![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই বিশ্বটা কি আমাদের জন্য অর্থাৎ মুসলমানদের জন্য বসবাসের অযোগ্য হযে উঠছে দিনে দিনে? এমন একটা প্রশ্ন ইদানিং প্রায়শই মনে উদয় হয়। বিশ্বময় মুসলিম দেশ ও সমাজের দিকে চোখ দেই আর ভাবি, এরকমতো হবার কোন কথা ছিলনা। এমনটা হলো কেন ? সব যেন কেমন এলোমেলো লক্ষ্যহিন এক অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ এর দিকে ধাবিত হচ্ছে। এর কারণটা কি? মনে এ প্রশ্ন বড়ই তীর্যকভাবে উদয় হচ্ছে আমাদের বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা দেখে।
সারা বিশ্বের মুসলিম জনমানসে একধরণের বুদ্ধিবুত্তিক ও আদর্শিক নৈরাজ্য গভীরভাবে দানা বেধেছে। অজ্ঞানতার এই ভয়ংকর ব্যাধি এতটাই ব্যাপকতা লাভ করেছে যে, মুসলিম তরুন, যুবার সম্মুখে আজ আর কোন মডেল উপস্থিত নেই যেন! তারা আজ তাদের জীবনের উদ্দেশ্য আর লক্ষ্য নির্ধারণে দিক নির্দেশনা খুঁজে ফেরে চে গুয়েভারা কিংবা লেনিনের জীবন হতে। ফ্রয়েড কিংবা মার্কস এর দর্শন হতে, গোর্কি কিংবা টলস্টয়ের সাহিত্য হতে। এরা তাদের জীবন পথে চলার গাইড খুঁজে, আর সে গাইড তারা খোঁজে ওয়াশিংটন কিংবা লল্ডন, দিল্লি কিংবা মস্কোতে।
মুসলিম দেশসমুহের কাছে বিভিন্ন সময়ে এইসব দেশ বা তাদের দোসরদের পক্ষ হতে নানান পরামর্শ বা দিকনির্দেশনা তুলে ধরা হয়, তা আমরা সকলেই জানি এবং নিত্যই দেখি। এই তো ক’দিন আগে এবং এখনও (পর্দার আড়ালে ব্যাপকভাবে চলছে বর্তমান এই সময়টাতে) আমাদের দেশে বিদেশী কুটনীতিবিদরা সরকার এবং রাজনৈতিক দলের নেতা নেত্রীদের দিকনির্দেশনা দিয়ে বেড়াচ্ছেন। এটা কর, ওটা কর, সেটা করতে পারবেনা ইত্যাদি অনেক ধরনের নির্দেশনা! একে একে তা লিখতে গেলে তাতে ফিরিস্তিই বাড়বে শুধু।
আমরা অনেকসময়ই তা নিয়ে আমাদের অসন্তোষ ও ক্ষোভ প্রকাশ করে থাকি। কিন্তু সেই ক্ষোভ প্রকাশের আগে আমরা কি ভেবে দেখি কখনও যে, আসলে এই আমরাইতো সময়ে অসময়ে তাদেরকে ডেকে আনি আমাদের ঘরোয়া ব্যাপারে ? তাদের নাক গলাবার সুযোগটাতো আমরাই সৃষ্টি করে দেই। ক’দিন আগেও দেখেছি আমাদের রাজনৈতিক রথী মহারথীরা সকাল বিকাল আগ বাড়িয়ে বিভিন্ন বিদেশী দূতাবাস আর তাদের কর্মচারিদের তোষামোদ করে বেড়াচ্ছেন এই বাংলাদেশটার আভ্যন্তরীন রাজনৈতিক গতীপথ সচল করে দিতে বা নির্দেশ করে দিতে! তাদের কাছে চেয়ে বেড়াচ্ছেন সেই পথটি, যে পথটিতে চললে এই দেশ এই সমাজের কল্যান হবে, এই দেশটাতে সূখ ও সমৃদ্ধি ঘটবে!
