নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful
অনেক অনেক পুরোনো দিনের গল্প - আপনার আমার আমাদের জীবনের সাথে হয়তো মিলে যেতেও পারে!!!
এমনি এক মেঘলা দিনে খোলা মাঠে এক গরু ঘাস খাচ্ছিল, ঘাসের মধ্যে ছিল এক ব্যাঙ। ব্যাঙ গরুকে দেখে মনে মনে চিন্তা করছে গরু কতো বড় আর আমি কতো ছোট। সে মাথায় নিয়ে নিলো সে গরুর মতো বড় হবে। ব্যাঙ বড় হওয়ার জন্য অস্তির, কিভাবে সে বড় হবে গরুর মতো। শেষে সে একটি বুদ্ধি খোঁজে পেলো। সে নিজের পেট ফুলিয়ে যাচ্ছে বাইরে থেকে বাতাস নিয়ে - নিঃশ্বাস না ফেলে আর তা ধরে রেখে। একটু পর গরু ব্যাঙ দেখে একটু ছোট গলায় বলে “এটা কি ব্যাঙ নাকি বেলুন”?
গরু আবার ঘাস খেতে ব্যাস্ত - এটিই তার কাজ। ব্যাঙ গরুর কথা শুনে খুশিতে আর জোরে জোরে বাতাস নিয়ে নিজেকে ফুলাতে লাগল। একটু পর গরু আবার ঘাস থেকে মুখ তুলে ব্যাঙ দেখে, আবার আগের মতোই হালকা স্বরে বলে “এটা কি বেলুন নাকি ড্রাম” গরু আবার তার মত করে সে ঘাস খেতে ব্যাস্ত । ব্যাঙ পট-পটাশ ছোটখাটো শব্দে চারিদিকে ছোট ছোট রক্তাক্ত মাংসের টুকরো হয়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে অক্কা পেলো।। গরু ভয় পেয়ে এই দিক সেদিক তাকিয়ে ভাবছে মনে হয় বৃষ্টি হবে, তাই বাজ পরছে। এই ভেবে সে ওই ড্রাম/বেলুন/ব্যাঙ এর কথা ভুলে তার রাখালের জন্য অপেক্ষায় মন দিলো।
মোরাল অব দ্যা স্টোরি: - এক ধরনের মানুষ আছে যারা ঠিক ব্যাঙ এর মতো, সে খুব অনুকরণ প্রিয়, এবং নিজের বর্তমান নিয়ে অসন্তুষ্ট তারা অন্ধের মত আরেকজনকে অনুসরন করে তার মতো হওয়ার চেষ্টা করে। তার মতো হতে চেষ্টা করে সীমার বাইরে গিয়ে, বস্তত সে কখনো তেমনটি হতে পারে না। তার জন্য তার জীবন-জগত-কর্মফল বদলাতে গিয়ে নিজের সর্বনাশ নিজেই করে আর গরু ভুলোমনা,একটু বোকা সহজ সরল কখনো বা রাগী, কার কি হলো কে মরলো/কে বাঁচলো কিছুই যায় আসে না, তার নিত্য কাজ ও তার নিজের বর্তমান নিয়ে সে সন্তুষ্ট।
উপসংহার: আপনারে বড় বলে, বড় সেই নয়, লোকে যারে বড় বলে বড় সেই হয়। বড় হওয়া সংসারেতে কঠিন ব্যাপার, সংসারে সে বড় হয়, বড় গুণ যার। গুণেতে হইলে বড়, বড় বলে সবে, বড় যদি হতে চাও, ছোট হও তবে।
ছবি:- গুগল সার্চ ইঞ্জিন
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:২১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনাকে বড় বলে বড় সেই হয়
লোকে যারে বড় বলে বড় সেই নয়
বড় হওয়া সংসারেতে সহজ ব্যাপার
রাজনীতি টাকা কড়ি সম্বল যার।
কাল্পনিক_ভালোবাসা ভাই, অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনাকে নেসলে ম্যাঙ্গো আইসক্রিম শুভেচ্ছা।
ভালো থাকুন-সুস্থ থাকুন-ব্যাস্ত থাকুন।
২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩১
ইসিয়াক বলেছেন: গল্পটা ক্লাস থ্রি English for today পাঠ্য সূচিতে অর্ন্তভুক্ত আছে। আমরা পড়াই। বাচ্চারাও অনেক আনন্দ পায়। আমার প্রিয়।
ধন্যবাদ
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:১০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: যাক এটি সুসংবাদ গল্পটি এখনো পাঠ্য বইয়ে বহাল আছে, এটি আমাদের সময় ৭০ এর দশকেও পাঠ্য বইয়ে ছিলো।
৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৬
ইসিয়াক বলেছেন: +++্
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:১১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ, ভালো থাকুন-সুস্থ থাকুন-ব্যাস্ত থাকুন।
৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
ঈশপের গল্পটি আপনি নিজের ভষায় লিখেছেন; গল্পের মরালও ঠিক রেখেছেন, শুধু যোগ হয়েছে, "সৃষ্টিকর্তার ভাগ্য লিপি ..."
