নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful
২০০ বছর আগেও বাংলাদেশে হিন্দু রাজা ছিলো !!! ২০০ বছর আগে বাংলাদেশে হিন্দু রাজা ও পরবর্তীতে হিন্দু জমিদার দ্বারা স্কুল, কলেজ স্থাপনা ও প্রতিষ্ঠিত হয়, যার কিছু নাম এখানে উল্লেখ করেছি, এখানে এমনো কলেজ আছে যার আয়তন ১০০ থেকে ২০০ একর আর স্কুল গুলোর আয়তন ৫ থেকে ২০ একর - যা হিন্দু রাজা ও হিন্দু জমিদার ওয়াক্ফ করে দিয়েছেন জনগনের শিক্ষার সুবিধার জন্য, তাছাড়া আধুনিক কৃশ্চিয়ান স্কুল ও কলেজ আছে, তবে বাংলাদেশে শুরুটা হয়েছে হিন্দু রাজা ও হিন্দু জমিদারদের হাত ধরে - আমরা কৃতজ্ঞ বাংলাদেশে কোনো কালে হিন্দু রাজা ছিলো, আমরা কৃতজ্ঞ বাংলাদেশে কোনো কালে হিন্দু জমিদারও ছিলো, ইতিহাসে তাঁদের অত্যাচার নানা রঙে রাঙানো চিত্র পড়তে পাই, কিন্তু বাস্তবে তাঁদের দান করা প্রতিষ্টান দেখে বিবেক তাড়না দেয় - ইতিহাস কি বিকৃত হয়েছে !!! ??? - হতেও পারে, কারণ পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশী বিকৃত যা হয়েছে - তার নাম “ইতিহাস” !!! ইতিহাস তো মানুষেই লিখেছেন, ভিনগ্রহের এ্যলিয়েন লিখে যান নি !!!
আমি বাংলাদেশের অল্প কিছু স্কুল কলেজের নাম উল্লেখ করেছি, কারণ ৬৪ টি জেলার সব স্কুল কলেজের নাম আমার জানা নেই, গুগল নেটওয়র্কে অনেক খোঁজে বার করে আনতে হবে , বাংলাদেশে প্রতিটি জেলায়, থানায়, এমনকি প্রত্যন্ত গ্রামেও ৩০০ বছরের পুরাতন স্কুল আছে যা হিন্দু রাজা বা হিন্দু জমিদারের দানে প্রতিষ্ঠিত !!!
কলেজ: -
১। জগন্নাথ কলেজ বর্তমান জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
২। এসওএস হারম্যান মেইনার কলেজ
৩্। নটর ডেম কলেজ
৪। ভারতেশ্বরী হোমস
৫। হলিক্রস কলেজ
৬। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ
৭। গুণবতী ডিগ্রী কলেজ
৮। নড়াইল ভিক্টোরিয়া কলেজ
৯। সরকারি কেশব চন্দ্র কলেজ
১০। অমৃত লাল দে মহাবিদ্যালয়
১১। ব্রজমোহন কলেজ
১২। মদনমোহন কলেজ
১৩। মুরারিচাঁদ কলেজ
১৪। কারমাইকেল কলেজ
১৫্ আনন্দমোহন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ
১৬। নটর ডেম কলেজ, ময়মনসিংহ
১৭। মহাকালী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ
স্কুল: -
১। বিদ্যাময়ী সরকারি বালিকা বিদ্যালয়
২। দিগপাইত ধরণী কান্ত উচ্চ বিদ্যালয়
৩। মহাকালী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ
৪। গৌরীপুর আর.কে. সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়
৫। নেত্রকোনা দত্ত হাই স্কুল
৬। কেন্দুয়া জয় হরি স্প্রাই সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়
৭। হরিশদত্তের ন্যাশনাল স্কুল
৮। আমিলাইষ কাঞ্চনা বঙ্গ চন্দ্র ঘোষ ইন্সটিটিউট
৯। আন্নদা গভর্নমেন্ট হাই স্কুল সরাইল
১০। আন্নদা গভর্নমেন্ট হাই স্কুল ব্রাক্ষণবাড়ীয়া
১১। রূপসদী বৃন্দাবন উচ্চ বিদ্যালয়
১২। কুটি অটল বিহারী উচ্চ বিদ্যালয়
১৩। অরুণ চন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়
১৪। ব্রাদার আন্দ্রে হাই স্কুল
১৫। সেন্ট প্লাসিড্স হাই স্কুল
১৬। আনান্দানিকেতান স্কুল
১৭। সরকারি জুবিলী উচ্চ বিদ্যালয়
১৮। ব্রজনাথ উচ্চ বিদ্যালয় পাইল গাও
১৯। পঞ্চখণ্ড হরগোবিন্দ উচ্চ বিদ্যালয়
২০। ব্রজনাথ উচ্চ বিদ্যালয় পাইল গাও
২১। ভূনবীর দশরথ উচ্চ বিদ্যালয়
২২। মঙ্গলচন্ডী নিশিকান্ত উচ্চ বিদ্যালয়
২৩। রাজা জি.সি হাই স্কুল
২৪। ললিতা উচ্চ বিদ্যালয়
২৫। লস্করপুর প্রাইমারী স্কুল
২৬। রাজশাহী লোকনাথ উচ্চ বিদ্যালয়
২৭। রাজশাহী বি. বি. হিন্দু একাডেমি
২৮। পিএন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
২৯। উলিপুর মহারাণী স্বর্ণময়ী উচ্চবিদ্যালয় ও মহাবিদ্যালয়
৩০। জায়গুলি দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয়
৩১। হরিমোহন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়
৩২। ডিমলা রানী বিন্দা রানী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়
৩৩। মহেশ চন্দ্র পাইলট হাই স্কুল
৩৫। ব্রজমোহন বিদ্যালয়
৩৬। জগদীশ সারস্বত বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়
৩৭। মথুরানাথ পাবলিক স্কুল
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:২৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বৃটিশ আমলে, হিন্দু রাজা জমিদারেরা বৃটিশের সংস্পর্শে এসে পড়ালেখার গুরুত্ব অনুধাবন করেন। - সত্য বচন
২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:৫৪
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: যার যার অবদান ইতিহাসে স্বীকার করা হয়েছে। সব ধর্মের দানবীর রাই কম বেশী শিক্ষার জন্য কাজ করেছে। এই পোস্ট দেয়ার উদ্দেশ্য বুঝতে পারলাম না...
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:৫৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: এই পোষ্টটি গুরুত্বহীন ও উদ্দেশ্যহীন একটি পোষ্ট, ভুলে যান। গুরুত্ব দেওয়ার কোনো কারণ নেই ।
৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:৪৩
স্বপ্নীল ফিরোজ বলেছেন:
প্রায় সব এলাকায়ই এমন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দেখা যায়।
তারা মানবতার সৈনিক ছিলেন।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:৪৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমারো তাই বিস্বাস, ধন্যবাদ ফিরোজ ভাই, ধন্যবাদ ।
৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:০৪
অভিশপ্ত জাহাজী বলেছেন: দাদা, এই তালিকা আরো বড় হওয়ার কথা। আমার নিজের জেলার কয়েকটা স্কুলের নাম নেই তাই বললাম। হিন্দু জমিদারদের অবদান অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। তবে অমুসলিম কথাটাযা আমার দ্বিমত আছে দাদা। মানবসভ্যতার জন্য যে শিক্ষা তার তো নির্দিষ্ট কোনো জাত-ধর্ম নেই।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সত্য দ্বিমত করলেই কি সত্য গোপন হয় - অমুসলিমদের অবদান অস্বীকার করারা তো কোনো কারণ নেই, কেনো এই অকৃতজ্ঞতা থাকবে আমাদের মাঝে, কেনো আমরা এতোটা হীণমন্যতায় ভুগবো যে “দান ভোগ দখল করবো ১০০ আনা কিন্তু তার অবদান অস্বীকার করবো !!!”
৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:২৮
চাঙ্কু বলেছেন: বাংলাদেশের শিক্ষার বিকাশে হিন্দু জমিদার না শুধু, হিন্দু শিক্ষকদের কথাও অস্বীকার করার উপায় নাই। মুসলিম প্রতাপশালীরা যখন মাদ্রাসা বানাতে ব্যস্ত ছিল, তখন হিন্দুরা আধুনিক শিক্ষায় মনোযোগ দিছে কারন তারা একটু হলেও আধুনিক শিক্ষার উপকারিতার কথা বুঝছে! আমার নিজের স্কুলেরই ১৩ জন শিক্ষকের মধ্যে হিন্দু শিক্ষক ছিল ৯ জন। ধর্মীয় শিক্ষার উপকারিতা নিয়ে অনেক আলোচনা হতে পারে তবে মাদ্রাসা শিক্ষাকে আধুনিকায়ন না করলে, আমরা শুধু পিছনেই পড়ে থাকব যার প্রমান রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমেন্টে আমরা এখনও পৃথিবীর শেষের সারির দেশ।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: নিউজপ্রিন্ট বলেছেন: হিন্দু রাজা, হিন্দু জমিদার ও হিন্দু শিক্ষকদের অবদান অস্বীকার করলে স্কুল কলেজের সার্টিফিকেট ফিরিয়ে দিতে হবে গুরু । তখন সার্টিফিকেট বিহীন “ঢাল নেই তালোয়ার নেই নিধিরাম সর্দার” হয়ে যাবো ।
৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৩২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: জেলা ভিত্তিক তালিকা দিলে আপনার পোস্ট আরো বড় হয়ে যাবে। প্রায় সব জেলায়ই এরকম বিখ্যাত কলেজ বা স্কুল আছে। পোস্টে প্লাস।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন ভাই আমি পোষ্টে বলেছি জেলা ভিত্তিক থানা ভিত্তিক এমনকি গ্রাম ভিত্তিক ও স্কুল আছে যা ৩০০ বছরেরও পুরাতন তাদের নাম আমার পক্ষে দেওয়া সম্ভব হয়নি তবে কৃতজ্ঞতা । - পোষ্টে প্লাস পাই নি ।
৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০৬
সনেট কবি বলেছেন: ভাল লিখেছেন।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: কবি ভাই, ভালো লিখে বিপদে আছি ।
৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১০
ঢাবিয়ান বলেছেন: লেখাটা বড্ড একপেশে। আমি লিস্ট হাজির করতে চাই না, শুধু একটা উদাহরনই দেব ।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা নওয়াব বাহাদুর সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সবচেয়ে বিরোধী ছিলেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায় আর রাজনীতিক সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জী এবং শোনা যায় রবীন্দনাথ ঠাকুরও এর বিরোধিতা করেছিলেন।
ইংরেজ শাষনামলে হিন্দুরা ইংরেজী শিক্ষা ব্যবস্থায় অধিক আগ্রহী ছিলেন মুসলমানদের তুলনায়। তাই স্কুল কলেজ প্রতিষ্ঠায় তাদের অবদানই বেশি। তবে মুসলমানেরা দেরীতে হলেও ইংরেজী শিক্ষার গুরুত্ব অনুধাবন করতে সমর্থ হন এবং স্কুল, কলেজ প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসেন। গুগলে গেলে ব্রিটিশ পিরিয়ডের মুসলিম এডুকেটরদের নাম ও অবদান দেখতে পাওয়া যাবে। আসলে ধর্ম দিয়ে মানুষ বিচার করা ঠিক নয়, সব ধর্মেই ভাল ও খারাপ মানুষ আছে। সব যুগেই সব ধর্মের ভাল মানুষেরা মানব কল্যানে অবদান রাখেন।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: রবীন্দনাথ ঠাকুর কস্মিনকালে বিরোধিতা করার কথা না, আমি বলেছি ইতিহাস বিকৃত হয়, হয়েছে, বাংলা ভাষা পশ্চিমবঙ্গ আর পূর্ববঙ্গ ছাড়া পৃথিবীর আর কোথাও নেই, রবীন্দনাথ ঠাকুর চাইবেন বাংলা ভাষার শিক্ষা প্রতিষ্টান হোক এটাই স্বাভাবিক । আর রবীন্দনাথ ঠাকুর লেখালেখি পছন্দ করতেন চিঠি চালাচালি করতেন - তিনি এর বিরোধীতা করলে ঢাকায় তার নমুনা চিঠি শ খানেক অরিজিনাল, কপি থাকতো ।
৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৭
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: শিক্ষার অালো প্রসারে যারা অবদান রেখেছেন তাদের সবাইকেই শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি। কিন্তু সেখানে ধর্মকে জড়ানোর কোন মানে বুঝিনি। আপনি যেমন লিখেছেন, “বৃক্ষ তোমার নাম কি? ফলে পরিচয়”। আমিও তাই মনে করি। সম্মান তাদেরকেই করি, যারা কাজ করেছেন, তাদের ধর্ম কোন ই্স্যু নয় হওয়া উচিত বলেও মনে করিনা।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ইফতেখার ভূইয়া ভাই, ধর্ম জড়ানো হয়নি বলা হয়েছে “শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বাংলাদেশে অমুসলিমদের অবদান “বৃক্ষ তোমার নাম কি? ফলে পরিচয়” - এখানে উল্লেক করা হয়েছে অমুসলিম অবদান। সারাদিন ব্লগে মুসলিম প্যারাগ্রাফ আসে তখন কি কোনো হিন্দু গিয়ে ঝাপিয়ে পরে, কেনো এই অবহেলা অস্বীকার ।
১০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৫৮
প্রন্তিক বাঙ্গালী বলেছেন: জ্ঞানের জন্য যে বিদ্যাপীঠ তৈরি করেছে তাতে কোন সন্দেহ নেই, তবে কিছু হিন্দু (আপনার মতে) জমিদার যে মানুষের উপর অত্যাচার করেছে তাতেও কোন সন্দেহ নেই।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমাদের প্রাইমারী স্কুলে জোতীলাল রায় নামে অংকের স্যার ছিলেন তার ক্লাসে কেউ অংক না পারলে তিনি হাতে মারতেন না সারাটা ক্লাস সময় ছাত্র ছাত্রীকে সঠান দাড়ীয়ে থাকতে হতো !!! না কানে ধরে ও দাড়া করাতেন না, তবে সারাটা সময় সঠান দাড়িয়ে থাকার যেই কষ্ট, গ্লানি, পায়ে ব্যাথা তা অনুভব হতো - সেই অর্থে তিনি মারাত্বক ভয়ংকর অত্যাচারী শিক্ষক ছিলেন তবে আমরা অংকে কেউ ৮০ নিচে পেয়েছি বলে মনে পড়ে না । তারঁ জন্য আলাদা একটি পোষ্ট দিচ্ছি ।
১১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: মানূষকে মানুষ হিসেবে দেখুন। হিন্দু মুসলিম হিসেবে নয়।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: রাজীব নুর ভাই মানুষকে মানুষ হিসেবে না দেখার কোনো কি বিকল্প আছে ? - মানুষকে আর কোনো নামে পরিচয় করার নতুন কোনো নাম !!! - মানুষেই মানুষের সবচেয়ে বেশী ক্ষতি করেছে ।
বলতে পারেন সুন্দরবনে মানুষখেকো বাঘ ২০১৭-২০১৮ সনে কতোজন মানুষ হত্যা করেছে ? বলতে পারেন বিষাক্ত গোখরা সাপের কামড়ে কতোজন মানুষ ২০১৭-২০১৮ সনে নিহত হয়েছে ?
২০১৭-২০১৮ সনে মানুষ মানুষকে কতোজন হত্যা করেছে এবার বলেন ? আমি মানুষকে মানুষ হিসেবেই দেখছি, কারণ মানুষকে অন্য ভাবে দেখার কোনো বিকল্প ব্যাবস্থা নেই।
১২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২৮
রক বেনন বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন। পোষ্টে প্লাস!!!
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট কারো কারো কাছে অসুন্দর ও হতে পারে গুরু, তার নমুনা আমার পোষ্টে কমেন্ট ।
১৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এতটা অন্ধত্ব কেন?
বাংলার স্বাধীনতা বিলোপনেও কিন্তু হিন্দুদের ভুমিকা অনস্বীকার্য!
কলের পুতুল বেঈমান মীরজাফরকে সামনে রেখে উমিচাদ, জগৎশেঠ, রায়দুর্লভদের কথা মনে আছোতে?
বাংলা থেকে শুরু হয়ে ভারত উপমহাদেশে যখন মুসলিমরা ক্ষমতাচ্যুত, তখন ব্রিটেশের বিরোধিতা না করে
পা চেটে জমিদারী প্রথায় হিন্দুদের উত্থান! মুসলমানরা শতবর্ষ ধরেও সসেই প্রতিবাদে যখন মগ্ন তারা তখন
লবন ব্যবসা আর নীল চাষে ব্রিটিশের দাসত্ব স্বীকার করে নব্য ধনী আর জামিদারীতে হত মখশো করছে!
গরু মেরে জুতো দানের মতো স্বাধীনতা আর সার্বভোমত্ব হারিয়ে তাদের সামান্য দানে আপনার প্রীতি আর সন্তুষ্ঠি দেখে বিস্মিত!!!!!!!!!!!!
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু ভাই,
গরু মেরে জুতো দানের মতো স্বাধীনতা আর সার্বভোমত্ব হারিয়ে তাদের সামান্য দানে আপনার প্রীতি আর সন্তুষ্ঠি দেখে বিস্মিত!!!!!!!!!!!! - কোনটি “পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ আলাদা হয়েছে তা” ?
পোষ্টটি মুসলিম বীরত্ব মুসলিম ঔতিহ্য নিয়ে লেখা হলে হয়তো সবাই খুশি হতেন তবে কোনো হিন্দু অখুশি হতো কিনা আমার জানা নেই, কিন্তু এখন পরিস্কার যে অনেকে সাম্প্রদায়িক ভাবে প্রকাশ করেছেন হিন্দু অবদান স্বীকার করা যাবে না । আপনি লক্ষ্য করেছেন কি না জানি না - এই পোষ্টে কোথাও মুসলিমদের খাটো করা হয়নি, বাংলাদেশে ১৯০০ শতকে মুসলিমরা প্রতিষ্ঠিত করেছে কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়, স্কুল - তবে সাম্প্রদায়িক কথা বলায় একটি তথ্য দিচ্ছি মুসলিম প্রতিষ্ঠিত অনেক স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় আছে প্রতিষ্ঠিত জমির অনেক জমি আছে ইনিমি প্রপ্রার্টি !!!
