![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইদানিং ব্লগ থেকে নিরুদ্দেশ হয়ে যাওয়া কিছু নস্ট পুরানো মুখ আবার নতুন করে দেখা যাচ্ছে। আগের সেই জেল্লা নেই। জাক জমক আর জনপ্রিয়তাহীন দীন হীন বেশে এসে বেশ দুর্বল কন্ঠেই পুরানো কায়দায় নতুন কাসুন্দি পোস্ট করছে।
অবশ্য এই জেল্লা হারানোর পেছনে কারণও আছে। যদিও এক সময় এদের লেখার হাত ভালো ছিল। তবে কিনা অসত্য বচন কাহাতক খাওয়ানো যায় বলুন? তাও আবার আওয়ামি লিগের মত আপাদমস্তক মিথ্যেচারি, দুর্নীতিবাজ, দখলবাজ, ধর্ষণকামি, মহাসন্ত্রাসি আর ভারতের একনিস্ট সেবক একটি দলের পক্ষ্যে?
বাস্তব জগতের মত অন্তর্জালেও দল বেধে মাস্তানি করলে যাই হোক, সম্মান তো পাওয়া যায় না। উনারাও নিজ দলের বিরোধীমতকে গলা চেপে ধরতে অন্তর্জালে অনেক মাস্তানি করেছিলেন।
ফলে যা হবার তাই হয়েছে। ওরা একে একে মুখ থুবড়ে পড়েছে। আর ব্লগিং জগত হারিয়েছে মেধাবি কিছু লেখককে।
নিজের পতন আসন্ন সেটা নিশ্চিত জেনেই খড়কুটার আকড়ে ধরার মত আওয়ামি লিগ তার অনলাইন বাহিনীকে আবারও মাঠে নামাতে চাইছে। যদিও প্রতিদিনই মাল্টি থেকে একজন ভাড়, আওয়ামি লিগের পক্ষ্যে ব্যাপক বিনোদন দিয়ে যাচ্ছেন।
সেই ভাড়দের লেখা কেউ পড়লে শ্রেফ বিনোদনের জন্যই পড়ে থাকেন। তাতেও আস্তে আস্তে ভাটা পড়ছে। সেটা টের পেয়ে আদাজল খেয়ে নামার আদেশটা যে এসে পড়েছে, সেটা না বুঝবার কোন কারণ নেই।
আওয়ামি লিগকে ক্ষমতা হারানোর আতংকে এমনই পেয়ে বসেছে যে, তারা এখন প্রলাপের ঘোরে উল্টা পালটা কাজ শুরু করেছে। আর আগে যেখানে শেখ হাসিনার উক্তি বিনোদন যোগাতো, তার সাথে যুক্ত হয়েছে তার গুণধর পুত্রের মুখ খোলা।
উদাহারণ তো অনেকই দেয়া যায়। তার মধ্যে দুটি উদাহারণ হলো,
১) শেখ হাসিনার মাতৃময়ি রুপ প্রকাশ করার জন্য, তার রান্না করার ছবি প্রচার।
২) ঢাকা শহরে আওয়ামি লিগের উন্নয়নের ফিরিস্তি দিতে, যত্র তত্র বিল বোর্ড স্থাপন।
মা হিসাবে শেখ হাসিনা তার সন্তানদের জন্য রান্না করতেই পারেন। সেটি রাজনৈতিক উদ্দেশে প্রচার করার ফলে, প্রমানিত হয়েছে যে, আসলে সরকার প্রধান হিসাবে তার গ্রহনযোগ্যতা শুন্যের কোঠায়। এখন তার মাতৃরুপটি রাজনৈতিক গ্রহনযোগ্যতা বাড়ানোর কাজে লাগানো হচ্ছে।
মনে পড়ছে সেই ১৯৯৬ সালের নির্বাচনের আগে হিজাব তসবিহ আর পোস্টারে আল্লাহু আকবার লিখে বাংলাদেশের মানুষকে বিভ্রান্ত করার কথা।
দিন বদলে গিয়েছে। তাই এই মাতৃরুপ দেখিয়ে ছেলে ভোলানোর দিনও শেষ। মানুষ তো এই কয়েক দিন আগেও খোদ ঢাকা শহরের অভিজাত এলাকায় যুবলিগের এক সন্ত্রাসি কর্তৃক আরেক সন্ত্রাসির হত্যাযজ্ঞ দেখেছে।
আর সরকার প্রধান হিসাবে এই সন্ত্রাস, চাদাবাজি হত্যাযজ্ঞ ইত্যাদির দায় শেখ হাসিনা নিশ্চই এড়াতে পারেন না।
আর বিলবোর্ড নয়, মানুষ দেখবে পেটে ভাতে জুটছে কিনা, জান মাল নিরাপদ কিনা ! যদি মোটা ভাত আর নিশ্চিন্তে পথ চলার নিশ্চয়তা দেয়া যায় তাহলেই তারা সেটা সরকারের সাফল্য বলে মানবে। দেশের মানুষের টাকার শ্রাদ্ধ করে যে বিলবোর্ড এখন শোভা পাচ্ছে, আওয়ামি লিগের পতনের পর, সেগুলিই মানুষের পদতলে পিস্ট হবে।
তাছাড়া শাহাবাগের রঙ্গমঞ্চ এখন এমন ছুচো হয়ে গিয়েছে, যে ছুচো আওয়ামি লিগ গিলতেও পারছে না, উগরে দিতেও পারছে না।
ওদিকে মায়ের মুখরা গুণ ধারণ করে পুত্র দেশে আসতে না আসতেই পুরানো কাসুন্দি শুরু করেছেন। উদ্দেশে আওয়ামি লিগকে জয়ি করা।
তিনি ছোটকাল থেকে যৌবন পর্যন্ত ছিলেন ভারতে। এর পর আমেরিকাতে। এমন কি জীবন সঙ্গিনি নির্বাচনে বাংলাদেশি কোন নারীকে তিনি রাখেনি। তাই তার স্তাবকরা তাকে যতই উচুতে তুলুন, বাংলাদেশের মানুষের নাড়ির খবর জানা, তার পক্ষ্যে সম্ভব নয়। ফলে মায়ের অনুকরণ করে বলা তার প্রতিটা শব্দের জন্য একটা করে ভোট কমবে আওয়ামি লিগের।
অথচ বেশ খরচপাতি করে নিজের ইমেজ বাড়ানোর জয় আওয়ামি অন্ধদের নিয়ে ফেইস বুকে তিনি একটি পেইজ খুলেছেন। যেখানে স্তাবকদের আহা উহু দেখলে হাসি চেপে রাখা মুশকিল হয়ে পড়ে।
