![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
(এই পোস্টটিতে বেশ কিছু বিষয় সংযোজন করা হয়েছে, যা প্রাপ্ত বয়স্ক/মনস্করা ছাড়া অন্যদের অনুধাবনযোগ্য নয়। তাই অপ্রাপ্তবয়স্ক/মনস্কদের প্রবেশাধীকার নিষিদ্ধ করা হল।)
ব্লগের কল্যাণে ইতিমধ্যেই পাঠকরা জেনে গিয়েছেন যে কাকে কুত্তার বাচ্চা বলা হয়েছিল। এ নিয়ে বেশ কয়েকটি আলাদা পোস্টও এসেছে দেখছি। এই পোস্ট দেবার উদ্দেশ্য অবশ্য তারই চর্বিত চর্বন করা নয়।
জাতি হিসাবে আমাদের মধ্যে যে চরম অনুকরণ প্রিয়তা (বিশেষ করে সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে) তাতে ডারউইনের বিবর্তনবাদ নিয়ে সংশয় অনেকটাই কেটে যেতে পারে।
কলিকাতার দিদিরা ফ্যাশন হিসাবে নাভির নীচে শাড়ি আর বগল কাটা ব্লাউজ পড়ে। ব্যাস। স্বাধীনতার পর পরই কিছু অতি আধুনিক বঙ্গললনাও তার পিছনে দৌড়ালেন। পশ্চিমের পপ গান হিট। শুরু হয়ে গেল বেলবটম লম্বা চুল আর জুল্পির চলন।
রক্ষিবাহিনীর কঠিন কিছু পদক্ষেপের কারণে সেই আগুন বেশিদুর বাড়তে পারেনি।
এর পর অনেকদিন পরিস্থিতি ছিল শান্ত। ফ্যাশন ডিজাইনরা চেস্টা করেছেন দেশেরই সংস্কৃতিকে ভিত্তি করে কিছুটা আধুনিক করতে। তারা সফল হয়েছিলেন।
কিন্ত অভাগার ভাগ্য সুখ বেশিদিন সইলো না। অত্যাধুনিকতা আর অতি মুক্তমনের পরিচয় দিতে গিয়ে বি এন পি সরকার, আকাশ সংস্কৃতির নামে খাল কেটে কুমির নিয়ে আসলো।
এর পর থেকে আর থামাথামি নেই। পশ্চিমের উনাদের সাথে কয়েক বছর ধরে সদ্য "জাতে" উঠা ফকিরনি ইন্ডিয়ার ভাষা, সংস্কৃতি ,ফ্যাশন সবই এখন আমাদের সহ্য হয়ে গিয়েছে।
মডেলিং এর নামে তারকা জগতের মিছে মোহে কত জীবন নষ্ট হয়ে গিয়েছে, এবং যাচ্ছে, তার সঠিক পরিসংখ্যান কি আসলেও কেউ জানে?
বেশ কিছুদিন আগের কথা। তখন ফ্যাশন মডেলিং এর শুরু। অনিন্দ সুন্দরি তিন্নি তখন সুপারস্টার। তথাকথিত তারকাদের ব্যাক্তিগত জীবন কতটা যন্ত্রণাদায়ক এবং অপমানকর, খুন হয়ে আঞ্জুমানে মফিদুল ইসলাম কর্তৃক বেওয়ারিশ লাশ হয়ে দাফন হতে হতে বেচে যাওয়াতে সেই অজানা কাহিনী প্রকাশিত হয়ে গিয়েছিল।
কিন্তু না। দেখে শেখাটা আমাদের ধাতে নেই। এর পর যেন পঙ্গপালের মত সেই তারকা হতে যাবার উদগ্র বাসনা আরো তীব্রভাবে গ্রাস করলো আমাদের। এত তো বেশিদিন আগের কথা না। আদৃতা নামের আরেক মডেলকে তারই কর্মক্ষেত্রে খুন করে ফেলে রাখা হলো। আবার অনেক কাহিনীর সর্বসম্মুখে এলো।
পশ্চিম কিংবা ভারতের যারা তারকা, তাদের আসল জীবন সমন্ধে কারো ধারণা আছে? ওই পর্যায়ে আসতে তারা শুধু সম্ভ্রম নয়, আত্মমর্যাদাটুকুও বিসর্জন দিয়ে বসে আছেন। এর পর খ্যাতি আর বিত্ত পাবার পর যখন তারা বুঝতে পারেন, আসলেও জীবনে তারা যা পেয়েছেন, হারিয়েছেন তার লক্ষ গুণ। তখনই তাদের জীবনে নেমে আসে হতাশা। আর সেই হতাশা কাটাতে তারা সাময়িক শান্তির আশ্রয় খুজে বেড়ান সঙ্গি বদলানোতে। মরণঘাতি নেশায় বুদ হয়ে বাস্তবতা থেকে দূরে সরে থাকতে থাকতে একদিন ছুটির ঘন্টা বেজে যায় তাদের। এর পর হারিয়ে যান বিস্মৃতির আড়ালে।
প্রতিদিন নাকি হাজার হাজার মেয়ে তারকা হতে হাজির হন হলিউডে। ভাগ্যে শিকে জোটে হাতে গোণা কয়জনের। বাকিরা হয় যৌনতা নির্ভর বি-সি গ্রেডের ছবিতে সুযোগ পান। অন্যদের আশ্রয় হয় পর্ণ ইন্ড্রাস্ট্রিতে। এর পর? শরীর স্বাস্থ্য সম্মান সবকিছু হারিয়ে তারা সমাজ থেকে কিংবা পৃথিবী থেকেই বিদায় নেন। তাও অকালে।
ফ্যাশন জগতেও একই অবস্থা। পুর্ব ইউরোপের অর্থনৈতিক দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে অনেক মেয়েকেই আমেরিকা বা ইউ কে ফ্রান্স ইত্যাদি দেশে প্রলোভন দেখিয়ে আনা হয়েছিল। তাদের ভাগ্যেও জুটেছিল শ্রেফ পণ্য হয়ে ধুকে ধুকে বেচে থাকা।
এসব অন্ধকারের খবর মিডিয়া জানলেও প্রচার করে না। কারণটা ব্যাবসায়িক। বরং নিত্য নতুন নারী দেহের নগ্নচিত্রকে পুজি করে চুটিয়ে ব্যাবসা করে যাচ্ছে।
একই অবস্থা ভারতেও।
এটা সত্যি যে ঢালিউডে এখন পর্যন্ত সেই মহামারি গ্রাস করেনি। কিন্ত ফ্যাশন আর টিভির জগতের রঙ্গিন জগতের হাতছানি শিক্ষিত একটি গোষ্ঠিকে টার্গেট করে ফেলে ইতিমধ্যে সফল হয়েছে বলা যায়।
নীচের লিংকে দেখুন নাটক বা সিনেমায় যারা সৎ/সতি নিস্কলুষ চরিত্রে যাদের দেখতে পাই, তাদের আসল চেহারা। পোষাক আসাকের কথা তো বাদই দিলাম। ভাষার কি ছিড়ি ! এরাই আমাদের সেলেব্রেটি।
