নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এখনো জোৎস্নাজলে- শিখিনি সাঁতার

‘অবিশ্বাস’ চিন্তার স্বাধীনতারই নামান্তর।

দ্বিজু

"রঙিন কাফনে মোড়া উৎসুক চোখে ছায়া ছায়া প্রতিবিম্ব দেখি মানুষ দেখি না।।" ভাবতাছি চান্দে যামুগা, হ আর থাকতাম না পিরথিবিত! কয়দিন আগে চানমিয়া যেই খেলাডা দেহাইলো! পুরা সুইয্যের মুখটাই ঢাইক্কা দিল! আবার হেই চান্দের জমি বেইচ্চা কোন বেডা নাকি কুডিপতি! আমি চান্দেই যামুগা।হুঞ্ছি আম্রিকা নাকি চান্দে গেছে ৪০ বছর পার হইয়া গেছে, এহনো লোকাল বাস অয় নাই! পাচফুট বিসা লাগবোনি!

দ্বিজু › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের মূল জনক একাত্তরের ঘাতক খোন্দকার আব্দুল হামিদ উপাখ্যান- কুলাদা রায়

১৫ ই মে, ২০১০ সকাল ৯:৩৮

[ছাগুদের বলছি, লেখাটি আগে পড়ুন, তথ্যগত কোনো ভুল থাকলে ধরুন, আলোচনা করুন। গালিগালাজের সাথেসাথেই ব্লক করা হবে]



বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ তত্ত্বটি জিয়াউর রহমানকে দিয়েছিলেন খোন্দকার আব্দুল হামিদ নামের এক সাংবাদিক। তিনি বর্তমানে মরহুম। তার ওস্তাদ আবুল মনসুর আহমদ। মনসুর আহমদের পুত্র প্রথম আলোর প্রকাশক মাহফুজ আনাম। বাড়ি ময়মনসিংহ। আর হামিদের বাড়ি জামালপুর।

১৯৭৬ সালে তিনি জিয়াউর রহমানের উপস্থিতিতে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ বিষয়ে একটি সেমিনারে খোন্দকার আব্দুল হামিদ সেমিনারে বলেন, বাঙালি জাতীয়তা বললে মাল্টি-স্টেট ন্যাশনালিজম-এর কথা এসে পড়ে। কারণ, বাংলাদেশে বাইরেও কয়েক কোটি বাঙালি আছেন। আমরা কি সেসব বাঙালিকে বাংলাদেশের জাতির শামিল করতে পারি? জটিল আন্তঃরাষ্ট্রীয় প্রশ্নে ঝুঁকি না নিয়ে (প্যানবেঙ্গলিজম বা সুপ্রা-ন্যাশনালিজমের ) কথা আমরা কি ভাবতেও পারি? পারি না। আর তাই আমাদের জাতীয়তাকে ‘বাঙালি জাতীয়তা’ বলে অভিহিত করতে পারি না। করলে টেকনিক্যালি ভুল হবে, পলিটিক্যালি তা বিপজ্জনক হতে পারে।…







মূলতঃ খোন্দকার আব্দুল হামিদ দ্বিজাতিতত্ত্বের ধারণা থেকেই বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ ভাবনাটি আমদানী করেন। তিনি সাম্প্রদায়িক বিভেদকে আবার সামনে টেনে নিয়ে আসেন। অথচ ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে এই দ্বিজাতিতত্ত্ব, সাম্প্রদায়িকতা হটিয়ে দেওয়া হয়েছিল। খোন্দকার আব্দুল হামিদের কাছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ কোনো গুরুত্ব পায়নি। ১৯৪৭ সালের পাকিস্তান- দর্শনই প্রধান বলে মনে করেছেন।



জিয়াউর রহমান খোন্দকার আব্দুল হামিদের এই তত্ত্বটি গ্রহণ করেন। এই তত্ত্বটিকে অবলম্বন করে তার উনিশ দফা প্রণয়ন করেন এবং বিএনপি গড়েন। একাত্তরের যুদ্ধপারাধীদের রাজনীতিতে পুনর্বাসন করেন এবং বাংলাদেশকে মিনি পাকিস্তান বানান। বিএনপি তাই মুসলিমলীগের নতুন বোতলমাত্র—আর জামাতীদের পোষক। এগুলো অই খোন্দকার আব্দুল হামিদ প্রণীত বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ থেকেই এসেছে।



একাত্তরের আগে মাঝে মাঝে ইত্তেফাক অফিসে আসতেন খোন্দকার আব্দুল হামিদ। তিনি ইত্তেফাক সম্পাদক মালিক তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়াদের আত্মীয় হলেও তার জীবিতকালে ইত্তেফাকে পাত্তা পান নি। তার মৃত্যুর পরে তার গুণধর পুত্র ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনের মাধ্যমেই ইত্তেফাকে সুঁই হয়ে ঢোকেন। তখন ইত্তেফাকের মূল ব্যক্তি বাঙালি জাতীয়তাবাদের একনিষ্ঠ মুখপত্র ও বঙ্গবন্ধুর বন্ধু প্রখ্যাত সাংবাদিক সিরাজুদ্দিন হোসেনের বিরুদ্ধে কান ভারী করা শুরু করেন। মইনুল হোসেন সিরাজুদ্দিন হোসেনকে ইত্তেফাকে অনেকটা ক্ষমতাহীন কর রাখেন।





সূত্র : বাংলাদেশ, বাঙালি ও বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ--আনিসুজ্জামান, ৩২৮ পৃষ্ঠা



মানিক মিয়ার মৃত্যুর পরে সিরাজুদ্দিন হোসেন 'মঞ্চে-নেপথ্যে ' নামে একটি কলাম লিখতে শুরু করেন ১৯৬৯ সালের ৮ তারিখে, 'অনামী' ছদ্মনামে। কলামটিতে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের মুক্তিকামী বাঙালিদের আন্দোলন-সংগ্রামের কথা লেখা হত---পাকিস্তানী শাসকগোষ্ঠীর মৃত্যুঘণ্টা শোনানো হত। এটা ইত্তেফাককে বাঙালিদের মুখপত্র করে তোলে। শেষ লেখাটি তিনি লেখেন ১৯৭০ সালের ২৭ অক্টোবর।



এই সময় সিরাজুদ্দিন হোসেন দুসপ্তাহের ছুটি নিয়ে তাঁর নিজ বাড়ি মাগুরা যান। এই সুযোগটি কাজে লাগান খোন্দকার আব্দুল হামিদ। তিনি মইনুল হোসেনকে বলেন—সিরাজুদ্দিন হোসেনের অনুপস্থিতিতে কলামটি লিখতে চান। 'অনামী' নামে তা লিখে মইনুল হোসেনকে দেখান। মইনুল ইত্তেফাকে প্রকাশের জন্য তা অনুমোদন করেন।



এই দুসপ্তাহে খোন্দকার আব্দুল হামিদ সিরাজুদ্দিন হোসেনের আদর্শের পরিপন্থী পাকিস্তানপন্থীদের আদলে মঞ্চে-নেপথ্যে কলামটি লেখেন। এই ভাবে অন্যের নামে লেখা সাংবাদিকতার নীতিমালার পরিপন্থী।



সিরাজুদ্দিন হোসেন ঢাকায় ফিরে ক্ষুব্ধহন। কয়েকদিন ইত্তেফাক অফিসে যান নি। পরে মানিক মিয়ার স্ত্রী তাকে বলে কয়ে আবার অফিসে ফিরিয়ে আনেন। তবে সিরাজুদ্দিন হোসেন আর মঞ্চে-নেপথ্যে কলামটি লেখেন নি। ওটা পুরোপুরি হাইজ্যাক করে নেন খোন্দকার আব্দুল হামিদ। 'অনামী’ নামের বদলে 'স্পষ্টভাষী' ছদ্মনামে লেখা চালিয়ে যান। ২৬ মার্চ ইত্তেফাক অফিসটি পুড়িয়ে দেয় পাক হানাদার বাহিনী। এ সময় খোন্দকার আব্দুল হামিদ পাক-হানাদার বাহিনীর দালাল হিসাবে কাজ করে যেতে থাকেন। বুদ্ধিজীবীদের হত্যাকাণ্ডে আল বদর আল শামসের অন্যতম নীতি নির্ধারক হন--রাও ফরমান আলীর ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠেন।



