নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কমবুঝি কিন্ত কিছু একটা নিয়ে বোঝার চেস্টা করি তাই যত পারি বই পড়ি ।

ঠ্যঠা মফিজ

ঠ্যঠা মফিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিছু কিছু বিজ্ঞানী বা গবেষকদের ভাবনা গাজাখোরী মনে হয়

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:২৩


কথায় আছে যার শুরু ভালো তার শেষও ভালো আর যার শেষ ভালো তার সবই ভালো অন্যদিকে এই কথার বিপরিত
লিঙ্গ দাঁড় করালে যার শুরু খারাপ তার শেষও খারাপ আর যার শেষ খারাপ তার সবই খারাপ । বিবেচনায় নিলে বা আমলে
নিলে আমাদের সমাজের কিছু বিজ্ঞানী বা গবেষকদের অবস্থা আলোচনার বিপরিত লিঙ্গ। যথারিতি মানুষ বিবর্তনের কথাই
ধরা যাক । একদল গাজাখোরি বিজ্ঞানী বা গবেষকদল বলছেন মানুষের আগের রূপ ছিল বানর,বনমানুষ,গেরিলা,শিপপাঞ্জী,
ইত্যাদি ইত্যাদি । আসলে আদও কি একথা মানার মতন।যেখানে ইসলাম ধর্ম এবং ইহুদি,খ্রিস্টান ধর্মের অণুসারীদের বিশ্বাস অণুসারে আদম ছিলেন সৃষ্টিকর্তার সৃষ্ট পৃথিবীর প্রথম সৃষ্ট মানব।শুধু তাইনা ইসলাম ধর্মের বর্ণনা মতে আদম (আঃ) ছিলেন,আল্লহুর প্রেরিত প্রথম রাসুল বা বাণীবাহক এবং তাকে ইসলাম ধর্মে হযরত আদম (আঃ) হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। তার সঙ্গী বা স্ত্রী ছিলেন হাওয়া (আঃ)।
পবিত্র কোরানের বর্ননা থেকে জানা যায় আল্লাহ যখন ফেরেশতাদেরকে জানালেন যে তিনি পৃথিবীতে তার প্রতিনিধি নিয়োগ দিতে যাচ্ছেন তখন ফেরেশতারা বলল,
“আপনি কি পৃথিবীতে এমন কাউকে সৃষ্টি করবেন যে সৃষ্টি করবে এবং রক্তপাত ঘটাবে? অথচ আমরা নিয়ত আপনার গুণকীর্তন করছি এবং আপনার পবিত্র সত্তাকে স্মরণ করছি ?” তখন আল্লাহ বলেন “নিঃসন্দেহে আমি জানি, যা তোমরা জান না।” আল্লাহ তাকে মাটি থেকে সৃষ্টি করেন। তারপর তার দেহে প্রাণ সঞ্চার করেন। হাওয়াকে সৃষ্টি করা হয় আদমের পাঁজর থেকে। সৃষ্টির পর তাদের আবাস হয় বেহেশত বা জান্নাতে । মানুষ যেহেতু সকল সৃষ্টির সেরা তাই আল্লাহ ফেরেশতাকুলকে আদেশ করেন আদমকে সিজদা করার জন্য। ইবলিশ ব্যতীত সকল ফেরেশতা সেই আদেশ প্রতিপালন করেন। কুরআনে বলা হয়েছে,
“আমি আদমকে পৃথিবীতে আমার প্রতিনিধি নিযুক্ত করিব।”
আর সেই মতে হাওয়া বা হবা হলেন পৃথিবীতে সৃষ্টির প্রথম নারী। তিনি আদম (আঃ)এর স্ত্রী হিসাবেই ইসলামে পরিচিত।

আদম চূড়া বা শ্রী পদ বা পবিত্র পদচিহ্ন,যা শ্রীলঙ্কার দক্ষিণ ও পশ্চিম অংশের শ্রীপাড়া প্রদেশে অবস্থিত একটি পর্বত চূড়া যা খ্রিস্টান, হিন্দু, বৌদ্ধ এবং মুসলিম এই চার ধর্মের অনুসারীদের কাছেই অতি পবিত্র স্থান। এই চূড়ায় একটি পায়ের ছাপ আছে যার দৈর্ঘ্য প্রায় ৫ ফুট ৭ ইঞ্চি এবং প্রস্থ প্রায় ২ ফুট ৬ ইঞ্চি। বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা বিশ্বাস করেন যে এই পদচিহ্নটি গৌতম বুদ্ধের,অন্যদিকে হিন্দুরা বিশ্বাস করেন এই পদচিহ্নটি তাদের দেবতা শিবের এবং মুসলমান ও খ্রিষ্টানরা বিশ্বাস করেন এটি পৃথিবীর প্রথম মানব আদম (আঃ)র।

এর পরেও কি আমাদের বিশ্বাস করতে হবে,শিম্পানজী,বানর,হনুমান থেকে মানুষের আগমন ?