Click This Link
এদের রকম সকম ঠাক ঠমক দেখলে আদ্যিকালে বাঈজিদের কথা মনে পড়ে যায়।
আর ব্যাক্তিগত জীবন এতটাই কলুষিত এবং পঙ্কিলময় যে অন্তত আত্মসম্মান নিয়ে চলা কোন মানুষের পক্ষ্যে সেই পথে নিজে পা বাড়ানো বা পরিবারের কোন সদস্যদের সেই পথে চালিত করতে রুচি হবে না কারো।
আমাদের মন মানসিকতা ঘোর পুজিবাদ জানে। আর জানে বলেই প্রথমেই শিক্ষিত কিন্ত দুর্বৃত্ত মানসিকতার কিছু লোককে বিভিন্ন প্রলোভনে কাছে টেনে নেয়। তাদের দিয়েই প্রচার করায় কত মহান, কত আধুনিক কত প্রগতিশীল এই মত আর এই পথ। আসল কথা টাকা কামানো।
বাবার মুখে শুনেছিলাম, এক মাড়োয়ারির সাথে যৌথভাবে বাংলাদেশে ব্যাবসা শুরু করেছিলেন এক ভদ্রলোক। আশানুরুপ ব্যাবসা না হওয়াতে মাড়য়ারির কাছে বুদ্ধি নিতে গিয়েছিলেন সেই ভদ্রলোক। সব শুনে মাউড়া জিজ্ঞেস করে, বিজ্ঞাপনে কয়টা মেয়ে নেচেছিল? ভদ্রলোক উত্তর দিলেন একটা। মাউড়া জবাব দিলো আরে এই জন্যই তো এই হাল। একটার যায়গায় ৩টা মেয়ে নাচাও। দেখবে টাকাই টাকা। সেই বুদ্ধি সফল হয়েছিল।
এই যে তারকা জগত, সেটা ব্যাবসায়িক স্বার্থের সাথে সম্পুর্ণভাবে জড়িত। সেটা পশ্চিমে হোক, ভারতে হোক কিংবা বাংলাদেশ। অথবা পৃথিবির যে কোন যায়গায়। নারী দেহকে প্রদর্শন করে উৎপাদিত পণ্যের রমরমা বেচাকেনা। আর এই পথকে মিডিয়া দিয়ে এমনই আলোকিত করা হয়েছে, যাতে তার পেছনের অন্ধকারটা কেউ চোখে না দেখে।
উদাহারণ দেব? তারকা বানানোর মেশিন বলে কুখ্যাত আনন্দধারার সম্পাদক অরুণ চৌধুরি কর্তৃক, স্টার হতে চাওয়া জনৈক যুবতির বক্ষ সুধা পান করার দৃশ্য প্রকাশিত হলেও, সেই অরুণ চৌধুরিকেই আবার আরো নারী ভোগের সুবিধা করে দিতে সুন্দরি প্রতিযোগিতার বিচারক পদে নিয়োগ করেছে চ্যানেল আই নামের সুশিল গোষ্টির মিডিয়া পার্টনার।
এই যে সুন্দরি প্রতিযোগিতা তার মুল উদ্দেশ্য কিন্তু পণ্য বিপননের জন্য নিত্য নতুন মুখ খুজে বেড়ানো। এজন্যই এই ধরণের প্রতিযোগিতার জন্য ব্যাবসায়িরাই এগিয়ে আসেন। আর যে সব মেয়েরা রীতিমত স্টার হবার বাসনায় যোগ দেন, তারা লেন দেনের পথটুকু খুব ভালো মত চিনেই আসেন। শুধু শুষতে দেন না, শুষেও নেন। এই গিভ আর টেক করতে গিয়েই এক এক জন পাকা বারবণিতায় পরিণত হন। কিন্তু বাইরে সতি সেজে থাকেন।
অবশ্য মাঝে মাঝেই তাদের আসল রুপ বাইরে বেড়িয়ে আসে। যেমন প্রভা চৈতি । এরকম আরো অনেক আছে বলেই বিশ্বাস করি।
পশ্চিমের উনারা আগে থেকেই এই সুন্দরি প্রতিযোগিতার নামে মাংসের বিকিকিনিতে অভ্যস্থ। সেখানেও কিন্ত একই নিয়ম। আর বিজয়ি যিনি হলেন, তার মুখে গৎবাধা বুলি তৈরিই থাকে। ন্যাকা ন্যাকা গলায় ছোট শিশুদের জন্য কাজ করবো, দরিদ্র মানুষের পাশে দাড়াবো ইত্যাদি ইত্যাদি। আসলে সুন্দরি খেতাবটা পাওয়াটা তাদের রেট বাড়ানোর একটা বাহানা ছাড়া আর কিছু নয়। তাই পশ্চিমে তারকা খ্যাতি পাওয়া এমন কোন তারকা পাওয়া যাবে না, যার নগ্ন ছবি অন্তর্জালে সহজলভ্য নয়।
আমাদের যারা সুন্দরি প্রতিযোগিতার বিজয়িনি তাদের জ্ঞান গম্মি মনে হয় ক্লাস ফাইভ পাশ কোন ছাত্র ছাত্রিদের চেয়েও কম। ্কিন্তু অর্থ উপার্যনের ছলাকলায় তারা পতিতালয়ের ডাকসাইটে পতিতাদেরও হার মানাতে পারেন।
আগেই বলেছি, পুজিবাদ নীতি বোঝে না। বোঝে শুধু অর্থ সমাগম। তা সে সুপথ কুপথ যে পথেই হোক। আর তাই সে বিনিয়োগ করে সুশিল আর সুশিল বান্ধব মিডিয়াদের। তারাই এই কুৎসিত ব্যাপারটাকে ধোয়া তুলসি পাতা হিসাবে এমনভাবে প্রচার চালায় যে, সাধারণ মানুষ বুদ্ধিভ্রস্ট হয়, আর লোভিরা সেপথে পা বাড়িয়ে দেয়।
নারী অধিকার নিয়ে যারা সংগ্রামরত তাদের কাছেও কেন সুন্দরি প্রতিযোগিতা কিংবা ফ্যাশনের নামে নারী দেহের বিকিকিনি নারী অধিকারের পরিপন্থি বলে বিবেচিত নয়, সেটি মাথায় আসছে না।
এই সুশিলরাই আবার এসবকে নারী মুক্তি, প্রগতিশীলতা আধুনিকতার উজ্জ্বল নিদর্শন বলে, ডাক দিতে থাকে। এর বিরুদ্ধচারণকারিদের উপর অপপ্রচারের স্টিমরোলার চালায়। আর এতে বিরোধীরা দমে যায়। প্রতিবাদের মঞ্চ খুজে পায় না। আর লোভি তঞ্চকরা তাদের কথায় সায় দেয়। প্রচার করে। সমাজে উদারতার নামে উদ্ভ্রান্ততার সৃস্টি করে।
