![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানবতা, সুস্থ উপলোব্ধি ও সঠিক মূল্যবোধ ও সত্যিকারের ভালবাসার চর্চা হোক **
আমার ছোট থেকে একটা অভ্যাস সব সময় ব্যাগে খুচরা পয়সা রাখার চেষ্টা করি। কোন ভিক্ষুক চাইলেই তা দেই। আম্মা থাকলে আম্মাকে জ্বালিয়ে কতবার পয়সা দিয়েছি। মাঝে মাঝে এইসব ভিক্ষুকদের দেখি বিভিন্ন কায়দা বের করে ভিক্ষা করতে। শাহজাহানপুরে আমার জন্ম।ওইখানে মনে আছে একদল ভিক্ষুক “আমার আল্লাহর নবীর নাম্, , মিউজিক্, আবার আমার আল্লাহর নবীর নাম” কেউবা অন্ধ কেউবা খোড়া, কেউবা বয়সের ভারে খুবই করুন অবস্থা।বাসায় মাঝে মাঝে খুব বুড়া-বূড়ি ভিক্ষুক আসলে তাদেরকে আমরা পুরান বাসী রাখা খাবার দিয়েছি। পেট ভরে খেয়ে তাদেরকে দোয়া করতে দেখেছি।
আমি সবে ৭/৮ বছর হঠাৎ দেখলাম কিছু অল্প বয়সী বাচ্চারা ভিক্ষাবৃত্তিতে নেমেছে। আম্মা বা গুরুজনরা তাদেরকে দেখলেই “চল বাসায় নিয়ে যাব কাজ করবি।“ বললেই একছুটে পালাতে দেখেছি।
আবার কেউ কেউ নাছোড়বান্দা বলে “আমারে দুই টাকা দেন আমি সকাল থেকে রুটি কিনে খাব । “বলা বাহুল্য ওদের ভিক্ষাবৃত্তিতে লাভ হত না।
মাঝে কিছু ভন্ড ফকির-ভিক্ষুককে দেখলাম বিভিন্ন কায়দায় ভিক্ষাবৃত্তি শুরু করল। মগবাজারে ইস্পাহানী কলেজে পড়া অবস্থায় দেখতাম এক লোককে ল্যাংড়া হয়ে ভিক্ষা করতে। আমি রোজ তাকে ভিক্ষা দিতাম, হঠাৎ একদিন আবিস্কার করলাম সে ল্যাংড়া নয়, একদিন ডান পা উঠিয়ে ভিক্ষা করে আরেকদিন বা পা উঠিয়ে ভিক্ষা করে।
খুব কষ্ট পেয়েছিলাম।মানুষ এরকম বিশ্বাসকে নিয়ে ছিনিমিনি খেলে।বইয়ের সাথে বাস্তবতার কত অমিল।
ওই সময়ই ইত্যাদিতে ভিক্ষুকদের ব্যঙ্গ করে তাদের বিশ্বাসঘাতকতার নমুনা দেখালো। ভয়াবহ খবর শুনলাম ৪/৫ বছর আগে যে এইসব ভিক্ষুকরা পেশাদার ভিক্ষুক তাদেরকে একটা বাসা ভাড়া নিয়ে রাখা হয়। কারো বা হাত বা পা ভেঙ্গে অথবা কারো চোখ নষ্ট করে ফেলা হয়।এদেরকে প্রতিদিন ভিক্ষা করে কিছু অংশ বা পুরোটাই তাদেরকে দিতে হয়।
তাই আজ যখন ধানমন্ডির ৮ নং ব্রিজে হাত-পা উঠিয়ে ভিক্ষা করে আর কাঁপতে থাকে তাকে দেখে আর আগের মত মায়া লাগে না। মাথা ফাটিয়ে/রক্তাত্ত (অন্য কোন অঙ্গহানী বা ব্যাথায় কাতর )কিছু ভিক্ষুক আসলেও আর আগের মত চোখ ভরে উঠে না। আমি আজও সবাইকে দেয়ার চেষ্টা করি কিন্তু টের পাই যে আর আগের মত মন কেঁদে উঠে না।
আসলে ওরা কেমন একটা পরিস্থিতির শিকার, ওরা এত গরীব যে ওদের ভাগ্য-উন্নয়ন সম্ভব না।