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:৫২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
বিবর্তনবাদ (Evolution) it is only a theory. Theories are not facts – theories are explanations of the world that we observe. Evolution theory is just a "tricks of the Devil". As such Evolution theory of Darwin gone wrong a long time ago. প্রতিষ্ঠিত ধর্ম গ্রন্থগুলিতে বিশেষ করে কোরানে মানব জন্ম বৃতান্ত সম্পর্কে যা বলা হয়েছে তা অকাট্যভাবে সত্য । ধন্যবাদ, ভাল একটি বিষয় নিয়ে কথা বলার জন্য । আর একটি কথা, ধর্মগ্রন্থ বিশেষ করে কোরানে বর্ণিত বিষয়াবলী হচ্ছে mother of science, এখান হতেই বিজ্ঞানের শাখা প্রশাখার উৎপত্তি। বিজ্ঞানের সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ না করে কেও যদি কোন থিউরি দাঁড় করায় তবে তা ডারউইনের থিউরিরমত ভুল প্রমানিত হয়ে যাবে অল্প কিছুদিনের মধ্যেই ।

শুভেচ্ছা রইল

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:৫৬

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ডঃ এম এ আলী ভাই মূল্যবান মন্তব্যের জন্য।শুভরাত্রী ।

২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:১১

নতুন বলেছেন: ভাই বিবত`ন বাদ এতোই পক্ত যে আপনার বিশ্বাসের জোরে তাকে অস্বিকার করলে সেটা ভুল হয়ে যাবেনা।

বিব`তনবাদই এখন পযন্ত সবচেয়ে যুক্তিযুক্ত ব্যক্ষা..... ভবিষ্যতে যদি নতুন প্রমান হাতে আসে তবে অন্য যুক্তি আসবে।

এক কোষী প্রানী থেকে আস্তে আস্তে আজকের প্রানীকুলের বিস্তার সেটা এক রকমের প্রমানিত সত্য....

https://www.youtube.com/watch?v=F5fN7s7Ds9I

https://www.youtube.com/watch?v=DPuoGVlCjZ0

উপরের দুইটা ভিডিও দেখুন প্লিজ... এরাও মুসলিম...কিন্তু তারা বিজ্ঞানের এই ক্ষত্রে অভিঙ্গ তাই তারা আপনার মতন সবকিছু উড়িয়ে দিতে পারেনাই কারন তারা প্রমান পেয়েছে।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩২

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: নতুন ভাই ভিডিও এবং ফটোতে এই আধুনিক যুগে আপনার মত মানুষ এখনো বিশ্বাস করেন।

৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৪:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



ফিজিওলোজিক্যালী মানুষের কোষে "মাটি" নেই; এখনকার মানুষ আগের দিনের মানুষ থেকে কোটী গুণ বেশী বুঝেন সভ্যতা, পরিবেশ ও সায়েন্সকে। মানুষ এখনো রিসার্চ করছে বিশ্ব, বস্তু ও প্রাণকে বুঝার জন্য।

আবার অন্যদিকে, যিনি এই বিশ্বকে, মানুষকে, বস্তুকে নিজে সৃষ্টি করেছেন, তিনি নিজেই নিজের বইতে সবকিছু লিখে দিয়েছেন; তারপরও মানুষ উনার লেখাকে ফেলে নিজে সবকিছু বের করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন কেন? কারণ, বইগুলোতে যা বলা হয়েছে, মানুষ তার থেকে বেশী ও সঠিভাবে জানতে চান।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৩

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই,তাহলে ফিজিওলোজিক্যালী মানুষের কোষে কি আছে ?

৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৬:৫১

কাউয়ার জাত বলেছেন: জনাব ব্লগার নতুন,
ধর্মীয় বিষয় নিয়ে কোন কথা লিখলেই আপনার ছাইঞ্চমনা ভাবের উদয় হয়।
আর এ জাতীয় পোস্ট এলেই আপনি উল্টোটা প্রমাণে ইউটিউবের দুই তিনটা লিংক ধরায়া দেন। যেন ইউটিউবে কেউ কোন লেকচার দিলেই অকাট্য সত্য হয়ে যায়!

এবার আমি একটা লিংক দিচ্ছি অনুগ্রহ করে পড়বেন।
বিজ্ঞান, বিবর্তনবাদ ও নাস্তিকতা

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৫

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মূল্যবান মন্তব্যের জন্য। কৃতজ্ঞতা লিংটির জন্য।

৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৬:৫৫

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: বিজ্ঞানীদের গবেষণাকে গাঁজাখোরি বলে উড়িয়ে দেয়ার আগে তাদের গবেষণাগুলো সম্পর্কে পড়াশোনা করে কোনো প্রকার মন্ত্যব্য করা উচিত |

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:০৮

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: আধুনিক যুগে এসে আমরাও আধুনিক হয়ে গেছি।

৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:১৫

এ আর ১৫ বলেছেন: Evolution of genus Homo
5.1 H. habilis and H. gautengensis
5.2 H. rudolfensis and H. georgicus
5.3 H. ergaster and H. erectus
5.4 H. cepranensis and H. antecessor
5.5 H. heidelbergensis
5.6 H. rhodesiensis, and the Gawis cranium
5.7 Neanderthal and Denisovan
5.8 H. floresiensis
5.9 H. sapiens
উপরে মানুষের পূর্ব পুরুষদের তালিকা দেওয়া হোল । সর্ব শেষ স্পেসিস ৫.৯ হোমো সেফিয়ান্স , যার আবির্ভাব হয়েছিল ১০ লক্ষ বৎসর আগে । হযরত আদম ( আ : ) কি হোমো সেফিয়ন্স গোত্রের প্র‌থম মানব ছিলেন ?
উপরের এই বিবর্তন ধারা ফসিল রেকর্ড থেকে পাওয়া গেছে ।

৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৪৮

কুকরা বলেছেন: জনৈক জ্ঞানী নাস্তিক মামা একদা ভ্রমন করিবার জন্য বিমানে উঠিলেন। তিনি লক্ষ করিয়া দেখিতে পাইলেন তাঁহার পাশের সিটে বসিয়া এক রুপবতী বালিকা মনোযোগ দিয়া বই পড়িতেছে। নাস্তিক মামা যার পর নাই আনন্দিত হইলেন। এই বালিকার সহিত গল্প করিয়া ভ্রমনের সময়টুকু কতটা আনন্দদায়ক হইবে তাহা ভাবিয়া তিনি পুলকিত হইলেন। নাস্তিক মামা গলা খাকরি দিয়া বালিকাটিকে বলিলেন, "তুমি কি আকাশ ভ্রমনের সময়টুকু গল্প করিয়া কাটাইতে চাও? ইহাতে সময় দ্রুত কাটিয়া যাইবে।"

বালিকা সন্দেহের চোখে তাকাইয়া উত্তর দিল, "আপনি কি বিষয়ে গল্প করিতে চান?"

নাস্তিক মামা একটু ভড়কাইয়া গিয়া বলিলেন, " না মানে , ...... এ্য্য....এইধর........ এ্য্য.......সৃষ্টিকর্তা বলিয়া কাহারো অস্তিত্ব নাই, বেহেশত নাই, দোজখ নাই ....... মৃত্যুর পরে কোন জীবন নাই -- এইসব বিষয়ে আরকি।" (কথাটি বলিয়া নাস্তিক মামা কাষ্ঠ হাঁসি হাসিলেন)

বালিকা বলিল, "ওকে ঠিক আছে, আপনার গল্পের বিষয়বস্তু খুবই ইন্টারেস্টিং, কিন্তু তার আগে আমার একটা প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে।"

"কি প্রশ্ন?", নাস্তিক মামা সাগ্রহে জানিতে চাহিলেন।

"ছাগল, গরু এবং ঘোড়া - এরা সবাই ঘাস খায় কিন্তু ছাগলের হাগু ছোট ছোট গুটি টাইপ, গরুর হাগু একথাল কাদার মত আবার ঘোড়ার হাগু বেশ শক্ত এবং লম্বাটে সাইজের, একই খাবার খাওয়ার পরেও এদের হাগুর ধরন আলাদা কেন? এই বিষয়ে আপনার কি ধারনা?"

নাস্তিক মামা বালিকার বুদ্ধিদীপ্ত প্রশ্ন শুনিয়া বেশ খানিকটা সারপ্রাইজড হইয়া উত্তর করিলেন,"....হুম.. আমার এই বিষয়ে কোন ধারনা নাই"

বালিকা বলিল, "এই সাধারন জিনিসটা না জানার পরও আপনি কি সত্যি সত্যি নিজেকে 'সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব বিষয়ক আলোচনার জন্য' যথেষ্ট যোগ্যতা সম্পন্ন মনে করেন?" (ইহা বলিয়া বালিকা পুনরায় বই পড়িতে আরম্ভ করিল)

২য় পর্ব:
=====
রুপবতী বালিকার নিকট হাতে নাতে ধরা খাওয়ার পরে নাস্তিক মামার আকাশ ভ্রমনের আনন্দ মাটি হইয়া গেল। ট্রানজিট এয়ারপোর্টে তিনি তাহার বন্ধু *বিবর্তনবাদী* মামার নিকট মেইল করিয়া হাগুর ধরন আলাদা হইবার কারন জানিতে চাহিলেন।

*বিবর্তনবাদী* মামা অনেক চিন্তা ভাবনা করিয়া উত্তর দিলেন "বিবর্তনের বিভিন্ন ধারায় তাহাদের হাগুর ধরণ পাল্টাইয়া গিয়াছে।"

