নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুমি কেমন করে গান করো হে গুনী, আমি অবাক হয়ে শুনি, কেবল শুনি ।।

ঠাকুরমাহমুদ

sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful

ঠাকুরমাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

অনুপ্রেরণা

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৮:১৪



বিচিত্র কারণে আত্মীয় পরিজনে অসুস্থ্ রোগীদের সাথে আমার জীবনের সাথে সুখ দুঃখের সম্পর্ক আছে, হাসপাতালে অসুস্থ্ আত্মীয় পরিজনের সাথে আমার ডিউটি থাকে, এমনও হয়েছে রোগীর সাথে আমি দিনরাত একাকার করে দিয়েছি।

আমরা হাসপাতালে ভর্তি হওয়া কোনো আত্মীয় পরিজনকে দেখতে গেলে আঙুর/মাল্টা/আপেল/আনাড়/হরলিক্স - ছোট্ট একটি প্যাকেটে নিয়ে হাজির হই - খুব লজ্জিত ভাব করে রোগীর বিছানার পাশের টেবিলের উপর রাখি, সেই প্যাকেট দেখে রোগীর বা আশেপাশের অন্য রোগীদের মধ্যেও কোনো প্রতিক্রিয়া কখনো কাজ করে কিনা জানিনা, কারণ সব দর্শনার্থী একই ধরনের খাবার পথ্য নিয়ে হাসপাতালে আসেন - এই খাবারে কোনো বৈচিত্র নেই, কখনো বৈচিত্র ছিলোও না। দর্শনার্থীদের আনা খাবার রোগীর আশেপাশের বেডের রোগীদের মাঝেও বিতরণ হয়। জীবনের একটি প্রান্তে হাসপাতালে এসে রোগীর বেডের পাশাপাশি অন্যান্য রোগীদের সাথে এক ধরনের সহমর্মিতা ও বন্ধুত্বও তৈরি হওয়া দেখা গেছে একধরনের সহজাত প্রবৃত্তি । অনেক সময় পাশাপাশি মুমূর্ষু রোগীদের বন্ধুত্বে তাদের সন্তান ছেলে-মেয়ের বিয়ে পর্যন্ত পাকা হয়েছে হাসপাতালে।

মাঝে মাঝে আমার খুব ইচ্ছে করে বিশাল এক কাঁঠাল নিয়ে হাসপাতালে হাজির হই - রোগী দেখার সাথে সাথে যেনো লাফ দিয়ে বিছানায় উঠে বসে চিৎকার দেন - সোবাহানআল্লাহ! এটা কি নিয়ে এসেছেন?

হাসপাতালের কোনো একজন বিশেষ ডাক্তার হয়তো তাঁর সেদিনের ডায়েরীতে ঘটনাটি এভাবে লিখবেন: -

Rx
২১০ নাম্বার বেডের হাইপারটেনশন রোগীর আত্মীয় আজ মন খানেক ওজনের বিশালাকার এক কাঁঠাল নিয়ে এসেছেন, এতে করে হাসপাতালের ডিউটি অবস্থার চুরান্ত অবনতি হয়, সকল নার্স ও বয় ২১০ নাম্বার বেডের কাছে জড়ো হয়, সন্ধ্যায় সেই দৈত্যাকার কাঁঠাল ভাঙ্গতে তিনজন সিনিয়র নার্স লড়াই করেন, হাসপাতালের সকল রোগী ও আমরা ডাক্তার সহ সকল ষ্টাফ মজাদার কাঁঠালটি খেয়ে আটার রুটির অভাব অনুভব করি (হলের রুটির কথা খুব মনে পড়ছে) সিনিয়র তিনজন নার্স কাঁঠাল ভেঙ্গে - হাত কাঁঠালের আঠাতে সয়লাব করে ছুটি নিয়েছেন।


স্বাক্ষর
তারিখ


উপসংহার:- হাসপাতালের ডিউটি জীবনে আমি বিচিত্র সব কাজ করেছি - এখনো করি, আমার ভালো লাগে যখন রোগী হাসেন, আমার ভালো লাগে যখন রোগী বিছানায় উঠে বসে গল্প করেন। আমার ভালো লাগে যখন রোগী সুস্থ্ হয়ে উঠেন - নতুন করে কোনো কাজে পুরো নতুন উদ্যমে ঝাপিয়ে পরেন।

উৎসর্গ: - ব্লগার ডঃ এম এ আলী ভাই, তিনি পোষ্টে যেমন মন্তব্য করেন তা এক একটি আস্ত পোষ্টের দাবিদার, তাঁর মন্তব্য পড়ে নতুন করে লিখতে ইচ্ছে করে, নতুন করে বাঁচতে ইচ্ছে করে, নতুন করে জীবনকে দেখতে ইচ্ছে করে। মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে দোয়া “এই প্রাণোচ্ছল মানুষটিকে আজীবন হাসিখুশি রাখুন, শান্তিতে রাখুন”।

ছবি: - গুগল সার্চ ইঞ্জিন

কৃতজ্ঞতাঃ - সামহোয়্যারইন ব্লগ কর্তৃপক্ষকে এক দিগন্ত ভালোবাসা ও ধন্যবাদ লেখাটি নির্বাচিত পোষ্টে স্থান দেওয়ার জন্য।



মন্তব্য ৪৩ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৪৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৮:২২

ইসিয়াক বলেছেন: অসাধারণ। এরকম অভিজ্ঞতা আমার ও আছে। হাসপাতালের রাত্রিগুলো অন্যরকম হয়।
শুভসকাল

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৮:৪২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: মানুষ কতোটা অসহায় তা হাসপাতালে না গেলে বোঝা যায় না।
শুভ সকাল।

২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৮:৪৮

ইসিয়াক বলেছেন: কাঁঠাল আমাদের জাতীয় ফল । কিন্তু আমি কাঁঠাল খাই না ভালো লাগে না । আমার প্রিয় আম ।পাকা আম।
আপনার কোন ফল প্রিয় ?

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:৪১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ফলের রাজা আম, আর কাঁঠাল আমাদের জাতীয় ফল। আমার প্রিয় ফল “কতবেল”। আমি সঠিক জানিনা কতবেল ফল গোত্রের অন্তর্ভূক্ত কিনা।

৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৮:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ড: আলী সাহেব সবকিছু জেনে শুনে সঠিকভাবে কমেন্ট করেন।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:৪২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমরা ভাগ্যবান, আমরা ডঃ এম আলী সাহেব ও চাঁদগাজী সাহেবের মতো ব্লগার পেয়েছি।

৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১০:০২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: উফ্ দারুন লিখেছেন মাহমুদ ভাই। আর যাকে উৎসর্গ করেছেন তিনি আমারও প্রিয় মানুষ এই ব্লগে সবার প্রিয় ব্যক্তিত্ব
আল্লাহ তাকে নেক হায়াত দান করুন।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: দোয়া করি ডঃ এম আলী ভাই, চাঁদগাজী ভাই সহ সকল সিনিয়র ব্লগারদের আল্লাহপাক নেক হায়াত দান করুন।

৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১০:১৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: অনুপ্রেরণা দায়ক পোস্ট। দারুন উৎসর্গ। দুয়ে মিলে অনবদ্য পোস্ট।


সুন্দর ।+

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সেলিম আনোয়ার ভাই, আপনিও একজন শক্ত মাপের কবি যার লেখা ব্লগে না পেলে আমরা ভাবনায় থাকি। আপনার কাছে অনেক চাওয়ার আছে। ডঃ এম আলী ভাইয়ের জন্য আমরা সবাই দোয়া করি “তিনি ভালো থাকুন-সুস্থ্ থাকুন-ব্যাস্ত থাকুন”

৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১০:২৫

মুক্তা নীল বলেছেন:
হূদ্যতাপূর্ণ বহিঃপ্রকাশে আন্তরিকতার সাথে অনুপ্রেরণায়
দারুণ ভালো লাগলো আপনার এই লেখা +++
যাকে উৎসর্গ করেছেন উনার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:৫০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আপনার মন্তব্য অবস্যই ডঃ এম আলী ভাই দেখবেন, তাঁর প্রতি আপনার বিনম্র শ্রদ্ধায় তিনি গর্বিত হবেন।

৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১০:৩৮

ডার্ক ম্যান বলেছেন: আপনি কি ডাক্তার? ?

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৩৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ডার্ক ম্যান ভাই, আমি ডাক্তার নই। কোনো এক সময় বাংলাদেশ সরকারের চাকর ছিলাম, এখন ব্যাবসা করি।

৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১০:৫৬

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: অসুস্থ রোগী সুস্থ হলে আসলেই ভালো লাগে।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: একজন অসুস্থ্ মানুষ যখন সুস্থ্ হয়ে হাসেন তখন সেই হাসি দেখে সকল ক্লান্তি দুর হয়ে যায়।

৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ২:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: হাসপাতাল আমার ভালো লাগে না।
আমার আব্বা হাসপাতালে ভরতি। অথচ আমি তাকে দেখতে যাই নি।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:০২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: রাজীব নুর ভাই, আপনি অবস্যই হাসপাতালে যাবেন, আপনার আব্বা আপনাকে হয়তো খোঁজেন, কারো কাছে হয়তো তিনি বলতে পারছেন না আপনার কথা। আপনি আপনার আব্বাকে সময় দিন। আপনার আব্বা বর্তমানে কেমন আছেন তা বিস্তারিত জানাবেন প্লিজ।

১০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আজকাল বাংলাদেশের কাঁঠাল না খাওয়াটাই ভদ্রতার ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমি অনেককেই বলতে শুনেছি , না আমি কাঁঠাল খাই না। তারা মনে করছেন, যারা কাঠাল খায় তারা গেঁয়ো ভূত । শহরের ভদ্রলোকেরা কাঁঠাল খাবে না এটাই যেন ভদ্রতা।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৪৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: কাঁঠাল এমন একটি ফল যা একটি দিয়ে পুরো পরিবারের একবেলা খাবার চলে। সেই হিসেবে আমাদের দেশে কাাঁঠাল শুধু জাতীয় ফল নয় একটি সম্মানী ফল হিসেবেও নাম থাকা জরুরী মনে করি। মাত্র একটি ফল দিয়ে আস্ত একটি পরিবারের সকলের খাবার যোগান দেওয়া নট এ জোক মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন ভাই।

১১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৪২

বলেছেন: লেখক বলেছেন: ডার্ক ম্যান ভাই, আমি ডাক্তার নই----সাধারণের মাঝে আপনি অসাধারণ

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৫৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ল ভাই, গর্বের সাথে বলছি পৃথিবীতে প্রতিটি মানুষ মাষ্টারপিস। এর কোনো কপি নেই। এই নিয়ে আমি রিম রিম কাগজে লিখতে পারবো। আপনিও একজন ইউনিক আমিও একজন ইউনিক। ছোটবেলায় স্কুলের সামনে “হেই আইস-সিম” বলে চিৎকার দেওয়া নাম না জানা বিহারী আইসক্রিম বিক্রেতা লোকটিও ইউনিক ছিলো - তাকে দেখে মনে হতো তার মতো সুখী মানুষ পৃথিবীতে আর
কেউ নেই, আমার খুব ইচ্ছে করতো আমিও “হেই আইস-সিম” বলে চিৎকার দিয়ে ১০ পয়শা ২৫ পয়শা দামের আইসক্রিম বিক্রি করবো।

১২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৫৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: @ মুক্তা নীলে' র মন্তব্যের কথায় অবশ্যই গর্ব অনুভব করছি , সে জন্য তাঁর প্রতিও রইল বিনম্র শ্রদ্ধা । তবে এ পোষ্ট দেখার আগেই তাঁর পোষ্টে যে মন্তব্য রেখে এসেছি তা দেখার পরে তিনি তাঁর শ্রদ্ধার ভাবটি ধরে রাখবেন কিনা জানি না :) । আপনার পোষ্টের উপরে মন্তব্য নিয়ে আসছি এখনই ।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ২:১৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ডঃ এম এ আলী ভাই, আমার পক্ষ থেকেও আপনার প্রতি রইলে অনেক অনেক শুভকামনা।

১৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৫৩

ডার্ক ম্যান বলেছেন: আপনার আদি বাড়ি কি চট্টগ্রাম? ??

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৫৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমার আদি বাড়ি বৃহত্তর কুমিল্লা জেলায়, চট্টগ্রামে পড়ালেখা করেছি। আপনি কি চট্টগ্রামের?

১৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৫৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
পোষ্টটি পাঠে মনে হল এটা খুবই গুরুত্বপুর্ণ একটি জাতীয় বিষয়ের অবস্থা তুলে ধরেছে ।
হাসপাতালে ডিউটিরত যে কোন শ্রেণী পেশার বিশেষ করে চিকিৎসায় জড়িত বিশেষজ্ঞগন অনেক অব্যবস্থা ও রোগীদের আনন্দ বেদনা ও ক্রন্দনধ্বনি শুনতে পান । তারা দেখতে পান হসপিটালে কিভাবে সুশ্রসা ও মৃত্যুর গন্ধ ছড়ায় । হাসপাতালের বেডে শুয়ে থাকা রোগীদের হাসি কান্না , দু:খ কিংবা স্বপ্ন তাদের মনে জমা হতে থাকে যা এ পোষ্টের উপসংহারে সুন্দর করে তোলা ধরা হয়েছে ।

তবে ভিজিটরগন আবেগ ভালবাসায় সিক্ত হয়ে খাদ্যের গুণাগুণ ও রোগীদের স্বাস্থ সুরক্ষার কথা বিবেচনায় না নিয়ে বিবিধ ধরনের খাবার যথা আঙুর/মাল্টা/আপেল/আনার/হরলিক্স-ছোট একটি প্যাকেট নিয়ে হাজির হয় এ কথাগুলি বলার পাশাপাশি এ পোষ্টেই সুন্দর করে বলা হয়েছে – এই খাবারে কোন বৈচিত্র নেই ,কখনো বৈচিত্র ছিলোওনা

তাই দেখা যায় আত্মকথনের ছলে যেন মরিয়া হয়ে তিনি মনে মনে ভাবেন বড় একটি কাঠাল নিয়ে রোগী দেখতে যাওয়ার কথা । আর কাঠাল ভোজের কান্ডকারখানা দেথে কর্তব্যরত বিশেষজ্ঞ ডাক্তারও দিয়েছেন প্রেসক্রিপশন যা পোষ্টে
Rx এর নীচের অংশে সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে ।

কিন্তু এর পরের অংশ্য তিনি তো তিনি রোগীর প্রেসক্নিপসনে লিখতে পারেন না । তবে ধারনা করি ঐ সচেতন বিষেষজ্ঞ ডাক্তার তার নীজ কক্ষে গিয়ে হাসপাতলের নোটিশ বোর্ডের জন্য লিখেছেন নিন্মের মত কিছু কথা :

রোগীদের জন্য খাবার ফলমুল নিয়ে আসার বিষয়ে দর্শনার্থীদের জন্য নির্দেশিকা

১)খাবারের সুরক্ষা , সংমিশ্রণ, লেবেলিং, পরিচালন, নিয়ন্ত্রণ এবং স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কিত আইন মেনে চলার জন্য এই হাসপাতালের একটি আইনী বাধ্যবাধকতা রয়েছে। ( এখানে উল্লেখ্য যে বাংলাদেশী রোগী সুরক্ষা আইন-২০১৪ নামে একটি আইন আছে যদিউ তাতে রোগীদের জন্য খাদ্য পরিবেশন ও ভিজিটরদের জন্য খাদ্য বহনজনীত কোন ধারা বা বিধানের অস্তিত্ব পরিলক্ষিত হয়নি (সুত্র : file:///C:/Users/micronet computers/Downloads/hospital2-G-14-784(act).pdf )

২) এই হাসপাতাল প্রতিদিন রোগীদেরকে যে খাবার পরিবেশন করে সেগুলি যত্ন সহকারে প্রস্তুত এবং নির্বাচিত মেনুগুলির মধ্য হতে রোগীদেরকে তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী স্বাস্থ্যকর সুষম খাদ্য গরম কিংবা ঠান্ডা পানীয় সহ পরিবেশন করে ।

৩) তাই হাসপাতালে আনা যে কোনও খাবারই উপযুক্ত এবং যাতে কোনও অবৈধ বা অননুমোদিত আইটেম অন্তর্ভুক্ত না হয় তা নিশ্চিত করার জন্য আমাদের একটি বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এটি আমাদের সংক্রমণের ঝুঁকি, খাদ্যজনিত বিষ এবং খাদ্যজনিত অসুস্থতা এবং নির্ধারিত ওষুধের সাথে অযাচিত যোগাযোগের ঝুঁকি প্রতিরোধ বা হ্রাস করতে সহায়তা করে।

