![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পাঠকদের প্রবল অনুরোধে নির্ধারিত সময়ের আগেই তৃতীয় পর্ব দেয়া হলো। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
প্রথম পর্ব
দ্বিতীয় পর্ব
যেখান থেকে শুরু হলো
সোভানাল্লাহ ! একি । মেয়ে যেন ইচ্ছে করেই বুকের আচল ফেলে দিলো।
" আচ্ছা আমাকে তোমার সে রকম মনে হয়? আমার পক্ষ্যে কারো ক্ষতি করা সম্ভব বলো? না না চুপ করে থেকো না, তোমাকে আমার বুকের দিব্যি ! "
হায় হায় কিয়ের কসম দিলো। আমার মাথা নষ্ট !
"তোমাকে আমার ঢের বোঝা হয়ে গেছে বাপু। আচ্ছা আমার একটু ফ্রেশ হতে হবে। তোমার রুমটা কই গো? "
দেখছোনি কারবার ! ইন্ডিয়ায় টয়লেটের কি সাংঘাতিক অভাব ! যে দেশে টাট্টিখানা নাই, সেই দেশের সাহারা গ্রুপ আমাদের দেশে মিলিয়ান মিলিয়ান ডলার খরচ করে উপশহর গড়তে চায় ! ফাইজলামির আর যায়গা পায় না?
শশব্যাস্ত হয়ে আমার রুমে নিয়ে গেলাম ! হাজার হোক, যেখানে সেখানে ইয়ে করে ফেলতে তো আর দেয়া যায় না।
"আচ্ছা শোন, আমার না ভীষনননন তেস্টা পেয়েছে। অ্যাই যাও না গো, আমার জন্য একটা রাম কোক নিয়ে এসো।"
আহা রে ! একসাথে বাথরুম আর তেস্টা পাওয়া। খুবই ফাপড়ে আছে মেয়েটা। খুব মায়া লাগলো।
কিন্তু রাম এন্ড কোক কি জিনিস? ওদিকে মেয়ে তো সটান বাথরুমে। কারে জিগাই? মনে হয় বড় কোক আনতে বলছে। বাংলা ভাষায় রাম মানে তো বড়। তাই ই হবে ! রুম সার্ভিসকে কল দেয়া বুবুর নিষেধ আছে। খামাখা পয়সা নষ্ট করা যাবে না।
নিজেই নীচে চলে গেলাম। এর পর দুই লিটারের কোকের বোতল নিয়ে এসে দেখি মেয়ে একেবারে বিছানায় !
এই রে ! ডায়ারিয়া হয়ে শয্যাশায়ি দেখছি। আগে জানলে ওরসেলাইন নিয়ে আসতাম।
"ভোঁদার মত দাঁড়িয়ে আছো যে?"
একি ! ভাষার কি ছিড়ি ! এই সব কি কথা?
"এটা কেমন ভাষা হলো? এই সব আকথা কুকথা কোথা থেকে শিখেছো?"
"ওমা ! এটা কুকথা হলো কবে থেকে? আমাদের ভাষায় ভোঁদা মানে বোকারাম, তোমাদের ভাষায় ওর মানে কি ?"
দেখো দেখি কারবার ! আমি এখন কেমনে বুঝাই? যাই হোক কেমনে বুঝাইছি এইসব লিখা যাবে না। তবে শুনে টুনে মেয়ে একদিকে লজ্জায় লাল অন্যদিকে হেসে কুটি কুটি !
"এ মা ! কি বিচ্ছিরি গো তোমাদের ভাষা। কি শব্দকে কি বানিয়ে দিয়েছো।"
যাই হোক। এর পর মাসুদ রানার সাথে যা ঘটে, আমার সাথেও তাই ঘটলো। পার্থক্যটা হলো এই ক্ষেত্রে মেয়েটাই মাসুদ রানার ভুমিকায় অবতীর্ণ।
সিডর হারিকেন সাইক্লোন টাইফুন সব কিছু আমার উপর দিয়েই বয়ে গেলো। মানে আমি শেষ।
তখন মনে হয় পড়ন্ত বিকেল !
"অ্যাই বোকারাম, ওঠো ওঠো আর কতক্ষণ ঘুমাবে? কি ঘুমকাতুরে বাবা ! "
"অ্যা ! ওই কেডা ? আমি কই?"
