নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বপ্ন আর বাস্তবতা- ঘুমভাঙা সকালের মতো

তৌহিদ জামান73

বাইসাইকেলও কখনো কখনো সুখকর স্মৃতি হয়ে যায়!

তৌহিদ জামান73 › বিস্তারিত পোস্টঃ

জয় তরুণের, জয় তারুণ্যের !!

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৩



আজ শাহবাগের গণজাগরণ সাহস যোগাচ্ছে তরুণদের স্পর্ধিত হতে। ষাটের দশকের ছাত্র আন্দোলনের তুখোড় নেতা, মুক্তিযুদ্ধের অনেক মুরুব্বি আমাদের তরুণদের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত ছিলেন। তাদের দাবি, সবশেষ হয়ে গেছে। এখনকার তরুণরা নির্জীব। তাদের কথায় একটু একটু বিশ্বাসও জন্মেছিল।

কিন্তু, লাগাতার এই গণজাগরণ সেসব বিশ্বাস এক ফুৎকারে উড়িয়ে দিল। তারা জানান দিয়ে যাচ্ছে, তরুণরা এমনই হয়।

আজ গর্বে বুক ষাট ইঞ্চি চওড়া হয়ে গেছে বড়ভাই সেই মুক্তিযোদ্ধার। সকালে বললেন, তরুণরাই পারে।

আমাদের আগের তরুণ এখন তারা বুড়ো। বুড়ো মানে এখন তারা অসহ্য বুড়ো। সমাজবদলের স্বপ্ন জাগানিয়া সেই বুড়োরা এখন নিজেরা পরকালে কী জবাব দেবে সেই চিন্তায় ব্যস্ত। ভুখা মানুষের কথা ভাববার সময় কই এখন তাদের।

শাহবাগের উত্তালসমুদ্রে ভেসে যাওয়ার দিন না। আজ পথ বাতলানোর দিন। আজ মানবমুক্তির পথ দেখানোর দিন। লুটপাট আর দুর্নীতির বিরুদ্ধে মগজপচা সেইসব রাজনীতিকের আস্তাকুড়ে ফেলবার দিন, আজ দুঃসহ যন্ত্রণা থেকে এদেশের কৃষক-শ্রমিক-ছাত্র-মজুরর রাজ প্রতিষ্ঠার দিন।

আজ আহ্বান আসুক দিনবদলের সংগ্রামের। আজ শপথ হোক নতুন বাংলাদেশ গড়ার। হে তরুণ, ডাক দিন, নতুন আলো ফুটুক! কোটি কোটি মানুষ আপনাদের পথ চেয়ে আছে।

জয় তরুণের, জয় তারুণ্যের !!

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৫

গোধূলির রঙ বলেছেন: পড়লে পড় না পড়লে পাকিস্থান গিয়া মর !
এই পোলাপান গুলারে কে বুঝাবে যে, ১৯৭১ সালে পাক বাহিনী আমাদের বুকে গুলি করেছে, জনতা বুকে নিয়েছে বুলেট দেশকে স্বাধীন করার জন্য। শাহবাগের মত নাচ, গান, আনন্দ , ফূর্তি করার টাইম তাদের ছিলোনা। খিচুড়ি আর সরকারী পানি খাওয়ারও টাইম তাদের ছিলনা বা তাদের দেয়নি তখনকার সরকার। বুলেট এসেছিলো চার দিক থেকে। শাহবাগকে ৭১ এর মত করে দেখাতে গিয়ে আমাদের স্বাধীনতাকে খাটো করবেননা।

জাস্ট, আরো একটু ভাবুন। শাহবাগে আন্দোলনের নামে বামরা কি চায়। এদের আসল দাবি ফাঁসি না। এদের টার্গেট ইসলাম। মুসলমানের ছেলে হলে ভাবুন। আর পরিমলের দলের লোক হলে ভাবার দরকার নাই। ওখানে গিয়া উলালে নাচুন।

শাহবাগে যে সব পোলা চিল্লাইতাছে এগুলার আতলামি দেখে আমি একেবারে মার্মাহত। আরে বোকাচোদা আবালের দল। ওখানে গিয়ে এদের ভাব এমন যে এরা মুক্তিযুদ্ধ কইরালাইতাছে। এতো রাষ্ট্র ও পুলিশি প্রোটেকশন, খিচুড়ী, পুলিশ কর্তৃক চার দিকের রাস্ত বন্ধ কইরা সারা শহর থেকে লোক আইনা কি জনতার বিপ্লব হয়? এরা কি বিপ্লবের মানে বুঝে? আরে, বিপ্লব হয় বন্ধুকের মুখে। পুলিশ গেরাও করে নিরাপত্তা দিয়ে নয়।

মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধ করেছে বন্ধুকের মুখে, ভাষা শহীদরাও এমনকি ৯০ এর গণঅভ্যূথানের সময়ও। রাষ্ট্রের পাহারায় বইসা বইসা খিচুড়ী আর ওয়াসার পানি খাইয়া বিপ্লব হয়না। বিপ্লবের মানে বুইঝা শাহবাগ যা, নইলে ঘরে বইসা শাহবাগের চিত্র দেখ আর প্রাণ খুলে হাস। কামে লাগবো। এতো প্রটেকশনে নাটক দেইখা লজ্জায় মরতাছি। ভাবতেছি, এই সব শাহবাগের খিচুড়ি বাহিনী যদি ৭১ এ থাকতো তবে আমাদের জন্য ক্ষতিই হতো। আমার বাপজান আমারে এখনো কয় মৃত্যুর মুখে যদ্ধ করেছে, শাহবাগের মত সরকারের পুলিশি নিরাপত্তায় খিচুড়ি খেয়ে নয়।

কথাগুলা বুঝলে বুঝ, না বুঝলে শাহবাগের রাস্তা মাফ।

শাহবাগে যারা গেছে বা যারা অন্যমতকে যুক্তিদিয়ে না রিফিউট করে গালি দিয়ে করে এদের সবার মাঝে আমি পাক হানাদার বাহিনীর মেজাজ দেখি। পাক বাহিনী আর এইসব বাম আর ধর্মনিরপেক্ষদের মেজাজ একই রকম। আমার তাই সন্দেহ হয়, এরা কার ঔরশজাত।

তাহরীর স্কয়ার ছিল ইসলামী গণজাগরনের। তারা সংগ্রাম করেছে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে। এরা কি চায়? ইসলামকে স্তদ্ধ করতে চায়। এদের পিছনে আছে ঘাদানিকদের প্রচ্ছন্ন কৌশল। এদের আসল টার্গেট ইসলাম।
এই আবাল পোলাপান কই ছিল যখন সাগর আর রুনীরে হত্যা করছিলো খুনিরা? এরা তখন চোখের সামনে এত খুন দেখেও রাস্তায় নামলোনা কেন? এরা আজ কার ইশারায় রাস্তায়? কারা এদের নামিয়ে আনলো? কেনো এরা রক্ত দেখেও রাস্তায় নামলোনা? সামু বলছে সাগর আর রুনীর হত্যার ব্যাপারে আমরা আজও অন্ধকারে। তবে কেন? এই সভ্য দুনিয়ার এই সব পোলাপান কি এগুলা দেখেনা?

কেন এরা বিশ্বজিতের হত্যার পর রাস্তায় নামেনি? বিশ্বজিতের হত্যা কি মানবাতার পক্ষে ছিল? নইলে নামলো না কেন?

এদের আসল উদ্দেশ্য গতকালই পরিস্কার হয়ে গেছে। এরা চায় ইসলামকে নিষিদ্ধ করতে। এদের আসল টার্গেট ইসলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.