আর জনৈক জিয়নবাদি সাথে মিলে তিনি যেভাবে পর্দা করা নারীদের উদাহারণ টেনে পুরো বাংলাদেশকে জঙ্গিবাদি বলে অপমান করেছিলেন, বাংলাদেশের মানুষ কিন্ত সেটা ভোলেনি।
স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে নৃশংস হত্যাকান্ডে (পিলখানা) তার নেপথ্যের সম্পৃত্ততার অভিযোগ খন্ডানর আগে, এই অভিযোগের খাড়া কিন্ত তার মাথার উপর ঝুলবেই।
তাছাড়া তাজা খবর হলো, আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে মানহানির মামলাটি খারিজ হয়ে গিয়েছে। যাতে প্রকারন্তে প্রমান হয়েছে যে, শেভরণের কাছ থেকে ৫ মিলিয়ান ডলার ঘুষ গ্রহনের যে খবর ছাপা হয়েছিল, সেটি মিথ্যে নয়।
এত শত ব্যার্থতার পরেও চোয়ালবাজি যাদের মজ্জাগত অভ্যাস, তারা কি হাল ছেঁড়ে দেবে? উহু, সেই স্তরের আত্মসম্মানবোধ আওয়ামি লিগ বা তার সমর্থকদের নেই।
সাথে জুটেছে কিছু রাস্তায় ঘোরাঘুরি কিছু বাম। কাগজে তারা বাঘ ভালুক হলেও, বাস্তবে নেংটি ইদূর ছাড়া আর কিছু নয়।
এই বামদের পল্লায় পড়ে বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হয়েছিলেন। আর স্বাধীনতার সময় নিরাপদ দুরত্বে বসে বসে মজা দেখা অন্য বামরা আজ আওয়ামি লিগ এবং শেখ হাসিনার মাথায় চড়ে বসেছে। ভয় হয়, এদের কারণে নাকি আবারও শেখ পরিবারে নতুন কোন বিপর্যয় উপস্থিত হয়।
দলিয় মিডীয়ায় দলবাজ সম্পাদক লেখক সাংবাদিক উপস্থাপক টকশো হোস্টদের দিয়ে প্রতিদিন অবিরাম আওয়ামি স্তুতিতে যেমন কাজ হচ্ছে না। তেমনি অন্তর্জালে চটি লেখক গংদের অপপ্রচারেও আর কাজ হবে না।
কারণ তাদের প্রতিটা মিথ্যা এখন সত্য দিয়ে প্রতিবাদের জন্য হাজার হাজার যুবা তরুণ এখন অনলাইনে সক্রিয়। আর কতজনের গলা চেপে ধরবে তারা? চেস্টা তো কম করা হয়নি। সামু থেকে বেছে বেছে জাতিয়তাবাদিদের ভার্চুয়ালি হত্যা করা হয়েছে।
সেই ভস্মিভুত ছাই থেকে প্রতি নিয়ত জন্ম নিচ্ছে আরো অনেক স্ফুলিঙ্গ। যাদের ক্ষুরধার লেখনির সামনে এখন আওয়ামি পন্থি লেখকদের অবস্থা ছেঁড়ে দে মা কেদে বাচি অবস্থা।
কঠিন বাস্তব হলো, আওয়ামি লিগের পতন অবশ্যাম্ভাবি। দেশ ও জাতির সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে, সেই পতনকে হয়তো কিছুদিন বিলম্বিত করা যাবে। শুধু এতটুকুই। তবে সেই বিলম্বন বরং আওয়ামি লিগদের ইতিহাসের আস্তাকুরেই নিক্ষেপ করতে পারে, অন্য কিছু নয়।
আর বিরোধী মতকে বুলেট দিয়ে স্তব্ধ করার চেস্টা অনেক হয়েছে। তাদের হাত এতই রক্ত রঞ্জিত যে, সেই পাপে বিচার করলে, এক একজনকে অন্তত একাধিকবার ফাসিতে ঝুলতে হবে। ক্ষমতা আকড়ে থাকার লোভে যদি আরো রক্ত ঝড়ানো হয়, তবে তার ফলাফল মর্মান্তিক হতে বাধ্য।
এর আগের নির্বাচনে তো ভারতের টাকায় নির্বাচন করে সিলেক্টেড হয়েছিলেন। এবার সেই আশা করা উচিত নয়, কারণ ভারতীয়রা বেনিয়ার জাত। ল্যাংড়া ঘোড়ার উপর বাজি তারা ধরবে না।
আওয়ামি লিগের মত একটি পুরানো রাজনৈতিক দলের আদর্শবান নেতা কর্মি সমর্থকদের উচিত হবে, যেন এই পতন অন্তত সম্মানজনকভাবে হয়, সেই চেস্টা করা।
আর সেজন্য দরকার দল থেকে সন্ত্রাসি, ধর্ষক, দখলদার নেতাকর্মি এবং সাথে অবশ্যই বামদের লাথি দিয়ে দূর করা। ধর্মনিরপেক্ষতার নামে পৌত্তলিকতা লালন আর সংখ্যাগুরুর পবিত্র ধর্ম ইসলামের উপর আক্রমনের জন্য প্রকাশ্যে ক্ষমতা প্রার্থন করা। আর ভারতের প্রতি নতজান আচরণ ত্যাগ করে একটি স্বাধীন দেশের আত্মমর্যাদাশীল নাগরিকের মত আচরন করা।
এবং অবশ্যই অন্তর্জালে আওয়ামি মিছে বন্দনা করা থেকে অনলাইন সমর্থকদের বিশ্রামে যাওয়া।
নইলে দেখা যাবে, মানসম্মান নিয়ে দেশ থেকে পালিয়ে যাবার সব রাস্তা বন্ধ হয়ে গিয়েছে।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪
ধীবর বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ মাযহারুল ভাই।