" এ মা ! তুমি কই মানে? তুমি তোমার রুমে। ওহ শোন ! তুমি যখন ঘুমাচ্ছিলে তখন দুটো লোক তোমার খোজ করছিলো। নাম বললো শমসের আর রিয়াজ। আর একটা ফোনও এসেছিলো, বললো তোমার বুবু। আমি বলে দিয়েছি, তুমি ঘুমাচ্ছো।"
আমি শেষ। শেষ মানে তুলে মুলে শেষ। নারী জাতির ছলনায় পড়ে যা যাওয়ার তো গেছে। এখন ভাবির কাছে ইজ্জতের ফালুদা। আর বুবু আমাকে আস্তা রাখবে না।
বুবুর কথা মাথা আসতেই ঘুম টুম সব শেষ ! কোনমতে বাথরুম শেষ করে আসতেই দেখি একটা চিরকুট। মেয়ে গায়েব।
" তোমার জন্য একটা ক্লু রেখে গেলাম। প্রতিধবনি কথাটা মনে রেখো। ইতি তোমার সোনা।"
নাহ যেতে যেতেও দেখি অশ্লিল শব্দ বলে গেলো। আর যেভাবে এলো আর গেলো মনে হচ্ছে ইন্ডিয়ান নারীরা আর আগের মত নেই। অনেক প্রগতিশীল হয়ে গিয়েছে।
কেমনে কি করি ! নাহ আগে বুবুকে কল দেই।
"আগে ক মাইয়া টা কে?"
"মাইয়া? আমি জানি না তো বুবু ! ভাবির হাতে চা খাওয়ার পর এমন ঘুম, আমার ফিটের দশা হইছিলো বুবু।" কান্না কান্না কন্ঠে বললাম।
"দেখছো কি ডাইনি বুড়ি ! আমার ভাইরে বিষ খাওয়াইয়া মারতে চাইছিলো? ওরে আমি... কিন্তু মাইয়া টা কেডা আছিলো?"
" মনে হয় রুম সার্ভিস ! ইন্ডিয়ান গো তো ভদ্রতা জ্ঞান খুব কম। গেস্টের ফুন ধরছে। আমি কি অমন পুলা কও বুবু?"
" হু তাও তো কথা ! আচ্ছা, তাইলে কি কোন খবরই পাস নাই?"
যা করে আল্লায়। আমি বলে ফেললাম
"বুবু তোমার গোয়েন্দা গো কও প্রতিধবনি কথাটার মোজেজা বাইর করতে। এইটাই নাকি চাবি । "
" আচ্ছা আচ্ছা ! তবে শোন, ওই মাথারির হাতে আর কক্ষনো কিছু খাবি না্ বুঝলি?"
যাক বাবা ! একটা ফাড়া তো কাটলো । দেখি এখন ভাবিজিকে কি করে ভুজুং ভাজুং দেয়া যায়। মহিলাদের পেটে তো কোন কথাই থাকে না।
একি ! বুবুর দেয়া ৩০ হাজার টাকায় ইন্ডিয়ান ১৪ হাজার রুপি পেয়েছিলাম। এর মধ্যে দেখি ১০ হাজার টাকাই গায়েব ! হায় হায় রে।। ইজ্জতের সাথে সাথে দেখি টাকারও শ্রাদ্ধ !
গেছে যাক ! আগে ওই দিক সামলাই ।
"এসো এসো রসিক দ্যাওড়া। শরীর টরির ভালো আছে তো?"
কান টান লাল হয়ে গেলো। কি জবাব দেবো?
"ভুয়া হও আর যাই হোক। দ্বায়িত্ব যখন নিয়েছো, তখন পালন তো করো। কিছুক্ষনের মধ্যেই কিন্ত সুষমা স্বরাজের বাসায় বিকেলের নাস্তা খেতে যাবো। চট করে দেখে এসো তো।"
প্রটোকল অফিসার নিরঞ্জন উড়িষ্যার ছেলে। খুবই ভালো। ওই ই আমাকে সেখানে নিয়ে গেলো। নিরাপত্তা ব্যাবস্থা কড়া। তবে খুতখুতে স্বভাবের বলে, আমি খানিকটা বাড়তি চেক করলাম। রান্না ঘরের বাইরে থেকে উকি দিয়ে দেখছি ভেতরে কাজের লোক ময়দা মাখাচ্ছে। আর মোটামুটি তরুণি একজন তদারকি করছে।
" আ লো মাতারি, কইয়া দেই যদি খাওন যদি মজা না হয় তাইলে তোর খবরই আছে। আর টাল মার্কেট থেইকা যেই থালা বাসন হাড়ি পাতিল গ্লাস চামচ যা আনছোস, সব খাওয়া ওই গুলির মধ্যে বাড়বি। আর খাওয়া শেষ হইলে, সব একদম বাড়ির বাইরে ফেলায়া গোবর দিয়া পুরা রান্না ঘর পবিত্র করবি। ইস ! বাড়িতে স্মেচ্ছ যবন আইনা আম্মায় দেখি বাড়িটারেই নাপাক করার বন্দোবস্ত করছে।"
নিরাপত্তায় ত্রুটি নেই। ক্লিয়ারেন্স দিতেই হলো। ভাবিকে স্বয়ং বিজেপির নেত্রি সুষমা স্বরাজ নিজ বাসভবনে স্বাগত জানালেন। যথারীতি কথাবার্তা হলো।
পররাস্ট্রনীতি বিশেষ করে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ভারতের কি সরকার কিংবা বিরোধী দল, সবাই একটাই ভাঙ্গা রেকর্ড বাজায়। "দেবো", "হবে" "উন্নতি চাই" ইত্যাদি ইত্যাদি। মিসেস স্বরাজও একই ডায়লগ দিলেন।
"চলেন ভাবিজি, নাস্তা খাবেন। "
নাস্তা নিয়ে সেই তরুণী বেশ হাসি খুশি ভাব করে এলেন।
"এই যে এটা আমার মেয়ে ভাবিজি। আপনি আসবেন বলে সব কিছু নিজের হাতে রান্না করেছে। উনাকে নমস্কার করো বেটি !"
