নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নদীর নাম

মুক্ত আকাশ দেখব বলে বয়ে চলা। আকাশ কেন মুক্ত হয় না।

তিতাস একটি নদীর নাম

নদীর মত বয়ে চলা--এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত। দিগন্ত দেখা হয় না। কিন্তু উৎস পিছু টানে। ফিরে যেতে পারি না। একবার যার চলন শুরু হয়েছে সে যে আর ফিরে যেতে পারে না। এইতো নদীর নিয়ম।

তিতাস একটি নদীর নাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাড়ে ৫ মাস বয়সী শিশুর জন্য কোন ধরনের খেলনা রাখা যায় ঘরে

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৭

আমার ছেলে।

বয়স হয়েছে সাড়ে ৫ মাস।

ঘরের এদিক সেদিক তাকায়।

দুষ্টামু করে। মাঝে সাজে চেচামেচী করে--কান্না-কাটিতো একটু আধটু করেই।



কি খেলনা কিনব বুঝতে পারছি না।

ঘরে আছে পাতলা ছোট বড় কিছু বল, দেয়ালে ফুল-লতা-পাতা ইত্যাদির ছবি, বিভিন্ন শোপিস, খেলনা বালিশ, খেলনা কোল বালিশ, ছাদে ঝুলুনি, চায়নিজ-জাপানিজ ২টা মাঝারি আকারের পুতুল আর ঝুনঝুনি।



আর কিছু নেই।

মাঝে মাঝে খেয়াল করি কিছু থাকলে ঠান্ডা করা যেত।

কি যে কিনব বুঝতে পারি না।



আপনাদের যাদের এই বয়সী শিশু আছে অথবা যাদের ঘরে শিশু আছে সাজেশন দিলে উপকৃত হই।



মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫২

শরীফ উদ্দিন সবুজ বলেছেন: আমার বাচ্চারা এ বয়সে লাল ঝুনঝুনি ও লাল কাগজের কলসি পছন্দ করতো। ওদের মা দাদি সামনে কথা বললে, গান গাইলে খুশি হতো।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৫

তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
লাল কলসী কিনতে হবে তাহলে।

আমাদের ছেলেকে খাওয়ানোর সময় ছড়া বললে মজা পায়। তাই নেট থেকে ছড়া নিয়ে প্রিন্ট করে রেখেছি। দরকার পড়লে শুনাই।

২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০৩

বাঁধলেই বাঁধন বলেছেন: এই বয়সে আমারটা ঝুলনি ও সিলিং fan দেখে খুশি হতো।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৪৪

তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
ঝুলুনিটা দেখে তবে বেশী না। সিলিং ফ্যান নাই ঘরে।

৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪৭

কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: আদিয়াতকে আমার পড়া বা শুনা কিছু ছড়া যেমন - ভোর হলো, দোর খোলো # তালগাছ একপায়ে দাড়িয়ে # খোকন খোকন ইত্যাদি শুনিয়ে যেকোন সময় ঘুম পাড়িয়ে দিতে পারি। খেলনা নিয়ে আমিও বিড়ম্বনায় আছি। কি কিনব বুঝতে পারছিনা। কাল জীবনে প্রথমবারের মত কচুক্ষেত নিয়ে পুরো মার্কেট ঘোরাব। যেটাতে হাত দেবে তাই কিনে দেয়ার প্ল্যান।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৪৭

তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: আমি সেদিন গুগুলে সার্চ দিয়েছি বাংলা ছড়া লিখে। একটা লিংক এলো সামুর। দেখলাম কোন একজন অসংখ্য ছড়া লিখে দিয়েছি। আমি কপি করে প্লিন্ট নিয়েছি। ২৭ পেইজ হয়েছে। সব জনপ্রিয় ছড়া এতে আছে। সেগুলো শোনানো হয় মাঝে মাঝেই।
আপনার প্লানটা ভাল লেগেছে। দেখি আমিও তাহলে সপিং মলে নিয়ে যাব তবে যা ধরবে তা কিনার সামর্থ্য নেই :( :( :(

৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫৯

shfikul বলেছেন: সুতোয় কিছু রঙিন বেলুন ঝুলিয়ে রাখুন,যাতে ও শুয়ে শুয়ে বেলুনগুলো দেখতে পারে।কিন্তু যাতে ধরতে না পারে এজন্য একটু উপরে রাখবেন।তিন চারটা রঙিন বেলুন আমি ঝুলিয়ে রাখতাম।এতে ও খুব খুশি হতো।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৪

তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: বেলুন ঝুলিয়ে দিয়েছিলাম----ফিরেও তাকায় না। কেমন জানি আকর্ষন নেই।

৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫০

শিশু পিপড়া বলেছেন: আমরা শিশুরা কিন্তু লাল ডুগডুগা জিনিস খুবই পচ্ছন্দ করি।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:১৫

তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
তোমার কথা মাথায় রাখবো। যেহেতু তুমিও ছোট্ট তাই তোমার কথার গুরুত্ব অনেক।

৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫০

শ্রাবণ জল বলেছেন: আমার ভাগ্নীর জন্য কাপড়ের পুতুল কিনত ভাইয়া। যেন কোনভাবে ব্যাথা না পায়।
সম্ভবত আড়ং এ পাওয়া যায় এই ধরনের পুতুল। মাছ, খরগোশ,ডলফিন। সফট অনেক। অনেক রঙের পাওয়া যায়।

অবশ্য আপনার বেবি তো ছেলে! তার পুতুল ভাল নাও লাগতে পারে! :)

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:১৭

তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

হুম---আমরা এখন দেশের বাইরে তাই ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও আড়ংএ যেতে পারছি না। তবে আড়ং থেকে একটা ঝুলুনি নিয়ে এসেছিলাম। ওটার দিকে তাকায়।

আমি ভাবছিলাম একটা বড় দেখে পুতুল কিনে নিয়ে আসব--আসলেই ছেলে পুতুল পছন্দ করবে কিনা কে জানে!!

৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: নরম পুতুলগুলো থাকে না বড় বড়, ওগুলা রাখতে পারেন। সপ্তাহে একবার করে ধুয়ে দিবেন কিন্তু, কারণ বাবুরা ওগুলো মুখে দিয়ে খাওয়ার চেষ্টা করে। ছোটো কোন খেলনা রাখবেন না, নাহলে ওরা গিলে ফেলে অথবা কান , নাক দিয়ে ঢুকিয়ে ফেলে। খুবই ঝামেলা হয়ে যায়। আর একটা কথা, বাবুদের হাতের নাগালে কখনও কয়েন রাখবেন না। দু্ষ্টুগুলা গিলে ফেলে ।

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬

তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনার পরামর্শগুলো কাজে লাগবে।
কয়েনের ব্যাপারটা আমি একদিন খেয়াল করেছি। মুখে দেওয়ার আগেই সরিয়ে নিয়েছিলাম।

আমাদের বাবুটার এখন প্রায় ১১ মাস হয়েছে। হামাগুড়ি দেয়। তাই সবসময় চোখে চোখে রাখা লাগে। সবথেকে বেশি ভয় কোন কিছু ধরে খুব সহজেই দাঁড়িয়ে যায় কিন্তু পড়ে যায়। তাই দেখে রাখতে হয়।

আবারো অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.