![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একজন জীবিত এবং রীতিমত সেলেব্রেটি। তাকে নিয়ে বিশ্বের গণ্যমাধ্যমে কি নর্তন কুদন, কি মাতামাতি। আহা ! চোখ জুড়িয়ে যায় দেখলে। তেনাদের আশির্বাদ থাকলে, কত কিছুই না হতে পারে। নইলে স্কুলে যেতে পারে না যে কিশোরি মালালা, সে ঘরে বসে এই বয়সেই অক্সফোর্ড কোয়ালিটির ইংরেজি শব্দে ব্লগ লিখতো। আচ্ছা, সে ইংরেজি শিখেছে কার কাছ থেকে? এমন তো না যে তার পিতৃদেব ইংরেজির দিগগজ, যার কাছ থেকে ঘরে বসেই ইংরেজিতে পন্ডিত বনে গিয়েছে। আর যে আফগানিস্তান যুদ্ধ বিধবস্ত , যেখানে প্রাণ নিয়ে চলাই দায়, যেখানে স্কুলই ঠিকমত চালাতে তাবেদার সরকারের হিমসিম খাওয়ার দশা, সেখানকার ইন্টারনেট কি চমৎকার চলছে। সত্যি হিংসা হয়।
যেদিন এই মালালা "তালেবানের" হাতে গুলি খেলো, সেদিন স্থানিয় পত্রিকার আগেই বিদেশি গণমাধ্যমে ফলাও করে সেই খবর প্রচারিত হলো। অনেকটা আমাদের দেশে তসলিমার নামে কোথায় কোন অখ্যাত যায়গায় মিছিল বের হবার মতই। দেশের আগেই বিদেশের পত্রিকায় ফলাও করে মাতামাতি আর মাতম।
মালালার মাথায় নাকি ক্লোজ রেঞ্জ থেকে গুলি করা হয়েছে। ৩২ ক্যালিবারের রিভলবার দিয়ে গুলি করলেও ইন দা স্পটে একজন মারা যাবে। কিন্ত হয়তো বিধাতার আশির্বাদই হবে। মাথায় গুলি খেয়েও তার কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই খোদ লন্ডনে গিয়ে উন্নত চিকিৎসা করে সে দিব্যি সুস্থ। এই সময়কার কোন ফটো বা সংবাদ যা দেবার সব পশ্চিমা গণমাধ্যমই দিয়েছে।
তবে কিনা ইরাক ঘটনার পর পশ্চিমা সংবাদপত্রের কোন খবরে অন্তত আমি আস্থা রাখি না। বিশেষ করে ভুরাজনৈতিক খবরগুলি। এখন তো শুনছি ওই একই কায়দায় সিরিয়ার প্রতি নির্লজ্জ অপপ্রচার শুরু হয়েছে। কয়দিন পর দেখবে হলিউড থেকে এই ব্যাপারে ছবিও বানানো হবে। যেটি আবার অস্কারও পেয়ে যাবে। (হার্টস লকার ছবিটি দ্রস্টব্য)
সিরিয়ার মত দুর্বল একটা পিচ্চি দেশ নাকি পশ্চিমাদের জন্য হুমকি !
কেন বাবা এত ছেনালি করা? সোজা করে বললেই তো হয় যে, মধ্যপ্রাচ্যে কোন আরব দেশের শক্তিশালি হয়ে উঠা তোমাদের নির্বাচনে টাকা জোগান দেয়া জিয়নবাদিদের আস্তানা ইসরাইলের জন্য সুখকর ও কাম্য নয়?