২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:২২
চাঁন মিঞা সরদার বলেছেন:
সকাল হয়ে আসছে। নিশি অন্ধকার কেটে যাবে পুর্বাকাশে আলো উঠবে তারাতারি। আওয়ামী নেতা-নেত্রীরা সরকারী সিকিউরিটি-প্রটোকল, বিলাসী জীবন যাপন ও অত্যাধিক ক্ষমতা পেয়ে তারা স্বপ্নে আছে। তারা অহমিকায় মত্ত। তারা ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখছে। সূর্যের আলো উঠার সাথে সাথেই সেই স্বপ্ন ভেঙ্গে যাবে। যখন তাদের পায়ের তলায় আর মাটি থাকবে না।
রাত ফুরালেই মিলিয়ে যাবে তাদের ক্ষমতা-বিলাসী জীবন। শুরু হবে তাদের দুঃস্বপ্নের জীবন।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫
ধীবর বলেছেন: উনাদের কথা বার্তা শুনে মনে হয়, এখনও তারা স্বপ্নে বিভোর। অনেক ধন্যবাদ চানমিয়া ভাই।
৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২
দমকল৮৬ বলেছেন: বোকাচোদাটা জীবনের প্রথম ইলেকশনে হারার জন্য এই নির্বাচনকেই বাইছা নিছে ।
সাধে কি আর বলি এগুলার বিচির চাইতে ব্রেইনের সাইজ ছোট ।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১৪
ধীবর বলেছেন: হাহাহা। মনে মনে আপনার কথাই ভাবছিলাম মশি মামা
৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪
আমি বিবেক বলছি বলেছেন: পৃথিবীর নিয়মই এমন। ক্ষমতার দম্ভ কখনোই ভাল নয়। আমার মতে পিউর আওয়ামী লীগাররা আসলে বর্তমান আওয়ামী লীগারদের মতন নন। তারাও এদেশেরই লোক, হাইব্রিড আওয়ামী লীগারদের জন্যে তাদের আজকে অনেক কথা সহ্য করা লাগে।
চাই দল হিসেবে আওয়ামী লীগ সমহিমায় থাকুক। ক্ষমতায় থেকে দম্ভ নিয়ে অত্যাচার করে ক্ষমতায় আবারও আসার স্বপ্ন সব সময় ভাল নয়। স্বপ্নভঙ্গ হলে শুধু পালের গোদাই নয়, অনেক হাইব্রিড অত্যাচারীরই দেশ ছেড়ে পালাতে হবে।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১৫
ধীবর বলেছেন: আপনার সাথে সহমত ভাই। অনেক ধন্যবাদ।
৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬
নিম গাছ বলেছেন: আওয়ামী পূঁতিগন্ধে ভরে গেছে দেশ। তাই আশরাফুল সেই গন্ধ পাচ্ছেন। ভাল, ভাল আওয়ামী উচ্চাভিলাষী স্বপ্ন যত বাড়তে থাকবে পতনের কাছাকাছি তত দ্রুত হবে।
আমার এক বড় ভাই বলেছিলেন, আওয়ামীলীগ এখন যাই করুক ভুল করবে। কারণ এদের দিন শেষ। আর চাটুকাররা দেশের মানুষের প্রকৃত অবস্থা বুঝতে দেবে না। শেখ মুজিবকে এরাই চুবিয়েছিল।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১৬
ধীবর বলেছেন: আওয়ামি লিগ এখন পুরাই নিমজ্জিত। শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগের অপেক্ষায় আছে। অনেক ধন্যবাদ নিমগাছ ভাই।
৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:০৪
মদন বলেছেন: +++++++++
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১৬
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ মদন ভাই।
৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮
সর্দার বলেছেন: সত্য বিষয় যা-ই হোক না কেন
বি এন পি ওয়ালার বলবে বি এন পি নির্ভূল
লীগ ওয়ালার বলবে লীগ নির্ভূল
সত্য কথা হল তারা উভয়েই বাস্টার্ড।
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১০
ধীবর বলেছেন: দুঃখিত ভাই। আপনার সাথে পুরো একমত হতে পারলাম না।
৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩
বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: জয় সাহেব নির্বাচনে জয়লাভের জন্য আম্রিকা থেকে প্রচুর তথ্য নিয়ে এসেছেন।
যুবলীগের ইফতার পার্টিতে যেই না ঘেষনা দিলেন আমার কাছে তথ্য আছে ওমনি তথ্যের ভাগা-ভাগী লইয়া যুবলীগ কলাকলী কইরা গোলাগুলি শুরু কইরা দিল।
আবার ক্ষমতায় গেলে কি হবে ?
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১২
ধীবর বলেছেন: আরে কমরেড , আগে আসেন ঈদের কোলাকুলি করি। অনেক দিন পর পর কেনো ব্রাদার? ভালো আছেন তো?
