![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যাদের আল্লাহ একটু বেশি দিয়েছেন, তা খরচের পথও ঠিক করে দিয়েছেন (e.g. Quran 2:3)। বারবার বা হজ্জ করার পর উমরা করা আমাদের কাছে আল্লাহর দাবি নাও হতে পারে যখন বিশ্বের বিভিন্য দেশে needy মানুষ আছে। আমি কিভাবে বললে, যারা উমরা করে এক বা একাধিকবার, মানুষের প্রয়োজনটা অনুধাপন করবেন ।
আমার চোখে এই (বারবার) উমরাহ করার বিষয়টা আমাদের সস্তা সওয়াব হাসিলের পন্থা মনে হয়। কিন্তূ বড় সওয়াবের কাজ কি আল্লাহর কাছে এটা হতোনা যে -
(১) একজন বাচ্চার পড়াশোনার দায়ভার নেয়া,
(২) একজনের রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করা অথবা
(৩) একটা পরিবারকে দাড়াতে সাহায্য করা।
নাকি যারা উমরায় যান তারা মনে করেন উপরের কাজ সম্পাদিত হয়ে গেছে এবং তাদের দায়ভার নেই । যদি তাই হয় আমি আপনাদের বলবো আমার সাথে যোগাযোগ করতে একটু কষ্টকরে । দিয়ে শেষ করতে পারবেন না।
আমার বুঝে আসেনা আমরা এমন কেন। আমার আক্ষেপ ওই না বুঝে সারাজীবন কোরআন যারা পরেন তাদের প্রতি। আর যারা ইসলামের প্রচারক বলে পরিচিত তারা কেন অল্প সওয়াব উমরাতে এবং বেশি সয়াব needy একজনের চাহিদা মেটাবার মাধ্যমে। কেন এ বিষয়ে তারা মুখ খুলেনা যখন আরেকজন কষ্ট করে জীবন অতিবাহিত করছে !!!!!
২৭ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৩৫
তুহীদ বলেছেন: অনেক সমস্যা এই প্রদর্শন ইচ্ছা নিয়ে। আসলে আমরা মনে হয় অভাবের মধ্যদিয়ে বড় হইত তাই আমাদের প্রদর্শনইচ্ছাটা বেশি।
২| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:১৪
বিজন রয় বলেছেন: কিন্তু আমাদের সমাজে এরকম কেউ করতে চায় না।
২৭ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৩৭
তুহীদ বলেছেন: আমরা নিজেদের নিয়েই বেস্ত, অপরের দিকে তাকাবার সময়, যাদের একটু বেশি আছে, তাদের নাই
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে মার্চ, ২০১৬ ভোর ৬:৩৫
রাফছান বলেছেন: আপনার কথার সাথে আমি এক মত। তবে কথা সচ্ছে আমার দেশের কিছু লোক নিজেকে পরিচিত করার জন্য উমরাহ করে সোয়াবের জন্য না।