মালালা বেচে আছে তার বাবা মার চোখের তারা হয়ে। বেচে থাক। সুখে থাক। তবে যেন কোনদিন দেখতে না হয় যে, নারী শিক্ষা আর নারী অধিকারের ফেরি করতে করতে সে একদিন নিজেই পণ্যে পরিণত হয়েছে।
আরেকজন আজ মৃত। বয়স কিন্তু মালালার চেয়েও কম ছিল। তার দোষ ছিল, সে প্রতারকের পাল্লায় পড়ে ভারতে গেলেও, দেহব্যাবসা করে সমাজ থেকে হারিয়ে যায়নি। বরং ছোট খাট কাজ করে, নিজের আর সংসারের পেট চালাতো।
দেশ আর মাটি থেকে তাকে বিচ্ছিন্ন করা যায়নি বলেই, সে দেশে ফিরতে চেয়েছিল। কিন্ত প্রতারকের পাল্লায় পড়ে যারা বিদেশে যায়, তাদের আবার ভিসা পাসপোর্ট কি? তাই ঝুকি নিয়েই সীমান্তের তারকাটা পার হয়ে দেশে আসতে চেয়েছিল।
ওর বেলায় বিধাতা ছিলেন নির্দয়। কাটাতারে কাপড় ঝুল আটকে যাওয়াই তার কাল হলো। তাই বিএসএফ নামের জারজদের শিকারে পরিণত হয়ে গুলিবদ্ধ অবস্থায় উলটো হয়ে মৃত্যুযন্ত্রণায় কাটিয়েছে কয়েকঘন্টা। এর মধ্যে বাচাও বাচাও বলে অনেকবার আর্তচিৎকার করলেও, সেই বানী দিল্লি কোলকাতা বা ঢাকায় কারো কানে পৌছায়নি। ওয়াশিংটন লন্ডন তো অনেক দুরের কথা।
আর শুনলেই উনারা গা করবেন কেন? আঞ্চলিক আধিপত্য বিস্তারের লক্ষ্যে ভারত তো ইতিমধ্যেই তাদের অংকশায়িনি হয়ে গিয়েছে। সুতরাং হাজার পাপ করলেও, দেখেও না দেখা আর শুনেও না শোনার ভাব করে বসে থাকবে মোড়লরা। নইলে ৪০ জনকে "হত্যা" করার অপরাধে সাদ্দামকে ফাসি দেয়া হয়েছে, আর নুর আল মালিকির শাসনামলে প্রতিদিনই গড়ে ৪০জন ইরাকি বেসামরিক নাগরিক রহস্যময় অর্ন্তঘাতে নিহত হচ্ছে। সিরিয়াতে রাসায়নিক অস্রের প্রয়োগের অলিক অভিযোগে আগ্রাসন চালানোর তোড়জোর করলেও, ফিলিস্তিনের নিরীহ নারী আর শিশুদের উপর অবৈধ রাস্ট্র ইসরাইল ফসফরাস বোমা চালিয়ে হত্যা করলেও সেদিকে তাকানোর কোন গরজ পশ্চিমাদের নেই।
শোনা গেছে, পানির জন্য অনেক কাকুতি মিনতি করলেও বিএসএফ জারজরা তাকে পানি তো দেয়নি, বরং অসহায় অবস্থায় নিশ্চিত মৃত্যু পথযাত্রি এই কিশোরির উপর পাশবিক নির্যাতনও চালিয়েছিল।
হ্যা, আমি হতভাগি ফেলানির কথাই বলছি।
আন্তর্জাতিক আইন অনুসারে যতদুর জানি দুই দেশের মধ্যে সেই রকম বৈরিতা না থাকলে নাকি এই সব বেড়া দেয়া হয় না। আর সীমান্তে গুলি করে নিরপরাধ বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করা রীতিমত আন্তর্জাতিক আইন পরিপন্থি।
সে কাজটিই ভারত দিনের পর দিন করে যাচ্ছে। অথচ আমাদের কারোই কোন বিকার নেই। সীমান্তে বাংলাদেশি নাগরিক হত্যা এখন এতই গা সওয়া হয়ে গিয়েছে যে, সংবাদপত্রে ছোট করে এক কোনায় খবর ছাপা হয়। সেটি পড়ে আমরা এক দুই মিনিট হায় হুতাশ করি। ব্যাস ! এর পর বসে যাই হিন্দি সিরিয়াল দেখতে। কিংবা বলিউড সেলেব্রেটিদের নিয়ে গসিপ শুরু করতে।
যেহেতু ভারত এখন পশ্চিমাদের নয়নমনি, তাই পশ্চিমাদের লোক দেখানো মানবাধিকার আইনের শাসন ইত্যাদির অস্তিত্ব প্রমান করতেই, ফেলানি হত্যার বিচার শুরু করা হয়েছিল। এ যে আই ওয়াশ, তার জলজ্যান্ত প্রমান হলো, আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত একটি অপরাধ সংঘটিত করেও বিএসএফ সদস্য বীর পুঙ্গব অমিয় ঘোষ ভারতের আদালতে নির্দোষ বলে প্রমানিত হয়েছে।
আহা ! এখন ভারত সরকার বলতে পারবে যে, দ্যাখো দ্যাখো আমরা আইনের শাসনের প্রতি কত শ্রদ্ধাশীল। এখন আদালত যদি কেউকে নির্দোষ বলে রায় দেয় তো আমরা কি করবো?
