নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

৫২ আর ৭১ এর চেতনায় আছি বাধা

সবুজের বুকে লাল, সেতো উড়বেই চিরকাল

ধীবর

সাংবাদিক কলামিস্ট

ধীবর › বিস্তারিত পোস্টঃ

যাহা বলিবো সত্য বলিবো ... ১৩ এবার গালি ব্রিগেডও চাই। (স্টিকি পোস্টের প্রতি পুর্ন সমর্থন পুর্বক)

২৭ শে জুন, ২০১২ ভোর ৪:৪৩

বাম যাত্রায় পৃথক ফল







কাগজে কলমে ব্যাঘ্র ইনু মেনন জুটি এখন ভিন্ন অবস্থানে।



এক কালের দুদে আওয়ামি লিগ বিরোধী (পিকিং এর ইশারায় স্বাধীনতা সংগ্রামেরও বিরোধী)বাম সংগঠনের এক কালের পাতি নেতা ইনু এখন আওয়ামি মেশিনে ধোলাই হয়ে খাটি মুক্তিযোদ্ধা।



স্বাধীনতা পরবর্তিতে ঘোর আওয়ামি বিরোধী সশস্র গণবাহিনীর কমান্ডারও যখন আওয়ামি আবেহায়াত পান করে দিব্যি জাবির ভিসির পদ বাগিয়ে নিয়েছেন, তখন ইনু কোন ছাড়? হ্যা , ডঃ আনোয়ার হোসেনের কথাই বলছি।



বিভিন্ন কারণে আওয়ামি লিগের ত্রাহি মধুসুদন প্রাপ্তিতে অন্যান্য আওয়ামি নেতা নেত্রিদের মত ইনুও প্রলাপ বকা শুরু করে দিয়েছেন। সেই ঘোরেই তিনি এখন মাইনাস ওয়ান মাইনাস ওয়ান বলে নিজের চামচামি জানান দিচ্ছেন।



অন্যদিকে মেনন মশাই ঠিক তার উলটো। সরকারে থেকেই খোদ সরকারেরই বিরুদ্ধে কথা বলতে শুনা যাচ্ছে তাকে।আওয়ামিদের চোয়াল ধোলাই এর ঝুকি তিনি ইচ্ছা করে নিয়েছেন। কেননা ভিকারুন্নেসাইয় ভর্তি বানিজ্য করে যে অঢেল সম্পদের মালিক তিনি হয়েছে, তাতে অন্তত এই সরকার থাকুক, কিংবা বঙ্গপ্রসাগরে বিলীন হোক, তাতে তার কিছু যায় আসে না। আর চোয়াল ধোলাই খেলেই বা কি? পেটে খেলে পিঠে সহ্য করার মত অভ্যাস তার আছে।



সর্বহারাদের সাথে দুই নম্বর করে ধরা খাওয়ার কারণে, খালেদা জিয়ার প্রথম শাসনামলে মেনন গুলি খেয়েছিলেন। সেই তুলনায় চোয়াল ধোলাই তো কিছুই না। তাছাড়া বিএনপির বাঘা নেত্রি তার আপন সহদোরা। জাতিয় পার্টির এক প্রভাবশালি নেতাও নাকি তার আপন সহদোর। তাই নৌকা ডুবে গেলেও তার পিঠের চামড়া অক্ষতই থাকবে বলা যায়।



আমাদের দেশের বেশিভাগ মানুষই নিপীড়িত আর নির্যাতিত। আর বাম রাজনীতি যেখানে আমাদের দেশের সেই মানুষগুলির উপযুক্ত প্লাটফর্ম হতে পারতো, এই সব ইনু মেননদের জন্য সব শেষ। এখন বাম দেখলেই মানুষ এদের নিয়ে মস্করা করে, তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে।



রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধান







শুনেছি আগামি মাসে বার্মার প্রেসিডেন্ট ঢাকা সফর করবেন। উদ্দেশ্য রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধান করা। দুই দেশের মাথারা যে কথাটি বুঝতে পেরেছেন, সেটি এই অধমের মাথায়ও আসার জন্য নিজেকে ধন্য মনে হচ্ছে।



আর দিপুমনি এই পড়ন্ত বেলায় একটি আত্মমর্যাদাশীল ভুমিকায় অবতীর্ন হয়ে প্রমান করেছেন যে, বাংলাদেশ তার স্বতন্ত্র অবস্থানে দৃঢ় হতে সক্ষম। তবে কোন যাদু মন্ত্রের কারণে ইন্ডিয়ার বেলায় তিনি দাসানুদাসের ভুমিকায় অবতীর্ণ হয়ে আছেন, সেই প্রশ্নটি করাই যায়। যেখানে দেশের প্রশ্ন সেখানে বার্মা যা ইন্ডিয়াও তাই।দুটাই ভিন দেশ।



মাহফুজ ভাইয়ে মাইনকা চিপা দর্শন







ব্যাবসায়ি হয়ে রাজনৈতিক কুটচাল করার চেস্টা যে হীতে বিপরীত হয়, সেটা মাইনকা চিপায় পড়ে হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন এটিএন এর মাহফুজ ভাই।



বর্তমান আওয়ামি লিগ সরকার তখন এসে বসতেও পারেনি। তিনি আগে থেকেই বানিয়ে রাখা স্বাধীনতা সংগ্রামের উপর একটা প্রামান্যচিত্র মুক্তি দিলেন তার চ্যানেলে। চামচামির মাত্রাটা অন্তত আব্দুল গাদদার চৌধুরির চেয়ে কম ছিল বিধায়, শ্রেফ জয়ের নামটা আসেনি।



এই সবই তিনি করেছেন ব্যাবসার খাতিরে। তবে কিনা তিনি মিডিয়ার মালিক হলেও সাংস্কৃতিক জগতের কেউ নন। তাই কি করে লাঠি না ভেঙ্গে সাপ মারার কায়দাটাও তিনি রপ্ত করতে পারেননি। যদি পারতেন, তাহলে পচা খদ্দরের পাঞ্জাবি, পিঠে চটের ব্যাগ আর ফুটপাতের চপ্পল পড়া নুর কিংবা নাটক পাড়ার টিকেট বেচার ধান্ধা করা আলি যাকেরের কায়দায় বিনা কোলাহলেই মহা সুখে রাজত্ব করতে পারতেন। অবশ্য যদি স্কুলের ডিঙ্গিটা পার করতে পারতেন, তাহলে তার ঘটে কিছু থাকলে থাকতেও পারতো।







আর নেই বলেই অন্য নারীর স্তনে মুখ ডুবিয়ে ধরা খাওয়া অরুণ চৌধুরির মত লুচ্চা ব্যাটার আত্মসম্মানবোধহীন স্ত্রী চয়নিকা কর্মকারের মুখে নিজের স্তুতি গাওয়ানো হলো।



অবশ্য সাথে তৌকির (বোনের সম্পত্তি আত্মসাতের অভিযোগে অভিযুক্ত) মুখে রাঢ়াং আর অন্তরে শ্যাম চাচার পদতলে উৎসর্গিত মামুনুর রশিদ, বিএনপির মত শক্তিশালি রাজনৈতিক দলের দুর্বলতর সাংস্কৃতিক দলের নেতা ফ্লপ বাবুল আহমেদ্‌, ছিলেন। তাতে শুধু লোক হাসানোই সার হয়েছে।



পেটে যখন শিক্ষাই নেই, তখন বগলে ডঃ তকমা লাগালেও লাভ নেই। পথিক তুমি পথ হারাইয়াছো।



চালু হোক গালি বিগ্রেড







গালি নাকি জানে না কেউ, কে বলেছে ভাই?