তেমন একটি পথ আমরা চেয়েছিলাম এই দেশটার জন্য ১৯৭১ এ স্বাধীনতার সময়। দিল্লীর মাটিতে বসে, তাদেরই নির্দেশিত আর বর্নিত নির্দেশনায় গড়ে ওঠেছিল আমাদের বাংলাদেশ কোন পথে, কিভাবে চলবে তার একটি গাইড লাইন, আমাদের প্রথম সংবিধান! কিছুদিন না যেতেই সে চলার পথে আমরা নিজেরাই পরিবর্তন শুরু করলাম, তবে আমাদের নিজেদের উদ্যোগে না যতটা, তার চেয়ে বেশী মস্কোর ইশারায়। এর পরেও হলোনা, কারন আমরা না সুখ পেলাম! আর না পেলাম সমৃদ্ধি। পথ পরিবর্তনের প্রয়োজন পড়ল, ধর্ণা দিলাম ভিন্নখানে। এবারে একেবারে মোক্ষম জায়গায়, সেই ওয়াশিংটনে। আমদানি করলাম সর্বরোগসংহারকারী পশ্চিমা গনতন্ত্র। আর যায় কোথায়, এবার আমরা আমাদের স্বাধের সোনার বাংলা গড়বই!
হায় হতোষ্যি! তাতেও কোন লাভ হলোনা। হলোনা যে তা ক’বৎসর না যেতেই আমাদের মৃত চেতনায় ধরা পড়ল। তাই আবারও পথ পরিবর্তন। এবারে ওয়াশিংটন, দিল্লি, মস্কো, পিকিং আর রিয়াদ সব মোকামকে সন্তুষ্ট করার প্রয়াসে গনতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, মুক্তবানিজ্য আর ইসলামি জজবা, রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম নিয়ে এক অদ্ভুত ককটেল মার্কা পথনির্দেশনা নিয়ে পথ চলা। নতুন উদ্যমে, নতুন বাংলাদেশ গড়ার কাজে মাঠে নেমে পড়া!
সেই থেকেইতো আমরা আমাদের স্বাধের সোনার বাংলা গড়ে চলেছি। দিনরাত প্রানান্তকর প্রচেষ্টা চালানো হলো, আর আমাদের মহান রাজনীতিবিদরা তাদের পুরো গোষ্ঠিসহতো নিজেদের ঘুমই হারাম করে দিলেন! এত ত্যাগ এত শ্রম, কিন্তু কি পেলাম আমরা ? কি পেল এই দেশ?
অনেকেই হয়ত বলবেন, কেন বাংলাদেশে কি কোন উন্নতি হয়নি? আমরা কি একটুও এগুতে পারিনি? আমাদের গার্মেন্টস্ গড়ে ওঠেছে, আমাদের ঔষধ বিশ্ববাজারে রপ্তানী হচ্ছে, এশিয়ার সবচেয়ে দৃষ্টিনন্দন ভবন আমাদের জাতিয় সংসদ, ঢাকা দ্রুত গড়ে উঠছে বিশ্বের অন্যতম একটি দ্রুত বর্ধনশীল শহর হিসেবে, আরও কত প্রাপ্তি আছে আমাদের ঝুলিতে। এইতো আমরা নোবেলও পেলাম ক’দিন আগে, এগুলো কি কোন অগ্রগতি নয়?
এ প্রশ্নের উত্তর দেবার আগে সূধী পাঠককে আমি নিজেই ক’টা প্রশ্ন করতে চাই। আচ্ছা বলুনতো, কিছু দৃষ্টিনন্দন, আকাশচুম্বী ভবন নির্মান, কিংবা কিছু কলকারখানা স্থাপন এবং তার বাজার পাওয়াটা কি কোন জাতি সত্তার সাফল্যের মাপকাঠি হতে পারে? বিশেষ করে মুসলিম জাতির সফলতা কি ঐসব জিনিস দিয়ে পরিমাপ করা যায়? তার পরেও ভেবে দেখুনতো , আমরা কি তাজমহলের মত ভবন নির্মান করতে পেরেছি ? আমরা কি সেই জগদ্বিখ্যাত মসলিন তৈরি করতে পেরেছি?
