নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুমি কেমন করে গান করো হে গুনী, আমি অবাক হয়ে শুনি, কেবল শুনি ।।

ঠাকুরমাহমুদ

sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful

ঠাকুরমাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

● মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলী ও বাংলাদেশ ●

০৩ রা জুন, ২০২০ সকাল ১০:১০

ছবি: দুই বন্ধু। রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও মুষ্টিযোদ্ধাু মুহাম্মদ আলী

মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মাদ আলী
জন্ম: ১৭ জানুয়ারি, ১৯৪২ সন। মৃত্যু: ৩ জুন, ২০১৬।(৭৪)


মুহাম্মদ আলী পূর্বনাম ক্যাসিয়াস মার্সেলাস ক্লে জুনিয়র ইংরেজি Cassius Marcellus Clay, Jr একজন মার্কিন পেশাদার মুষ্টিযোদ্ধা ছিলেন, খেলার ইতিহাসে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হেভিওয়েট মুষ্টিযোদ্ধা হিসেবে গণ্য করা হয়ে থাকে। স্পোর্টস ইলাস্ট্রেটেড তাকে শতাব্দীর সেরা খেলোয়াড় ও বিবিসি তাকে শতাব্দীর সেরা ক্রীড়াব্যক্তিত্ব হিসেবে সম্মানিত করেছে। মুহাম্মদ আলী জানুয়ারি ১৭, ১৯৪২ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ক্লে সিনিয়র একজন রং মিস্ত্রি ছিলেন তিনি সাইনবোর্ড এবং বিলবোর্ড রঙ করতেন, সিনিয়র ক্লে প্রাক-গৃহযুদ্ধের দক্ষিণাংশের একজন আফ্রিকান আমেরিকান ক্রীতদাসের বংশধর ছিলেন। এবং মুহাম্মদ আলীর মা ওডিসা গ্র্যাডি ক্লে একজন সাধারণ গৃহিনী ছিলেন।

ক্যাসিয়াস মার্সেলাস ক্লে (মুহাম্মদ আলী) মাত্র ১২ বছর বয়সে প্রশিক্ষণ শুরু করেন। ১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দে ২২ বছর বয়সে তিনি সনি লিস্টনকে পরাজিত করে বিশ্ব হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়নশিপ জিতে নেন। এর কয়েকদিন পরে, তিনি নেশন অব ইসলামে যোগদান করে তার নাম পরিবর্তন করেন। ১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দে তিনি সুন্নি ইসলামে ধর্মান্তরিত হন এবং ক্যাসিয়াস মার্সেলাস ক্লে জুনিয়র নাম পরিবর্তন করে মুহাম্মদ আলী নাম গ্রহণ করেন।

ভিয়েতনাম যুদ্ধে যেতে অস্বীকৃতি: ১৯৬৪ সালে তিনি সৈনিক জীবনে প্রবেশ করতে ব্যার্থ হোন পরীক্ষায় অনুত্তীর্ন হওয়ার কারণে। ১৯৬৬ সালে তিনি উত্তীর্ণ হোন এবং তিনি ভিয়েতনাম যুদ্ধে যেতে অস্বীকার করেন। তিনি বলেন যে কোরআন যুদ্ধ সমর্থন করে না। আল্লাহ বা নবীর নির্দেশ ছাড়া তিনি যুদ্ধে যাবেন না। কোন ভিয়েতকং এর সাথে তার বিরোধ নেই, তারা কেউ তাকে কালো বলে গালিও দেয়নি। তিনি ক্যাসিয়াস ক্লে বলে পরিচিত হতে চাননি, এ কারণে তিনি ১৯৬৬ সালে আমেরিকায় লড়াই এ অংশ নিতে পারেননি। ১৯৬৫ সালে লিস্টন এর সাথে ফিরতি ম্যাচের পর ১৯৬৭ সালে যোরা ফলির সাথে ম্যাচের মধ্যে তিনি ৯ বার শিরোপা রক্ষার লড়াইয়ে নামেন। খুব কম বক্সারই এতো কম সময়ে এতো বেশি বার লড়াই করেন। তার জীবনের একটি অন্যতঅম কঠিন লড়াইএ তিনি ১২ রাউন্ডে জয় লাভ করেন। আলি ১৯৬৬ সালে আমিরিকায় ফিরে এসে ক্লিভলান্ড উইলিয়ামস এর সাথে লড়াই করেন। এটি তার সেরা ম্যাচগুলোর একটি যেটিতে তিনি ৩ রাউন্ডে জিতেন। ১৯৬৭ সালে তিনি হিউস্টন এর একটি রিং এ এরনি তেরেল এর সাথে লড়াইয়ে নামেন। তেরেল তাকে ম্যাচ এর আগে ক্লে বলে অপমান করেন। আলি তাকে সঠিক শাস্তি দেয়ার মনস্থির করেন। ১৫ রাউণ্ডের এ লড়াইয়ে তিনি তাকে রক্তাক্ত করেন, অনেকে মনে করেন যে আলি ইচ্ছা করে লড়াই আগে শেষ করেননি। ১৯৬৭ সালে তিনি ৩ বছরের জন্য নিষিদ্ধ হোন ভিয়েতনাম যুদ্ধে না যাওয়ার কারণে। ১৯৭০ সালে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে তিনি আবার লড়াইএ ফিরে আসতে সমর্থ হোন। ১৯৬৭ খ্রিষ্টাব্দে, আলী তার ধর্মীয় বিশ্বাস ও ভিয়েতনাম যুদ্ধে আমেরিকার অংশগ্রহণের বিরোধিতার কারণে মার্কিন সেনাবাহিনীতে বাধ্যতামূলক যোগদান করতে অস্বীকৃত হোন। এর কয়েকদিন পরে তাকে এই কারণে দোষী সাব্যস্ত করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার বক্সিং উপাধি কেরে নেয়। তিনি তার জীবনের সেরা সময়ে পরবর্তী চার বছর কোন ধরনের বক্সিং প্রতিযোগিয়ায় নামতে পারেননি। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে তাঁর আপীল সুপ্রিম কোর্টে পেশ হয়, যেখানে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ সরিয়ে নেওয়া হয়। যুদ্ধের বিরুদ্ধে আলীর বিবেকজনিত কার্যকলাপ তাকে সংস্কৃতি বিরোধী প্রজন্মের নিকট শ্রদ্ধার পাত্র করে তোলে। বক্সিং জগতে ফিরে এসে আলী ১৯৭৪ ও ১৯৭৮ খ্রিষ্টাব্দে আবার বিশ্ব হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়নশিপ জিতে নেন।

১৯৬০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে ক্লে ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দে প্রথম অপেশাদার বক্সিং প্রতিযোগিতায় নামেন। তিনি ছয়বার কেন্টাকি গোল্ডেন গ্লাভস উপাধি, দুইবার জাতীয় গোল্ডেন গ্লাভস উপাধি, একবার অ্যামেচার অ্যাথলেটিক ইউনিয়ন জাতীয় উপাধি এবং রোমে অনুষ্ঠিত ১৯৬০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে বক্সিং প্রতিযোগিতায় লাইট হেভিওয়েট বিভাগে স্বর্ণপদক লাভ করেন। অপেশাদার বক্সিং প্রতিযোগিতায় ক্লে ১০০ বার জেতেন ও মাত্র পাঁচ বার পরাজিত হোন। মার্চ ১৯৭১ সালে জো ফ্রেজিয়ার খেলায় জয়লাভ করেন ও আলি প্রথমবারের মত পরাজিত হোন। ১৯৭৪ সালের ফিরতি লড়াইয়ে আলি জো ফ্রেজিয়ারের সাথে ২য় বারের মতো মুখোমুখি হোন যা 'শতাব্দীর সেরা লড়াই' হিসাবে পরিচিত। বহুল আলোচিত এ লড়াইটি ছিলো দুই মহাবীরের লড়াই যা সকলকে শিহরিত করে। এবং মুহাম্মদ আলী জো ফ্রেজিয়ারকে রক্তাত্ব পরাজিত করে শিরোপা পুণরুদ্ধার করেন। মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলী তার জীবদ্দশায় ৬১ বার বক্সিং প্রতিযোগিতায় ৫৬ বার বিজয়ী হোন এবং ৫ বার অসুস্থতার কারণে পরাজিত হোন।







মুহাম্মদ আলীর বাংলাদেশ সফর: জানা যায় মুষ্টিযোদ্ধা মেজর জিয়াউর রহমান ও মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলী কলম বন্ধু ছিলেন। আর এই সুবাধে লেফটেন্যান্ট জেনারেল প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান (বীর উত্তম) এর দাওয়াতে ১৯৭৮ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি জাতিসংঘের সহযোগি হয়ে ৫ দিনের সফরে বাংলাদেশ বিমানে করে তিনি স্বপরিবারে ঢাকায় এসেছিলেন। সে সময় তার সফর সঙ্গী ছিলেন তার মাতাপিতা, দ্বিতীয় স্ত্রী ভেরোনিকা পরশে, মেয়ে লায়লা আলী ও ভাই। কিংবদন্তি মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলীর সঙ্গে বাংলাদেশের হয়ে মুষ্টিযোদ্ধা আবদুল হালিম একই রিংয়ে নেমেছিলেন। তবে সেদিন আবদুল হালিমকে নকআউট করেননি বিশ্বচ্যাম্পিয়ন মুহাম্মদ আলী। তিনি আরও ছোট কাউকে চেয়েছিলেন তার সাথে আনন্দ করার জন্য, তখন বাংলাদেশের জুনিয়র বক্সিং চ্যাম্পিয়ন ১২ বছর বয়সী গিয়াস উদ্দিন তার সাথে বক্সিং খেলার সুযোগ পান। মুহাম্মদ আলী উভয়ের কাছে পরাজিত হয়ে আব্দুল হালিম ও গিয়াস উদ্দিন সহ সমগ্র দর্শককে আনন্দ ও ভালোবাসায় সিক্ত করেন এবং উৎসাহিত করেন। মুহাম্মদ আলী বাংলাদেশ সফরকালে স্বপরিবারে ন্যাশনাল চিরিয়াখানা, মিরপুর ক্যান্টনমেন্ট, সিলেট ডানকান চা বাগান, সুন্দরবন ফরেষ্ট, রাঙামাটি ও পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার ভ্রমণ করেন।