আজ আমাদের সমাজ এতটাই উদার যে সামাজিক অনাচারও গা সওয়া হয়ে গিয়েছে। নইলে স্বামী কুকর্ম করে ধরা খেলেও কি করে চয়নিকা কর্মকার, অরুণ চৌধুরিকে সমর্থন দিতে পারে? অভিনেত্রি প্রভার কাম কলা প্রদর্শিত হলেও, সে কি করে মিডিয়ার কাছে মুখ দেখায়? রাস্তা ঘাটে পার্কে রেস্টুরেন্টে অপ্রাপ্তবয়স্ক ছেলে মেয়েরাও চুটিয়ে প্রেম করে বেড়াচ্ছে। তবে প্রেম আর প্রেম নেই। সেটা যৌবনজ্বালা মেটানোর একটা মাধ্যমমাত্র। একজনে মন ভরে না। তাই ঘন ঘন প্রেমিক প্রেমিকা বদলানো। সেখানেও ব্যাবসা। নিজেকে দেবার আগে পাওনা কড়ায় গন্ডায় বুঝে নিতে শিখে যাচ্ছে ছোট ছোট মেয়েরাও। তাই পরে বিয়ে হলেও, স্বামীর কাছে প্রত্যাশা অনুযায়ি না পেলে, বা অন্য কারো কাছ থেকে তার চেয়ে বেশি পেলে, নিজেকে বিক্রি করতে মোটেও বাধছে না এদের। ফলাফল। সামাজিক অস্থিরতা। যা আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য মহাবিপদ ডেকে আনবেই। কারণ ভালো বাবা মা না হলে ভালো সন্তানের জন্ম হতে পারে না।
পশ্চিমের দেখে দেখি আমাদের ভেতর ডিজে আরজের মত অসুস্থ সংস্কৃতি চালু হয়ে গিয়েছে। এধরণে পশ্চিমা অপসংস্কৃতি আমাদের দেশে আগে বড়লোকদের ভেতরেও ছিল। এখন মধ্যবিত্তরাও জড়ানোটা দেশের জন্য অশনি সংকেত। শিসা, অবাধ মেলামেশা। এর পরেও যে এইডস বা অন্যান্য যৌনরোগ মহামারির মত গ্রাস করে ফেলেনি, সেটা বোধ হয় নিতান্তই বিধাতার কৃপা।
ওদের মত কানে দুল পড়া, পাছার নীচে প্যান্ট পড়ে স্মার্ট সাজা বঙ্গ সন্তানরা কি জানে, যে আমেরিকার রাস্তার পোলারা ওই পোশাকে চলে। যাদের ব্যাক্তিজীবনে প্রাপ্তি শুধু সরকারি টাকায় হাইস্কুল পাশ করা পর্যন্তই। এই ধরণের ছেলেদের ভালো কোন যায়গায় চাকরি হয় না। হলেও খুবই অল্প বেতনের ছোট কোন কোম্পানিতে। পেটেভাতে দিন চলে এদের।
আমরা কি এতটাই অন্ধ, এতটাই শিক্ষাবঞ্চিত, এতটাই নির্বোধ যে জেনে শুনে এধরণের বাজে উদাহারণকে অনুসরণ করবো?
আর জে নিরবকে কুত্তার বাচ্চা গালি দিলে অন্যায় হবে। হ্যা অন্যায় হবে। কেননা নিরব একটা অসুস্থ সিস্টেমের বাইপ্রোডাক্ট মাত্র। যদি গালি দিতেই হয় তবে গালি দিন সেই সব নাটের গুরুদের যারা এই অসুস্থ অন্ধ অনুকরণ করবার জন্য দিনমান প্রচার করে যাচ্ছে।
রক্ষিবাহিনী আমার পছন্দের কোন বাহিনী নয়। তবে অন্তত দেশকে এই অসুস্থতা থেকে বাচাতে, রক্ষিবাহিনীর চেয়ে ভালো কোন ডাক্তার এই মুহুর্তে চোখে পড়ছে না।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:২৮
ধীবর বলেছেন: মন্তব্যের স্বপক্ষ্যে প্রমান না দিলে, আজকে খবর আছে। পিছলাবেন না আশা করি।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:২০
ধীবর বলেছেন: ২৫ ঘন্টা পার হয়ে গেলেও আপনি আপনার দাবির স্বপক্ষ্যে কিছু না বলে পালিয়ে গেলেন। এতেই প্রমানিত হলো, হয় আপনি মিথ্যাবাদি। নয়তো কারো ইশারায় ভারত বিরোধীদের ছাগু ট্যাগিং এর কাজে লিপ্ত। কম্পিউটার চালাতে যখন জানেন, বাংলা ভাষাটাও জানেন, একটাই অনুরোধ। আত্মসম্মানবোধ নিয়ে চলুন। অন্যের হুজুগে তাল দিবেন না। নইলে সেই লেখাপড়ার দাম কোথায় যা মানুষকে আপন চিন্তাশক্তিতে চালনা করতে পারে না? ধন্যবাদ।
২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:০৭
আজব কবি বলেছেন: ++++++++ , ভাল লাগল আপনার লেখা, ভাল থাকবেন ।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:২৯
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ কবি। আপনিও ভালো থাকবেন।
৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:০৯
অযুত বলেছেন: সহমত।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:২৯
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ অযুত ভাই।
৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:১১
শ।মসীর বলেছেন: যতদিন খ্যাতির মোহে নারীরা নিজেদেরকে পুরুষের বিছানায় তুলে দিবে ততদিন এ অবস্হা বদলানোর কোন চান্স নেই ।
মডিলিং/ সুন্দরী প্রতিযোগীতা - পুরুষদের জন্য নিত্যনতুন মেয়ে সাপ্লাই দেয়ার মাধ্যম ছাড়া আর কিছু নয়, যারা একটু ভিতরের খবর জানেন তারা সবাই এ জগতের কালোটা জানেন । ।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৩১
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ শামসির ভাই। আসলে জাতি হিসাবে আমাদের এত মেধা সত্ত্বেও খুব সাধারণ জিনিসগুলি আমাদের মাথায়.