এতটা অন্ধত্ব কেন? - খোঁচাটির যথার্থ উত্তর আমি দিতে পারি কিন্তু ইচ্ছে করছে না, কারণ আপনার হয়তো সেই উত্তর সহ্য করার ক্ষমতা না ও থাকতে পারে ।
১৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১৭
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: এসব লিখা সাম্প্রদায়িক বিতর্ক, বিদ্বেষ সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখে। আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষদের আশেপাশে যারা ছিলেন, তারা আধুনিক শিক্ষার মর্ম বুঝতে পেড়েছিলেন। যারা ছিলেন না, তারা সেটা বুঝতে পারেন নি। তখন বাংলায় হিন্দু জমিদার, ব্যবসায়ীরা সংখ্যায় মুসলিমদের চাইতে বেশি ছিলেন।
হিন্দুদের ইংরেজদের পাশে যাওয়ার ইতিহাস উপরের বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সাম্প্রদায়িক সমস্যায় যখন জড়িত তখন আপনার কাছে অবস্যই সাম্প্রদায়িক মনে হবে ।
১৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৯
নিউজপ্রিন্ট বলেছেন: হিন্দু রাজা, হিন্দু জমিদার ও হিন্দু শিক্ষকদের অবদান অস্বীকার করলে স্কুল কলেজের সার্টিফিকেট ফিরিয়ে দিতে হবে গুরু । তখন সার্টিফিকেট বিহীন “ঢাল নেই তালোয়ার নেই নিধিরাম সর্দার” হয়ে যাবো
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: হিন্দু রাজা, হিন্দু জমিদারের করুণ মৃত্যু কাহিনী ব্লগে লিখলে দুর্ঘটনা ঘটে যাবে !!!
১৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
লেখক তার দৃষ্টিতে একটি বাস্তব জিনিষ তুলে ধরেছেন।
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: জেলা-উপজেলা ভিত্তিক খবর নিলে তালিকা অনেক অনেক দীর্ঘ হবে।
এই মামুলি সত্য ব্যাপারটা তুলে ধরাতে লেখকের উপর মুমিনরা ক্ষিপ্ত, জেহাদি চেতনায় উজ্জিবিত ..
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: পোষ্টটি মুসলিম বীরত্ব মুসলিম ঐতিহ্য নিয়ে লেখা হলে হয়তো সবাই খুশি হতেন, তবে কোনো হিন্দু অখুশি হতো কিনা আমার জানা নেই, কিন্তু এখন পরিস্কার যে অনেকে সামপ্রাদয়িক ভাবে প্রকাশ করেছেন হিন্দু অবদান স্বীকার করা যাবে না । আপনি লক্ষ্য করেছেন কি না জানি না - এই পোষ্টে কোথাও মুসলিমদের খাটো করা হয়নি, বাংলাদেশে ১৯০০ শতকে মুসলিমরা প্রতিষ্ঠিত করেছে কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়, স্কুল - তবে সাম্প্রদায়িক কথা বলায় একটি তথ্য দিচ্ছি মুসলিম প্রতিষ্ঠিত অনেক স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় আছে প্রতিষ্ঠিত জমির অনেক জমি আছে ইনিমি প্রপ্রার্টি !!!
১৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৫
অভিশপ্ত জাহাজী বলেছেন: আপনি আমার পয়েন্ট ধরতে পারেননি। আপনি টাইটেলে হিন্দু শব্দটা ব্যবহার করলে আমার কোনো আপত্তি ছিল না। অমুসলিম শব্দটা কেনো ব্যবহার করলেন তার কারণ স্পষ্ট করে লিখেননি।
আমি উপরের কমেন্টে এইটাও বলেছি যে হিন্দু জমিদারদের অবদান অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই।
আপনার প্রতিউত্তরে এর পরেও রাগ ভেসে আসল। ইতিহাস এমনই ভাই।
ভারতে মুসলিমরা নির্যাতিত হচ্ছে সে কথা অস্বীকার করতে পারবেন না। তখন মুসলিমরা ভারত উপমহাদেশের সভ্যতার বিকাশে মুসলিমদের অবদান তুলে ধরে। আপনিও হয়তো কোথাও হিন্দুদের কে ছোট করে দেখা হয়েছে আর সেই প্রেক্ষিতে এই রকম পজিশন নিয়েছেন।
ভারত উপমহাদেশে সভ্যতা সংস্কৃতির শিখ্যার বিকাশে সকল ধর্মের অবদান আছে। কারো কম কারো বেশি। এখন যদি কার কম কার বেশি নিয়ে বিতর্ক করি এইটা কি ফলপ্রসূ হবে ?
একজন হিন্দু কি কখনো তর্কে হারতে রাজি হবে ? বা একজন মুসলিম কি কখনো তর্কে হারতে রাজ হবে ? কখনোই না। আসলে এইভাবেই ভিন্ন ধর্মের প্রতি বিদ্বেষ ছড়ানো হয়। কোথায় শিক্ষিত সমাজ এই বিদ্বেষ কে রুখে দেয়ার জন্য কথা বলব না তা। উল্টো বিদ্বষ ছড়াতে আমরাই সব থেকে বেশি ভূমিকা রাখি। ধন্যবাদ।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ভাই নাবিক/জাহাজী, আপনি আমার কথা ভুল বুঝেছেন, আমি আপনি বলে বলিনি, এখানে “আমরা” বলেছি অর্থাৎ আজকে পোষ্টে মুসলিম পোষ্ট দিরে মারহাব্বা দুই চারটা কমেন্ট পড়তো - কিন্তু কোনো হিন্দু কি এখানে ঝাপিয়ে পড়তো - আপনার কি মনে হয় ? তাহলে হিন্দু/বৌদ্ব/কিৃশ্চিয়ান অবদান অস্বীকার করছি কেনো ? আমরা সাম্প্রদায়ীক ভাগ করছি !!! আপনার সাথে রাগের কোনো কারণ নেই - আপনি নতুন ব্লগার, ব্লগের নিয়ম বুঝতে মিনিমাম ১ বছর চলে যাবে, আপনার সাথে রাগ করবো কোন কারণে, যেখানে আপনাকে সহজে বোঝানো সম্ভব বলে মনে করি ।
প্রেসিডেন্ট এরশাদের আমলে ৩-৪ টাকা হালি দেশী মোরগের ডিম, হাসের ডিম খেয়েছি - এই কথা বললে আওয়ামী লীগ বিএনপি শুরু করে দেবে “এরশাদ একটা চোর ছিলো, স্বৈরশাসক ছিলো” !!!
১৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৬
অন্তরন্তর বলেছেন: এখানে হিন্দু বা মুসলিম কাউকে ছোট করা লিখকের উদ্দেশ্য নেই বলেই আমি মনে করি। খামাখা বিতর্ক না করে একটু চিন্তা করলে বা সাড়া বাংলাদেশের দিকে চোখ বুলালে দেখা যাবে দেশের প্রত্যেকটা অঞ্চলে হিন্দুদের দেয়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আছে। আমার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক একজন ছাড়া আর সবাই হিন্দু ছিল। হাই স্কুল বা কলেজ তাতেও হিন্দু শিক্ষক অনেক বেশি ছিল। এটা প্রমাতিত যে হিন্দুরা আমাদের চেয়ে বেশি শিক্ষিত ছিল এবং তাই তারা বুঝত শিক্ষার গুরুত্ত। বাংলাদেশে হিন্দুদের দেয়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান না থাকলে আমরা আরও ১০০ বছর পিছনে থাকতাম এটা অনস্বীকার্য।সবাই আসুন বিতর্ক না করে গঠনমূলক আলোচনা করি।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: অন্তরন্তর ভাই, জাতি হিসেবে আমরা অহংকারী, অকৃতজ্ঞ তার প্রমাণ ব্লগে আমরা পাই । আমরা হিন্দুদের প্রতি অবিচার করেছি অন্যায় করেছি, এবং তাদের প্রতি অকৃতজ্ঞ আর তাই আজ এই সাম্প্রদায়িকতা । ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ অব্ধি বাংলাদেশে হিন্দু সম্পত্তি কি পরিমান দখল বেদখল হয়েছে ?
কেনো হিন্দুদের কোনো অবদান বললেই আমরা জাতাকলে পড়ে যাবো । বাংলাদেশে অমুসলিমদের অবদান অনস্বীকার্য । ব্লগার নিউজপ্রিন্ট বলেছেন: হিন্দু রাজা, হিন্দু জমিদার ও হিন্দু শিক্ষকদের অবদান অস্বীকার করলে স্কুল কলেজের সার্টিফিকেট ফিরিয়ে দিতে হবে গুরু । তখন সার্টিফিকেট বিহীন “ঢাল নেই তালোয়ার নেই নিধিরাম সর্দার” হয়ে যাবো । - কথা সত্যি । বাংলাদেশে যখণ আধুনিক সময়েও টিচার রা নিয়োগের পর তদবির করতে থাকেন বাড়ীর কাছে পোষ্টেং এর জন্য অথবা শহুরে পরিবেশে আর সেখানে ফ্রান্স থেকে আসা সৌখীন ফ্রান্সের ভদ্রলোক অজপাড়া গ্রামে স্কুলে ইংলিশ মাষ্টারি করতে চলে যাচ্ছেন !!!
১৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১৩
অন্তরন্তর বলেছেন: সরি এখানে আমি শুধু হিন্দুদের কথা বলেছি কিন্তু লেখক ইংরেজদের শিক্ষার প্রতি অবদানের কথাও বলেছেন। তাই অমুসলিম কথাটা মনে হয় ঠিক আছে।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: গুরু,
মুসলিম বাদে যারা আছেন তারা সবাই তো অমুসলিম ! নাকি তাদের কাফের বলতে হবে !!! আমি আশ্চর্য্য হই বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িকতা কোথায় গিয়ে ঠেকেছে ???
২০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৭
অভিশপ্ত জাহাজী বলেছেন: প্রেসিডেন্ট এরশাদের আমলে ৩-৪ টাকা হালি দেশী মোরগের ডিম, হাসের ডিম খেয়েছি - এই কথা বললে আওয়ামী লীগ বিএন পি শুরু করে দেবে এরশাদ একটা চোর ছিলো, সৈরশাসক ছিলো !!!