ইত্তেফাকে কর্মরত সাংবাদিক আবু তালিবকে প্রথমে তার ইঙ্গিতে ধরে নিয়ে যায় পাকবাহিনী। তাকে নির্যাতন করে হত্যা করা হয়। সিরাজুদ্দিন হোসেনকে আবু তালিবের অপহরণ বিষয়ে হামিদ ভিন্ন ব্যাখ্যা দিয়ে তাঁকে বাসায় থাকতে উৎসাহিত করেন। ১৯৭০ সালের ১০ ডিসেম্বর সিরাজুদ্দিন হোসেনকে রাত তিনটায় আল বদররা বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায়। তাঁকে আর খুজে পাওয়া যায় নি। সে সময় তার অসহায় স্ত্রী নূরুন্নেছা খোন্দকার আব্দুল হামিদকে অনুরোধ করেন—-সিরাজুদ্দিনকে ছাড়িয়ে আনার জন্য। হামিদ সিরাজুদ্দিনের স্ত্রীর দেওয়া জামা কাপড়ও তাকে দেওয়ার কথা বলে নিয়ে যান। সিরাজুদ্দিন হোসেন আর ফিরে আসেন নি। খেন্দকার আব্দুল হামিদের ইঙ্গিতে তাকে মেরে ফেলা হয়। তার লাশটিও খুঁজে পাওয়া যায় নি। সাংবাদিক সিরাজুদ্দিন হোসেনের নামের আগে শহীদ শব্দটি যুক্ত হয়।



দেশ স্বাধীনের পরে চারজনের বিরুদ্ধে সিরাজুদ্দিন হোসেন হত্যাকাণ্ডের অভিযোগ আনা হয়। এর মধ্যে এক নম্বর অভিযুক্ত আসামী হলেন খোন্দকার আব্দুল হামিদ। ধরা পড়ে অন্যতম অপহরণকারী ইসরাইল। পেশায় কসাই ইসরাইল জামাতের কর্মী ছিল। পুলিশ খোন্দকার আব্দুল হামিদকে জিজ্ঞাসাবাদও করে। কিন্তু মইনুল হোসেন শহীদ সিরাজুদ্দিন হোসেনের স্ত্রীকে বলেন যে, তিনি যদি খোন্দকার আব্দুল হামিদের নাম অভিযুক্তের তালিকা থেকে তুলে না নেন, তাহলে ইত্তেফাক তাকে কোনো অর্থনৈতিক সুবিধাদি দেবে না। আটটি সন্তান নিয়ে কপর্দকশূন্য শহীদ জায়া নূরুন্নেছা বেগম মইনুল হোসেনের কথা মেনে নেন। এই ভাবে একাত্তরের দালাল খুনী খোন্দকার আব্দুল হামিদ বিচার থেকে রেহাই পেয়ে যান। আর ইসরাইলের সাত বৎসর কারাদণ্ড হয়। জিয়াউর রহমান তাকে মুক্তি দেন।



মইনুল হোসেনকে নিয়ে খোন্দকার আব্দুল হামিদ বঙ্গবন্ধুর খুনি খোন্দকার মোশতাকের দলে ভিড়ে যান। এবং জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এলে তার বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ তত্ত্বটি প্রসব করেন। জিয়া তত্ত্বটি গ্রহণ করে পুরস্কারস্বরুপ পাকিস্তানীদের দালাল ঘাতক খোন্দকার আব্দুল হামিদকে তার মন্ত্রী বানান। ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি বিএনপি’র প্রার্থী হিসেবে জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন এবং রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মন্ত্রিসভায় তিনি প্রথমে যুব উন্নয়ন মন্ত্রী, পরে বিচারপতি আবদুস সাত্তারের নেতৃত্বাধীন সরকারের স্বাস্খ্য ও জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ এবং শ্রম, জনশক্তি ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।



(লেখাটা কুলাদা রায় এর অনুমতিক্রমে ব্লগে প্রকাশিত একইসাথে ফেসবুকে আলোচনা দেখতে পারেন- Click This Link)

মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +১২/-২৫

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই মে, ২০১০ সকাল ৯:৫১

দাসত্ব বলেছেন: আপনার নাগরিকত্ব বাতিল করা উচিত

১৫ ই মে, ২০১০ সকাল ৯:৫২

দ্বিজু বলেছেন: কারণ??

২| ১৫ ই মে, ২০১০ সকাল ৯:৫৬

দাসত্ব বলেছেন: বাংলাদেশী শব্দটা বাঙালী শব্দ কে রিপ্লেস করেছে সেটা এমনকি বিএনপির মূলনীতিতেও নাই , সেখানে বলা হয়েছে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ সুপেরিয়র অ্যান্ড কালেকটিভ আইডেনটিটি...
বাঙালীত্ব এটার অংশ...

১৫ ই মে, ২০১০ সকাল ১০:২৩

দ্বিজু বলেছেন: লেখা পড়ুন আগে।

১৫ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:১০

দ্বিজু বলেছেন: আপনার মন্তব্য'র সাথে এ লেখার সংযোগ কোথায়!!

