নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুমি কেমন করে গান করো হে গুনী, আমি অবাক হয়ে শুনি, কেবল শুনি ।।

ঠাকুরমাহমুদ

sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful

ঠাকুরমাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শান্তি

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:৪১



কতোকাল সারাদিন অভুক্ত থেকে
সন্ধ্যায় খেয়েছিনু কলের পানি -
একাট মাত্র কলা আর বন,
সেইসব রাতে আমার ঘুম যে ছিলো
না বলা মনের কথায় শান্তিময় দীর্ঘক্ষণ
আহা, সে সময় ছিলো যে শান্তির মাহেন্দ্রক্ষণ।।


নিজের কথা: - শান্তির খোঁজে আমরা কি কি করি কোথায় যাই, কখনো কখনো মনে হয় ব্লগার রাজীব নুরের মতো গ্রামে চলে যাই! আসলে শান্তি কি? - তা বোঝাতে কবিতায় আমার একটি চেষ্টা মাত্র। জানিনা এটি সত্যি কোনো কবিতা হয়েছে কিনা? ব্লগার ল ভাই হয়তো কিছু বলতে পারবেন। তবে চুপে চুপে একটি কথা বলে রাখি, আমি আমার নিজের লেখায় আনন্দ খোঁজে পাই। কি ভালো কি মন্দ তাতে কি বা আসে যায়? জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে জীবনে অসংখ্য দিন আমি অভুক্ত থেকেছি (রোজা নয়) তাই অভুক্ত থাকার কষ্ট আমি জানি। ভালোভাবেই জানি। সে গল্প অন্য একদিন।।


কৃতজ্ঞতা: - সামহোয়্যারইন ব্লগ কর্তৃপক্ষ।
ছবি: - গুগল সার্চ ইঞ্জিন





মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:০৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ঠাকুর মাহমুদ ভাই,

সারাদিন অভুক্ত রইলেন কেন? কেনইবা সারাদিন বন আর কলা খেয়ে থাকতে হলো?
করার ছবিগুলো খাসা হয়েছে।
শুভকামনা জানবেন।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:২৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: দেশের ১৭ কোটি মানুষ যখন পেঁয়াজ নিয়ে হাহাকার করেন, তখন এই কবিতাটি বাস্তব হয়ে দেখা দেয় ১৭ কোটি মানুষের মাঝে ৩ কোটি মানুষের যারা নিত্য অভুক্ত থাকেন।

২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:২১

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: বন আপনার প্রিয় জানি - অভুক্ত ছিলেন কোথায় এবং কেন ?

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:০৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: জনৈক কবি মসজিদকে করেছেন ক্যান্টনমেন্ট সেই দুঃখে শান্তি কাকে বলে তা জানাতে শান্তির কবিতা লিখেছি। জীবন ‍ও জীবিকার প্রয়োজনে অভুক্ত থেকেছি অনেক সেই গল্প অন্য একদিন। আজকের কবিতা তাদের জন্য যারা শান্তির অর্থ বোঝেন না।

৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:২৬

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: কলা ................... একটি ভালো সুস্বাধু খাবার
যদি তাতে ফরমালিন না থাকে ।
.........................................................................
অভুক্ত থাকাটা অর্থনৈতিক দিক থেকে সাশ্রয়
সামাজিক দৃষ্টি কোন থেকে ক্ষুর্ধাতের প্রতি সম্মান জানানো
ব্যক্তিগত ভাবে স্বাস্হ্যঝুঁকির সম্ভাবনা
.........................................................................

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:৪০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: যেই সময়ের কথা বলেছি সেই সময়ে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ ফরমালিনের নামও শুনেন নি (সম্ভবত)।

৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৪:০৫

বলেছেন: কে হায়
হৃদয় খুঁড়ে
বেদনা জাগাতে চায়!!!

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বেদনা মধুর হয়ে যায়, তুমি যদি দাও। মুখের কথাই হয় যে গান, তুমি যদি গাও । বেদনা মধুর হয়ে যায়, তুমি যদি দাও। কুয়াশার রাত হয় ভোর, কেটে যায় আঁধারের ঘোর। চোখের তারায় নামে স্বর্গ, তুমি যদি চাও। বেদনা মধুর হয়ে যায়, তুমি যদি দাও।

৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৭:৪২

ডার্ক ম্যান বলেছেন: আপনাদের তাও গ্রাম আছে কিন্তু আমার তো নাই। আমিও অভুক্ত থেকেছি অনেক সময় ।
শান্তি বিষয়টা নিজের কাছে

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:৫০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: রোজা রমজান নয় - কারণ অধিকাংশ রোজাদার জানেন আজ ইফতারে কি কি আছে। সত্যি সত্যি যারা অভুক্ত থেকেছেন তারা জানেন পৃথিবীর রুপ ও রহস্য। শান্তি বিষয়টা নিজের কাছে ১০০ ভাগ সত্য।

৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৮:০৫

নীল আকাশ বলেছেন: জীবনকে তারাই ভালোভাবে বুঝতে পারে যারা জীবনের সব চড়াই উৎরাই পার হয়ে এসেছে। আত্ম উপলব্ধি থেকে লেখা মাত্র অল্প কয়েকটা লাইনে অনেক গভীর তাৎপর্য ফুটে উঠেছে।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: নীল আকাশ ভাই, আপনার প্রতি আমার অনেক অনেক অভিযোগ জমা, তা কি জানেন? জীবনে যিনি অন্ধকার দেখেন নি তিনি জানেন না আলো কি, ঠিক তেমনি জীবনে যিনি কষ্ট করেন নি তিনিও জানেন না সুখ কি। একমাত্র অভুক্ত মানুষ মাত্রই জানেন খাবারের মূল্য আর তৃষ্ণার্ত মানুষ জানেন পানির মূল্য। নীল আকাশ ভাই অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি পোষ্টে কি বলতে চেয়েছেন, সেটা অনেকটা পরিস্কার হয়নি; আমাদের দেশ রিপাবলিক, ইহা মসজিদ, মন্দির, চার্চ ভিত্তিক নয়; আধুনিক কোন দেশ ধর্মীয় ভাবনা থেকে পরিচালিত হওয়ার কথা নয়। আমাদের দেশের অশিক্ষিত, অপশিক্ষিতরা মনে করে যে, ধর্মীয় অনুশাসনেও দেশ চালানো যায়, এটা আজকের বিশ্বে অচল ধারণা

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:৫৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:





জনৈক কবি ধর্ম নিয়ে লিখছেন
- - আমাদের ক্যান্টনমেন্ট,
- - - - আমাদের হেলমেট,
- - - - আমাদের বেয়নেট,
- - - - আমাদের সৈনিক।

আমিও একটি কবিতা লিখতে চেষ্টা করেছি মাত্র, শান্তি তার কবিতায় না আমার কবিতায় তা দেখতে। কঠোর নিয়ম শৃংখলার মাঝে কখনো শান্তি থাকতে পারে না কারণ সামান্য নিয়ম ভঙ্গ হলেই শাস্তি পাওয়ার ভয়, ক্যান্টনমেন্ট হেলমেট, বেয়নেট দিয়ে শান্তি আসে না - কখনো সম্ভব না। দুই হাজার বছর পুরাতন ধর্মীয় আইনে যে কোনো দেশ অচল এটি উন্নত বিশ্ব বোঝে, তাই ধর্ম তারা উপাসনালয়ে রেখেছেন এর বাইরে নয়। মগজ ধোলাই কবিতা, ছড়া, কথার কথা এগুলো রক্ত নেবে - লাশ দেবে বিনিময়ে কখনো শান্তি দেবে না।

আমি কবি নই তাই কবিতায় প্রকাশ করার মতো যথেষ্ট ভাষাজ্ঞান আমার নেই। তারপরও আপনি বোঝার চেষ্টা করেছেন এটাই কম কিসে।


৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: শান্তি তো একেক মানুষের কাছে একেক রকম।
আমার শান্তির কথা বলি- মুভি দেখা, বই পড়া এবং ব্লগে লেখা। এই তিন জিনিসে আমি খুব শান্তি পাই।
আমার মায়ের শান্তির কথা বলি- মা বলে তার চার সন্তান দিন শেষে বাড়ি ফিরলে তার শান্তি।

এবার আমি আপানকে বলি, শান্তির জন্য মানুষের জন্য কিছু করুন। উদাহরন দেই, একজজ ক্ষুধার্থ মানুষকে রুটি কলা কিনে দিন।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:০০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: শুধু মানুষ নয়, পশু পাখির জন্যও কিছু করতে পারার মধ্য যে আনন্দ আছে তা আর কিছুতে আছে বলে আমার ধারণা নেই।

৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৭

বিজন রয় বলেছেন: আজকে থেকে কলা খেতে হবে, যদি শান্তি পাওয়া যায়!!

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বিজন রয় ভাই, সারা দিন অভুক্ত থেকে আপনি খাবার যোগ্য যা খাবেন তাতেই মনে হবে অমৃত, মনে শান্তি পাওয়ার জন্য মনের কথা শুনতে হয়, বুঝতে হয়। - আমরা কি মনের কথা শুনি, বুঝতে পারি?

