নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful
কখনো কখনো অপক্ষে করি
অক্লান্ত ঘড়ি, অক্লান্ত অপেক্ষা
দূর দিগন্তে অক্লান্ত আমার দৃষ্টি
অক্লান্ত দিন, অক্লান্ত রাত।
হয়তো, অনন্তকাল!
হয়তো, কাল মহাকাল!
এক গ্লাস পানির জন্য,
মাত্র, এক গ্লাস পানির জন্য।
পানীয় পানি
কোমল স্বচ্ছ বরফ শীতল এক গ্লাস পানীয় পানি।।
ঠাকুরমাহমুদ
মোজাম্বিক, পূর্ব আফ্রিকা
সময়কাল - ১৯৯৪
আত্মকথা: আমাদের প্রধান মৌলিক চাহিদা অন্ন বস্ত্র বাসস্থান শিক্ষা ও চিকিৎসা। প্রধান পাঁচটি মৌলিক চাহিদার অন্যতম খাদ্য আর খদ্যের অন্যতম অংশটি খুব সম্ভব খাবার পানি হতে পারে (আমার ধারণা)। একই সঙ্গে আমার ধারণা যিনি খাদ্যের অভাব, পানীয় পানির অভাব কখনো অনুভব করেননি তিনি খাদ্য ও পানীয় পানির মূল্য জানেন না।
উৎসর্গ: কবিতাটি উৎসর্গ করছি ছবি প্রেমিক একজন মানুষ মরুভূমির জলদস্যু ভাইকে, যিনি ব্লগে ছবিসংক্রান্ত পোস্ট তৈরি করতে ও ছবি সংযুক্ত করতে আমার দিকে বার বার সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন।
ছবির তথ্যসূত্র: www.allure.com
কৃতজ্ঞতা স্বীকার: সামহোয়্যারইন ব্লগ।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৪৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
মানুষের জীবনে পানীয় পানির প্রয়োজন ও গুরুত্ব কি ভয়ংকর ভয়াবহ হতে পারে তা বর্ণনাতীত, কল্পনাতীত। পানীয় পানি অবশ্যই আল্লাহর বিশেষ নিয়ামত।
২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৫০
জুল ভার্ন বলেছেন: এক কথায় পানি শরীরের জন্য এতটাই গুরুত্বপূর্ণ যে- 'পানিই জীবন' বললে অত্যুক্তি হবে না। পানি শরীরের টিস্যুতে অক্সিজেন এবং নিউট্রিয়েন্ট সরবরাহ করে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। কাজেই এক গ্লাস পানি জীবনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্ববহ।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:০৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনার মনে আছে? এক সময় বাংলাদেশে গ্রামকে গ্রাম টিউবওয়েল/চাপকল ছিলো না। রাতের অন্ধকারে দুই তিন গ্রাম দুর দুর থেকে নারী পুরুষ কলস নিয়ে আসতো চাপকলের পানি নিতে! আর এখন দেশে পানীয় পানির যে অপচয় হচ্ছে তা দেখতেও কষ্ট লাগে ভাবতেও কষ্ট লাগে।
৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:০১
সোনাগাজী বলেছেন:
@জুল ভার্ন বলেছেন, " ... পানি শরীরের টিস্যুতে অক্সিজেন এবং নিউট্রিয়েন্ট সরবরাহ করে। ..."
-আসলে, শরীরে অক্সিজেন সরবরাহের মেকানিজম হচ্ছে: নিশ্বাসের সাথে অক্সিজেন ফুসফুসে গিয়ে, রক্তের সাথে মিশে, উহা আর্টারী হয়ে শরীরের সব যায়গায় যায়।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:২৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনি কখনো খাবারের অভাব ও পানীয় পানির কষ্ট করেছেন?
৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:০৫
রানার ব্লগ বলেছেন: ইফতারে পেট ভরে ঠান্ডা পানি খেয়ে দম মেরে বসে থাকি, অন্য কিছু খাবার মতো আর জায়গা থাকে না ।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:০১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ইফতারের সময় আসলে পানিই সবচেয়ে দরকারি। পানীয় পানির মতো মজাদার পানীয় পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নেই।
৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:০৮
সোনাগাজী বলেছেন:
মোজাম্বিকের মানুষকে সুখী নাকি অসুখী দেখলেন?
১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:০৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
মোজাম্বিকের মানুষ বিপদে ছিলেন আজোও আছেন। যারা বিপদে থাকেন তাদের সুখ অসুখ বিচার করার মাপকাঠি করা যায় না। তবে বাংলাদেশে প্রচুর মানুষ অসুখী। তাদের চিন্তা চেতনা কথা বলা ব্যবহারে প্রকাশ পায় তারা অসুখী, একা, মানসিক অসুস্থ ।
৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:১৯
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: বাহ সুন্দর এক অনুভব প্রকাশ
১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:০৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ আপনি অনুভব বুঝতে পেরেছেন।
৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৩১
জুল ভার্ন বলেছেন: লেখক বলেছেন:
আপনার মনে আছে? এক সময় বাংলাদেশে গ্রামকে গ্রাম টিউবওয়েল/চাপকল ছিলো না। রাতের অন্ধকারে দুই তিন গ্রাম দুর দুর থেকে নারী পুরুষ কলস নিয়ে আসতো চাপকলের পানি নিতে! আর এখন দেশে পানীয় পানির যে অপচয় হচ্ছে তা দেখতেও কষ্ট লাগে ভাবতেও কষ্ট লাগে।[/sb
পানি অপচয়ের কথা আর কি বলবো!
আমাদের বাড়িটা টু স্টোর্ড। চার জন মালিকের ১২ টা ফ্ল্যাট। অর্থাৎ ৮ টা ফ্ল্যাট ভাড়া দেওয়া। গড়ে প্রতি পরিবারে ৬ জন সদস্য। পানির বিল আলাদা ভাবে ভাড়াটিয়াদের দিতে হয়না। আমরা পানির ব্যবহারে সংযমী হলেও যারা ভাড়া থাকেন তারা ঠিক বিপরীত। যার কারনে আমাদের প্রতি মাসে পানির বিল আসে- ৫০ হাজার টাকার উর্ধে!
১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:২৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
অত্যন্ত দুঃখ ও পীড়া নিয়ে একটি কথা বলছি ইয়াজিদের বংশধর এখনও আছে যার প্রমাণ এভাবে এই পানির অপচয়। এই অপচয় রোধ করতে সরকারের অবশ্যই অস্ত্র হাতে নিতে হবে এছাড়া উপায় নেই।
অপচয়ে কোথাও কি আনন্দ আছে ? আমার জানা নেই, আপনার যদি জানা থাকে অপচয়ে আনন্দ কোথায় তাহলে একটি পোস্ট লিখবেন এই বিষয়ে। আমাদের দেশের মানুষ একদিন মিঠা পানি ও খাবার পানির জন্য কাঁদবে।
৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৩৪
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ভবিষ্যৎ বাংলায় বিশুদ্ধ পানি নিয়ে যুদ্ধ হবে।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৩৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
মাঝে মাঝে সন্দেহ হয় শিমার আর ইয়াজিদের বংশধর কি বাঙাল মুল্লুকে চলে এসেছিলো! আমাদের দেশের মানুষ একদিন মিঠা পানি ও খাবার পানির জন্য কাঁদবে।
কঠিন সত্য বলার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।
৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৪২
সোনাগাজী বলেছেন:
আমার সামর্থের ভেতরে আমি চলছি: খাবার বা পানির অসুবিধা আজও হয়নি।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৪১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
১৯৭৪ সম্ভবত আপনি দেখেননি।
১০| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:২৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: কবিতাটি ছোট্টো সুন্দর ও অর্থবহ হয়েছে।
আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ উৎসর্গ পত্রে আমাকে সম্মানিত করার জন্য।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৫৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
কবিতাটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে আমারও ভালো লাগছে। আপনাকেও অশেষ ধন্যবাদ।
১১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৪৩
ইসিয়াক বলেছেন: আমার মনে হয় পানির বিকল্প কিছু নেই।
কবিতা ভালো হয়েছে।
প্রিয় মাহমুদ ভাই, আপনার কি ছুটির ঘন্টা ছবির কথা মনে আছে? কবিতার সুত্রে কেন জানি ওই বাচ্চাটির কথা মনে পড়লো। আহা ক্ষুধা তৃষ্ণায় বাচ্চাটির কি করুন মৃত্যু হয়েছিল। অবশ্যই পানির অপর নাম জীবন।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:০৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
পানির বিকল্প একমাত্র পানি। ছুটির ঘন্টা সিনেমা আমার মনে আছে খুবই মর্মান্তিক একটি ছবি। পরিচালক আজিজুর রহমান সাহেব চাইলেই শিশুটিকে বাঁচিয়ে দিতে পারতেন, সিনেমার চরিত্রটি হত্যা করে সমাজে যেই প্রতিবেদন তিনি দিতে চেয়েছিলেন তা সব সময়ের জন্যই অত্যন্ত বেদনাদায়ক।
ইসিয়াক ভাই, দিন দিন তাপ বাড়ছে, সারা বিশ্বে খাবার পানি মিষ্টি পানির পরিমান কমে আসছে। ভবিষ্যত আমাদের জন্য ভয়ংকর সময় অপেক্ষা করছে।
১২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৪৮
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: এই পানির জন্য ইফতার পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে !
আহ শান্তি
১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:১৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমি সঠিক জানিনা, রমজানের একটি অর্থ যদি হয় খাবারের কষ্ট অনুভব করা, তাহলে আমার মনে হয় রমজান মাসে সত্যি সত্যি খাবারের কষ্ট অনুভব করা উচিত এবং খাবার অপব্যয় সহ খাবার নষ্ট অতি ভোজন বন্ধ করা উচিত। আর পানি হচ্ছে জীবনের অপর নাম এর কোনো বিকল্প আজোও নেই আগামীতেও হবে বলে মনে হয় না। বরং পানি নিয়ে আরেকটি বিশ্বযুদ্ধ হতে পারে।
আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।
১৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:১৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ধন্যবাদ। এতো ছোট মন্তব্য করার কারণ কি কী বোর্ড নষ্ট?
১৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১২
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,
কবিতায় পানীয় জলের জন্যে যে তিতিক্ষা আর অনেক মন্তব্যেই যে আশঙ্কার কথা বলা হয়েছে তাতে জীবন বাঁচানো পানি নিয়ে কিছু কথা বলতেই হয় -
‘পানির মতো সোজা’ বা ‘জলের মতো সহজ’ এমন কথা আমরা হরহামেশা বলে থাকি। কিন্তু একদিন কোনও উপমা দিতে গিয়ে আমাদেরকেই বলতে হবে, "পানির বা জলের মতো কঠিন" কথাটি। দুই তিন দশক আগেও আমরা কি ভাবতে পেরেছি যে, বোতলজাত পানীয় জল কিনতে হবে আমাদের? ভাবিনি। ভাবনার মতো কঠিন দিন কিন্তু সামনে আসছে আরও।
ছবির কৃতজ্ঞতা - জাগোনিউজ২৪ডটকম।
‘ডন অব এ থার্স্টি সেঞ্চুরি’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদনে বিবিসির পরিবেশ বিষয়ক প্রতিবেদক অ্যালেক্স কারবি বলেছেন, যে পরিমাণ পানি রয়েছে পৃথিবীতে তার মাত্র ২ দশমিক ৫ শতাংশ পানি লবণমুক্ত যা পান করার উপযোগী । পানযোগ্য এই সামান্য পরিমাণ পানির দুই-তৃতীয়াংশ আবার মানুষের ধরাছোঁয়ার বাইরে জমাট বরফ অবস্থায় রয়েছে। বাকি থাকল যে এক-তৃতীংয়াংশ, তার ২০ শতাংশ আবার জনবসতি থেকে এতটাই দূরে যে তার নাগাল পাওয়া দুঃসাধ্য। তার বক্তব্য হলো, পৃথিবীতে যত পানি রয়েছে তার ০.০৮ শতাংশেরও কম পরিমাণ পানি মানুষের ব্যবহারের আওতায় আছে। অথচ আগামী দুই দশকের মধ্যে পানির চাহিদা বেড়ে যাবে ৪০ শতাংশ।
বর্তমান বিশ্বে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন মানুষ বিশুদ্ধ খাবার পানি পায় না। বিশুদ্ধ পানির অভাবে প্রতিদিন ৩০ হাজার শিশু তাদের পঞ্চম জন্মদিন উপভোগ করার আগেই পৃথিবী থেকে বিদায় নেয়।
বিজ্ঞানীরা তাই হুঁশিয়ার করেছেন পানির ব্যবহারে। বলেছেন, খাবার পানির জন্য একুশ শতকের মাঝামাঝিতেই আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে গৃহযুদ্ধ লেগে যেতে পারে।
আমরাও কি ভালো আছি এই শহরে ? ১৯৭০ সালে ঢাকা মহানগরীতে গভীর নলকূপ ছিল ৪৯টি। এখন হয়েছে ৯০০টি। ঢাকার চারপাশের নদীগুলোর পানি ব্যবহারের অনুপযোগী হওয়ায় সুপেয় পানির চাহিদার শতকরা ৭৮ ভাগ এই ৯০০ গভীর নলকূপের মাধ্যমে ভূগর্ভস্থ থেকে উত্তোলন করছে ওয়াসা। এতে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর প্রতি বছর ১০ ফুট করে নিচে নেমে যাচ্ছে।
গত মার্চে বাংলাদেশ শিশু কল্যাণ পরিষদে অনুষ্ঠিত "ভূগর্ভস্থ পানির ব্যবহার ও জলবায়ু পরিবর্তনে করণীয়" শীর্ষক এক আলোচনা সভায় বলা হয়েছে - নদী দূষণমুক্ত করে পানিপ্রবাহ বাড়ানো না গেলে আগামী ১৫ বছরের মধ্যে পানির অভাবে বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়বে ঢাকা। ( সূত্র - প্রথম আলো /জাগোনিউজ২৪ডটকম।)
নববর্ষের শুভেচ্ছা।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:২৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আহমেদ জী এস ভাই, নদী দূষণমুক্ত করে পানিপ্রবাহ বাড়ানো না গেলে আগামী ১৫ বছরের মধ্যে পানির অভাবে বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়বে ঢাকা। - এটি মারত্বকভাবে সত্য কথা। ঢাকা সহ সমগ্র বাংলাদেশে যেভাবে সেলাইন ওয়াটার আক্রান্ত হবে তাতে করে খাবার পানির জন্য মানুষ হাহাকার করবে। এই জন্য আইনী প্রশাসনিক ও শিক্ষাখাতে খুবই দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া উচত, মানুষকে সচেতন করতে না পারলে আসহ বিপদ ঠেকানো যাবে না - প্রশ্নই আসে না।
বিশুদ্ধ পানি সব ধরনের মানবাধিকারের ভিত্তি হিসেবে স্বীকৃত। সবার জন্য উন্নত উৎসের পানি নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে গেছে। ৯৭ শতাংশের বেশি মানুষের উন্নত উৎসের পানি পাওয়ার সুযোগ আছে, জানা যায় ২০১৩ সালের একটি জরিপে। তবে পুরোপুরি নিরাপদ পানি পানের সুযোগ এখনও সীমিত, মাত্র ৩৪ দশমিক ৬ শতাংশ। ২০০০ সালের তুলনায় ২০১২ সালে আর্সেনিক যুক্ত পানি পানকারীর হার ২৬ দশমিক ৬ থেকে কমে ১২ দশমিক ৪ শতাংশে নেমে এসেছে। এরপরেও বিশ্বে সবচেয়ে বেশি আর্সেনিক দূষণ আক্রান্ত মানুষের বসবাস বাংলাদেশে। (ইউনিসেফ বাংলাদেশ)
আমাদের দেশে পানীয় পানি ও মিঠা পানির অপব্যবহার অপচয় দেখলে মনে হতে পারে এই দেশের মানুষ স্বাক্ষর জ্ঞানহীন মূর্খ! অথচ কথা বলার সময় পৃথিবীর সবচেয়ে বেশী জ্ঞান রাখে বাংলার মানুষ। এবং নিজের ক্ষতি নিজে করা সর্বাগ্রে আছে এই বাংলার মানুষই।
এই শংকর জাতির মানুষের এই দেশের প্রতি ভালোবাসা নেই বলেই আজ এই দেশের অবস্থা দিনদিন এমন হচ্ছে যে, মানুষ শুধু নয় এই দেশে জীববৈচিত্রই টিকে থাকা এক বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাড়াবে।
অত্যন্ত মূল্যবান মন্তব্য রেখে পোস্টটিকে গুরুত্বপূর্ণ করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভাই। শুভ কামনা শতত।
১৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:৩৬
সোবুজ বলেছেন: ছোট বেলায় পড়েছি ,পানির অপর নাম জীবন।পৃথিবী সৃষ্টির আগেই আল্লাহ পানি সৃষ্টি করেন।আল্লহ জানতেন আমাদের পানি লাগবে।আল্লাহ সব জানেন।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:০৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনি সঠিক। আল্লাহ সব জানেন।
১৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:১৩