৪) এমতাবস্থায় কোন দর্শনার্থী যদি রোগীর জন্য কোন খাবার আনতে চান তবে তা ডায়েটিশিয়ানদের সাথে যথাযথ পরামর্শকরে স্বাস্থ্যকর এবং নিরাপদ খাদ্য বাছাই করেই আনার জন্য পরামর্শ দেয়া হল ।

৫) যে কোনও খাবার আনার সময় তা রোগীর খাদ্যতালিকাভুক্ত প্রয়োজনের সাথে উপযুক্ত হবে কিনা তা বিবেচনায় নিতে হবে। তাই দয়া করে কেবলমাত্র স্বাস্থ্যকর ও ভারসাম্যযুক্ত খাদ্য হিসাবে ভূমিকা রাখে এমন খাবার আনার মাধ্যমে রোগীদের সহায়তা করতে আমাদের সহায়তা করুন। খাবারের উপযুক্ততার বিষয়ে কোনও পরামর্শ নার্স ইন চার্জ বা হাসপাতালের ডায়েটিশিয়ান থেকে নেওয়া যেতে পারে।

৬) ওয়ার্ডে পৌঁছে রোগীর জন্য আনা সমস্ত খাবারের ঘোষণা দিতে হবে। একজন প্রশিক্ষিত নার্স রোগীর জন্য খাবার উপযুক্ত কিনা তা পরীক্ষা করে দেখবে এবং খাবার পাত্রসহ তার লেবেলও পরীক্ষা করে দেখতে হবে।

৭) সমস্ত খাবারের প্যাকেটেই ব্যবহারের তারিখ অবশ্যই উল্লেখ থাকতে হবে এবং তারিখ অতিক্রান্ত খাবার কোন মতেই এলাউ করা যাবেনা । আর খাবারের প্যাকেটও অবশ্যই অক্ষত থাকতে হবে ।

৮) খাবারের প্যাকেটের গায়ে এর প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের সিল লাগানো থাকতে হবে ও তাপ-টেম্পারপ্রুফ লিড দ্বারা আবৃত খাবারের প্যাকেটই কেবল এলাউ করা হবে ।

৯) ঘরে তৈরী খাবারের উপর কেবলমাত্র স্টিকার দ্বারা আবৃত থাকলেই চলবেনা , প্যাকেটভুক্ত খাবারের প্রস্তুতের তারিখ ও তা যথাযথভাবে প্যাকেট ভুক্ত না হলে তা এই হসপিটালে এলাউড নয় এবং এমন খাদ্যের প্যকেট নিয়ে আসাকে অনুমতিও দেওয়া হবে না।

১০) হাসপাতালে আনা খাবার সম্পর্কিত ঝুঁকি কমাতে হসপিটালের নোটিশ বোর্ডে থাকা নিন্মের বর্ণনা অনুযায়ী যে সমস্ত খাবার যে ভাবে আনা যাবে এবং যে সমস্ত খাবার যে ভাবে আনা যাবে না সে সমস্ত বিষয়গুলি ( যদি তা আদৌ থাকে ) যথাযথভাবে পালন করতে হবে । লেখার কলেবর বড় হয়ে যাবে বলে ডু এন্ড ডু নটের বিষয়গলি বিস্তারিতভাবে এখানে বলা হলোনা । এটা হসপিটাল কতৃপক্ষের কাজ ।

লেখাটির উপসংহারে বলা কথায় রোগীদের প্রতি গভীর মমত্ববোধের পরিচয় তুলে ধরার জন্য শ্রদ্ধাবোধ রইল ।