এইটা ভালো লেগেছে। আমার আচরণে ব্যথিত হলে দুঃখিত দাদা।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: নাহঃ ব্যাথিত হবো কেনো ? আপনার লেখা ভালো লাগছে, লিখুন মনের আনন্দের জন্য লিখুন ।
২১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৯
স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
ইতিহাসবিদ জাতি বড় বেঈমান, চাটুকার। এদের খেলখেলমা বুঝা বড় দায়।
আপনার শিরোনাম টা যথার্থ হয়ছে।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বেঈমান মোনাফেক ফাসেক শিরক কাফের সব হচ্ছে ইতিহাসবিদ । মুসলিম ইতিহাস স্থাপণা বিকৃত করে এমন এক পর্যায়ে নিয়ে যাচ্ছে যে সারা বিশ্বে মুসলিম এখন ব্যান হয়ে যাবার যোগার !!! !!! !!!
২২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৪
কাজী ফররুখ আহমেদ বলেছেন: বর্তমানে বাংলাদেশে ননমুসলিম যতো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে তাতে ভর্তির জন্য ব্যাগে ডোনেশনের নামে ঘুষের টাকা নিয়ে ঘোরেন মুসলিম অভিবাবক! তখন তথাকথিত মুসলিম ফতোয়াবাজ ও ব্লগে মুসলিম স্কলাররা কোথায় থাকেন - মহিলাদের হেরেম খানায়?
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ব্লগে মুসলিম স্কলাররা কোথায় থাকেন - মহিলাদের হেরেম খানায়?
- ব্লগে মুসলিম স্কলাররা হিন্দুদের বানানো মিষ্টি খান, মিষ্টি খেয়ে খেয়ে ডায়াবেটিস করে বারডেম হাসপাতালে জেকেএফএল (জান কবচ ফাউন্ডেশন লিঃ) এর প্লাষ্টিকের ঘটি হাতে লাইনে থাকেন !!!
২৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৪
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: ভাই ইতিহাসে অবশ্যই হিন্দু বাঙালিদের অবদান অনস্বীকার্য। তবে বাঙালি গৌরবান্বিত ইতিহাসে সকল ধর্মের অবদান রয়েছে। বাঙালিদের ধর্ম দিয়ে আলাদা করবেন না।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: Mehedi Hasan Hasib - এই পোষ্টটি কি ইসলাম বিরোধী !!! তাহলে ব্লগে যতো ইসলামিক পোষ্ট আসে সব কি হিন্দু বিরোধী? আপনার কথার প্রেক্ষিতেই বলছি । বাংলাদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অমুসলিমদের অবদান এই কথায় - ইসলামের কোথায় কোথায় আগাত লেগেছে বলতে পারেন ? যেখানে ইসলাম শব্দই পোষ্টে ব্যাবহার হয়নি নি, আপনারা ব্লগে কয়েকজন অস্থির হয়ে গেলেন - বলেন কোথায় আলাদা করা হয়েছে ইসলাম ?
২৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩০
পুকু বলেছেন: দারুন পোস্ট!!আপনার দৃষ্টিভঙ্গীর তারিফ না করে পারলাম না!
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ । শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বাংলাদেশে অমুসলিমদের অবদান “বৃক্ষ তোমার নাম কি? ফলে পরিচয়”!!! এই পোষ্টে ইসলামে কোথায় আঘাত লেগেছে বলতে পারেন ? আমি তো তাবত পোস্টে ইসলাম শব্দটি ব্যাবহারই করিনি, মন্তব্যে পাল্টা মন্তব্য করতে গিয়ে দেখছি সবাই সাম্প্রদায়িক পোষ্ট করে ছেড়ে দিচ্ছেন - ইসলাম এতোই দুর্বল - হিন্দু রাজার, হিন্দু জমিদারের স্কুল কলেজ প্রতিষ্ঠাতে ইসলাম ক্ষতিগ্রস্ত !!! ???
২৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনার পোস্ট পড়ে আপনার উপর আমি খুবই খোশ আছি।
এই রকম পোস্ট আরো চাই।
পোস্টে গোল্ডেন এ +।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন ভাই আপনাকে ডাবল পোস্টে গোল্ডেন এ + আর কথা দিচ্ছি আমি মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশী, ভারতীয়, চাইনিজ, মালাইয়ুদের কুকীর্তি নিয়ে লিখবো - আগামী লিখাটা আপনার জন্য। এক: মালয়েশিয়া নিয়ে লিখতে চাই না কারণ আমার ব্যাবসা আছে, দুই: আমি চুরান্ত বিরক্ত মালয়েশিয়া অবস্থিত বাংলাদেশী যাদের আমি চিনি - সব গুলো উম্মাদ ।
২৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০১
তারেক ফাহিম বলেছেন: শিরোনাম দেখে পড়তে আসা।
স্কুলগুলোর সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাওয়ার কথা।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমি বাংলাদেশের অল্প কিছু স্কুল কলেজের নাম উল্লেখ করেছি, কারণ ৬৪ টি জেলার সব স্কুল কলেজের নাম আমার জানা নেই, গুগল নেটওয়র্কে অনেক খোঁজে বার করে আনতে হবে , বাংলাদেশে প্রতিটি জেলায়, থানায়, এমনকি প্রত্যন্ত গ্রামেও ৩০০ বছরের পুরাতন স্কুল আছে যা হিন্দু রাজা বা হিন্দু জমিদারের দানে প্রতিষ্ঠিত !!!
২৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৪
নিউজপ্রিন্ট বলেছেন: ননমুসলিম স্কুল কলেজে যে ইসলামিক স্কলারদের ছেলে মেয়ে পড়ছে তাদের তো ধর্ম যাবে গুরু !!!
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: তাদের কোনো ধর্ম নাই, যা চলে যাবার তা অনেক আগে চলে গেছে, এখন মুখে মুখে আছে আর কাজে কর্মে - হিজবুল্লা, হিজবুল তাহরীরর, জামাত, শিবির আরো লক্ষ লক্ষ তাদের নাম কোনটা ছেড়ে কোনটা বলবো - ৭১ টা লাইন হবে ৭০ টা লা্ইন দোযখে যাবে সেই ৭০ টা লাইনের প্রস্তুতি চলছে ।
২৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মাহমুদভাই,
বেশ ভালো একটি বিষয় শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। তবে শ্রদ্ধেয় কবিভৃগুভায়ের কমেন্টটির বেশ যুক্তি আছে। আমাদের ২০০ বছর গোলামীতে ইংরেজদের পৃষ্টপোষক দেশীয় চামচাদের অবদান সমস্ত বেইমানির উর্ধে। যাক সেসব আলোচনা করলে পোস্টের অভিমুখ অন্যদিকে ঘুরে যাবে। বরং যা সামান্য জনসেবার নমুনা রেখেছে, সেটাই যথেষ্ট।
শুভকামনা রইল।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: পদাতিক চৌধুরি ভাই, এই পোষ্টটি সম্পূর্ণ অমুসলিমদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানো হয়েছে - কিছু অল্প বিদ্যা ভয়ংকর লোক এখানে ইসলাম টেনে আনছেন - যেখানে পোস্টে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ইসলামের কোনো নাম ধাম পর্যন্ত উল্লেখ নাই । কমেন্টে ইসলাম টেনে আনবেন পাল্টা কমেন্টে ইসলাম তো আসবেই - সমস্যা হচ্ছে ইসলাম অনেক দুর্বল হয়ে পড়েছে - নন মুসলিমের নাম শুনলে ইসলামের ভীত কেঁপে উঠে !!!
২৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৪
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: সাম্প্রদায়িক সমস্যায় যখন জড়িত তখন আপনার কাছে অবস্যই সাম্প্রদায়িক মনে হবে। - আপনি অসাম্প্রদায়িক ভাবনা থেকে লিখলেও উপস্থাপনে যথেষ্ট দুর্বলতা আছে।
আর পোস্ট বলছে, সাম্প্রদায়িক সমস্যায় শুধু আমি নই, আপনিও জড়িত।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: জুনায়েদ বি রাহমান আপনি কি মানষিক সমস্যায় আছেন তাহলে তো ব্লগে না, আপনার জায়গা শ্যামলী মানষিক হাসপাতালে হওয়া উচিত !!! অল্প বিদ্যা ভয়ংকর জুনায়েদ বি রাহমান, মানষিক স্বাস্থ্য উন্নতি হলে পড়ালেখা শেষ করে আমার ব্লগে আসুন এর আগে অন্য ব্লগে থাকুন । এটা কোনো এ্যান্টি ইসলামিক পোষ্ট না, মুসলিম পোষ্ট ও না । এখানে অমুসলিমদের প্রতি কৃতজ্ঞতা করা হয়েছে।
৩০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৭
প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: খারাপদের সবকিছুই খারাপ হয়না। হাজার হাজার খারাপের মাঝে দু-চারটা ভাল কাজ থাকবে এটা স্বাভাবিক। কৃতজ্ঞ হওয়ার কারণ নেই। আমাদের এলাকার এক ব্যক্তি এলজিআরডি সচিব । উনি ১৫ ঘর হিন্দুর জন্য মন্দির নির্মাণ করে দিয়েছেন দেড় কোটি টাকা বাজেট দিয়ে। অথচ পাশাপাশি ৩ টা পাড়াতে মুসলিমদের সংখ্যা প্রায় ৫০০০ ঘর । মসজিদ সংখ্যা ৩ টি । মসজিদগুলোকেও অনুদান দিয়েছেন ১ লক্ষ টাকা করে। আমাদের কৃতজ্ঞ হওয়া উচিত যে একজন হিন্দু সচিব ৩ লক্ষ টাকা মুসলিমদের মসজিদে দিয়েছেন। তাই না?
উনি আসলে টাকাটা দিয়েছেন যাতে বেকুব মুসলিমরা কোন প্রতিবাদ না করে।
এখন বলুন তো টাকাগুলো কি ওর বাপের???