আসে না কেন বুঝি না।
৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:১৪
এফ এন এফ বলেছেন: অসাধারন লাগলো লিখাটা
সহমত জানাই।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৩১
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ এফ এন এফ ভাই।
৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:১৫
প্রিন্স অফ পারসিয়া বলেছেন: ১০০% সহমত
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৩২
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিন্স ভাই।
৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:১৮
জুল ভার্ন বলেছেন: কিছু অর্বাচীন মনে করে "অসভ্যতা" করাই "আধূনিকতা"!
কলা স্বুস্বাদু ফল। সেই স্বুস্বাদু ফলটাকে যদি ছিলে(খোশা ফেলে)কাউকে খেতে দেয়া হয় তখন কোনো সুস্থ্য মানুষ সহজ ভাবে নেবেনা-হিন্দী সিনেমার অসভ্যতায় সংক্রমিতরা দেখে "হঠাত আধুনিক" অত্যাধূনিকরা সেই সত্যটা বুঝতে চাননা।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৩৪
ধীবর বলেছেন: শ্রদ্ধেয় জুলভার্ণ ভাই। আপনি অভিজ্ঞ মানুষ। সেই স্বাধীনতার সময় থেকেই সমাজটাকে পরিবর্তনটাকে অনেক কাছে থেকে দেখেছেন। বর্তমান অবস্থার মত এতটা ভয়াবহ সামাজিক অবক্ষয় কি আর কোনদিন ছিল?
সব সময় ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন, এই শুভকামনা রইলো। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৩২
অশান্ত শান্ত ছেলে বলেছেন: সবাই স্টার হতে চায়।আর যারা স্টার বানায় তারা একটু মজা নেয়। গিভ অ্যান্ড টেক ফরমুলা ।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৩৬
ধীবর বলেছেন: এ ধরণের বিকিকিনি হতে দেখি পতিতাপল্লিতে। তাহলে উনারা আর সতি সৎ হবার ভাব নেন কেন? আমাদেরও জ্ঞান গম্মি যা ! তাদের নিয়েই আমাদের লাফালাফি। বুঝা যাচ্ছে এ অবস্থা চলতে থাকলে কপালে দুঃখ আছে। ধন্যবাদ শান্ত ভাই।
৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৩৪
গুপ্তঘাতক007 বলেছেন: সিম্পলি মুগ্ধ! আকাশ সংস্কৃতি নামক ভারতীয় কু-সংস্কৃতিকে সবার আগে উষ্ঠায়া বিতাড়ন করণ উচিত,আমাগো সামগ্রিক সামাজিক অবক্ষয়ের লিগা যতটা না পাশ্চাত্যের দায় তার থিকা শত সহস্র গুন বেশি দায় সহজলভ্য ভারতীয় অপসংস্কৃতি। এইটা এখন এক্টা দুষ্টক্ষত হয়া দাড়াইসে আর তিন্নি-নিরব্রা হৈতাসে ওই ক্ষত বেয়ে পরা এক এক ফোটা পুঁজ।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৪৩
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ গুপ্তঘাতক ভাই। পুর্ণ সহমত। কিন্তু হিন্দি বন্ধ করলে, সবচেয়ে আগে প্রতিবাদ আসবে আপন মহিলা মহল থেকেই। এমন ব্রেইন ওয়াশড আমাদের জাতির হিসাবে আর কোনদিন দেখা যায়নি। তবে এটা বন্ধ করা খুবই জরুরি। মহিলা মহল কয়দিন কাদবেন কাটবেন, এর পর ঠিক হয়ে যাবেন। সময় তো আর বসে থাকে না। হিন্দি বন্ধের কয়েকটা উপায়। হয় কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করা সরকারিভাবে। অথবা সাধারণ মানুষের প্রতিবাদি হয়ে কেবলের তার কেটে দেয়া। নয়তো এমন উচ্চমুল্য নির্ধারণ করা, যাতে খুব ধনি না হলে এর নাগাল কেউ না পায়।
১০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৪৪
পানকৌড়ি বলেছেন: কঠিনভাবে সহমত ।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৪৯
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পানকৌড়ি ভাই।
১১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৪৭
অ্যামাটার বলেছেন: চমৎকার। লেখাটার জন্য অনেক ধন্যবাদ। তবু যদি চোখ খুলে।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৫১
ধীবর বলেছেন: অনেকদিন পর আপনাকে দেখলাম ভাই। আশা করি ভালো আছেন। আপনাকেও ধন্যবাদ। চোখ খুলবে কি করে? দেখেন ভেতর ভেতরে অনেকেই এই লেখার জন্য আমার ১৪ পুরুষ উদ্ধার করছে। শ্রেফ মুখোশ খুলে যাবার বিরম্বনা এড়াতে চুপ করে সহ্য করছে।
১২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১০
ইমুব্লগ বলেছেন: ধীবর ভাইয়ের লেখা মানেই অসুন্দরের বিরুদ্ধে চাবুক!
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:২৪
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ ইমুব্লগ ভাই। আমি সামান্য মানুষ। সাধ্যের মধ্যে যতটুকু পারি করতে চেস্টা করি।
১৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১৩
বান_দর বলেছেন: আপনার পোস্টের কথা জেনেই ৪ দিন পর অনেক ব্যাস্ততার মধ্যেও লগ ইন করেছি।
চালিয়ে যান......
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:২৫
ধীবর বলেছেন: আপনার প্রতি অনেক কৃতজ্ঞতা বান_দর ভাই। আপনাদের প্রেরণা আছে বলেই লিখতে চেস্টা করি। ভালো থাকবেন সব সময়।
১৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:২৪
মৈত্রী বলেছেন: কানে দুল পড়া, পাছার নীচে প্যান্ট পড়ে স্মার্ট সাজা বঙ্গ সন্তানরা কি জানে, যে আমেরিকার রাস্তার পোলারা ওই পোশাকে চলে......