এইতো কত গালির খবর বলে আমি যাই।



হু, এই হচ্ছে আমাদের প্রকৃত অবস্থা। আমরা সবাই গালি জানি, গালি দেই। কিন্ত এর প্রয়োগ বস্তু ভেদে হয়ে থাকে। যেমন ধরুণ, কেউ যদি বলে আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধ আসলে ইন্ডিয়া পাকিস্থানের যুদ্ধ, আমরা কেউ স্বাধীনতা চাইনি, (না)পাক বাহিনী কোন গণহত্যা চালায়নি, মা বোনদের সম্ভ্রমহানি ঘটাইয়নি, তখন নিদেনপক্ষ্যে তাকে গালি দেয়া অবশ্য কর্তব্য।



একই রকমভাবে ভারত আমাদের বন্ধু, ভারতের সাথে আমাদের আমাদের সামাজিক সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের কোন অমিল নেই, এই সব বললেও নিদেনপক্ষ্যে গালি ওদের প্রাপ্য।



সেদিন বেসরকারি একটা চ্যানেলে নাটক দেখছিলাম। গালি বিগ্রেডের আইডিয়াটা সেখান থেকেই এসেছে। নায়ক নায়িকার প্রেম শুরু। কিন্ত একি? বিজাতিয় খোট্টা মাউরাদের ভাষা হিন্দি গানের পুরোটায় দেখানো হলো। এই সব কি? আমাদের ভাষা কি মরে গিয়েছে?



যে সব বেজন্মারা এই সব নাটক প্রযোজনা পরিচালনা ও রচনা করে, ওদের তো রাস্তায় ধরে পিটানো উচিত। কমপক্ষ্যে গালি তো ওদের প্রাপ্যই।



যারা চ্যানেল চালায় তারা মানি-মাসল পাওয়ারে অতি উচ্চ। আর আমরা ব্লগাররা সেই তুলনায় অতি তুচ্ছ। অন্তত এখন পর্যান্ত। এইসব ব্যাবসায়িরা টাকা কামানোর ধান্ধায় মশগুল বলে বগ্লের মত সৃজনশীল ক্ষেত্রে আসবেনও না। তাই ব্লগে প্রতিবাদ অরণ্যে রোদন মাত্র।



তাই একমাত্র উপায় হচ্ছে গালি। এই ব্যাবসায়িরা টাকার গরমে নিজেদের শাহেনশাহ ভাবেন। তাই গালি দিলে তাদের আতে ঘা লাগবেই।



তাই যখনই কোন চ্যানেলে বিজাতিয় কোন ভাষা ব্যাবহৃত হবে, তখনই সংক্লিস্ট চ্যানেলে ফোন করে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করা যেতে পারে। এই রকম বেশি না, শ খানেক দেশপ্রেমিক যদি গালি দেয়া শুরু করে, তাহলে অন্তত গালি হাত থেকে বাচতে অন্তত নিজেদের শোধরানোর চেস্টা করবে।



আমাদের অসচেতনা কোন পর্যায়ে গিয়ে ঠেকেছে একবার ভেবে দেখুন। তা না হলে গালি দেবার মত নিচু শ্রেনীর পন্থা অবলম্বনের কথা ভাবতে হবে কেন?





সবশেষে ইভটিজিং বিরোধী গেরিলা বাহিনীর প্রসঙ্গে আসছি। এক সময় ছিল, পাড়ার তরুণ যুবকরাই ইভটিজারদের উপযুক্ত শাস্তি দিত।কিন্তু ক্রমান্বয়ে কুইনাইনই যখন ম্যালিরিয়া উৎপাদন শুরু করেছে, তখন এই রকম একটা প্র্য়াশ ছাড়া গতি কি? রীতিমত তিক্ত বিরক্ত হয়ে প্রখ্যাত কথা সাহিত্যিক হাসান আজিজুল হক তো বলেই দিয়েছেন, এই প্রতিরোধে যদি দুই চারটা ইভ টিজার মরেও যায়, ক্ষতি নেই।



সঠিক কথা। ক্যান্সারের সেল অক্ষত রেখে চিকিৎসা সম্ভব না। এই সত্যিটা অতি সুশিল বা তথাকথিত মানবতাবাদিরা যত তাড়াতাড়ি বুঝবে ততই মঙ্গল। নতুবা তাদেরকেও সাধারণ মানুষ ক্যান্সার সেলের মতই শল্যপ্রচার করে সমাজ থেকে ফেলে দিবে।

মন্তব্য ৫৯ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৫৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জুন, ২০১২ ভোর ৫:২৬

জর্জিস বলেছেন: চালু হোক গালি বিগ্রেড !!

২৭ শে জুন, ২০১২ ভোর ৫:৩৭

ধীবর বলেছেন: চালু হোক। ধন্যবাদ জর্জিস ভাই।

২| ২৭ শে জুন, ২০১২ ভোর ৫:৪৩

মৌ-মাছি বলেছেন: একটা তথ্যগত ভুল আছে, মেনন গুলি খেয়েছিলেন খালেদার প্রথম আমলে, এরশাদ আমলে নয়।

২৭ শে জুন, ২০১২ ভোর ৬:০৭

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ মৌমাছি ভাই। সংশোধন করে দিচ্ছি।

৩| ২৭ শে জুন, ২০১২ ভোর ৬:১৫

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধীবর ভাই, একটু সংশোধন। মেনন ১৯৯২ সালে গুলিবিদ্ধ হয়। ঐ সময় আওয়ামী ও ঘাদানিরা বলেছিল শিবির এই কাজ করছে। পরে জানা যায় সর্বহারাদের সাথে প্রতিশ্রুতি রক্ষা না করায় তারাই হত্যার চেষ্টা করেছিল।

চীনের উচিত হবে রোহিঙ্গা সমস্যায় ঘনিষ্ঠ ভাবে মধ্যস্থতা করা।

আর এটিএনের মাহফুজ এখন ফাদে পড়ে গেছে। হাসিনা ও ফারুকের বিরুদ্ধে র্দূনীতির রিপোর্ট আটকাতে যেয়ে নিজেই এখন হুমকির মুখে। মাহফুজের এখন উপলদ্ধি হচ্ছে যেই হাসিনা গং এর জন্য চুরি করলাম তারাই বলে চোর!

অনেক ধন্যবাদ ধীবর ভাই।

২৭ শে জুন, ২০১২ ভোর ৬:৩২

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ বা জি ভাই। সংশোধন করে দিয়েছি। বার্মার সামরিক সরকার চীনের একনিস্ট পুজারি। এই যে ওদের প্রেসিডেন্ট আসছে, সেটা চীনের সম্মতি ছাড়া নয়।কুটনীতির জগতে পর্দার আড়ালে অনেক কিছু ঘটে। আমরা শুধু হাল্কা জানতে পারি। মাহফুজ আসলে চামচা গোছের। বিএনপি আসলে সে জিয়াকেই স্বাধীনতার একমাত্র নেতা বানিয়ে ছাড়বে। এই সব অশিক্ষিত নীতিহীন লোকদের এমন পরিণতিই হয়।

৪| ২৭ শে জুন, ২০১২ সকাল ৭:২৬

তোমোদাচি বলেছেন: এই পোষ্টের সাব্জেকট কি দেওয়া যায়???


দিকে দিকে ভন্ডরা (নাগিনীরা) ফেলিছে বিষাক্ত নিশ্বাস,
শান্তির ললিত বাণী শুনাইছে ব্যর্থ পরিহাস ...



মাথা ঘুরাইতেছে ... এক পোষ্টে কত কিছু !!!