আর আওয়ামি লিগ সরকারও বলিহারি যাই। মুখে বলছে তারাই নাকি স্বাধীনতার চেতনার একমাত্র সোল এজেন্ট। অথচ সীমান্ত হত্যার ব্যাপারে তাদের দলেরই সাধারণ সম্পাদক জনৈক সৈয়দ আশরাফ বলেছিল "সীমান্তে হত্যাকান্ড ঘটবেই। এই সব নিয়ে সরকারের মাথা ঘামানোর সময় নেই।"
যে দলের সাধারণ সম্পাদক ভারতের প্রতি আনুগত্যশীল, সেই দলটিকে স্বাধীনতার স্বপক্ষ্যের শক্তি এ কথা কি কোন বিবেকবান মানুষ বিশ্বাস করবে? না বিশ্বাস করা উচিত?
ফেলানির কপাল খারাপ বলতেই হয়। সে স্বল্প শিক্ষিত মেয়ে। ইংরেজি জানতো না, ব্লগ লিখতে পারতো না। সর্বোপরি তাকে দিয়ে বিশ্ব মিডিয়ার বাণিজ্যও হতো না। তাই এই রকম অপঘাতে মরার পরেও তার বিচার নিয়ে অবিচারের ব্যাপারে বিশ্ব নিশ্চুপই থাকবে।
আর যে দেশে ফেলানির জন্ম, সে দেশের মানুষেরা স্বাধীনতা যুদ্ধের পর থেকে আসতে আসতে নিবীর্য কাপুরুষের পরিণত হয়েছে। তাই প্রতিবেশি রাস্ট্রের একান্ত বাদ্যগত ভৃত্যদের তারা ভোট দিয়ে ক্ষমতায় পাঠায়।
আর তথাকথিত মানবাধিকার ধব্জাধারিরা (ব্যাতিক্রম রয়েছে) দেখলে নারীত্বের অবমাননা দেখেন, তালাকের প্রশ্নে ইসলামকে তুলোধুনা করে আইন পর্যন্ত বদলাতে দিনমান আদাজল খেয়ে পড়ে থাকেন। অথচ ফেলানির প্রশ্নে নারীত্বের কোন অবমাননা তাদের চোখে পড়ে না। সাধে কি লোকে বলে যে, আমাদের রাজনৈতিক দল থেকে শুরু করে আমলা, ব্যাবসায়ি, সাংস্কৃতিক কর্মি, সুশিল সমাজ, সাংবাদিক, সম্পাদক, সুশিল সমাজ প্রতিটি স্তরে ভারতের দালাল বিদ্যমান।
১৯৭১ সালে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধকালিন সময় রাজাকারের সংখ্যা ছিল নেহায়েতই হাতে গোণা। অথচ স্বাধীনতার ৪২ বছর পরে, নব্য রাজাকারদের সংখ্যা আশংকাজনকভাবেই বৃদ্ধি পেয়েছে। আর এ সবই সম্ভব হয়েছে আমাদের উদাসীনতা, নির্লিপ্ততা আর দেশপ্রেমহীনতার কারণে।
যদি স্বাধীনতার সময়ই বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকির পথে প্রকাশ্যে রাজাকার নিধনে চলতো, তাহলে এত বছর পর নব্য রাজাকারদের উত্থান হতে পারতো না। আর এই সব নব্য রাজাকাররা না থাকলে, আজ বিএসএফের মত জারজ একটি বাহিনীর সাহস হতো না, আমাদের বুকে গুলি চালানোর।
আর আমরাও অন্তত ভারতীয় পণ্য, হিন্দি বুলি আর হিন্দি পর্ণ নায়িকাদের দেখে মজতাম না। কঠিন প্রতিবাদে ভারত সরকারের কাপুরুষ হৃদয় কাপিয়ে দিতে পারতাম।
নাহ ! সেই সবই স্বপ্নের কথা। বাস্তবতা ভিন্ন জিনিস। তাই অক্ষমের দুর্বলতা থেকেই শুধু বিরবির করে বলতে হচ্ছে, আহা রে ফেলানি, তুই যদি মালালা হইতি রে !