৩| ১৫ ই মে, ২০১০ সকাল ১০:২৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অনেক সুন্দর লেখা। পড়ে খুব ভাল লাগল। জাতীয়তা আর নাগরিকত্ব সম্পূর্ণ ভিন্ন দু'টি জিনিস। সুন্দর লেখার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

১৫ ই মে, ২০১০ সকাল ১০:৪৬

দ্বিজু বলেছেন: "জাতীয়তা আর নাগরিকত্ব সম্পূর্ণ ভিন্ন দু'টি জিনিস।" এটাই সবাই বুঝতে পারে না। ধন্যবাদ আপনাকে!

৪| ১৫ ই মে, ২০১০ সকাল ১০:৩১

সিনসিয়ার বলেছেন: আপাতত প্রিয়তে রাখলাম এবং একতটা প্লাসও দিলাম...তবে কুলদা রায় যেহেতু ফেসবুকের সন্দেহজনক চরিত্র তাই আরেকটু খোজখবর করতে হচ্ছে বিষয়গুলোর সত্যতার বিষয়ে।

১৫ ই মে, ২০১০ সকাল ১০:৪৫

দ্বিজু বলেছেন: লেখার বিষয় বস্তু নিয়ে মতামত জানালে খুশি হবো। ধন্যবাদ আপনাকে!

৫| ১৫ ই মে, ২০১০ সকাল ১০:৩৬

অনর্থ বলেছেন: @সিনসিয়ার, কুলদা ফেসবুকের সন্দেহজনক চরিত্র মানে কি? কি করসেন উনি?

@দ্বিজু, আরো অনেকগুলি কমেন্ট ছিল না? আপনি গন ডিলিট করসেন নাকি? :D

১৫ ই মে, ২০১০ সকাল ১০:৪৩

দ্বিজু বলেছেন: আমার পোস্টে আমি লেখা না পড়েই গালিগালাজ সহ্য করি না, তথ্যগত ভুল থাকলে যে কেউ ধরতে পারে এবং আলোচনা করতে পারে। গালিগালাজ পূর্ণ মন্তব্য মুছে দিয়েছি।

৬| ১৫ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:২২

নাজনীন১ বলেছেন: আচ্ছা, এই জাতীয়তাবাদ নিয়ে আমি নিজের মাঝেও কনফিউশন আছে।

এই যে শেখ মুজিবের উপর চাকমারা ক্ষেপেছিল, কি কারণে? আমরা যদি বলি আমাদের জাতীয়তা "বাঙালী", চাকমা, মুরং, মণিপুরী তারা কি বলবে?

আর বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের নেপথ্যে এ তথ্য এ পোস্টে জানা গেল, সেটা যদি সত্যিই তাই হয়, তাহলে বলবো তাদের দৃষ্টিভঙ্গীও সংকীর্ণ ছিল। তারা কি বাংলাদেশীদের মধ্যে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানদের অন্তর্ভুক্ত মনে করেননি? অবশ্য সে ধরণের কোন স্পষ্ট বক্তব্য লেখাতে দেখা যাচ্ছে না।

পশ্চিমবঙ্গের বা আসামের বাঙালীরা তাদের অফিসিয়াল জাতীয়তার পরিচয় কি দেয়? বাঙালী নাকি ভারতীয়?

আর আমরা বাংলাদেশী পরিচয়ের গন্ডিতে ধর্ম-বর্ণ-জাতি নির্বিশেষে সবাইকে যেমন অন্তর্ভুক্ত করতে পারি, শানে নূযুল যাই-ই থাক, বাঙালী পরিচয়ে কি তা পারবো? সেটা যদি করতেও হয় তাহলে বাকী যেসব জাতী আমাদের সীমানার ভেতর আছে, তাদেরও তো স্পষ্ট জাতীয়তা নির্ধারণ করা দরকার। সে ব্যাপারে কি আমরা কিছু ভাবছি?

১৫ ই মে, ২০১০ দুপুর ১:১৪

দ্বিজু বলেছেন: জাতীয়তা আর নাগরিকত্ব সম্পূর্ণ ভিন্ন দু'টি জিনিস। অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

৭| ১৫ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:৪৫

তাজা কলম বলেছেন: তথ্যসমৃদ্ধ লেখা। বিশ্লেষণও ভাল লাগল। ++++

১৫ ই মে, ২০১০ রাত ৯:০২

দ্বিজু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!!