২৮ শে জুন, ২০১২ সকাল ৮:০১

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ তোমোদাচি ভাই। আপনার এক কথায় প্রকাশ কিছু বেশ ভালোই। সময়ের অভাবে খুব কম আসি বলেই, এক পোস্টেই কয়েকটি বিষয় নিয়ে লিখি। ভালো থাকবেন।

৫| ২৭ শে জুন, ২০১২ সকাল ৭:৪৭

লিন্‌কিন পার্ক বলেছেন:
চমৎকার +++

২৮ শে জুন, ২০১২ সকাল ৮:০১

ধীবর বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ লিন্‌কিন পার্ক ভাই।

৬| ২৭ শে জুন, ২০১২ সকাল ৮:৩৪

জহির উদদীন বলেছেন: মেনন আর ইনু আওয়ামীলীগের গৃহপালিত পা চাটা কুত্তাতে পরিনত হইছে....কতটা দেশপ্রেমিক হলে নৌকা নিয়া নির্বাচন করতে পারে এদের নৈতিকতাই নাই আসলে এরা এতোদিন সু্যোগের অভাবে সৎ ছিল....
আর ইনু এখন খালেদা জিয়াকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার মতো দৃষ্টতা দেখায়.....
কথায় আছে না "সময় এখন বর্ষাকাল হরিণ খামচায় বাঘের গাল"

২৮ শে জুন, ২০১২ সকাল ৮:০৪

ধীবর বলেছেন: হাহাহা... দারুন বলেছেন জহির ভাই। হরিণ খামচায় বাঘের গাল। কিন্তু ইনু মেনন কিন্ত সুযোগের অভাবে সৎ নয়। সব সময় অসৎ। নইলে চাকরি করে না, ব্যাবসা করে না, সংসার চালায় কেমনে? আওয়ামি কোলে উঠার আগে থেকেই ইনু মিয়া কালো রঙের প্রাডো চালায়। আর প্রাডোর দাম কত, তা তো জানেনই। টাকা নিশ্চই ভুতে যোগায়নি। এই সব ছুপারা দেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৭| ২৭ শে জুন, ২০১২ সকাল ৮:৫০

হাদী নয়ন বলেছেন: একের ভিতর সমসাময়িক সব ক্যাচাল, মানতেই হবে।পোস্টের সাথে সহমত চালু হোক গালি বিগ্রেড।

২৮ শে জুন, ২০১২ সকাল ৮:০৬

ধীবর বলেছেন: দেশের প্রয়োজনে, ভাষা রক্ষার প্রয়োজনে আমাদের পুর্বসুরিরা যদি জীবন দিতে পারে, তাহলে আমরা এই সামান্য গালিটুকুও দিতে পারবো না? অবশ্যই পারবো। এর পরের লেখায় টিভ চ্যানেলগুলির নম্বর দেয়ার ইচ্ছা রাখি। অনেক ধন্যবাদ নয়ন ভাই।

৮| ২৭ শে জুন, ২০১২ সকাল ৮:৫৮

নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: পোষ্টে প্লাস। বরাবরের মতই দারুন পোষ্ট ধীবর ভাই। পোষ্টে সম্পূর্ন সমর্থন।


আপনার পোষ্টে সুশীলবেশী সামুর এক পরজীবি হিটখোর (ইউল্যাবের ঘটনা থেকে শুরু করে যে এখন ইভটীজিং এর একনিষ্ঠ সমর্থক!) তাকে দেখা যাচ্ছে!

২৮ শে জুন, ২০১২ সকাল ৮:০৭

ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নাহিয়ান ভাই। সুশিলদের মার্ক করা আছে। সীমা ছাড়ালে ছক্কা মারতে কতক্ষণ? ;)

২৮ শে জুন, ২০১২ সকাল ৮:০৭

ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নাহিয়ান ভাই। সুশিলদের মার্ক করা আছে। সীমা ছাড়ালে ছক্কা মারতে কতক্ষণ? ;)

৯| ২৭ শে জুন, ২০১২ সকাল ৯:২০

ভারসাম্য বলেছেন: একসাথে অনেকগুলো সত্য প্রসংগ। মর্ম একটাই, "পাপে ছাড়েনা বাপেরে"।

সামু এবং অনলাইন কম্যুনিটি থেকে এক প্রতিক্রিয়াশীল প্রভাবশালী মুক্তমনার (!) লজ্জাজনক স্বেচ্ছাবিদায় প্রসংগটিও আসতে পারত। এ ব্যাপারে স্বতন্ত্র একটা লেখাও আসতে পারে আপনার কাছ থেকে।

সব খারাপের গোড়া এক জায়গাতেই। সাধারণ্যে ব্যাপারটা প্রকৃত উপলব্ধিতে এলেই মঙ্গল।

( চতুর্থ ভাল লাগা )

২৮ শে জুন, ২০১২ সকাল ৮:১১

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ ভারসাম্য ভাই। আপনার প্রতি পুর্ণ শ্রদ্ধা রেখেই বলছি যে, হতে পারে আমি সামান্য লেখক। কিন্ত বোনের আশ্রয়ে থেকে ভাদাইম্মাগিরি করা কোন কপিপেস্টধারি চোর শুয়োরের জন্য আমি সময় নস্ট করতে রাজি নই। তবে তার কথাও আসবে, যখন সামুকে দুটো কথা শুনিয়ে একটা লেখা দেবো তখন। ততদিন সময় প্রার্থনা করছি। ভালো থাকবেন।

১০| ২৭ শে জুন, ২০১২ সকাল ৯:২৭

ক্লিকবাজ বলেছেন: পোস্টের সাথে সহমত চালু হোক গালি বিগ্রেড।

২৮ শে জুন, ২০১২ সকাল ৮:১২

ধীবর বলেছেন: কারো ডাকের জন্য অপেক্ষা নয় ক্লিকবাজ ভাই। এই বিগ্রেডের আমরাই সৈনিক আমরাই সেনাপতি। শুরু করে দিন। অনেক ধন্যবাদ।

১১| ২৭ শে জুন, ২০১২ সকাল ৯:৫৫

ডেভিড বলেছেন: বাংলাদেশের পরবর্তী সরকার হবে এরশাদের ৮৮ সালের সংসদের মতো। সেখানে গৃহপালিত বিরোধী দলের প্রধান হবেন মেউন্ন্যা (তার এলাকার লোকজনের ভাষায়)। কাজেই ইউন্যার মতো সরাসরি চামচামী করলেতো চলবনা। তাই এখন থেকে প্র্যাক্টিস চলতাছে (মেউন্যা যা বলবেন তা আগেই সুরের কাছে জমা দেয়া হয় আর তার অনুমতি সাপেক্ষে গাত্রদাহ উদগীরণ করেন)

২৮ শে জুন, ২০১২ সকাল ৮:১৪

ধীবর বলেছেন: ডেভিড ভাই, একদম খাটি কথাটা বলেছেন। মেনন আর ইনুর মত নোংরা রাজনীতিবিদ বাংলাদেশের আর একটাও পাবেন কিনা সন্দেহ আছে।

১২| ২৭ শে জুন, ২০১২ সকাল ১০:৫৩

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: পোস্টের মেনন, ইনু ইস্যুতে বা রোহিঙ্গা ইস্যুতে বা মাহফুজ ইস্যুতে কোন দ্বিমত নাই কিন্তু ইভটিজিং ইস্যুতে আমার কিন্চিৎ সমস্যা আছে। ব্লগার নাহিয়ান এই ইস্যুতে আমার মনে হয় একটু বেশী উত্তেজিত। কিন্তু আমরা তো তাল দিলেই খেমটা নাচন নাচতে পারিনা। গাদ্দাফি ইস্যুতে অবশ্যই লিবিয়ার পোলাপানরে অস্ত্র দেওয়ার দরকার ছিল কিন্তু সেই অস্ত্র পাইয়া এখন লিবিয়া কি শান্তিতে আছে? লিবিয়ার পোলাপান গো কাছ থেকে অস্ত্র উদধারই তো এখন বড় সমস্যা।