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮
ধীবর বলেছেন: পলাশ ভাই অনেক ধন্যবাদ। আসলে কথা হচ্ছে কি, বড়দের আশির্বাদ থাকলে শত অপরাধ করেও পার পাওয়া যায়। আমি আজকে ভীষন ক্রুদ্ধ হয়েছি এই জেনে যে, আন্তর্জাতিক আইন ভঙ্গ হলেও ভারতীয় আদালত সেখানে দোষ খুজে পায়নি। উনারা আমাদের মানুষ মনে না করলেও, আওয়ামি লিগের চামচামির কারণে অন্তত কুকুর বলে গণ্য করে।
২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪১
বাউন্ডুলে বলেছেন: চমৎকার লেখা ধীবর ভাই
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ বাউন্ডুলে ভাই।
৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪২
ছোটমির্জা বলেছেন:
আপনার মালালা আর ফেলানীর এই ভিভিট কম্পারিজন খুব চমতকার হয়েছে।
আমাদের মাঝের বাফাদার কুত্তা গুলা যতদিন আছে ততদিন আমাদের মাথায় উপর ইন্ডিয়া যা ইচ্ছা তাই করে যাবে।
আর তা হালাল ও হয়ে যাবে।
ভারতীয়রা অমিয় কে মাফ করে দিয়েছে, তাকে হয়ত ভারতীয়রা হিরো বানাবে। সেটা বানাক।
আমাদের আলাদতে ওর ফাসি বা খুন মাফ নাই।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০২
ধীবর বলেছেন: মীর্জা ভাই, এটাই সত্য কথা যে দুর্বলতাকে আমাদের মাঝেই প্রবল। আমরা ভারতীয়দের প্রভু জ্ঞান করি বলেই ওরা এই ভাবে আমাদের অপমান করার দুঃসাহস দেখায়। যে বা যারা ভারতীয়দের প্রভু জ্ঞান করে, স্বাধীন বাংলাদেশে ওদের থাকার অধিকার নেই। অনেক ধন্যবাদ।
৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮
সপ্ন বাজ বলেছেন: ফেলানী তুই যদি বাংলাদেশের নাগরিক না হয়ে ভারতের একটি হরিন হয়ে জন্মাতি তাহলে মনে হয় ভালো হতো।তুই জানিস ভারতের সুপারহিট নায়ক সালমান খান কে একটি হরিন হত্যার দায়ে বিচার করা হচ্ছে।তোকে ভারতীয় বিএসএফ হত্যা করে কিন্তু বিচারের নামে প্রহসন করলো।কারন তুই যে বাংলাদেশের নাগরিক।এটাই তোর অপরাধ,এটাই তোর শাস্তি।তুই খুব ভুল করছিস ফেলানী বাংলাদেশে জন্মে।তোকে ভারতের একটি হরিন হয়ে জন্মানো লাগতো।
বিঃদ্র: হরিণ মারার জন্য সালমান খানের যে দেশে জেল হয়, অস্ত্র রাখার জন্য সঞ্জয় দত্ত জেল খাটে, সে দেশে বাংলাদেশের মানুষ হত্যার বিচার হয় না। ভারতের একটি পশুর চেয়ে বাংলাদেশের একজন মানুষের জীবনের মূল্য কম!
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৩
ধীবর বলেছেন: আওয়ামি লিগের চামচামির কারণে, বাংলাদেশিদের ইন্ডিয়ানরা খুব নীচু চোখে দেখে। একারণেই হরিণের চেয়েও নিকৃস্ট বলে মনে করে আমাদের। আপনাদের ধন্যবাদ একটি চমৎকার উপমা দেবার জন্য।
৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬
নেয়ামূল হক বলেছেন: আমরা নেত্রীত্বহীন তবে দমে যাই নি। বুলেটের জবাবে বুলেট।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১
ধীবর বলেছেন: অবশ্যই নেয়ামুল ভাই। ভারতীয়রা এতই ভীতু আর কাপুরুষ যে, যদি কোন ইন্ডিয়ান বাংলাদেশ জুতাপেটা খায়, তাহলে এক রাতেই দশ হাজার ইন্ডিয়ান আমাদের দেশ থেকে পালাবে।
অনেক ধন্যবাদ।
৬| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আজকে প্রথম আলোতে আশোক ঘোষ নামক একজন দারুন একটা মন্তব্য করেছেন
"ভারতে রাষ্ট্রদুত কে বাংলাদেশ থেকে বের করে দেওয়া হোক, আর বাংলাদেশে রাষ্ট্রদুতকে ফিরিয়ে নিয়ে আসা হোক। অমিয়র বিচার হতে হবে বাংলাদেশের আদালতে। ভারত যদি তাঁদের চার জেলে হত্যার জন্য দুই ইতালিয়ান সেনার বিচার করতে পারে আমরা কেন পারব না ? ফেলানি রা কি এতই ফেলনা ???"