নাস্তিক মামা ভাবিলেন এইবার বালিকাকে দেখিয়া লইতে হইবে। তিনি এয়ারপোর্টের ওয়েটিং লাউন্জে বালিকাকে খুঁজিয়া বাহির করিলেন, অতঃপর বালিকার নিকটে গিয়া উচ্চ্স্বরে বলিলেন "বিবর্তনের বিভিন্ন ধারায় তাহাদের হাগুর ধরণ পাল্টাইয়া গিয়াছে।"

ওয়েটিং লাউন্জের যাত্রিরা বিরক্ত হইয়া নাস্তিক মামার দিকে তাকাইল, কিন্তু বালিকা নাস্তিক মামার কথা শুনিতে পাইল না। ইহাতে নাস্তিক মামা পুনরায় উচ্চ্স্বরে বলিলেন "বিবর্তনের বিভিন্ন ধারায় তাহাদের হাগুর ধরণ পাল্টাইয়া গিয়াছে।"

আসলে বালিকার কানে ইয়ারফোন লাগানো ছিল, ফলে নাস্তিক মামার এই কথাটাও বালিকা শুনিতে পাইল না।

নাস্তিক মামা, অস্থির এবং অধৈর্য হইয়া উচ্চস্বরে ক্রমাগত বলিতে লাগিলেন:
"বিবর্তনের বিভিন্ন ধারায় তাহাদের হাগুর ধরণ পাল্টাইয়া গিয়াছে।"
"বিবর্তনের বিভিন্ন ধারায় তাহাদের হাগুর ধরণ পাল্টাইয়া গিয়াছে।"
"বিবর্তনের বিভিন্ন ধারায় তাহাদের হাগুর ধরণ পাল্টাইয়া গিয়াছে।"
"বিবর্তনের বিভিন্ন ধারায় তাহাদের হাগুর ধরণ পাল্টাইয়া গিয়াছে।"
"বিবর্তনের বিভিন্ন ধারায় তাহাদের হাগুর ধরণ.........

নাস্তিক মামা আর বলিতে পারিলেন না, একজন বৃদ্ধা মহিলা ক্ষিপ্ত হইয়া উঠিয়া আসিয়া ঠাশ করিয়া মামার গালে চড় লাগাইয়া দিলেন এবং আর একবার চেচামেচি করিলে থাপড়াইয়া নাস্তিক মামার পাতলা হাগু ছুটাইয়া দিবেন বলিয়া হুমকি দিলেন।

বৃদ্ধা মহিলার চড়ের আওয়াজে বালিকার চৈতন্য হইল। পাশের একজনকে প্রশ্ন করিয়া সে ঘটনাটি জানিয়া লইল। অতঃপর নাস্তিক মামার দিকে তাকাইয়া বলিল, "একজন বৃদ্ধা মহিলার চড় খেয়েই যদি আপনার শক্ত হাগু পাতলা হয়ে যায়, তাইলে হাগুর ধরন পাল্টানোর জন্য আবার বিবর্তনের দরকার কি?"

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০৫

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: পুরো গল্পটাই তুলে ধরলেন ভাই। অনেক ধন্যবাদ।

৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৩৩

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: মানব থেকে মানুষ সৃষ্টি- এটি তাত্ত্বিক থিউরি। যেহেতু এটি তাত্ত্বিক থিউরি তাই বিশ্বাস অবিশ্বাস একান্ত মানুষের নিজস্ব। যেহেতু বিবর্তনবাদ অকাট্যভাবে প্রমাণ হইনি তাই আমি ধর্মীয় বিশ্বাসে আস্হাশীল। কারণ আমি এক ঈশ্বরে বিশ্বাস করি।

৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৩৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: বানর থেকে মানুষ সৃষ্টি- এটি তাত্ত্বিক থিউরি। যেহেতু এটি তাত্ত্বিক থিউরি তাই বিশ্বাস অবিশ্বাস একান্ত মানুষের নিজস্ব। যেহেতু বিবর্তনবাদ অকাট্যভাবে প্রমাণ হইনি তাই আমি ধর্মীয় বিশ্বাসে আস্হাশীল। কারণ আমি এক ঈশ্বরে বিশ্বাস করি।

৮নং ডিলিট করে দিন।

১০| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: না না। মানি না।
সব মিথ্যা। বানোয়াট।

১১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:২৩

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: বিজ্ঞানী বা গবেষকগণ তো নতুন কিছু করার চিন্তা করেন, সভ্যতাকে কিছু দেওয়ার চেষ্টা করেন- আমি, আপনি কী দিয়েছি? এসব থিওরী কাঠমোল্লাদের মগজে ঢুকবে না। তারা থাকবে কীভাবে বেহেশতে যাওয়া যায়, হুর পাওয়া যায় এসব ভাবনা নিয়ে।

১২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:২৬

নতুন বিচারক বলেছেন: ব্লগার নতুন আর চাঁদগাজী সাহেবের গলায় দুইটা মাদী শিম্পানজী বেঁধে দেওয়া হোক।
ব্লগার ডঃ এম এ আলী ভাইয়ের সাথে সহমত।

১৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৩৬

কামরুননাহার কলি বলেছেন: আমরা বিশ্বাস করি কোরআন এবং আল্লাহকে। কোনে নাস্তিক বা বিজ্ঞানকে নয়।
বিজ্ঞানকে আমরা ভালোবাসি।
বাট ধর্ম আর বিজ্ঞান দুটোই আলাদা। কিন্তু বিজ্ঞানীরা ধর্ম আর আর বিজ্ঞানকে সৃষ্টির মধ্যে টেনে আনে এটার জন্যই খারাপ লাগে।
এরা আল্লাহুর সৃষ্টিকে অবিশ্বাস করিয়ে মুসলিমদেরকে ধোকায় ফেলে দেয়। কিন্তু এটা আর কতদিন ।

১৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:১৩

সৌম্য বলেছেন: ইসলামি আইনের পন্ডিত এবং বিখ্যাত কাজী এবং ভ্রমন জগতের অনুকরনীয় ইবনে বতুতা হজ্ব করতে ঘর ছেড়েছিলেন, ঘরে ফিরেন ২২ বছর পরে, অর্ধেকটা পৃথিবী দেখে। ইবনে বতুতার এই ভ্রমণ বইটার নাম 'রিসালাহ'।
রিসালাহ'তে ইবনে বতুতা এডামস পিক ভ্রমণের অভিজ্ঞতা লিখেন। উনি কোন ভাবেই মানতে নারাজ ওটা হযরত আদমের পায়ের ছাপ। কেননা, কুরআন শরীফে কোথায় লেখা নেই হযরত আদম দৈত্য ছিল। ঐসময় বৌদ্ধ ধর্ম শ্রীলঙ্কায় ঠিক মতো পৌছায় নি। অধিকাংশ লোকই হিন্দু, তারা দাবী করে ওটা শিবের, আর অল্প কিছু বৌদ্ধ ধর্মাবল্বীরা দাবী করে ওটা বুদ্ধের (গৌতম বৌদ্ধও কখনো দৈত্য ছিলনা। স্বাভাবিক নেপালী ছিলেন)। ইবনে বতুতার মতে, ওটা নিখাদ একটা পাথরের টুকরা, যেটা দেখতে কিছুটা মানুষের পায়ের ছাপের মতো। এটা এডামস পিকের ছবি- Click This Link
একটু গুগলে ঘাটলেই মানুষের আকৃতির পাথর, জন্তু জানোয়ারের আকৃতির মেঘ দেখা যায়। আদমস পিক কে স্ট্যান্ডার্ড ধরে থিওরি অফ এভুলিশন নিয়ে তর্ক করাটা অযৌক্তিক।

১৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২৭

দিলের্‌ আড্ডা বলেছেন: বিজ্ঞান পরিবর্তনশীল স্বভাবের। তাই একটি থিওরিকে চিরন্তন সত্য ভেবে বসে থাকা অনূচিত।

১৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:২১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমি বললাম আমার কাছে একটা আপেল আছে, আপনি বললেন প্রমাণ কি? আমি বললাম এই যে এই বইয়ে লেখা আছে দেখুন। আপনি বললেন এই বই কে লিখেছে? আমি বললাম আমি! এটা কি কোন শক্ত কোন প্রমাণ হলো? ইভল্যুশন কে ভুল প্রমান করতে হলে আপনাকে বৈজ্ঞানিক যুক্তি দিয়েই ভুল প্রমান করতে হবে ধর্মগ্রন্থ দিয়ে নয়... আপনি ধর্মগ্রন্থে আদম হাওয়ার কথা বলা আছে তাই ইভল্যুশন ভুল, শ্রীলংকায় আদম পিক'স আছে তাই ইভল্যুশন সঠিক নয় এগুলি বলে আপনি ধর্মগ্রন্থ, ধর্মকে আরো প্রশ্নবিদ্ধ করছেন!

১৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৩৩

নতুন বলেছেন: নতুন বিচারক বলেছেন: ব্লগার নতুন আর চাঁদগাজী সাহেবের গলায় দুইটা মাদী শিম্পানজী বেঁধে দেওয়া হোক।

ভাই আপনি বিশ্বাসী মানুষ আপনার ভাষা এতো মধুর কেন???

বিবত`ন কখনোই বলেনাই মানুষ শিম্পানজী/বানর থেকে এসেছে.... এই জিনিস আপনি কোথায় পেলেন?
বলেছে যে মানুষ আর শিম্পানজী উভয়ই এক কমন পূব`পুরুষ থেকে এসেছে....

