নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বুড়োদের জন্য পরীর গল্প

আমি বলছি যাব যাব, ঘর বলছে না; অবাধ্য সেই দুয়ার আমার, আটকে রাখে পা...

তেলাপোকা

আমি বলছি যাব যাব, ঘর বলছে না; অবাধ্য সে দুয়ার আমার- আটকে রাখে পা...

তেলাপোকা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিস্ময় কন্যা রেশমার বেঁচে ফিরা এবং আমাদের ক্ষনস্থায়ী আবেগ নিয়ে কিছু কথা

১১ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:০৪

রানা প্লাজা থেকে বাবু উদ্ধার করেছিলেন ৩০ জন জীবিত মানুষকে। কিছুদিন আগে ঢাকা মেডিকেলে রহস্যজনকভাবে তাঁর মৃত্যু হয়। আমরা চাইনা ১৭ দিন পর জীবিত উদ্ধার হওয়া "বিস্ময়কন্যা" রেশমা'র জীবনেও এমনটা ঘটুক। দালাল মিডিয়ার যদি এতটুকুও মানবিক গুন থাকে তাহলে প্রতিটি মুহূর্তে যেন রেশমার আপডেট তারা দেয় সে প্রত্যাশাই করি।



কাল সারাদিন বাসায় বসে বসে রেশমার উদ্ধার কাজ দেখলাম। কারো কথার সাথে কারো কথার সামঞ্জস্য পেলাম না। যে মুন্নি সাহা কে জীবনেও দেখতে পারি নাই সেই মুন্নী সাহা দেখলাম স্রোতের বিপরীতে প্রশ্ন করেছে। সবাই তারে ধিক দিতাছে কিন্তু আমার মনে হইছে এটাইতো সত্যিকার সাংবাদিকতা। সাংবাদিকের কাজ হচ্ছে খুঁচিয়ে গুতিয়ে সত্য বের করে আনা। আবেগে ভেসে যাওয়াটাকে সাংবাদিকতা বলে না। যদিও প্রায়শই দেখি বাংলাদেশের সাংবাদিকরা হিজড়া শ্রেণীর। এদের আবেগ পানির মতো টলটল করে, যেদিকে একটু খাদ পায় সেদিকে দৌঁড় দেয়। ঘটনা যাই ঘটুক না কেন এরা ঘটনার সাথে মিশে যায়। ঘটনার বাইরে এসে এটাকে রিসার্স করেনা। এরা হয় সরকার দলীয় হয়, না হয় এরা বিরোধী দলীয় হয়। সত্যিকার অর্থে সাংবাদিকতা করে এমন মানুষ খুবই কম।



বাংলাদেশের মানুষকে যখন কোন কিছুতেই বুঝানো সম্ভব হয় না তখন দুইটা কাহিনী করলেই তাতে কাজ হবে;



এক. অলৌকিক ঘটনা জন্ম দেয়া।

দুই. ঐ ঘটনার সাথে মসজিদ শব্দটা যোগ করা। তাতে ঘোর শত্রুও ঐ ঘটনা গিলে খাবে, গিলে খেতেই হবে। দেশবাসি যে ধর্মপ্রাণ! দেশবাসি ফ্যানটাসি পছন্দ করে। দেশবাসিকে ফ্যান্টাসির জগতে একবার নিতে পারলে তাদের দিয়ে সবই করানো সম্ভব।



সবার মতো আমিও রেশমা বেঁচে যাওয়ায় খুশি। কিন্তু রেশমা যতদিন পর্যন্ত সুস্থ্য জীবনে ফিরতে পারবে না ততোদিন পর্যন্ত তার জীবন নিয়ে দুশ্চিন্তা রয়েই যায়। তার উপর যেন এক মুহূর্তের জন্যও দৃষ্টি সরানো না হয় এই দেশের দালাল সংবাদ মাধ্যমের কাছে এটুকুই চাওয়া।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:১১

সুফিয়ান শাকিল বলেছেন: বিস্ময়কর ব্যাপার হোল আমি ঠিক এই বিষয়টি নিয়েই লিখতে চেয়েছিলাম। এটাও কিন্তু অলৌকিক। সমাজ পরিবর্তন হয় স্রোতের বিপরীতের মানুষদের কারনেই।

১১ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:১৮

তেলাপোকা বলেছেন: আপনি আপনার মতো করে লিখে যান :)

২| ১১ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন:
বাংলাদেশের এভারেষ্ট বিজয় নিয়ে স্রোতের বিপরীত কিছু বলি :






১। মুহিতের কিছু ছবিতে রয়েছে ফটো-এডিট করার জোড়াল অভিযোগ


২। আর পাহাড়ে উঠার মিথ্যা সার্টিফিকেট মুসা-মুহিত দু’জনেরই আছে!

৩। মুহিতের সামিটের ছবিগুলোতে আশে পাশের কারো কোন চেহারাই আসেনি!


৪। মজার বিষয় একটি ছবিতে :এভারেষ্ট চুড়ায় মুহিতকে চকলেট দেওয়া হচ্ছে মাস্ক পরা অবস্হায় !




৫। তাই স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন জাগে : মুহিতের এভারেষ্ট জয়ের ছবিগুলো কি এডিট করা? ফটোশপড ??

৬। মুহিতের বক্তব্য মিলছে না সংবাদ মাধ্যমগুলোর সাথে! প্রায় ডজন খানেক ব্লগের সাথে !

৭। তাই এতগুলো সংবাদ মাধ্যমের কথা ঠিক হলে মুহিত নিশাত ২০১২ সালের ছবি -ভিডিও নিয়ে নিশ্চিত ভাবেই মিথ্যা বলেছেন !

৮। মুসা ইব্রাহীমের এভারেষ্ট সামিটের ছবি সার্টিফিকেট থাকার পরও মুহিতের ভক্তকুলের দাবী : মুহিতই প্রথম!!

৯। আরো দু:খজনক : মুসা-মুহিত মুখোমুখি আদালতে – কে প্রথম এভারেস্ট জয়ী?

১০। মুসা - মুহিতের ভিডিও ক্যামেরার ব্যবহার !

১১। অন্যদিকে প্রথম এভারেষ্ট বিজয়ী দাবী করা মুসার বিরুদ্ধে রয়েছে আরো বেশী প্রতারণার অভিযোগ ! যেমন : পাহাড় থেকে সাগরে প্রতারাণা সবখানে !

12 . Fun post : A letter from US President : Click This Link

১৩ । মুসার লেখা পোষ্ট পাবেন এখানে :

BMTC did not summit Chulu West!

সাইট : http://bn.wordpress.com/tag/ovijaatree/

14. মুহিত - নিশাতের এভারেষ্ট বিজয়ে বিশ্বাসী কেউ বলতে শুরু করেছেন, ওনারা সামিট করেছেন ১২ টায়!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.