ইন্ডিয়ানরা দেখি বাংলাদেশকে ভোদাই মনে করে। কি নীতিতে কি মুখের কথাতে, মিথ্যা ছাড়া সত্যি বলে না।
ভাবিজি অবশ্য বেশি খান না। ওইদিকে গোচোনা খাবার অভিজ্ঞতায় শমসের আর রিয়াজ ভাই দেখলাম পানি পর্যন্ত মুখে তুললেন না।
এর পর রাতের দাওয়াত। ওখানে গিয়ে দেখি ইন্ডিয়ার সব জাতের লোক উপস্থিত। মানে সিভিল সার্ভেন্ট। ইনারাই ইন্ডিয়া চালায়।
বুড়া বুড়া চুল মোচ দাড়ি পাকা সব লোক। দেখলেই মনে হয় দুনিয়ার ঘাগু। ভয় ভয়ও লাগে। এই জন্যই মনে হয় স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু সম্ভবত আমলা মহিউদ্দিন সাহেবকে বলেছিলেন,
"বৃটিশ আমলে পাশ করা, এই সব ঘাগু ইন্ডিয়ান আমলা গো লগে তোরা কি পারবি রে?"
এর মধ্যে একজন এসে বললো, " জহরলাল লোন"
লোন? দুপুরে ইজ্জতের সাথে সাথে আমার টাকা পয়সাও ডাকাতি হইছে। আর এই লোক লোন চায়? আমি শুধু বললাম
" না ভাই, আমি ব্যাংকের অফিসার না, সিকিউরিটি অফিসার।"
আরেক লোক দামি কাপড় পড়া সুটেড বুটেড এসে সবাইকেই বলছে
"খয়রাত হায় ভাই খয়রাত?"
একি জ্বালা? রাস্ট্রিয় প্রটোকলের আন্ডারে ডিনারে দাওয়ার। এর মধ্যে ফকির ডুকছে কেমনে?
আমি যত পারি ওই লোকের কাছ থেকে দূরে থাকার চেস্টা করলাম। আমি নিজেই ফকির, ওই রকম পোষাকের লোককে কি খয়রাত দিবো?
এর মধ্যে দেখি একটা মহিলা। এসে পরিচিত হলো
" হাই আই এম নীতা পুরি।"
"কিসের পুরি? না না আমি পুরি মুরি খাবো না, পেট ভরা। "
কিয়ের মধ্যে পড়লাম, এক ব্যাটায় লোন চায়, আরেক ব্যাটা খয়রাত করে আর মহিলা দেখি পুরি বেচে।
এর মধ্যে দেখি রিয়াজ ভাই। উনি প্রাক্তন কুটনীতিবিদ।
" আচ্ছা রিয়াজ ভাই রাস্ট্রিয় প্রোটকলের আন্ডারের একটা পার্টিতে লোন চাওয়া, খয়রাত করা , পুরি বেচা, এই সব চলে নাকি?"
"ছি ছি এই সব কি বলছো?"
"না মানে একজন কইলো লোন, আরেকজন খয়রাত খয়রাত করে বেড়াচ্ছে। আরেকজন পুরি মুরি কি সব যেন বলছিল।"
"উফ বাচ্চু, তোমার ভুগোল সেন্স খুবই কম। লোন আর পুরি হলো নামের পদবি।আর খয়রাত মানে হলো কুশল। "
অ্যা ! কয় কি? লোন , পুরি এই সব কারো পদবি হয়? হইতেও পারে। ইন্ডিয়ানদের নামের পদবি একটার সাথে আরেকটা মিলে না।
আর পদবির কি ছিড়ি ! স্ক্রুওয়ালা, বোতলওয়ালা। আর সারা জীবন শুনে আসছি খয়রাত হলো ভিক্ষা। এখন শুনি কুশল। নাহ দুনিয়াটা বড়ই বিচিত্র !