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:২৬
ধীবর বলেছেন: এ সংক্রান্ত আপনার কোন মন্তব্য বা দ্বিমত থাকলে বলতে পারেন মৈত্রি ভাই।
১৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:২৫
সারথী মন বলেছেন: বেহায়া বেগানাদের ছিনেমা ভাল হইছে।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:২৯
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। মনে হচ্ছে ইউটিউবের ভিডিওটা দেখা হয়েছে আপনার সারথী মন ভাই। বেহায়া বেগানাদের তুলনা কেবল সেই আমলে লখনৌর "উনাদেরি"। অন
১৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:২৯
পাব্লিক বলেছেন: ইমুব্লগ বলেছেন: ধীবর ভাইয়ের লেখা মানেই অসুন্দরের বিরুদ্ধে চাবুক! -একমত।
আপনার লেখা আগেও পড়েছি কিন্তু মন্তব্য করার সুযোগছিলনা। ৫মাস পর আমি আজই জেনারেল হয়ে মন্তব্য করার সুযোগ পেলাম।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৩২
ধীবর বলেছেন: ব্লগ ভুবনে স্বাগতম আর শুভেচ্ছা পাব্লিক ভাই। আশা করি আমরাও আপনার ভালো লেখনির স্বাদ পাবো। যদি কোন উপকারে আসতে পারি, নির্দ্ধিধায় জানাতে পারেন। অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
১৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৩১
নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: চরমভাবে সহমত! বরাবরের মত অসাধারন লিখেছেন! কিন্তু আমি এখন হতাশ। চারপাশে লক্ষ্য করে নিশ্চই দেখেছেন এসব নোংরামি যারা করে তাদেরই জয়-জয়কার এখন! আর যারা এসব নোংরামি করে তাদের কিন্তু অসংখ্য ভোল। তারা কেউ সাংবাদিক সুশীল, কেউ মিডিয়া সুশীল, কেউ সাহিত্যিকীয় সুশীল , কেউ সংস্কৃতি রক্ষার ঐক্যজোটের সুশীল, কেউবা ভার্সিটির বিশাল প্রগতিশীল টীচার , আর কেউবা ফরিদুর রেজা সাগরের মত ব্যক্তি যারা অরুন চৌধুরীদের সহায়তায় নিবেদিত, চয়নিকা কর্মকারদেরন সংখ্যা তো এখন অগনিত, আর ব্লগীয় সুশীল দের কথা নাইবা বললাম! পরিত্রানের পথ আমি দেখতে পাচ্ছি না। কে জানে কি আছে ভবিষ্যতে এই জাতির জন্য।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৩৯
ধীবর বলেছেন: নাহিয়ান ভাই, আপনার ক্ষুরধার মন্তব্যের আমি একজন ভক্ত। এই জন্যই আমি আশা হারাতে চাই না। আপনার মন্তব্যের প্রতিটি বাক্যের সাথে সহমত। আমাদের দেশ ভাষা সংস্কৃতি সব কুড়ে খাচ্ছে সুশিল নামের ঐ শকুনের দল। তবে ইতিহাস সাক্ষি। মিথ্যা ভন্ড তরতর করে উপরে উঠতে পারে। কিন্ত এদের পতন হয় ধপাস করেই। এরা বেশি বেড়ে গিয়েছে পতন অনিবার্য বলেই।
ব্লগের সুশিলদের ** টাইম নাই। আমার কমেন্ট ব্যান। নইলে সুশিল থাপড়ানোতে আপনাদের সাথে সামিল হতে পারতাম। আসলে আমাদের মিডিয়া আর শিক্ষা দুই ক্ষেত্রতেই ব্যাপক শুদ্ধি অভিযান চালানো দরকার। আশা করবো এব্যাপারে জনমত গঠনে আমরা সাহায্য করতে পারবো। ভালো থাকবেন। অনেক ধন্যবাদ।
১৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৪২
আমি বীরবল বলেছেন: খুব ভাল হাম্মামদিস্তা মেরেছেন। অবশ্য ওদের সাইজ এতোইবড় যেকোনো সাইজের হাম্মামদিস্তায় অসুবিধা হয়না।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৪৭
ধীবর বলেছেন: ক্রমাগত ছোট ছোট আঘাতে এর চেয়ে বড় সাইজ ধবসে পড়েছে। এরা কোন ছাড়। তবে শর্ত একটাই। এই ছোট ছোট আঘাতগুলি জারি রাখতে হবে বীরবল ভাই। অনেক ধন্যবাদ।
১৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৪৫
ভারসাম্য বলেছেন: এরকম লেখায় শুধু সহমত আর ভাললাগা জানানো ছাড়া আরতো কিছু করার ক্ষমতা নাই। এটুকু করতেও কতকিছু চিন্তা করতে হয় ! ছাগু, ছাগবান্ধব আরো কত কি!
এই লেখায় যাদের মুখোশ খুলে যায় তারা কৌশলগত কারণে চুপ থাকলেও তাদের মধ্যে অনেকেই আবার মেকি সহমতের আড়ালে বিভিন্ন ধরণের ট্যাগিং এর অপব্যাবহার করতেও ছাড়েনা।
অবশ্য এইসব ট্যাগিং এর অতিব্যাবহারের ফলে একদিক দিয়ে সুবিধাই হয়েছে। এখন আর কোন লেখার লেখকের ব্যাক্তিগত রাজনৈতিক অবস্থান নিয়ে ভাবার কোন প্রয়োজনই বোধ করিনা। লেখার বিষয়বস্তুর সাথে সহমত হলে জানিয়ে দেই সরাসরি।
নিয়মিত এভাবে সত্যগুলো প্রকাশ করতে থাকুন। সমর্থন থাকবে।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৫৫
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ ভারসাম্য ভাই। বুঝতে পেরেছি আপনি প্রথম মন্তব্যের কথা ইশারা করেছেন। আসলে এখানে একজাতের লোফার টাইপের লো লাইফ আছে। ব্লগই যাদের জীবন মরণ। এরা হতাশাগ্রস্থ তো বটেই। আত্মসম্মানজ্ঞান হীন, এবং মগজ ধোলাইকৃত। তাই নিজের চিন্তাশক্তি নেই। হুজুররা যেভাবে বলে সেভাবেই।
ব্লগ হুজুররা আবার নিজেদের ভারতবান্ধব দালালি আড়াল করতে চেতনার সাহায্য নেয়। যখনই ভারতের ধুতিতে টান পড়ে, অমনি বিভিন্ন নিক থেকে পোস্টদাতাকে ট্যাগিং করে। এই সব দুই পয়সার ট্যাগারদের আমি পাত্তা দেই না। বরঞ্চ মুখে কষে থাপ্পড় দেই। এজন্যই এরা আড়ালে আবডালে কথা বলে। সামনে এসে কিছু বলার মত সাহস বা যুক্তি নেই কিছু।
আপনাদের সমর্থনের জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা। ভালো থাকবেন ভারসাম্য ভাই।
২০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৪৫
সত্য কথায় যত দোষ ! বলেছেন: কি আর বলবো- সত্য কথায় যত দোষ!
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৫৬
ধীবর বলেছেন: সত্য কথায় যত দোষই হোক না কেন, বলে যেতে থাকবোই। ধন্যবাদ ভাই।
২১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৪৬
নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: আসলে আমাদের মিডিয়া আর শিক্ষা দুই ক্ষেত্রতেই ব্যাপক শুদ্ধি অভিযান চালানো দরকার
ভয়াবহ গুরুত্বপূর্ন একটা কথা বলেছেন। আশা হারাতে চাচ্ছি না বলেই আপনাদের দেখে এখনো ভালো লাগে, এখনো বিশ্বাস করি প্রতিবাদ করার মানুষ আছে, শক্তি আছে।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:০২
ধীবর বলেছেন: ওদের প্রচারের চাকচিক্যে মাঝে মাঝে আমরা ভুলে যাই যে, এই স্বাধীন বাংলাদেশ কৃষকের শ্রমিকের মজুরেরও। ওরা গুটি কয়েক সুশিল মাত্র। তাই সংখ্যগরিষ্ট মানুষের জাগরণ হলে, ওরা পালাতে পথ পাবে না। এজন্যই বললাম আশা হারানো ঠিক না।
অনেক ধন্যবাদ নাহিয়ান ভাই আপনাকে।
২২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৫৬
সুচিন্তিত মতবাদ বলেছেন: কুত্তার বাচ্চারা ভাল হইলেওতো 'মানুষ' হইতে পারবেনা। তবে কুত্তাগুলা যদি পাগল হয়ে থাকে-তাহলে কুত্তা মারা ইঞ্জেকশন প্রযোগ করে পরপাড়ে পাঠিয়ে দিলেই মানুষের কল্যাণ হবে।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:০৩
ধীবর বলেছেন: এই সুশিল কুত্তাগুলি কিন্ত পাগলই। জলদি ইঞ্জেকশন দিয়ে নিপাত করা জরুরি। অনেক ধন্যবাদ সুচিন্তিত মতবাদ ভাই।
২৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:০৬
লিন্কিন পার্ক বলেছেন: ১০০% সহমত।
লেখায় ++++++++++
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:১২
ধীবর বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ লিন্কিন পার্ক ভাই।
২৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:০৯
স্বর্ণমৃগ বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন!
পোস্টে প্লাস।
ভাল থাকুন।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:১৩
ধীবর বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ স্বর্ণমৃগ ভাই। আপনিও অনেক ভালো থাকুন। শুভ কামনা রইলো।
২৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৫২
বাংলাদেশী পোলা বলেছেন: অপসংস্কৃতির ধারক ও বাহক সবাই পাগলা কুত্তা। ওদেরকে মেরে ফেলাই উত্তম।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৫৫
ধীবর বলেছেন: পুর্ণ সহমত।
২৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৫৯
শিবলী নোমান বলেছেন: ধীবর ভাইয়ের লেখা মানেই অসুন্দরের বিরুদ্ধে চাবুক
প্রতিটা শব্দের সাথে একমত +++
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৫৬
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ শিবলি ভাই।
২৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:১৩
ভুদাই বলেছেন: চমৎকার লেখাটার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৫৭
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ ভুদাই ভাই। সংগ্রাম চালিয়ে যাবার জন্য অভিনন্দন রইলো। সাথে পুর্ণ সমর্থন।
২৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:২৫
লুকোচুরি বলেছেন: বরাবরেরমতই সত্য লিখেছেন। +
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৫৮
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ লুকোচুরি ভাই। সামান্য লেখক, যতটা পেরেছি, চেস্টা করেছি।
২৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৩৯
স্বাধীকার বলেছেন:
বুদ্ধিবৃত্তিক পতিতাবৃত্তিকে আধুনিকতা বলেনা,
আর এই বুদ্ধিবৃত্তিক পতিতাবৃত্তির সাথে জড়িতরা কখনোই এই বাংলার সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্ব করেনা, করতে পারেনা।
অরুন চৌধুরীদের কখনোই মানুষের মর্যাদা দেওয়া যায়না, তারা কখনোই বাংলাদেশের কল্যানকামী হতে পারেনা। এই নস্টদের নস্টস্রোত কখনোই বাংলাদেশের মেইনস্ট্রীম সংস্কৃতি নয়।
মিডিয়া এই শুয়োরদের মহামানব করছে, যদিও শুয়োরদের মানুষের কাতারে ফেলার কোনো সুযোগ নেই।
পোস্টের সাথে সহমত।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:০০
ধীবর বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন স্বাধীকার ভাই। দ্বিমতের সুযোগ নেই। তবে আশংকার কথা হচ্ছে, বুদ্ধিবৃত্তিক এই পতিতারাই মহিরুহ হয়ে বেড়ে উঠছে। এদের লাগাম টেনে না ধরলে, এরাই বিভ্রান্ত করে দেশটাকে কান্দুপট্টি বানিয়ে ফেলবে। দেশ ও জাতির স্বার্থেই এদের সরানো দরকার। অনেক ধন্যবাদ।
৩০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৫৬
ফাষ্ট এন্ড ফিউরিয়াস বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন এবং এক সহব্লগারের কথাকে সমর্থন জানিয়ে বলি, ধীবর ভাইয়ের লেখা মানেই অসুন্দরের বিরুদ্ধে চাবুক! ।
আমি আজকেই মন্তব্য করার ক্ষমতা পেয়েছি। তাই বেশী কিছু বললাম না।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:০২
ধীবর বলেছেন: অভিনন্দন আর সুস্বাগতম ফাস্ট এন্ড ফিউরিয়াস ভাই। অসুবিধা নেই। সেইফটি ফার্স্ট। জাতিয়তাবাদিদের এই দুঃসময় চিরদিন থাকবে না।
৩১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:০১
ফ্লাইওভার বলেছেন: শাব্বাস ধীবর ভাই, শাব্বাস। +
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:০৩
ধীবর বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ফ্লাইওভার ভাই।
৩২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:০৫
ভজঘট বলেছেন: পোস্টে প্লাস।
ধীবর ভাই, আমি আপনার ও জুল ভার্ন ভাইয়ের কঠিন ভক্ত। জুল ভার্ন ভাইয়ের সেকেন্ড লাস্ট পোস্টে একটু দুস্টামী করে মন্তব্য করেছিলাম-তাই আমাকে ব্লক করেছেন! আপনার মাধ্যমে ব্লক মুক্ত করার আবেদনা জানাই।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:০৩
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ ভজঘট ভাই। আশা করি জুলভার্ণ ভাই বিবেচনা করবেন।
৩৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:২৯
গিড়ীবাজ বলেছেন: ভাল লাগল।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:০৪
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ গিড়ীবাজ ভাই।
৩৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:৫০
Observer বলেছেন: ++++++++++
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:০৫
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ Observer ভাই।
৩৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০০
আমি মাতাল বলেছেন: মিডিয়া সিস্টেমেটাই পইচা গেছে। সব দেশে। কই যে যাই।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:০৬
ধীবর বলেছেন: পচে গেলে ফেলে দিতে হয় এই তো স্বাভাবিক। তাহলে আর দেরি কেন? মিডিয়াকে পচানো ব্যাকরিয়ামুক্ত হোক বাংলাদেশ, সে কামনাই করছি।
৩৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০০
আমি মাতাল বলেছেন: ফাষ্ট এন্ড ফিউরিয়াস বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন এবং এক সহব্লগারের কথাকে সমর্থন জানিয়ে বলি, ধীবর ভাইয়ের লেখা মানেই অসুন্দরের বিরুদ্ধে চাবুক! ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:০৬
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ আমি মাতাল ভাই।
৩৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪২
শ্যামল বাংলা বলেছেন: সত্য কথা এমনই নির্মম হয়। +
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:০৭
ধীবর বলেছেন: শ্যামল বাংলা ভাই। ২০১২ সালে আমার শপথ ছিল, আরো চাছাছোলা ভাবে লিখবো। ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।
৩৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১৫
রাজদরবার বলেছেন: কলিকাতার দিদিরা ফ্যাশন হিসাবে নাভির নীচে শাড়ি আর বগল কাটা ব্লাউজ পড়ে। ব্যাস। স্বাধীনতার পর পরই কিছু অতি আধুনিক বঙ্গললনাও তার পিছনে দৌড়ালেন।
কলিকাতা মানেই রসময় গুপ্ত আর বৌদির সাথে দেবরের লীলাখেলা।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:০৯
ধীবর বলেছেন: যৌনতার দিক দিয়ে তারা অবশ্য খুবই উদার। ভাষা এক বলে তাদেরকে অনুকরণ করা যৌক্তিক নয়। ধন্যবাদ আপনাকে।
৩৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩১
সবুজ সাথী বলেছেন: শিরনামেই সুপার লাইক। চমৎকার হইছে দাদা।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:০৯
ধীবর বলেছেন: শুধু শিরোনাম? লেখা ভালো হয় নাই? ধন্যবাদ সবুজ সাথী ভাই।
৪০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৩৯
শিংগারা বলেছেন: "কানে দুল পড়া, পাছার নীচে প্যান্ট পড়ে স্মার্ট সাজা বঙ্গ সন্তানরা কি জানে, যে আমেরিকার রাস্তার পোলারা ওই পোশাকে চলে...... "
--- ১০০% সহমত। ১৫ বছর কানাডা আছি - রাস্তার পোলাপান ছাড়া এখানে এমন ড্রেস কেউ পড়েনা ।
খুব ভাল লাগলো - সুপার লাইক!
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১১
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ শিংগারা ভাই। আপনার সত্যায়ন পড়েও যদি অন্ধ অনুকরণকারিদের সম্বিত ফিরে।
৪১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:১৩
~মাইনাচ~ বলেছেন: চমৎকার একটা পোষ্ট
পড়ে মজা পেলাম।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১১
ধীবর বলেছেন: মাইনাচ ভাইকে অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
৪২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:৩৪
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: বন্যেরা বনে সুন্দর...! তারপরেও আমাদের দেশের তরুণ-তরুণীরা কেন এই সব কুপথে যায়? তারা কি এটা বুঝে না এগুলোতে সবাই প্রতিষ্ঠিত হতে পারে না। একদল অসাধু অর্থ ও নারীলোভী বিভিন্ন ধরণের প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে এদের আকৃষ্ট করে। অনেকটা পতঙ্গের আগুনে ঝাপ দেওয়ার মত। দেশে কিন্তু সম্পদ ও সম্ভাবনা শেষ হয়ে যায় নি কিন্তু আমাদের নৈতিকতার চরম অধঃপতন হয়েছে। সবাই শটকাটে কিভাবে অল্প পরিশ্রমে বেশী রুজী করবে এই চেতনায় সমাজ, রাষ্ট্রে শুধু অপরাধ, অনিয়ম, বিশৃঙ্খলা লেগেই রয়েছে। কিন্তু মুখ চেনা সুশীলরা এই বিষয়ে কুলুপ এটে রয়েছে। প্রআলো ইদানিং বেশী করছে। যেমন ভারতে নাকি বহু নারীই বিয়ে করতে চায়না....এই রকম খবর এমন ভাবে তুলে ধরে যেন এটা বাংলাদেশের নারীদেরই অবস্থান। শিশুদেরও ফ্যাশনসোতেও কম নয় এই লতিফুর-মতি গং। যেখানে পড়াশোনায় মনোযোগ ও কঠোর অধ্যাবস্যায় করে সুস্থ নৈতিক ভাবে সুন্দর ক্যারিয়ার গড়ে তুলার পরামর্শকে বেশী কাভারেজ দিবে তার চেয়ে পারিবারিক মূ্ল্যবোধ বিধ্বংসী প্রচার চালায়। এখন এই সমস্ত সুশীল মার্কা সহ মিডিয়া সচেতনতা সৃষ্টি না করলে আরো অধঃপতন হবে। ধীবর ভাইয়ের নিশ্চয়ই মনে আছে আজ থেকে ২০-২৫ বছর আগের ছবি গুলোতে দেখানো হতো তরুণ-তরুণী প্রেম করে বিয়ে করতে চায় কিন্তু উভয়ের পরিবার বা একপক্ষ রাজী না হওয়ায় জুটিরা ভেগে বিয়ে করত। কিন্তু এতে পরবর্তী কুপ্রভাব দেখা গেলে পরবর্তী পর্যায়ের বিভিন্ন ছবিতে অন্তত তরুণ প্রেমিককে দেখানো হতো আগে রুজি রোজগাড়ীতে সক্ষম হতে। তাই পালিয়ে বিয়ে করার প্রবণতা আমি যা বুঝি কমে গেছে। কিন্তু এখন বলিউড ও কোলকাতার ছবি ও নাটক গুলোতে বহু প্রেম, বহুগামী, পরকীয়াতে, উৎশৃঙ্খল জীবন পদ্ধতি দেখানোতে ভরপুর। এরই প্রভাব বাংলাদেশে বিগত ১ যূগ ধরে পড়ছে। অসাধারণ ক্ষুরধার লেখনীর জন্য প্রিয় ধীবর ভাইকে অনেক ধন্যবাদ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১৬
ধীবর বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ বা জি ভাই। আপনার মন্তব্য একটি মিনি জ্বালাময়ি পোস্ট হবার যোগ্যতা রাখে। সবচেয়ে দামি কথা বলেছেন এই অংশে
"যেখানে পড়াশোনায় মনোযোগ ও কঠোর অধ্যাবস্যায় করে সুস্থ নৈতিক ভাবে সুন্দর ক্যারিয়ার গড়ে তুলার পরামর্শকে বেশী কাভারেজ দিবে তার চেয়ে পারিবারিক মূ্ল্যবোধ বিধ্বংসী প্রচার চালায়।"
পৃথিবীর যে কোন দেশে, মিডিয়া দিয়েই সুন্দর যেমন গড়া যায় তেমনি অসুন্দরেরও উত্থান ঘটানো সম্ভব। মইত্যা রাজাকার নং ২, বিদেশি তাবেদার। আর প্রভুদের ইশারাতেই এরা দেশের স্বার্বভৌমত্বকে নষ্ট করার লক্ষ্যে নষ্ট করছে তরুন সমাজ এবং প্রজন্মকে। এদের শক্ত হাতে প্রতিহত করতে হবে।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ মুল্যবাদ মন্তব্য দিয়ে আমার লেখাগুলিকে সমৃদ্ধ করার জন্য। অনেক ভালো থাকবেন।
৪৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:২৪
ইঁন্দুর বলেছেন: পোস্টে প্লাস।
ভাল থাকুন।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৩১
ধীবর বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ইন্দুর ভাই।
৪৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৪২
শিপু ভাই বলেছেন:
সুন্দর পোস্ট+++++++
সহমত
কোনটা প্রগতি আর কোনটা দূর্গতি- তা আমরা ভুলে যাই।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:০২
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শিপু ভাই। সহমত। কিন্তু যারা ভুলে যাচ্ছেন না, তাদেরও উচিত ভুলে যাবাদের মনে করিয়ে দেবার জন্য যে কোনটা প্রগতি আর কোনটা দুর্গতি।
৪৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৩
অনিরূদ্ধ বলেছেন:
চমৎকার লিখেছেন ধীবর ভাই!
২০১১ এর লাক্স চ্যানেল আই সুপারস্টার এর গ্র্যান্ড ফিনালে টা টিভিতে দেখার দুর্ভাগ্য হয়েছিলো। বিচারকদের প্রশ্নোত্তর পর্ব চলছিলো। এক ফাইনালিস্ট কে জিজ্ঞেস করা হলো:
"গ্লোবাল ওয়ার্মিং এর কারণ কী কী?"
উত্তরে সুন্দরী বললো:
-"গ্রীণহাউজ ইফেক্ট।"
সম্পুরক প্রশ্ন:
"গ্রীণহাউজ ইফেক্ট কী?"
উত্তর:
-"গ্রীণহাউজ হলো বড় বড় কাঁচের ঘর। সেই ঘরগুলোতে অনেক গরম থাকে ফলে..."
ঐ মুহুর্তে বিচারক তার সুন্দরী প্রতিযোগীর বুদ্ধিমত্তার লেভেল টের পেয়ে তাকে ঐখানেই থামিয়ে দিয়ে বলেন- "ওকে গুড।"
আরেক প্রতিযোগীকে প্রশ্ন করা হয়:
"আর মাত্র ৫ মিনিট পর কেয়ামত হবে- এটা জানলে তুমি কী করবে?"
উত্তর:
-"আমি ছুটে গিয়ে শেষ মুহুর্তটুকু আমার ভালোবাসার মানুষের বুকে মাথা রেখে কাটাবো" ব্লাহ ব্লাহ াল ছাল....
আমার কথা হলো- "কেয়ামত" নামক কোনও ধর্মীয় কনসেপ্ট যদি বিশ্বাসই করতি তাহলে রুপ বেঁচে খাইতি নাকি??
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:২১
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ অনিরুদ্ধ ভাই। এরা সুন্দরি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন করে "রেট" বাড়ানোর জন্য। তাই ঘটে মেধার চেয়ে তাদের দরকার বয়স আর দেহ সৌন্দর্যের পুর্ণ সুবিধা ভোগ করা।
প্রতিযোগির উত্তর শুনে হাহা পগে।
"আমার কথা হলো- "কেয়ামত" নামক কোনও ধর্মীয় কনসেপ্ট যদি বিশ্বাসই করতি তাহলে রুপ বেঁচে খাইতি নাকি??"
কমেন্টটা এল ক্লাসিকো।
৪৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:২১
উপপাদ্য বলেছেন: "আমার কথা হলো- "কেয়ামত" নামক কোনও ধর্মীয় কনসেপ্ট যদি বিশ্বাসই করতি তাহলে রুপ বেঁচে খাইতি নাকি??"
কমেন্টটা এল ক্লাসিকো
হাহাহাহাহাহহাাহ..।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:০৫
ধীবর বলেছেন: হাহাহা। শুনেন। আকাম করাআর জন্য ধরা না খাওয়ার উপায় হিসাবে এরা কিন্ত আবার ঐ বোরখার আশ্রয়ই নেয়।। বুঝেন অবস্থা ! পুর্ন সহমত আর ধন্যবাদ উপপাদ্য ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:০৩
জোকার৬৬৬ বলেছেন: আপনি ছাগু হৈলেও কিছু স্থানে সহমত।