পারলেও কি এমনইবা লাভ হতো? তাজমহল কিংবা মসলিন কি মোগলদের পতনকে ঠেকিয়ে রাখতে পেরেছে ? লাল কেল্লা কি দিতে পেরেছ ভারতবর্ষের মুসলমানদের নিরাপত্তা ? কুতুব মিনার আজও মাথা উঁচিয়ে দাঁড়িয়ে আছে, কিন্তু সেই কুতুব মিনার কি তার নির্মাতা মুসলমানদের মাথা উঁচু রাখতে পেরেছে? আলহামরা কি পেরেছে গ্রানাডার বিপর্যয় ঠেকাতে?
পারেনি। পারেনি যে, তার কোন উদাহারন দেবার প্রয়োজন নেই। কারন এইসব সত্য বিষয়। এমনই সত্য যে, তার কোন উদাহারন দরকার হয়না, সূর্যের কি কোন উদাহারন হয়? সুর্য নিজেইতো নিজের উদাহরান, তেমনি আলহামরা বলুন আর তাজমহল বলুন, কুতুব মিনার বলুন আর লালকেল্লা বলুন এগুলো সবই হলো মুসলমানদের বিচ্যূতির উদারন। তারা যে পথ হারিয়েছিল তার প্রমান, এই প্রমান দিতে কোন উদাহারন প্রয়োজন পড়েনা!
আজ আমরা আমাদের দেশে এতবৎসর ধরে ‘সোনার বাংলা’ কিংবা ‘নতুন বাংলা’ গড়ার প্রচেষ্টার পরেও আবার পথ হাতড়ে বেড়াচ্ছি। বেড়াচ্ছি কারন সেই ’৭১ হতে এ পর্যন্ত যত পথ দেখানো হয়েছে সব পথই ব্যর্থ হয়েছে আমাদের সোনার বাংলা গড়তে, অতএব আবার নতুন করে পথ খোঁজার পালা, ‘ডিজিটাল বাংলা’ গড়ার পথ! পথ অবশ্য তৈরি হয়েই আছে এখন কেবল সেই পথে চলা শুরু করতে হবে তা হলেই হলো!
আসলেই কি তাই, সত্যিই কি যে পথ আমাদের সামনে আসছে, যে পথের দিশা আমাদের সামনে আনা হচ্ছে তাতে এই দেশটা, এই দেশটার পনেরো কোটির মানুষের স্বপ্ন পুরন হবে? পাবেকি তারা প্রকৃত মানুষের মর্যাদা? ‘ মানুষ ’ এর জীবন? চারিদিকে অবশ্য ইতিমধ্যেই দেখতে পাচ্ছি দলে দলে মানুষ এই নতুন পথের পানে ছুটে চলেছেন, নতুন পথের সন্ধান দাতা ‘ মুর্শীদ ’ এর কৃপা লাভের আশায় ছুটে চলেছেন। পথের দেখা পেতে! সূখ, সাফল্য আর সমৃদ্ধি দিতে পারে এমন পথের সন্ধান পেতে!
আফসোস, এই ব্যগ্রতা, এই ছুটে চলাটাও এই আগের সকল ব্যগ্রতা, সকল পথচলার মতই নি:স্ফল হতে বাধ্য। এই পথচলা, এই পথ আর তার মুর্শীদ সকলই হবে ব্যর্থতার ইতিহাসে আরও একটি সংযোজন মাত্র! ওরকম বহু পথের সন্ধান আমাদের সামনেই আছ্,ে ইতিহাসেও আছে ভূরী ভুরী। বিশ্বের ৫৭টি মুসলিম দেশ কতবার, কত পথচলার কসরৎ করল! আজ তাদের অবস্থান বিপর্যয়ের কোন অতলান্তে পড়ে আছে, তা দেখতে কি অনুবীক্ষন যন্ত্রের প্রয়োজন পড়ে?