সবশেষে উৎগর্গ পর্বে নামটি দেখে গর্ব অনুভব করছি, যদিউ এ ব্লগের গুণী একজন ব্লগারের পোষ্ট আমার নামে উৎসর্গিত হওয়ার কোন যোগ্যতা নেই বলেই মনে করি । তার পরেও পোষ্টটি উৎসর্গ করার জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন । তবে কোন পোষ্ট পাঠে যতদুর পারি নীজের কথাগুলো বলার জন্য অনুপ্রানীততো হলামই । কোন পোষ্ট পাঠে নীজের মনের অজান্তেই মন্তব্যের কথাগুলি লম্বা হয়ে যায় , একারণে সময় অভাবে অনেক প্রিয় ব্লগারদের লেখা পাঠের জন্য সময় করে উঠতে পারিনা , অনেক মুল্যবান পোষ্ট মিস হয়ে যায় , পরে সে গুলি না দেখতে পারার জন্য দু:খ বোধ হয় । এ ব্লগে আমার করা প্রায় ১১হাজার মন্তব্যের মধ্যে প্রায় অর্ধেকই এত দীর্ঘ কলেবরেরবিশিষ্ট যে তা অনায়াসেই একটি পৃথক পোষ্ট হয়ে যেতে পারতো । তবে কারো কোন লেখা থেকে জন্ম নেয়া মন্তব্য সেখান হতে তুলে নিয়ে পৃথক পোষ্ট দেয়া আমার কাছে ভাল লাগেনা , লেখাটিকে সংস্লিষ্ট পোষ্টের মন্তব্য হিসাবেই বেশী মানায় বলেই আমার কাছে মনে হয় । অনেকেই আমাকে অনুরোধ করেছেন মন্তব্যগুলি তুলে নিয়ে (অনেকগুলিতে আবার স্বরচিত একটি পুর্ণ কবিতাও থাকে) পৃথক পোষ্ট দিতে । তাদের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি কোন মন্তব্য দেখে কারো যদি ভাল লাগে কিংবা মনে হয় তা পোষ্টের বিষয়গুলিকে কিছুটা নতুন মাত্রা দিয়েছে তবে তাঁরা নিরদ্ধিধায় মন্তব্যের ঘর হতে তা তুলে নিয়ে তাঁদের নীজ পোষ্টের নীচে এডেনডাম হিসাবে যুক্ত করে দিতে পারেন , এ প্রসঙ্গে মনে পরে শ্রদ্ধেয় সহ ব্লগার জী এস আহমেদ তাঁর পোষ্টে করা আমার একটি মন্তব্যকে তাঁর পোষ্টে এডেনডাম হিসাবে যুক্ত করে দিয়েছিলেন । অনেকেই আবার আমার কোন একটি মন্তব্যকে তার পোষ্ট থেকে উঠিয়ে নিয়ে আমার নাম উল্লেখ করে তাঁর উদ্যোগেই পৃথক একটি পোষ্ট আকারে দিয়েছেন, এ প্রসঙ্গে আমাদের সকলের পরিচিত সনেট কবির কথা উল্লেখযোগ্য। যাহোক এ ব্লগের প্রায় সকলেই খুব সুন্দর সুন্দর মন্তব্য লিখেন , তাঁদের সকলের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা রইল ।

পোষ্ট টি প্রিয়তে তুলে রাখলাম

নিরন্তর ভাল থাকার শুভকামনা রইল

২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৩:১১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ডঃ এম এ আলী, ভাই অনেক অনেক ধন্যবাদ। নতুন পাশ করা ডাক্তার রা স্বাক্ষর আর সিল দিতে পছন্দ করেন, তাদের নিজস্ব ডায়েরীতেও দৈনন্দিন ঘটনা লিখতে গিয়েও আনন্দ করে Rx দিয়ে লেখা শুরু করেন এমনকি বাসার বাজার করতে বাজারের ফর্দেও Rx লিখতে দেখেছি। এটা তাদের নিজেদের আনন্দ।

আমরা সবাই হাসপাতারে যাই রোগীকে আরো হতাশ করতে, তাকে ভয় দেখাতে!!! - আদতে তাকে সাহস নয় দুঃসাহস দেখিয়ে আসা উচিত তাকে জানানো উচিত তাকে নিয়ে কিছু কাজ আছে। সুস্থ হয়ে উঠুন কিছু কাজ করি। রোগীকে পরামর্শ দেওয়ার লোকের অভাব নেই - আদতে রোগীর কাছে পরামর্শ চেয়ে দেখবেন কেমন হয় - রোগী জীবনের মুল্যবান কথাগুলো বলে দেবেন।

ডঃ এম এ আলী ভাই, আপনি ব্লগে আমাকে যেই সম্মান দিয়েছেন পরম করুণাময়ের কাছে দোয়া করি তিনি যেনো তারচেয়েও শতগুণ সম্মান আপনাকে দিয়ে সম্মানিত করেন।

১৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:৪১

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আজকাল বাংলাদেশের কাঁঠাল না খাওয়াটাই ভদ্রতার ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমি অনেককেই বলতে শুনেছি , না আমি কাঁঠাল খাই না। তারা মনে করছেন, যারা কাঠাল খায় তারা গেঁয়ো ভূত । শহরের ভদ্রলোকেরা কাঁঠাল খাবে না এটাই যেন ভদ্রতা।
.............................................................................................................................................
কথাটা মোটেই ঠিক না , থাইল্যান্ডে দেখলাম কাঁঠালের অনেক কদর ।
হাসপাতালের পরি চ্ছন্নতা বা ব্যবস্হাপনা হতে হবে বি জ্ঞান সম্মত, ভালো ভালো হাসপাতালে সারাদি ন
বা সারারাত্র কাটায়ে দিতে আমার কোন অসুবিধা হয় না, তবে আমাদের বেশীর ভাগ হাসপাতালে তা নাই
ফলে আমার সব হাসপাতাল পসন্দ নয় ।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ২:১৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: কিন্তু হাসপাতাল তো দরজা খোলে আপনার জন্য অপেক্ষা করছে, আজ নয়তো কাল আপনাকে যেতেই হবে।

১৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১:৩৯

রাকু হাসান বলেছেন:

হাসি -কান্নার কি মায়াময় মুহূর্তের সাক্ষী হোন প্রতিনিয়ত আপনি । শেয়ার করায় পড়ে ভালো লাগছে । আগে যখন সময় পেতাম অবসর সময়ে হাসপাতালে ঘুরে আসতাম । এখন অবসর কম হয় ।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ২:১৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: রাকু হাসান ভাই, আমাদের জীবনটা সময়ের কাছে বন্দি আসামী। আমরা নিরুপায়।

১৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১:৫৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: মাঝে মাঝেই বয়সের সুবাদে, আমার ভ্রমন, সেখানে।
আমি বুঝি, সেই পরিবেশ ।।।
ভাল থাকুন, সর্বদা।।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ২:২৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:





“সচেতনহ্যাপী ভাই, কোনো একদিন হাসপাতাল ও আমাদের একটি ঠিকানা হতে পারে - এটি সবার জানা নেই।

“টাকা টাকা করো মামলায় পর নাই
শক্তি শক্তি করো রোগে ধরে নাই”
- আমার বেহেস্তবাসী দাদীজান


আপনি এর অর্থ জানেন, ব্লগে আর সবাইকে জানানোর জন্য অর্থ দিয়ে দিচ্ছি: টাকার বড়াই যে যতো করে মামলায় পরলে দেখা যাবে টাকার গরম কোথায় যায়! আর শক্তির বড়াই ও যে যতো করুক, রোগে পরলে বুঝবে বিছানা থেকে উঠার শক্তি পর্যন্ত হয়ে উঠে না! শক্তির গরম তো বহুদুরের কথা!

১৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৩:৩৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সুন্দর প্রতি উত্তরের ধন্য ধন্যবাদ ।
আমার মুল আকর্ষণ ছিল মোটা অক্ষরে লিখা নিন্মের বিষয়টির উপরে ।

রোগীদের জন্য খাবার ও ফলমুল নিয়ে আসার বিষয়ে দর্শনার্থীদের জন্য হাসপাতাল কতৃপক্ষের নির্দেশিকা