আরো জানুন.... তখন আপনার এই কমেন্টের জন্যই আপনার লজ্জা লাগবে একদিন... জানার শেষ নাই... যত বেশি জানবেন তত পরিস্কার হবে বিশ্বাস আর বাস্তবতার পাথ`ক্য।





যারা জানেনা কি বিষয় নিয়ে কথা বলছে তারা গলায় বানর ঝুলানের কথা বলতেই পারে।

কাউয়ার জাত বলেছেন: জনাব ব্লগার নতুন,
ধর্মীয় বিষয় নিয়ে কোন কথা লিখলেই আপনার ছাইঞ্চমনা ভাবের উদয় হয়।


১৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:০৩

নতুন বলেছেন: বিজ্ঞানের সমালোচনা করতে হলে অবশ্যই যৌক্তিক আলোচনা করতে হয় নতুবা আপনারাই কিন্তু ধম`বিশ্বাসকে হাস্যকর করে তুলছেন।

এডামস পিকে বড় পাথরের পায়ের ছাপ আদম আ: এটা কোথায় পেলেন?? =p~

এই রকমের আজগুবী বিশ্বাস নিয়ে কিভাবে বিবত`নের মতন বিষয়ে সমালোচনা করেন বুঝিনা।

প্লিজ ধম`কে আর হাস্যকর বানাইয়ে না প্লিজ।

আজকের পোলাপাইনে স্পেসএক্সে করে মঙ্গলগ্রহে যাবার কথা ভাবে... হাইপারলুপের জন্য অপেক্ষা করছে...ইলেক্টিক কারে চড়বে বলে ভাবতেছে।

তারা হাসবে যদি বলেন যে শ্রী লংকাতে পাথরে একটা পায়ের ছাপ আছে যেটা আদম আ:....

কারন তারা জানে যে ৮০ হাত লম্বা মানুষ কখনোই সম্ভবনা। তাই ঐটা আদম আ: এর হতে পারেনা।

১৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:০৭

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: নতুন ভাই ভিডিও এবং ফটোতে এই আধুনিক যুগে আপনার মত মানুষ এখনো বিশ্বাস করেন।

ভাই জানতে হয় কিভাবে সত্য খুজে বের করতে হয়।

আপনার আগের পোস্টের স্বরলিপি কিন্তু কয়েক মিনিটেই খুজে পেয়েছিলাম। প্রথমবারে তারাহুরু করেছিলাম তাই মোজাট`রের সিম্ফিনির সাথে ভুল করেছিলাম.... কিন্তু পরে যখন ভালো করে খেয়াল করেছি তখন বুঝতে পেরেছি আপনি কি দিয়েছিলেন।

সত্য খুজতে শিখুন... তখন বুঝতে পারবেন যে সকল বিশ্বাসই ঠিক না। আমাদের প্রচলিত বিশ্বাসে অনেক আজগুবি জিনিস আছে যেটা আমরা বিশ্বাস করে সত্য মনে করে বসে থাকি।

২০| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:০২

গরল বলেছেন: অজ্ঞ লোক বিজ্ঞানের ব্যাখ্যা করলে এমনই দাড়ায়, বিবর্তনবাদ কখনই বলে নাই যে বানর থেকে মানুষ হয়েছে। তবে মানুষ, বানর, শিম্পাঞ্জী এসব প্রানি একইরকম প্রাণী থেকে বিবর্তিত হয়েছে। যেমন ম্যামাল, মাছ, পাখি, সরিসৃপ এরও আদতে একটি প্রাণীর বিবর্তিত রুপ।

আপনাকে একটা প্রশ্ন করি, সবাই যদি আদম থেকে হয় তাহলে সবার চেহারা এক নয় কেন? কালো, সাদা, লম্বা, খাট এত জাতি ভাষা কোথা থেকে আসল?

২১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৪০

কাউয়ার জাত বলেছেন: "গড়ল বলেছেন: অজ্ঞ লোক বিজ্ঞানের ব্যাখ্যা করলে এমনই দাড়ায়, বিবর্তনবাদ কখনই বলে নাই যে বানর থেকে মানুষ হয়েছে। তবে মানুষ, বানর, শিম্পাঞ্জী এসব প্রানি একইরকম প্রাণী থেকে বিবর্তিত হয়েছে। যেমন ম্যামাল, মাছ, পাখি, সরিসৃপ এরও আদতে একটি প্রাণীর বিবর্তিত রুপ।"

মি. গড়ল, আপনার মত জ্ঞানী গুণী থেকে বিজ্ঞানের ব্যাখ্যা শুনতে মঞ্চায়। শুধু একটি প্রশ্নের বিজ্ঞান ভিত্তিক উত্তর দিলেই হবে। মাছ আর পাখি একই প্রাণী থেকে বিবর্তিত হলে মধ্যবর্তী স্তরের প্রাণীগুলো কোন ফসিল এখন পর্যন্ত কেন পাওয়া গেল না?


২২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে পোষ্টের জন্য,ডঃ এম আলী ভাই সুন্দর মন্তব্য করেছেন।

২৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


কতটুকু বিজ্ঞান জানলে বিজ্ঞানের ভুল ধরা সম্ভব।

কতটুকু ধর্ম বুঝলে ধর্মিক হওয়া সম্ভব?

২৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:০৬

তারেক ফাহিম বলেছেন: ডাঃ এম আলী ভাই’র সাথে মত পোষন করছি।

২৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫০

পদ্মপুকুর বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:
কতটুকু বিজ্ঞান জানলে বিজ্ঞানের ভুল ধরা সম্ভব।
কতটুকু ধর্ম বুঝলে ধর্মিক হওয়া সম্ভব?

তাইলে আমার এ্ক্কান কতা আচে!
কতটুকু ধর্মজ্ঞান থাকলে ধর্মের অসারতা সম্পর্কে আলোচনা করা যায়?

২৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০২

কাউয়ার জাত বলেছেন: No human has ever observed even the slightest degree of evolution.

At no time throughout history has humanity ever observed any living being transformed into another being through evolution, especially when there are specialised scientists who are watching for the slightest change in outward appearance or inward structure of those beings.

২৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:২০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আনবিক জীববিদ্যা খুব ভাল ভাবে দেখিয়েছে যে প্রোটিনে এমাইনো এসিডের অনুক্রমে পরিবর্তনের কারণ ডিএনএ জেনেটিক কোডে মিউটেশন। মিউটেশনের হারও নানাভাবে নির্ণয় করা হয়েছে। যেমন প্রোটিনের এমাইনো এসিড অনুক্রম ও নিউক্লিয়িক এসিডে পলিনিউক্লিয়োটাইড অনুক্রম বিশ্লেষণ করে যথাক্রমে এমাইনো এসিড আর বেসের প্রতিস্থাপন হিসেব করে মিউটেশনের পরিমাণ নির্ণয় করা যায়। দেখা গেছে সমগ্র জীব জগতে গড়ে ১৭.৬ মিলিয়ন বছরে একটি এমাইনো এসিড প্রতিস্থাপিত হয়েছে। এর ভিত্তিতে হিসেব করলে দেখা যায় প্রাণী ও উদ্ভিদ একে অন্য থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছে ৭৯২ মিলিয়ন বছর আগে। এ হিসেবটি প্রত্নতাত্ত্বিকদের হিসেবের সাথে অবিকল মিলে যায়। সরিসৃপ এবং স্তন্যপায়ীদের ‘সাইটোক্রোম সি’ অণুর মধ্যে এমাইনো এসিডের গড় পার্থক্য থেকে হিসেব করে বের করা হয়েছে যে এ দুটি গ্রুপের পৃথক হতে সময় লেগেছে প্রায় ৩০০ মিলিয়ন বছর। ঠিক একই ভাবে শিম্পাঞ্জী, ওরাং-ওটাং ও মানুষ বিবর্তনের ধারায় কখন একে অন্য থেকে স্বতন্ত্র হয়েছে তাও খুব নির্ভরযোগ্যভাবে নির্ণয় করা হয়েছে[7]।

২৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৪৩

জাহিদ হাসান বলেছেন: এডামস পিকে বড় পাথরের পায়ের ছাপ আদম আ: এটা কোন দিনই প্রমানিত নয়।
ইসলামের ধর্মগ্রন্থ কুরআন ও সহীহ ছয় হাদীসে এই ব্যাপারে কোন কথা নেই।
অর্থাৎ এটা শুধুই অনুমান। বিরাট পায়ের আকার কি শুধু মানুষের হতে পারে?
পাচঁ আঙ্গুল ওয়ালা কোন বিরাট জানোয়ারের হতে পারে না?
হয়তো ওখানে এমন কোন জীব লক্ষ লক্ষ বছর অাগে বাস করত, গরিলার মত।
কিংবা কোন একদল মানুষ নিজেরাই যন্ত্রের দ্বারা এই বিরাট পায়ের ছাপ তৈরি করেছিল-
হিন্দু ধর্মের রাবন এর সত্যতা প্রমান করতে। ভারতের ইতিহাস ১২ হাজার বছরের।
এত পূর্বে হ্যান্ডমেইড এই সমস্ত জিনিস তৈরি হতে ও পারে।

২৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:২৭

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ঠিকই বলেছেন কিছু বিজ্ঞানী এটাও মনে করে যে পৃথিবী সমতল

৩০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:০৩

কলাবাগান১ বলেছেন: যারা জীবনে কোনদিন ডিঅক্সিরাইবোনিক্লিইক এসিড এর নাম ও শুনে নাই তারা আসছে বিবর্তনবাদ কে অসার প্রমান করতে...

জীবনে একটা ধর্মান্ধকেও দেখলাম না যে মানব জীবনের উপকারে আসে এমন একটা সুচ ও আবিস্কার করতে..... আর বিজ্ঞানীদের আবিস্কৃত ঔষুধ খেয়ে ৩০ বছর এর জায়গায় ৭০ বছর বেচে থেকে বিজ্ঞানীদের ফুটো খুজে বেড়ায়...

৩১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:০৬

কাউয়ার জাত বলেছেন:
"কলাবাগান১ বলেছেন: যারা জীবনে কোনদিন ডিঅক্সিরাইবোনিক্লিইক এসিড এর নাম ও শুনে নাই তারা আসছে বিবর্তনবাদ কে অসার প্রমান করতে..."