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: এখন বলুন তো টাকাগুলো কি ওর বাপের??? জ্বী না টাকা গুলো তাঁর বাপের না, তবে আমার বাপেরও না - আপনার বাপের ও না । আপনার এই ক্ষমতা থাকলে কি করতেন - মসজিদ মন্দির দেশে অনেক আছে, বালিশের কভারের মতো বড় একটা নিজের পকেট বানাতেন তারপর সেই পকেটে মন্দিরের দেড় কোটি টাকা সহ মসজিদের টাকাও পকেটে ঢুকাতেন - কথা সত্যি হলে জানাবেন - সত্যি বলে দেখেন মজা পাবেন, আনন্দ পাবেন ।
৩১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৩
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই আমাদের ফরিদপুরের রাজেন্দ্র কলেজ বাদ গেছে
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমি বাংলাদেশের অল্প কিছু স্কুল কলেজের নাম উল্লেখ করেছি, কারণ ৬৪ টি জেলার সব স্কুল কলেজের নাম আমার জানা নেই, গুগল নেটওয়র্কে অনেক খোঁজে বার করে আনতে হবে , বাংলাদেশে প্রতিটি জেলায়, থানায়, এমনকি প্রত্যন্ত গ্রামেও ৩০০ বছরের পুরাতন স্কুল আছে যা হিন্দু রাজা বা হিন্দু জমিদারের দানে প্রতিষ্ঠিত !!!
৩২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৯
প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: @লেখক, সবাই আপনার মত না। সবকিছু আপনার মত করে ঘটেনা। কমেন্টের মুল বক্তব্য এড়িয়ে গেছেন জনাব।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ভাই প্রশ্নবোধক (?) পৃথিবীতে কোনো কিছুই আমার মতো আপনার মতো ঘটে না, ঘটবেও না, আশা করাও ভুল, আপনি ফিরে এসেছেন দেখে ভালো লাগছে - পক্ষান্তরে দেখতে পাই: -
১। হিন্দু সচিব মসজিদেও দানের ব্যাবস্থা করেছেন যেহেুতু সেখানে তিনটি মসজিদ ইতিমধ্যে আছে তাতে এক লক্ষ টাকা করে কম না, এক লক্ষ টাকায় মসজিদ মেরামত বা পাখা ক্রয়ের জন্য যথেষ্ট তাছাড়া মসজিদ গুলো চলমান, সেখানে মসজিদের একটা নিজস্ব তহবিল আছে আয়ের ব্যাবস্থাও আছে । মন্দির নতুন করে নির্মান করছে সেখানে দেড় কোটি টাকা বাহুল্য নয় । পাঁচ হাজার লোকের জন্য তিনটা মসজিদ না করে বরং বড় একটা মসজিদ যদি হতো তা দৃষ্টিনন্দন ও বড় জায়গাতে মসজিদে ইবাদত করে মনেরও প্রশান্তি পাওয়া যায় - অলি গলি মসজিদ বাংলাদেশেই সম্ভব - অন্যান্য দেশে মসজিদ শুধু প্রার্থনালয় নয় এটি একটি দেখার বিষয় ও। আর মন্দির ও তাই অলি গলি মন্দির না করে বড় একটি মন্দির করা হলে সবদিক থেকেই তা দৃষ্টিনন্দন ও আকর্ষনিয় এবং দুর দুর থেকে মানুষ জন তখন পূজা দিতে আসে ।
২। আপনি যা বলেছেন তা সর্বদিকে গ্রহণযোগ্য একটি কথা, এই টাকা দেশের মানুষের কল্যানে ব্যায় হওয়া উচিত মসজিদ মন্দিরে না দিয়ে, বরং আপনাদের এলাকায় হাসপাতালের অবস্থা উন্নয়নে কাজে লাগানো উচিত ছিলো - ধর্ম কর্ম করে এই দেশে জঙ্গি তৈরি হচ্ছে আর কোনো ফিডব্যাক আছে বলে মনে হচ্ছে না - সবাই ধর্মকে এখন অস্ত্র হিসেবে বেছে নিয়েছে । আপনাদের এলাকার সড়ক নির্মান বা মেরামতে দেড় কোটি টাকা অর্থ - এলাকার মানুষের স্বস্থি সহ ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সবাই তার সুফল ভোগ করতো, এখানে ধর্ম কর্মের পেছনে রাষ্ট্রিয় বাজেটের টাকা, বাংলাদেশের সাধারন মানুষের ট্যাক্সের টাকা ব্যায় করা বাহুল্যতা ছাড়া আর কিছুই না ।
***বাংলাদেশ এমন একটি দেশ যেই মানুষটি ট্যাক্স ভ্যাট সম্পর্কে কিছুই জানেনা সেও নুন্যতম ৩৩% ট্যাক্স ভ্যাট সরকারকে দিয়ে যাচ্ছে, - কিভাবে ? - আপনি লবন, চিনি তেল সাবান যা কিনছেন তাতে ৩৩% সর্বনিম্ন ট্যাক্স ভ্যাট সহ মুল্য ধরা আছে ।
***অত্যন্ত দুঃখ ও কষ্টের সাথে জানাচ্ছি যে বাংলাদেশে প্রতিটি থানায় যদি বায়তুল মোকাররম সমান মসজিদ করা হয় তারপারও গ্রামে অলি গলিতে মসজিদ করা হবে - এই ধরনের মানষিক সমস্যা পৃথিবীর আর কোনো দেশে আছে আমার জানা নেই ।
আমার জানা মতো আপনার উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেছি, তারপরওে যদি কিছু জানার থাকে বা আপনি মনে করেন আমার উত্তর যথেষ্ট নয় অনুগ্রহ করে জানাবেন, আপনি উত্তর পাবেন - এটি আপনার অধিকার । কারণ ব্লগের আর সবার মতো ধর্মিয় খোঁচা মেরে আপনি ব্লগিং করছেন না - আপনার সাথে কথা বলে ভালো লেগেছে - শিক্ষিত মানুষের সাথে শিক্ষিত মানুষের সংলাপই হবে ভিন্ন। আপনি সুশিক্ষিত মানুষ - বৃক্ষ তোমার নাম কি ফলে পরিচয় । ভালো থাকুন ।
***ব্লগে এ্যালার্জি করা ব্লগারগণ আপনার আমার সংলাপ পড়ে আশা করি কিছু বোঝার চেষ্টা করবেন ।
৩৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৯
আখেনাটেন বলেছেন: যার যা প্রাপ্য তাকে তা দেওয়ায় উত্তম।
এ দেশে শিক্ষাক্ষেত্রে অমুসলিমদের অবদান অনেক।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ব্লগে অমুসলিমদের সুনাম করা যাবে না - তার প্রমাণ আপনার সামনে !!!
৩৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪৫
প্রামানিক বলেছেন: ব্রিটিশ আমলে শিক্ষা ক্ষেত্রে হাজী মুহাম্মদ মুহসীনের অবদান সব চেয়ে বেশি। ভারত বাংলাদেশ মিলিয়ে তার বিশাল সম্পত্তির পুরোটাই এদেশের পিছিয়ে পড়া বাঙালির শিক্ষার জন্য দান করে গেছেন।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৩৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: প্রামানিক ভাই, হাজী মুহাম্মদ মুহসীন কোনো রাজা ছিলেন না, কোনো জমিদারও ছিলেন না তারপরও তিনি যা করে গেছেন তা বিরল ইতিহাস, এটি এখনো প্রশ্ন তিনি এতো কেনো করেছেন ? কারণ কি ?
অতি ক্ষমতাধর অতি ধনবান লোকদের কিছু বাতিক থাকে তার ছোট্ট একটা উদাহরন দেই, সরাইল পরগনার রাজা - রাজা কমলা রঞ্জন রায় ঠাকুর একদিন মধ্যেরাতে ঘুম থেকে উঠে তিনি তাঁর স্ত্রীকে ডেকে বলেন আমার স্থাবর অস্থাবর সব সম্পত্তি আমি দান করে দেবো তুমি ব্যাবস্থা নিতে বলো। উল্যেখ যে রাজা কমলা রঞ্জন রায় ঠাকুরের স্ত্রী তাঁর প্রধানমন্ত্রী ও একান্ত দূত ছিলেন, পরদিন ভোর সকালে তিনি দান শুরু করেন এক চন্দ্রমাস যাবত তা চলে, তার রাজ্য তিনি ভেঙ্গে জমিদারী ও দেওয়ানিতে দিয়ে দেন, ৫৫ বছর বয়ষে রাজা কমলা রঞ্জন রায় ঠাকুর তার যাবতীয় সম্পত্তি দান করে তিনি একজন সাধারন সন্যাস জীবনে চলে যান, বাকী জীবন তিনি গল্প করে কাটিয়েছেন আর খাবার হিসেবে প্রজারা যা দান করতো তা তিনি সাগ্রহে গ্রহন করতেন । - আজো রহস্য ও প্রশ্ন ৩৫০-৪০০ বছর আগে তিনি এই কাজ কেনো করেছিলেন !!! তিনি কি কিছু স্বপ্নে দেখেছিলেন !!! জানা সম্ভব না !!!