আমি এ বিষয়টির উপরে আপনার সুচিন্তিত মতামত কামনা করছি ।

বাংলাদেশে হসপিটাল সমুহে রোগী ও ভিজিটরদের জন্য এটি একটি বিরাট সমস্যা ।

কেও কোন রোগে, সে বড় বা ছোট যে কোন রকমেরই হোক না কেন , একবার হসপিটালে ভর্তী হলে তাকে নিকট আত্মীয় স্বজন সহ তার অফিসের কলিকদেরকে সামাজিকতার খাতিরে কমপক্ষে একবার হলেও দেখতে যাওয়া একটা রেওয়াজে পরিনত ।
আবার রোগী দেখতে যাওয়ার সময় খালি হাতে যায় কি করে , হাতে করে ফলমুল ডাব খানা খাদ্য কিছু একটাতো নিয়ে যেতেই হবে । এর গুনমত মান সবসময় খাওয়ার উপযোগী থাকেনা , আর দামও কিন্তু কম নয় । হাসপাতালের সামনে তো ফলমুল আর ডাবের দোকানে ভর্তী , ফলমুল আর ডাবের খোসায় পরিবেশ দুষনতো আছেই । যাহোক বিবিধ কারনে রোগী দেখতে যাওয়ার সময় সাথে খাবার নেয়ার বিষয়ে হাসপাতালের প্রবেশ পথে এ সংক্রান্ত কোন নিয়মকানুন চোখে পরেনা , অথচ উন্নত বিশ্বের বড় ছোট সকল হাসপাতাল কিংবা স্বাস্থ সেবাদানকারী সরকারী কতৃপক্ষের কিছু পরিস্কার নির্দেশনা এক্ষেত্রে রয়েছে । এদিকটাতে বাংলাদেশে কি ব্যাবস্থা ও আইনকানুন আছে তার বিস্তারিত কোন প্রকাশিত তথ্য দেখতে পাচ্ছিনা । তাই সম্ভব হলে একটু খুঁজ নিয়ে এখানে জানালে বাধিত হব । আর যদি এ বিষয়ে কোন সুশ্পষ্ট সরকারী আইন বা নির্দেশিকা আদৌ না থাকে দেশে, তবে তা প্রনয়ণ করে জনগনের অবগতির জন্য ব্যপক প্রচারের ব্যবস্থা করতে হবে । এলক্ষ্যে গণসচেতনতা ও গণদাবী সৃজন করতে হবে । বিষয়টি যেহেতু আপনার পোষ্ট এর লেখা হতে শুরু হয়েছে তাই এ বিষয়ে আপনিই উদ্যোগী হতে পারেন । হাসপাতালের অভিজ্ঞতালব্দ জ্ঞান এ বিষয়ে প্রভুত সাহায্য করবে বলে মনে করি ।

শুভ কামনা থাকল



২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৩:৩৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমি বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করে জানাচ্ছি। আপনার প্রতিও শুভকামনা রইলো।

১৯| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৩:৫৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ , অপেক্ষায় থাকলাম ।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৬:১৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমি সম্পূর্ণ তথ্য বিস্তারিত একটি নতুন পোষ্টে দিয়ে দিবো। আশা করছি আজ-কালকের মধ্যে সম্ভব। প্লিজ আমার এই সময়টুকুর জন্য অনুগ্রহ করবেন।

২০| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৭:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহ সহায় হয়েছেন। শেষ পর্যন্ত পা কাটতে হয় নি। শুধু পায়ের বুও আঙ্গুল টা কাটতে হয়েছে। এখন আব্বা বারডেম হাসপাতালে আছে। পায়ের আঙ্গুল কাটাতে আব্বা খুব কেঁদেছে। আঙ্গুল কাটার একমাস আগে বুড়ো আঙ্গুলটি অপারেশন করা হয়েছিল।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৬:১৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আপনার আব্বার বর্তমান পরিস্থিতি কি তা পোষ্টে কেনো লিখছেন না? আমাদের সবার এমন হবে একদিন, আমাদের সবাইকে হাসাপতালের বিছানায় শুতে হবে।

২১| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৮:১৪

নতুন নকিব বলেছেন:



দারুন পোস্ট। দারুন উৎসর্গ। আলী ভাই জ্ঞানের আকর। পোস্টে +++

৩০ শে আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৬:২০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আপনার পোষ্টে কমেন্ট করা আছে। ধন্যবাদ, পাশে আছি - পাশে থাকবো।

২২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৬:৫২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: জানানোর জন্য ধন্যবাদ ।
তারাহুড়ার কিছু নেই, ধীরেসুস্থে করলেও চলবে । এর সমাধানটি রাতারাতি আসবেনা , দীর্ঘ পথ পারি দিতে হবে ।
তবে আমাদেরকে মনে রাখতে হবে
হাসপাতালে রোগীদের জন্য খাবার ফলমুল নিয়ে আসার বিষয়ে দর্শনার্থীদের জন্য নির্দেশিকা
বিষয়টি বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে জনস্ব্যাস্থ্য খাতের জন্য একটি জাতীয় গুরুত্বপুর্ণ বিষয় ।

হাসপাতালে রোগীদের জন্য কতৃপক্ষের খাবার সরবরাহ সহ দর্শনার্থীদের খবার নিয়ে যাওয়ার ডু এন্ড ডু-নট বিষয়গুলি নিয়ে
রোগীদের স্ব্যাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়ক একটি আইন হিসাবে পরিগনিত করার লক্ষ্য নিয়ে এগুতে হবে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.