![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুখেই ভালবাসার ফেনা তুলে ছিলেন নীল। কণ্ঠটা খুবই চমৎকার। রাত-বিরেতে গান শুনিয়ে ঘুম পাড়াতে জুড়ি মেলা ভার। খিদেয় কষ্ট পেতে হয়নি, যতদিন তিনি ছিলেন।
এই অল্প সময়েই তিনি সবাইকে আপন করে নেন। তার কারণে একজন মস্তিষ্কের প্রদাহে অহর্ণিশ কষ্ট করছেন। তারই সহোদর চুপকে থাকেন বোনের মুঠোফোনের ধারালোতায়। একবার সেই যন্ত্রখানি সিজ করেও রাখেন।
জানি, অনেক রাত মানে ১২টা থেকে শুরু করে ফজরের আজান শোনার পর পর্যন্ত চলতো কথাবার্তা।
বন্ধুর সাথে এফ এন এফ করা। টাকা-পয়সার ধার ধারেননি কখনও। কথা চলতো ব্যালান্স শেষ না হওয়া পর্যন্ত!
এখনও তিনি সেভাবে পার করছেন সময়। তবে, বদলে গেছে শ্রোতা। এখন আর তিনি কল করেন না, ওপাশ থেকে করা হয়। শুধু মুঠোফোনই নয়, কথঅ চলে স্কাইপিতেও। ওপাশের সেই বিখ্যাত মানুষ তাকে সর্বাধুনিক সুবিধাসমৃদ্ধ মোবাইলফোনসেট কিনে দিয়েছেন।
যা বলছিলাম, মোটা হয়ে যাবার ভয়ে দুপুরে তিনি ভাত খেতেন না। দুটো রুটি, মুরগির মাংস, মিষ্টি ইত্যাদি থাকতো মেনুতে। হলে কী হবে-তিনি খেতেন অল্পই। বিশেষ করে মিষ্টি তো খেতেনই না। আর মাংসের ঝোলটুকু। অন্যকে খাইয়েই তার সুখ। তার সবকিছুই অন্যের জন্য বরাদ্দ ছিল, এখনও তাই। তবে, বদল হয়েছে মানুষ। সত্যি কথা বলতে কী-তিনি যাকে যে সময় পেয়েছেন, সবকিছুই দিয়েছেন উজাড় করে।
তার জন্য কিছু ভাললাগার স্মৃতি, তিনি আমাদেরই লোক। যতদূরেই থাকুন না কেন !
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৫৭
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: