![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জন্মের সময় আমি খুব কেঁদেছিলাম কিন্তু এখন আমার সব কিছুতেই হাসি পায়। আমি জন্মের প্রয়োজনে ছোট হয়েছিলাম এখন মৃত্যুর প্রয়োজনে বড় হচ্ছি। - নির্মলেন্দু গুন
হঠাৎ করে রাতে ঘুম ভেঙ্গে গেলো। প্রচন্ড বৃষ্টি। ঠান্ডা ঠান্ডা লাগছে। হাতের কাছে একটা চাদর থাকলে হয়তো ভালো হতো। কিন্তু প্রচন্ড আলসেমীর কারণে আমি এমনেই বিড়ালের মতো গোল হয়ে গুটিশুটি মেরে ঘুমানোর চেষ্টা করছি। আমার পাশে আমার বেডমেট মামুন হা করে ঘুমিয়ে আছে। মুখের লালায় বালিশ কিঞ্চিত ভেসেও গেছে। একপাশে ফিরে শুয়ে থাকতে বিরক্ত লাগছে। ওপাশে ফিরতেও পারছি না। মামুনের হা মুখের দিকে তাঁকিয়ে ঘুমানো অসম্ভব। আমি মাঝে মাঝেই ভয়ে থাকি। আমরা মশারী টাংগাই না। কবে দেখা যাবে কোনো মিনি সাইজের তেলাপোকা ওর হা মুখে আকৃষ্ট হয়ে তার মুখ গহবরে প্রবেশ করে ফেললো!! মামুন কে একটা হালকা ধাক্কা দিলাম। তাতে অবশ্য কিছু হলো না। এবার আরো জোরে। এবার সে মুচরা মুচরি করতে করতে আমার দিকে পিছন ফিরে শুলো। গুরুম গুরুম করে বাজ ডাকছে, আমি মহানন্দে আবার ঘুমিয়ে গেলাম।
সকালে একজনের ডাকে ঘুম ভাঙ্গলো। ঘুম থেকে উঠেই প্রথম মুখ দেখলাম এক ছেলের । আমি ভাবছি সে কে? ঘুম থেকে উঠার পর আমার মাথা সম্পূর্ণ সাদা থাকে। সব ডাটা ঠিক জায়গায় সেট করার পর বুঝলাম সে মামুন ! মামুন আমার সমস্যাটা জানে, তাকে চেনার পর আমার ক্যাবলা হাসি দেখে সে বললো, “যাক চিনছোস। ওঠ বেটা”।
“ছেলেটা বেশ ভালো শুধু রাতে হা করে ঘুমানোর অংশটা বাদ দিলে!!”
“তোর না আজকে সকালের দিকে টিউশনি আছে?”, জিজ্ঞাসা করলো মামুন।
“দোস্ত মনে ক্ষীণ আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। টিউশনিটা মনে হয় গেলো। কপালে আছে শুধু ছাগল কিসিমের ছাত্র। সারা রাত রামায়ন পড়ায় সকালে বলে সীতার কার বাপ এই টাইপের পোলা পড়ছে কপালে”।
মামুন শুনে মাথা নাড়লো। বললো, “ব্যাপার না। আমি তোর জন্য আরেকটা দেখছি !!”
একটু আগে তার প্রশংসা করেছিলাম। এখন মনে হচ্ছে আরো ২-৩ লাইন বাড়িয়ে প্রশংসা করা উচিত ছিলো। সে শুধু ভালো না...মহা ভালো । এই শহরে এই মামুণ টাইপের কিছু মানুষ আমাকে বেশ জামাই আদরে রেখেছে। কেনো রেখেছে তা আজো অস্পষ্ট। সব কিছুর পিছনেই বিশাল বিশাল কারণ আছে। থাকতেই হবে। কিন্তু সব কারণ ধরা যায় না। ধরতেও ইচ্ছে করে না।
.
.
এক পায়ে জুতা পড়ে আরেকটা খুঁজে বেড়াচ্ছি আর ভাবছি যে আজ কোনো বিশেষ দিন। কিন্তু মনে পড়ছে না। মহা ঝামেলা !!
“ধুর শালা !!”
মামুন বললো, “কিচ্ছে?”
তখন একটু চিন্তায় পড়ে গেলাম কেনো বললাম ? জুতা খুঁজে পাচ্ছি না সেজন্য নাকি আজকে কি দিন তা মনে পড়ছে না সেজন্য !!
একটু পর আবার ভালো ছেলে মামুন আমাকে উদ্ধার করলো।
“আরে আজকে না তোর রেজাল্ট !! ভুইলাই গেছিলাম তো !!”
“আরে তাই তো !! এই রেজাল্টের জন্য তো আমি মানবজাতিকে স্বান্তনা দিয়ে বেড়াচ্ছিলাম কয়দিন আগেও ! আমি কেমনে ভুলে গেলাম !! যত দোষ জুতার। মরার জুতাটা কই?”
মামুন পা নাচাতে নাচাতে বললো, “আমার টা নিয়া যা। পরে আইসা খুঁজিস”।
“এতো তাড়া দেস ক্যান? মারুম তো ফেল বেটা”।
.
.
মামুনের নতুন জুতা পড়ে বের হয়ে আসলাম। পায়ে একটু আকটু কুট কুট করছে। আজকে রেজাল্ট। তেমন টেনশন লাগছে না। জানি ফেইল টেইল খেয়ে কাইত হয়ে যাবো। রেজাল্টের দিন টাতে আমার বেশ মজা লাগে। রেজাল্টের কয়দিন আগে থেকে আমি বেশ মনোযোগের সাথে আশে পাশের সবাইকে স্বান্তনা দিয়ে বেড়াই।
“আরে দোস্ত,কিচ্ছু হবে না !! দেখ আমার কিন্ত এই বিষয়ে ফেইল আসবে জানিস !!”
আমি খেয়াল করি এতে দূঃখী বন্ধুটা বেশ তৃপ্তির হাসি দেয়। ভালোই লাগে। বেশ কয়দিন ধরে আবার কিছু মানুষের প্যাচ প্যাচানি কান্না শুনতে শুনতে আমি কিছুটা বিরক্ত। আমি খুব ভালোভাবে জানি তারা টপ টেনে বসবাসকারী মানুষজন। তারপরো কেনো যে তারা কান্নাকাটি করে !! ব্যাপার টা আমাকে বিরক্তির পাশে পাশে বেশ কৌতুহলী করে। আমি রেজাল্টের দিন গিয়ে এসব খুব মনোযোগের সাথে দেখি। আনন্দ লাগে। মনের আনন্দই হলো আসল আনন্দ।
.
.
বিখ্যাত রেজাল্ট প্রদান শেষ। ভয়াবহ জি.পি.এ. এবার এসেছে। অবশ্য আমি বেশ ভাবলেশহীন ভাবে তা গ্রহন করলাম।
কোন সাবজেক্টে কত আসলো তা জানতে আমি স্যারের রুমে উঁকিঝুকি মারতে গেলাম। স্যার আমাকে দেখে বেশি বিরক্তি নিয়ে বললেন, আসো ভিতরে আসো !!
আমি গদ গদ হয়ে ভিতরে প্রবেশ করলাম, “স্লামালেকুম স্যার। রেজাল্ট টা একটু !!”
স্যার অত্যন্ত বিরক্ত সহকারে আমার মার্ক বলতে লাগলেন। আমি শুনতে লাগলাম।
“তুমি লেখে নিবে না ?!!”
“ না স্যার। আমার মনে থাকবে !!” হাসতে হাসতে বললাম !
এবার স্যারের বিরক্তি ভাব আরো বাড়লো। উনি নাক কুঁচকে আমার রেজাল্ট বললেন। যেনো আমার রেজাল্ট দেখে বিশ্রী গন্ধ বের হচ্ছে। মজাদার দৃশ্য। দৃশ্যটা খেয়ে ফেলতে ইচ্ছে করছে !!
স্যার এরপর আমার দিকে ফিরে চিবিয়ে চিবিয়ে বলতে লাগলো। কেমন লাগে রেজাল্টে হুম?