প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের উপহার: গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে লেফটেন্যান্ট জেনারেল প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান (বীর উত্তম) বন্ধু মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলীকে সম্মানসূচক বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রদান সহ আন্তজার্তিক পাসপোর্ট প্রদান করেন এবং কক্সবাজারে ১,০০০ স্কয়ার মিটারের একটি পর্যটন প্লট উপহার প্রদান করেন। মুহাম্মদ আলী অত্যন্ত আনন্দের সাথে উক্ত প্লট গ্রহণ করেন এবং গর্বের সাথে বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনকে হস্তান্তর করেন যা প্রিয় মুহাম্মদ আলীর উপহার হিসেবে পর্যটন কর্পোরেশন কক্সবাজার সুইমিং পুল নির্মান হয়। পল্টনের বক্সিং স্টেডিয়ামকে তার নামে মুহাম্মদ আলী বক্সিং স্টেডিয়াম নামকরণ করেন মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলীর বন্ধু মুষ্টিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান।

বন্ধু লেফটেন্যান্ট জেনারেল প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান (বীর উত্তম) এর সাথে বন্ধু মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলীর কথোপকথন:

● জিয়া: প্রিয় বন্ধু তোমার প্রতি আমার ভালোবাসার সামান্য উপহার। তুমি আজ থেকে বাংলাদেশের নাগরিক আর এটি তোমার বাংলাদেশ পাসপোর্ট।
● আলী: (আবেগে আপ্লুত হয়ে) তাহলে আজ থেকে আমি বাংলাদেশের নাগরিক?
● জিয়া: অত্যন্ত সম্মান ও গর্বের সাথে।
● আলী: আমি কি এটি সমগ্র বিশ্বে ব্যবহার করতে পারবো?
● জিয়া: (স্মিত হেসে) অবস্যই, নিসন্দেহে।
● আলী: আমেরিকা যদি আমার সাথে আর কখনো অন্যায় করে আমি জানবো আমি মনে রাখবো আমার বাংলাদেশে বাড়ি আছে এবং আমি বাংলাদেশের নাগরিক, আমি বাংলাদেশে ফিরে আসবো। আমার প্রিয় বন্ধু আমি তোমার কাছে ও বাংলাদেশের জনগণের কাছে কৃতজ্ঞ।
● জিয়া: বাংলাদেশের মাটি ও মানুষ তোমাকে অনন্তকাল মনে রাখবে।

শেষ কথা: ১৯৮০ সালে তিনি পারকিন্সন্স রোগে (en:parkinson’s disease) আক্রান্ত হোন। তাকে যখন বলা হয় তিনি তার রোগের জন্য বক্সিংকে দায়ী করেন কিনা, তিনি বলেন বক্সিং না করলে তিনি এতো বিখ্যাত হতেন না। অবসরের পরে তিনি তার জীবনকে মানবতার কল্যাণে উৎসর্গ করেছিলেন। বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে তিনি নিরলসভাবে কাজ করে গেছেন। ৩২ বছর পারকিনসন্স রোগে ভোগার পর ৩রা জুন, ২০১৬ তে ৭৪ বছর বয়সে মারা যান তিনি। বলা হয়ে থাকে কিংবদন্তি মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলী পৃথিবীর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট মুষ্টিযোদ্ধা তার মতো পরাক্রমশালী বীর মুষ্টিযোদ্ধা না কখনো হয়েছে আর না কখনো হবে। আজ ৩রা জুন ২০২০ মুহাম্মদ আলীর মৃত্যুবার্ষিকীতে তার রুহের মাগফেরাত কামনা করছি পরুম করুনাময় আল্লাহপাক তাকে জান্নাতবাসী করুন।

উৎসর্গ: লেখাটি উৎসর্গ করছি আমাদের সকলের প্রিয় ব্যক্তিত্ব প্রিয় ব্লগার ও গুরুজন ● ব্লগার ডঃ এম এ আলী ভাইকে। ● ডঃ এম এ আলী ভাই আপনি ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন, আমাদের সাথে থাকুন।


সুত্র: বিবিসি নিউজ, উইকিপিডিয়া, ডেইলি ষ্টার।
ছবি: গুগল সার্চ ইঞ্জিন।
কৃতজ্ঞতা স্বীকার: সামহোয়্যারইন ব্লগ কর্তৃপক্ষ।






মন্তব্য ৭৪ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৭৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জুন, ২০২০ সকাল ১১:০৪

মৃন্ময়ী শবনম বলেছেন: মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলীকে আসলেই বাংলাদেশের মানুষ অনন্তকাল মনে রাখবেন। আজ ০৩ রা জুন ২০২০ মুহাম্মদ আলীর মৃত্যুবার্ষিকীতে তার রুহের মাগফেরাত কামনা করছি পরুম করুনাময় আল্লাহপাক তাকে জান্নাতবাসী করুন।

লেখাটি উৎসর্গ হয়েছে ব্লগের অত্যন্ত গুণী ব্যক্তির নামে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

০৩ রা জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৫৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




এই বীরপুরুষ বাংলাদেশে আগমনে ও রাষ্ট্রিয় অতিথি হিসেবে আপ্যায়নে আমরা বাংলাদেশী গর্বিত।

২| ০৩ রা জুন, ২০২০ সকাল ১১:১১

সাইন বোর্ড বলেছেন: বিশ্বখ্যাত এবং নন্দিত মুষ্ঠি যোদ্ধা মুহাম্মদ আলীর মৃত্যু বার্ষিকীতে তাকে নিয়ে একটা সমৃদ্ধ লেখা পড়ে অজানা তথ্য জানলাম এবং মুগ্ধ হলাম ।

০৩ রা জুন, ২০২০ দুপুর ১:১৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলী বাংলাদেশে সফর করেছেন এটি আমাদের জন্য অবস্যই একটি গর্বের বিষয় আর আমরা তাকে মনে রাখবো অনন্তকাল। ধন্যবাদ সাইন বোর্ড ভাই।

৩| ০৩ রা জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৪৫

নেওয়াজ আলি বলেছেন: বাংলাদেশ উভয়কে অন্ততকাল মনে রাখবে

০৩ রা জুন, ২০২০ দুপুর ১:১৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সত্যি সত্যি মনে রাখার মতোই দুজন বীরপুরুষ। আরো মজাদার বিষয় হচ্ছে আমাদের প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও একজন মুষ্টিযোদ্ধা ছিলেন। সে গল্পও হয়তো লিখবো কোনো একদিন। ধন্যবাদ।

৪| ০৩ রা জুন, ২০২০ দুপুর ১:০৪

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আজকাল এমন ঘটনা দেখা যায় না!
সরকার এখন কি চিন্তা করে কে জানে, মননশীল ব্যাপার গুলো আগে দেখা দরকার।

০৩ রা জুন, ২০২০ দুপুর ১:২১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সাহাদাত উদরাজী ভাই, এ ধরনের কাজ করার জন্য ও আন্তর্জাতিক মহলে যে মন মানসিকতা প্রয়োজন তার অভাব আছে বাংলাদেশে। নয়তো আজ প্রবাসে বাংলাদেশীরা কেনো নিগৃহিত হচ্ছে - নিজে বুঝুন, একমাত্র সরকারের অবহেলা। আর কিছুই না। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ মূল্যবান মন্তব্যের জন্য।


৫| ০৩ রা জুন, ২০২০ দুপুর ১:৩৪

সুপারডুপার বলেছেন:



মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলীর সঙ্গে বাংলাদেশের মুষ্টিযোদ্ধা আবদুল হালিম ও গিয়াস উদ্দিন এর রিংয়ে নামা মনে হয় ফান বক্সিং ছিল।

মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলী চার বার বিয়ে করলেও তার একাধিক একস্ট্রামারিটিয়াল রিলেশনশিপ ছিল (https://en.wikipedia.org/wiki/Muhammad_Ali)। তাই , আলী তার ধর্মীয় বিশ্বাসে ভিয়েতনাম যুদ্ধে যেতে অস্বীকার করলেও, ব্যক্তিজীবনে ঐ ধর্মের বিশ্বাস চোখে পড়ে না। এটা অবশ্য কিছু সমাজে কোনো সমস্যা না। কিন্তু এটা ধর্ম বা ধর্মহীন যে কারো ভালো পারিবারিক সম্পর্ক নির্দেশ করে না। তবে মানবকল্যানে তার অনেক অবদান আছে।

হেভিওয়েট মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলীর মৃত্যুবার্ষিকীতে গভীর শোক প্রকাশ করছি।

মাহমুদ ভাই, সমালোচনার জন্য মাইন্ড করলে সরি।

০৩ রা জুন, ২০২০ দুপুর ২:২১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সুপারডুপার ভাই,
সমালোচনার কারণে কিছু মনে করিনি। আপনি চাইলে আরো সমালোচনা করতে পারেন - আমি আপনাকে খুবই পছন্দ করি তাতে কখনো কমতি হবে না। মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলী আনন্দ করার জন্যই আব্দুল হালিম ও গিয়াস উদ্দিনের সাথে বক্সিং লড়েছিলেন।

একজন মানুষের ভালোমন্দ জানার সবচেয়ে সহজ উপায় তিনি মানুষের জন্য সমাজের জন্য কেমন মানুষ? উপকারী/অপকারী? স্ত্রী ও বান্ধবী সংখ্যা দিয়ে বিবেচনা করা যায় না। মানব ক্যলাণে তার অবদান ও বাংলাদেশের প্রতি তার ভালোবাসা আমার তাকে অনন্তকাল স্বরণ করবো।

***বাংলাদেশের নাগরিক হেভিওয়েট মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলীর মৃত্যুবার্ষিকীতে তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।


৬| ০৩ রা জুন, ২০২০ দুপুর ১:৩৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বিনম্র শ্রদ্ধা বিশ্ব জয়ী বক্সার মোহাম্মদ আলী কে। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের দারুন একটি কাজ। তিনি শুধু মোহাম্মদ আলী নয় বাংলাদেশ কেই সম্মানিত করেছেন এত বড় লিজনড কে সম্মান প্রদর্শন করে।

০৩ রা জুন, ২০২০ দুপুর ২:১০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




কবিতার জাদুকর সেলিম আনোয়ার ভাই,
রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কিংবদন্তি মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলীকে আরো কি কি উপহার দেন তার তালিকা দেখে আপনি বুঝতে পারবেন জিয়া কি চাইতেন: -

১। ৫ রঙের ৫০ মিটার করে রাজশাহী সিল্ক মোট = ২৫০ মিটার
২। আদমজী জুট মিলের রপ্তানীযোগ্য জুট = ২ বেল
৩। বাংলাদেশের ফ্রোজেন চিংড়ি = ১ কুইন্টাল

এছাড়া সিলেটের চা, সুন্দরবনের মধু, কুষ্টিয়ার সুতি চাদর (বেড শীট) সহ টাঙ্গাইলের সুতি কাপড় ও অন্যান্য। জিয়া বেঁচে থাকলে জিয়ার বন্ধু কিংবদন্তি মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলী হতেন বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর - এখানে কোনো সন্দেহ ছিলো না।

৭| ০৩ রা জুন, ২০২০ দুপুর ২:০৪

মুক্তা নীল বলেছেন:
ঠাকুর দা ,
মোহাম্মদ আলী বাংলাদেশে এসেছিলেন তা আমার জানা
ছিল না। এছাড়া গর্বের বিষয় মোহাম্মদ আলী বাংলাদেশের নাগরিক। আজ উনার মৃত্যু দিবস স্মরণ রেখে আপনার এই মূল্যবান পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি ।
ভালো ও নিরাপদে থাকুন।

০৩ রা জুন, ২০২০ দুপুর ২:৩৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বোন মুক্তানীল,
এটি খুবই গর্বের বিষয় কিংবদন্তি মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলী বাংলাদেশেরও নাগরিক। বাংলাদেশ মুহাম্মদ আলীকে এই সম্মান দিয়ে সমগ্র দেশ সহ জাতিকে সম্মানিত করেছে। মুহাম্মদ আলীকে দেখার জন্য ঢাকার সড়কে লোকে লোকারণ্য হয়েছিলো। সেদিন আগত সকল দর্শনার্থীর সম্মানে বাংলাদেশ সরকার আনন্দ মিছিলের জনগণের সবাইকে এক প্যাকেট করে খাবার উপহার দেন।

খাবারের তালিকা: -

১। সিঙ্গারা = ০১ টি
২। মিষ্টি = ০১ টি (কেউ সাদা মিষ্টি পেয়েছেন, কেউ পেয়েছেন লাল মিষ্টি)
৩। জিলাপী = ০১ টি
৪। নিমকি = ০১ টি

তখন বাংলাদেশে মিনারেল ওয়াটার ছিলো না, সকলে আগ্রহভরে ঢাকা ওয়াসার ট্রাকের ও ট্যাপ কলের পানি পান করেছেন।

কিংবদন্তি মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলীর মৃত্যু দিবসে তার রুহের মাগফেরাত কামনা করছি।

৮| ০৩ রা জুন, ২০২০ দুপুর ২:০৫

মুক্তা নীল বলেছেন:

ড: এম,এ আলী স্যার আমার খুবই প্রিয় ব্যক্তি ,
উনাকে এই পোস্টটি উৎসর্গের জন্য আপনাকে ও স্যারকে আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো।
ড: এম এ আলী স্যারের সুস্থতা কামনা করছি।

০৩ রা জুন, ২০২০ দুপুর ২:৫০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বোন মুক্তা নীল আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ। ডঃ এম এ আলী ভাইয়ের কাছে আমি সহ সামহোয়্যারইন ব্লগের প্রতিটি ব্লগার কৃতজ্ঞ। তিনি অত্যন্ত গুণী ব্লগার তিনি আমাদের কাছে সম্মান দাবী রাখেন। তিনি আমাদের কাছে সম্মান প্রাপ্য। আমাদের সকলের দোয়া আছে তিনি সহ তার পরিবারের প্রতি। আপনাকে আবারো ধন্যবাদ। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, নিরাপদ থাকুন।

৯| ০৩ রা জুন, ২০২০ দুপুর ২:২৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ এমন চমৎকার একখানি পোস্টের জন্য। মোহাম্মদ আলী বাংলাদেশের ব্রানড এম্বাসেডর হলে দারুন হতো।

০৩ রা জুন, ২০২০ বিকাল ৩:১১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সেলিম আনোয়ার ভাই,
বন্ধু জিয়াউর রহমানের ডাকে স্বপরিবারে মুহাম্মদ আলী সহ মোট সাত জন বাংলাদেশ বিমানে করে বাংলাদেশে আগমন করেন। জিয়া নিজে তার আথিতেয়তা করেন। স্বপরিবারে দুপুরে ও রাতে আহার করেন এবং সকালে জিয়ার সাথে একান্ত মুহাম্মদ আলী বিখ্যাত লাল আটার রুটি, আলু ভাজি, বেগুন ভাজি আর ডাল নাস্তা করেন ও গল্প করেন।

জিয়া বেঁচে থাকলে অবস্যই মুহাম্মদ আলী বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হতেন এবং বার বার বাংলাদেশে আসতেন। মুষ্টিযোদ্ধা জিয়া তার বন্ধু মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলীর জন্য ঢাকা ও কক্সবাজারে বাড়ি করে দিতেন।

১০| ০৩ রা জুন, ২০২০ দুপুর ২:৩৪

পদ্মপুকুর বলেছেন: তাঁর মৃত্যুর সময় এ দেশের সংবাদমাধ্যমে বিভিন্ন সংবাদ, প্রবন্ধ, নিবন্ধ প্রকাশ/প্রচার করা হয়েছিলো, যার দৌলতে বাংলাদেশে তাঁর আগমনসহ বিভিন্ন কীর্তি জানা হয়েছিলো (অবশ্য সেগুলোতে প্রেসিডেন্ট জিয়ার সংশ্লিষ্টতা এড়িয়ে যাওয়া হয়েছিলো সযতনে)। এরপর আমাদের ঐতিহ্য অনুযায়ী সব ভুলে গেছি। এই পোস্টটা দেখে আবার মনে পড়লো। ধন্যবাদ আপনাকে।

মুষ্টিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী মুষ্টিযুদ্ধের মাধ্যমে জগদ্বিখ্যাত হলেও ভিয়েতনাম যুদ্ধে যেতে অস্বীকৃতি জানিয়ে অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের প্রতিক হয়ে উঠেছিলেন, যে পরিচয়টি চ্যাম্পিয়ন মুষ্টিযোদ্ধার পরিচয়কে ছাপিয়ে গিয়েছিলো। গ্রেট অ্যাঠলেট, সাহস, মানবিকতা ইত্যাদির সমন্বয়ে তাঁর ভেতরে যে অনন্য গুণাবলীর সমাবেশ ঘটেছিলো তা তাঁকে বিশ্বনাগরিকে পরিণত করেছিলো।

০৩ রা জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৩১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




পদ্ম পুকুর ভাই, আমরা জাতি হিসেবে কেনো এতো হীনমন্যতায় ভুগি তা ভালো ইতিহাসবিদ ও মানসিক চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা বলতে পারবেন। আমারা ভালোকে কখনো ভালো বলতে পারি না।

যুদ্ধ নামের রাজনৈতিক ও স্বার্থের কলহে মানুষ হত্যা করা কোনোভাবেই ভালো কাজ হতে পারে না। এটি অবস্যই সভ্যতার নামে অসভ্যতা ও বর্বরতা। মুহাম্মদ আলী নিসন্দেহে ভালো মানুষ ছিলেন। ৬’-৩” দীর্ঘ দেহে তিনি মানুষের প্রতি মানুষের ভালোবাসা ধারণ করেছেন।

ভিডিও লিংকে ঢাকা’র সড়কে মুহাম্মদ আলীকে দেখতে পাবেন এছাড়া গিয়াস উদ্দিনের সাথে লড়তেও দেখতে পাবেন। মুহাম্মদ আলীর নামে গান করেন শিল্পী সাবিনা ইয়াসমীন এছাড়া মুহাম্মদ আলী রিতিমতো ভক্ত হয়ে যান মরনচাঁদের দই ও আলাউদ্দিনের মিষ্টি ও ঘি প্রতি।

আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য রাখার জন্য।



১১| ০৩ রা জুন, ২০২০ বিকাল ৩:১২

রাজীব নুর বলেছেন: শ্রদ্ধা জানাই।

০৩ রা জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৩২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: এতো ছোট মন্তব্য!

১২| ০৩ রা জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: আমি ছোট মানুষ। চালচুলাহীণ মানুষ। বড় করে বলতে ভয় পাই। মনটা সংকীর্ন হয়ে গেছে যে।

০৩ রা জুন, ২০২০ বিকাল ৪:১০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আমি ব্লগার রাজীব নুরকে চিনি, খুব ভালোভাবেই চিনি। ব্লগার রাজীব নুর বড় মনের মানুষ। যে কিনা সমগ্র ঢাকা শহর ঘুরে বেড়িয়েছে। ব্লগার রাজীব নুর ঢাকার সুখ দুঃখ সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জানেন। আর যিনি একটি শহরের একটি রাজধানীর সুখ দুঃখ সম্পর্কে জানেন তিনি কিভাবে ছোট মানুষ হবেন?