ভাবি সবার সাথে কুশল বিনিময় করছে। ইন্ডিয়ান নিরাপত্তা রক্ষিরা তার সাথে সাথে আমার দিকেও নজর রাখছে। কিন্ত তাতে কি? আমি হইলাম বাংলাদেশি পোলা। আমারে নজরে রাখবি? এত্ত সোজা?
ফাক বুঝে গায়েব হয়ে গেলাম। দেখি কিছু পাই টাই কিনা !
এদিকটা বেশ অন্ধকার। দেখি দুই জন মদ হাতে কি যেন আলাপ করছে। ইন্ডিয়াতে একটা জিনিস দেখার। যত মন্দির তত মদের দোকান।
- আচ্ছা হেমান্ত সাহাব, হাপনার কি মনে হয়? শিং সাহাব কি সাচ সাচ ভাবিজি কো ওয়াদা করলো?
- হাপনারও দেখি দিমাগ কা বাত্তি গুল হোয়ে গেলো সুরাজ সাহাব। আরে নেহেরুজি যে পলিসি রাখকে গিয়েছে, উহার কুনদিন নড়চড় হোবে? কি কংগ্রেস ইয়া বিজেপি, সোবার একঠোই স্বাপ্না। আখান্ড ভারাত ! ইয়ে সাব বাত কি বাত ! বোলতে হোয় তাই বোলেছে। চাল্লিশ সাল ধরেই তো বুদ্ধু বানাচ্ছি "
- ফির ভি ! বোলা তো যায় না। বাংলাদেশ কি আদমি ওরা বহুত খারাব আছে। হামাদের তো দেখতেই পারে না।
- আরে ওরা সুধু মু মেই হ্যান করেগা তেন করেগা। ইত্না সাল সে ওদের গাঢ় মেরে আরাহা হু, কোই কুছ বোলেছে? শ্রেফ জিয়ামে কুছ থা চিন্তার ! মাগার উস্কো ভি তো হামাদের ইন্দিরাজি ভগবান কা পেয়ারা কর দিয়া । হেহেহেহে
- ভাবিজি তো উস জিয়াকি পত্নি হয় না?
-আরে পাত্নি হোয়েছে তো কি হোয়েছে? জমানা বদল গিয়া। বাংলাদেশ কি নিউ জেনেরেশন কো দেখো। ইন্ডিয়ার হার কুছ পেয়র করতা হায়। আর হাস্না বিবি যব তক হামার সাথ হায়, তব তক হামাদের ডিমান্ড সাপ্লাই হোতেই থাকবে।
আমি ভাব করছিলাম যেন বাগানে ফুলের গন্ধ নিচ্ছি। অভিনয় করতে গিয়ে ফুল শুকতে গিয়েছিলাম। হালার এক পোক, নাকের ভিতর ঢুকে যাওয়াতে কাশি আটকাতে পারলাম না।
- ওই কোউন হায় উধার?
এই রে ধরা পড়লে আমার তো খবর আছে?
আমিও মাতালের ভান করে গান গাওয়া শুরু করে দিলাম
"আমি এক পাহারাদার সাধ্য আছে কার বাবার, আমার চোখে ধুলা দিয়া হইয়া যাবে পার।"
মাতাল মনে করে ওরা দুইজন চরম বিরক্ত হলো
"আরে কি সোব আদমি আয়া। দারু খেতে জানে না, ফিরভি দারু পিয়ে। চালিয়ে হামলোগ দুসরা যাগামে।"
চলবে...
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:৫৬
ধীবর বলেছেন: হেহে কি সৌভাগ্য আমার। অনেক ধন্যবাদ কায়রো ভাই।
২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:৪২
মানিক রাজ বলেছেন: পড়তে পড়তে চোখে আন্ধার দেখতাছি
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:৫৬
ধীবর বলেছেন: আারে আপনের চোখে আন্ধার না মানিক ভাই, লোড সেডিং এ পড়েছেন।
৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:৪২
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ++++
পরবর্তী সিরিজের অপেক্ষায়!
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:৫৮
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বা জি ভাই। কিন্তু অপেক্ষায় থাকবেন না। জানেন ই তো ! কত ফাপড়ে আছি।। পরের টা কবে দিতে পারবো ঠিক নেই।
৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:৫০
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: জমজমাট সিরিজ, চলতে থাক আলাউদ্দিনের চেরাগের মতো...... পিলাস দেয়ার জন্য আমি নিয়মিত হাজির
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:৫৯
ধীবর বলেছেন: আবারো অনেক ধন্যবাদ কায়রো ভাই। আপনার অনুরোধ অবশ্যই রাখবো। কিন্তু খুব ঘন ঘন লেখা ছাড়তে হবে। নইলে না খেয়ে থাকার দশা হবে।
৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ৩:০০
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধীবর ভাই সবুরে মেওয়া ফলে
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ৩:০৬
ধীবর বলেছেন: মেওয়া ফললে তবেই ইনশাল্লা অপেক্ষার আগেই সিরিজ পেয়ে যাবেন
৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৫:১২
উদাসীফাহিম বলেছেন: ++++++++++
chobi sob gulu ashena keno?
