![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হ্যালো, কি করো? //
ডালিম হাতে নেয়ার পর তোমার অনুভূতি কেমন হয়
খুব জানতে ইচ্ছে করে।
নিসঙ্গ প্লেটের এত উঁচু চাহনি
কখনো দেখিনি!
সামনে অথবা
পেছনে
শুধু তোমার প্রপাগান্ডা বাজছে।
গ্লাস //
অনেক তৃষ্ণা লাগলে ধীরে ধীরে জল গিলতে হয়।
সম্ভাব্য মৃত্যু আটকাবার জন্য
টানা বার ঘন্টা বৃষ্টি খুব প্রয়োজন ছিল।
সেতুর ওপর হর্ণ বাজছে
ডিজাইন করা ভাসমান ইস্পাতের আড়ালে জল নিজেই তলিয়ে গেছে।
সিটিতে সিঁটি বাজাচ্ছে- কর্পোরেশন,জেলার হুকুমকর্তারা
গ্লাস আর রসালো জবাবে
অজস্র ফেনা কিছুই না।
এইসব বিকেলগুলো খুব ছোট হয় //
শহরে কারা যেন ঢুকে পড়েছে।মাত্রই ব্যাপার।আবছা শীতলায়ন।মাপা মাপা হাওয়া,মুঠো থেকে বের হয়ে আসা কুয়াশা ও কার্তিকনাশা শিশির ফোঁটা।বৃ্ক্ষরা দীর্ঘ চোখে তাকিয়ে আছে হেলে যাওয়া বিকেলের দিকে।পাখিরা ও জানে কিভাবে বাড়ি ফিরতে হয়?মানুষের চওড়া হাসি।কিরুপে তবু তারা হাসে।বাস স্টপেজ ছেড়ে যায়!অথচ বন্দরের জাহাজ ঝিমুচ্ছে বিকেলের দড়িতে।ব্রাইডালের এমন সম্ভাব্য কারণ খুঁজতে খুঁজতে পথিক এক অচিন পথিক হয়।এই যে মেট্রো।এই মেট্রো ইন্টারসেকশনে বসতে পারত লক্ষীপেঁচার মনুমেন্ট, ঝুলন্ত বাদুড়ের স্টোন। অথচ সন্ধ্যার প্রস্তুতিতে তারা আজীবন ঘুমিয়ে গেছে।তাদের সব অপেক্ষা তুলার বালিশ ঘিরে।আলো জ্বলা শহরে সন্তর্পনে ঢুকে পড়লে সব জল তাড়া করে নিয়ে যায়–উড়াল পাখি।
©somewhere in net ltd.