তাদের নাকে ক্ষমতার গন্ধ দেখেই পাগলা কুকুরের মত ওরা উন্মত্ত হয়ে উঠে। আবার ক্ষমতায় গেলে দেশ হবে ভারত মাতার একটা প্রদেশ। অনেক ধন্যবাদ।
৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬
ওয়েসিস বলেছেন: বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: জয় সাহেব নির্বাচনে জয়লাভের জন্য আম্রিকা থেকে প্রচুর তথ্য নিয়ে এসেছেন।
যুবলীগের ইফতার পার্টিতে যেই না ঘেষনা দিলেন আমার কাছে তথ্য আছে ওমনি তথ্যের ভাগা-ভাগী লইয়া যুবলীগ কলাকলী কইরা গোলাগুলি শুরু কইরা দিল।
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১২
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ ওয়েসিস ভাই।
১০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২৪
সকাল-সারিকা বলেছেন: ধীবর ভাই, লীগের হাম্বাগুলানরে দেখা যাইতেছে না কেন? বলার কিছু নাই নাকি ওদের?
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩
ধীবর বলেছেন: লিগের হলেও ব্লগার তো। কিছুটা বিবেক তো আছে ! লজ্জাও আছে। তাই আসেনি কিছু বলার মত উনাদের কিছু অবশিস্ট নেই।
১১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২৫
সকাল-সারিকা বলেছেন: পোষ্টে প্লাস। আগের কমেন্টে এটা বলতে ভুলে গিয়েছিলাম।
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১৪
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। তবে সাথে থাকাই অনেক বড়। প্লাস মাইনাস গৌণ।
১২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১১
সরকার৮৪ বলেছেন: + + +
সব ভাল জিনিসের ও পতন হয়,আর এ তো পিউর হাম্বা।
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১৪
ধীবর বলেছেন: )হাহাহা ভালো বলেছেন সরকার ভাই অনেক ধন্যবাদ।
১৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০১
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: বিএনপির নিজস্ব মিডিয়ার দূর্বলতার জন্যই হাম্বারা প্রোপাগান্ডার মাধ্যমে জনগণকে বিভ্রান্ত করতে পারছে। ২০০৮ সালে নির্বাচনের পূর্বে "আল্লাহ সর্বশক্তিমান" লিখেও এখন তারা "আল্লাহ" কথাটা বাদ দিছে। ইসলাম বিদ্বেষী সুরুঞ্জিত বলে "হেফাজতের কর্মীরা সুবহানল্লাহ সুবহানল্লাহ বইলা ৬ইমে শাপলা চত্বর থেকে পালাইছে"। তারপরে মেয়র নির্বাচন গুলিতে ৫-০ তে ধরা খেয়ে হাম্বার দল বলে হাসিনাই ইসলামের প্রকৃত রক্ষক তো এই মোনাফেকদের থেকে কোন কালেও দেশপ্রেম আশা করা যায় না। এখন দেশের সকল বিবেকবান জনগণকে কঠিন হতে হবে নতুবা প্রচন্ড চাপ অথবা উষ্টা খাওয়া ছাড়া BAL গোষ্ঠী সহজে সিধা হবে না।
অনেক ধন্যবাদ ধীবর ভাই।
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১৫
ধীবর বলেছেন: হাহাহা। আপনি দেখি ওদের কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা দিলেন। অনেক ধন্যবাদ বাজি ভাই।
১৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: ভালা হইছে ভাই।
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬
ধীবর বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ হুমায়ুন ভাই
১৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫
আস্তবাবা বলেছেন: অসাম লিখা ধীবর ভাই।
আওয়ামীলীগের পতন ঠেকানোর কোন উপায় নাই ভাই।
তয় ভাল লাগতেছে একটা নব্য জোকার আমদানী করা হয়েছে। ফ্রুটীকা খেটের সব কথা বের করে ফেলেছে ।
মা তাই পাছায় লাথি দিইয়ে বিদেশ পাঠিয়ে দিয়েছে
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭
ধীবর বলেছেন: আর বলবেন না আস্তবাবা। এমন গুনী বাবার কোন গুণ পায়নি ঠিকই, কিন্ত মামাদের সব বদ গুণ আর মায়ের রঙ হেডেড গুনগুলি সবই পেয়েছে। অনেক ধন্যবাদ ভাই
১৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:০১
সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: পিলাচ , অসাধারন হয়েছে
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮
ধীবর বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আসামী ভাই
১৭| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:১৪
নতুন বলেছেন: পরিবত`ন আসবে কবে?
এখন যদি বিএনপি ক্ষমতায় আসে তবে আবার সেই দুনিতি....
এই চাকা থেকে কি কোন মুক্তি নাই?
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯
ধীবর বলেছেন: জাতিয়তাবাদিদের অন্ধত্ব ত্যাগ করতে হবে। তাহলেই যে কোন দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে হবু সরকারকে অন্তত দুর্নীতি থেকে মুক্ত রাখতে পারবে। আর সাধারণ মানূষেরও উচিত মার্কা নয়, প্রার্থি দেখে নির্বাচিত করা। অনেক ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।
১৮| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:৪৯
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: মানুষ বুঝে গেছে আওয়ামী বাকশালী শাসন কি দুর্বিষহ!
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:২১
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ স্পেল ভাই। আসলে এই টার্মে ক্ষমতায় আসার দরকার ছিল লিগের। তাতে যারা ভুলে গিয়েছিলেন, তাদের স্মৃতি ফিরে আসবে, আর নতুন যারা তারাও বুঝতে পারবে চেতনার বড়ি কত তেতো আর খেলো !
১৯| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:৪৭
স্বাধীকার বলেছেন:
++++++++++++++
বাকশালীদের নৌকাডুবি কেউ ঠেকাতে পারবেনা।
আওয়ামী বাকশালীরা এটা বুঝতে পেরে এখন নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা করছে। কিন্তু এদেশের মানুষ গণতন্ত্রের পথে গণতান্ত্রিকভাবেই বাকশালীদের মুখে গত পাচঁটি নির্বাচনে জুতা মারলো ভদ্রভাবে।
কেমন আছেন ধীবর ভাই, আপনাদের দেখলে ভরসা পাই।
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬
ধীবর বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় স্বাধীকার ভাই। আসলে সময়ের অভাবে আগের মত সময় করতে পারি না বলে আপনাদের সাথে কুশল বিনিময় হয় না। আমি ভালো আছি। আপনাকে দেখে অনেক অনেক ভালো লাগলো। মন্তব্য নিয়ে কি বলবো? অসাম
২০| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৫:০৬
নিয়েল হিমু বলেছেন: ভয় হয় সত্যিই ভয় হয় বাম দের জন্য না আবার শেখ পরিবারে কোন বিপর্জয় নেমে আসে ।
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯
ধীবর বলেছেন: হিমু ভাই, মস্কোপন্থিদের কারণে ১৫ই আগস্ট সৃস্টি হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুকে জনাব তাজউদ্দিন বলেছিলেন "আপনি গণতান্ত্রিকভাবে আপনাকে সরানর পথটি বন্ধ করে দিলেন।"
আপনারা অনেকেই জানেন না যে, প্রশাসনে একচেটিয়া প্রভাব বিস্তার করে আছে ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক নেতা কর্মিরা। যারা আওয়ামি লিগের ভক্ত ও সমর্থক তাদের কোন কথাতেই কাজ হয় না। এব্যাপারে যদি দল হিসাবে আওয়ামি লিগ না শুধরাই তাহলে সামনে বড় বিপর্যয় ঘটতে পারে।
২১| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৬:১০
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: যুক্তিহীন।
২২| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৫৭
ইকবাল পারভেজ বলেছেন:
দ্বায়িত্ববান:
৫ টা নির্বাচনে চরম পরাজয়ের পরও আম্লীগের পতনকে "যুক্তিহীন" বলার মানে হইলো নিজেকে আরেকবার বলদ প্রমান করা|
আম্লীগের সমর্থকরা যে লজ্জাহীন বেহায়া হয় দায়িত্ববান হইলো তার জ্বলন্ত প্রমান|
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০০
ধীবর বলেছেন: কি আর বলবো ইকবাল ভাই। এরা কি বোর্ড হাতে পেলেই দুই একটা শব্দ লিখে ফেলে। কি লিখেছে নিজেই জানে না।
২৩| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০৮
জামান2021 বলেছেন:
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০১
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জামান ভাই।
২৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬
হাসান নাঈম বলেছেন: এত উৎফুল্য হওয়ার কিছু নাই। সাত সমুদ্র তের নদীর ওপার থেকে সমর্থন দিয়ে আমেরিকা যদি আফগানিস্তানে হামিদ কারজাইকে তালেবানেরমত সশস্র বাহিনীর বিরুদ্ধে টিকিয়ে রাখতে পারে - তাহলে নতুন পরাশক্তি ভারত কেন বাড়ির পাশের দেশে হাসিনাকে ১০-১৫ বছর টিকিয়ে রাখতে পারবে না? ভিসন ২০২১ কি এমনি এমনি ঘোষনা করা হয়েছে?
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০২
ধীবর বলেছেন: হামিদ কারজাই হবার শখ মিটে যাবে হাসিনার। আর ভারত শুধু কাগজে কলমেই বড়। হাসিনাকে হামিদ বানাতে গেলে, ভারত ভেঙ্গে টুকরা হয়ে যাবে। সেই রিক্স ভারত নেবে বলে মনে করেন?
২৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৩১
সুদীপ্ত কর বলেছেন: পুরা লেখা নিয়ে অনেক তর্ক করা যায়। কিছু কিছু জায়গায় দ্বিমত আছে। এইটা থাকবেই
তুমি ভুল করলে যে তোমার ভুলে সীমাবদ্ধ না থেকে তোমার ১৪গোষ্ঠী নিয়ে টানাটানি করে সে তোমার শত্রু।
তুমি ভুল করলে যে সমালোচনা করে তোমাকে সঠিক পথে আনতে চায় সে তোমার বন্ধু।
তুমি ভুল করলে যে বলে এইটাই ঠিক সে চাটুকার, তোমার সবচাইতে বড় শত্রু।
আওয়ামীলীগে সবচাইতে পুরান এবং ভয়ংকর শত্রু হচ্ছে চাটুকার লীগ। দলের নাম ভেঙে, নেতার নাম ভেঙে খেয়ে দলকে ধ্বংস করে দিচ্ছে অনেক আগে থেকেই।
বংগবন্ধু হত্যার একমাত্র কারণ এই চাটুকার গোষ্ঠী। এখনো এরা চেটেই যাচ্ছে। লীগের দলীয় ব্যর্থতা বন্ধু চিনতে না পারা।
১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:২৯
ধীবর বলেছেন: মানুষ যখন দ্বিমত থাকবেই সুদীপ্ত ভাই। এবং সেটা রুচিশীলের মত প্রকাশ করাটাই সভ্যতা। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, কারণ আপনার মতের সাথে দ্বিমত করার সুযোগ পাচ্ছি না।
২৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪
সুদীপ্ত কর বলেছেন: এই চাটুকার গুলার সবচাইতে বড় বৈশিষ্ট এরা ব্রেইনলেস। অনলাইন, অফলাইন সবজায়গায় প্রমাণিত।
ইতিহাস নিয়ে কোন পড়াশোনা নাই, মুজিবের সৈনিক বলে চিল্লাইলেই হয়না।
একমাত্র গড ছাড়া সবাই ভুল করতে বাধ্য। যে কোন মহামানবেরও ভুল থাকবেই। সেই ভুল স্বীকার করে সেটা থেকে শিক্ষা নিয়ে শোধরানোর ব্যবস্থা করা বুদ্ধিমানের কাজ। তাহলে সমস্যা কম হয়। এইখানেও এরা ব্যর্থ।
১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:৩০
ধীবর বলেছেন: অন্ধ স্তুতি থেকে জন্ম নেয় অহমিকা। আর অহমিকার ফল পতন। তারই পদধবনি দেখতে পাচ্ছি। আবারও অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
২৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬
ফাহীম দেওয়ান বলেছেন: ধীবর ভাই - প্রথমেই বাসী ঈদ মোবারক।
আমার মতে আপনার ধারনাটা কিন্তু ঠিক নয়, আওয়ামী ব্লগাররা, জামাত শিবির বিরোধী ব্লগাররা এখনো সুপার এক্টিভ সব জায়গায়। নিজস্ব চিন্তা, যুক্তি, বাস্তবতা নিয়ে প্রতি নিয়ত কাজ করে যাচ্ছে। বরং বিএনপি মতের ব্লগার, বা অন লাইন এক্টিভিষ্ট রা এখনো নির্ভর করছে জামাত, শিবিরের অন লাইন এক্টিভিষ্টদের উপর, তাদেরকে ধার করতে হচ্ছে বাঁশের কেল্লার মতো প্রপাগান্ডা পেজের উপর।
বলবেন আমার গায়ে লেগেছে, অন্ধ সমর্থক তাই তো, না গায়ে লাগেনি বা অন্ধত্ব ও নয়, অনেক দিন পর সামুতে দেখতে এসেছিলাম কেমন চলছে, আপনার মতো পুরাতন ব্লগার বন্ধুদের কে কেমন আছেন, ঈদ কেমন করছেন তা দেখতে। কিন্তু এসেই সেই রাজনৈতিক কাঁদা ছোড়াছড়ি তে একটু গুলিয়ে উঠলো।
আচ্ছা আওয়ামীলিগ নিয়ে বলতে গিয়ে -
১) হাসিনার হিজাব নিয়ে বলেন যা কিনা একবারি হয়েছিলো, কিন্তু আপনার নেত্রীর প্রতি বছর ওমরাহ্ করে এসে সিফনের সাজ নিয়ে কিছু বলেন না কেন? তার বানানো জন্মদিন গুলো কিভাবে দেখবেন?
২) একজন মা হিসেবে হাসিনার ছেলের জন্য রান্না করা নিয়েও কটাক্ষ্য, মাঝে মাঝে বাজে মন্তব্য এগুলো নোংরামী ছাড়া কিছুই না যখন মনে হয় একজন মা খালেদা তার দুই চোর পুত্রের জন্য কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন ক্যামেরার সামনে।
৩) দুর্নীতি, সন্ত্রাস এগুলো নিয়ে বলার সময় শুধু এক আমলেরটা নিয়েই গো+এষোনা, কিন্তু যেই আমলের পুনরুত্থানের জন্য ঢাকে বাড়ি দিচ্ছেন তাদের পুর্ব ইতিহাস কিন্তু আরো খারাপ সেটা মনে করতেই চাচ্ছেন না। বা জোর করে স্মৃতির সাথে বিশ্বাস ঘাতকতা !!
৪) রাজনৈতিক নেতা আর আমাদের মতো সাপোর্টারদের কাজ হচ্ছে আগে নেগেটিভ দিকগুলো নিয়ে এমন হৈ হুল্লোড় আর রঙ মাখাই যেন পজেটিভ বলে কিছু নাই, শুধুই নেগেটিভ। আমরাই তো সংখ্যায় বেশী, আমরাই যদি না পাল্টাই তবে রাজনৈতিক নেতারা কেমনে পাল্টাবে। নেতারা বললো বলেই আমরাও ঠিক সেভাবেই লাফাই।
৫) কেনো আমরা শুধুই বিল বোর্ডের সমালোচনাই করে যাই, দখল করাকে সমালোচনা করতে পারি কিন্তু তথ্য প্রমান ছাড়া সেখানে কি পরিসংখ্যান দেয়া আছে সেগুলো নিয়ে কেন কোন গো+এষনা করিনা, পারলে তথ্য দিয়ে প্রমান করি যে সেটা ভুল। আর তা যদি না হয় তবে অযথা মিথ্যা-বানোয়াট বলার অধিকার কারো নেই।
আর একটু আসি আপনার নীচের কথা গুলো তে -
"কারণ তাদের প্রতিটা মিথ্যা এখন সত্য দিয়ে প্রতিবাদের জন্য হাজার হাজার যুবা তরুণ এখন অনলাইনে সক্রিয়। আর কতজনের গলা চেপে ধরবে তারা? চেস্টা তো কম করা হয়নি। সামু থেকে বেছে বেছে জাতিয়তাবাদিদের ভার্চুয়ালি হত্যা করা হয়েছে।"
=> কোন হাজার হাজার তরুন যুবার কথা বলছেন যারা বাশেরকেল্লা টাইপ প্রপাগান্ডা মেশিনের উপর নির্ভর করে প্রচারনা করে বেড়ায় ?
সামু থেকে বেছে বেছে জাতিয়তাবাদিদের ভার্চুয়ালি হত্যা করা না বলে বলেন তারা ভারচুয়ালি আত্মহত্যা করেছে, আর পুনর্জন্ম নিয়েছে ছাগিয়তা বাদী হিসেবে।
"সেই ভস্মিভুত ছাই থেকে প্রতি নিয়ত জন্ম নিচ্ছে আরো অনেক স্ফুলিঙ্গ। যাদের ক্ষুরধার লেখনির সামনে এখন আওয়ামি পন্থি লেখকদের অবস্থা ছেঁড়ে দে মা কেদে বাচি অবস্থা।"
=> এটা শুধুই একজন সমর্থকের আত্মতুষ্টি।
আওয়ামীলিগের দুঃশাসন নয়, অপ্রাপ্তি আর অবিশ্বাস এইদেশের জনগনকে এতটাই কনফিউসড করে তুলেছে যে তারা এক অধরা আশায় সরকার পরিবর্তনকেই নতুন স্বপ্নের শুরু বলে মনে করে, কিন্তু বাস্তবতা একটু বেশি শক্ত।
আমি আওয়ামীলিগ বিএনপি নিয়ে ভাবছিনা, শুধু ভাবছি ১৮ দল ক্ষমতায় এলে আটক যুদ্ধাপরাধী আর জামাত-শিবির তাদের মৃত্যু মুখ থেকে ফিরে আসবে, আর এদেশের পরিপুর্ন স্বাধীনতার স্বাদ অপুর্ণই থেকে যাবে।
১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:৪৫
ধীবর বলেছেন: ফাহীম ভাই, ঈদের শুভেচ্ছার সাথে কোলাকুলিও গ্রহন করুন। আমার মত অধমের খোজ করার জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
এক সময় হয়তো ছিল, মাঠের মত লেখালেখির জগতেও জাতিয়তাবাদিরা সংখ্যায় খুব নগণ্য ছিল। কিন্তু বিশ্বাস করুন, গত ১ বছরে সেই সংখ্যাটা অনেক বেড়েছে। আমার বিচরণ শুধু ব্লগেই নয়। তারই পরিপ্রেক্ষিতে খুব আস্থার সাথেই কথাগুলি লিখেছি।
আর জাতিয়তাবাদি মতবাদের উপর সামু যে খড়গহস্ত হচ্ছে, তার একটা বড় প্রমানে নীচের লিংকে দেখুন। আপনি নিরপেক্ষ দৃস্টি দিয়ে বলুন যে আমার এই লেখাটি আদৌ বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব কিংবা কোন ধর্মের উপর আক্রমন করে লেখা কিনা।
Click This Link
সত্যি কথা বলতে কি, এখনই যদি আপনারা রামপন্থি বামদের হাত থেকে আওয়ামি লিগকে উদ্ধার করতে না পারেন, তাহলে সামনে সমুহ বিপদ। এই সব গণবিচ্ছিন্ন ও গণ ধীকৃতদের কথা আমলে আনতে গিয়ে বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হয়েছিলেন। সেই ভুল থেকে শিক্ষা না নিয়ে, আবারও কোন বিপদে পড়তে যাচ্ছে আওয়ামি লিগ, তা বিধাতাই ভালো জানেন।
আর রান্না নিয়ে সমালোচনা করিনি, বরং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে তা ব্যাবহারের বিরোধীতা করেছি। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে সব মায়েরাই রান্না করে থাকেন, এবং এটা আলাদা গুণ হিসাবে প্রচার করার মধ্যে কোন যুক্তি নেই।
আর বাশের কেল্লার কথা বলছেন? ওদের চেয়ে বড় কেল্লা এখন জাতিয়তাবাদিদের হাতে রয়েছে। বরং বলতে পারেন, ওরাই এখন আমাদের তথ্যগুলি ব্যাবহার করছে। যেহেতু ব্যাপারটা প্রকাশ্যে আসেনি, তাই স্থান কাল পাত্র এসব বলতে পারছি না।
আর ছাগিয়তাবাদি বলে নিজেকে অপমান করবেন না। আমি জানি এখানে গুটি কয় ছাড়া বাকি সব গুলি আঃ লিগের সমর্থকই যুক্তিতে টিকতে না পেরে ট্যাগিং এর আশ্রয় নেয়। আপনি তো সেই দল্ভুক্ত নন।
আর সামু আর সামুর বাইরের প্লাটফর্মগুলিতে আওয়ামি পক্ষ্যের লেখাগুলিতে যেভাবে পালটা যুক্তি ও ইতিহাস নির্ভর তথ্য প্রচারিত হচ্ছে, তাতে আমার দাবি কিন্ত নেহায়েত ফেলে দেবার মত নয়।
আর বিএনপি ক্ষমতায় আসলেই যে যুদ্ধাপরাধীরা পার পেয়ে যাবে, এমনটি ভাবা ঠিক নয়। জামাত জোটের শরিক, কিন্ত যুদ্ধাপরাধের দায় বিএনপি নিজের কাধে নেবে না। আর শাহাবাগ আন্দোলনে সবাই আওয়ামি পন্থি ছিল সেটা ভাবার কারণ নেই। জাতিয়তাবাদিরা পাকি বা ভারত পন্থি দুই পক্ষ্যকেই শত্রু জ্ঞান করে। তাই নিশ্চিন্ত থাকুন যে এই রকম কিছু হলে দলের মধ্যে থেকেই তার তীব্র প্রতিবাদ উঠবে।
গরিবের পোস্টে এসেছেন, তাই অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ফাহীম ভাই। ভালো থাকুন।
২৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ষ্টান্টবাজি আওয়ামীলিগের অব্যাসে পরিণত হয়েছে।
তা বিডিআর ইস্যু ঢাকতে খালেদা জিয়াকে বাড়ী উচ্ছেদ থেকে হালের রাধুনি মায়ের ইমেজ!!! একই সুতোয় গাথা!
মানুষকে বিভ্রান্ত করা,
বিভিন্ন ব্যর্থতা অপকর্ম থেকে দৃষ্টিকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করা!!
কিন্তু বাঘ আইলো বাঘ আইলো বলে বিভ্রান্ত করা রাখালের মতো এখন তাদের ষ্টান্টবাজিই বুঝি তাদের খাবে!!!!
যাকগে- তাদের কি হলো না হলো তারচে বড় দুঃখ হল জাতিগত ভাবে আমরা কত বেশি পিছনে পড়ে গেলাম!!!!