মুক্তিযুদ্ধের সময় লোকজন লাইন ধইরা দাড়াইয়া থাকত মুক্তিবাহিনীতে জয়েন্ট করার জন্য। কিন্তু সেই ক্রান্তিলগ্ণেই অনেকরে হতাশ হয়ে চলে যেতে হত কারণ এত সহজ ছিলনা বাহিনীতে যোগদান। অনেক সময় তার এলাকার রাজনৈতিক নেতার সুপারিশ প্রয়োজন হত কারণ ভূল করে কোন বিরুদ্ধ পার্টি, চোর, ডাকাইত বা পাকিস্তানী চর যেন মুক্তিবাহিনীতে না ঢুকতে পারে। তারপরও অস্ত্র জমা নেওয়া নিয়ে কম ঝক্কি পোহাতে হয়নি বঙ্গবন্ধুকে। রক্ষা পাওয়ার জন্য বানানো রক্ষীবাহিনী নিয়ে সমালোচনা আজও তাকে শুনতে হয়।

পরিমল বা পারসোনা ইস্যুতে প্রথম আলোর বিরুদ্ধে আমি নাহিয়ানের এক হাজার ভাগের এক ভাগও চিল্লাই নাই। কিন্তু কথা হল সেসময় ফিফা বা আশিফ এন্তাজ রবিদের ভূমিকা কি ছিল? আমি যতটুকু চিল্লাইছি ততটুকুওতো তারা চিল্লায় নাই, মুখে কচটেপ মারা ছিল। তাদের ইউল্যাব ইস্যুতে ভূমিকা অবশ্যই প্রশংসনীয় কিন্তু এই ইভটিজিং প্রতিরোধ বাহিনীর ধারণা যুগপৎভাবে সন্দেহজনক এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মনে হচ্ছে। আমার পোস্টে এত হিট হয়, অমুক ইস্যুতে আমার এই বিপ্লবী ভূমিকা, ফেসবুকে এত লাইক, আমি অমুক সংগঠনের হেডম শ্বীকার করি বা না করি এর একটা বাজারমূল্য আছে। হয়ত ড: ইউনুস এর পথিকৃত কিন্তু এখন অনেকেই এটা স্বার্থকভাবে ব্যাবহার করতে সক্ষম হচ্ছেন। লাঠিয়াল বাহিনী তৈরীর উদ্দেশ্য কি সেটাই? এখানে যে এসে লাইক দিচ্ছে তারেই ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য, লাঠি নিয়ে হাজির থাইকেন এই টাইপের রিপ্লাই ফিফার তরফ থেকে আসতে দেখে হাসি দেওয়া ছাড়া আর কোন কিছু করতে পারছিনা। তরুণ সমাজকে কি সুন্দর ব্যাবহার আর উনি হবেন এদের সর্দার। এই যে ঠ্যাঙ্গার বাহিনী এদের পরিচয় কি? এদের নৈতিক অবস্থান কতটুকু সংহত? প্রথম আলোর অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলা তো দূরের কথা ব্লগে অনেক ক্যাচালে আলু পোড়া খাওয়া ফিফা কি তার লাঠিয়াল বাহিনীর কোন দূর্নামের ব্যাপারে কি পদক্ষেপ নিবেন নাকি ইউল্যাবের মত বলবেন যে আমাদের ছেলেরা এমন করতেই পারেনা ব্লা ব্লা। কারণ উনার ভাবে মনে হয় প্রথম আলোর কোন দোষই নাই।

আমার কথা সুষ্পষ্ট কোন লাঠিয়াল বাহিনী না সমাজের যেসব প্রতিষ্ঠানের ফাংশনাল থাকার কথা সেগুলোকে ফুল ফাংশনাল করার জন্য আমাদের আন্দোলন করা দরকার। যেই কাজ পুলিশ বা রাজনৈতিক দল বা এলাকার নাগরিক কমিটির করার কথা সেগুলো কেন পিচ্চি পোলাপানরা করবে? তাহলে আমি ট্যাক্স দেই কেন? আমাকে স্কুল টিচার গায় হাত তুলবে, পুলিশ তুলবে, ছাত্র নেতারা তুলবে, রাজনৈতিক নেতারা তুলবে, যার জোড় আছে সে তুলবে আর এখন কিছু ছেলেপুলের হাতে লাইসেন্স তুলে দেওয়া হবে তারাও তুলবে। বাহ পাব্লিক শুধু একজন আরেকজনের গায়ে হাত তুলেই যাবে!! জ্বীনা কারও গায়ে কাউকে হাত তুলতে দেওয়া যাবেনা। বিচার করার ভার কোর্টের, কোর্টই বিচার করবে। রায় যা হবে তা কার্যকর করবে সংশ্লিস্ট বাহিনী - ব্যাস খেল খতম। আমার রাষ্ট্রকে আমি পরিণত দেখতে চাই, কোন বদলে দিতে চাওয়া কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের কর্পোরেট ভাওতামির অনুসারি হতে চাইনা। ইউল্যাব ইস্যুতে এককাট্টা হোন। ঐ কালপ্রিটের চেহারা বের করুন তারপর চলুন ওরে দরকার হইলে একটা ধোলাই দেই (যেহেতু পুলিশ, ইউল্যাব কর্তৃপক্ষ কিছু বলছেনা তাই এইখানে আইন নিজের হাতে নেওয়া জায়েজ), যারা ইভটিজিংয়ের শিকার তাদের পাশে গিয়ে দাড়াই, সবাই চাদা তুলে কোর্টে মামলা করি, শাস্তি না হলে বা পুলিশ তদ্ন্ত ঠিকমত না হলে রাস্তায় নেমে একটা মিসর (আরবের অন্যান্য জায়গায় আমার কিছুটা দ্বিমত আছে) বসন্তের মত বাংলা বসন্ত করি। কিন্তু লিবিয়ার মত তরুণদের ডেকে নিয়ে অস্ত্র তুলে দেওয়া হোক তা চাইনা। ৮৯ এর গণঅভ্যুথ্থান অনেক তরুণকে ডিব্বার কৌটা বানাতে শিখিয়েছিল এবং প্রতিষ্ঠিত করেছিল। সেই হ্যামিলনের বাশিওয়ালার ডাকে আবার তরুণ সমাজ গা ভাসাক আমি তা চাইনা। আর যদি দরকারই হয় লিবিয়ার মত গণহারে না দিয়ে কমিটমেন্ট যাচাই করে দেওয়া হোক যাতে বিপ্লব শেষ হলে তাদের যেন বলতে না হয় আবার তোরা মানুষ হ।

২৮ শে জুন, ২০১২ সকাল ৮:৪২

ধীবর বলেছেন: ্স্বাগতম ওবায়দুল ভাই। যদি প্রচলিত রীতিতে ইভ টিজিং এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ করতে যান, তাহলে ঝামেলায় আপনিই পড়বেন। টিজার শক্ত খুটির হলে, আপনার ত্রাহি মধুসুধন, আর দুর্বল হলে আদালতে তারিখের পর তারিখ হাজিরা দিতে দিতে এক সময় হাল ছেড়ে দিবেন। আমাদের সিস্টেম বদলাতে হবে, যা রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়া অসম্ভব।

আপনার সাথে এক মত যে কর্পোরেটাখপুজিবাদিদের উস্কানির বিরুদ্ধে সচেতন হওয়া জরুরি। কিন্ত সেই সচেতনা যেন আমাদেরকে এমন সাবধানী না করে দেয়, যা আমাদের হাত পা গুটিয়ে বসে থাকতে বাধ্য করবে। অথবা পরিকল্পনা করতে করতেই সময় পার হয়ে যাবে।ওদের বুদ্ধি নেবো, নেতৃত্ব নয়। তাহলেই তো ল্যাঠা চুকে গেলো।

