নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যেখানে সেখানে মূত্র বিসর্জন করা যেন ঢাকা বাসির দ্বায়িত্য এবং কর্তব্য হয়ে দাড়িয়েছে। অবশ্য আমরা এতে অনেকটাই অভ্যস্ত হয়ে গেছি। যদি এটি আমাদের একটি বাজে অভ্যাস এবং এর থেকে সকলেই পরিত্রান পেতে চাই। আর এই লক্ষেই Ministry of Religious Affairs, Bangladesh দারুন একটি উদ্যোগ নিয়েছেন। আর এই উদ্যোগের নাম 'Language Matters'। আমার ধারনা এটি বর্তমান সময়ে যে কোন মন্ত্রানালয়ের নেওয়া সর্বোত্তম উদ্যোগ, যার উপকারিতা আমরা অনায়াসেই ভোগ করতে পারব। দয়া করে নিজেদের এই বাজে অভ্যাসটি পরিবর্তন করুন।
Youtube থেকে ভিডিওটি ডাউনলোড করতে সমস্যা হলে এখান ক্লিক করুন।
০৩ রা মে, ২০১৫ বিকাল ৩:১৯
নহে মিথ্যা বলেছেন: আমি আপনার সাথে সহমত পোষন করছি সাথে কিছুটা দ্বিমত। আসলেই মসজিদ গুলার টয়লেট যদি ব্যাবহার করার জন্য সব সময় খোলা রাখা যেত তাহলে সমস্যার সমাধান কিছুটা হলেও হতে। বলছিনা পাব্লিক টয়লেটের দরকার নেই... অবশ্যই আছে কিন্তু এর জন্য অর্থনৈতিক এবং মানষিক যে অবকাঠামো দরকার তা কিন্তু অপ্রতুল আমাদের দেশে। তারপরেও বলব অন্যান্ন মন্ত্রানালয়ের থেকে অনেকটা ভাল উদ্যোগ নিয়েছে এই মন্ত্রানালয়
২| ০৩ রা মে, ২০১৫ বিকাল ৪:০৪
মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: সাময়িক ধোঁকাবাজী, পাব্লিকের বাইরে মুতার রোগটা আগে বন্ধ করতে হবে......পাবলিক টয়লেট কোন ইসু না......।
০৩ রা মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৬
নহে মিথ্যা বলেছেন: একটুর জন্য সহমত হতে পারলাম না
হয়েছি কি বাইরে বের হবার পরে এমন অনেক বার হয়েছে যে আমার নিজের চরম মূত্র বিসর্জনের চাপ এসেছে... বাঁচতে চিপায় চাপায় দৌড়েছি... এই অভ্যাস প্রকৃতগত তাই পাব্লিককে পরিবর্তন না করে ব্যাবস্থা করাই শ্রেয়
৩| ০৪ ঠা মে, ২০১৫ রাত ২:১১
মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: ভাইরে দেশে থাকতে আমিও এমুন কথা কইতাম। নিউইয়র্কে এসে রাস্তায় না মুততে পেরে এখোনো দেশের কথা মনে পড়ে। নিউইয়র্ক সিটিতে আমার চোখে কোন পাবলিক টয়লেট চোখে পড়েনি.........কিন্তু এখানে কখোনো কাউরে ভুলেও আপনি এমুন কাজ করতে দেখবেননা......সবই হলো আইনের শাসন আর শিক্ষার ফল.....।
০৪ ঠা মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৭
নহে মিথ্যা বলেছেন: একটা জিনিষ ভুলে গেলেন ভাই খুব চাপলে খুব সহজেই যে কোন রেষ্টুরেন্ট বা পেট্রোল পাম্প গুলি কিন্তু বেশ কাজে আসে
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা মে, ২০১৫ দুপুর ১:০৮
পল্লীবালক বলেছেন: এটা আমাদের শেষ অস্ত্র। কিছু সুফল পাওয়া যাবে ঠিকই, কিন্তু আমাদের যা স্বভাব, এটার লংঘন শুরু হলে কোথায় গিয়ে ঠেকবে সেটা ভেবে দেখেছেন? জাতি হিসেবে আমাদের নীচুতার একটি অনুমোদিত বিজ্ঞাপন হয়ে গেল আর কি। পর্যাপ্ত পাবলিক টয়লেটের ব্যবস্থা না করে জনগণের প্রাকৃতিক কাজ থামিয়ে দেওয়ার একটা চেষ্টা হলো। আর এখানে কাজে লাগানো হল মানুষের অজ্ঞতাকে। যখন সবাই সত্যটা জানবে তখন এই ব্যবস্থার কার্যকারিতা কতটুকু থাকবে সেটা সময় বলে দেবে। আমি যেখানে সেখানে মুত্রত্যাগকে মোটেও সমর্থন করছিনা।