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩
ধীবর বলেছেন: বলেন কি? উনি বলেছেন, আর প্রথম আলো ছাপিয়েছে? বিশ্বাস হতে চায় না। কারণ টা জানেন নিশ্চই ? তবে যার পক্ষ্যে এই ধরণের দৃঢ় পদক্ষেপ নেয়া সম্ভব ছিল, সেই শহিদ জিয়া আর আমাদের মাঝে নেই। তবে আশা করি তার সন্তানরা তার মতই দেশপ্রেমের ব্যাপারে আপোষহীন ভুমিকায় অবতীর্ণ হবেন।
৭| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২১
অসামাজিক ০০৭০০৭ বলেছেন: ফেলানীকে হত্যা করেও বেকসুর খালাস পেয়ে যাবে বি এস এফ , বাংলাদেশী নারীকে ধর্ষন করেও পার পেয়ে যাবে বি এস এফ । আমাদের পররাষ্ট্রনীতি বারবার ধর্ষিতা হতে চলে যাবে হিল্লি দিল্লি লাস ভেগাসের প্রমোদকুঞ্জে ।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০১
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অসামাজিক ভাই। স্বাধীন বাংলাদেশের প্রতি গত ৪২ বছর ধরে ভারত যে শত্রুতা করে চলেছে, তার সবচেয়ে নরম ভাষায় প্রতিবাদ হচ্ছে আপনার এই ছবিটি। ভারতের এর চেয়ে যোগ্য পাওনা আর কিছু হতে পারে না।
৮| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাল লিখেছেন ধীবর ভাই, জানি না কোন ফল হবে কি না...
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৩
ধীবর বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ জহির ভাই। কাজ হবে না কেন? জনে জনে ছড়িয়ে দিন কথাগুলি। ভারতের এই হিংস্র আচরণকে কোন অবস্থাতেই স্মৃতি থেকে হারিয়ে যেতে দেবেন না। আস্তে আস্তে তখন দেখবেন, ৭ ১ এর যোদ্ধারা আবার জেগে উঠেছে।
৯| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আমাদের শক্তিশালী জাতীয়তাবাদ ছাড়া সীমান্তে হত্যাকান্ড রুখা অসম্ভব। ২০০৫ সালে আমাদের বিডিআর জাওয়ানের হাতে ভারতীয় বিএসএফ জীবন কুমার নিহত হলে আওয়ামী-বাকশালী কুকুর সাবের হোসেন চৌধুরী এবং ফারুক চৌধুরী ঘেউ ঘেউ করে উঠে। বলে ভারতের সাথে সম্পর্ক নষ্ট করার চেষ্টা হচ্ছে। আফসোস ছাত্রদলের কেউ তাদের জুতা দিয়া পিটায় নাই। এরা ভারতের জারজ সন্তান তাই তারা কখনই কোন বাংলাদেশী নিহত হলে এর বিরুদ্ধে টু শব্দটিও করবে না।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭
ধীবর বলেছেন: আপনার সবচেয়ে বড় গুণ হলো, আপনি অপকীর্তি গুলি ভুলে যান না, এবং সময়ে সবাইকে মনে করিয়েও দেন। এজন্য এই অধম আপনাকে সালাম জানাচ্ছে। সাবের এবং ফারুক চৌধুরিরা রাজাকার তুল্য। আপনার কথা গুলি দিকে দিকে ছড়িয়ে দিতে হবে। তখন ছাত্রদলের দরকার হবে না। সাধারণ মানুষই পিটিয়ে এদের রাজাকারির যোগ্য প্রতিদান দেবে।
আর পুর্ন সহমত যে, কট্টরপন্থি জাতিয়তাবাদের উদ্ভব না ঘটলে, বাংলা ভাষা সংস্কৃতি ঐতিহ্য এবং সর্বপরি সার্বভৌমত্ব চরম হুমকির মধ্যে পড়বে। ৩০ লাখ শহিদের রক্ত আর কয়েক লক্ষ মা বোনের সম্ভ্রমের দামে কেনা এই স্বাধীনতাকে কোন রাজাকার বা ভারতের দালালদের জন্য হারিয়ে যেতে দেয়া যাবে না। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১০| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৩
নীল_সুপ্ত বলেছেন: কার জানি স্ট্যাটা পড়লাম যে বাংলাদেশকে আমরা ভারতের অঙ্গরাজ্য সদৃশ বলে আসলে বেশি লাটে উঠাই, বাংলাদেশ কলোনি হতে পারে... অঙ্গরাজ্যের প্রতিবাদ আর দাবী আদায়ের শক্তি থাকে যেমনটা পশ্চিমবঙ্গে মমতা করছে আর কলোনি তো তারাই যাদের কিছুই করার নেই, সয়ে যাওয়া ছাড়া... কথাটা খুব গায়ে লাগলেও বাস্তবতায় তাই দেখছি !!!!