খালেদা জিয়ার দ্বিতীয় শাসনামলে, একবার রাজধানিতে ছিনতাই এর প্রকোপ খুব বেড়ে গিয়েছিল। ত্যাক্ত জনতা তখন ছিনতাইকারি পাকরাও করলে, আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মেরে ফেলা শুরু করেছিল। ফলাফল? যাদুমন্ত্রের মত ছিনতাই কমে গিয়েছিল।

অর্থ একটাই। কত্যায়ন বধ করো। আমাদের দেশের জনসংখ্যার এত আকাল পড়ে যায়নি যে কোটি খানেক সন্ত্রাসি মরলে দেশের ক্ষতিবৃদ্ধি ঘটবে।

নাহিয়ান ভাই শুধু তরুণ নন, উচ্চ শিক্ষিত এবং সচেতন বটে ! তিনি যদি উত্তেজিত হয়েই থাকেন, তাহলে তো আশার কথা। কারণ আমাদের সমাজে শিক্ষিতরা সাধারণত স্বার্থপরই হয়ে থাকেন। আমার তো মনে হয়, উনাকে নিজের মত করে কাজ করতে দেয়া উচিত। তাতে ভুল শুধরে নেবার অভিজ্ঞতাটুকু হয়। আর আত্মবিশ্বাসও বাড়ে।

লিবিয়া আর মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে চট করে বলছি। কোটি কোট টাকা খরচ করে ভাড়াটে বাহিনী দিয়ে গাদ্দাফিকে হত্যা করা হয়েছিল। সাধারণ লিবিয়ানরা শুধু চেয়ে থাকা ছাড়া অন্য কিছু করেনি। আর মুক্তিযুদ্ধে যাচাই বাছাই এর কাজটি অনেক অনেক পড়ে শুরু হয়েছিল। প্রায় আগস্ট বা সেপ্টেম্বর মাস থেকে। অনেক ধন্যবাদ।

১৩| ২৭ শে জুন, ২০১২ সকাল ১১:৪৪

নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: @ওবায়েদুল আকবর, উত্তেজিত হওয়ার কিছু নাই। যার প্রতি ইঙ্গিত করা হইছে সে যে সামুর পরজীবি হিটখোর তার প্রমান তার ব্লগ পোষ্ট গুলাতেই আছে। ওই ব্লগারে বেঁচে থাকার উপাদানই হচ্ছে অন্যকে চুলকানি! তা ছাড়া ইউল্যাব ইস্যুতেও তার পরোক্ষ চুলকানি প্রমানিত। একটু কষ্ট করে তার পোষ্ট গুলা দেখেন।


ইভটীজিং বিরোধী যে বাহিনীর কথা বলছে এর মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে প্রত্যক্ষ প্রতিবাদের মত অবস্থা তৈরি করা। আইন, পুলিশ , আদালত ইত্যাদি নিয়া অনেক কথাই বলা যায়। কিন্তু সবার আগে নিজেদের ভেতর সাহস আর সেই সাহস ভিত্তিক নৈতিকতার প্রকাশ দরকার। আমাদের কোন প্রত্যক্ষ প্রতিবাদের সাহস নেই বলেই আজ পুলিশ-আইন-আদালত সব কিছুর এই অবস্থা। মনে করেন আজকে আমার সামনে একটা মেয়েরে টীজ করতেছে। আমি চুপচাপ পলায়া চইলা আসলাম । কেন পলায়া আসলাম? কারন আমি ভীতু! আমি জানি যে আমি প্রতিবাদ করলে আরো দশজন ভীতূও আমাকে সাপোর্ট করতে এগিয়ে আসবে না। এখন আপনি কি মনে করেন যে এই ভীতু আমি গিয়া পুলিশরে কইলেই পুলিশ ওই ইভটীজাররে ধরবো? না ধরবো না। কেন? উত্তরটা খুব সোজা। কারন পুলিশ ও জানে আমাদের মেরুদন্ড নাই। সেই ইভটীজাররে পুলিশ ধরতে গেলে তখন যদি সেই ইভটীজার পুলিশরে কিছু টাকা ঘুষ দেয় কিংবা তার বাপে তথা এলাকার রাজনৈতিক নেতা পুলিশরে ধমক দেয় পুলসিহ সুড় সুড় কইরা চইলা আসব নিজের দায়িত্ব পালন না কইরা। কারন পুলিশ জানে আমরা দশ জন মিলিতভাবে অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে পারি না, আমাদের সেই সাহস নাই। তখন পুলিশ এই কুকর্মের সুযোগ নেবেই। ইভটীজিং বিরোধী বাহিনীর উদ্দেশ্যই হচ্ছে যে মানুষের ভেতর সক্রিয় প্রতিবাদের সাহস এবং নৈতিক চিন্তাটা জাগিয়ে তোলা। এই জিনিস আমাদের নাই বলেই আজ পুরো দেশে এই অবস্থা। এখন যদি এই সাহস আর প্রতিবাদের ভূমিকা তৈরি না করেই আমরা মনে মনে আলুকলা খাই যে একদিন আমাগো পুলিশ থেকে শুরু কইরা পুরা রাষ্ট্র কাঠামোবদ্ধ আইনগত প্রয়োগের মধ্যে এসে যাবে তাহলে সেটা হাস্যকর বাতুলতার চেয়ে বেশি কিছু না। রাষ্ট্র ব্যবস্থা , আইনের প্রয়োগ তখনই সঠিক , সার্বিক হবে যখন নাগরিকের মাঝে অন্যায়ের প্রতিবাদ করার মত মেরুদন্ড থাকবে। আর এটাই হচ্ছে ইভটীজিং বিরোধী সক্রিয় প্রতিবাদের মূল উদ্দেশ্য।


৮৯ এর কথা বললেন। এটা সত্য যে ৮৯ এ অনেক পোলাপানই ডিব্বার কারিগর হইছে। কিন্তু একটু চিন্তা করে বলেন তো , ৮৯ এ যদি মানুষ পথে না নামত তাহলে আজকে আমরা কোথায় থাকতাম???? এখন ৮৯ এর সুযোগ নিয়ে যদি কেউ ডিব্বার কারিগর হয় তার দায় দিয়ে নিশ্চই ৮৯ কেই অস্বীকার করা যাবে না।


ইভটীজিং বিরোধী বাহিনী নিয়ে আপনি যে সন্দেহ প্রকাশ করলেন, সেরকম সন্দেহ কিন্তু সব কিছু নিয়েই প্রকাশ করা যায়! আর্মির হাতে অস্ত্র দিয়ে আমি সন্দেহ করতেই পারি এই অস্ত্র দিয়ে আবার আমাকে মারবে না তো! কিন্তু তার জন্য নিশ্চই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা বন্ধ করে দেয়া যায় না! ইভটীজিং বিরোধী এই সক্রিয় বাহিনী যদি আপনার অথবা অন্য কারো সন্দেহ মত সুযোগ ব্যবহার করে কুকর্মে জড়িয়ে পড়ে তখন কিন্তু মানুষই এদের কাছ থেকে সমর্থন ফিরিয়ে নেবে, মানুষই এদেরকে উষ্টা মারবে। এই আমি নিজেই তখন তাদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ প্রতিবাদটাই করব।এবং কোন দ্বিধা ছাড়াই বলা যায় যে , এরকম কিছু হলে এরা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। সুতরাং এটা নিয়ে এত চি্ন্তিত হওয়ার কিছু নাই। তাদেরকে অন্তত কাজের সুযোগ তো আগে দিতে হবে। অন্তত এখন পর্যন্ত তাদের নৈতিক অবস্থান পুরোপুরি পারফেক্ট। কাজেই এখনি এত আশংকাবাদী হওয়ার কোন কারনই দেখছি না আমি।

