![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মোদী পাশে আছে। কার?
বাংলাদেশের না শেখ হাসিনার
ছাত্রাবস্থায় বিদেশের মাটিতে আমার সাথে ভারতীয়দের প্রথম খাতির হয় এইভাবে, আলু হ্যায়, পেয়াজ হ্যায়। আনন্দ মনে দিলাম। দেখি নিত্যদিনই চায়। ঝামেলা। রুমবন্ধু ফয়সাল বললো। দে। ওরা রাঁধুক,আমরা যেয়ে খেয়ে আসবো। ওষুধে কাজ হলো। চাওয়া বন্ধ হয়ে গেলো।
খেয়ে এসেছেন না যেয়ে খাবেন, অতিথিকে নাকি ওপাড়ের ঘটি বাঙালীরা এভাবেই বলে থাকেন। তবে এটা সত্য না হলেও একটা একটাকা দামের ছোট্ট রসগোল্লা দিয়ে যে 'পুরোটাই খেতে হবে কিন্তু দাদা' বলেন এটা আমি বিশ্বাস করি।
প্রথমবারের মতো কোলকাতা গিয়েছি।১৯৯৬ সালে। আমার পাসপোর্টে রাশিয়া আর আমার ভাইয়ের পাসপোর্টে অস্ট্রেলীয়া- নিউজিল্যান্ডের ভিসা লাগানো। লজের মালিক রিটায়ার্ড আইসিএস অফিসার বললেন, তোমরা বাংলাদেশী, তোমাদের দেশ যখন স্বাধীন হলো, তোমাদের নতুন সরকারকে আমি অনেক বড় একটা উপকার করেছি।
স্বাধীনতাকালে ভারতের অবদান অনস্বীকার্য। স্বাধীনতার পরেও উপকার করেছেন, তাও আমাদের সরকারকে এমন একজনের দেখা পেয়ে কৃতজ্ঞচিত্তে তাকালাম।
কী উপকার?
আমি তখন ইরাকে। সেবার তোমাদের সরকার থেকে, দুজন গিয়েছিল ট্রেডফেয়ারে। নতুন স্বাধীন দেশ, টাকা পয়সা কম। আমি ওদেরকে বললাম,শুনো, ভালো হোটেলে তো উঠেছো, ব্রেকফাস্ট ফ্রি। বারোটায় শেষ হয়। তোমরা করবে কি ব্রেকফাস্টটা ঠিক পৌনে বারোটায় খাবে। তাহলে ব্রেকফাস্টও হলো, লাঞ্চও হলো। উপকারটা ভালো করেছিলাম, তাইনা?
জ্বি,আমাদের সরকারের পাশে ছিলেন।অনেক বড় উপকার করেছেন।
আর হ্যাঁ, মোদী আমাদের পাশে আছেন।
শেখ হাসিনারও, বাংলাদেশেরও।
এপাতেও খাবেন, ওপাতেও খাবেন। পৌনে বারোটায় খাবেন। একবারে খাবেন।
২| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৯
সাহসী সন্তান বলেছেন: আজ সারাদিন ব্লগের বিনোদন নির্ভর যতগুলো পোস্ট পড়েছি, নিঃস্বন্দেহে আপনার পোস্টটা তার মধ্যে অন্যতম! একদম উপরের প্রথম দুইলাইনের প্রশ্নে তো বেশ টাস্কি খাইলাম! সম্পূরক প্রশ্ন, তবে বেশ সেন্সেটিভ! আশাকরি কেউ না কেউ এসে আপনার প্রশ্নের উত্তর দিয়ে যাবে!
স্যাটায়ার হিসাবে পোস্টটা বেশ ভাল ছিল! প্রশ্নটা আমারও, মোদী পাশে থাকতে চাইছেন; বাংলাদেশের না প্রধানমন্ত্রীর? শুভ কামনা রইলো!
৩| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংগালীরা লতার মতো, নিজে দাঁড়াতে পারে না, সেই হোক শেখ হাসিনা, বা আপনি
৪| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪০
বিদ্যুৎ চমক বলেছেন: নিজে দেশের স্বার্থকে বিসর্জন দিয়ে নিজেদের স্বার্থ এবং ক্ষমতার জন্য রাজনীতির নামের ব্যবসায়ীদের অদূর ভবিষ্যতে জনগন রাস্তায় নেমে প্রতিরোধ করবে, সেদিন আর খুব দূরে নয়।
৫| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫২
র্যাশ বলেছেন: মোদী আংকেলের ছবিটা তো জটিল হইছে!!! এবার একটু বর্ডার এলাকায় ঘোরাফেরা করা দরকার, বি এস এফ ধরলে কমু মোদী আংকেল পাশে আছে!!!!
৬| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৩৯
প্রবালরক বলেছেন: ১৯০৫ সনে বাংলা ভাগ হয় ধর্মের ভিত্তিতে। হিন্দুদের প্রবল প্রতিবাদের মুখে দুই বাংলাকে এক করা হয় যখন তখন ভাষার ভিত্তিতে দুই বাংলাকে একসাথে করে বাংলাপ্রদেশ থেকে কেটে নেয়া হয় আসাম, বিহার ও উড়িষ্যাকে।
১৯২৩ সনে বাঙ্গালী সর্বভারতীয় কংগ্রেসকে প্রত্যাখ্যান করে স্বরাজ পার্টিকে সমর্থন দেয়। ১৯৩৯ সনেও বাঙ্গালী সর্বভারতীয় কংগ্রেসকে সমর্থন দেয়নি। দিয়েছে ফজলুল হকের কৃষক প্রজা পার্টিকে। ১৯৪৬ সনেও ভারতীয় আধিপত্যবাদকে সম্পূর্ন প্রত্যাখ্যান করে মুসলীম লীগকে ভোট দেয়। ভারতীয় আধিপত্যবাদকে বাঙ্গালী কোনদিন মেনে নেয়নি। কোনদিন মানবে সে সম্ভাবনাও নেই।
এটা ৪৭-পূর্ব বাংলার ইতিহাস।
ক্ষমতাসীন কুচক্রীদের চক্রান্ত বর্তমানে বাঙ্গালীর স্বাধীনতার বিরুদ্ধে। এ কুটচক্রজাল ছিন্ন হবে একদিন ইনশাআল্লাহ। ভাদারা বিতাড়িত হবে। বাংলাদেশ আক্ষরিক অর্থে স্বাধীন হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৩১
বটপাকুড় বলেছেন: সালাম ভাই আপনাকে, বিদেশে পড়া শোনা করতে এসে দেখেছি এদের মত ফাউল আর দুইটা নাই, সব সময় কিপ্তেমি না হলে আমাদের উপর দিয়ে চালিয়ে দিতে যায়।
। তবে অচিরে HB1 ভিসা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, দাদা বাবুদের মাথায় হাত
। কারণ আমেরিকানরা নিজেরা জব না পেয়ে এখন মেজাজ খারাপ হয়ে গেছে।
আর একাডেমিয়াতে যখন কাজ শুরু করলাম, তখন থেকে দেখি তো দাদা বাবুদের মাথা গরম, এরা কখনই মানতে পারে না, আমরা বাংলাদেশীরা এদের চেয়ে ভালো করতে পারি।তারা তো পারলে নিজেরদের আমেরিকানদের চেয়েও মেধাবি মনে করেন
আবার কিছু দেশী ভাইদের দেখি, দাদাবাবুদের দেখলে গলে গলে পরে