ধীবর ভাইকে অনেক ধন্যবাদ সময়োপযোগী এমন একটা পোস্ট দেয়ার জন্য । প্লাস
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৪
ধীবর বলেছেন: নীল সুপ্ত ভাই, কথাগুলি চরম অপমানজনক হলেও পরম সত্য। ঠিকই তো, যেখানে পঃ বঙ্গের মত একটি অঙ্গরাজ্য তার নিজস্ব স্বার্থ আদায়ে প্রতিবাদ করতে সক্ষম, সেখানে আমাদের সামান্য ট্যা ফো করার শক্তি টুকুও নেই। কারণ খতিয়ে দেখার অবকাশ আছে। সমাজ, প্রশাসন , মিডীয়া এবং রাজনৈতিক অঙ্গন থেকে এদের খুজে খুজে বের করে শহিদদের আত্মার সাথে বেঈমানি করার উপযুক্ত শাস্তি দিতে হবে। স্বাধীন বাংলাদেশে কোন ভীন দেশের দালালদের স্থান হবে না।
প্রকাশ্যে ভারতের দালালিতে লিপ্ত ওরা ভেবেছে কি? এখনো সেই ৩০ লাখ শহিদদের উত্তরসুরিরা বেচে আছে। তারা যেদিন জাগবে, তখন এই দালালগুলি পালাবার পথ পাবে না। তবে এই জাগানোর কাজটা কলম সৈনিকদেরই করতে হবে। ওদের নির্মুল করে স্বাধীন বাংলাদেশকে কলংকমুক্ত করার দ্বায়িত্ব প্রতিটা দেশপ্রেমিক বাংলাদেশিদের।
১১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩২
সামু মামু বলেছেন: মানুষ ফিচারিং “ভারত”
Click This Link
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭
ধীবর বলেছেন: অল্প কথায় অসাধারণ লিখেছেন ভাই। আমার মন্তব্যে পাছে কারো গাত্রদাহ হয়, এজন্য বিনা কারণে আমার মন্তব্য সুবিধা বন্ধ আছে। তাই মন্তব্য করতে পারিনি। তবে প্লাস দিয়ে আসলাম। আর আমার সম্মানিত পাঠকদের অনুরোধ করছি, তারা যেন আপনার এই লেখাটি পড়েন। অনেক ধন্যবাদ।
১২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৭
লাইট ইয়ার বলেছেন: ঐ দেশের সাথে এমনে হবেনা। আগের থিওরীতেই যেতে হবে। মানে ওদেরকে যারা অস্থির করতে পারে সেই আসাম ত্রিপুরার স্বাধীনতা কামী, মিজোরামের স্বাধীনতাকামিদের অস্ত্র সরবরাহে বাধা না দিলেই হবে, তাইলে দাদারা সুড়সুড় করে কাছে আসবে।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২১
ধীবর বলেছেন: হিংস্র কুকুরদের সাথে মুগুর মেরেই চললে হয়। ভারতের ক্ষতি মানে বাংলাদেশে লাভ। দল নির্বিশেষে বাংলাদেশের প্রতিটা সরকারেরই উচিত আমাদের পররাস্ট্রনীতিতে ভারত বৈরিতা যোগ করে দেয়া। কেননা স্বাধীনতার পর থেকে ভারত পদে পদে শত্রুতা করে যাচ্ছে।
যে সব দালালের বাচ্চা ইন্ডীয়ার দালালিতে মগ্ন এবং ভারতের পক্ষ্যে সাফাই গাইতে আসবে, তাদের মুখে লাথি দিয়ে শুধু জিজ্ঞেস করবেন, "এমন একটা উদাহারণ দেখাও যেখানে ভারত স্বাধীন বাংলাদেশের উপকার করেছে।" অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩৩
শান্তির দেবদূত বলেছেন:
হিচক, হিচক...... রাষ্ট্র সীমান্ত হত্যা ........ হিচক, হিচক .......... নিয়ে চিন্তিত নয় ........ হিচম হিচক।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২২
ধীবর বলেছেন: হাহাহা। জ্বি বুঝতে পেরেছি। ইনি না খেলেই মনে হয় টাল থাকেন। ধন্যবাদ অনেক
১৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:০২
শিপন মোল্লা বলেছেন: আধুনিক বিশ্বের প্রথম টেরোরিস্ট অর্গানাইজেশন বলা যায় আর্মেনিয়ান সংস্থাটিকে, যাদের কাজ ছিল লক্ষ লক্ষ আর্মেনিয় হত্যা'র জন্য দায়ী তুর্কি জেনারেলদের হত্যা করা। শুধু প্রত্যক্ষ দায়ীদেরই হত্যা নয়, বরং ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত অনেক তুর্কি রাষ্ট্রদুত, রাষ্ট্রদুতের স্ত্রী-পুত্র-কন্যা এবং দুতাবাসে'র কর্মকর্তাদেরও হত্যা করা হয়েছে।
আর্মেনিয়দের চোখে যারা তাদের স্বজাতিদের হত্যা'র জন্য দায়ী তাদের উপযুক্ত বিচার না হওয়া'র জন্যই তারা নিজস্ব উদ্যোগে শাস্তি দিয়ে ছেড়েছে।
এটাকেই হয়তো বলে আত্মসন্মানবোধ, ভাতৃত্ববোধ। কিন্ত আমরা এরকম পারবোনা করবোও না আজ ভারতের দুতাবাসে'র কর্মকর্তাদেরও হত্যা করা । কেননা ভারত আমাদের বন্ধু রাষ্ট্র মুরুব্বী। যেখানে আমাদের সরকার ফেলানির হত্যার প্রতীবাদ না করে বলে স্বাভাবিক ঘটান তাতে আর আমাদের দেশের জনগণের ওরকম করার মরুদ আসে কোথা থেকে ??