মাটির নিচে তেলের সাগর মধ্যপ্রাচ্যের দেশসমুহকে সুউচ্চ নয়নাভিরাম ভবন দিয়েছে বটে, অকল্পনীয় বিলাসিতাও দিয়েছে কিন্তু সেই কোন একটি দেশকেও কি নিরাপত্তা, কিংবা সম্মান দিতে পেরেছে? না, নিরাপত্তা দেয়নি, শান্তিতো দেয়ই-নি! বরং আবদ্ধ করেছে তাদের এক কঠিন দাসত্বে। মেরুদন্ডহীন এইসব রাস্ট্রগুলো একটি দিনতো দুরের কথা, একটি ঘন্টাও টিকে থাকতে পারেনা তাদের নিজেদের পা’র উপরে। তারা যে পথে চলে আজ এই অবস্থায় এসেছে সেই পথও তাদের ধার করা, তাদের নিজেদের পথ নয়!
কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এমনটা কেন হলো ? যে জাতির সৃষ্টিই হয়েছে বিশ্ববাসিকে ত দেখানোর জন্য, যে জাতিকে উদ্দেশ্য করে আল কুরআনে মহান আল্লাহ পাক বলছেন ‘ কুনতুম খাইরা উম্মাতিউঁ উখরিজাত লিনাœস্ তা’মুরুনা বিল মা’রুফ ওয়া তান হাওনা আনল মুনকার ওয়া তুমিনুনা বিল্লাহ্’ অর্থাৎ তোমরাই সর্বোত্তম জাতি, তোমাদের সৃষ্টি করা হয়েছে স্বৎ কাজের আদেশ দেবার জন্য, অসৎ কাজ হতে মানুষকে ফিরিয়ে রাখবে আর আনুগত্য করবে আল্লাহ’র।
যে জাতিকে সৃষ্টিই করা হয়েছে বিশ্ববাসীকে নির্দেশনা দেবার জন্য, কি করতে হবে, আর কি করা উচিৎ হবেনা, নির্দেশ করাতে হবে তাদের চলার পথ, আজ সেই জাতি-ই কিনা পথ দেখানোর পরিবর্তে পথের দিশা চেয়ে বেড়ায় দ্বারে দ্বারে!
অধ:পতনের কোন পর্যায়ে এলে একটি জাতির কপালে এমন দুরাবস্থা জোটে? আজ পুরো মুসলিম উম্মাহ যে এক মরণ ব্যাধিতে আক্রান্ত তাতে কোনই্ সন্দেহ নেই। ব্যাধি আরোগ্যপ্রাপ্ত হয় বটে। তবে তার পূর্বশর্ত হলো, যার রোগ তাকে আগে একথা জানতে হবে যে, সে রোগে আক্রান্ত, তার চিকিৎসার দরকার! এই সচেতনতা ছাড়া রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির যেমন রোগমুক্তির কোন উপায় নেই, তেমনি একটি জাতির বা একটি উম্মাহ্’র ক্ষেত্রেও সেই একই কথা সত্য। উম্মাহকে, জাতিকে জানতে হবে যে, সে রোগাক্রান্ত এবং তার চিকিৎসার দরকার। এই বোধোদয় ছাড়া জাতির আরোগ্য লাভের আর কোন পথ নেই।
সামগ্রিকভাবে বৃহত্তর মুসলিম উম্মাহই আজ এক কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়ে বীবশ চেতনাহীন একটি জাতিতে পরিণত হয়েছে। রোগটি কঠিন বটে, তবে দুররাগ্যে নয়! নিরাময় যোগ্য্। নিরাময়ের ব্যবস্থাও আছে, তবে যার রোগ তাকেতো এগিয়ে আসতে হবে তার পথ্য সেবনে! বৃহত্তর মুসলিম উম্মাহর চেতনা আজ যেন অসাড় হয়ে পড়েছে। তাদের যেন কোন বোধই নেই নিজেদের অবস্থান সন্মধ্যে। কোন ব্যগ্রতা নেই! যেন মৃত একটি জাতি! এই উম্মাহরই একটা ক্ষুদ্র কিন্তু গুরুত্বপুর্ন অংশ হলাম আমরা এই বাংলাদেশীরা।