এটাকে খাভার করে সামনে যাবার পথটাও সুগম হবে না।
সামনের নেতৃত্ব কি পারবে সেই কর্ম সুন্দরভাবে সম্পন্ন করতে????
১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:৪৭
ধীবর বলেছেন: পুর্ণ সহমত বিদ্রোহি ভাই। এক মিথ্যে ঢাকতে যেমন ১০০ টা মিথ্যার দরকার হয়, তেমনি এক অপরাধ ঢাকতে আঃ লিগ এখন অনেক অপরাধে জড়িয়ে পড়েছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২৯| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১০
ফাহীম দেওয়ান বলেছেন: ধীবর ভাই কোলাকুলি করলাম !!
"ছাগীয়তাবাদ" ট্যাগিং হিসেবে যথেচ্ছ ব্যাবহার হয় এটা স্বীকার করি। কিন্তু আমার বলার ক্ষেত্রটি পরিস্কার করি। আপনিও অস্বীকার করতে পারবেন না যে বিগত দিনগুলোতে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরুর পর থেকে অনেক বিএনপি জাতীয়তাবাদী নীতির সমর্থক শুধু মাত্র ১৮ দলের শরীক হিসেবে জামাত-শিবিরকে জাতে তোলার চেষ্টায় লিপ্ত আছে। তারা অনেকেই আওয়ামীলিগের বিরুদ্ধে জামাত-শিবিরের মিথ্যা প্রচার প্রপাগান্ডা গুলোকেই সাপোর্ট করে যাচ্ছে শুধু মাত্র জোটের শরীক বলে। তাদেরকেই উদ্দ্যেশ্য করে ছাগীয়তাবাদ কথাটার প্রয়োগ করেছি।
তবে এটাও ঠিক যে জামাত-শিবিরের কুট বুদ্ধির কাছে অনেকেই পরাজিত হয়েছে। তাদের সুপার এক্টিভ অনলাইন টীম প্রচারের স্বার্থে নিজেরাই কখোনো বিএনপি আবার কখনো আওয়ামী সমর্থক সেজে রিভার্স খেলেছে। কিন্তু এটা একটা চরম অসুস্থ প্রতিযোগীতা।
আমি নিজেও তাদের এই অসুস্থ প্রতিযোগীতার স্বীকার হয়েছি আর খেপে গিয়ে তাদেরকে এট্যাক করার মতো লেখা লিখেছি, কমেন্ট করেছি। কিন্তু বুঝেছি এগুলো নোংরামি ছাড়া কিছুই না।
তবে আমার মনের একান্ত অনুভুতি হচ্ছে একমাত্র বাম ছাড়া আওয়ামীলিগ আর জামাত ছাড়া বিএনপি ই পারে এই দেশকে সত্যিকারের অসাম্প্রদায়িক, উন্নত এবং স্বনির্ভর বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলতে। যদিও দুটি দলই নিজেদের প্রতিষ্ঠা / মুল নীতির থেকে অনেক অনেক দূরে সরে গেছে। রাজনীতিকেন্দ্রিক না হয়ে বিদেশী রাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা গুলোর উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। দুটো দলই ধর্ম নিয়ে, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কাঁদা ছোড়াছুড়ি করে। আমার বিশ্বাস জামাত আর কিছু বাম দলকে নিস্ক্রিয় করে দিতে পারলে এসব নোংরামি বন্ধ হবে। গনতন্ত্র দেশের স্বার্থেই, কিন্তু গনতন্ত্র থেকে আবর্জনা পরিষ্কার করার মতো সাহস বড় দুট দলকেই নিতে হবে।
আমি এদেশের প্রতিষ্ঠার ইতিহাস কে চরম ভাবে বুকে লালন করি, কারন তা আমার দেশপ্রেমকে জাগিয়ে দেয়। আমি চরম ভাবে ঘৃনা করি দেশের ভিতরে ও বাহীরে থাকা ওই সব হিংস্র হায়েনাদের যাদের জন্য এদেশের মানুষকে দিতে হয়েছিলো লাখো প্রান। সেই হায়েনাদের যারা এতটুকু সহানুভুতী দেখাবে তাদেরকে আমি মেনে নিতে পারিনা। দেশ যেমন এগিয়ে যাচ্ছে, তেমনি নিজের ইতিহাস ভুলে গেলে এই এগিয়ে চলাও একদিন থমকে যাবে কোন এক অনাকাঙ্খিত ভুলের কারনে। সে ভুল ক্ষমার নয়।
আমার স্বপ্ন একদিন সব প্রেতাত্মারা এদেশ থেকে বিদায় হবে।
১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪০
ধীবর বলেছেন: আসুন আরেকবার কোলাকুলি করি। আপনার সাথে পুর্ণ সহমত। এই জামাত আর বাম এই দুই আগাছাকে উৎপাটন করলে অন্তত দেশের ভেতর থেকে দুটা বিরাট সমস্যা দূর হবে। অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ ফাহীম ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬
মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: আর সেজন্য দরকার দল থেকে সন্ত্রাসি, ধর্ষক, দখলদার নেতাকর্মি এবং সাথে অবশ্যই বামদের লাথি দিয়ে দূর করা। ধর্মনিরপেক্ষতার নামে পৌত্তলিকতা লালন আর সংখ্যাগুরুর পবিত্র ধর্ম ইসলামের উপর আক্রমনের জন্য প্রকাশ্যে ক্ষমতা প্রার্থন করা। আর ভারতের প্রতি নতজান আচরণ ত্যাগ করে একটি স্বাধীন দেশের আত্মমর্যাদাশীল নাগরিকের মত আচরন করা।
করলে তো হইছিলোই ।
ধন্যবাদ ধীবর ভাই ।