![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নদীর মত বয়ে চলা--এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত। দিগন্ত দেখা হয় না। কিন্তু উৎস পিছু টানে। ফিরে যেতে পারি না। একবার যার চলন শুরু হয়েছে সে যে আর ফিরে যেতে পারে না। এইতো নদীর নিয়ম।
ঈদ আসন্ন। আমরা অনেকেই বাড়ি যাব বা যাচ্ছি।
আমাদের অনেকেরই বেঁড়ে ওঠা গ্রামে। গ্রামের শীতল জলে হেসে-খেলে দিন কেটেছে। কত গাছ-গাছালির সাথে মিতালী ছিল সেই ছোটবেলায়। গাছে চড়ে বসে থাকতাম কতইনা। অনেক সুন্দর সুন্দর আবার অনেক নাম না জানা অচেনা ফলের সুবাস নিয়েছি। অনেক কিছুই ভুলে গেছি বা যাচ্ছি।
আমার ইচ্ছা ছিল সামুতে ফল নিয়ে ধারাবাহিক লিখব। কয়েকটা লিখেছিও। কিন্তু সময় স্বল্পতা আর আলসেমীর কারনে হয়ে ওঠে না। দোষ আমারই। যারা নিয়মিত পড়ছিলেন তাদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নেই।
আজকে যে ফলটি নিয়ে বলব সেটি আসলে ভীষণ অপরিচিত। অনেকেই হয়তঃ খেয়েছি কিন্তু নাম জানি না-আবার অনেকেই হয়তঃ দেখেননি জীবনে কখনো। হা আমি কাউফলের কথা বলছি।
বাংলা নামঃ কাউ (কুমিল্লা) /কাউয়া (সিলেট, মৌল্ভীবাজার) /কাউ-গোলা (চাকমারা বলে থাকে) /কাগলিচু/তাহগালা (মারমা)/ক্যাফল (বাগেরহাট)।
ইংরেজী নামঃ Cowa (mangosteen)
বৈজ্ঞানিক নামঃ Garcinia cowa
গাছটির রঙ একটু কালো। মাঝারী বৃক্ষ।
যারা ঈদে গ্রামে যাচ্ছেন খেয়াল করে দেখবেন-বেশী মোটা নয়, গাছের রংটা কিছুটা কালো, ডালপালা একদম কম, গাছের আগার দিকে ঝুপড়ির মতো কিছু ডাল-পালা দেখা যায়। সাধারনতঃ হেলে থাকে না-খালের কিনারায়, পুকুরের কিনারায় থাওলে হেলে থাকে। জঙ্গলে বেশী দেখা যায়। দেখুননা ছবির সাথে মিলিয়ে চোখে পরে কিনা!!
এতো গেলো গাছের বর্নণা। এবার আসি ফলের বর্নণায়। ফলটি কাচা অবস্থায় গাঢ় সবুজ। সাইজ একটা টেবিল টেনিস বলের (পিংপং) সমান থেকে সামান্য বড় হতে দেখা যায়। পাকা ফল হলুদ বা কমলা রঙ এর হয়। ফলের ভিতরে ৪/৫টি দানা থাকে। ফল পাকার পর এই দানা চুষে খেতে হয়।
ফলটির স্বাদ টক—শুধু টক বললে ভুল হবে, অনেক বেশী টক। কিন্তু খেতে ভাল লাগে।
খাদ্য হিসেবে কাউফলঃ
ছোটবেলায় আমার মা পাকা কাউফলের খোসা চির চির করে কেটে সাথে মোলা মাছ বা অন্য ছোট মাছ দিয়ে টক রান্না করতেন। কি যে ভাল লাগতো!! এখনো মুখে লেগে আছে। পরেরবার দেশে গেলে মা’কে বলব যেন আবারো এই টক রান্না করে দেন (আমাদের বাড়িতে ২টা কাউফল গাছ আছে কিনা)।
পাকা কাউফলের রসালো দানাগুলো খুলে নিয়ে মরিচের গুড়া, লবন, সামান্য দুধ, সামান্য চিনি দিয়ে ভর্তা করে খেতে খুব ভাল লাগে। আমি নিশ্চিত আপনাদের অনেকেরি মুখে পানি এসে গেছে--হেহেহেহেহেহে।
ঔষধিগুনঃ
সর্দিজ্বর ও ঠান্ডা প্রশমনে কাউফল উপকারী। এছাড়া এটি অরুচি দূর করে।
জাতঃ
বাংলাদেশে কাউফলের অনুমোদিত কোন জাত নেই।
উতপাদন এলাকাঃ
সিলেট, মৌলভীবাজার, খাগড়াছড়ি আর রাঙ্গামাটিতে এই ফল হতে দেখা যায়। কুমিল্লা অঞ্চলেও আমি এ ফলটি হতে দেখেছি। বাগেরহাটেও প্রচুর হয়।