আমি দ্বিগুন গদ গদ ভংগীতে বললাম, “স্যার অনেক ভালো লাগে। আসলে স্যার সব হচ্ছে মেন্টাল প্রিপেরাশন এর ব্যাপার!! কি বলেন?”
“গেট আউট !!”
আমি মহা আনন্দে বের হয়ে আসলাম।
দেখি সর্বনাশী মুনিয়া চিন্তিত চেহাড়া নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। আমাকে দেখে দৌড়ে আসলো, “কি অবস্থা ?”
“আর কি অবস্থা। প্রমোশন পাইছি। তোমার সাথে আবার সামনের বছর ও দেখা হবে ক্লাসে !!”
“কিসে কত পাইছো?”
“হুম......মনে নাই তো!”
“উফ তাইলে শুনতে গেলা কেনো?”
“ এমনেই। জানতে গেছিলাম যে কিসে কিসে ফেইল মারছি। দুইটাতে অত্যন্ত সাফল্যের সাথে অকৃতকার্য হয়েছি। তার উপর স্যারকে রাগায় দিতে আসলে ইচ্ছা হইলো”।
মুনিয়া খুব অসহায় ভাবে আমার দিকে তাঁকিয়ে আছে। মেয়েটার জন্য আমার হালকা পাতলা মায়া লাগে । বেচাড়ি আমাকে আলাদা কিছু একটা ভাবে। আমি মোটেও আলাদা কিছু না। আমি থাকি সারাদিন ভং ধরে। বোকা মেয়ে ধরতে পারছে না। আমি হচ্ছি ড্রেইনের কীট পতংগ। আমার কোনোকিছুতেই কিছু আসে যায় না।
“তা বালিকা? তুমি তো এইবার ও ফাটায় দিলা”।
“ হু দিলাম! তোমাকে আমি এতো কিছু দাগায় দিলাম। তুমি পড়ো নাই কেনো অন্তু?!”
“এই মেয়ে কাইন্দো না তো। ফেইল মারছি আমাকে স্বান্তনা প্রদানের জন্য খাওয়াবা না?”
“তুমি এমন ক্যান? কুকুর !! আই হেট ইউ !!”
“ আই নো। এইটা কোনো সমস্যা না। সমস্যা হইলো ইউ লাভ মি টু !!” বলে হো হো করে হাসতে লাগলাম।
মুনিয়া গট গট করে চলে গেলো। যাওয়ার আগে অবশ্য ঠাস করে একটা থাপ্পড় বসিয়ে গেলো।
দূরের দুই জুনিয়র ব্যাপারটা দেখেও না দেখের ভান করে অন্যদিকে তাঁকিয়ে আছে।
.
.
রুমে ফিরতে ফিরতে রাত। ঢুকেই লম্বা হয়ে শুয়ে গেলাম। পাশের রুমে কার্ড খেলতে বসেছে সবাই। মামুন কিছুক্ষন ঠেলাঠেলি করে চলে গেলো। আমি কাত হয়ে শুয়ে দূরের দেয়ালের একটা টিকটিকি দেখছি। একটা টিকটিকি হয়ে গেলে মন্দ হতো না। টিকটিকি হয়ে মশা মাছি খেয়ে অত্যন্ত সমাজের উপকার ও করতাম নিজের ও পেট ভরতাম। ফালতু ভাবে বেঁচে থাকার চেয়ে তো তাই ভালো। ফালতু জীবনের সাথে আবার কিছু মানুষ আঠার মতো লেগে গেছে। আমি বেশ যন্ত্রণার মধ্যে আছি এজন্য। একজন তো জন্মের পর পর ই লেগে আছে। সে হলো আমার প্রিয় আম্মাজান। এই মহিলাকে আমি অবলীলায় কষ্ট দিয়ে বেড়াচ্ছি। উনি পৃথিবীর অন্যতম ভালো মানুষের একজন বলে আজো আমাকে ফেলতে পারছেন না। ফেলে দিলেই হয়তো ভালো হতো। এরপর হলো আমার বড় আপা। সে ও আমাকে ফেলতে পারছে না। সে আছে উভয় সংকটে। দুলাভাই মানুষটা সুবিধার না আবার সুবিধার। আপাকে অনেক ভালোবাসে। তবে আমাকে মনে হয় না এতো দেখতে পারে। চোখ কুঁচকে কুতকুতে একটা দৃষ্টি নিয়ে উনি আমার সাথে কথা বলেন। তাই আজকাল আপার কাছ থেকে দূরে দূরে আছি। এরপর সর্বশেষ সংযোজন মুনিয়া। এই মেয়ে কোথা থেকে যে উড়ে এসে জুড়ে বসলো। এই মেয়ের সাথে যথাসাধ্য দূরত্ব বজায় রাখছি। কিন্তু মাঝে মাঝে গোলমাল করে ফেলি। মানব মন তো। যত সমস্যার মূল। মুনিয়াকে এরপর বলতে হবে...আমার সাথে না ঘুরে কোনো এক টিকটিকির সাথে ঘুরো। জীবনে সুখ পাবে।
ফোনটা বিশ্রীভাবে কেঁপে উঠলো।
একজনের কথা বলতে ভুলেই গেছি। উনি হলেন দি সাইলেন্ট কিলার আব্বাজান। তার ব্যাপার টা আমি ধরতে পারছি না। উনি আমার উপর মহা বিরক্ত আবার কিছু বলতেও পারছেন না।
“হ্যালো, জ্বী বাবা !! স্লামালেকুম !!”
“ হুম ! শুনলাম তোমার রেজাল্ট দিছে !”
“হ্যা দিছে”।
“ আগের বারের থেকেও খারাপ না ভালো। অবশ্য আগের বার ও তো তেমন কিছু করো নাই।“
“ জ্বী বাবা। আগের বারের থেকেও কম !”
“ হুম !! তুমি যে একটা কূলাঙ্গার জানো?”
“ জানি !”
“ কূলাংগার মানে জানো? বংশের কলঙ্ক !!”
বলে খট করে লাইন কেটে দিলো। ব্যাপার টা উনি খারাপ বলেন নি। যাক অবশেষে উনি মুখ ফুটে উনার বিরক্তির প্রকাশ করলেন। আমি এই নিয়ে বেশ আনন্দিত হলাম। অনুভূতি যত প্রকাশিত হবে তত শান্তি লাগবে।
.
.
.
.
.
প্রায় রাতে আমার জ্বর আসে। মাঝে মাঝে আমি আবিষ্কার করি ভালো ছেলে মামুন আমার মাথায় পানি ঢালছে। জ্বরের ঘোরে ওকে প্রায়ই বলি, “দোস্ত টিকটিকি জীবন চাই। অসহ্য!”
.
.
.
জীবনে একটা ছুটির দরকার। বিশাল ছুটি।
.
.
.
ছুটিও আসলো বেশ আয়োজন করে। কি এক অসুখ বাঁধিয়ে ফেললাম। বুঝলাম পড়ে গেছি মাইনকা চিপাতে। মামুন একদিন ধরে নিয়ে গেলো ডাক্তারের কাছে। কসাই ডাক্তার টেস্টের বন্যাতে ভাসিয়ে দিলো। চিবিয়ে চিবিয়ে নানা কিছু জেরা করলো।
কিছুতেই কিছু হচ্ছে না। মামুনকে বললাম, “দোস্ত প্লিজ লাগে একটা অনুরোধ রাখিস। মরলে নামের আগে মেধাবী দিস না যে, মেধাবী ছাত্র অমুক মারা গেছে। আমি লজ্জায় এই মরামুখ কাউকে দেখাতে পারবো না”।
মামুন মুখ সোজা করে উঠে চলে গেলো। আমার ধারনা সে বারান্দায় দাঁড়িয়ে কাঁদছে। উঠে গিয়ে যে তার পাশে দাঁড়াবো তার শক্তিও নেই। আমি আবার মাথার উপরের দেয়ালে টিকটিকি টাকে দেখতে লাগলাম। এই টিকটিকি টা ঠিক প্রতি রাতে এখানে আসে। এখন তার সাথে আমার কথা বলতে ইচ্ছে করছে। কেনো জানি মনে হচ্ছে আমি ডাকলে সে সেই ডাকের জবাব দিবে।
স্বপ্নে দেখলাম আমি টিকটিকি টার সাথে কথা বলছি। হঠাত খেয়াল করলাম আমিও টিকটিকি হয়ে গেছি। দুজন বেশ আনন্দে ঘরের দেয়ালে দেয়ালে ঘুরে বেড়াচ্ছি। আহা টিকটিকি জীবন !!
.
.
.
এক রাতে অন্তুর মা,বাবা মনোযোগ সহকারে স্টার জলসাতে কোনো নতুন নাটক দেখছিলো, অন্তুর আপা দুলাভাই বাসা ভরা মেহমান সামলাতে ব্যস্ত, মুনিয়া ফেসবুকে চ্যাট করছিলো। সেই শান্ত রাতে ফট করে অন্তু মারা গেলো। কোনো সাড়া শব্দ কিছু হলো না। কেউ টের ও পেলো না। নিঃশব্দ মৃত্যু।
সে সময় মামুন ছাড়া আর কেউ পাশে ছিলো না।
.
.
আজকাল মামুন খেয়াল করেছে মাথার উপরের দেয়ালে একটির বদলে দুটো টিকটিকি লেজ নাড়ায়,ঘুরে বেড়ায়। মাঝে মাঝে একটা টিকটিকি খুব কাছে চলে আসে। গভীর দৃষ্টিতে মামুনের দিকে তাঁকিয়ে থাকে।
২৬ শে মে, ২০১২ রাত ১০:২১
তেরো বলেছেন: হে হে হে হে......ধন্যবাদ.........
আমিও একটা ইশটুডেন্ট পড়াই, গবেট আছে ভালাই তয় শুধু পড়াশুনার দিক দিয়া !! অন্যদিকে পাকনামীতে তাকে ধরা মুশকিল !!
২| ২৬ শে মে, ২০১২ রাত ১০:২০
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
সবাই কবেল বিচ্ছেদ দিয়েই শেষ করে, জানি বিচ্ছেদই শেষ কথা তারপরও বিচ্ছেদ ভালো লাগে না । মেনে নিতে ইচ্ছে করে না ।
লিখায় প্লাস ।
২৬ শে মে, ২০১২ রাত ১০:২৫
তেরো বলেছেন: হুম...... বাস্তবে সবসময় ভালো জিনিস হয় না তো। বিচ্ছেদ ই ঘটে চারদিকে তাই মানুষ যখন গল্প পড়তে চায় তারা চায় সব জায়গাতে হ্যাপি এন্ডিং। আমরা সবাই চাই। বাস্তবতাকে কেউ দেখতে চায় না।
প্লাসের জন্য ধন্যবাদ।
৩| ২৬ শে মে, ২০১২ রাত ১০:২৫
জালিস মাহমুদ বলেছেন:
২৬ শে মে, ২০১২ রাত ১০:২৫
তেরো বলেছেন:
৪| ২৭ শে মে, ২০১২ রাত ২:৪০
মুনসী১৬১২ বলেছেন: গল্প বেশ লাগল-----------সবাই টিকটিকির মতোই বেঁচে আছে
২৭ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:২৬
তেরো বলেছেন: হু সবাই বেঁচে আছে টিকটিকি তেলাপোকার মতো......
৫| ২৭ শে মে, ২০১২ রাত ৩:১১
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: শেষে এসে একটু কষ্টপাইলাম আরকি!
২৭ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:২৭
তেরো বলেছেন: অ তাই??
৬| ২৭ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:১৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভাল্লাগসে। লেখার স্টাইলটা মজার।
২৭ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:২৭
তেরো বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ !!
৭| ২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১২:৩৪
টিনটিন` বলেছেন: অদ্ভুত লেখা কিন্তু ভালো। বেশ ভালো। কিছুটা অন্যরকম ফ্লেভার পেলাম। কিপ ইট আপ।
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১২:৩৬
তেরো বলেছেন: পুরাটা পড়ছেন?
থেঙ্কু মেঙ্কু !!
৮| ২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১২:৩৫
ভাবুক তুষার বলেছেন: আনকমন নাম
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১২:৩৭
তেরো বলেছেন: হাহাহাহা......শুইনা খুশী হইলাম
৯| ২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১২:৫৩
টিনটিন` বলেছেন: না পড়েই বলছি নাকি। তবে হ্যা, বড় লেখা বেশীরভাগ সময়েই স্কিপ করে যাই।
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১:২০
তেরো বলেছেন: গুড টু নো !!
১০| ২৮ শে মে, ২০১২ বিকাল ৫:৫৭
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: ++++++++++
২৮ শে মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৪
তেরো বলেছেন:
১১| ২৯ শে মে, ২০১২ ভোর ৪:২১
মাসুদুল হক বলেছেন: দারুন সাবলিল স্টাইল,মুগ্ধ!
ট্রাজেডী আশা করি নাই অবশ্য, এমনকি মনে হচ্ছে- আরেকটু আগেই শেষ করা উচিত ছিল, টিকটিকি নিয়া ভাবনার শেষ প্যারা পর্যন্ত ( চান্সে একটা বিদগ্ধ সমালোচনা কর্লাম আর কী
)
২৯ শে মে, ২০১২ সকাল ১১:০১
তেরো বলেছেন: সমালোচনার লাইগা ধইন্যা !!!
মনডা চাইলো পোলাডারে মাইরা ফালাইতে তাই মাইরা ফালাইছি। আনন্দ পাইছি !!
১২| ৩০ শে মে, ২০১২ দুপুর ১২:১৮
মিনাক্ষী বলেছেন: ভালো হইসে আপাজান। ভালা লাগছে
৩০ শে মে, ২০১২ দুপুর ১:৪৩
তেরো বলেছেন: ধন্যবাদ আপাজান !!
১৩| ৩১ শে মে, ২০১২ রাত ২:২৫
সাইফুলহাসানসিপাত বলেছেন: বাহ অসাধারন হয়েছে ! লাস্টের অংশে অন্তুর জীবনে নাটকীয় পরিবর্তন , এর কারনেই গল্পটা বেশি ভালো লাগল ।
৩১ শে মে, ২০১২ দুপুর ১২:২৫
তেরো বলেছেন: ধন্যবাদ ধন্যবাদ...... হু নাটকীয় পরিবর্তন ই। অন্তু সারাজীবন এটার ই অপেক্ষা করছিলো।
১৪| ৩১ শে মে, ২০১২ দুপুর ১২:২৯
রেজোওয়ানা বলেছেন: তাই বলে টিকটিকি হয়ে গেলো!!
৩১ শে মে, ২০১২ দুপুর ১২:৪৩
তেরো বলেছেন: অন্তুর ইচ্ছা পূরণ করে দিলাম !!
১৫| ০২ রা জুন, ২০১২ রাত ১২:২৭
সালমাহ্যাপী বলেছেন: ব্লগে পড়ার আগে আরেকটা পেইজে পরে ফেলসি।
ওখানের মত আবারও বলি অনেক ভালো লেগেছে
০২ রা জুন, ২০১২ রাত ১:৪৪
তেরো বলেছেন: হাহাহাহাহা...... অনেক ধন্যবাদ।
১৬| ০৫ ই জুন, ২০১২ ভোর ৪:১০
বহুব্রীহি বলেছেন: ট্রাজেডী লেখেন আরো।
ভালো হৈসে
০৫ ই জুন, ২০১২ সকাল ১০:২৭
তেরো বলেছেন: চেষ্টা চালামু !!
ধন্যবাদ।
১৭| ০৭ ই জুন, ২০১২ দুপুর ১২:০৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ভালো লিখেছেন। সুখপাঠ্য।
আপনার লেখার স্টাইলটাও ভালো।
আরো ভালো লিখেন, সেই শুভ কামনা রইল।
০৭ ই জুন, ২০১২ দুপুর ১:৫২
তেরো বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ .........