কিন্তু পুলিশদের যখন দেখি সাধারন যাত্রীদের হয়রানী করতে। ট্রাফিকেরা তো রিক্সা-আলাদের কাছ থেকে ৫/১০ টাকা ভিক্ষা, সি,এন,জি আলাদের থেকে ৩০-৫০ টাকা, ট্রাক/বাস আলাদের কাছ থেকে ৫০-১০০ টাকা আদায় করে থাকে।
ঢাকা মেডিকেলে গেলেও ভিক্ষাবৃত্তি দেখি ওয়ার্ডবয় / নার্সদের এক্সট্রা চার্জ দিতে হইয়ে, ডাক্তারদের পর্যন্ত এই এক্সট্রা চার্জ নিতে দেখি। এই ভিক্ষাবৃত্তি যেন এদেরও মজ্জ্বাগত।
সরকারী দফতর গুলিতে যাই, ওই খানেও হরদম ভিক্ষাবৃত্তি চলে। অনেক এইটাকে ঘুষ বলে সম্বোধন করে । কিন্তু আমার কাছে তা ভিক্ষাবৃত্তিই মনে হয়।
স্কুল/কলেজ গুলিতে মেধাহীন ছাত্র-ছাত্রিকে ভর্তি হতে দেখি উক্ত প্রতিষ্ঠানের উচ্চ ডিগ্রীধারী চেয়ারম্যান কিংবা প্রধান অধ্যক্ষকে ভিক্ষা দিয়ে। এই ভিক্ষার পরিমানও অনেক বেশি ।১০ লাক্ষ থেকে শুরু করে ৫০ লাক্ষ বা আরো বেশি হয়ে দাঁড়ায়।
জমি-জমা খাজনা দেয়া/ গ্যাস-বিদ্যুৎ বিল জমিয়ে একবারে কম টাকা দিতে দেখি । শুধু কিছু ৫-১০ হাজার টাকা খেয়ে নাম মাত্র টাকা দিতে দেখি ২/৩ বছরের জমানো বিল।
সরকারী কোষাগারে জমা না হয়ে সরকারী কর্মচারীদের ঝুলানো পেটে সব ঢূকতে দেখি।
মাঝে হঠাৎ দেখি কিছু শিক্ষকদেরও কোচিং ধান্দাবাজী করে ছাত্র/ছাত্রীদের কাছ থেকে ভিক্ষা নিতে। ভিক্ষা এজন্য বলা যেহেতু এরা এইসব ছাত্র/ছাত্রীদের প্রয়োজন মাফিক ৪/৫ নম্বরের দয়াপরশ হয়ে নাম্বার দিতে দেখি।
আমি ঢাকা-জি,টি,ইউ,জ়ি এর অনুষ্ঠান আয়োজন করে থাকি।
তখন স্যার দের বললাম মিডিয়া কে ডাকতে, স্যার বললেন যে , এরা নিউজ ছাপাতেও টাকা নেয়। তাই মুনির হাসান স্যারকে আনার পরও তা পত্রিকার শিরোনাম হয়নি।
কিছুদিন আগে আমার দুলাভাই বাংলাদেশ বায়োমেডিকেল সোসাইটি থেকে আজীবন সম্মাননা পদক পেয়েছেন। তো গিয়ে শুনলাম খবর টা পাওয়ার সাথে সাথেই প্রথম আলো, যুগান্তর এটি নিয়ে লিখতে চেয়েছে, কিন্তু ওরা ২০০ টাকা চায়।আমার ভাগ্নে বলেছেন, “ আমি ২০০ না ৩০০ টাকাই দিব। কিন্তু
পত্রিকায় ভালো কাভারেজ চাই।
এই মিডিয়ার ভিক্ষাবৃত্তি নতুন নয়।হানিফ সংকেতের অনুষ্ঠানে ইত্যাদিতেও ৫০ হাজার- ১/২/৩ লাখ টাকা ভিক্ষা দিয়ে কিছু একটা করে চেহারা দেখায়।যারা ভিক্ষা দেয়, তাদের কাভারেজ ভালো হয় ,যারা দেয় না তারা কাভারেজ পায় না।
ভিক্ষাবৃত্তি যেন আমাদের মজ্জ্বাগত।কেউ ভিক্ষা দেয় কেউ নেয়।
কখনও আমরা ভিক্ষুক আর কখনও আমরা দাতা।
ভিক্ষাবৃত্তির এই চক্র থেকে মুক্তি চাই।