০১ লা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৫৪
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ফাহিম ভাই। আপনার ব্রাউজারের সমস্যা হতে পারে।
৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৫:৪১
কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: একটা লাইনে মনটা আটকে গেছে বাঘের ঘরে বাঘের বাচ্চা হয়। আর এদেশে হইছে দুইটা গাধা। বাপের দেশপ্রেমের ৫০ ভাগ পাইলেও মানুষ তাদের কাঁধে তুলে রাখতো।
সিরিজটা চলুক। ভালো লাগা দিলাম
০১ লা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৫৪
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কামরুল ভাই। আসলেও বাঘের ঘরে বাঘ হলে, আজকে বাংলাদেশের এই দুর্দিন দেখতে হতো না।
৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৬:১৪
প্রকৌশলী আতিক বলেছেন: ঈদের মাংস ফ্রিজ থেকে বাহির কইরা ঠান্ডা পানিতে রাখছি, এক ইন্ডিয়ান কয়, গরম পানি দিতে।
নতুন এক বাঙ্গালি পোলা আইছে, ও বলে, "গরম পানি দেগা তো মাংস সিদ্ধ হো যাগা"
পোষ্ট পুরা উরাধুরা হইছে। প্রথমে তো উত্তেজিত হয়ে গেছেছিলাম। নেক্সট পোষ্টের জন্যে তীব্র ভাবে অপেক্ষায় রইলাম।
০১ লা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৫৬
ধীবর বলেছেন: আপনার অভিজ্ঞতা শুনে হাহাপগে। আমি চেস্টা করবো সিরিজটা চালিয়ে নিতে। আইডিয়াও রেডি আছে। এখন খালি সময় বের করার অপেক্ষায়। অনেক ধন্যবাঁদ ।
৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৬:১৭
মেলবোর্ন বলেছেন: এক সাথে তিন সিরিজে পিলাস দিলাম ।
০১ লা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৫৭
ধীবর বলেছেন: পড়ে আনন্দ পেয়েছেন এতেই আমার কস্টের সার্থকতা। আশা করি এর অন্তর্নিহিত কথাগুলি আপনাদের কাছে ধরা পড়েছেন। অনেক ধন্যবাদ মেলবোর্ন ভাই
১০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৮:৪৭
সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: মাথা নষ্ট সিরিজ ,,, তর আর সইছে না পরের পর্বের জন্য ,,, আশা করি জলদি দিবেন ,,,, পোস্টে +++
০১ লা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৫৮
ধীবর বলেছেন: আসামি ভাই আইডিয়া রেডিই আছে। এখন খালি সময় বের করার অপেক্ষায়। অনেক ধন্যবাদ ।
১১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১:০৫
তূর্য হাসান বলেছেন: জটিল রে ভাই জটিল। জলদি...
০১ লা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:০০
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তুর্য ভাই । সময় বের করতে পারলেই ইনশাল্লা ৪র্থ পর্ব পেয়ে যাবেন। সঙ্গেই থাকুন।
১২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১:৫৬
মুহিব বলেছেন: আবারো ফ্যান্টাসি। পড়তে ভাল লাগছে।
০১ লা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:০০
ধীবর বলেছেন: আপনাদের ভালো লেগেছে শুনে আমিও আনন্দিত। অনেক ধন্যবাদ মুহিব ভাই।
১৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:৪৩
সিরাজ সাঁই বলেছেন: প্লাস বাই ডিফল্ট ! ইওর রেপুটেশন প্রিসিডস ইউ। এখন প্রমান পাচ্ছি।
০১ লা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:০২
ধীবর বলেছেন: বিশেষ সম্মাননার জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা আর ধন্যবাদ সিরাজ ভাই
১৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৯
হিবিজিবি বলেছেন: জম্পেস সিরিজ, সবগুলোই পড়লাম। অনেক মজা পাইলাম সাথে কিছু খাঁটি কথা বোনাস হিসাবে পেলাম!!
চালিয়ে যান।
০১ লা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:০৩
ধীবর বলেছেন: সঙ্গে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ হিবিজিবি ভাই। বোনাস গুলিই আসল, বাকিগুলি অলংকার মাত্র ।
১৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:৫৩
মিয়াবেপারী বলেছেন: মজা লাগছে রে.................কাঁচা আমের ভর্তা যেমন লাগে ...........