আমরা আজ বিশ্বের আনাচে কানাচে পথ হাতড়ে বেড়াচ্ছি আমাদের নিরাপত্তা, সূখ আর সমৃদ্ধির, আমাদের উন্নতি, প্রগতি আর প্রবৃদ্ধির পথ। এমন পথ, যে পথ আমাদেরকে সোজা সাফল্যের আর শান্তির পথে নিয়ে যাবে।্ এই যে পথ খুঁজে ফেরা, পথ খুঁজে পেতে ব্যগ্রতা এটাই প্রমান করে যে, আমরা মরে যায়নি, বীবশ , নিথর হয়ে যায়নি। আমরা অন্তত এতটুকু জানি বা বুঝতে পারি যে, আমাদের একটা পথের প্রয়োজন। আজ যখন পুরো মুসলিম উম্মাহই একপ্রকার নীথর, অসাড় হয়ে পড়ে আছে, তখন আমাদের যে অন্তত এই চেতনাটুকু জাগ্রত আছে তাই বা কম কিসে? এই জন্য আমাদের মনে আশা আছে যে, আমরা যখন নিস্তারের পথ খুঁজে ফিরছি, আমরা যখন মুক্তির প্রকৃত রাস্তা খুঁজে ফিরছি, তখন মুক্তি আমাদের সামনে ধরা দেবেই দেবে।
সেই মুক্তির জন্যই আজ পুরো বাংলাদেশে এবং বিশ্বের আনাচে কানাচে যেখানে যেখানে প্রবাসী বাংলাদেশীরা আছেন তাঁদের মধ্যেও অনেকে নতুন পথের সন্ধানে নেমে পড়েছেন প্রিয় মাতৃভূমী, প্রিয় বাংলাদেশকে বাঁচাতে! তার মুক্তি, সমৃদ্ধি, নিরাপত্তা, স্বাধীনতা আর সার্বভৌমত্বের গ্যারন্টি পাওয়া যাবে এমন একটি পথের। কোন আঁকা বাঁকা মরীচিকাসম পথ নয়, একেবারে বাস্তব ও উপযোগি, কার্যকর একটি পথের!
সেই তাদের জন্যই তাঁদেরই বিবেচনায় আমি একটি পথের সন্ধান দিচ্ছি এই লেখার শেষে বিবেচনা করে দেখতে পারেন, পথটি আমার নিজের উদ্ভাবিত নয়। পথটির সন্ধান দেয়া হয়েছে আল কুরআনে, মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এর নিজের ভাঁষায় ‘ ফা আইনা তাজহাবুন, ইন হুয়া ইল্লা জিকরুল্লিল আ’লামিন, ফামন শা’আ মিনকুম আঁইয়াসত্বাক্বিম ’ ভাববানুবাদ কোথায় (পথ হারিয়ে ) যাচ্ছ তোমরা? (সঠিক পথের দিশা পেতে) এটাই (আল কুরআন) হলো সমগ্র বিশ্ববাসির জন্য নির্দেশনা, অতপর তোমাদের যার খুশী ( পথের সন্ধান পেতে ) এটাকে আঁকড়ে ধরতে পার!
সেই কুরআনটাকে কি একবার হাতে তুলে নেব ? দেখব কি সে আমদের কোন পথের সন্ধান দেয়?
২| ২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:৪২
মোহাম্মদ আরজু বলেছেন: যদি কিছু মনে না করেন তবে একটা কথা বলবো?
৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৫
লড়াকু বলেছেন:
৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:২৪
হ্যামিলিনের বাঁশিওয়ালা বলেছেন: আপনার চিনতা আমাদের সবার চিনতা হোk এবং সবাই মিলে সঠিk পথের সন্ধান পাই.।।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৫
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: এত কথা না বলেও অনেক কথা বলা যেত।