৩৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৯
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: লেখক বলেছেন: Mehedi Hasan Hasib - এই পোষ্টটি কি ইসলাম বিরোধী !!! তাহলে ব্লগে যতো ইসলামিক পোষ্ট আসে সব কি হিন্দু বিরোধী? আপনার কথার প্রেক্ষিতেই বলছি । বাংলাদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অমুসলিমদের অবদান এই কথায় - ইসলামের কোথায় কোথায় আগাত লেগেছে বলতে পারেন ? যেখানে ইসলাম শব্দই পোষ্টে ব্যাবহার হয়নি নি, আপনারা ব্লগে কয়েকজন অস্থির হয়ে গেলেন - বলেন কোথায় আলাদা করা হয়েছে ইসলাম ? —
ভাইয়া আমি ইসলামকে আলাদা করার কথা একবারও বলিনি। বলেছি বাঙালিদের ধর্ম দিয়ে আলাদা করবেন না। ব্যপারটা হল অমুসলিম বলাতে এখানে অনেকেই ভাবতে পারে, 'তাহলে আমাদের ইসলাম কী কিছু করেনি!' সেই ভাবনার মাধ্যমে দুই পক্ষ সৃষ্টি হতে পারে আপনার মন্তব্যে আর সেটাই হল উপরে পড়ে যা বুঝলাম। সবার মেন্টালিটিতো আর এক না। সেই প্রেক্ষিতে বলেছিলাম বাঙালিদের ধর্ম দিয়ে আলাদা করবেন না। এখানে ইসলাম আসল না কেন? ইসলাম কী কিছু করেনি এমন মন্তব্য আমি করিনি ভাই!
৩৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০১
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: মন্তব্যে আপনার হৃদয়ে আঘাত হেনে থাকলে আমি দুঃখিত। আঘাত করাটা উদ্দেশ্য ছিল না। শুভ কামনা। ভাল থাকবেন।
৩৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:০২
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
গুরু,
খুব সুন্দর একটা বিষয় নিয়ে লিখেছেন৷বাংলাদেশে আধুনিক শিক্ষা বিস্তারে হিন্দু জমিদারদের অবদান অস্বীকার করার উপায় নেই৷মুসলিম ধনীরা মদরাসা ও মক্তব তৈরি করেছেন; আর হিন্দু জমিদাররা স্কুল কলেজে প্রতিষ্ঠা করেন ৷
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:০০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: গুরু, এই বিষয়ে আপনার প্রতি আমার অভিযোগ শত শত তা এক সময়ে হাজারে গিয়ে পৌছাবে !!! যার যেই কাজ তাকে সেই কাজেই মানায়, আপনি যে একজন শিক্ষক মানুষ ব্লগে কেউ জানে না, আমিও জানি না, কিন্তু কেনো জানি আপনার লেখা পড়ে মনে হলো আপনি “গুরু” আপনি শিক্ষকতা করেছেন, করেন বা এই কাজে সময় ব্যায় করেন, সেমিনার করেন, কমিটি, জেনারেল বডি নিয়ে আপনার কাজ আছে, কাজ করেন - সেই ধারণা থেকে আপনার “গুরু উপাধি” পদাতিক চৌধুরী ভাই ও আপনাকে গুরু ডাাকেন ? এখন গুরু আপনি বলেন শুধু ফিচার লিখবেন - লাইক, কমেন্ট তাতে কি আসে যায় । আপনি ইতিহাস লিখেন যা বিকৃত হয়েছে তা কিছু শুধরোতে পারেন আপনি, আপনি আপনার পাশে সবাইকে পাবেন - সমস্যা থাকবে না তা না, কিন্তু সমস্যার জন্য তো দেশের ইতিহাস বিকৃত হতে দেয়া যায় না । আপনার দেশে মুরারি চাঁদ কলেজ শত শত একর জায়গার উপর কলেজ ক্যাম্পাস, পরর্তিতে চা বাগান ও সরকার কলেজ থেকে জায়গা অনুদান বা এ্যাকোয়ার করে নিয়েছে - আপনি এম সি কলেজ নিয়ে যা লিখতে পারবেন ব্লগে কি আর কেউ আছেন তা লেখার ? গুরু দেশে হিন্দু পরিবার সমাজে নানা ভাবে অবজ্ঞা হয় তাদের অবদান দেশে অনেক তা আমরা ভুলে গেলে এই সমাজ আমাদের ভুল মনে করবে - আমরা তো অশিক্ষিত ভুত না ।
মুরারি চাঁদ রায় আর গিরিষ চন্দ্র রায়ের কোন কাজে মনে হতে পারে তারা অত্যাচারী রাজা ছিলেন ? আমার তো তা মনে হয় না, আমার মনে হয় তারা প্রজা নিবেদিত প্রাণ রাজা ছিলেন ।
৩৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:২৪
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ। চেষ্টা থাকবে। আপনিও ইতিহাস নিয়ে আরো স্টাডি করুন। নয়তো বলবেন তিল, পাব্লিক শুনবে তাল। পাকাবে গুলমাল।
৩৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৪০
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
গুরু...........
আপনার সাথে পরিচয় হওয়ার পর থেকে, আপনার লেখা ও কমেন্ট পড়ে আপনার সম্বন্ধে খুব উচু মানের ধারণা হয়েছে৷এটা নিশ্চয়ই আপনি জানেন ৷এজন্য কিছুদিন আগেও একটা পোস্টে মন্তব্য করতে গিয়ে বলেছি, 'গুরু আপনি অযথা উলটাপালটা পোস্ট না লিখে ভাল কিছু লিখেন, আর ভাল কিছু লেখার যোগ্যতা আপনার আছে ৷"আপনার প্রতি আমার রেসপেক্ট অনেক উপরে ৷
আসলে আমার পেশা বা পড়াশুনা নিয়ে ব্লগে কিছু বলি না; কেউ যদি এটাকে আমার নিজেকে নিয়ে প্রচারণা বা নিজের ঢোল পেটানো ভাবেন তাহলো মহা লজ্জায় পড়ে যাব ৷আমি খুব সাধারন একজন মানুষ, আড়ালে থাকতেই পছন্দ করি৷এজন্য কোন অনুষ্ঠানে অতিথি হওয়ার আমন্ত্রণ পেলে সবিনয়ে ফিরিয়ে দেই৷মঞ্চের সামনের চেয়ারে বসা আর মাইকে মানুষকে জ্ঞান বিতরণ করাকে আমি খুব অপছন্দ করি৷এজন্য আমি কোন বিষয়ে আমার বয়সে ছোট কাউকেও কখনো উপদেশ দেই না৷তবে কেউ চাইলে নিজের মতামতটি জানিয়ে দেই৷আমি এমনই ৷
আপনার এই পোস্টে অনেক বড় একটা কমেন্ট করার ইচ্ছে ছিল; পরে সাত পাঁচ ভেবে সংক্ষেপে নিজের মতটি জানিয়ে দিয়েছি৷আমার বাড়ি যে উপজেলায় অবস্থিত তার তিন দিকেই ভারত৷মেঘালয় এবং আসামের সীমান্ত আমাদের বাড়ির পাশেই৷১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের আগে ও পরে আমাদের এলাকার সবচেয়ে শিক্ষিত আর দানশীল মানুষগুলো ভারতে চলে যায়৷তার মধ্যে অন্যতম হলো, "জমিদার গুরুসদয় বাবুর পরিবার৷" আমি কিছুদিন আগে এই পরিবারের একজন সদস্য "ডক্টর ত্রিগুণা সেন - মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক " উনাকে নিয়ে বগলে লিখেছি৷আপনি পড়লে বুঝতে পারবেন তিনি শিক্ষা আর মানুষের অধিকারের জন্য কত সংগ্রাম করেছেন৷কিন্তু "৪৭শে দেশভাগ এদেশকে মেধাশূন্য করে দিয়েছে৷এটা চরম সত্য কথা৷আমাদের এলাকা এখন তাবিজ, পানি পড়া, মাযহাবি-লামাযহাবি আর ভন্ড পীরের দখলে৷এরা স্কুল কলেজকে নাফরমানি আর ইহুদী খৃষ্টানদের শিক্ষা বলে প্রচার করে৷নিজেদের প্রভাব প্রতিপত্তি বাড়াতে অসংখ্য ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এরা বানাইছে৷এরা হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক এখন৷এরা নিজের আখের গোছাতে পাবলিককে মূর্খ হওয়ার তালিম দেয়৷এরা একটাও স্কুল প্রতিষ্ঠা করে নাই ৷
গুরু, এগুলো চরম সত্য বচন৷দেশকে মেধাহীন করার পেছেন সরকারের ভুল শিক্ষানীতির পাশাপাশি ভন্ড পীর, আর মোল্লারা কম দায়ী নয়৷এ বিষয়ে হয়তো ভবিষ্যতে লেখবো৷তবে এখন নয় ৷
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: গুরু বাংলাদেশে অমুসলিমদের অবদান ও এই অবদানের প্রতি কৃতজ্ঞতা খুবই দুঃখজনক ।
৪০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:৪১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনি লিখলে আমি মহাখুশী। আমার কলমের ( কিবোর্ডের কিছু সীমাবদ্ধতা আছে)।
আপনার বিদ্রোহী লেখা পড়তে চাই।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন ভাই, সবই জানা শুধু লেখা পোষ্ট দেওয়া অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন ।
৪১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:০৫
স্বপ্নীল ফিরোজ বলেছেন: প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: খারাপদের সবকিছুই খারাপ হয়না। হাজার হাজার খারাপের মাঝে দু-চারটা ভাল কাজ থাকবে এটা স্বাভাবিক। কৃতজ্ঞ হওয়ার কারণ নেই। আমাদের এলাকার এক ব্যক্তি এলজিআরডি সচিব । উনি ১৫ ঘর হিন্দুর জন্য মন্দির নির্মাণ করে দিয়েছেন দেড় কোটি টাকা বাজেট দিয়ে। অথচ পাশাপাশি ৩ টা পাড়াতে মুসলিমদের সংখ্যা প্রায় ৫০০০ ঘর । মসজিদ সংখ্যা ৩ টি । মসজিদগুলোকেও অনুদান দিয়েছেন ১ লক্ষ টাকা করে। আমাদের কৃতজ্ঞ হওয়া উচিত যে একজন হিন্দু সচিব ৩ লক্ষ টাকা মুসলিমদের মসজিদে দিয়েছেন। তাই না?
উনি আসলে টাকাটা দিয়েছেন যাতে বেকুব মুসলিমরা কোন প্রতিবাদ না করে।
এখন বলুন তো টাকাগুলো কি ওর বাপের???
সরকারী টাকা দিয়ে দান খয়রাতের পুণ্য কিনতে চায় মনে হয়।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: হিন্দু সচিব উভয় সংকটে আছেন ।
৪২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৪
পদ্মপুকুর বলেছেন: তথ্য হিসেবে আপনার পরিসংখ্যান ঠিকই আছে। তবে পরিসংখ্যান সবসময় সঠিক ইতিহাস, সঠিক গল্প বলে না। ইংরেজিতে একটা ফ্রেইজ আছে- "There are three kinds of lies: lies, damned lies, and statistics." ।
যেমন ধরুন, পরিসংখ্যানে লেখা থাকবে এশিয়া কাপ ২০১৮ এর প্রথম ম্যাচে শ্রীলংকার বিপক্ষে বাংলাদেশ ১৩৭ রানে জিতেছিলো। কিন্তু এই ম্যাচেই তামিমের ভাঙা হাত নিয়ে খেলতে নেমে যাওয়ার যে দূর্দমনীয় সাহস, মুশফিকের কোমরে চোট নিয়ে এবং পেইনকিলার খেয়ে ম্যাচ বাচানোর যে বীরত্ব, সে বিষয়ে পরিসংখ্যানে কিছুই লেখা থাকবে না। আমরা সমসাময়িকরা হয়তো এটা জানবো, আমাদের আবেগকে নাড়া দেবে (প্রথম আলো যেমনটা লিখেছিলো- তামিমের এই ত্যাগ চোখে জল এনে দেয়)। কিন্তু আজ থেকে ১০০ বছর পর মানুষ শুধু পরিসংখ্যানটাই জানবে, তামিমের এই ত্যাগ তাদের চোখে জল এনে দেবে না।
১৭৫৭ তে পলাশীর প্রান্তরে ইংরেজের কাছে বাংলার স্বাধীনতা হারানোর সাথে সাথে ভারতবর্ষের মুসলিম সম্প্রদায় রাজার কাতার থেকে প্রজার কাতারে নেমে এসেছিলো। সব হারানোর সেই অন্তর্জালায় মুসলিমরা কখনোই ইংরেজদেরকে মেনে নিতে পারেনি, তাদেরকে কোনো ধরণের সহযোগিতা করা বা তাদের কাছ থেকে কোনো সহযোগিতা নেওয়ার বিষয়ে উদ্যোগী হতে পারেনি। এ কারণে ওই সময়কালে মুসলিমরা সবদিক দিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সাথে সাথে অর্থনৈতিক স্বাবলম্বীতাও হারিয়েছে, অন্যদিকে হিন্দু সম্প্রদায় ইংরেজদের কাছাকাছি গিয়েছে, তাদের আনুকূল্য লাভ করেছে, জমিদারি করেছে, অর্থনৈতিকভাবে সম্পদশালী হয়েছে।
এ সময় তারা স্বাভাবিকভাবেই এ অঞ্চলে উন্নয়নমূলক কাজ করেছে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তৈরী করেছে। এ কারণে পরিসংখ্যান হিসেবে আপনার তথ্য ঠিকই আছে। এরপর পাকিস্তান ও বাংলাদেশ পর্বে ক্রমেই মুসলিমরা আবার আর্থিক সক্ষমতা ও প্রতিপত্তি লাভ করতে শুরু করে, তখন তারাও বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজের পাশাপাশি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও তৈরী করেছে। এটাই স্বাভাবিক। আজ থেকে ২০০ বছর পর কালকিনি আবুল হোসেন কলেজ বা বিভিন্ন যায়গায় বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেসা মহাবিদ্যালয়ের নাম কেউ একজন লিখবে শিক্ষা বিস্তারে মুসলিমদের অবদান হিসেবে।
আরেকটা বিষয়, অনেক ক্ষেত্রে আর্থিক আনুকূল্য পাওয়া বা প্রতিষ্ঠান চালিয়ে নেওয়ার জন্যেও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে হিন্দু জমিদারদের নাম জুড়ে দেওয়া হয়েছিলো বলে যদ্দুর জানি।
ভালো থাকবেন। শুভ ব্লগিং
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ - তবে ব্লগে পরিস্কার অমুসলিম গুন ও কৃতজ্ঞতা করা যাবে না । তাতে সমস্যা আছে ।।
৪৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৯
টারজান০০০০৭ বলেছেন: আপনার পোস্ট অনেক পরে পড়িলাম ! পোস্টের বক্তব্যেতো কোন সমস্যা ছিল না ! মন্তব্যে আসিয়া গোলমাল লাগিয়া গিয়াছে ! কেহ হিন্দু জমিদারদের গরু মারিয়া জুতো দানের কথা বলিয়াছেন, আবার কেহ অযথাই ধার্মিকদের দোষ দিয়াছেন , আবার কেহ মুসলিমদের অমুসলিম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়ালেখার আগ্রহ লইয়া খোঁটা দিতে ছাড়েন নাই ! ধারণা করি , ইহারা ইসলাম সম্পর্কে নাবালেগ। আপনিও মন্তব্যের যথাযথ উত্তর দেন নাই। অযথাই আক্রমন করিয়াছেন।
যাহারা আপত্তি করিয়াছেন তাহাদেরও আপত্তি যথাযথ হয় নাই। গরু মারা আর জুতো দান দুইটি আলাদা কর্ম ইহা মনে রাখিতে হইবে। তাহাদের গরু মারাও যেমন সত্যি , আবার জুতো দানও সত্যি , ইহাকে অস্বীকার করা যাইবে না। গরু মারার যেমন নিন্দা করিতে হইবে, তেমনি জুতো দানের কৃতজ্ঞতাও স্বীকার করিতে হইবে। মুসলিমদের শিক্ষা ব্যাবস্থার ইয়ে মারার চেষ্টা ইংরেজদের ছিল , ইহা যেমন সত্যি তেমনি মুসলিমদের ইংরেজ বিরোধিতা, স্বাধীনতার চেষ্টায় হিন্দুদের বিরোধিতা , ইংরেজদের সহযোগিতাও সত্যি। একথাতো অস্বীকার করা যাইবে না যে , মুসলিমদের হাত হইতে ক্ষমতা , জমি , সম্পদ কাড়িয়া ইংরেজ তাহার সহযোগী, স্বাধীনতাবিরোধী হিন্দুদের দিয়াছে। ইহাতো গরু মারাই হইবে। তবে তাহারা যে শিক্ষানুরাগী ছিলেন ইহাও অস্বীকার করা যাইবে না সে যতই উহা জুতো দানের মতোই হউক না কেন !
ইংরেজদের প্রচলিত সাধারণ শিক্ষায় মুসলমান প্রথমে বিরোধিতাই করিয়াছে আর হিন্দুরা সহযোগিতা করিয়াছে। একারণে সাধারণ শিক্ষায় অমুসলিমরাই অগ্রগণ্য ছিল। যেহেতু বাংলায় অধিকাংশ জমিদারি হিন্দুদেরই ছিল , তাহারাই সাধারণ শিক্ষার গুরুত্ব আগে বুঝিয়াছে , ইংরেজদের শিক্ষা বিস্তারে তাহারা জমি দিয়া, শিক্ষকের বেতন দিয়া সহযোগিতা করিয়াছে। ইহাতে আমাদের ম্যাংগো পিপলের উপকার হইয়াছে নিশ্চিত। তাই কৃতজ্ঞতা প্রকাশে অসুবিধা দেখিনা। কিন্তু ইহার জন্য ধর্মীয় জনগোষ্ঠীর দিকে কামান দাগার কারণ কি ?
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: টারজান০০০০৭ ভাই, ধন্যবাদ - ব্লগে অমুসলিমদের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও তাদের গুণাগুণ প্রকাশ করা যাবে না - সমস্যা হতে আছে, ব্লগে তার জ্বলন্ত প্রমাণ ।
৪৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫১
সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: এই লেখাটি নিয়ে সব কমেন্টগুলো দেখলাম , এখানে লেখক বোঝাতে চেয়েছেন শিক্ষাবিস্তারে অন্যধর্মের লোকদের অবদান , এখানে তো কোনো তুলনা মূলক কোনো পরিসংখ্যান উপস্থাপন করা হয়নি , যদি এমন হতো যে অমুসলিমরা করেছে কিন্তু মুসলিমরা করেনি , আবার মুসলিমরা করেছে কিন্তু অমুসলিমরা করেনি তাহলে হয়তো বিতর্কের সৃষ্টি হতো , ব্যাপারটি খুবই নরমাল , বাংলাদেশের শিক্ষাবিস্তারে মুসলিমদের অনেক অবদান আছে , সেটা যদি বিস্তারিত বলতে যাই তাহলে তার জন্য আলাদা একটা পোস্ট লাগবে , কিন্তু এই লেখাটি একটি বর্ণনামূলক লিখা জাস্ট বাংলাদেশের অন্য ধর্ম কতৃক নির্মিত কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বর্ণনা , এরকম অবদান যেমন , মুঘলদের অবদান , বাংলার নবাবদের অবদান , সুলতানি শাসনামলের অবদান , তেমনি এটিও একটি অবদান বর্ণনা করে একটি লিখা , এসব বর্ণনা তো আমরা মাধ্যমিক আর উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণীতে পরীক্ষার খাতায় লিখেছি ,
যেমন শিক্ষাবিস্তারে রাজা রামমোহন রায় অবদান রেখেছেন আবার নবাব আব্দুল লতিফ ও স্যার সৈয়দ আমির আলি অবদান রেখেছেন , এটি জাস্ট একটি বিবৃতিমূলক লিখা
এখানে , হিন্দু মুসলিম বিতর্ক আসলো কোথায় ?????
