![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পোস্টটিতে ভিন্ন রুচির বারোটি বই সম্পর্কে রিভিউ ডাউনলোড লিঙ্ক সহ দেয়া হলো। হালের জেমস প্যাটারসন-রোলিন্স থেকে নিয়ে ম্যাক্সিম গোর্কি-মার্কেজ আর হ্যাগার্ডঃ সবাই আছে।
অ্যালং কেইম অ্যা স্পাইডার- জেমস প্যাটারসন
ওয়াশিংটন ডিসি...
চিকুনগুনিয়া একটি ভাইরাসঘটিত রোগ যা এডিস মশা দ্বারা ছড়ায়। এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ ও আমেরিকার প্রায় ৬০টি দেশে এই রোগ দেখা দিয়েছে। সম্প্রতি আমাদের দেশেও এই রোগটির প্রকোপ দেখা দিয়েছে...
আমরা কজন দুনিয়াটাকে দেখেছি? বা দেখার ইচ্ছে পোষণ করি? দুনিয়া দেখার কথা বললেই মধ্যবিত্তের একমাত্র অস্ত্র প্রয়োগ করতে উঠে পড়ে লেগে যাই- \'টাকা পাবো কোত্থেকে?টাকা কামাতেই দিন যায়, দুনিয়া দেখার...
সময়ের কাজ সময়ে না করলে নাকি ফল পাওয়া যায় না। কথাটায় আমিও বিশ্বাস্ করি কিন্তু বেশিরভাগ সময়েই তা পালন করা হয়ে উঠে না। তেমনি ফেব্রুয়ারি মাসটা ছিলো ব্লগ জুড়ে একের...
অবশেষে ন্যাচারালবিডি সার্ভারের কল্যাণে দেখে ফেললাম এই বছরের অন্যতম সেরা তামিল অ্যাকশন মুভি- থ্রি এক্সঃ রিটার্ন অফ জনি সিন্স......থুক্কু! থুক্কু! ট্রিপল এক্সঃ রিটার্ন অফ জ্যান্ডার কেজ। কি নেই মুভিতে?...
ললি, শান্ত মেয়েটা। বুকে কি একটা শক্ত অসুখ আছে। ডাক্তার ওকে খুব সাবধানে চলাফেরা করতে বলেছে। রাশান পুতুলের মত ফর্সা মিষ্টি চেহারা চশমা পড়া মায়াময় বিষন্ন চোখের মেয়েটিকে দেখলেই মনে...
তুমুল গোলাগুলি ভালো লাগে? সারাউন্ড সাউন্ড সিস্টেমে উড়ে যেতে মজা পান অথবা হেডফোন কানে দিয়ে পারলে নিজেই যুদ্ধে নেমে যেতে ভালোবাসেন? তাহলে ৪৬ এপিসোডের টিভি সিরিজটি বানানো হয়েছে আপনার...
মনে পড়ে?
-আড়মোড়া ভাঙা ভোরে।
মনে পড়ে?
-সকালে কিংবা দুপুরে।
মনে পড়ে?
-নীরব হয়ে আসা বিকেলে।
মনে পড়ে?
-সন্ধ্যার মায়াতে।
মনে পড়ে?
-ব্যস্ততার ভিড়ে।
মনে পড়ে?
-জনাকীর্ণ শূন্য প্রান্তরে।
মনে পড়ে?
-যান্ত্রিক জীবনের ঘূর্ণিতে।
মনে পড়ে?
-ঝড়ো বর্ষার ঝুম বৃষ্টিতে।
মনে পড়ে?
-জ্যৈষ্ঠের দাবদাহে।
মনে...
আমরা অনেকেই ভূতের সিনেমা দেখতে ভয় পাই কেনো?
যেখানে হলিউডের বেশির ভাগ ভৌতিক সিনেমা সেইম টাইপের হরর এলিমেন্ট ব্যবহার করে। হঠাত চমকে দেয়া শব্দ, দরজার ক্যাঁচ ক্যাঁচ করে খুলে...
ছোট্ট একটা বিন্দুর মত টিপ থাকবে।
না। থাকবে না।
খালি কপালটুকু দেখে আমি ভাবব টিপটা দিলে চিরাচরিত বাঙালি মেয়ের লাবণ্য ফুটে উঠবে।
- অ্যাই টিপ দিলে না? শাড়িতে টিপ ছাড়া কেমন...
আমরা বলতে গেলে সবাই দিনের কোন না কোন সময়ে হেডফোন কানে গুঁজে দিয়ে চোখটা বন্ধ করে নিই একটু প্রশান্তির আশায়। এখন অবশ্য হেডফোন গুঁজে আরজেদের ফ্লার্টিং বা রেডিও স্টেশনের গান...
যাবার বেলায় পথ ফিরে কি চাইবে? শুধু একবার?
যে পথে হাঁটা হয়নি, হাঁটবে কি একটিবারো?
কেউ জানার আগে, ঘুম ভেঙে ঘর থেকে পালিয়ে
ভোরের শিশির ভেজা ঘাসে চুপি চুপি পা ফেলে
ঘুম ঘুম চোখে...
বিষণ্ণতা ছুঁয়ে যায় আমাকে
ক্ষনে ক্ষনে, প্রতি কদমের পথচলায়
বৃষ্টির ফোঁটায়, শিশিরের ঝরে পড়ায়
ছুঁয়ে যায় শিরায় উপশিরায়
ক্ষনে ক্ষনে, প্রতিবারে।
আমাকে।
ঘুম চলে আসে পায়ে পায়ে
ভোর কিংবা অন্ধকারের কুয়াশায় গা ঢেকে।
ঘুম পাড়িয়ে দেয়
অবসরের ক্লান্তিতে ভেঙে...
তোমার চোখের ভাষা ছিল না, লেখা হয়নি কোন বিষাদের গল্প
প্রিয় চোখ দুটিতে হাহাকার আর ছিল এক মুঠো অন্ধকার
ছিল নিস্তব্ধ দুপুরের মৃত্যু-শীতল-নিষ্ঠু্রতায় পোড়া নীরবতা
সেদিন ছিল শূন্যতার দিন।
মেলেনি...
মনে পড়ে? স্মৃতি হয়ে যাওয়া দিন গুলো?
তোমার গল্প শুনবো বলে খুঁজতাম কতই ছুতো।
দূর পরবাসে বসে আজ ভাবছি একা একা
বলছো এখন কাকে তোমার মনের যত ব্যাথা?
ফেলে এসেছি...
©somewhere in net ltd.