প্রথমে পাইছিলাম না পরে খুইযা বার করছি ...............
পরের টার জন্যে অপেক্ষায় ...........................
০১ লা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:০৫
ধীবর বলেছেন: এই লিংকে গুতা দিবেন , তাহলেই আর বেশি কস্ট করতে হবে না মিয়া ভাই।
http://www.somewhereinblog.net/blog/tirondaz/
অনেক ধন্যবাদ। তয় কাচা আমের ভর্তা খাইতে মুঞ্চায়
১৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:৫৬
হাছন রাধা করিম বলেছেন: ধীবর ভাই যথারীতি রম্যময় আ্যাটাকিং। যদিও আমি সাধারণ একজন প্রবাসি, আওয়ামী-বিএনপি রাজনীতির মাঝে আমি নেই তবে আমি আপনাদের মতোই প্রচন্ডভাবে বাংলাদেশী জাতিয়তাবাদে বিশ্বাসী। আর যেহেতু বিএনপি এখনো কিছুটা হলেও ঐ নীতিটার প্রতিনিধিত্ব করে তাই একটা জিনিস না বলে পারছিনা।
খালেদা জিয়ার ভারতের সংগে মাখামাখিটা আমি মন থেকে মেনে নিতে পারছিনা। আমার সেই ক্ষমতা নেই নইলে আমি শক্তভাবেই এই ভুল নীতিটার সমালোচনা করতাম।
আমাদের প্রয়োজন ভারতকে পাশ কাটিয়ে সরাসরি আমেরিকার সংগে সম্পর্কের উন্নয়ন এবং চীনের সংগে সম্পর্ক গভীর করা। ভারত তোষন দিয়ে হয়তো সাময়িকভাবে লাভবান হওয়া যাবে কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে আমাদেরই ক্ষতি হবে।
আমি আশা রাখছি যে আপনি কিছুটা হলেও এই ব্যাপারে লিখবেন। ভালো থাকুন। শুভ কামনা।
০১ লা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:১০
ধীবর বলেছেন: নতুন করে একজন সহযোদ্ধার সাথে পরিচিত হতে পেরে সম্মানিত বোধ করছি করিম ভাই। আপনি যা ভাবছেন, সেটা লক্ষ লক্ষ মানুষেরই ভাবনা। সাদা চোখে সে রকম করাই বিএনপির উচিত ছিল। কিন্ত নিজস্ব অনৈক্য আর বিশ্ব রাজনীতির পরিবর্তিত রুপের ফলে অনেক অংকই আমাদের সাথে মিলবে না। অনেক দিন ধরে রাজনৈতিক বিশ্লেষন করে আসছি। আলাদা একটা লেখায় তার বিস্তারিত তুলে ধরবার চেস্টা করবো। তবে খালেদা জিয়া নিতান্ত নিরুপায় হয়েই এ ধরণের পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হয়েছেন। এর বাইরে তার করার একটাই আছে। চিরতরে বিএনপির ধবংস মেনে নেয়া।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে করিম ভাই ।
১৭| ০১ লা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪০
আরিফ আরাফাত রুশো বলেছেন: ফাটাফাটি
০১ লা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:১০
ধীবর বলেছেন: সঙ্গি হবার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ রুশো ভাই
১৮| ০১ লা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৪০
সব মনে থাকে বলেছেন: একসাথে ভ্রমণকাহিনী,রাজনীতি,,ভাবি-বুবুর সফরসঙ্গি হওয়ার আইডিয়া দারুণ।আপনার লেখা ভালো লাগে
০১ লা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৫০
ধীবর বলেছেন: আপনার প্রশংসা ধন্য হতে পেরে গর্বিত। অনেক ধন্যবাদ। আশা করি সাথে থাকবেন।
১৯| ০১ লা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৪০
বুনো বলেছেন: তিনটাই টানা পড়ছি ধীবর ভাই। সারাদিন অনেক উৎপাত হইছে, তাই কমেন্ট দিতে পারি নাই। কেউ একজন বলল, সৈয়দ মুজতবা আলী'র রম্যের স্বাদ পাওয়া যাচ্ছে। উনার কমেন্টে হাজারটা লাইক।
০১ লা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৪৯
ধীবর বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ বুনো ভাই।
২০| ০১ লা নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৫১
ভারসাম্য বলেছেন: দারুণ! তিন পর্ব একসাথে পড়ে কমেন্ট করতে গিয়ে নেট এর লাইন ঝুলে গেল।
এখন আবার নতুন করে সংক্ষেপে বলছি, সত্য ধারণাগুলো দারুন রসালোভাবে এসেছে এই লেখায়। আমি বারবার বলি আপনি একটু চেষ্টা করলেই শুধু রম্য গল্পেই অনেক হিট হয়ে যেতে পারেন। অবশ্য সেই রম্যের নিচে এমন রাজনৈতিক সত্যগুলো চাপা পড়ে যেতে চাইলে সেদিকে না যাওয়াই ভাল।
আর যাই হোক, এই ধরনের লেখাগুলো বেশি বেশি পেতে চাই। লেখায় প্লাসতো থাকছেই। ভাল থাকুন অনেক বেশি।
০২ রা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:২৩
ধীবর বলেছেন: এই যে, এতক্ষণে আসল দোষিকে খুজে পাওয়া গেলো। এই আপনার চক্করে পড়ে (পড়ুন উৎসাহ পেয়ে) পাগল সাকো নাড়্রা শুরু করেছে। এর অন্ত কোথায় কে জানে ! তবে একজন সিরিয়াস লেখককে রম্য লেখায় উৎসাহ দেবার জন্য আপনাকে মাইনাস।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভারসাম্য ভাই। আশা করি উপভোগ করছেন।
২১| ০১ লা নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৪১
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: হে হে হে ...