আমরা বাঙালিরা এই বিতর্ক আর কতকাল করবো ????????
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ব্লগে কোনো অমুসলিমদের অবদান ও তাদের গুণ প্রকাশ করা যাবে না ।
৪৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৬
প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: আমার কমেন্টের এক অংশও কেউ বোঝেন নি।
প্রথমে একটা উদাহরণ দিই। নবাব সিরাজউদ্দৌলা, মীরমদন, মোহনলাল বাংলার স্বাধীনতা অক্ষুণ্য রাখার জন্য জীবন উৎসর্গ করেছেন। বিপরীতে মীরজাফর, রায়বল্লভ, জগৎশেট, ঘসেটি বেগম এরা ক্ষমতা আর অর্থের মিথ্যা লোভে বাংলার স্বাধীনতা উপঢৌকন দিয়েছেন ব্রিটিশদের কাছে।
লক্ষ টাকার প্রশ্ন: এদের কোনগ্রুপ হিন্দু আর কোন গ্রুপ মুসলিম? এক কথায় উত্তর দিন। না পারলে নিচের বক্তব্যের সাথে একমত হন।
হিন্দু মুসলিম বিভেদটা আসলে ব্রিটিশরা জিইয়ে দিয়েছে। তাদের আগে মুসলিম শাষকের অধীনে হিন্দু সেনাপতি ছিল। হিন্দু শাষকের অধীনে মুসলিম বাহিনী ছিল। এরকম ইতিহাস প্রচুর।
পুরো ভারতবর্ষজুড়ে অসংখ্য হিন্দু ধর্মালম্বী রাজা জমিদার ছিল। তাদের সবাই কি শিক্ষাবিমুখ ছিলেন? তা কিন্তু নয়। তাদের মধ্যে অনেকেই ছিলেন নিখাদ প্রজা দরদী। ধর্মের বাচ-বিচার করেন নি। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিষ্ঠাতা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সেই সকল প্রজাদরদীরাই।
আবার ইসলাম ধর্মপ্রাণ অনেক শাষক অকাতরে ন্যায়ের জন্য কাজ করেছেন। কারণ ন্যায়ের প্রশ্নে ইসলাম কোন ধর্মের দোহাই মানে নি। সেখানে ধর্মীয় পরিচয় প্রাধান্য পায়নি। ইতিহাস তার জ্বলন্ত স্বাক্ষী। চ্যালেঞ্জ করতে চান কেউ?
[কোন ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গের কোন কর্মের কৃতিত্ব বা দায় তার স্বগোত্রীয় পেতে পারেনা। যেমন মুসলিম সম্প্রদায়ে জন্ম নেয়া কিছু মানুষের কর্ম দায় আমেরিকা পুরো ইসলামের প্রতি নিক্ষেপ করে। যা শ্রেফ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রসুত।]
[সত্য ও ন্যায়ের অনুসারীরা কখনই কোন গোত্র , দল, বা দেশের একক সম্পদ নহে। তারা মানবতার কান্ডারী]
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: এই বার আপনার সাথে ১০০ তে ১০০ সমর্থন ও এক লক্ষ সশস্ত্র পদাতিক সৈনিকরে স্যালুট ।
৪৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:২৬
অনল চৌধুরী বলেছেন: হিন্দু জমিদাররা অাসলেই শিক্ষার প্রসারের উদ্দেশ্যে ইংরেজ আমলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপন করেছিলো না এদেশে দখলদারিত্ব বজায় রাখার জন্য কেরানী তৈরীর শিক্ষাব্যবস্থার প্রবর্তক ইংরেজ মেকলের শারীরিক গঠনে ভারতীয় কিন্ত মানসিকতায় ইংরেজদের দালাল তৈরীর উদ্দেশ্যে করেছিলো,সেটা নিয়ে গবেষণা হতে পারে।কারণ প্রায় সব হিন্দু জমিদারই ছিলো ইংরেজদের দালাল যেমন দালাল ছিলো মুসলিম নবাব,খান বাহাদুর খেতাবধারীরা।
হিন্দু জমিদাররা দুই বাংলার মুসলিম প্রজাদের উপর চরম সাম্প্রদায়িক অত্যাচার না করলে তারা কোনদিনও ধর্মের ভিত্তিতে পাকিস্তান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য অান্দোলন করতো না।
তিতুমীরের সময় জমিদার কৃষ্ণদেব রায় মুসলমানদের দাড়ি আর মসজিদের উপর কর বসিয়েছিলো।গরু জবাই নিষিদ্ধ করেছিলো অনেক জমিদার।এদের অত্যাচারী না বললে ভুল হবে।
অার ইংরেজ প্রবর্তিত শিক্ষাব্যবস্থাকেই আধুনিক বলাটা চরম ভুল।
সুলতানী বা মোগল অামলেও এই অঞ্চলের শিক্ষাব্যবস্থা ইংল্যান্ডের চেয়ে অনেক ভালো ছিলো।সেটা না হলে হাভাতের জাতি ইংরেজরা তাদের তথাকথিত উন্নত শিক্ষা ব্যবহার বরে নিজেদের দরিদ্র নির্মূল না করে ষড়যন্ত্র,গণহত্যার মাধ্যমে অন্যান্য স্বাধীন দেশ দখল করে লুটপাট করে নিজেদের ভাগ্য ফেরানোর নীতি বেছে নিয়েছিলো কেন?
চীনারা এই অসভ্যতা করেনি।
অারবরা করেছিলো শুধু ধর্ম প্রচারের জন্য।তাদের জ্ঞানবিজ্ঞান ও শিক্ষাব্যবস্থা সমকালীন ইংরেজ-ইউরোপীয়দের চেয়ে অনেক উন্নত ছিলো।তারা এদেশে আসার আগেই ভারতয়ীরা শুণ্যের অাবিষ্কার করেছিলো।
অার্যভট্ট,বরাহমিহিরের মতো বিজ্ঞানী মধ্যযুগের ইংল্যান্ডে কোথায়? অার মুসলিম বিজ্ঞানী তো অসংখ্য।
এই অঞ্চলে যখন নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ে চীন,তিব্বত, চীন, কোরিয়া ও মধ্য এশিয়ার পণ্ডিত ও ছাত্ররা অধ্যয়ন ও অধ্যাপনা করতে আসতেন,অতীশ দীপংকর যখন তিব্বত ও সুমাত্রায় শিক্ষকতা করেছেন তখন ইংল্যান্ডে অক্সফোর্ড বা ক্যামব্রীজের জন্মই হয়নি।
ইংরেজরা নৈতিক মূল্যবোধহীন এক অসভ্য শিক্ষাব্যবস্থার প্রচলন করেছে,যার একমাত্র উদ্দেশ্য যেকোন মূলে ব্যাক্তিস্বার্থ উদ্ধার,যার কুফল এই অঞ্চলের মানুষ এখনো ভোগ করছে অার এর পরিবর্তন না হওয়া পর্যন্ত করতে থাকব।একে
আধুনকি শিক্ষাব্যবস্থা বলার কোন সুযোগ নাই।
https://bn.wikipedia.org/wiki/নালন্দা
https://en.wikipedia.org/wiki/Atiśa
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ব্লগে অমুসলিমদের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও তাদের গুণাগুণ প্রকাশ করা যাবে না - সমস্যা হতে আছে, ব্লগে তার জ্বলন্ত প্রমাণ ।
৪৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৫৬
অনল চৌধুরী বলেছেন: ব্লগ তো নাস্তিক অার হিন্দুদেরই!!!
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: অনল চৌধুরী ভাই, নাস্তিক কোন ধর্মে সবচেয়ে বেশী আপনি জানেন, কোন ধর্মে সবচেয়ে বেশী চুলকানী তাও জানেন, কোন ধর্ম সামান্য বাতাসে তাদের ধর্ম চলে যায় তাও জানেন । বাদ দেন ধর্মকথা । “ন্যায় হচ্ছে ধর্ম আর অন্যায় হচ্ছে অধর্ম” সহজ হিসাব ।
৪৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:২৬
ল বলেছেন: গুরুজী আসলে কি বলবো আপনার পোস্ট পড়ার পর দেখলাম আমার এলাকার বেশির ভাগ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কিন্ত হিন্দু জমিদার দের অবদান অনস্বীকার্য।
ধন্যবাদ
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:০৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: গুরুজীর আগমন, শুভেচ্ছার স্বাগতম ।।
৪৯| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৫
ল বলেছেন: “ন্যায় হচ্ছে ধর্ম আর অন্যায় হচ্ছে অধর্ম”
---------------------গুরুজী ঠাকুর মাহমুদ-------------------------
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:১২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: dear respected brother “L”, I bowed down to the honor you gave me, I feeling great of myself, brother L, I am very simple person, in my life I suffer very hard life for survive to come to the day of present, thank you, I am honoring you and say you again thank you brother, and salute you as I am a soldier, wish you fresh healthy life forever.
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:৪৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আজকের শিক্ষাদীক্ষা, পড়ালেখা, সংস্কৃতি যা দেখছি এর মুল পত্তন ঘটেছে বৃটিশ আমলে; বৃটিশের আগে যা ছিলো, সেটা অনেকটা পরিস্কার নয়; বৃটিশ আমলে, হিন্দু জমিদারেরা বৃটিশের সংস্পর্শে এসে পড়ালেখার গুরুত্ব অনুধাবন করেন।