১৩| ০৩ রা জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৩৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক কিছু জানা ছিল না, জানলাম এবং আপ্লুত হলাম। ডঃ এম এ আলী ভাইয়ের মতো একজন সর্বজন শ্রদ্ধেয়, জ্ঞানী ও গুণী ব্লগারকে এ পোস্ট উৎসর্গ করায় খুব খুশি হলাম।


অসাধারণ পোস্টের জন্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

০৩ রা জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৪৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই ভাই, অত্যন্ত দুঃখের সাথে একটি ব্যাপার আপনাকে জানাচ্ছি। মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলী বাংলাদেশের ও নাগরিক ছিলেন কিন্তু তার মৃত্যুতে রাষ্ট্রীয়ভাবে কোনো শোকবার্তা তার পরিবারের কাছে পৌছানো হয়নি।

মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলী বাংলাদেশী মানুষের মতোই ভোজন রসিক মানুষ ছিলেন, তিনি পাঁচ দিনের ভ্রমণে বাংলাদেশী খাবার আহার করেছেন অত্যন্ত আগ্রহভরে ও আনন্দের সাথে।

আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা নিবেন।

১৪| ০৩ রা জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


লুথার কিং আমেরিকান আফ্রিকানদের মুল মৌলিক অধিকারগুলো আদায়ের নেতৃত্বে ছিলেন; কিং'এর মৃত্যুর পর, আমেরিকান আফ্রিকানদের মাঝে নতুন সমস্যা দেখা দেয়, "ভাংগা পরিবার, মাদক ও পুরুষদের কাজ করার অনীহা"; এই সমস্যা থেকে আমেরিকান আফ্রিকানদের বের করার মতো নেতৃত্ব আজো নেই।

মোহাম্মদ আলী ক্লে আমেরিকান আফ্রিকানদের গৌরবে পরিণত হয়েছিলেন; কিন্তু তিনি "ইসলাম" ধর্ম গ্রহন করে নিজকে বৃহত্তর আমেরিকান আফ্রিকান সমাজ থেকে আলাদা করে ফেলেন; যার ফলে, আমেরিকান আফ্রিকানদের উনার প্রভাব কমে যায়।

০৩ রা জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




চাঁদগাজী ভাই, যা অতীত তা অতীত বলেই গণ্য হয়, অতীতকে পরিবর্তন করার মতো শক্তি পৃথিবীতে কারো নেই। তাই মুহাম্মদ আলী কেনো ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন বা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে আফ্রিকানদের ন্যায্য অধিকার আদায়ে হয়তো ব্যার্থ হয়েছেন বা নিজের প্রভাব প্রতিপত্তি হারান অথবা অধিকার আদায়ের জন্য লড়তে গেলে হয়তো আফ্রিকানদের লাশের বন্যা হতো আমেরিকার সড়কে মহাসড়কে (হয়তোবা)।

তাই মুহাম্মদ আলীর ব্যক্তি স্বাধীনতায় কোনো অভিযোগ সম্ভবত থাকা উচিতও নয়। মুহাম্মদ আলী একজন ভালো মানুষ ছিলেন, মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলী বাংলাদেশের বন্ধু ছিলেন, মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলী বাংলাদেশের একজন নাগরিকও ছিলেন এটিই আমাদের কাছে তার বড় পরিচয়।

মুহাম্মদ আলীর ব্যবহৃত হাফ পেন্ট, সু, বক্সিং গ্লাভস এখনো বাংলাদেশ বক্সিং স্টেডিয়ামের স্মৃতি শোকেসে আছে।

১৫| ০৩ রা জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৪০

ইসিয়াক বলেছেন: বিনম্র শ্রদ্ধা রইলো।
১৯৭৮ সালে আমি খুবই ছোট ছিলাম। তবে টিভিতে তাকে দেখেছিলাম এবং বাসাতে তাকে নিয়ে আলোচনা হতো তাও মনে পড়ছে কিছু কিছু। অনেক কিছুই জানতাম না তার সম্পর্কে । জেনে ভালো লাগলো।
#ডঃ এম এ আলী ভাইয়ের মতো একজন সর্বজন শ্রদ্ধেয়, জ্ঞানী ও গুণী ব্লগারকে এ পোস্ট উৎসর্গ করাতে আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
নিরন্তর শুভকামনা।

০৩ রা জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ইসিয়াক ভাই, আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই। ডঃ এম এ আলী ভাইয়ের কাছে আমি সহ সামহোয়্যারইন ব্লগের প্রতিটি ব্লগার কৃতজ্ঞ। তিনি অত্যন্ত গুণী ব্লগার, তিনি আমাদের কাছে সম্মান দাবী রাখেন। তিনি আমাদের কাছে সম্মান প্রাপ্য। আমাদের সকলের দোয়া আছে তিনি সহ তার পরিবারের প্রতি। আপনাকে আবারো ধন্যবাদ। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, নিরাপদ থাকুন।

১৬| ০৩ রা জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৫৫

ওমেরা বলেছেন: অনেক না জানা তথ্য জানলাম । আপনাকে ধন্যবাদ ভাইয়া।

০৩ রা জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ওমেরা আপা, আপনাকেও ধন্যবাদ।
গতমাসে খুব ব্যস্ত ছিলাম তাই কোনো পোস্ট দিতে পারিনি এমাসে এটি প্রথম পোস্ট।
শুভ কামনা রইলো বোন।

১৭| ০৩ রা জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




আজ ৩ জুন, জগত বরেণ্য বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন মুষ্টিযোদ্ধা ‘মোহাম্মদ আলী ক্লে’এর তিরোধান দিবস । তিরোধান দিবসে তার স্মরনে পোষ্ট দিয়ে তাকে শ্রদ্ধাঞ্জলী জানানোর সুযোগ সৃষ্টি করার জন্য ধন্যবাদ । তাঁকে সন্মান জানানোর জন্য এককথায় বলার মত যথাযোগ্য ভাষা কি হতে পারে ভাবতে গিয়ে মনে পড়ল যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও ফার্স্ট লেডি মিশেল ওবামার যুক্ত শোকবাণীতে বলা কথা:“মোহাম্মদ আলী ছিলেন সবচাইতে বৃহৎ… তিনি বিশ্বকে নাড়া দিয়েছিলেন।”

মোহাম্মদ আলী ক্লে মুষ্টিযুদ্ধের বেষ্টনীর ভেতরে এবং বাইরে উভয় জায়গাতেই চ্যাম্পিয়ন ছিলেন। সকল প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে তিনি অবস্থান গ্রহণ করেছিলেন। ভিয়েতনাম যুদ্ধের বিরুদ্ধে আলীর প্রতিবাদী কার্যকলাপ তাকে বিশ্ববাসীর নিকট শ্রদ্ধার পাত্র করে তোলেছিল। তিনি বাংলা দেশেও জনপ্রিয় ব্যক্তিদের মধ্যে ছিলেন অন্যতম। তিনি তার কর্মের মাধ্যমে শুধু নীজেকে নয় হ্যভি ওয়েট মুষ্টি যুদ্ধকেও বিশ্বে একটি অত্ন্ত জনপ্রিয় ও সর্বধিক পারিতোষক মুলক ক্রিড়ায় পরিনত করেছিলেন ।

বাংলাদেশের সকলের কাছে জনপ্রিয় এই জগত বিখ্যাত মানুষটিকে বাংলাদেশে শফরের আমন্ত্রন জানিয়ে ও সম্মান জনক বাংলাদেশী নাগরিকত্ব দিয়ে তাঁর প্রতি এদেশ বাসির ভালবাসা ও শ্রদ্ধা প্রদর্শনের বিরল সুযোগ করে দেয়ার জন্য প্রয়াত রাস্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নামটিউ যুক্ত হয়ে গেছে বাংগালী মানসপটে । মুষ্টিযোদ্ধা ‘মোহাম্মদ আলী ক্লে’এর জীবনালেক্ষ ও বাংলাদেশে অবস্থানকালীন ঘটনাবহুল সচিত্র ইভেন্টগুলি সুন্দরভাবে উঠে এসেছে আপনারএই পোষ্টে । বাংগালী মানষপট
হতে মুছে যাওয়া অনেক ঘটনাই মুর্ত হয়েছে লেখাটিতে ।

উল্লেখ্য ‘মোহাম্মদ আলী ক্লে’মত বিশাল মাপের মানুষটিকে কাছে থেকে দেখা ও তাঁর বক্তব্য শোনার পরম সৌভাগ্য আমার হয়েছিল । ১৯৭৮ সালে ঢাকার বিশাল জনসভায় তাঁর সহজ-সরল প্রাণঢালা বক্তব্য বিমোহিত করেছিল আমার মতো অগুণতি মানুষকে।

জগতবিখ্যাত মুষ্ঠি যোদ্ধা 'মোহাম্মদ আলী ক্লে' বাংলাদেশ সফরে এসে ফিরে গিয়ে বলেছিলেন, প্রশান্তি যদি কেউ পেতে চাও, তবে বাংলাদেশে যাও। মুষ্ঠি যোদ্ধা মোহাম্মদ আলী ছিলেন অত্যন্ত সমৃদ্ধ আধুনিক বিশ্বের একটি দেশের মানুষ, সেখানে র যুদ্ধবিধ্বস্ত ধ্বংসস্তুপের উপর দাঁড়িয়ে থাকা তৃতীয় বিশ্বের একটি দেশ বাংলাদেশে কী প্রশান্তির অনুভব থেকে এ কথা তিনি উচ্চারণ করেছিলেন? তা আর কিছু নয়! তিনি দেখেছিলেন এদেশের মানুষের আত্মিক ভালবাসা। বিশ্বমানবের প্রতি অকৃত্রিম শ্রদ্ধা ও সর্বান্তকরণে প্রসারিত আতিথেয়তা।

এ দেশ নরম মাটির দেশ। সু-ফলা সু-জলা-শস্যশ্যামলা রূপের সাথে এদেশের মানুষের চরিত্র বৈশিষ্ট তৈরি করেছেন আল্লাহপাক। আমরা তাই আমাদের এই বাংলাদেশের সব রকম সম্পর্ক, সম্পদ, আনন্দ, একে অপরের সাথে ভাগাভাগি করে ভোগ করতে নিকট অতীতে যেমন ছিলাম অভ্যস্থ্য, তেমনিভাবে কামনা করি মহামারী করোনার এই ভয়ংকর দিন গুলিতেও দেশের সকল মানুষের সম্পর্ক ,সম্পদ, আনন্দ, নিরানন্দ,সুখ দু:খ সমানভাবে ভাগাভাগি করে নেয়ার দৃঢ় প্রত্যয়ে ব্রতি হোক আজকের বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ। কামনা করি বাস্তবায়ীত হোক জগত বিখ্যাত মুষ্ঠি যোদ্ধা প্রয়াত 'মোহাম্মদ আলী ক্লে'র বলা কথা ‘প্রশান্তি যদি কেউ পেতে চাও, তবে বাংলাদেশে যাও’। জগতের বিভিন্ন প্রান্ত হতে মানুষ প্রশান্তি লাভের আশায় ছুটে আসুক বাংলাদেশে।

মুল্যবান তথ্য সম্বলিত পোষ্টটি আমার মত অতি সাধারণ একজন ব্লগারের নামে উৎসর্গিত করে যে সম্মানের আসন দিয়েছেন তার জন্য রইল অফুরন্ত কৃতজ্ঞতা। দোয়া করবেন ব্লগের সকলের ভালবাসাকে যেন চীর জীবন অন্তরে বয়ে চলতে পারি।

পোষ্টটি প্রিয়তে গেল । করোনার এই ভয়ংকর দিন গুলিতে পরিবারের সকলকে নিয়ে ভাল থাকুন এই শুভ কামনা রইল ।

