![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিলিভ ইট অর নট এগুলো চুরি করা ছবি। ধরা পড়লে কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়
২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৩
রসায়ন বলেছেন: ধুয়ে দিলেন একেবারে
০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:৩৪
তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: চেতনার গায়ে একটু লাকি মলম দিলাম
৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৮
মলাসইলমুইনা বলেছেন: এটা মানা গেলো না ! আমার ঢাকা ইউনিভার্সিটি-র মাননীয়া শিক্ষিকা আর তারে নিয়ে এই নির্মম রম্য কর্ম ! তার একটা প্রেস্টিজ আছে না !
০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:৩৬
তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: আমি ঢাবিতে চান্স পাইনি তাই ষড়যন্ত্র করছি
৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪১
সুমন কর বলেছেন:
৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৯
সাইফুল১৩৪০৫ বলেছেন: মনে হয় লাখ লাখ টাকা চুরি করছে। আরে ভাই গুগলে সার্চ করে কপিপেস্ট করছে। কপিপেস্ট যদি অপরাধই তাহলে Cntrl+C & Cntrl+V বাটন অপরাধ নয় কি? তাদেরতো কিছু বলছেন না।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:৩৮
তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: সত্যিই তো।Cntrl+C & Cntrl+V বাটনের আবিস্কারের বিরুদ্ধে ৫৭ ধারায় মামলা হোক
৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৩
কূকরা বলেছেন:
৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৮
বর্ষন হোমস বলেছেন:
বুঝতে পারলাম না ঘটনা কি?একটু বিস্তারিত বলবেন?
০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:৪০
তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: Click This Link
৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩২
জটিল ভাই বলেছেন: সামুর স্টিকি সিস্টেম কি উঠি গেছে??? না হলে এই চোরের পোস্ট স্টিকি করে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দেওয়ার উচিৎ ছিলো :p
০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:৪১
তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: সামু চেতনা শিবিরে আঘাত করতে চাচ্ছেনা
৯| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫১
শকুন দৃিষ্ট বলেছেন: সাইফুল১৩৪০৫ বলেছেন: কপিপেস্ট যদি অপরাধই তাহলে Cntrl+C & Cntrl+V বাটন অপরাধ নয় কি?
ধুর ভাই, কি কইলেন এইডা! Ctrl+C & Ctrl+V বাটন থাকলে্ই কি ইউজ করতই অইব? আর্মিগোলগে ত অলটাইম অস্ত্র থাহে, যত্রতত্র কি ইউজ করবার পারে?
০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:৪৪
তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: যাই বলেন চেতনা শিবির চাইলে Ctrl+C & Ctrl+V বাটন আবিস্কারকের বিরুদ্ধে ৫৭ ধারায় মামলা করতে পারে
১০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৪
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: এট্টু আট্টু চুরি করলে সমস্যা নাই, ধরা না পড়লেই হইল....
০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:৪৫
তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: ধরা পড়ে গেলো তো.....
১১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:১৩
ফাহমিদা বারী বলেছেন: এই একজনই তো দোষী হিসেবে সন্দেহভাজন হননি। কিছু পুরুষও আছেন তাদের দলে। তাদেরকে ছেড়ে শুধু ইনাকে নিয়েই পড়লেন কেন? তাদের প্লেইজারিজম কি ধর্তব্যের মধ্যে পড়ে না নাকি?
০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:৩১
তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: এই মহিলা জাতিকে দিনের পর দিন চেতনার ওষুধ খায়িছে তাই তাকেই এখন ডোস দেওয়া হচ্ছে। অন্যকোন শিক্ষক হলে এতোটা আলোচিত হত না।
ধন্যবাদ
১২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:৪৬
মলাসইলমুইনা বলেছেন: অক্ষনি তৌবা কন !
১৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৫
কলাবাগান১ বলেছেন: রাজাকারি চেতনা র লোকজন পাইছে একজন কে....সাথের লোকদের নিয়ে কোন কথা নাই কেননা তারা তো রাজাকার দের আসল চরিত্র খুলে দেয় নাই....।
এই মহিলা চুরি করেছে সাথে আরো অন্য অথার রাও ছিল তারাও সমান দোষে দোষী.....কিন্তু রাজাকারদের যত রাগ এই শুধু একজনের ই উপর তাই তাকে নিয়ে এত হইচই
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৫
তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: চুরি তাহলে চেতনাবাজরাও করে।
গ্রামের ছেচড়া চোরও একজন চোর, মন্ত্রী চুরি করলেও চোর। তো মন্ত্রকে নিয়ে এতো হইচই হয় কেন?
এই অসভ্য মহিলা জাতিকে এতোদিন চেতনার ওষুধ খাওয়াইছে কিন্তু নিজের চেতনায় যে লাকি মলম লাগিয়ে রাখছে সেটা তো কেউ দেখেনি।
আজ যখন প্রকাশ হলো আর এই বিষয়ে বলতে গেলেই আঘাত ..
১৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: এটা চুরি হবে না।
অল্প জেনে বেশি বুঝলে হবে না।
১৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৭
এম এ কাশেম বলেছেন: এটা চুরি নয়, ডাকাতি।
চুরির শাস্তি হয়, ডাকাতির নয়।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৫
তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: ধন্যবাদ
১৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:০২
ধ্রুবক আলো বলেছেন: হা হা হা, ব্যাপক মজার পুষ্ট।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৬
তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: ধন্যবাদ
১৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:০৭
সাইফুল১৩৪০৫ বলেছেন: কিছু কইলেতো কইবেন রাজাকার এই মূহুর্তে বাংলা ছাড়। অবশ্য ইতোমধ্যে কয়েকজন এমন তাবিজ্জা মন্ত্র পাঠ করিয়া নিজেদের ধন্য করিয়াছে।
১৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:০৩
রুহুল আমিন খান বলেছেন: কৌতুহলী হয়েই সামিয়া রহমান আর মাহফুজুল হক মারজানের একটা ‘গবেষণামূলক’ আর্টিকেল পড়েলাম। ২০১৩তে তারা পাবলিশ করেছে Role of Mass Media in Setting Agenda and Manufacturing Consent:A Study on Wars to Rise of Radical Group (Hefajat-e-Islam) in Bangladesh. ছাপা হয়েছে ওপেন অ্যাকসেস ( ) জার্নাল মাস কমিউনিকেশন এন্ড জার্নালিজমে। একজন এডিটর ইন চিফ আবার দেখলাম আমাদের ভারতের। যদিও বললাম গবেষণা, এটিকে কোন গবেষণামূলক আর্টিকেলতো দুরের কথা, কোন সাধারণ পত্রিকায় ছাপানোর যোগ্য আর্টিকেল বলা যায় কিনা আমার সন্দেহ হচ্ছে। কয়েক জায়গায় ইংরেজীর দৌড় দেখেও হাসতে হাসতে খাট থেকে পড়ে যাওয়ার দশা, কিন্তু সেদিকে না-ই যাই।