০২ রা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:২৩
ধীবর বলেছেন: খিক খিক খিক
২২| ০১ লা নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩১
আমিতপু বলেছেন: সাধু!!!! সাধু!!!!
০২ রা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:২৩
ধীবর বলেছেন: ৪র্থ পর্ব আরোও মজাদার
২৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:০৯
আমি মাতাল বলেছেন: খ্যাকজ!
০২ রা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:২৪
ধীবর বলেছেন: হেহেহেহেহ
২৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৮
নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: দারুন ধীবর ভাই! চালিয়ে যান। সাথে আছি ।
০২ রা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:২৫
ধীবর বলেছেন: আপনাকে অনেক দিন পর পর দেখা যাচ্ছে। লেখেলেখি কি বন্ধ? অনেক ধন্যবাদ নাহিয়ান ভাই।
২৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২৭
অনিক আহসান বলেছেন: স্যাটায়ার বেশ হইছে।
তবে দেখার বিষয় পুত্রের জন্য সিংহাসনের দাবী প্রতিস্টা করতে গিয়ে আপোষহীন নেত্রি কতটা আপোষ করেন। চোখ কান বন্ধ রাখবো না এবং অতীত ইতিহাসের জন্য কাউরে ছাড় দেয়াও হবে না। ব্যাক্তির চেয়ে দল বড় দলের চেয়ে দেশ বড়।ভারতের সাথে লেনদেনের ক্ষেত্রে জাতীয়তাবাদী নেত্রী তার নিজের কথা তিনি নিজেই মনে রাখবেন আশা করি। পাব্লিকের যদি তা মনে করায় দিতে হয় সেইটা সুখকর হবে না।
০২ রা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:২৭
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অনিক ভাই। আপনার সাথে ১০০% + পুর্ব সহমত। আমরা চাই না বাংলাদেশের দুটি বড় দলই ভারতের পদলেহি হোক। সে রকম হলে দুর্বার প্রতিবাদ ছাড়া বিকল্প নেই।
২৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১২ রাত ২:৪৮
আমিনুর রহমান বলেছেন: অসাধারণ।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০৭
ধীবর বলেছেন: আপনাদের পছন্দ হয়ে বলে কস্ট সার্থক। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
২৭| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০৯
ইমুব্লগ বলেছেন: আপনি আমার ধূতি ধরে টান দিছেন ক্যান? আমাকে ন্যাংটা বানাওর জন্য প্লাস।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:১০
ধীবর বলেছেন: হেহেহে এই রকম প্লাস পাওয়া গেলে আমি আরো বেশি বেশি ধুতি ধরে টানবো ইমু ভাই
২৮| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪৫
সত্য কথায় যত দোষ ! বলেছেন: চমতকার! ১৪+
০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:১১
ধীবর বলেছেন: আপনার প্রোপিকে আমারও অনেকগুলি প্লাস
২৯| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৭
রওনক বলেছেন: কঠিন!!
কথা হল বাঙালী কি শিখবে?
আমার দেশ, আমার গর্ব!