-মানুষের ভাগ্যলিপি আগের থেকে লেখা হয় না, নিশ্চয়; মানুষই জীবনের পথ রচনা করেন।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
চাঁদগাজী ভাই, সৃষ্টিকর্তার ভাগ্য লিপি পরিবর্তন করে জীবন-জগত-কর্মফল লিখে দিয়েছি। আমার লেখা সংশোধন যোগ্য আপনি তার জন্য ধন্যবাদ নেবেন।
আপনার জন্য রইলো আপনার প্রিয় কাবুলীওয়ালার বিখ্যাত গরুর দুধের দইয়ে তৈরি মাঠা শুভেচ্ছা
৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:২১
ইসিয়াক বলেছেন: চায়ের রেসিপি টা ভালো ছিলো । এ জাতীয় রেসিপি কি আরো পেতে পারি ?
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনার জন্য আগামী পোষ্ট হবে মোহাম্মদপুর বিহারী ক্যাম্পে ঠান্ডা ফালুদা রেসিপি
৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪৬
ইসিয়াক বলেছেন: মোহাম্মদপুর বয়েজ হাই স্কুলের পাশে জেনেভা ক্যাম্পের কথা বলছেন নিশ্চয় ।মোহাম্মদপুর বয়েজ হাই স্কুলে পড়তাম ১৯৮২-১৯৯০ সাল পর্যন্ত। কষ্টের কথা কি জানেন ছোট বেলার বন্ধুদের সবাই কে আমি হারিয়ে ফেলেছি।
একটা বন্ধু ছিল নাম রায়হান তার সাথে খুব ভাব ছিলো আমার । কি জানি কি কারণে খুব মান অভিমান হলো । সরি পর্যন্ত বলতে পারিনি । সে কানাডা চলে গেল। ১৯৮৬ সালে। তাকে খুজতেই ইন্টারনেটে বিচরণ । সেখান থেকেই স্বপন ভাই এর মাধ্যমে সামু ব্লগে পদচারণা। তাকে অবশ্য পাইনি খুজে ......।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৫৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ইসিয়াক ভাই, আপনার বন্ধুর পুরো নাম আর হাই স্কুলের নাম দিয়ে ফেসবুকে সার্চ করুন, আশা করি পাওয়া যাওয়ার কথা। আপনার দুঃখ আমি বুঝি, আমার হারিয়ে যাওয়া অনেক বন্ধুদের আজো আমি খুঁজি। আপনি আমাকে গল্পের সাগরে নিয়ে গেলেন বন্ধু নিয়ে অনেক গল্প আছে - আশা করি ব্লগে লিখবো।
ইসিয়াক ভাই, জীবন জীবনের মতো চলতে থাকবে কতো মানুষকে আমরা হারাবো আবার নতুন মানুষের সাথে পথ চলার পথে পরিচিত হবো এটাই জীবনের খেলা, “একদিন নিজেও হারিয়ে যাবো” - এই খেলাতে আমরা দর্শক মাত্র।
৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৫৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
খুবই যুগোপযোগী লেখা । ইদানিংকার রম্য যুগে দারুন একটি সংযোজন, চলুক সমান তালে , দু:খ থাকবেনা আর কারো কপালে।
নীজকে আগে বুঝতে শিখাটাই বড় বিষয় । কামনা করি ঘুচে যাক বড় ছোট ভেদাবেদ , হিংসায় জ্বলে পুরে ব্যাঙগ এর মতন কারো মরণ না হয় অকালে । ক্ষনিকের পাপ্তি বড় নয় , কিংবা সাময়িক কোন ক্ষতিই গ্লানিকর নয় , তবে ক্ষনিকের গ্রাণিতে ছটফটালে শুধু নীজের পরিনামটাই ভয়াবহ হয় । গল্পের সারকথা ভাল লাগল ।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:০৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ডঃ এম এ আলী ভাই, আপনার জন্য রইলো মহিষের খাঁটি দুধের দইয়ে তৈরি লাচ্ছি শুভেচ্ছা।
৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ , প্রায় অর্ধশতক পার হয়ে গেছে মহিষের দই পাইনা বলে খাওয়া হয়ে উঠেনা । খেতে না পারি দেখেতো স্বাদ মিটালাম ।
ছোটকালে মহিষের কাঁচা দুধকে মাটির টোপায় ভরে এর মুখ ভাল করে কাপড়ের টুকরায় বেধে রান্না ঘরের কোনে থাকা মাটির ছোট গর্তে পুঁতে রাখতাম ( গর্তের মধ্যে ধানের তুষ থাকত , এই তুষের গরমে দই ভাল ভাবে জমাট বাধত )। তরপর দিন দুয়েক পরে মাটি খুরে টোপা বের করে উপুর করে দেখতাম দুধ পরে কিনা । দুধ যদি না পরে যেতা তাহলেই নিশ্চিত হতাম ভাল দই হয়েছে। আহ! কি যে মঝার ছিল নীজেদের মহিষ বাতানের সেই পাতানো দই ।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৩৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ডঃ এম এ আলী ভাই, আপনি আমাকে গল্পের সাগরে নিয়ে গেলেন - সেই অতীত জীবন আহারে আবার যদি ফিরে পেতাম। আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে - এই বাংলায় হয়তো মানুষ নয় - হয়তো বা শঙখচিল শালিকের বেশে, হয়তো ভোরের কাক হয়ে এই কার্তিঁকের নবান্নের দেশে কুয়াশার বুকে ভেসে একদিন আসিব কাঁঠাল ছায়ায়। হয়তো বা হাঁস হবো - কিশোরীর - ঘুঙুর রহিবে লাল পায় সারাদিন কেটে যাবে কলমীর গন্ধভরা জলে ভেসে ভেসে। আবার আসিব আমি বাংলার নদী মাঠ ক্ষেত ...