লেখার মূল থিম হচ্ছে, বিএনপি ও জামাত, এবং বিএনপির মূখপাত্র মাহমুদুর রহমানের আমার দেশ কিভাবে ‘মিথ্যা’ প্রোপাগান্ডার মাধ্যমে ‘জঙ্গি’ সংগঠন হেফাজতের উত্থান ঘটাতে সাহায্য করেছে। প্রথমে এসেছে মাহমুদুর রহমান কিভাবে প্রথম থেকেই শাহবাগের বিরোধিতা করেছেন, এবং সেটাকে নাস্তিকদের আস্তানা হিসেবে প্রমাণ করার চেষ্টা করেছেন। রাজীবকে তিনি উগ্র ধর্মবিদ্বেষী হিসেবে উপস্থাপন করেছেন। এরপর খালেদা জিয়া বিপরীত মঞ্চের ঘোষণা দিয়েছেন এবং পরবর্তীতে হেফাজতের উত্থান ঘটেছে। এরপর শাপলা চত্ত্বরের কথা বলা হয়েছে হেফাজতকে সরানোর সময় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সাথে বিরোধ ঘটলে সেখানে নাকি ১০ জন মানুষ মারা যায়। অথচ হেফাজত দাবী করে মৃতের সংখ্যা হাজার, যা নাকি সম্পূর্ণই ফেব্রিকেইটেড বা বানানো।
এই গবেষণাধর্মী আর্টিকেলের কনক্লুশান হচ্ছে, কিভাবে দিগন্ত, আমার দেশ, ইসলামিক টিভি, বিএনপি, জামাত শাহবাগের নামে মিথ্যা কথা বলতে বলতে জনগণের মন শাহবাগের বিরুদ্ধে বিষিয়ে তুলেছে। পরিশেষ গেবলসের সেই বিখ্যাত উক্তি ৯৯ বার একটা মিথ্যা বলা হলে ১০০ তম বার সেটা সত্যিতে পরিণত হয়।
ঢাকা ইউনিভার্সিটির শিক্ষকদের গবেষণার অবস্থা দেখে পুরাই হতভম্ব হয়ে গেলাম। পুরা আর্টিকেলে কোন ফ্যাক্ট বা পরিসংখ্যান নাই। যাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা কথা বলার অভিযোগ আনা হল, তারা যে মিথ্যা বলেছেন তার কোন প্রমাণ নাই। হেফাজতের উত্থান যদি মাস মিডিয়ার মিথ্যা প্রোপাগান্ডার ফলে ঘটে, শাহবাগের উত্থানকে কেন একই নিক্তিতে মাপা হলোনা, কেন সেটাও ৯৯০০০ বার মিথ্যা বলতে বলতে সত্যিতে পরিণত হয়েছে সেদিকেও গবেষণাকারীরা যান নি। রিসার্চ আর্টিকেল লেখার ন্যুনতম নিয়মগুলোও ফলো করা হয়নি।
এখন কথা হচ্ছে হিউমিনিটিজ বা কলা বিভাগের গবেষণার সাথে বিজ্ঞান বিভাগের গবেষণার পার্থক্য আছে, কারণ বিজ্ঞানে আপনাকে প্রথমে থিওরী চিন্তা করে শেষে এক্সপেরিমেন্ট/রেজাল্টের মাধ্যমে আপনার কনক্লুশানে তা প্রমাণ করে দেখাতে হয়, আর্টসের গবেষণায় ব্যক্তির মতামত বা বিশ্বাসের কারণে কখনই নিরপেক্ষ হবেনা, তাই বলে কলা বিভাগে গবেষণা করবেন অথচ নিজের মনগড়া কথা বলে যাবেন, একপেষে বক্তব্য দেবেন অথচ ব্যাকআপ করার মত ফ্যাক্ট দেবেনা এইটা দুনিয়ার সমস্ত কলাবিজ্ঞানীকেই হতভম্ব করবে।
যাহোক সামিয়া ও মারজানের, 'অন্যরা কিভাবে মিথ্যা কথা বলে ওদের খেলার আসর ভেঙ্গে দিয়েছে' শীর্ষক কান্নাকাটি মূলক গবেষণা পড়ার সৌভাগ্য হলো কারণ ওরা দুজনে বর্তমানে মিথ্যা কথা বলে ও চুরি করে ধরা পড়েছে, কিন্তু সেদিকে না-ই যাই
(কালেক্টেড)
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪২
তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: ধন্যবাদ
১৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:১৬
কলাবাগান১ বলেছেন: @রুহুল আমিন খান,
নিজেই দুই লাইন নিজের মাথা থেকে লিখতে পারলেন না, কালেক্টেড বলে চালিয়ে দিলেন..লিং ও দিলেন না...দিবেন কিভাবে...সেই মাথা থাকলে তো...........
২০| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৩
তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: তবুও সামিয়ার মতো চুরি করে অস্বীকার করেনি
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৩
প্রামানিক বলেছেন: