নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাইফাই ব্লগ

দা স্নাইপার

সাফাই ব্লগ

দা স্নাইপার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছোটগল্পঃ শুদ্ধ মানব

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৫



ড. রায়হান তার মোটাসোটা শরীরটা নিয়ে নাচতে নাচতে বললেন-"ইউরেকা ইউরেকা!"

শুক্রবার সকালে চেচামেচির শব্দ শুনে বাইরে বেরিয়ে এসেছি। দেখি পাশের বাসার পিএইচডি ধারি জীনত্ত্ববিদ ড. রায়হান তার বাসার সামনের বাগানটাতে নেচে বেড়াচ্ছেন আর চেচাচ্ছেন ইউরেকা ইউরেকা বলে। তার হাতে একটা কাগজ।
আমি তার কাছে গিয়ে উদ্বিগ্ন স্বরে বললাম-"ড. রায়হান‚ কি হয়েছে?"

আমাকে অবাক করে দিয়ে তিনি আমাকে জড়িয়ে ধরে চকাস করে গালে চুমু খেয়ে ফেললেন। অবস্থা বেগতিক দেখে নিজেকে ছাড়িয়ে নেওয়ার চেষ্টা করতেই তিনি আরো শক্ত করে জড়িয়ে ধরলেন আমাকে। বললেন-"বুঝলেন বাপ্পী সাহেব‚ আমি পৃথিবীর সবচেয়ে শুদ্ধ মানুষটির ডিএনএ-র মডেল আবিস্কার করে ফেলেছি। এই যে আমার হাতে‚ দেখুন।"

আমি তার বাহুডোরে হাঁসফাঁস করতে করতে বললাম-"এই মডেল দিয়ে কি হবে?"

"কি হবে মানে? আমি এখন যে কারো ডিএনএ-র গঠন বদলে দিয়ে তাকে পৃথিবীর শুদ্ধতম মানুষে রূপান্তর করে দিতে পারব। আমার গবেষণা কাজে লাগালে দুনিয়া জুড়ে শুধু শুদ্ধ মানুষের ছড়াছড়ি হবে।"

"বাহ ভালো তো! প্রথম শুদ্ধ মানুষটি কে হতে যাচ্ছে?"

তিনি আমাকে ছেড়ে দিয়ে গর্বে বুক ফুলিয়ে বললেন-"আমি নিজে। আম হিসেব করে দেখেছি‚ গড়পড়তা মানুষের ডিএনএ-র বেশিরভাগই‚ প্রায় ৮৫%-ই মানুষকে দিয়ে ভালো কাজ করাতে চায়‚ মহান কাজ করাতে চায়। কিন্তু ১৫% চায় মানুষকে খারাপ বানাতে‚ মানুষকে দিয়ে আজেবাজে-গর্হিত সব কাজ করাতে। এই পনের পার্সেন্ট ডিএনএ বদলে দিলেই মানুষ মোটামুটি ১০০% শুদ্ধ মানুষে পরিণত হবে।"

"ঠিক আছে! এক কাজ করুন‚ আজ থেকে কাজে লেগে যান। শুদ্ধতম মানুষ হয়ে আমার সঙ্গে দেখা করুন।"

"জ্বী অবশ্যই‚ কয়েক মাস সময় দিন আমাকে। আমার ডিএনএ বদলাতে যা সময় লাগে‚ তারপরই আপনার সাথে দেখা হবে।" বলেই ঝড়ের গতিতে চলে গেলেন ঘরের ভেতর।

তারপর কতগুলো দিন কেটে গেল। রায়হান সাহেবের কথা আমি প্রায় ভুলেই গেছি।

মাস দুয়েক পর দু'জন চশমা পড়া রাগী চেহারার ভদ্রলোক এসে আমার দরজায় কড়া নাড়ল। আমি দরজা খুলতেই একজন বলল-"আমার নাম তপু। আর উনি হলেন ড. তন্ময়। আমরা আসলে আপনার প্রতিবেশী ড. রায়হানের সহকর্মী। মাসখানেক হলো ড. রায়হান অফিসে আসছেন না। খোঁজ নিতে এসেছিলাম আমরা। কিন্তু অনেকক্ষণ কলিং বেল বাজানোর পরও ড. রায়হানের বাড়ির দরজা খুলছে না কেউ। আপনি কি বলতে পারবেন ড. রায়হান কোথায় আছেন?"

আমি বললাম-"আমার সঙ্গেও তার দেখা হয়নি বহুদিন। হয়তো দরজা বন্ধ করে গবেষণা করছেন কিছু একটা নিয়ে। প্রায়ই এভাবে গৃহবন্দী হয়ে থাকেন তিনি।"

"তার সঙ্গে আপনার শেষবার দেখা হয়েছিল কখন?"

"মাস দুই আগে। পৃথিবীর শুদ্ধতম মানুষের ডিএনএ আবিস্কার করে ফেলেছেন বলে দাবী করেছিলেন তখন!"

"তাই? এ সম্পর্কে তো আমাদের কিছু বলেননি তিনি! যাই হোক‚ চলুন আরেকবার গিয়ে দেখি দরজা খোলেন কিনা উনি।"

আমি গায়ে একটা শার্ট চাপিয়ে দুই ভদ্রলোকের সঙ্গে গেলাম ড. রায়হানের বাসায়। কলিংবেল টিপলাম বেশ কিছুক্ষণ ধরে। কেউ দরজা খুলল না। কি মনে হতে হালকা ধাক্কা দিতেই খুলে গেল ভারী দরজাটা। আমরা তিনজন পায়ে পায়ে ভিতরে ঢুকলাম।

দিনের বেলাতেও ঘরটা অন্ধকার। জানালার পর্দাগুলো টেনে রাখা। এ ঘর ও ঘর খুঁজতে লাগলাম আমরা। কোথাও নেই তিনি। কিচেনে‚ বেডরুমে‚ বাথরুমে‚ বসার ঘরে‚ বারান্দায়...কোথাও বাদ রইল না খোঁজাখুঁজি।

ঘরের শেষ মাথায় ল্যাবরেটরি মতো একটা ঘর আছে। পায়ে পায়ে সেখানে ঢুকলাম তিনজন। আবছা অন্ধকার একটা রুম‚ কেমিক্যালের গা গুলানো গন্ধ। গা ছমছম করতে লাগল কেন যেন।

তন্ময় নামের ভদ্রলোক গম্ভীর গলায় বলল-"এখানেও তো নেই তিনি!"

কথা শেষ হতে না হতেই কে যেন দ্রুতগতিতে সরে গেল আমাদের পেছন দিকে। তিনজন একসাথে পেছন ফিরলাম ঝড়ের গতিতে। আশ্বস্ত হলাম একটা মোটাসোটা ইঁদুরকে ত্রস্ত পায়ে ছুটতে দেখে।

তপু বলল-"আচ্ছা এটা কি?" বলেই কোণে পরে থাকা একটা কাগজ তুলে নিল। ঝুঁকে পরে দেখতেই চিনে ফেললাম! বললাম-

"আরে এটাই তো সেই ডিএনএ মডেল‚ ড. রায়হানের আবিস্কার করা শুদ্ধতম মানুষের ডিএনএ।"

"এ সম্পর্কে সে কিছু বলে গিয়েছে আপনাকে?"

"শুধু বলেছে যে কোন মানুষের ১৫% ডিএনএ বদলে দিলে সে শুদ্ধ মানুষে পরিণত হবে।"

পাশ থেকে ড. তন্ময় কাগজের উপর ঝুঁকে পরে বলল-"এই ডিএনএ মডেলটা পরিচিত ঠেকছে না তপু?"

তপু কি যেন ভাবছে গম্ভীর ভাবে। বলল-"কিছুটা পরিচিত মনে হচ্ছে। কিন্তু মনে পড়ছে না কি এটা! কিন্তু আমি ভাবছি‚ মানুষের ডিএনএর সাথে ৮৫% মিল আছে ইঁদুরের ডিএনএ-র। শুদ্ধ মানুষ হবার জন্য রায়হান যদি কারো ডিএনএ ১৫% বদলে দেয়..."

তন্ময় উত্তেজিত হয়ে বলল-"ঠিক লাইনে চিন্তা করছ তপু! মনে পড়েছে‚ এই কাগজটায় তো ইঁদুরের ডিএনএ-র ছবি!!"

আমি মাঝখান থেকে বললাম-"তার মানে দাড়াচ্ছে পৃথিবীর শুদ্ধতম মানুষের ডিএনএ আর ইঁদুরের ডিএনএ একই?"

"যদি ড. রায়হানের গবেষণা সঠিক হয়‚ তাহলে একই!"

আমি ভয়াবহ চমকে উঠে বললাম-"ড. রায়হান বলেছিলেন যে তিনি নিজের ডিএনএ-র গঠন বদলে শুদ্ধ মানুষের ডিএনএ-তে রূপান্তর করতে যাচ্ছেন! তার মানে কি..."

তপু কান চেপে বলল-"নো নো! প্লীজ ডোন্ট সে দ্যাট!"

তন্ময় অন্যদিকে তাকিয়ে বলল-"মাই গড!"

তার দৃষ্টি অনুসরণ করে দেখলাম-সেই মোটাসোটা ইঁদুরটা দৌড়ে চলে যাচ্ছে টেবিলের নিচ দিয়ে!

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৮

স্বপ্ন ও ভালোবাসা বলেছেন: ভালো লেগেছে.......

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪০

দা স্নাইপার বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৮

অপু তানভীর বলেছেন: =p~ =p~
আমি চাইতাম না শুদ্ধতম মানুষ হইতে :D

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪১

দা স্নাইপার বলেছেন: হা হা হা! না হলে আর কি, অশুদ্ধই থাকুন।
ধন্যবাদ আপনাকে।

৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২১

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
pretty good

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪২

দা স্নাইপার বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৩

অগ্নি কল্লোল বলেছেন: শেষটা চমৎকার!
মোটামুটি লাগলো।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪২

দা স্নাইপার বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:১৮

বিজন রয় বলেছেন: ভাল লিখেছেন।
+++++

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৬

দা স্নাইপার বলেছেন: ধন্যবাদ।

৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৩৬

উল্টা দূরবীন বলেছেন: ভালো লাগলো।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৬

দা স্নাইপার বলেছেন: ধন্যবাদ।

৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৯

সুমন কর বলেছেন: শেষটা অনুমান করা যাচ্ছিল। ছোট গল্প হিসেবে ভালো লেগেছে।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭

দা স্নাইপার বলেছেন: তেমন টুইস্ট রাখার চেষ্টা করিনি, এমনি একটা জাস্ট গল্প। ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগল।

৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৬

জনৈক অচম ভুত বলেছেন: তাও ভাল যে ড. রায়হান নিজের ওপর এক্সপেরিমেন্ট করেছিলেন। তা না করে আপনাকে সামনে পেয়ে যদি পরীক্ষাটা আপনার ওপর চালাতে চাইতেন... :-*
ভাল লেগেছে পড়তে। শুভকামনা রইল।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৮

দা স্নাইপার বলেছেন: তা ঠিক!
আপনার জন্যও শুভকামনা। ভালো থাকবেন।

৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪৯

ডাঃ মারজান বলেছেন: শুদ্ধ হতে চাইনা! ভালো লাগলো!

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৯

দা স্নাইপার বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মারজান।

১০| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ফানাটিক গল্প হিসাবে দারুন।

শুদ্ধতাকে কি ব্যাঙ্গ করা হয়ে গেল না!!!! ?? কেউই আর শুদ্ধ হতে চাইছে না দেখছেন না। শুদ্ধতার ডেফিনেশপাইতো দেখী পাল্টে দিবেন ;)

গল্পে +++

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫০

দা স্নাইপার বলেছেন: হা হা হা! চমৎকার একটা দৃষ্টিভঙ্গি বের করে ফেলেছেন। অভিনন্দন!

১১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৬

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: খুব ভাল ফানি সাইফাই লিখেছেন।

ইদুরটার কি হল?

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৮

দা স্নাইপার বলেছেন: পালিয়ে গেল।
পাঠে কৃতজ্ঞতা।

১২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৩

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: কি ভয়ংকর!!!

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৩

দা স্নাইপার বলেছেন: :(

১৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৫

বৃতি বলেছেন: শুদ্ধতম মানুষের পরিণতি দেখে ভয় পেলাম। ভালো লেগেছে গল্পটা :)

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৪

দা স্নাইপার বলেছেন: আসলে শুদ্ধতম বলতে কিছু নেই। সম্পূর্ণ শুদ্ধতা অস্তিত্বহীন।
ধন্যবাদ আপনাকে বৃতি।

১৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৮

হা হা হা বলেছেন: দারুণ গল্প স্নাইপার ভাই

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৪

দা স্নাইপার বলেছেন: ধন্যবাদ অট্টহাসি।

১৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৯

শাহাদাত হোসেন বলেছেন: সেই জন্যে মনেহয় দুনিয়াতে শুদ্ধ মানুষ নাই !

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৫

দা স্নাইপার বলেছেন: কথা সত্য।

১৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৪

ঘনায়মান মেঘ বলেছেন: ভাল লাগছে। Dr. এর জন্য খারাপ লাগল।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৫

দা স্নাইপার বলেছেন: ভালোলাগা পেয়ে ভালো লাগছে বেশ। ধন্যবাদ।

১৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: মোটামুটি লাগলো। শেষটা অনুমেয় ছিলো।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৬

দা স্নাইপার বলেছেন: হ্যা, ঠিক বলেছেন। একদমই সাদামাটা গল্প লিখতে চেয়েছিলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।

১৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ভয়াবহ টেস্ট।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৭

দা স্নাইপার বলেছেন: :(

১৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩২

আহসানের ব্লগ বলেছেন: +++++

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৭

দা স্নাইপার বলেছেন: ধন্যবাদ।

২০| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫২

জ্যোস্নার ফুল বলেছেন: স্থান কাল পাত্র বেধে শুদ্ধতাও অসুদ্ধ হয়ে যায়

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৭

দা স্নাইপার বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন। ভালো মন্দ আসলে সমাজব্যবস্থার উপর অনেক বেশি নির্ভরশীল।

২১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১৮

আ স রনি আহমেদ বলেছেন: ছোট গল্প ভালো লেগেছে। আমি ভুল যদি করে না থাকি তবে আপনার কবি নিয়ে সাইন্স ফিকশান পড়ে ছিলাম বোধহয়।। শুভ কামনা কইলো আপনার লেখনির প্রতি।।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৯

দা স্নাইপার বলেছেন: আমার সায়েন্স ফিকশান আগে পড়েছেন জেনে ভালো লাগল। বইমেলাতে আমার দু'টো সাইফাই পাওয়া যাচ্ছে। ঘাসফুল এবং আফসার ব্রাদার্স এর স্টলে।
আপনার জন্য শুভকামনা। ভালো থাকবেন।

২২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৩

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
শুদ্ধ মানুষের দরকার নাই। :)

গল্প ভাল হয়েছে।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫০

দা স্নাইপার বলেছেন: হ্যা, শুদ্ধতাই এক ধরনের ডিস্কোয়ালিফিকেশন। পাঠে কৃতজ্ঞতা, ধন্যবাদ আপনাকে।

২৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: গল্পটা আগে পড়েছি। আপনি আগেও পোস্ট করেছিলেন।
বেশ লাগল পড়তে।
শুদ্ধ মানুষ হয়ে কাজ নেই। আমি এমনি থাকতে চাই। অশুদ্ধ :P

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫১

দা স্নাইপার বলেছেন: হ্যা, অন্য আইডিতে। পোস্ট দিয়ে আবার রিমুভ করে ফেলেছিলাম।
আপনাকে ধন্যবাদ।

২৪| ০১ লা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:২২

জেন রসি বলেছেন: গল্পের প্লটটা চমৎকার। আপনার গল্পগুলোর মধ্যে একটা অন্যরকম টুইস্ট থাকে যা পড়তে ভালো লাগে। লিখে চলুন। :)

০২ রা মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:০২

দা স্নাইপার বলেছেন: চলছি, চলব, ধন্যবাদ আপনাকে।

২৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৭

শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: আনকমন :)

২৬ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৪৯

দা স্নাইপার বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.