![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রাধা হলেন ভগবান শ্রীকৃষ্ণের প্রেয়সী তার রাসমণ্ডলের গোপিনীদের মধ্যে সৰ্বশ্রেষ্ঠ । বঙ্গীয় এবং নদীয়া বৈষ্ণব শাখায় রাধাকেই মূলপ্রকৃতি বলে অভিহিত করা হয়েছে। সংস্কৃত শব্দ রাধার অন্যতম অৰ্থ হল ভাগ্যবান ও সফল। অন্যদিকেরাধিকা বা রাধা হলেন হিন্দু বৈষ্ণবধর্মের একজন বিশিষ্ট দেবী। সাধারণ ভাষায় রাধা হলেন রাধারাণী বা রাধে। বৈষ্ণব ভক্তেরা তাকে বলেন শ্রীমতী। হিন্দুধর্মের বহু গ্রন্থে রাধাকে বৈকুণ্ঠের লক্ষ্মীদেবীর বিস্তার বা অবতার বলা হয়েছে। গৌড়ীয় বৈষ্ণব তত্ত্ববিদ্যা অনুসারে রাধা হলেন পরম সত্ত্বা শ্রীকৃষ্ণের শাশ্বত সঙ্গী বা তার দিব্যলীলার শক্তি বা নাদশক্তি। রাধা এবং কৃষ্ণের যুগলমূর্তিকে রাধাকৃষ্ণ রূপে আরাধনা করা হয়।ভাগবত অনুযায়ী তিনি হলেন গোকুলনিবাসী বৃষভানু এবং কমলাবতীর কন্যা। ব্রহ্মবৈবৰ্ত পুরাণ ও দেবীভাগবতের মতে রাধার সৃষ্টি ভগবান কৃষ্ণের শরীরের বামভাগ থেকে হয় এবং সেই রাধাই দ্বাপর যুগে বৃষভানুর কন্যা রূপে জন্ম গ্রহণ করেন। রাধা শ্রীকৃষ্ণের সহস্রাধিক গোপিনী প্রেমিকাগণের মধ্যে শিরোমণি। তাকে কৃষ্ণলীলার মধ্যে ব্রজে আয়ান পত্নীর ভূমিকাতেও পাওয়া যায়।শ্রীকৃষ্ণ এবং রাধার প্রেম বিষয়ক বহু গাঁথা কবিতা বৈষ্ণব পদাবলি সাহিত্যের অন্যতম উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে যা বাংলা সাহিত্যের এক অমূল্য ঐশ্বর্য। শ্রীকৃষ্ণকীর্তনেও রাধাকৃষ্ণের প্রেমলীলা সুবিস্তৃতভাবে বর্ণিত হয়েছে। বাংলার ভক্তি আন্দোলনেও এর সুদুরপ্রসারী প্রভাব পড়েছিল
২৫ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৪১
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ মাষ্টার ভাই।
২| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৩০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তোমার তুমিতেই সকলে লুকিয়ে
জ্ঞানে, ধ্যানে, অনুভবে খুঁজে নাও -
আদম, নূহ, ঈসা, মূসা ইব্রাহিম, বুদ্ধা, কৃষ্ণা
পূর্ণতার মহান সকল নাম মহামহিম।
চেতনার এই স্তরে না গেলে অনেক সত্যই অবোধ্য রয়ে যায়
++++
২৫ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৪২
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভৃণ্ড ভাই। আমার কাছেও কিছুটা এমনি মনে হচ্ছে ।
৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৪৩
স্বতু সাঁই বলেছেন: মন যদি না থাকে, দেহের কর্ম কি?
২৫ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৫৯
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ভালো কথা । মন আবার কার চায় আবার চায়না ।সমস্যা হল সব মন এক রকমের হয়না।
৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:০১
পুকু বলেছেন: উপনিষদ এবং তার পরে হিন্দুধর্ম অনেক উচ্চস্তরের দর্শন ভিত্তিক।প্রচুর গ্রন্থ অধ্যয়ন দরকার।উদাহরণ হল রাধা হল একটি কাল্পনিক চরিত্র।মহাভারতের কোথাও রাধা নামের কোনো চরিত্র ছিল না।ভক্তিবাদ তথা বৈষ্ঞব ধর্মে ঈশ্বর এবং ভক্তে সম্বন্ধ কি রুপ হওয়া উচিত সেটা বোঝানোর জন্য এই চরিত্রের অবতরণ।এখানে ঈশ্বর প্রেমিক এবং ভক্ত প্রেমিকা।সাধারণ মানুষ দেহজ প্রেম ভেবে ভুল বোঝে।অনেক কিছু বলার ছিল কিন্তু computer এ বাংলা লেখা বেশ কঠিন তাই এইটুকুই থাক।
২৫ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:০০
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: এটা আসলে পুরো বিষয়টা আমি যতটুকো বুঝি তা হল যার যার বিশ্বাস।
৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:৪৭
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ভালো লিখেছেন ভাই।
২৫ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:০১
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৫১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার প্রতিউত্তর পড়ে পরোনো এক অনুকাব্যের কথা মনে পড়ল....
আপনার জন্যে তুেল দিচ্ছি..
প্রেমহীন চুমুতে
ঝরে কাম,
মেলে না প্রেম.....
গঙ্গাজলে শুদ্ধ হতে চাও ?
চোখের জলে
স্নাত হও আগে
শুদ্ধ মনে প্রেম বনে
দেখো তৃতীয় নয়নে -
তুমিই রাধা তুমিই শ্যাম।।
শুভেচ্ছা
৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:১৪
স্বতু সাঁই বলেছেন: মনগুলোকে দেখেছেন? মনগুলো দেখতে কেমন? মনগুলো দেহের কোথায় কোথায় বাস করে? মনগুলোর সাথে কার কার বাস? নাকি মন একটাই ইত্যাদি। মনের এসব যদি না দেখে থাকেন তাহলে কি বললে মন অনেকগুলো এবং সব মন এক নয়?!!
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:১৩
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: রাধা আইলো কষ্ণের কুঞ্জে