মি. কলাবাগান, আপনার সার্টিফিকেটগুলো একটু স্ক্যান করে আপলোড দেন। দেখি আপনি কত বড় বিজ্ঞানী হয়ে গেছেন! এর পর আমি নির্ভরযোগ্য সূত্রসহকারে কমপক্ষে ১০০ বিজ্ঞানীর লিস্ট দেব যারা ডারউইনের মতবাদকে প্রত্যাখ্যান করেছেন এবং যাদের পায়ের নখের সমানও আপনি এখন পর্যন্ত হতে পারেন নি।

আরেকটি বিষয়, অন্যকে মুর্খ বলে গালাগাল দিলেই কি নিজেরটা সত্য হয়ে যায়? এটাইকি আপনার বিতর্কের সাইন্টেফিক পদ্ধতি?
তবে হ্যা, আপনারতো লজ্জা শরমও নেই। বিজ্ঞান মনস্কদের সম্ভবত ওটা থাকতে নেই।

৩২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:১৪

পদ্মপুকুর বলেছেন: @ কাওয়ার জাত
ক্যান অযথা সবার কথাকে কাউন্টার করছেন? আমাদের প্রধানমন্ত্রীইতো ক'দিন আগে বলেছেন 'পাগলে কি না বলে'....

৩৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:১৫

কলাবাগান১ বলেছেন: সার্টিফিকেট দিয়ে বিজ্ঞানী মাপার যন্ত্র বোধহয় ধর্মান্ধদের প্রথম আবিস্কার!!!!!

আবিস্কার/পেটেন্ট লাভ/পাবলিকেশন/সাইটেশন/এইচ ইনডেক্স এগুলি দিয়ে বিজ্ঞানীদের মূল্যায়ন বোধ হয় এখন কেউ করে না।

৩৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:১০

কাউয়ার জাত বলেছেন:
মি. কলাবাগান,
আগডুম বাগডুম বলে মূল প্রসঙ্গ এড়িয়ে যাচ্ছেন কেন? জানি না আপনি নিজেকে কি মনে করেন।
ধরে নিলাম আপনার প্যাটেন্ট সংখ্যা টমাস আলভা এডিসনের চেয়েও বেশি। বাস্তবে এর ১০০ ভাগের ১ ভাগ সঠিক হলেও Google করলেই বিজ্ঞানে আপনার অবদান খুঁজে পাওয়ার কথা। তো দিন না লিংক বা search keywords? আপনার কীর্তি দেখে ধন্য হই।

আমার চ্যালেঞ্জ তো এর পরে শুরু হবে। আপনার চেয়ে বহুগুণে দক্ষ বিজ্ঞানীদের লম্বা লিস্ট দেব যারা ডারউইনের মতবাদকে প্রত্যাখ্যান করেছেন। confrontation না এসে সাইড কেটে গালাগালি করলে হবে? আপনি না মুক্তমনা?

৩৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৩৯

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: দিনে দিনে আমার মাথার সব চুল পেকে যাচ্ছে। B-)

৩৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:১৩

জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন বলেছেন: গাঁজার কেজির দর বোধহয় কমে গেছে রে মমিন! এইবার গাঁজা কেনার পরেও ধর্মান্ধদের ইন্টারনেটে বসার টাকা থেকে যাচ্ছে।
আপনারা মাদ্রাসায় থাকবেন, জিকির করবেন, ছাত্রদের পাছা নিয়ে আপোষে খেলবেন সেগুলো আপনাদের ইচ্ছা। মরার পরে বেহেশতে সত্তরটা হুরপরী নিয়ে ঘর করবেন, কনডম অইসলামিক জিনিস, হুরগুলো বন্ধ্যা না হলে বাচ্চা দিয়ে বেহেশত ভরে যাবে, সবই আল্লাহর ইচ্ছা। বিজ্ঞানের আপনারা কি বিশ্লেষণ করবেন? ব্যাঙ কাটতে জানেন তো? অনেক ছাগু দেখি আবার সাপোর্ট মার্কা কমেন্ট দিচ্ছে।
ডারউইনবাদের জটিল জিনিস আপনাদের মাথায় ঢোকার কথা না। পারলে কোরআন থেকে সর্দিকাশির চিকিৎসা নিয়ে কোনও আয়াত দেখান। শীতে মানুষের উপকারে আসবে।
অইসলামিক গানটান, খ্রিস্টান-ইহুদীদের ইন্টারনেট থেকে দূরে থাকুন হুজুর।





২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৩

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: শুনেছি ভালো লাগে নাই।

৩৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:২২

গরল বলেছেন: কাউয়ার জাত আপনার জন্য, এরকম আরও অনেক পাবেন গুগল করলে।

Transitional fossil

Tiktaalik- বিবর্তনের 'মিসিং লিং'

Missing link between man and apes found

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.