৮| ১৮ ই মে, ২০১০ ভোর ৬:৫৫

মাহবুব রশিদ বলেছেন: মারহাবা-মুরসালিন!! প্লাস ১।

১৮ ই মে, ২০১০ দুপুর ১:২০

দ্বিজু বলেছেন: থ্যাঙ্কস!

৯| ১৯ শে মে, ২০১০ রাত ১:২৭

ত্রিভুজ বলেছেন: একটু অন্য দিক থেকে প্রশ্ন করি। ধরি আমাদের বাংলাদেশী পরিচয়ের চাইতে বাঙালি পরিচয়টা বেশি জরুরী হয়ে দাঁড়ালো। এখন পশ্চিম বঙ্গেও বাঙালি আছে। এখন সকল বাঙালিদের নিয়ে একটি দেশ তৈরির করার চিন্তা যদি কারো মাথায় আসে তাহলে পশ্চিম বঙ্গ আমাদের সাথে না আমরা পশ্চিম বঙ্গের (ভারত) সাথে মিশলে ভাল হবে?

২৩ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:১১

দ্বিজু বলেছেন: হা হা হা! বিরোধ এর শুরু আসলে এভাবেই হয়। ধরুন আপনি এং আপনার কোনো বন্ধু মিলে ঠিক করলেন কক্সবাজার যাবেন ঘুরতে, এখন কে কার সাথে যাচ্ছেন এটা নির্ধারন কি জরুরী নাকি দুজন একসাথে যাচ্ছেন সেটা জরুরী? চট্টগ্রাম কি ঢাকার সাথে আছে নাকি ঢাকা চট্টগ্রামের সাথে আছে? নাকি ঢাকা-চট্টগ্রাম-রাজশাহী-খুলনা সব মিলেই এক দেশ??

১০| ১১ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:৩৪

জুল ভার্ন বলেছেন: প্রিয়তে।

১৯ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:০১

দ্বিজু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!

১১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৬

অনিক আহসান বলেছেন: লেখক বলেছেন: হা হা হা! বিরোধ এর শুরু আসলে এভাবেই হয়। ধরুন আপনি এং আপনার কোনো বন্ধু মিলে ঠিক করলেন কক্সবাজার যাবেন ঘুরতে, এখন কে কার সাথে যাচ্ছেন এটা নির্ধারন কি জরুরী নাকি দুজন একসাথে যাচ্ছেন সেটা জরুরী? চট্টগ্রাম কি ঢাকার সাথে আছে নাকি ঢাকা চট্টগ্রামের সাথে আছে? নাকি ঢাকা-চট্টগ্রাম-রাজশাহী-খুলনা সব মিলেই এক দেশ??
-------------------------------------------------------------------------------
এর মানে কি ...নৃতাত্বিক ভাবে বাঙ্গালী জাতির স্বাধীন রাস্ট্র পরিচয় বা স্বাধীন রাজনৈতিক অস্তিত সেকেন্ডারি বিষয়?

এক মেঘের বৃস্টি পদ্মায় পড়লে হয় পানি আর গঙ্গায় পড়লে হয় জল....। এইটা কঠিন বাস্তবতা একে অস্বীকার করার উপায় আছে কি?

১২| ০২ রা মার্চ, ২০১১ বিকাল ৪:৪৫

শ্রাবন্য বলেছেন: এক মেঘের বৃস্টি পদ্মায় পড়লে হয় পানি আর গঙ্গায় পড়লে হয় জল....। এইটা কঠিন বাস্তবতা একে অস্বীকার করার উপায় আছে কি? অনিক রায়হানের মন্তব্যে ঝাঝা। এটা কীভাবে অস্বীকার করবে কেউ? কেউ পারলে ‍যুক্তি দিক এখন। এটা কী জাতীয়তা নাকি সংস্কৃতি?

বেশ কিছু না জানা বিষয় তুলে আনার জন্য ধন্যবাদ। পারিবারিক পরিমন্ডলে জিয়াউর রহমানের উপর ছোট বেলা থেকেই চরম ভক্তি নিয়ে বড় হয়ে যখন উনার অপ্রিয় সত্যগুলা সামনে আসে, মাথা ঠুকতে ইচ্ছে করে। ক্ষমতায় যেতে হলে কী পরিমান দস্যু হতে হয় আর শত্রুদের সাথে আঁতাত করতে হয়, এগুলো না পড়লে বুঝতাম না কখনই।

প্লাস সহ প্রিয়তে গেল। ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.