গাছটি বিলুপ্তপ্রায়। আজ থেকে ১০/১৫ বছর পরে হয়তঃ আমাদের দেশে আর দেখা যাবে না। তাই আপনারা যারা ঈদে দেশে যাচ্ছেন, কারো চোখে যদি ধরা পরে তাহলে দেরী না করে সংরক্ষনের ব্যাবস্থা করবেন। কাজটি কঠিন নয়। ভাল পাকা একটা ফলের বীজ রেখে দিন। কিছুদিন পর পাটিতে পুতে দিন। গাছ হয়ে যাবে।
তথ্য সুত্রঃ কৃষি তথ্য সার্ভিস, খামার বাড়ি, ঢাকা; হর্টিকালচার এন্ড পোস্ট হারভেষ্ট টেকনোলজী বিভাগ, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা; ইন্টারনেট
ছবি সুত্রঃ কৃষি তথ্য সার্ভিস, খামার বাড়ি, ঢাকা; ফেসবুক; ইন্টারনেট
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৫৯
তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: আমাদের যে কাউ গাছটা ছিল সেটার মগডালে বসে কাউ পারতাম। সমস্যা তেমন হয়নি। মাঝে মাঝে আশে-পাশের বাড়ির ছেলেরা এসে ঢিল দিয়ে কাউ ফেলতো। তখন মনে হতো ইসসস পোলাপাইনগুলা কি পাজি!! এখন মনে হয় ওটাই ভাল জীবন ছিল।
হুম একদিন কাউগাছ হারিয়ে যাবে আমাদের দেশ থেকে--বিল্ডিং থাকবে শুধু।
ধন্যবাস স্মরন করিয়ে দেবার জন্য।
২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৪৮
ভুলো মন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ।
বাংলাদেশে প্রাপ্ত ফলসমূহের পুষ্টিগুণ সংক্রান্ত আমার একটা ধারাবাহিক পোষ্ট আছে। আর কাউফল সম্বন্ধে বলেছি ৮ম পর্বে।
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:০১
তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: বাহ খুব সুন্দর।
আপনার প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ।
আমি অনেকদিন আগে শুরু করেছিলাম অপ্রচলিত ফলগুলো নিয়ে লিখবো বলে। কিন্তু মাঝে ব্যক্তিগত ব্যস্ততায় এগুতে পারিনি। আবার লিখব আশা করি এবং এয়ার লেখায় আপনার ব্লগ বাড়ি ঘুরে দেখে আসব।
ধন্যবাদ মন্তব্য প্রদানের জন্য আর আমাকে জানানোর জন্য।
৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৫২
সায়েম মুন বলেছেন: ফলটা ঠিক চিনলাম না। ফলের ঔষধিগুনের কথা শুনে এখনি খেতে ইচ্ছে করছে। কারণ কিছুটা সর্দি আক্রান্ত হয়েছি।
শেয়ারের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:০৩
তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: এই ফলটা বাজারে পাওয়া যায় না। তাই না চিনাটা খুব স্বাভাবিক।
যদি গ্রামে যান তাহলে আশে-পাশে খেয়াল করে দেখবেন এরকম গাছ যদি চোখে পরে তাহলে মনে করবেন কোন একদিন এটা হারিয়ে যাবে।
আশা করছি কাউফল খাওয়ার আগেই আপনার সর্দি ভাল হয়ে যাবে।
৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:০১
আধারের কবি বলেছেন: খেতে অদ্ভুত। খেতে ইচ্ছে করে আবার করে না। এখন ইচ্ছে করছে। অনেক দিন খাই নি।
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:০৫
তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: হুম খেতে অদ্ভুত। খেতে ইচ্ছা করে--তবে নয়া খেলে জীবনে বিশাল কিছু মিস হয়ে গেলো এমন কোন ব্যাপার নয়।
আমিও অনেক অনেক বছর খাইনি। তাই খেতে ইছহা করছে।