০৩ রা জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:





প্রিয় ডঃ এম এ আলী ভাই,
মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলী আমাদের বাংলাদেশীর মতোই সুখি দুঃখি একজন মানুষ ছিলেন। আমরা অত্যন্ত গর্বিত মুহাম্মদ আলী বাংলাদেশের নাগরিক। মুহাম্মদ আলীর প্রতি বাংলাদেশীদের ভালোবাসায় তিনি সিক্ত হয়েছেন, কৃতজ্ঞ হয়েছেন তিনি বাংলাদেশের মানুষকে ভালোবেসেছেন।

মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলী বাংলাদেশের বক্সার গিয়াস উদ্দিন ও আব্দুল হালিমের কাছে এক এক রাউন্ডে এমন ভাবে হেরেছেন যেনো তিনি তাদের সাথে ১২ রাউন্ড করে খেলে ধরাসায়ী হয়েছেন - বাংলাদেশের মানুষকে তার এই বিরল আনন্দ দান ও অভিনয় প্রতিভা সত্যি সত্যি অনন্তকাল মনে রাখার মতো। মুহাম্মদ আলীর ব্যবহৃত হাফ পেন্ট, সু, বক্সিং গ্লাভস এখনো বাংলাদেশ বক্সিং স্টেডিয়ামের স্মৃতি শোকেসে আছে।

ভিডিও লিংকে ঢাকা’র সড়কে মুহাম্মদ আলীকে দেখতে পাবেন এছাড়া গিয়াস উদ্দিনের সাথে লড়তেও দেখতে পাবেন। মুহাম্মদ আলীর নামে গান করেন শিল্পী সাবিনা ইয়াসমীনএছাড়া মুহাম্মদ আলী রিতিমতো ভক্ত হয়ে যান মরনচাঁদের দই ও আলাউদ্দিনের মিষ্টি ও ঘি এর প্রতি।

ডঃ এম এ আলী ভাই, শত প্রতিকূলতার মধ্যেও গড়পরতায় আমরা বাংলাদেশী আসলেই ভালো মানুষ, আমাদের হৃদয়ে ভালোবাসা এখনো ফুরিয়ে যায়নি। মুহাম্মদ আলী স্বপরিবারে বাংলাদেশের আঞ্চলিক তৈরি প্রসিদ্ধ মিষ্টান্ন খেয়েছেন এতে আমরা গর্ব করতে পারি। মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলী আমাদের হৃদয়ে বেঁচে থাকবেন অনাদি অনন্তকাল।

আজ ৩রা জুন ২০২০ কিংবদন্তি মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলীর মৃত্যু দিবসে তার রুহের মাগফেরাত কামনা করছি।

আর আপনার জন্য দোয়া করছি আপনি ভালো থাকুন - সুস্থ থাকুন - নিরাপদ থাকুন, আমাদের সাথে থাকুন।


১৮| ০৩ রা জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৪

পদ্মপুকুর বলেছেন: আপনার দেওয়া লিংক ধরে দেখে আসলাম। আমার জন্মের আগের সেই বাংলাদেশের মানুষেরা তাঁর মত একজন মহান মানুষকে যে ভালোবাসা দিয়েছে, যে সংবর্ধনা দিয়েছে, দেখে গর্ব বোধ হচ্ছে। রিংয়ে আলীর অভিনয়টাও সুন্দর হয়েছে।

০৩ রা জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




পদ্ম পুকুর ভাই, মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলী বাংলাদেশের বক্সার গিয়াস উদ্দিন ও আব্দুল হালিমের কাছে এক এক রাউন্ডে এমন ভাবে হেরেছেন যেনো তিনি তাদের সাথে ১২ রাউন্ড করে খেলে ধরাসায়ী হয়েছেন - বাংলাদেশের মানুষকে তার এই বিরল আনন্দ দান ও অভিনয় প্রতিভা সত্যি সত্যি অনন্তকাল মনে রাখার মতো। মুহাম্মদ আলীর ব্যবহৃত হাফ পেন্ট, সু, বক্সিং গ্লাভস এখনো বাংলাদেশ বক্সিং স্টেডিয়ামের স্মৃতি শোকেসে আছে।

মুহাম্মদ আলীকে দেখার জন্য ঢাকার সড়কে লোকে লোকারণ্য হয়েছিলো। সেদিন আগত সকল দর্শনার্থীর সম্মানে বাংলাদেশ সরকার আনন্দ মিছিলের সবাইকে এক প্যাকেট করে খাবার উপহার দেন।

খাবারের তালিকা: -

১। সিঙ্গারা = ০১ টি
২। মিষ্টি = ০১ টি (কেউ সাদা মিষ্টি পেয়েছেন, কেউ পেয়েছেন লাল মিষ্টি)
৩। জিলাপী = ০১ টি
৪। নিমকি = ০১ টি

তখন বাংলাদেশে মিনারেল ওয়াটার ছিলো না, সকলে আগ্রহভরে ঢাকা ওয়াসার ট্রাকের ও ট্যাপ কলের পানি পান করেছেন।

কিংবদন্তি মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলীর মৃত্যু দিবসে তার রুহের মাগফেরাত কামনা করছি।





১৯| ০৩ রা জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।

০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ৮:১০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন ভাই। শুভ কামনা রইলো।

২০| ০৩ রা জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৯

কল্পদ্রুম বলেছেন: আপ্যায়নের সারল্য মুগ্ধকর।জিয়াউর রহমানের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার যেমন হোক।উনি ব্যক্তিত্ববান মানুষ ছিলেন বোঝা যায়।পোস্ট শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ৮:১৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




কল্পদ্রুম ভাই, ব্লগে স্বাগতম।
বন্ধু জিয়াউর রহমানের ডাকে স্বপরিবারে মুহাম্মদ আলী সহ মোট সাত জন বাংলাদেশ বিমানে করে বাংলাদেশে আগমন করেন। জিয়া নিজে তার আথিতেয়তা করেন। স্বপরিবারে দুপুরে ও রাতে আহার করেন এবং সকালে জিয়ার সাথে একান্ত মুহাম্মদ আলী বিখ্যাত লাল আটার রুটি, আলু ভাজি, বেগুন ভাজি আর ডাল নাস্তা করেন ও গল্প করেন।

জিয়া অত্যন্ত নিরহংকারী ও অথিতিপরায়ন মানুষ ছিলেন। আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

২১| ০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ৮:০৫

সোহানাজোহা বলেছেন: মাননীয়, আপনার পোস্ট অনেকেই পড়ছেন খুবই সুন্দর মন্তব্য করছেন, কিন্তু একটি ব্যাপার সবার চোখ এড়িয়ে যাচ্ছে! মুষ্টিযোদ্ধা মোহামম্মদ আলী বাংলাদেশ সফরে ঢাকায় মিছিলে সরকারিভাবে যে নাস্তা বিতরণের পরিস্কার তালিকা দিয়েছেন তাতে আমার মনে হচ্ছে আপনি সেই মিছিলে ছিলেন! যদি সত্যি তাই হয়ে থাকে এবার তা জানাতে পারেন।

আপনার সাথে আমিও কিংবদন্তি মুষ্টিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলীর মৃত্যু দিবসে তার রুহের মাগফেরাত কামনা করছি। শুভ কামনা রইলো, ভালো থাকুন।

০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ৮:২৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আমি, আমার আব্বা ও চাচা তিনজন মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলীর সামনা সামনি দর্শনার্থী ছিলাম। সেদিনের স্মৃতি মুহাম্মদ আলীকে দেখার জন্য ঢাকার সড়কে লোকে লোকারণ্য হয়েছিলো। সেদিন আগত সকল দর্শনার্থীর সম্মানে বাংলাদেশ সরকার আনন্দ মিছিলের সবাইকে এক প্যাকেট করে নাস্তা উপহার দেন।

খাবারের তালিকা: -

১। সিঙ্গারা = ০১ টি
২। মিষ্টি = ০১ টি (কেউ সাদা মিষ্টি পেয়েছেন, কেউ পেয়েছেন লাল মিষ্টি)
৩। জিলাপী = ০১ টি
৪। নিমকি = ০১ টি

নাস্তা অমৃতসম স্বাদের ছিলো। তখন বাংলাদেশে মিনারেল ওয়াটার ছিলো না, সকলে আগ্রহভরে ঢাকা ওয়াসার ট্রাকের ও ট্যাপ কলের পানি পান করেছেন। আপনার বিচক্ষণতার পরিচয় প্রশংসার দাবী রাখে - আপনাকে আবারো ধন্যবাদ। ভালো থাকুন - সুস্থ থাকুন - নিরাপদ থাকুন।


২২| ০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ৮:৪৭

সুপারডুপার বলেছেন:



মাহমুদ ভাই ,

আপনি আমাকে খুবই পছন্দ করেন জেনে অনেক আনন্দিত হলাম, খুবই ভালো লাগলো। আপনার প্রতি আমার সর্বদায় বিনম্র শ্রদ্ধা।

একটু সময় পেয়ে আবার সমালোচনায় আসলাম।

বুঝলাম বাংলাদেশের প্রতি উনার ভালোবাসা আছে, বাংলাদেশও উনাকে নাগরিকত্ব দিয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের প্রতি উনার কি অবদান বুঝলাম না?

নাকি আমরা কোনো বিখ্যাত বিদেশী বাংলাদেশেকে ভালোবাসে বললেই, আবেগে আপ্লুত হয়ে সব দিয়ে দেওয়ার জাতি, কিন্তু দেশের বিখ্যাতদের কদরতো করতেই জানি না বরং দেশের কিছুজন দেশের বিখ্যাতদের হত্যাকাণ্ডের সাপোর্ট করে?