১৮| ০৮ ই জুন, ২০১২ রাত ১১:২৯
বাউন্ডুলে শিকু বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদ হুমায়ুন আহমেদ একটা ভাব আছে । তবে গল্পটা সে কারনে ভাল লাগেনি, ভাল লাগছে গল্পের নায়কের সাথে নিজের কিছুটা মিল খুজে পেয়ে । হে হে হে
০৯ ই জুন, ২০১২ রাত ১২:১৩
তেরো বলেছেন: এইভাবে লেখতে মজা পাইছিলাম। তখনো বুঝি নাই। পরে অনেকেই আপনের মতই সেম কথা বলছে।
আসলে আমি কঠিন করে কম লিখতে পারি।
১৯| ১০ ই জুন, ২০১২ দুপুর ১২:৪৫
গাধা মানব বলেছেন: টিকটিকি।
১০ ই জুন, ২০১২ দুপুর ১:৩৩
তেরো বলেছেন:
২০| ১১ ই জুন, ২০১২ রাত ১১:৪১
চানাচুর বলেছেন: চিঠিপত্রের পোস্টটা আইনা দাও
২১| ১২ ই জুন, ২০১২ সকাল ১১:৫২
েরজা , বলেছেন:
আরে আপনি-তো অনেক চমৎকার করে লেখেন , এত দিন আমার চোখেই পড়ে নাই , দাড়ান আপনার সব লেখা আস্তে আস্তে পড়ে ফেলব ।
আমি অবশ্য এমনিতেই চোখে কম দেখি , চশমা একটা আছে তবে ঐটা বেশীর ভাগ সময় খুলে টেবিলের উপর রেখে দেই -তাই মনে হয় এই অবস্হা ।
ভাল থাকবেন ।
ধন্যবাদ ।
১২ ই জুন, ২০১২ দুপুর ১:২০
তেরো বলেছেন: হ আমিও চুখে কম দেখি। চশমা পইড়াও দেখি না।
গল্প পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
২২| ১৩ ই জুন, ২০১২ রাত ১:০৭
ইষ্টিকুটুম বলেছেন: লেখার হাত অনেক ভালো হ্যয়েছে কিন্তু! সাবাস! খুব ভালো লাগলো।
কেমন আছো?
১৩ ই জুন, ২০১২ রাত ১:২২
তেরো বলেছেন: আরে আপু কত্তদিন পর !!!
এই তো ভালো আছি।
তুমি??
২৩| ১৩ ই জুন, ২০১২ রাত ১:৩৬
শিশিরের বিন্দু বলেছেন: অন্তুরা বেঁচে থাকে না, না থাকাই মনে হয় ভালো। আর বাঙালি জাতির একটা জাতীয় সমস্যা হচ্ছে অন্যের দুর্দশা শুনলে উহু আহা করবে কিন্তু সাফল্য শুনলে সেটা সহ্য করতে পারে না। প্লাস।
১৩ ই জুন, ২০১২ রাত ১:৫৩
তেরো বলেছেন: মাঝে মাঝে অন্তুদের জন্য আমার খুব খারাপ লাগে। ঠিকই হয়তো বেঁচে না থাকাই ভালো।
এই আহা উহু স্বান্তনা যে কি বিরক্তিকর এইটা যদি তারা বুঝতো। সব ন্যাকামি!!
ধন্যবাদ।
২৪| ১৬ ই জুন, ২০১২ দুপুর ১:৩৪
প্রিন্সর বলেছেন: গল্পের ফরম্যাট টা ভালো লাগসে ।
১৭ ই জুন, ২০১২ বিকাল ৫:০১
তেরো বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৫| ২০ শে জুন, ২০১২ সকাল ১১:৪৪
তাহ্জীর ফাইয়াজ চৌধুরী বলেছেন: ☺ ☺
২০ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১:১৬
তেরো বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে মে, ২০১২ রাত ১০:১৭
ঘুমন্ত আমি বলেছেন: সুন্দর ।তয় আপনের গল্পের একটি চরিত্র সাথে আমার একটা মিল কিন্তু আমি খুজে পেয়েছি সেটা হচ্ছে আমি যে স্টুডেন্ট ধরি ঐটাই দেখি বড় গবেট !প্লাস