![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এদেশটাকে বড্ড ভালবাসি....... বেশি ভালবাসি এদেশের মেহনতী খেটে খাওয়া মানুষকে....
অবরোধ, হরতাল, রাজনৈতিক কর্মসূচীতে গত কয়েক মাসে বাংলাদেশের অবস্থা শোচনীয়। পর্যটন ব্যবসায়ের অবস্থা খুবই খারাপ। কিন্তু আবার প্রান ফিরে পাচ্ছে পর্যটন ব্যবসা, প্রতি বছরের ন্যায় এবারও চাঙ্গা হচ্ছে কক্সবাজারের পর্যটন ব্যবসা।
কিন্তু এবার এই ব্যবসায় ভাগ বসাতে মরিয়া মায়ানমারের মাফিয়ারা। তারা প্রায় ১ হাজার পেশাদার ও অপেশাদার পতিতা আমদানী করেছে বাংলাদেশে। কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন হোটেলে অনেক পতিতা আশ্রয় নিয়েছেন। এর কিছু অংশ ঢাকার আবাসিক হোটেলগুলোতেও মাইক্রোযোগে পাঠানো হয়েছে।
রমজান মাসে রাজধানী ঢাকাতে প্রশাসন কঠোর থাকে। তাই পুরো রমজান মাস আবাসিক হোটেল ব্যবসায়ীদের মন্দা যায়। এসময়ে ঢাকার হোটেল ও ভ্রাম্যমান পতিতারা অনেকে গ্রামে চলে যান। পতিতা সংকট ও ব্যবসার মন্দা কাটাতে ঢাকার নারী ব্যবসায়ীরাও কক্সবাজারের নারীর দালাল ও বার্মার নারী ব্যবসায়ী মাফিয়াদের সহযোগিতা নিচ্ছেন।
মিয়ানমারের এই মাফিয়াদের একজন এজেন্ট বলেন প্রায় হাজারখানেক মেয়ে আনা হয়েছে, আমিও ১২০ জন এনেছি। সবাই পেশাদার পতিতা নয় কিছু নতুন গরিব মেয়েও আছে যাদেরকে চাকুরীর কথা বলে আানা হয়েছে। ঢাকার সী কুইন, আকাশ হোটেল, মেট্রো রাজ হোটেলে আমি পাছিয়েছি ৫ জন করে ১৫ জনকে। বনানী ও মহাখালির কয়েকটি হোটেল ইতোমধ্যে ৭৫ জনকে নিয়ে গেছে। সিজন শেষে তাদেরকে ফেরত পাঠানো হবে। সবার সাথে আমাদের লোক আছে। এদেশের এজেন্টরা আমাদের আশ্বাস দিয়েছে সব ম্যানেজ আছে। তবে বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থা উতপ্ত হওয়ায় আমরা টেনশন করছি।
কক্সবাজারের এক হোটেল ব্যবসায়ী বলেন, আমাদের হোটেলে নারীদেহ ব্যবসায় কোন সমস্যা নেই। তবে বিদেশী পতিতা সংখ্যায় কম আসে। এবার একবারে কয়েক হাজার এসেছে। রোহিঙ্গা সমস্যা, রাজনৈতিক অবস্থা সবকিছু বিবেচনা করে আমরা প্রশাসনকে ম্যানেজ করে বড় আয়োজন করেছি।
দীর্ঘদিন পর সমুদ্র সৈকত এলাকা, দশর্নীয় পর্যটন স্পট, বার্মিজ মার্কেটসহ পর্যটকদের কাছে আকর্ষনীয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো যেন ফিরে পেয়েছে ক্ষনিকের জন্য হারিয়ে যাওয়া নিজস্ব জৌলুস। শুধু সমুদ্র সৈকত নয়, পর্যটকদের কোলাহল গিয়ে পৌঁছেছে হিমছড়ি, ইনানী, দরিয়ানগর, সোনাদিয়া, আদিনাথ মন্দির, বৌদ্ধ মন্দির, টেকনাফ, সেন্টমার্টিন, বঙ্গবন্ধু সাফারী পার্কসহ জেলার বিভিন্ন আকর্ষণীয় ও দশর্নীয় পর্যটন স্পটগুলোতে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকে তাহলে হয়তো পর্যটক আসবে কক্সবাজারে, আর ব্যবসায়ীরা পুষিয়ে উঠতে পারবে নিজেদের কোটি কোটি টাকার লোকসান।
বিস্তারিত এই লিঙ্কে বাংলাদেশে এক হাজার পতিতা
এই খবরটা কারো জন্য সুখবর, কারো জন্য উদ্বেগের।
কিন্তু যারা সুন্দর সমাজের কথা বলেন, মুক্ত চিন্তার কথা বলেন তাদের কাছে ব্যাপারটা কেমন? আমাদের শহরে, সমাজে এর কি প্রভাব পড়বে?
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৮
বাংলার ঈগল বলেছেন: ধন্যবাদ, আমদানী করা পতিতাদের ছবি সংগ্রহ করতে পারলে এদেরকে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কাছে দিয়ে দিতাম। আপনারা একটু সহায়তা করুন যাতে এদেরকে সনাক্ত করে ফেরত পাঠানো যায়।
২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৪
পথহারা নাবিক বলেছেন: খবরের লিঙ্ক দেন!!
ফালতু
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯
বাংলার ঈগল বলেছেন: লিঙ্ক দিলাম
৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৪
বাংলার ঈগল বলেছেন: এই খবরটা কারো জন্য সুখবর, কারো জন্য উদ্বেগের।
কিন্তু যারা সুন্দর সমাজের কথা বলেন, মুক্ত চিন্তার কথা বলেন তাদের কাছে ব্যাপারটা কেমন? আমাদের শহরে, সমাজে এর কি প্রভাব পড়বে?
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫২
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: আইচ্ছা কিন্তু পতিতাদের যেসব ছবি দিলেন খুব ফালতু দেখাচ্ছে।আমদানী করা পতিতারা আপনার ছবিতে দেওয়া এরা না।ছবি গুলা সরান।