১০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:৫৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,




লেখাটি কোন দুঃখ থেকে লিখেছেন তা বুঝতে পারছি আপনার দেয়া প্রতিমন্তব্য থেকে। মানুষ একাধারে জটিল আর অবুঝ একটি প্রানী। হাযারো মানুষের হাযারো মত ও পথ। একটার সাথে আর একটা সাংঘর্সিক। অজিজ্ঞাসা- অযুক্তিবাদীতা- অস্বীকৃতি- জ্ঞানবিমুখতা তাকে আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে রাখে বলেই জ্ঞান-বুদ্ধি-যুক্তি-বিবেক-বিবেচনা প্রয়োগে নতুন চিন্তা - চেতনার অনুশীলন তাদের পক্ষে সম্ভব হয় না । তাই অশান্তি ছড়ায় জীবনের পথে পথে। সব কথায় কান দেয়া তাই অশান্তি ডেকে আনারই নামান্তর।

যে গুনীর গান অবাক হয়ে শোনে, তার তো তাতেই মনের শান্তি! উদরের শান্তি হয়তো খাবারে কিন্তু মনের শান্তি তো এখানেই - ওই গানে গানেই.................
( এটাও হয়তো আপনার মতের সাথে মিলবেনা! )

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:৩৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:





তুমি কেমন করে গান করো হে গুনী, আমি অবাক হয়ে শুনি, কেবল শুনি ।।

জনৈক কবি ধর্ম নিয়ে লিখছেন
- - আমাদের ক্যান্টনমেন্ট,
- - - - আমাদের হেলমেট,
- - - - আমাদের বেয়নেট,
- - - - আমাদের সৈনিক।

আমিও একটি কবিতা লিখতে চেষ্টা করেছি মাত্র, শান্তি তার কবিতায় না আমার কবিতায় তা দেখতে। কঠোর নিয়ম শৃংখলার মাঝে কখনো শান্তি থাকতে পারে না কারণ সামান্য নিয়ম ভঙ্গ হলেই শাস্তি পাওয়ার ভয়, ক্যান্টনমেন্ট হেলমেট, বেয়নেট দিয়ে শান্তি আসে না - কখনো সম্ভব না। দুই হাজার বছর পুরাতন ধর্মীয় আইনে যে কোনো দেশ অচল এটি উন্নত বিশ্ব বোঝে, তাই ধর্ম তারা উপাসনালয়ে রেখেছেন এর বাইরে নয়। মগজ ধোলাই কবিতা, ছড়া, কথার কথা এগুলো রক্ত নেবে - লাশ দেবে বিনিময়ে কখনো শান্তি দেবে না। - আপনার মতো চাঁদগাজী ভাই বুঝতে পারেন নি, তাই একই প্রত্যুত্তর আপনাকেও করা।

আমি কবি নই তাই কবিতায় প্রকাশ করার মতো যথেষ্ট ভাষাজ্ঞান আমার নেই। নিছক কথামালা হিসেবে দেখুন।

১১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:৪১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর ।+

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার ভাই। আবারো ধন্যবাদ জানাচ্ছি কবিতাটি বোঝার জন্য তাদের যারা হচ্ছেন ব্লগার সেলিম আনোয়ার ভাই, ব্লগার নীল আকাশ ভাই, ব্লগার ল ভাই। শুভেচ্ছা সবাইকে।

১২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৩২

জুন বলেছেন: শান্তি যে কোথায় মেলে সেটাই ভাবনার বিষয় ঠাকুর মাহমুদ । অনেক সময় সামান্য জিনিসেই তা মিলে । আপনি হয়তো ক্ষুধার তাড়নায় বন রুটি কলা খেয়েছিলেন, শান্তির জন্য নয় । তবে আমাদের দেশের কোটিপতিরা শখ করে পান্তা খায় নববর্ষে ।
গ্রামেও শান্তি নেই ইদানীং , সেই ছায়া সুনিবিড় শান্তির নীড় জননী জন্মভুমিতেও কাকে বিশ্বাস করবেন আজ ?? সেখানেও শুনতে হবে শিশু তুহিনের বুকের চাপা কান্না। নরাধম বাবার দিকে বিস্মিত নেত্রে চেয়ে থাকার দৃশ্য ভেসে উঠবে হয়তো আপনার চোখের সামনে । কোথাও শান্তি নেই ।।
+

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৫১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:





চোখের জলের হয়না কোনো রঙ
তবু কত রঙের ছবি আছে আঁকা
দেখতে গিয়ে হারিয়ে গেলাম
গহীন আঁধার পথে আঁকা বাঁকা

————–কিশোর কুমার

জুন আপা, এভাবেই চলছে - এভাবেই চলবে। আমরা নিরব দর্শক মাত্র।

১৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪১

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: কোথায় শান্তি কোথায় পাবো

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:





বল দেখি কোথা যাই কোথা গেলে শান্তি পাই?
ভাবিলাম বনে যাব তাপিত হিয়া জুড়াবে,
সেখানেও অর্ধ -রাত্রে কাঁদে মৃগী কম্প গাত্রে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.