বন্দে বাবা মা তেরাম।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪
ধীবর বলেছেন: এই যে হয়ে গেলো আবুশিথি ভাই। এখন ভারতের তাবেদার বর্তমান সরকার আপনাকেই সন্ত্রাসি টন্ত্রাসি বানিয়ে একাকার করে ফেলবে। আর ভারতের সেবাদাস সুশিল সমাজ আর মিডীয়া পারলে আপনাকে ফাসিতে ঝোলাবে। আপনার তো সাহস কম না ! ভারতের নামে আজে বাজে কথা বলেন।
স্যালুট !
১৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:১৮
প্রকৌশলী আতিক বলেছেন: ধীবর ভাইকে ধন্যবাদ সুন্দর ও সময়োপযগী একটা পোষ্টের জন্যে।
আমাদের সময় আপনার লেখাটা ছেপেছে আজকে। কিন্তু আপনার নাম নেই সেখানে।
Click This Link
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬
ধীবর বলেছেন: আতিক ভাই অনেক ধন্যবাদ। নাম না দিয়ে চৌর্যবৃত্তি করে ওই পত্রিকা। নিন্দনীয় কাজ। আমি সম্পাদকের সাথে সরাসরি কথা বলবো। তবে ব্লগে যারা আসেন না, তারা এই পত্রিকার সৌজন্য লেখাটা পড়তে পারছেন, সেটাও কিন্ত কম কথা না। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৩৯
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: সত্যি হিংসা হয়।
সত্যি হিংসা হয়।
সত্যি হিংসা হয়।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৭
ধীবর বলেছেন: কাকে হিংসা হচ্ছে গুণেপোকা ভাই?
১৭| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:০১
মোনাজ হক বলেছেন: অনেক যুক্তি এবং তথ্য নিয়ে আপনার লেখাটির জন্যে সাধুবাদ না জানালেই নয়, ফেলানির সাথে মালালার তুলনা আর পশ্চিমা শাস গোষ্ঠির নৈতিকতা নিয়ে "ডাবল স্ট্যান্ডার্ড" তুলনাটিও যথাযত ভাবে তুলে ধরেছেন, কিন্তু ভাইজান যুদ্ধ শেষে কাদের সিদ্দিকীর রাজাকার হত্যার ছবি দিয়ে আপনি - কি প্রমান করিতে চাহিলেন আমার মস্তিস্কে ঢুকিলোনা - আমিও মুক্তিযোদ্ধা ছিলাম যুদ্ধ চলাকালীন সময়েই আমরা "কোর্ট মশাল" করেই (আমাদের গ্রুপ এর ১১ জনের মধ্যে কমপক্ষে ৬ জনের সন্মতি নিয়েই) আমরা অনেক পাকিস্তানি রাজাকার কে এক্সেকিউশন করেছি, কিন্তু ১৬ ডিসেম্বর এর পরে একটা স্বাধীন রাষ্ট্রে আপনি কাদের সিদ্দিকী এর রাজাকার নিধন করাকে এভাবে ঢালাও সমর্থন করে আপনার মূল্যবান আর্টিকেলটির পুরো অবমাননা করলেন কেন? আপনার মনবতার আর নৈতিকতার সংজ্ঞা কি তাহলে একপক্ষ হলো না?