০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ৯:১১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সুপারডুপার ভাই, আপনি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন করেছেন। এটি সমালোচনা নয়। উদাহরণ: আপনি সুপারডুপার আমার আপন ভাই, আপনার সাথে মালয়েশিয়ার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মাহাথীর মোহাম্মদের বন্ধুত্ব আছে। এখন কোনো কারণে আপনি যদি হত্যা হোন (আল্লাহ না করুন) তাহলে আমি কিভাবে মাহাথীর মোহাম্মদের কাছে পৌছাবো? যোগাযোগের চেইন তো কাটা পরে গেছে! আশাকরি বোঝাতে পেরেছি। তবে আমার বিস্বাস মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলী প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান হতে প্রাপ্য উপহার ও স্যাম্পল নিয়ে বসে থাকেন নি। রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কিংবদন্তি মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলীকে কি কি উপহার দেন তার তালিকা দেখে আপনি বুঝতে পারবেন জিয়া কি চাইতেন: -

১। ৫ রঙের ৫০ মিটার করে রাজশাহী সিল্ক মোট = ২৫০ মিটার
২। আদমজী জুট মিলের রপ্তানীযোগ্য জুট = ২ বেল
৩। বাংলাদেশের ফ্রোজেন চিংড়ি = ১ কুইন্টাল

এছাড়া সিলেটের চা, সুন্দরবনের মধু, কুষ্টিয়ার সুতি চাদর (বেড শীট) সহ টাঙ্গাইলের সুতি কাপড় ও অন্যান্য। জিয়া বেঁচে থাকলে জিয়ার বন্ধু কিংবদন্তি মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলী হতেন বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর - এখানে কোনো সন্দেহ ছিলো না।

আমার ধারণা যদি সত্যি হয়ে থাকে তাহলে উক্ত উপহার ও স্যাম্পল মুহাম্মদ আলীর হাত হয়ে সঠিক হাতে হস্তান্তর হয়েছে এবং বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা ব্যবসাও করেছেন। শুধু জিয়া ছিলেন না বলে এই কার্যক্রম চালু রাখতে পারেন নি। আপনি হয়তো জানেন জিয়া নিম গাছ দিয়ে সৌদি আরবের সাথে বাংলাদেশের জনশক্তি রপ্তানির চুক্তি করেন। এছাড়া গাদ্দাফী ও সাদ্দাম হোসেন কে বাংলাদেশের ফজলি আম খাইয়ে বন্ধুত্ব করেন। এবং বন্ধুত্বের ফলাফল ছিলো আশানুরূপ।

আমরা কেনো এমন হয়ে গেলাম তা এক ভাবনার বিষয়, আমাদের গুণীজনদের সম্মান করছি না। আমাদের দেশে গুণীজন তৈরি হতে দিচ্ছি না। দেশের ভালো মানুষরা দেশ ছেড়ে ভয়ে প্রবাসে চলে যাচ্ছেন - তা বিরাট চিন্তার বিষয়। এভাবে সব ভালো মানুষ দেশ ছেড়ে প্রবাসে চলে গেলে দেশে শুধু খারাপ লোকগুলোই থেকে যাবেন।

২৩| ০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ৮:৪৭

মানতাশা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার প্রতি । নতুন কিছু জানলাম ।

০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ৯:২৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বোন মানতাশা, আপনি কোথায় ছিলেন এতোদিন বলেন তো? বেশ কয়েকটা ঝামেলাপূর্ণ পোস্টে প্রতিবাদি হিসেবে আপনাকে পাশে পেয়েছি। আপনাকে খুব মিস করি, থাকুন আমাদের সাথে। লিখুন আপনার নিজের কিছু লেখা। শুভ কামনা রইলো।

২৪| ০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ৮:৫৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: স্মরনের আড়াল থেকে সুমুখে এনে স্মরণ করিয়ে দেয়ায় কৃতজ্ঞতা।

বন্ধুত্ব আর ভালবাসার এক দারুন সাতকাহন যেন অনন্য সাবলীলতায় তুলে ধরেছেন
দারুন ভালবাসায়।

অনেক অনেক ধন্যবাদ ভায়া

কিংবদন্তি মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলীর মৃত্যু দিবসে তার রুহের মাগফেরাত কামনা করছি।

+++

০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ৯:৪৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বিদ্রোহী ভৃগু ভাই,
আমার অনেক অভিযোগ আছে ভাই আপনার প্রতি। কি ধরণের লেখা আপনি পছন্দ করেন বলুন - আমি লিখবো। আমার নিজের জীবনের ঘটনা লিখে শেষ করার মতো না। শুধু বলুন কি ধরণের গল্প আপনার পছন্দ। কিংবদন্তি মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলীর মৃত্যু দিবসে তার রুহের মাগফেরাত কামনা করছি।

আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভ কামনা রইলো।

২৫| ০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ৯:১০

ঢাবিয়ান বলেছেন:

পোস্টে পাঁচ তারা। ++++++++++++

০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ৯:৫১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:

ছবিতে পাশাপাশি দুই বীর। মুষ্টিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান ও মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলী। ঢাবিয়ান ভাই, জিয়াউর রহমান বেঁচে থাকলে বিশ্ব বরেণ্য লোকদের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক করে দিতেন নিসন্দেহে।

অনেক অনেক ধন্যবাদ ‍ও শুভ কামনা রইলো।

২৬| ০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ৯:৩১

ঢাবিয়ান বলেছেন: @ অনল চৌধুরী , পাবলিক ফিগারদের বিচার করা হয় সমাজের প্রতি তাদের অবদান দিয়ে, তাদের ব্যক্তিগত চরিত্র দিয়ে নয়। আমাদের হুমায়ুন আহমেদকেই দেখুন। কালজয়ী এই লেখক আমাদের বাংলা সাহিত্যকে যেভাবে সমৃদ্ধ করেছে তা , যুগ যুগ ধরে টিকে থাকবে। আজ থেকে শত শত বছর পরেও পাঠক হুমায়ুনের বই পড়বে আর শ্রদ্ধাভরে স্মরন করবে এই কালজয়ী লেখককে। তার ব্যক্তিগত চরিত্র একান্তই তার পারিবারিক ব্যপার।

০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ১০:০০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ঢাবিয়ান ভাই, মুহাম্মদ আলী বাংলাদেশের নাগরিক ছিলেন এটি বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে আমাদের জন্য অবস্যই গর্বের বিষয়। আমি মনেপ্রাণে বিস্বাস করি মুহাম্মদ আলী বাংলাদেশের উপকার করেছেন এবং বাংলাদেশের বানিজ্য প্রসারে কাজও করেছেন। শুধু মুহাম্মদ আলীর বন্ধু জিয়াউর রহমানের অনুপস্থিতির কারণে মুহাম্মদ আলীর বাংলাদেশের সাথে সম্পর্কের ভাটা পরে।

রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কিংবদন্তি মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলীকে আরো কি কি উপহার দেন তার তালিকা দেখে আপনি বুঝতে পারবেন জিয়া কি চাইতেন: -

১। ৫ রঙের ৫০ মিটার করে রাজশাহী সিল্ক মোট = ২৫০ মিটার
২। আদমজী জুট মিলের রপ্তানীযোগ্য জুট = ২ বেল
৩। বাংলাদেশের ফ্রোজেন চিংড়ি = ১ কুইন্টাল

এছাড়া সিলেটের চা, সুন্দরবনের মধু, কুষ্টিয়ার সুতি চাদর (বেড শীট) সহ টাঙ্গাইলের সুতি কাপড় ও অন্যান্য। জিয়া বেঁচে থাকলে জিয়ার বন্ধু কিংবদন্তি মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলী হতেন বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর - এখানে কোনো সন্দেহ ছিলো না।

২৭| ০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ১০:৩১

সুপারডুপার বলেছেন:



মাহমুদ ভাই,

বুঝতে পারলাম। কিন্তু, যোগাযোগের চেইন যারা কাটে তাদের কে কেন সমূলে উচ্ছেদ করা যাচ্ছে না? তাদেরকে সমূলে উচ্ছেদ না করলেতো দেশে তো বিখ্যাতদের জন্ম-ই হবে না, অথবা জন্ম হলেও কুড়িতেই ঝরে যাবে। হয়তো এই কারণে-ই দেশ মালয়েশিয়া অথবা ইউরোপের মত উন্নত হওয়ার সম্ভবনা থাকলেও, তা হচ্ছে না। আহঃ দেশ যদি উন্নত মালয়েশিয়া অথবা ইউরোপের মত উন্নত হত, কেউ আর ইউরোপ -আমেরিকায় আসতে চাইতো না।

ইহুদিরা জেরুজালেম দখলের আগে, মদের গ্লাসে চিয়ার্স করে বলতো নেক্সট ইয়ার জেরুজালেম। এইভাবে তারা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মকে দিয়ে গেছে এই বার্তা। একটা সময় তারা সফল হয়েছে।

আপনার সাথে চায়ের কাপে চিয়ার্স করে উইশ করি, "নির্মূল হোক চেইন কাটার-রা, উন্নত হোক বাংলাদেশ।"

০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ১০:৫০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:

কোনো একদিন আপনার সাথে নাস্তা করবো।

২৮| ০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ১০:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: আমার মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন। জয় বাংলা।

০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ১১:০০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




রাজীব নুর ভাই, বর্তমান নিত্যপ্রয়োজনীয় বাজার নিয়ে একটি পোস্ট দিবো ভাবছি। আপনিও ভালো থাকুন।

২৯| ০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ১০:৫০

রাকু হাসান বলেছেন:


ঠাকুরমাহমুদ ভাই --- দক্ষ হাতে বন্ধু জিয়াউর রহমানকে তুলে আনলেন ,রাজনৈতিক জিয়া এখানে অনুপস্থিত । । জিয়ার আলোচনা খুব ভালো লেগেছে । আমরা বঙ্গবন্ধু জিয়ার রাজনৈতিক জীবনের অনেক কিছু জানি । ব্যক্তি বঙ্গবন্ধু জিয়াদের জানা প্রয়োজন । আমাকে যদি প্রশ্ন করেন বাংলাদেশের দু জন ম্মার্ট ব্যক্তির নাম বলেন আমি এক বাক্যে বলবো মুজিব ও জিয়া।
জিয়ার এই বন্ধুত্ব বাংলাদেশের মানুষের কাছে আরও কাছের করে তুলে। এই মুহূর্তে মোহাম্মদ আলীর একটি বাণী মনে পড়ছে ,যা আমার খুব ভাল লাগে । A man who has no imagination has no wings.-- সারাজীবন মোহাম্মদ আলী খুব আত্ম বিশ্বাসী ছিলেন । কেউ কেউ বলেই ফেলতো অহংকারী । কিন্তু যোদ্ধা মোহাম্মদ আলী বার বার প্রমাণ করছেন তিনি যে সেরাদের সেরা । তিনি জন্মে ছিলেন কিংবদন্তী হতেই । এই জিনিসটা খুব ভালো লাগে ,বিখ্যাতজনেরা নিজেদের ব্যাপারে যা বলেন তা যেন অদৃশ্য এক শক্তির বলে সমাজে,ইতিহাসে রয়ে যায় । যা সত্য প্রমাণিত হয় । রবীন্দ্রনাথ ,নজরুল বলেছিলেন তাদের গান বেঁচে থাকবে অনেক দিন । গানই তাঁদের বাঁচিয়ে রাখবে । হচ্ছেও তাই । মোহাম্মদ আলীও অনেকবার হুংকার
দিয়েছেন । নিজের শক্তি মত্তার /আত্ম বিশ্বাসের জানান দিয়ে ,যা বাস্তবেই পরিণত হয়েছে বারবার । প্রশ্ন হলো তারা কিভাবে এতটা নিজেকে চেনে ,জানে ? অমর হয়েই থাকবেন এই বসুন্ধরাই ।
মৌলিক বিষয়ে লেখার জন্য অনেক ভালোবাসা । ব্যস্ততার মাঝেও এত সুন্দর পোস্ট উপহার দেওয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা । অভিনন্দন এমএ আলী স্যার কে উৎসর্গ করায় ।ব্লগে তিনি অনেক সম্মানের ,একই সাথে নক্ষত্রের মত । মোহম্মদ আলীও তাই। মিলেছে। অভিনন্দন আবারও আলী স্যার । অবশ্যই পোস্টটিতে লাইক ও প্রিয়তে নিতেই হবে আমার । নিলামও :)
ভালো থাকবেন ভাই।