২৮ শে জুন, ২০১২ সকাল ৮:৪৭

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ নাহিয়ান ভাই। আপনার কাছ থেকে এই ধরণের মন্তব্যই আশা করেছিলাম। ফিফা নিকটা ৫ জনে চালায়। এর মধ্যে একটা যুধিস্টির বাকিগুলি রাবণ। এই জন্যই দেখবেন পারসোনা বা পরিমল ইস্যুতে এই নিকটি ভিন্ন অবস্থানে।

ইভ টিজিং বা চাদাবাজি সন্ত্রাসিদের বিরুদ্ধে একটা ব্যাবস্থারই পক্ষ্যে আমি। নির্মুল। বিচার আচার করে এদের বিরুদ্ধে কিছু করা যাবে না।

১৪| ২৭ শে জুন, ২০১২ সকাল ১১:৪৯

নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: পরিমল ইস্যু কিংবা পারসোনা ইস্যু নিয়ে সুযোগমত ফিফাকে কিছু জিজ্ঞেস করার ইচ্ছে আমার আছে। তবে এ ব্যাপারে আমার নিজের ও একটা ব্যাখ্যা আছে ফিফার ব্যাপারে। সেটা আপাতত বলা নিষ্প্রয়োজন।

১৫| ২৭ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১২:২৬

একলা বগ বলেছেন: +++++++

১৬| ২৭ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১২:৫০

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: @নাহিয়ান বিন হোসেন, আমার সবসময়েই মনে হয়েছে আপনার মেধা আছে, আপনি যুক্তির পিঠে যুক্তি ভালৈ সাজাতে পারেন। কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে আপনি প্রিডিটারমাইন্ড থাকেন যেখান থেকে আপনি সরতে চাননা। এটা আসলেই দু:খজনক। তবে আমি শিউর এই ব্যাপারটা আপনি বুঝতে পারবেন।

আপনারা প্রায়ই সমাজ বদলে দেওয়ার কথা বলেন, রক্ত দেওয়ার কথা বলেন, অমুককে রুকখে দেওয়ার কথা বলেন। এত সাহস আপনাদের, এত বীর্যবান আপনারা, এত শৈর্য আপনাদের কিন্তু কেন পুলিশ ঠিক করার আন্দোলনে যাওয়াতে আপনাদের আপত্তি? এই কাজটা পুলিশ কেন করছেনা সেটা নিয়ে কেন আন্দোলন করছেননা? আর আমি যদি বলি তাহলেই বা সমস্যা কোথায়? আপনি তো অমি পিয়ালরে দুই চোখে দেখতে পারেননা। একজন বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী আর আপনি বাংলাদেশী। কিন্তু প্রচলিত সমাজ কাঠামোর বিরুদ্ধে আন্দোলনে আপনাদের দুইজনের এক অবস্থান কেন? আমি পিয়াল ভাইরে এই ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করছিলাম তখন তার আবেগ চলে গেছিল, বেরিয়ে এসেছিল পরম বাস্তববাদী মানুষটা। পুলিশকে নাকি ঠিক করা যাবেনা। কিন্তু যদি বলতাম ছাগু নিধনের কথা তাহলে ঐ মানুষটাই সিংহ হয়ে যায়। আপনারেও দেকখছি লীগের সমালোচনা যত করেন দলের সমালোচনা তত করেননা। আপনি কি মনে করেন খালেদা জিয়া আসলে এসব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে? জানি বলবেন এখানে এসব কথা বলিনি। কিন্তু এই সামুতে বহু পোস্টে আপনি এই বিশ্বাসে স্বাক্ষর রেখে এসেছেন। তো আমার প্রশ্ন হাসিনার পাশাপাশি খালেদার ও সমালোচনা করেন তাদের দুইজনের বিরুদ্ধে, গোটা সিস্টেমের বিরুদ্ধে কথা বলেন। কেন বলেননা? আপনার কি মনে হয়না এই দুই মহিলার চোখের পানিই ইভটিজিং সহ সব সমস্যার মূল। এই দুই নেত্রীর ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইলিং ই যে পুলিশরে ফুলিশ বানাইয়া রাখছে এইটা কে না জানে! এই পুলিশ কি তত্বাবধায়ক সরকারের সময় ঠিকভাবে চলেনাই? তাহলে কেন সরকারের পরিবর্তনের আগে বা পরে এমন করতেছে? জবাব খুজেন, যখন নিজের কাছে পরিষ্কার হবেন তখন আমারে বইলেন আমি কেন এই কথা বলছিলাম?

আর বদলে দাও বদলে যাও, উটপাখির ডায়লগ অনেক শুনলাম, বালের কন্ঠের( মুখ খারাপের জন্য দু:খিত) এখন এই উদ্যোগ নিয়েও আমি কিছুটা সন্দিহান। তবে আমার সন্দেহগুলি যদি দূর করা হয় তাহলে মেনে নিতে আপত্তি কোথায়? আমি মেনে নিব। কিন্তু আমাদের তরুণ সমাজ, ব্লগার সমাজ নিয়ে এত ভালো ভালো কথা বলার মত সময় মনে হয় আসেনি। যাদের ম্যাক্সিমামের সময় কাটে ঝগড়া-ঝাটি করে, অন্যের দোষ খুজে, ১৮+ লিংকে ঢুকে তাদের কাছ থেকে এই অভূতপূর্ব সাড়া পাওয়াটা একটু ভীতিকরই। ম্যালফাংশন করার সম্ভাবনা আছে। তাই লোক নিয়োগে সচেতন হওয়া উচিৎ। আর নিজের চোখকান খোলা রেখেই বলছি সমাজে ইভটিজারের সংখ্যা অনেক যাদের মধ্যে পুরামাত্রায় পার্ভার্টের সংখ্যা আশংকাজনকভাবে বেশী। আসিফ মহিউদ্দিনের স্বীকারোক্তি প্রমাণ করে মানুষ চিনা খুব কঠিন। আমি আপনারে অনুরোধ করব আমারে আপনি বিশ্বাস করতে যাবেন কোন ভরসায়? এত আবেগ দিয়ে কি দুনিয়া চলে?

২৮ শে জুন, ২০১২ সকাল ৯:০২

ধীবর বলেছেন: অনুমতির অপেক্ষা না করে করেই দুটা কথা বলছি। কিছু মনে করবেন না। পুলিশ ঠিক করা পন্থাটি সুদুরপ্রসারি এবং অনর্থন কাল ক্ষেপণ বৈত নয়। বাংলাদেশের পুলিশ কোড আর বৃটেনের পুলিশ কোডের ভেতরে পার্থক্য সামান্যই। আমরা কিভাবে পুলিশকে ব্যাবহার করছি, সেটাই পার্থক্য গড়ে দিচ্ছে।ছুড়ি সন্ত্রাসির হাতে থাকলে প্রাণ সং হারক, আর সার্জনের হাতে থাকলে প্রাণ দানকারি। ব্যাপারটি সেভাবে দেখলে ভালো হতো। আর যে পন্থার কথা বলছেন, তাতে একটা গল্প মনে পড়ছে।

পাড়াতো কাকার কাছে মিস্টি খাবার আবদার করাতে জনৈক তরুণ সেই কাকার কাছ থেকে মরা ইদুর উপহার পেল। তরুণকে বলা হলো ইদুর নিয়ে ঘরে রাখতে। সেটা খেতে বেড়াল আসবে। সেই বেড়াল পোষার ব্যাবস্থা হবে। বেড়ালের দুধের ব্যাবস্থা করতে গরু কেনা হবে। সেই গরু প্রচুর দুধ দেবে। অতিরিক্ত দুধ থেকে ছানা হবে। ছানা থেকে মিস্টি তৈরি হবে। তখনই মিস্টি খাবার শখ মিটবে। অনেক ধন্যবাদ।

১৭| ২৭ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১২:৫৯

একলা বগ বলেছেন: ওবায়েদুল আকবরের সাথে সহমত

১৮| ২৭ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১:০৪

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: >> আমি আপনারে অনুরোধ করব আমারে আপনি বিশ্বাস করবেন না প্লীজ। কারণ করতে যাবেন আপনি কোন ভরসায়? আপনি কি আমাকে চিনেন? এত আবেগ দিয়ে কি দুনিয়া চলে?