ডঃ এম এ আলী ভাই, শ্রদ্ধেয় ভালোবাসা রইলো ভালো থাকুন।
৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: কর্মঠ মানুষমাত্রেই সুন্দর, অন্তত আমার দৃষ্টিতে।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:০১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: রাজীব নুর ভাই, আপনার প্রতি রইলো প্রচন্ড টক কাঁচা আমের ভর্তা শুভেচ্ছা
১০| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৩৮
সুপারডুপার বলেছেন: ব্যাঙের মাথায় এই ভুত মনে হয় কোনো এক বাংলাদেশি চাপাইয়া দিয়েছিলো ! ব্যাঙ শেষে বড় হওয়ার অপচেষ্টা করতে গিয়ে নিজেই বেলুন ফাটা ফাটলো।
বাংলাদেশে এই বড় হওয়ার অপচেষ্টার ভুত একে অন্যকে চাপিয়ে দেয় , বিশেষ করে মহিলারা এই কাজে বেশি পারদর্শী। ফলে হিংসা -বিদ্বেষে , পরিবারের মধ্যে ফাটাফাটি শুরু হয়। অনেকেই তাই, অন্যের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে, না বুঝেই অসম্ভব বড় হওয়ার অপচেষ্টা করতে গিয়ে এই রকম নিজে নিজে ব্যাঙ ফাটা ফাটে।
গল্পটি অনেকদিন পর পড়ে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ মাহমুদ ভাই।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৫৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সুপারডুপার ভাই, আপনার প্রতি রইলো প্রত্যন্ত গ্রাম অঞ্চলের ঝাল কাঁচা মরিচ দিয়ে জাম ভর্তা শুভেচ্ছা
১১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৪০
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: শিক্ষণীয় গল্প।
ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:০৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: জুনায়েদ বি রাহমান ভাই, আপনার প্রতি রইলো জাপানের বিখ্যাত ফ্রুট মিক্স বরফ চা’য়ের শুভেচ্ছা।
১২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৩৯
ইসিয়াক বলেছেন: আসুন আমরা দুজনে একটা লাচ্ছি আর শরবতের দোকান বসাই। চলবে কিনা জানিনা শীত আসছে.............হে হে হে
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:১৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সেবামুলক প্রতিষ্ঠান বলা চলে, তেমন একটা প্রফিট নেই। সবচেয়ে বড় সমস্যা টিন এজ ছাত্র ছাত্রী জুস শপে এসে আজে বাজে আচড়ন করে।
১৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৪৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আজ থেকে কয়েক দশক আগে গল্পটি আমার ইংরেজি বইয়ে ছিল।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন ভাই, আপনার প্রতি রইলো তুরস্কের বিখ্যাত বরফ শীতল স্ট্রবেরি জুসের শুভেচ্ছা।
১৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:১০
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: লেখক বলেছেন: জুনায়েদ বি রাহমান ভাই, আপনার প্রতি রইলো জাপানের বিখ্যাত ফ্রুট মিক্স বরফ চা’য়ের শুভেচ্ছা।
ধন্যবাদ ভাই।
(রেসিপিটা দিলে ভালো হইতো।)
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:১৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: জুনায়েদ বি রাহমান ভাই আমি চায়ের রেসিপি দিয়ে দিবো। আপনার আগ্রহে অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইলো। ধন্যবাদ।
১৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:২৩
ইসিয়াক বলেছেন: লেখক বলেছেন: সেবামুলক প্রতিষ্ঠান বলা চলে, তেমন একটা প্রফিট নেই। সবচেয়ে বড় সমস্যা টিন এজ ছাত্র ছাত্রী জুস শপে এসে আজে বাজে আচড়ন করে।
বাজে আচরণ করলেই হলো । দিয়ে দিতে হবে কানের নিচে টেনে এক চড়। অবশ্য সেটা সম্ভব নয়। কি যে যুগ ।সেদিন বাসে এক জোড়া সম্ভবত ১৯/২০ বছর বয়স হবে সে যে কি বিচ্ছিরি আচরণ করছিল মনে হচ্ছিল বাস থেকেই নেমে যাই।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ইসিয়াক ভাই আপনার দেখা এই ঘটনাটি যথাসম্ভব বিস্তারিত লিখে ও কিছুটা সেন্সর করে একটি পোষ্ট দিতে পারবেন কি? বাসে ট্রেনে এসব কি দেখছি? আমাদের দেশ দ্রুত লজ্জাহীনতা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে এই রোগের প্রতিষেধক কি?
১৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ছোট্ট ২ লাইন মনে রাখলে জীবন ও সমাজে অনেক পরিবর্তন আসত। কিন্তু ঐ ২ লাইন পড়ার পরই আমরা আবার গরুর মত দুনিয়াবি চিন্তায় মগ্ন থাকি...
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: তালগাছ ভাই, এখানে আসলে গরু সমস্যা না, সমস্যা হচ্ছে ব্যাঙ!!! আপনার সাথে দন্দ্ব করার আগে আমার ভাবতে হবে আপনি কে আর আমি কে? আপনার পোষ্টের কাউন্টার কমেন্ট কাউন্টার পোষ্ট দেওয়ার আগে ভাবতে হবে আমি কি আপনার সাথে লড়াই করার যোগ্য না অযোগ্য???
তালগাছ ভাই, আপনার প্রতি রইলো বঙ্গদেশের বিখ্যাত তালের রসের শুভেচ্ছা।
১৭| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০৪
আরোগ্য বলেছেন: মাহমুদ ভাই, পোস্ট আর আইসক্রিম দুটোই ভালো লাগলো।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৫১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আরোগ্য ভাই, আপনার প্রতি রইলো নরসিংদী জেলার ভেলানগরের বিখ্যাত অরিজিনাল সাগর কলার জুস শুভেচ্ছা।
১৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৩৪
সুপারডুপার বলেছেন: মাহমুদ ভাই, প্রত্যন্ত গ্রাম অঞ্চলের ঝাল কাঁচা মরিচ দিয়ে জাম ভর্তা , সেই কত দিন আগে খেয়েছিলাম। আপনার শুভেচ্ছা পেয়ে জিহ্বায় পানি এসে গেলো। ঢাকায় গেলে আপনার বাসায়, আপনার ভাবী সহ খেতে যাবো কিন্তু । জাম ভর্তা শুভেচ্ছার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৫৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সুপারডুপার ভাই, বিচিত্র কারণে টক খাবার আমার পছন্দ বছরের কোন সময়ে কোন টক ফল পাওয়া যায় তা আমার জানা আছে আপনি যখনি আসেন টক খাবার আপনার পাওনা রইলো। এখন চলছে আমড়া ও চালতা’র সিজন।
১৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৩৮
আরোগ্য বলেছেন: এই পঁচা গরমে এক গ্লাস সুপেয় জুসের জন্য ধন্যবাদ মাহমুদ ভাই।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৪২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৩
শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: চারদিকে কেবল বড় হবার (তা অসাধু উপায়ে হলেও) অসুস্থ প্রতিযোগিতা। অন্ধ অনুকরণ করতে যেয়ে কেমন যেন স্বকীয়তা হারিয়ে ফেলছি আমরা। তথাকথিত স্মার্টনেসের নামে নিজেকে শো -অফ করবার এই যুগে ''লোকে যারে বড় বলে, বড় সে হয়'' এই কথাটি আর খাটেনা। বোধ করি, নিজেকে খুব ভালো করে জানবার ও বুঝবার দরকার আছে।তাহলেই আর ব্যাঙের মত অঘটন ঘটবে না।
গল্পটি পরে বেশ ভালো লাগলো। ধন্যবাদ লেখক এমন শিক্ষণীয় গল্পটি আমাদের সামনে আনবার জন্য।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৪২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: যথার্থ বলেছেন। সমস্যা হচ্ছে - এই যুগে নিজে যাকে বড় বলে, বড় সেই হয় , লোকে যারে বড় বলে, সেই গুনী নয়।