জ্যাকেল বলেছেন: ব্যক্তিগতভাবে আমি পানি অপচয় করি না। অজুর সময়ও আমি পানি হিসাব করে খরচ করি। ট্যাপের ভলিউম কমায়ে রাখি। শাওয়ারের সময়ও সাবান মাখানোর সময় বন্ধ করে দিই।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:২০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমি জীবনে খাবার পানি গোসলের পানি এবং খাবারের অনেক অনেক কষ্ট করেছি। সেই গল্প যদি বেঁচে থাকি সুস্থ থাকি কোনো একদিন লিখবো। আমার জীবন গল্প হলিউডের গল্প না হলেও খুব একটা মন্দও না। পড়ে আপনার ভালো লাগবে বলে ধারণা করছি।
আপনি পানি অপচয় করেন না জেনে আপনাকে বিশেষ ধন্যবাদ। সম্ভব হলে আপনার আবাসিক ভবনের বাসিন্দারে সচেতন করুন। এভাবে সচেতনতা বাড়বে। আমি এই বিষয়ে বিস্তারিত লিখবো।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ। এতো ছোট মন্তব্য করার কারণ কি কী বোর্ড নষ্ট?
একদম ঠিক ধরেছেন।
ল্যাটপের কীবোর্ড অনেক আগেই ধ্বংস হয়েছে। আলাদা কীবোড দিয়ে চালাই। সেই কীবোর্ড টাইপ করতে করতে এখন সেটাও প্রায় নষ্ট। ব্যাড়াছ্যাড়া অবস্থা।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:০৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বায়তুল মোকারমের গরম গরম জিলাপি খান। আর নতুন কী বোর্ড বাংলা + ইংরেজী নিন। আরামে ব্লগিং করুন।
১৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:১৬
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: কবিতা, আত্মকথা ও সেই সাথে ছবির সমন্বয় - এক কথায় অপূর্ব। উৎসর্গ যথাযথ হয়েছে।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:২০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমি নানান সময়ে পানীয় পানি মিঠা পানির কষ্ট করেছি, পানির কি মূল্য আমি কিছুটা জানি। ভাই, আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:২৭
ল বলেছেন: পানির বিকল্প একমাত্র পানি!!!!!
আহা জল,,,
মহামতি বিধির কল!!!
২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৪০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
খাবার পানি ও ব্যবহারের মিঠা পানি অপচয় রোধ করতে প্রচুর লেখালেখি প্রয়োজন। জনসচেতনতা প্রয়োজন। যার যার নিজ ঘর থেকেই জনসচেতনতা তৈরি করতে হবে। নইলে সামনে মহা বিপদ অপেক্ষা করছে।
২০| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:০৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: পানি নিয়ে চমৎকার কবিতা লিখেছেন। আসলে পানিকে কেন্দ্র করেই জীবন ও জীবিকা। সকলেরই উচিত পানির অপচয় বন্ধ করা।
২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৪১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
খাবার পানি ও ব্যবহারের মিঠা পানি অপচয় রোধ করতে প্রচুর লেখালেখি প্রয়োজন। জনসচেতনতা প্রয়োজন। যার যার নিজ ঘর থেকেই জনসচেতনতা তৈরি করতে হবে। নইলে সামনে মহা বিপদ অপেক্ষা করছে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৩৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমরা সবাই এখন এক গ্লাস পানির অপেক্ষায় আল্লাহর নিয়ামতের জল
খুব সুন্দর