি খুবই দৃষ্টিকটু লেগেছে আমার কাছে
পোস্টে শুভকামনা।
  ০৯ ই জুলাই, ২০১৭  বিকাল ৩:২২
০৯ ই জুলাই, ২০১৭  বিকাল ৩:২২
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: আমাদের দেশে সবই অভেলিত।
৪|  ০৮ ই জুলাই, ২০১৭  দুপুর ১:৫৯
০৮ ই জুলাই, ২০১৭  দুপুর ১:৫৯
আলগা কপাল বলেছেন: দুঃখের বিষয় দেখা হয়ে ওঠে নি। আপনার লেখা পড়ে অনেক কিছু জানলাম। ধন্যবাদ।
  ০৯ ই জুলাই, ২০১৭  বিকাল ৩:২৪
০৯ ই জুলাই, ২০১৭  বিকাল ৩:২৪
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: একবার যেয়ে দেখে আসার অনুরোধ থাকল আমিও সময় পেলে যাবো ।
৫|  ০৮ ই জুলাই, ২০১৭  বিকাল ৩:৩৯
০৮ ই জুলাই, ২০১৭  বিকাল ৩:৩৯
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: 
ইতিহাস আরো ডিটেইলস হলে লেখাটি আরো উপভোগ্য হত!
  ০৯ ই জুলাই, ২০১৭  বিকাল ৩:২৫
০৯ ই জুলাই, ২০১৭  বিকাল ৩:২৫
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: সময় কম উপবোগ বেশি,শুবেচ্ছা থাকল ভাই ।
৬|  ০৮ ই জুলাই, ২০১৭  বিকাল ৪:২০
০৮ ই জুলাই, ২০১৭  বিকাল ৪:২০
চাঁদগাজী বলেছেন: 
বৌদ্ধদের আস্তানা ছিল, মনে হয়; মুসলমানী নাম, হিন্দুরা দেয় পুজা; সব ধর্মের সমন্ময় ঘটেছে।
  ০৯ ই জুলাই, ২০১৭  বিকাল ৩:২৬
০৯ ই জুলাই, ২০১৭  বিকাল ৩:২৬
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: মুসলমানী নাম,
৭|  ০৯ ই জুলাই, ২০১৭  ভোর ৪:৫৩
০৯ ই জুলাই, ২০১৭  ভোর ৪:৫৩
মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার না জানা বিষয় জানলাম।
  ০৯ ই জুলাই, ২০১৭  বিকাল ৩:২৭
০৯ ই জুলাই, ২০১৭  বিকাল ৩:২৭
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: জানছেন বলে ধন্যবাদ ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই জুলাই, ২০১৭  সকাল ১০:২৩
০৮ ই জুলাই, ২০১৭  সকাল ১০:২৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মহাকালের কাছৈ মানুষৈর সৃষ্টি কত অসহায়!!!
ভাবলেও মন কেমন হয়ে যায়....
++++++