০৭ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১৫
ধীবর বলেছেন: চরম সহমত রওনক ভাই। অনেক ধন্যবাদ।
৩০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:০৫
হাছন রাধা করিম বলেছেন: ধীবর ভাই কিন্চিত দ্বিমত পোষণ করবো আপনার সংগে। বিএনপির প্রয়োজন দেশের মানুষের আস্হা অর্জন করা। বৃহত রাষ্ট্রের সাহায্যে হ্য়তো কিছুটা লাভবান হতে পারে। কিন্ত তা হবে সাময়িক কালের জন্য।
বিএনপির যা করা উচিত তা হলো জামাতকে ঝেড়ে ফেলে দেওয়া এবং মওদুদের মতো কালসাপকে ঝেটিয়ে দল থেকে বহিস্কার করা। আর বেগম জিয়ার প্রকাশ্যে ঘোষনা দেওয়া যে বিএনপি নির্বাচনে জয়ী হলে তারেক জিয়া বিএনপির নেতৃত্ব গ্রহন করবেন না।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৩:০৩
ধীবর বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ করিম ভাই। সমস্যা হচ্ছে আমি নিয়মিত না। তাই অনেক মন্তব্যের উত্তর দিতে দিতে দেরি হয়ে যায়। এজন্য একান্তভাবে দুঃখিত।
আপনার সাথে পুর্ণ সহমত যে দেশের মানুষের আস্থা অর্জনকেই অগ্রাধিকার দেয়া উচিত। কিন্ত আমরা জাতি হিসাবে যেভাবে মার্কা পাগল তাতে চোর ছ্যাচড় সন্ত্রাসি গডফাদার যেই নির্বাচনে দাড়াক, মার্কার জোরে উৎরে যায়। নইলে হাসিনা কোন যোগ্যতায়ই প্রধানমন্ত্রি হতে পারে না (কারণটা নীচে বলছি)
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দুধর্ষ ক্যাডারভিত্তিক বাহিনি কেবল দুটি দলের মধ্যে আছে। আওয়ামি লীগ আর জামাত। র্যাব গঠন করে বিএনপি ইতিমধ্যেই তার ক্যাডার বাহিনী বিলোপ করে দিয়েছে। এখন আওয়ামি লিগের ক্যাডারদের সাথে রাজপথে পিটাপিটি করার জন্যই জামাতকে সাথে রাখতে বাধ্য হচ্ছে বিএনপি।
জামাতকে বের করে দিলেই জামাত সুরসুর করে আওয়ামি লিগে যোগ দিবে। কারণ পরগাছাদের এছাড়া গতি নেই। ইতিহাস সাক্ষি আছে যে ছাত্রদল থেকে বের দেবার পর বিশিস্ট সন্ত্রাসি অভিকে এই শেখ হাসিনা লাল গোলাপ দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছিল। তাছাড়া আওয়ামি লিগের চেতনার মেশিনে ধোলাই হলে রাজাকারও মুক্তিযোদ্ধা হয়ে যায়। তখন ভোট কেন্দ্র দখল থেকে শুরু করে জাল ভোট দেয়া, সবকিছু করা আওয়ামি লিগের জন্য ডাল ভাত হয়ে যাবে। আর সাধারণ মানুষের কথা বলছেন? কোন সাধারণ মানুষকে দেখেছেন যে সন্ত্রাসিদের সাথে মারপিট করছে। খুব বেশি হলে সাধারণ মানুষ ভোট না দিতে যেয়ে ঘরে বসে নিরাপদে থাকাই শ্রেয় মনে করবে।
আর তারেক জিয়া রাজনীতি করতে পারবে না, একথার সাথে দ্বিমত পোষন করছি। হ্যা , জিয়ার সততার ছায়াটুকুও তারেকের মধ্যে নেই একথা সত্য। ক্ষমতার প্রতাপে অনেক অনিয়ম তাকে দিয়ে হয়েছে, একথাও অসত্য নয়। তবে তিলকে তাল বানিয়ে আওয়ামি অপপ্রচারের কারণে তাকে ভিলেন বানিয়ে রাখা হয়েছে। নইলে বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে যেখানে তারেকের নামে ১৪টা মামলা হয়েছিল, তার বিপরীতে হাসিনার নামে দেয়া মামলার সংখ্য ছিল ১৭ কি ১৮টি।
ক্ষমতায় বসে বিচার বিভাগকে দলিয়করণ করে হাসিনা নিজেকে যতই তুলসি পাতা জ্ঞান করার চেস্টা করুক, লাভ নেই। সেই হাসিনা যদি রাজনীতি করতে পারে, তাহলে তারেককে বাধা দেই কোন যুক্তিতে?
তবে হ্যা, শহিদ জিয়ার সন্তান হিসাবে তারেকে উচিত এমন কিছু না করা, যাতে তার পিতার সম্মান ক্ষুন্ন হয়।
অনেক ধন্যবাদ করিম ভাই। অনেক অনেক ভালো থাকুন।
৩১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:১৮
তুষার আহাসান বলেছেন: ১৫ তম ভাল লাগা সহ প্রিয়তে।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:২৭
ধীবর বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ তুষার ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:৩৮
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: আগে হাজিরা খাতায় নাম উঠাইলাম, এখন পইড়া দেখি কেমন হৈচে.....