১৯| ২৭ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১:০৯

একলা বগ বলেছেন: পরিমল ইস্যুর সময় নিরবতা পালনকারী ভন্ডরা যদি ইভটিজিং বিরোধী গেরিলা বাহিনী তৈরী করে, তার মানে ডাল'মে জরুর কুছ কালা হ্যায়

এই সমস্ত নব্য চুশীলদেরকে চিনে রাখতে হবে। ভালমানুষের খোসার মধ্যে বাস করা দুর্গন্ধযুক্ত, ধুর্ত, বহুরুপীদের কাজকর্মের উপরে নজর রাখতে হবে।

২৮ শে জুন, ২০১২ সকাল ৯:০৪

ধীবর বলেছেন: সুশিলদের দেয়া বুদ্ধি নেবো। এর পর নিজের বিবেক আর মেধা দিয়ে যাচাই করে যা রাখার রাখবো। বাকিরা ত্যাগ করবো। আর সুশিলদের নেতৃত্ব মেনে নেবো না। তাহলেই তো সমস্যার সমাধান হয়ে গেলো, তাই না একলা বগ ভাই।

২০| ২৭ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১:১০

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: @একলা বগ, আপনার সহমত ঠিক এক্সেপ্ট করতে পারলামনা। আপনার উচিৎ আমার সমালোচনা করা। আমার জামাতে এলার্জি আছে।

২১| ২৭ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১:৩৬

নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: @ওবায়েদুল আকবর, আমার সম্পর্কে আপনার মূল্যায়নের জন্য ধন্যবাদ!

পুলিশ কেন এই কাজ করছে না, এই বোধটা নিজেদের মধ্যে জাগানো কিংবা পুলিশকে বাধ্য করার জন্য সাহস তৈরি করা এই ব্যাপারটা কিন্তু এই সক্রিয় প্রতিরোধের অন্যতম উদ্দেশ্য। যা আমি আমার আগের মন্তব্যেই উল্লেখ করেছি রাষ্ট্রের প্রায়োগিক কাঠামোয় পরিবর্তন আনতে নিজেদের অংশগ্রহনের কথা বলে। ফিফার পোষ্টেও পুলিশ সংক্রান্ত কিছু ব্যাপার দেখছেন আশা করি। অমি পিয়ায়লের ক্ষেত্রে আমি মূল যে জায়গা থেকে বিরোধিতা করি আর তা হচ্ছে তার নোংরা যৌবন জ্বালার ব্যাপারটার জন্য। এছাড়া তার অন্ধ আওয়ামী প্রীতিও বি্রক্তিকর। কিন্তু এখন এই উদ্যোগে যদি তিনি নিজে থেকে যুক্ত হন , কিছু বলেন সেটা তার ব্যাপার, আমার কোন মাথা ব্যাথা নেই তা নিয়ে।


বিনীতভাবেই বলি, আমার রাজনৈতিক অবস্থানের ব্যাপারে আপনি একটু ভুল ধারনা নিয়ে আছেন! আপনি বললেন যে, আওয়ামীলীগের সমালোচনায় ব্লগে আমি যতট মুখর ততটা নাকি বি এন পির সমালোচনায় না!

এটা সত্যি যে , আওয়ামীলীগের সমালচনাই এখন বেশি হয়, বি এন পির না। কারনটা খুব সোজা। কারন আওয়ামীলীগ এখন ক্ষমতায়। কাজেই তাদের অন্যায়ের প্রভাব আর তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ বেশি হবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু তাই বলে আমি বি এন পির বা খালেদা জিয়ার সমালোচনা করি না , তা কিন্তু সত্য না! আপনি বোধ হয় লক্ষ্য করেন নি যে খালেদা জিয়াকে বাড়ি থেকে উচ্ছেদের পর আমি একই সাথে আওয়ামীলীগের এই নোংরামির যেমন সমালোচনা করেছি ঠিক তেমনি বি এন পির ঈদের দিন কয়েক আগে দেয়া হরতালের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছি। ব্লগে এখনো খুঁজলে বোধ হয় হরতালের বিরুদ্ধে আমার কমেন্ট খুঁজে পাবেন। এছাড়া ফেবুতে আমার বন্ধুরাও জানেন ঐ সময়ে আমার ভূমিকার কথা। আমাকে কখনো দেখেছেন তারেক জিয়ার চুরির পক্ষে সাফাই গাইতে????? কখনো দেখেছেন বি এন পির আমলের দুর্নীতির কথা অস্বীকার করতে??? কিছুদিন আগেও নাজমুল হুদা বিষয়ক পোষ্টে স্পষ্ট ভাবে বলেছিলাম যে খালেদা জিয়াই এই দুর্নীতিবাজকে লালন করেছিলেন। বি এন পির জোটের শরীক হচ্ছে জামাত। কিন্তু আমি পুরোপুরি এন্টি জামাত। এমনকি বি এন পি কেন জামাতকে ছাড়ছে না এই বিষয়ে দাসত্ব ভাইয়ের পোষ্টেও তার সাথে আমার কথা হয়েছে। এইতো কিছুদিন আগেই ধীবর ভাই তার এক পোষ্টে বলেছিলেন দেশের চেয়ে, দলের চেয়ে খালেদা জিয়া বড় কেউ নন। সেখানে আমি সুতীব্রভাবে তাকে সমর্থন এবং ধন্যবাদ জানিয়েছিলাম। সুতরাং আমাকে পক্ষপাতদুষ্টু বি এন পি পন্থী ভাবা বোধ হয় অনুচিৎ! এরকম আরো অসংখ্য প্রমান দিতে পারবো! হয়তো আওয়ামীলীগের প্রতি তেলানি পোষ্ট ব্লগে বেশি বলে , আওয়ামীলিগীয় প্রপাগান্ডা ব্লগে বেশি বলে সেখানে আমার করা তীব্র মন্তব্যগুলোই আপনার বেশি চোখে পড়ে! সামনে যদি বি এন পি ক্ষমতায় আসে তাহলে বি এন পির যে কোন অন্যায়ে এই নাহিয়ানকে প্রতিবাদ করতে দেখবেন , যেমনটা এখন দেখছেন বাকশালিদের বিরুদ্ধে।


ব্যক্তিগত ভাবে আমি কট্টর জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী। সেখান থেকেই বি এন পির প্রতি একটা স্বাভাবিক সহানুভুতি , সমর্থন আমার আছে। এছাড়া জিয়াউর রহমানের আদর্শ, এই লোকটার এই দেশের জন্য কাজ করা এগুলোর প্রতিও আমার আন্তরিক শ্রদ্ধা আছে। কিন্তু তার মানে এই নয় যে আমি অন্ধ বি এন পি পন্থী বা খালেদা পন্থী। আমাদের দুই নেত্রীর দুর্বলতা বা ব্যর্থতার কাহিনী অস্বীকার করার প্রশ্নই আসে না।


আমাদের এখন ভাবতে হবে কেন তারা এভাবে অপকর্মের সুযোগ পাচ্ছে? কারন আমার-আপনার মেরুদন্ডহীনতা। এই মেরুদন্ডহীনতা দূর করার সময় এখন এসেছে। এতে যে ক্ষতির আশংকা আছে তা অস্বীকারের উপায় নেই, কিন্তু আমাদের জাগতে তো হবেই। আমি-আপনি জাগলেই কেবল সিস্টেম বদলাবে, সিস্টেম বদলানোর আশায় বসে থাকলে হবে না।


ইভটীজিং বিরোধী সক্রিয় আন্দোলনের ব্যাপারে আমার অবস্থান আমি আগেই বলেছি। এই কাজের প্রতি আমার পুর্ন সমর্থন আমি আবারো জানাচ্ছি। তবে হ্যাঁ , এটা সত্য যে আন্দোলনটায় যাতে হিতে বিপরীত কিছু না হয় তার জন্য কঠোর নজরদারি দরকার। আর আবেগের ব্যাপারে বলব যে, খুব বড় কোন কাজের প্রথম প্রয়োজনীয় ধাক্কাটা আবেগ থেকেই আসতে হয়! পরবর্তীতে শুধুমাত্র আবেগের কন্ট্রোলটা বজায় রেখে বাস্তব সিদ্ধান্ত গ্রহন করে যেতে হয়। কিন্তু কোন বড় কাজই শুরু হবে না যদি না তীব্র আবেগীয় সমর্থন প্রথমে সেখানে না থাকে। আর আমি এখনো আমাদের তরুনদের উপর এতটা নিরাশ না! অনেক কারনই আছে তার! অন্তত আমি নিজে তো এখনো তরুন!

২৮ শে জুন, ২০১২ সকাল ৯:০৫

ধীবর বলেছেন: আমরা কট্টরপন্থি জাতিয়বাদি। আমাদের কাছে আমাদের দেশ ভাষা সংস্কৃতি এবং স্বার্থ সবার উপরে।এই নিয়ে আপোস নেই। যারা আপোস করবে, আমাদের চোখে তারা দেশদ্রোহি। ধন্যবাদ নাহিয়ান ভাই।

২২| ২৭ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:০৩

হিবিজিবি বলেছেন: সব কটা ইস্যুতে আপনার বিশ্লেষন ভালো লাগলো!

২৮ শে জুন, ২০১২ সকাল ৯:০৬

ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হিবিজিবি ভাই।

২৩| ২৭ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:৩৪

বাঁধ ভেঙে যাই....... বলেছেন: ভাই ধীবর আপনার জন্য ভয় লাগে। আপনি মারাত্বক ঠোঁট কাটা। যাই হোক পোষ্টে +।

২৮ শে জুন, ২০১২ সকাল ৯:১০

ধীবর বলেছেন: অন্তর্জালে হাজার হাজার মানুষের ভীড়ে এই সামান্য মানুষটির জন্য আপনার উৎকন্ঠা প্রমান করে, আত্মিয় না হলেও অনেকে আত্মার অনেক কাছাকাছি থাকে। অনেক কৃতজ্ঞতা জানবেন।

তবে আমি সাধারণ মানুষ। আমাদের পুর্বসুরি মুক্তিযোদ্ধারা ভয় পাননি, আমি কেন ভয় পাবো? তাই দেশের স্বার্থে চাছাছোলা হতে কোন দ্বিধা নেই আমার। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

২৪| ২৭ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:১৮

আমি তুমি আমরা বলেছেন: সব কটা ইস্যুতে আপনার বিশ্লেষন ভালো লাগলো! প্লাস।

২৮ শে জুন, ২০১২ সকাল ৯:১০

ধীবর বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমি তুমি আমরা ভাই।

২৫| ২৮ শে জুন, ২০১২ সকাল ১১:২৭

মোঃ ইমাম হোসেন বলেছেন: ধন্যবা.. ধন্যবাদ ..। ;) ধন্যবাদ ;) ;) ;)

২৮ শে জুন, ২০১২ সকাল ১১:৪৭

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ ইমাম ভাই।

২৬| ২৮ শে জুন, ২০১২ সকাল ১১:৪৪

ভাবছি বসে একা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ....+++++

প্রতিবাদের অভিনব কৌশল... আপনার আন্দোলনে যুক্ত করতে হবে ‌'চামড়া ব্যবসায়ীদের'

লাক্স এর চামড়া ব্যবসা , দর্শকের দেহ কামনা আর ব্লগে ধর্ষকামী ভূতের আছর

২৮ শে জুন, ২০১২ সকাল ১১:৪৭

ধীবর বলেছেন: পুর্ন সহমত ভাই। শিরোনাম দেখেই মনে হচ্ছে দুর্দান্ত একটি লেখা। অবশ্যই পড়বো। অনেক ধন্যবাদ।

২৭| ২৮ শে জুন, ২০১২ সকাল ১১:৪৯

বাংলার জেমস বন্ড বলেছেন: পোস্টের সাথে সহমত চালু হোক গালি বিগ্রেড।

২৮ শে জুন, ২০১২ সকাল ১১:৫৬

ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জেমস বন্ড ভাই। টিভি চ্যানেল আর কোয়াবের ঠিকানা ফোন নং সব আমার নতুন পোস্টে দিয়েছি।

২৮| ২৮ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১২:৪৩

একলা বগ বলেছেন: ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: @একলা বগ, আপনার সহমত ঠিক এক্সেপ্ট করতে পারলামনা। আপনার উচিৎ আমার সমালোচনা করা। আমার জামাতে এলার্জি আছে।

আমি জামাতের লোক আপনার এই ধারনা হওয়ার কারণ কি? কয়েকদিন আগে আমার করা একটা কমেন্টের স্ক্রিনশট দিলাম, আশাকরি আমার প্রতি আপনার আপনার "সু-ধারণার" পরিবর্তন হবে।


২৯ শে জুন, ২০১২ সকাল ৯:৪৩

ধীবর বলেছেন: না জেনে শুনে ট্যাগিং করাটা আমি ব্যাক্তিগত ভাবে চরম অপছন্দ করি। আপনার অবস্থান আপনি ক্লিয়ার করেছেন। এখন দেখা যাক ওবায়দুল ভাই, তার সুরুচির পরিচয় দিয়ে দুঃখপ্রকাশ করেন কি না !

২৯| ২৮ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৩:১১

মোঃমোজাম হক বলেছেন: এই ব্লগে এসে অনেক কিছু জানা গেল।

ধন্যবাদ মিঃধীবর।

২৯ শে জুন, ২০১২ সকাল ৯:৪৪

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ মোজাম ভাই। যে কথা পত্রিকাওয়ালারা ছাপাবে ভয় পাবে্‌ চ্যানেল ওয়ালারা শুনবে না, সেই সব কথা, লেখা এবং পাঠ করার জন্যই তো ব্লগ।

০২ রা জুলাই, ২০১২ রাত ২:৫৪

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ মোজাম ভাই। যে কথা পত্রিকাওয়ালারা ছাপাতে ভয় পাবে্‌, চ্যানেল ওয়ালারা শুনবে না, সেই সব কথা, লেখা এবং পাঠ করার জন্যই তো ব্লগ।

৩০| ২৯ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৫:১৩

অন্ধকার অবচেতন বলেছেন: গালি ব্রিগেড চালু হোক... ইভ-টিজিং বিরোধী বাহিনী সফল হোক...

মেরুদণ্ড বানান লাগবে...জলদি...

নাইলে দেশ তলানি গিয়ে ঠেকবে...

০২ রা জুলাই, ২০১২ রাত ২:৫৫

ধীবর বলেছেন: যার যার অবস্থান থেকে শুরু করে দিন। এখানে সবাই সৈনিক সবাই সেনাপতি। অনেক ধন্যবাদ অন্ধকার অবচেতন ভাই।

৩১| ০২ রা জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:৫৫

ভাবসাধক বলেছেন: অন্য নারীর স্তনে মুখ ডুবিয়ে ধরা খাওয়া অরুণ চৌধুরির মত লুচ্চা ব্যাটার আত্মসম্মানবোধহীন স্ত্রী চয়নিকা কর্মকারের মুখে নিজের স্তুতি গাওয়ানো হলো।

০৩ রা জুলাই, ২০১২ ভোর ৫:৩৯

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ ভাবসাধক ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.