![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজকাল দেখা যায় ১০/১৫ বছর সংসার করার পর এবং সন্তানাদি থাকার পরও divorce হয়ে যাচ্ছে। পরিসংখ্যান বা observation অনুসারে মেয়েরা divorce দিয়া বা চাওয়ার ক্ষেত্রে এগিয়ে। এই divorce কোন major (?) কারণ কে সামনে রেখে হচ্ছে না। এখানে ২টি সমস্যা - ১. পারিবারিক জীবন যে আল্লাহর চাওয়া তা থেকে মানুষ বঞ্চিত হচ্ছে এবং ২. সন্তানাদি তাদের বাবা-মা'র ভালোবাসা বা সহযোগিতা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
১. কোরআন যেভাবে ভাল না লাগলে ছেলেদের তালাক না দিবার পক্ষে (Q 65:1) ঠিক তেমনি ভাবে মেয়েদেরও। কিন্তু কতজন মুসলিম এভাবে দেখছে। divorce হয়ে যাচ্ছে কোন mediation ছাড়া (Q 4:35)। অনেক cases - এ দেখা যায় ছেলেরা divorce চায় না কিন্তু মেয়েরা চায় যেমন - ছেলে ২য় বিবাহ করার কারণে divorce চাওয়া। মুসলিম মেয়েদের এখানে ২টি বিষয়ে সন্তুষ্ট হতে হবে - ১. ২য় বিয়ে কি হারাম? ২. যদি না তবে কি চাওয়া উচিত? Justice হচ্ছে কি না।দেখুন Q 4:3 & 129।
অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় মেয়েরা ২য় বিয়ে হালাল মনে করে কিন্তু মনের মাঝে বিরোধ রেখে দেয়। এই ৫০:৫০ চাওয়া পাওয়ার মাঝে এইসকল মেয়েরা দুঃখের মাধ্যমে জীবনের সমাপ্তি টানে। এখানে একটি প্রশ্ন সর্বদা থেকেই যায় যে আল্লহর সাথে থাকার পর যদি সুখী না হওয়া যায় তবে এই আল্লাহর সাথে থাকার লাভ কতটুকু।
২. এ সব তাড়াহুড়া করে divorce দিয়ার মাধ্যমে বাচ্চারা সবচেয়ে বেশি কষ্টের মাদ্ধমে বড় হয়। যারা আজ divorce দিচ্ছে তারা কিন্তু তাদের বাল্যজীবন সুন্দরভাবে পার করে এসেছে। তবে আজ নিজের সন্তানের জন্যে কেন major কারণ না থাকলে divorce -এ না গিয়ে বাচ্চাদের একটি সুন্দর জীবন দেয়া যাবে না। জীবনে সুখী হতে কি শুধু sex লাগে না কি আরও কিছু দরকার যেমন সন্তানাদি, পরিবার, বন্ধু এবং সমাজ। এক গবেষণায় প্রকাশপায় যে আরও কিছু দরকার লাগে সুখী হতে। যদি এই গবেষণা সঠিক না হয় তবে আল্লাহ বলতে যদি কিছু থাকে তবে আল্লাহ ২য় একজন মেয়ে ঘরে দিয়েও ১ম বৌকে কে সুখী (Q 5:119) করতে সক্ষম যেহেতু ১ম বউ আল্লহর কারণে ২য় বউকে স্বাগত জানিয়েছে। আসলে অনেক মেয়েরা আল্লহর এই অবস্থান বুঝতে পারে না কারণ কোরআন খালি না বুঝে তেলাওয়াত করে। আর তাদের এই অবস্থান তাদের কে সারাজীবন অসুখী করে রাখে।
২| ২৩ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:০৬
ক্স বলেছেন: একটা মেয়ে যখন অর্থনৈতিক স্বাধীনতা ভোগ করা শুরু করে, তখন সে আর 'মেয়ে' থাকতে চায়না - তাই ডিভোর্স হয়।
৩| ২৩ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:০৭
টারজান০০০০৭ বলেছেন: ব্রোকেন ফ্যামিলির সন্তানদের দেখিলে আমার দুঃখ হয়। এই পোস্টে কোন নারীবাদিকে দেখিলাম না যে, আশ্চর্য !
আমাদের এখনকার আকাবেরীনগন দ্বিতীয় বিবাহ না করিতেই পরামর্শ দেন। ইহার কারণ শরীয়তকে অসমর্থন নহে , বরং সমতা বিধানে পুরুষের অযোগ্যতা ! তবে অধিকাংশ নারী ইহাকে হারামের পর্যায়ে মনে করেন !
হালালকে হারাম মনে করাও হারাম !
৪| ২৩ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:১১
খাঁজা বাবা বলেছেন: ২য় বিয়ের কারনে ডিভোর্স খুব কম হচ্ছে
মেজর বিষয় গুলি লেখায় উঠে আসে নি
৫| ২৩ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:১৯
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: এই ডিভোর্স সমস্যা, একটা সামাজিক ব্যধি না হলেই ভালো হয়। সুন্দর পোষ্ট
৬| ২৩ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:২২
নতুন বলেছেন: পরকিয়া করার পরে স্বামীর ২য় বিয়ে মেনে নিতে স্ত্রীকে পরামশ` দিচ্ছেন?
সমাজে একজন নারী কতটা সমস্যায় পড়লে তালাক দেয় সেটা ভেবে দেখেছেন?
৭| ২৩ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:৩৭
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: দ্বিতীয় বিয়ের পূর্বে অবশ্যই প্রথম স্ত্রী'র মতামত বা পারমিশন নেওয়া উচিত। আর অকারণে দ্বিতীয় বিয়ে করে ফ্যামিলিতে অশান্তি সৃষ্টি করার কোনো যুক্তিও দেখিনা।
৮| ২৩ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:০৫
নাহিদ০৯ বলেছেন: পোস্ট এর ভেতরে অনেক ধোয়াশা। খামোখা কিছু রেফারেন্স টেনেছেন। কিন্তু এই বিষয়ে এরকম অল্প জেনে লিখা ঠিক না।
৯| ২৩ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: সেদিন সিটি কর্পোরেশনের এক অফিসে গিয়ে দেখলাম- হাজার হাজার তালাকনামার ফাইল জমে আছে।
১০| ২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ২:৪৮
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: শিক্ষিত দম্পত্তিগুলোর মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদের হার বাড়ছে। আর এর ফল ভোগ করতে হচ্ছে হতভাগা সন্তানদের।
১১| ২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ৩:১৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মেয়েরা এখন কম সেক্রিফাইস করছে। ২য় বিয়ের কারণে বিচ্ছেদ হচ্ছে না বেশী। কারণ ২য় বিয়ে করলে ১ম বউকে ছাড়ে বেশীরভাগ পুরুষ। মেয়েরা আসলে বিয়ের পর একটু বেশী নিজের মত করে সব পেতে চাইছে। মেয়েরা যদি স্বামীকে তার পিতার জায়গায় দেখত তাহলে অনেক ঝামেলা কমে যেত...
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪৯
কাইকর বলেছেন: সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে পোস্ট করেছেন।ধন্যবাদ আপনাকে