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪
ধীবর বলেছেন: আপনার বক্তব্যে বুঝা যাচ্ছে আপনি আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের বীর একজন সেনানি। সামনে থাকলে, আমি আপনার পা স্পর্শ করে আশির্বাদ নিতাম। কারণ দেশ মাতৃকার জন্য যারা নিজের জীবন তুচ্ছ করে সেইদিন ঝাপিয়ে পড়েছিলেন, তারা আমাদের সবার অনেক অনেক শ্রদ্ধা আর ভালবাসার। অন্তর্জাল হলেও, অনুগ্রহ করে আপনার পা স্পর্শ করার অনুভুতি নিয়ে আমাকে আশির্বাদ করবেন, এমন আশা করছি।
লেখাটির একটি দুর্বলতা চিহ্নিত করেছেন। এজন্য ধন্যবাদ। একজন লেখক হিসাবে, লেখার দায় দায়িত্ব নেবার মত সৎ সাহস আমার আছে। সেই সুত্রে জানাচ্ছি যে, লেখার সেই অংশটুকু হলো প্রতিকি। বুঝাতে চাচ্ছিলাম, কঠিন ব্যাবস্থা নেয়া হলে, সেদিনকার স্বাধীনতা বিরোধীরা এত বাড়তে পারতো না। আর নতুন করে ভারতের দালালি করার মত কারো সাহসও আর হতো না। আশা করি আমার অবস্থান আপনার কাছে স্পস্ট।
সামান্য এই অধমের লেখায় একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা এসেছেন, এটা আমার কাছে অনেক বড় প্রাপ্তি। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি ভাইয়া।
১৮| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪
সাদা ঘোটক বলেছেন: হায়রে আমাদের বন্ধু ভারত আর বন্ধুত্বের উপহার ফেলানির মৃতদেহ
ভাবতেছিলাম চেতনাবাজদের(যাদের প্রিয় বিনোদন হচ্ছে হিন্দি মুভি, প্রিয় টিভি শো বিগ বস বা ফ্রন্ট রো, প্রিয় খেলা হচ্ছে আইপিএল) ভারতীয় আদালত আসামী অমিয় ঘোষকে বেকসুর খালাস দেওয়ার পরও কোন হুশ হয় কিনা। কিন্তু নুন খাওয়া পাবলিকদের হুশ তোলা সম্ভব না। পা চাটা দালালদের কথার ধরণ দেখেন, "সীমান্ত হত্যাকান্ডের জন্যে বাংলাদেশের দিক থেকেও দোষ আছে"
জানি না দেশের মানুষ এদেরকে আর কতদিন সহ্য করবে; শুধু জানি দেশের মানুষ একদিন এসবের কড়ায় গণ্ডায় জবাব দিবে। সব জারজদের আজীবনের জন্য লাইথায়ে দেশ থেকে তাড়ানো হবে।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪০
ধীবর বলেছেন: সাদা ঘোটক ভাই, আমাদের সংগঠিত হতে হবে। অনেক হয়ে গেছে আমার প্রিয় মাতৃভুমির অপমান। আর নয়। আপনার শেষ লাইনের সাথে আমিও প্রতিধবনি করছি। আর যে সব চেতনাবাজ মুখে চেতনা দেখাবে আর কাজে ভারতের সেবাদাসগিরি করবে, ওরাই একালের সবচেয়ে বড় দেশদ্রোহি। এদের কোন ক্ষমা নেই। অনেক ধন্যবাদ।
১৯| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: মালালাকে
আর যে আফগানিস্তান যুদ্ধ বিধবস্ত , যেখানে প্রাণ নিয়ে চলাই দায়, যেখানে স্কুলই ঠিকমত চালাতে তাবেদার সরকারের হিমসিম খাওয়ার দশা, সেখানকার ইন্টারনেট কি চমৎকার চলছে। সত্যি হিংসা হয়।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০১
ধীবর বলেছেন: ঘুণেপোকা ভাই, আসল খবর জানলে তো আরো হিংসা করতেন। উনি এখন সপরিবারে যুক্তরাস্ট্রের নাগরিক। এবং আলাদিনের চেরাগের সুবাদে মস্ত বড় ধনিও বটে
২০| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০২
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: একমত ধীবর ভাই।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৫
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ স্পেলবাইন্ডার ভাই। কেমন আছেন?
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৮
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: ধীবর ভাই আপনাকে ধন্যবাদ সময় উপোযোগী একটা লিখা দেবার জন্য। সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে কম্পিউটার খুলে যখন খবরটা দেখলাম মনে হচ্ছিল যদি ইরাকী বার আফগানিস্তানের সেক সকল আত্ন ঘাতি বোমা হামলাকারীর মত সাহস থাকত তবে রায় প্রদানকারী জারজটিকে এই পৃথিবী থেকে বিদায় করে দিতাম।
"ইরাক বা আফগানিস্তানে প্রতিদিন কেন শত-শত মানুষ নিজের বুকে বোমা বেধে দখলদার বিদেশী সৈীকদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে সেটা আজকে উপলব্ধি করছি ফেলানীর বাবা-মা এর মানসিক অবস্থা অনুভব করে।"