০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ১১:২৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:

রাকু হাসান ভাই,
কিংবদন্তি মুষ্টিযোদ্ধা মেজর জিয়া কিংবদন্তি মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলীর বন্ধু ছিলেন এবং সেই সুবাধে বাংলাদেশের বন্ধু এবং বাংলাদেশের একজন সম্মানীত নাগরিক। কক্সবাজারে বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের সুইমিং পুলের স্থানটি উপহার দিয়েছেন মুহাম্মদ আলী - গর্বের বিষয় না? স্বপরিবারে তিনি বাংলাদেশে সফরে এসেছিলেন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের বন্ধুত্বের ডাকে। এই দুই বীরপুরুষকে বাংলাদেশের মানুষ অনন্তকাল মনে রাখবেন।

আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই খুব সুন্দর মন্তব্য করেছেন। আপনাদের কারণে লেখলেখির আগ্রহ খোঁজে পাই। আমি ব্লগের সকল ব্লগারদের প্রতি কৃতজ্ঞ। শুভ কামনা রইলো, ভালো থাকুন - নিরাপদ থাকুন।



৩০| ০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ১১:০২

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
আপনার পোস্ট মানেই ভিন্ন কিছু। সেই সাথে উৎসর্গ পত্র । এমন একজন কে উৎসর্গ করেছেন যাকে ব্লগে এসেই খুঁজি, নতুন লেখা আছে নাকি দেখি। কি মন্তব্য করেছেন সেই গুলো পড়ি। তাছাড়া পুরনো পোস্ট আছেই । উনি অনেকদিন ধরে কিছু লিখছেন না। আমার আকুলতা জানিয়ে দেবেন।

পোষ্টটা পড়লাম। কিছুই জানা ছিল না। অনেক কিছু জানা হলো । সেই সাথে সবার মন্তব্য গুলো যেন পোষ্ট টাকে আরো সমৃদ্ধ করলো। অসাধারণ পোস্টে ++ এবং প্রিয়তে ।

০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ১১:৩৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




স্বপ্নবাজ সৌরভ ভাই, আপনি কি গ্রামের বাড়ি ছিলেন? বেশ কিছুদিন যাবত সম্ভবত আপনাকে ব্লগে দেখি না। ডঃ এম এ আলী ভাই খুবই বিচক্ষণ মানুষ তাকে উৎসর্গ করা পোস্ট তিনি প্রতিটি মন্তব্য ও মন্তব্য উত্তর পড়বেন এবং আপনার আকুলতার কথাও জানবেন। আপনার আজকের কবিতাটি মনে অনেক কষ্ট দিয়েছে। আমরা মানুষ হয়ে জন্মেছি সম্ভবত একজন অন্যজনকে কষ্ট দিতে।

আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, ভালো থাকুন।


৩১| ০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ১১:২৬

কাছের-মানুষ বলেছেন: তথ্য সমৃদ্ধ পোষ্টটি শেয়ারের জন্য অনেক ধন্যবাদ। মোহাম্মদ আলীর নাম শুনে না এমন বাঙ্গালী খুবই কম আছে। ছোট বেলা থেকে তার নাম শুনে আসছি। আপনার পোষ্টটি পড়ে নিজেকে সমৃদ্ধ মনে হচ্ছে।

মুষ্টিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলীর প্রতি আমার শ্রদ্ধা রইল।

০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ১১:৪৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলীর সাথে বাংলাদেশের মানুষের আত্মার সম্পর্ক আছে। আপনি সত্যি বলেছেন, মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলীর নাম শুনেনি এমন বাঙ্গালী পাওয়া আসলেই বিরল। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

আজ ৩রা জুন ২০২০ কিংবদন্তি মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলীর মৃত্যু দিবসে তার রুহের মাগফেরাত কামনা করছি।

৩২| ০৪ ঠা জুন, ২০২০ রাত ১২:৪২

রাকু হাসান বলেছেন:

কক্সবাজারে বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের সুইমিং পুলের স্থানটি উপহার দিয়েছেন মুহাম্মদ আলী - গর্বের বিষয় না? --আবার আসলাম একটু জানতে । অবশ্যই গর্বের বিষয়। :) । জিয়ার ভালো কাজের মধ্যে অন্যতম ভালো কাজ এটি একটি ছিল।
ঠাকুরমাহমুদ ভাই জানতে চাই আপনি যে ফটো কমেন্ট করলে আমার প্রতি উত্তরে সেটা কি দিয়ে এডিট করেছেন । মানে সাইজ বাড়িয়েছেন কি দিয়ে ? আমি ছবি এডিটিংয়ের ভারী সফটওয়্যারের কাজ পারি না ,নতুন করে শেখাও সমস্যার ব্যাপার । মাঝে মাঝে এমনিতেই হ্যাং করে । এমএস পেইন্ট,পেইন্ট থ্রিডি দিয়ে কত পারবো ? Pixel/percentage কোনটা দিয়েছেন ? সাইজটা কত ? একটু হেল্প করুন দয়া করে।

০৪ ঠা জুন, ২০২০ রাত ১২:৫৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




রাকু হাসান ভাই,
আমার পোস্টের প্রতিটি ছবি আমি এডবি ফটোশপ দিয়ে এডিট করেছি, আপনি ফটোশপের কাজ খুব সহজে শিখতে পারেন ইউটিউবে এবং এর খুব ভালো বাংলা টিউটোরিয়াল আছে আপনার কাছে যার টিউটোরিয়ালটি দেখতে শুনতে ভালো লাগবে সেই ভিডিওগুলো দেখে দেখে ফটোশপ কাজ চালানোর মতো শিখে নিতে পারবেন। এছাড়া প্রফেশনাল ফটোশপ শিখতে হলে ট্রেনিং নিতে হবে কোনো ইনস্টিটিউট থেকে।

ছবির সাইজ ১০০০ পিক্সেল বাই ১০০০ পিক্সেল


৩৩| ০৪ ঠা জুন, ২০২০ রাত ১:৪৬

রাকু হাসান বলেছেন:

ফটোশপ তো বেস্ট হবে । ,ইউটিউভ দেখে নিজের চলার মত করে শেখা যাবে। পেইন্ট দিয়ে করলাম । ছবি কিছু রেজুলেশনে সমস্যা হচ্ছে মনে হয় ।

ফটোশপ তো বেস্ট হবে । ,ইউটিউভ দেখে নিজের চলার মত করে শেখা যাবে। পেইন্ট দিয়ে করলাম । ছবি কিছু রেজুলেশনে সমস্যা হচ্ছে মনে হয় । চলবে মনে হয় ,নিচে ছবি দিলাম। ল্যাপটপে অন্য কিছু অতি গুরুত্বপূর্ণ সফটওয়্যারে পূর্ণ। নতুন কিছু ইনস্টল করলে সমস্যা হবে ।


আপাদত এভাবেই চলি ভাই। অনেক ধন্যবাদ রইলো। শুভেচ্ছা ও শুভরাত্রি ।

০৪ ঠা জুন, ২০২০ সকাল ১০:৪৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




রাকু হাসান ভাই,
ছবিটি হাই রেজুলেশন ছিলো না। তাছাড়া ছবিটি কপিরাইট করা শাটারস্টক থেকে। আপনি গুগলে হাই রেজুলেশন ছবি পাবেন সেই ছবি কাট/এডিট/কর্প করে নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারবেন। পেইন্ট দিয়ে মোটামোটি কাজ চালানো যায়। আর ভাষ্যমতে নতুন প্রোগ্রাম ইন্সটল করে যদি পিসির সমস্যা হওয়ার সম্ভবনা থাকে তাহলে তা না করাই উচিত।

google - search - image - tools - size
এভাবে যে কোনো ছবির হাই রেজিুলেশন কপিরাইট বিহীন ছবি গুগল থেকে কালেকশান করে নিতে পারবেন।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভালো থাকুন ভাই, শুভ কামনা রইলো।


৩৪| ০৪ ঠা জুন, ২০২০ সকাল ৯:১৪

নীল আকাশ বলেছেন: সুপ্রিয় বড় ভাই,
মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলীকে বাংলাদেশের মানুষ চিরদিন মনে রাখবেন। ০৩ রা জুন ২০২০ মুহাম্মদ আলীর মৃত্যুবার্ষিকীতে তার রুহের মাগফেরাত কামনা করছি পরুম করুনাময় আল্লাহপাক তাকে জান্নাতবাসী করুন।

এই দেশে আসার পর তাকে আরেকজন গূণী ব্যক্তি সম্মানিত করেছেন। দুইজন গূণীব্যক্তির সান্নিধ্যে হয়ে উঠেছিল অসাধারণ কিছু মুহূর্ত। আজ এই বিষন্ন দিনে এই দুজন মানুষকেই একসাথে মনে পড়ে যাচ্ছে।

লেখাটি উৎসর্গ হয়েছে ব্লগের অত্যন্ত গুণী ব্যক্তি আলী ভাইয়ের নামে। এইকারনে আবার ধন্যবাদ।