আপনাকে ধন্যবাদ।
৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:১৪
জিললুর রহমান বলেছেন: নানা বাড়ির পাশে ২ টা গাছ ছিল। অসংখ্য কাউ ধরত। যার ইচ্ছা সে পাড়ত, কেউ কিচ্ছু বলতনা। আর এখন ১ টা গাছ নাই। যেটা আছে সেটাও ব্যক্তি মালিকানায় চলে গেছে। মনে আছে ৮৭ সালে শেষবার ওই কাউগাছ থেকে কাউ পেড়েছিলাম।
বিঃদ্রঃ দেশি গাবও বিলুপ্তির পথে।
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:৫০
তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: আমাদের নিজেদের বাড়িতেও ২টা গাছ ছিল। একটা মরে গেছে সেই কত বছর আগে। আরেকটা দাঁড়িয়ে আছে কিন্তু কতদিন থাকবে সেটাই হচ্ছে কথা। ইচ্ছে আছে পরেরবার দেশে গেলে বাড়ানো যায় কিনা সেটাএ চেষ্টা করব।
ব্যক্তিমালিকানার গাছ থেকে ২/১টা চারা দিতে পারেন। নিজেদের করে নিয়েন তাহলে হারাবে না। আমাদের ঐতিহ্য আমাদেরি রক্ষা করতে হবে---সরকার কোন কিছুই করবে না। এ এক দূর্ভাগা দেশ।
দেশী গাব নিয়ে লিখব কোন একদিন। আশা করছি আপনার চোখ এড়াবে না।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৫৪
এমজেডআই বলেছেন: বলধা গার্ডেনের সিবিলি অংশে গেট দিয়ে ঢুকেই ডানের রাস্তায় ফুট বিশেক গেলেই কাউফলের একটা গাছ আছে।
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:১০
তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: জানা ছিল না। জেনে ভাল লাগলো।
আপনাকে ধন্যবাদ তথ্যের জন্য।
৭| ১৬ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৪
সান্তনু অাহেমদ বলেছেন: ভালো লাগলো ছবিব্লগ।+++
১৬ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৮
তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
বর্নণা ভাল লাগে নাই?
৮| ১৬ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:০০
সান্তনু অাহেমদ বলেছেন: বর্ণনাও ভালো লেগেছে ভাই।
১৬ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:২৫
তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
মজা করে বলেছিলাম। আপনার পরের মন্তব্য পড়ে আরো বেশি ভাল লেগেছে।
৯| ১৭ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৩৯
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: দেখতে সুন্দর! কিন্তু খেতে খুব একটা ভালো লাগে না।
১৮ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১০:৪১
তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: দেখতে বেশ ভাল লাগে।
খেতে কিন্তু খারাপ লাগে না।
ভর্তার বর্ণনা দিলাম যেটা সেরকম করে খেলে খুব ভাল লাগে আবার ছোট মাছ দ্বিয়ে তরকারী রান্না করলে খেতে সুস্বাদু হয়।
১০| ১৮ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:৪৮
ইষ্টিকুটুম বলেছেন: একেবারে শেষ ছবিটা না দেখলে মনে করতাম, এটা আমি চিনিনা।
এই ফলটা আমি আগে খেয়েছি। বিশেষ করে এটা আমার নানীর খুব প্রিয়। আমার কাছে অতটা আকর্ষনীয় লাগে নি। কিন্তু- আপনার এখানে বর্ণনা দেখে সত্যিই জিভে জল এসে গেছে। এভাবে খেয়ে দেখিনি। লোভ হচ্ছে!
