![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অল্প একটু কাজ করতেই যারা ক্লান্ত হয়ে যান তারা কিন্তু কর্মক্ষেত্রে বেশ সমস্যায় পড়ে থাকেন। অনেকেই আবার এনার্জি বৃদ্ধি করার জন্য অনেক কিছুই খাচ্ছেন নিয়মিত। নানান ধরণের ফুড সাপ্লিমেন্ট থেকে শুরু করে এনার্জি ড্রিংক অনেক কিছুই এনার্জি বৃদ্ধির নিশ্চয়তা দিয়ে বাজারে বিক্রি করা হয়। কিন্তু এগুলোর অনেক গুলোই স্বাস্থ্যের জন্য চরম ক্ষতিকর। অথচ খুব সাধারণ কয়েকটি উপায়েই আপনার চাইলে আপনার দিনভর এনার্জি ধরে রেখে থাকতে পারবেন কর্মচঞ্চল। আসুন, তাহলে এক নজরে দেখে নেয়া যাক এনার্জি ধরে রাখার কিছু সাধারণ নিয়ম।
#প্রচুর পানি পান
শরীরের একটি অন্যতম প্রয়োজনীয় উপাদান হলো পানি। প্রচুর পানি পান করলে শরীর সতেজ থাকে এবং ক্লান্তি কিছুটা হলেও কমে। অতিরিক্ত ঘাম হলেও শরীর দূর্বল হয়ে যায়। এসময়ে শরীর থেকে যে পানি বের হয়ে যায় সেটা খেয়ে পূরণ করে না নিলে ক্লান্তি লাগে। প্রতি দিন অন্তত ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি ও পানি জাতীয় খাবার খাওয়া জরুরী।
#সকালের নাস্তা গ্রহণ
গবেষণায় দেখা গেছে যে প্রতিদিন সকালে ভারী নাস্তা খেলে সারাদিন কম ক্লান্তি লাগে। সকালের নাস্তায় স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া উচিত। নাস্তায় রুটি, সবজি, ফলমূল ও সেদ্ধ ডিম ইত্যাদি রাখলে অবসন্নতা কমে যাবে কিছুটা হলেও।
#পর্যাপ্ত ঘুম
প্রতিদিন পর্যাপ্ত ঘুম হওয়াটা জরুরী। নাহলে কর্ম ক্ষেত্রে অথবা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে ঝিমুনী আসবে। একজন মানুষের প্রতিদিন গড়ে ৭ থেকে ৮ ঘন্টা এক টানা ঘুমানো উচিত।
#প্রোটিন যুক্ত খাবার
প্রোটিন শরীরের নতুন টিস্যু তৈরিতে সহায়তা করে। এছাড়া প্রোটিন হজম হতে কিছুটা বিলম্ব হয় বলে শরীরে বেশিক্ষণ এনার্জি ধরে রাখতে সাহায্য করে। তাই প্রতিবেলার খাবারে কিছুটা প্রোটিন রাখার চেষ্টা করুন।
#কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার
কার্বোহাইড্রেট হলো শরীরের জ্বালানী। শরীরকে কর্মক্ষম রাখে খাবারের কার্বোহাইড্রেট। কিন্তু তাই বলে ক্লান্তি দূর করতে প্রয়োজনের অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ করলে মুটিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে। এছাড়াও হবে নানান রকম রোগ-বালাই। তাই বিচক্ষণতার সাথে কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ করতে হবে যাতে শরীরের প্রয়োজনের তুলনায় কম বা বেশি না হয়ে যায়। মিষ্টি জাতীয় খাবারের কার্বোহাইড্রেটের চাইতে সেরেল, লাল চাল ও গমের কার্বোহাইড্রেট শরীরের জন্য ভালো।
#কিছুক্ষণ পর পর নাস্তা খাওয়া
সারাদিন ২/৩ ঘন্টা পর পর হালকা কিছু খাওয়া উচিত। একবারে খুব বেশি ক্ষুধা লেগে গেলে শরীর দূর্বল লাগে। তাই কয়েকবার করে অল্প অল্প খাওয়ায়র অভ্যাস করা উচিত। এতে সারাদিনই শরীরের এনার্জি পাবেন।
প্রতিদিন আমাদেরকে অনেক গুরুত্বপূর্ন কাজ-কর্ম করতে হয়। সেই কাজগুলো সুন্দর ও সঠিকভাবে করতে প্রয়োজন প্রচুর এনার্জি। প্রতিদিন নিয়ম মেনে পর্যাপ্ত ঘুম আর পুষ্টিকর খাবার খেলে এনার্জি অনেকটাই বাড়ে। তারপরও যদি অতিরিক্ত দূর্বলতায় ভোগেন তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত।
#তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট
২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভাল পোস্ট
৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৮
ডি মুন বলেছেন: পোস্টে প্লাস ++++++
৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২২
প্রান্তিক জন বলেছেন: ভাল লাগল। এই নষ্ট জামানার দরকারী পোস্ট ।
৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৯
সাউন্ডবক্স বলেছেন: ধন্যবাদ
৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৭
স্বপনচারিণী বলেছেন: এখনই এক গ্লাস পানি খেয়ে আসলাম। পানি হোল মহা ঔষধ। দুর্বলতা আমি খুব একটা টের পাইনা, আগে পেতাম। কারন এখন আমার খাওয়া দাওয়া ঠিক মতো চলে আর প্রচুর হাঁটি। ঠিকই বলেছেন, সকালের স্বাস্থ্যকর নাস্তা খুব কাজে লাগে।
৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৩
এম এম কামাল ৭৭ বলেছেন:
মনকে স্থির রাখতে হবে। এলোমেলো ভাবনা ও আত্মবিশ্বাস হীনতা ও ক্লান্তি এনে দেয়।
সুন্দর পোস্টের জন্য অভিনন্দন।
৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫১
নূরুল আজম বলেছেন: আপনাদের সকলকে ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৫
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
আর সারাদিন শুধু প্রোটিনই খাই, কার্বোহাইড্রেট যুক্ত করতে হবে।
ধন্যবাদ। সকালের নাস্তা খেতে চাইলেও পারিনা