এত চমতকার একটা পোস্টের জন্য কৃতজ্ঞতা রইলো। লাইকড সহ সোজা প্রিয়তে।

অফ টপিকঃ এএসপি শুভ'র দ্বিতীয় পর্ব হচ্ছে। কিছু তথ্য সাহায্য লাগতে পারে। পরে জানাবো আপনাকে।
শুভ কামনা রইলো।

০৪ ঠা জুন, ২০২০ বিকাল ৩:০৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




নীল আকাশ ভাই,
একজন সম্মানী মানুষ আরেকজনকে সম্মান দিতে জানেন। অসম্মানী মানুষ দ্বারা কখনো কাউকে সম্মান দেওয়া সম্ভব নয়। বীরউত্তম জিয়াউর রহমান বেঁচে থাকলে বাংলাদেশের সাথে সমগ্র বিশ্বের গুণীজনদের সম্পর্ক করে দিতেন।

বাংলাদেশে গত কয়েক বছরে বেশ কয়েকজন স্টার (শাহরুখ/সালমান/অক্ষয়) এসেছেন তারা এসেছেন মঞ্চে পারফর্মেন্স করার জন্য এবং বড় অংকের টাকার বিনিময়ে! বাংলাদেশকে ভালোবেসে কোনো স্টার সপরিবারে বাংলাদেশে এসে পাঁচদিন থেকে দেশের মানুষের সাথে সড়কে মহাসড়কে সাক্ষাত করেছেন এমন কোনো নজির আমার জানা নেই। মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলী মুষ্টিযোদ্ধা মেজর জিয়ার কলম বন্ধু ছিলেন। আর সেই সুবাধে লেফটেন্যান্ট জেনারেল প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান (বীর উত্তম) এর দাওয়াতে সপরিবারে বাংলাদেশে আগমন করেন। মুহাম্মদ আলী বাংলাদেশের নাগরিক ছিলেন এটি বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে আমাদের জন্য অবস্যই গর্বের বিষয়। আমি মনেপ্রাণে বিস্বাস করি মুহাম্মদ আলী বাংলাদেশের উপকার করেছেন এবং বাংলাদেশের বানিজ্য প্রসারে কাজও করেছেন। শুধু মুহাম্মদ আলীর বন্ধু জিয়াউর রহমানের অনুপস্থিতির কারণে মুহাম্মদ আলীর বাংলাদেশের সাথে সম্পর্কের ভাটা পরে।

রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কিংবদন্তি মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলীকে কি কি উপহার দেন তার তালিকা দেখে আপনি বুঝতে পারবেন জিয়া কি চাইতেন: -

১। ৫ রঙের ৫০ মিটার করে রাজশাহী সিল্ক মোট = ২৫০ মিটার
২। আদমজী জুট মিলের রপ্তানীযোগ্য জুট = ২ বেল
৩। বাংলাদেশের ফ্রোজেন চিংড়ি = ১ কুইন্টাল

এছাড়া সিলেটের চা, সুন্দরবনের মধু, কুষ্টিয়ার সুতি চাদর (বেড শীট) সহ টাঙ্গাইলের সুতি কাপড় ও অন্যান্য। জিয়া বেঁচে থাকলে জিয়ার বন্ধু কিংবদন্তি মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলী হতেন বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর - এখানে কোনো সন্দেহ ছিলো না। ভিডিও লিংকে ঢাকা’র সড়কে মুহাম্মদ আলীকে দেখতে পাবেন এছাড়া গিয়াস উদ্দিনের সাথে লড়তেও দেখতে পাবেন। মুহাম্মদ আলীর নামে গান করেন শিল্পী সাবিনা ইয়াসমীন এছাড়া মুহাম্মদ আলী রিতিমতো ভক্ত হয়ে যান মরনচাঁদের দই ও আলাউদ্দিনের মিষ্টি ও ঘি এর প্রতি। মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলী বাংলাদেশের বক্সার গিয়াস উদ্দিন ও আব্দুল হালিমের কাছে এক এক রাউন্ডে এমন ভাবে হেরেছেন যেনো তিনি তাদের সাথে ১২ রাউন্ড করে খেলে ধরাসায়ী হয়েছেন - বাংলাদেশের মানুষকে তার এই বিরল আনন্দ দান ও অভিনয় প্রতিভা সত্যি সত্যি অনন্তকাল মনে রাখার মতো। মুহাম্মদ আলীর ব্যবহৃত হাফ পেন্ট, সু, বক্সিং গ্লাভস এখনো বাংলাদেশ বক্সিং স্টেডিয়ামের স্মৃতি শোকেসে আছে।

আপনার সময়ে জানাবেন আমি আমার ই-মেইল এড্রেস দিবো তাহলে আপনার যোগাযোগ ও তথ্য কালেকশানে সুবিধা হবে। আপনার সহযোগিতা করতে পারলে আমার ভালো লাগবে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভালো থাকুন। আপনাদের জন্য ব্লগে লিখতে আগ্রহ পাই। ব্লগের প্রতিটি ব্লগারের কাছে আমি কৃতজ্ঞ।

৩৫| ০৪ ঠা জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫১

আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,




মোহম্মদ আলীর মৃত্যু বার্ষিকীটা স্মরণ করেছেন বেশ আলাদা ষ্টাইলে।
বাংলাদেশে তার আগমন, নাগরিকত্ব গ্রহন, বক্সিং রিংয়ে মজাদার ফাইট সবটা নিয়ে তখন আমরাও উদ্বেলিত ছিলুম ঢাকার বাইরে থেকেও। সাবিনার গানটিও তখন বেশ সাড়া জাগিয়েছিলো।

সুন্দর পোস্ট, প্রায় হারিয়ে যাওয়া এক কিংবদন্তী ইতিহাসের।

০৪ ঠা জুন, ২০২০ রাত ৯:২৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আহমেদ জী এস ভাই,
মুহাম্মদ আলী সম্ভবত এমন একটি নাম যে নাম বাংলাদেশের মানুষের আত্মার সাথে মিশে আছে, মুহাম্মদ আলী বাংলাদেশের মানুষের আত্মার আত্মীয়। সে সময়ে আপনিও বেশ আগ্রহী ও উদ্বেলিত ছিলেন জেনে খুব ভালো লেগেছে। আহমেদ জী এস ভাই, আমার কাছে মনে হয় বাংলাদেশের দুই দুইটা জেনারেশন মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলীকে ভালোবাসেন - ভালোবেসেছেন।

বাংলাদেশকে ভালোবেসে কোনো স্টার সপরিবারে বাংলাদেশে এসে পাঁচদিন থেকে দেশের মানুষের সাথে সড়কে মহাসড়কে সাক্ষাত করেছেন এমন কোনো নজির আমার জানা নেই। মুহাম্মদ আলী সপরিবারে পাঁচ দিন বাংলাদেশে ছিলেন। খুবই মজাদার সেই স্মৃতি। আপনাকে ভাই অনেক অনেক ধন্যবাদ আরো ধন্যবাদ আপনি সেই স্মৃতির একজন অংশিদারও বটে। সেদিনের স্মৃতি - মুহাম্মদ আলীকে দেখার জন্য ঢাকার সড়কে লোকে লোকারণ্য হয়েছিলো। সেদিন আগত সকল দর্শনার্থীর সম্মানে বাংলাদেশ সরকার আনন্দ মিছিলের সবাইকে এক প্যাকেট করে নাস্তা উপহার দেন।

খাবারের তালিকা: -

১। সিঙ্গারা = ০১ টি
২। মিষ্টি = ০১ টি (কেউ সাদা মিষ্টি পেয়েছেন, কেউ পেয়েছেন লাল মিষ্টি)
৩। জিলাপী = ০১ টি
৪। নিমকি = ০১ টি

নাস্তা অমৃতসম স্বাদের ছিলো। তখন বাংলাদেশে মিনারেল ওয়াটার ছিলো না, সকলে আগ্রহভরে ঢাকা ওয়াসার ট্রাকের ও ট্যাপ কলের পানি পান করেছেন।

আহমেদ জী এস ভাই, আপনাকে আবারও ধন্যবাদ, আপনি ভালো থাকুন - সুস্থ থাকুন - নিরাপদ থাকুন।

৩৬| ০৬ ই জুন, ২০২০ রাত ১:২১

মানতাশা বলেছেন: @ঠাকুরমাহমুদ ভাই, সত্যের পক্ষে সব সময় থাকতে হবে। লেখার থেকে পড়া পছন্দ হয়।মাঝে মাঝে লগ ইন করি। দেখা হয় ব্লগ । সত্যে থাকুন।

০৬ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বোন মানতাশা, আমি সমগ্র জীবন সত্যের সাথে চলেছি ভবিষ্যতেও তাই হবে। শুধু ব্লগে আর কোনো প্রতিবাদ করি না। কেনো না, অযথা তর্ক বিতর্ক বিরক্ত উৎপাদন করে। ঝামেলাতে পাশে সবাইকে পাওয়া যায় না, আর যাদের পাওয়া যায় তারা অবস্যই ভালো মানুষ। আপনি নিসন্দেহে একজন ভালো মানুষ। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

যাক, আপনি শুনে আনন্দিত হবেন লক ডাউনে গ্রামের বাড়িতে ও অন্যান্য জেলাতে সবজি সহ ফসল চাষে বেশ কাজ কিছু করেছি, তাতে আমি সহ আমার সকল আত্মীয় পরিজন ও অফিস কর্মীগণ সহযোগিতা করেছেন। এখনো কাজ চলছে।

শুভ কামনা রইলো বোন।

৩৭| ০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:১৯

অগ্নি সারথি বলেছেন: ক্যাসিয়াস ক্লে আর ম্যালকম এক্স কে নিয়ে একটা বর্ণবাদ বিরোধী মুভী দেখেছিলাম অনেক আগে। নাম মনে নেই। সেখানে অনেক বিষয় জেনেছিলাম তার সম্পর্কে। কিন্তু আপনার পোস্টে এত বিশদ জেনে বিশেষত বাংলাদেশের সাথে তার কানেকশন জেনে আমি তো পুরাই থ!
এমন তথ্যবহুল লেখা দিনের পর দিন আমি মিস করে গিয়েছি!

০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:১৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




অগ্নি সারথি ভাই,
অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনার লেখা চালিয়ে যান চিন্তা করার মতো একটি লেখা হচ্ছে। এই ধরণের লেখা ব্লগে প্রয়োজন। শুভ কামনা রইলো ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.