'ডেউয়া' নামের ফলটি আমার খুব প্রিয়। এটিও নানীর প্রিয়। তাঁর জন্য কিনতে গিয়েই পরিচিত হয়েছি।
১৮ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১০:৫৫
তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
পাকলে খারাপ লাগে না--ভর্তা করে খেতে খুব মজা লাগে।
সুযোগ পেলে আমি যেভাবে বর্ণনা করলাম খেয়ে দেখবেন। ভাল লাগবেই আমি নিশ্চিত।
ডেউয়া নিয়ে আরেকদিন লিখবো। অনেক ভাল ফল আছে যেগুলো আমাদের আগের জেনারেশনের মানুষেরা খুব পছন্দ করতেন--কিন্তু আমাদের সময়ের মানুষেরা সুযোগও পাচ্ছে না খাওয়ার। আপনার নানীর জন্য শুভকামনা আর সাথে ধন্যবাদও আপনাদেরকে এই পুরনো ফলগুলো চিনিয়ে দেওয়ার জন্য।
১১| ২৩ শে আগস্ট, ২০১২ ভোর ৫:৩৬
কাকঁন বলেছেন:
কাউফল এটা আমি চিনিনা
কোনদিন খেয়েছি মনে হচ্ছে না মাকে জিজ্ঞাস করতে হবে
২৪ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:০৫
তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: একান্তই গ্রামে বাস না করলে কাউফল চিনার কথা না।
বর্ণনা দেখে মনে রাখবেন---পরের বার গ্রামে গেলে আসে-পাশে দেখবেন কোন গাছ আছে কিনা।
আপনার মা বলতে পারবেন। তাড়াতাড়ি জিজ্ঞেস করে নিন।
১২| ২৩ শে আগস্ট, ২০১২ ভোর ৫:৪৫
ইসরা০০৭ বলেছেন: পাকা কাউফলের রসালো দানাগুলো খুলে নিয়ে মরিচের গুড়া, লবন, সামান্য দুধ, সামান্য চিনি দিয়ে ভর্তা করে খেতে খুব ভাল লাগে। আমি নিশ্চিত আপনাদের অনেকেরি মুখে পানি এসে গেছে--হেহেহেহেহেহে। সত্যি আমার এই জায়গায়টায় এসে পানি চলে এসেছে
শেয়ারের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।
২৪ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:১৩
তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: হে হে হে হে সামনে থেকে দেখলে সত্যি পানি ধরে রাখতে পারতেন না। অপরিচিত হলেও চেয়ে বসতেন।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ সময় করে পড়বার জন্য।
১৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:০২
আরিয়ানা বলেছেন: এই ফল আমি সিঙাপুরে থাকতে খুব খেতাম ও পছন্দও করতাম। এর নাম জানতাম না। ভাল লাগল নাম জেনে।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৩
তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সময় করে পড়বার জন্যে।
এটা আমাদের দেশে এক সময় অনেক দেখা যেতো গ্রামাঞ্চলে। এখন আর তেমন করে দেখা যায় না।
কোন একদিন হয়তঃ দেখাই যাবে না।
১৪| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৯
আমিভূত বলেছেন: চেনা চেনা লাগছে,নামও পরিচিত মনে হচ্ছে ,কিন্তু কোথায় দেখেছি বা শুনেছি মনে পড়ছে না
ভালো লাগলো ++
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৭
তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: ধন্যবাদ
মনে হয় গ্রামে কোথাও দেখেছেন।
চিনতে পেরেছেন এইটাই বড়। পরের বার দেখলে অবশ্যই মনে পড়বে।
ভাল থাকবেন
১৫| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১১
বঙ্গবাসী হাসান বলেছেন: আপনার ফেসবুক id টা কি। আমি [email protected]
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৭
তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: ধন্যবাদ।
আমি আপনাকে এড করে নিবনে।
ভাল থাকবেন
১৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমরা বলি কেও, অনেক দিন হয় এই ফল খাইনা ।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:০৪
তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: আমি নিজেও অনেকদিন এই ফল খাই না।
১৭| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৫:০৫
যুবায়ের বলেছেন: দারুন! দারুন ছবি!!..
পিলাচ+++
০৭ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:৫১
তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ছবিগুলো আমার নিজের তোলা নয়। ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ করা। তাই যারা ছবি তুলেছেন তাদেরকে বিশেষ ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:২১
রাহীম বলেছেন: আজ হতে প্রায় ৩০-৩২ বছর আগে জীবনে সর্ব প্রথম কাউ গাছ হতে পড়ে বুকে আঘাত পেয়েছিলাম । আজ আর সেখানে কাউ গাছের কোন চিহ্ন নাই । সেখানে এখন হয়েছে বিল্ডিং ঘর । এভাবে অনেক কিছুই হারিয়ে যাচ্ছে । একদিন আমরা ও হারিয়ে যাব ।