মানুষের সাথে বিস্বাসঘাতকতা ও মানুষের আবেগকে নিয়ে ছিনিমিনি খেলা আর নয়, আর কত নিচে নামবে মানুষ।
আর ভাল লাগে না ।
>>>>>>ভিক্ষাবৃত্তি আর নয় আর নয়<<<<<
আমার ছোট থেকে একটা অভ্যাস সব সময় ব্যাগে খুচরা পয়সা রাখার চেষ্টা করি। কোন ভিক্ষুক চাইলেই তা দেই। আম্মা থাকলে আম্মাকে জ্বালিয়ে কতবার পয়সা দিয়েছি। মাঝে মাঝে এইসব ভিক্ষুকদের দেখি বিভিন্ন কায়দা বের করে ভিক্ষা করতে। শাহজাহানপুরে আমার জন্ম।ওইখানে মনে আছে একদল ভিক্ষুক “আমার আল্লাহর নবীর নাম্, , মিউজিক্, আবার আমার আল্লাহর নবীর নাম” কেউবা অন্ধ কেউবা খোড়া, কেউবা বয়সের ভারে খুবই করুন অবস্থা।বাসায় মাঝে মাঝে খুব বুড়া-বূড়ি ভিক্ষুক আসলে তাদেরকে আমরা পুরান বাসী রাখা খাবার দিয়েছি। পেট ভরে খেয়ে তাদেরকে দোয়া করতে দেখেছি।
আমি সবে ৭/৮ বছর হঠাৎ দেখলাম কিছু অল্প বয়সী বাচ্চারা ভিক্ষাবৃত্তিতে নেমেছে। আম্মা বা গুরুজনরা তাদেরকে দেখলেই “চল বাসায় নিয়ে যাব কাজ করবি।“ বললেই একছুটে পালাতে দেখেছি। আবার কেউ কেউ নাছোড়বান্দা বলে “আমারে দুই টাকা দেন আমি সকাল থেকে রুটি কিনে খাব । “বলা বাহুল্য ওদের ভিক্ষাবৃত্তিতে লাভ হত না।
মাঝে কিছু ভন্ড ফকির-ভিক্ষুককে দেখলাম বিভিন্ন কায়দায় ভিক্ষাবৃত্তি শুরু করল। মগবাজারে ইস্পাহানী কলেজে পড়া অবস্থায় দেখতাম এক লোককে ল্যাংড়া হয়ে ভিক্ষা করতে। আমি রোজ তাকে ভিক্ষা দিতাম, হঠাৎ একদিন আবিস্কার করলাম সে ল্যাংড়া নয়, একদিন ডান পা উঠিয়ে ভিক্ষা করে আরেকদিন বা পা উঠিয়ে ভিক্ষা করে।
খুব কষ্ট পেয়েছিলাম।মানুষ এরকম বিশ্বাসকে নিয়ে ছিনিমিনি খেলে।বইয়ের সাথে বাস্তবতার কত অমিল।
ওই সময়ই ইত্যাদিতে ভিক্ষুকদের ব্যঙ্গ করে তাদের বিশ্বাসঘাতকতার নমুনা দেখালো। ভয়াবহ খবর শুনলাম ৪/৫ বছর আগে যে এইসব ভিক্ষুকরা পেশাদার ভিক্ষুক তাদেরকে একটা বাসা ভাড়া নিয়ে রাখা হয়। কারো বা হাত বা পা ভেঙ্গে অথবা কারো চোখ নষ্ট করে ফেলা হয়।এদেরকে প্রতিদিন ভিক্ষা করে কিছু অংশ বা পুরোটাই তাদেরকে দিতে হয়।
তাই আজ যখন ধানমন্ডির ৮ নং ব্রিজে হাত-পা উঠিয়ে ভিক্ষা করে আর কাঁপতে থাকে তাকে দেখে আর আগের মত মায়া লাগে না। মাথা ফাটিয়ে/রক্তাত্ত (অন্য কোন অঙ্গহানী বা ব্যাথায় কাতর )কিছু ভিক্ষুক আসলেও আর আগের মত চোখ ভরে উঠে না। আমি আজও সবাইকে দেয়ার চেষ্টা করি কিন্তু টের পাই যে আর আগের মত মন কেঁদে উঠে না।
আসলে ওরা কেমন একটা পরিস্থিতির শিকার, ওরা এত গরীব যে ওদের ভাগ্য-উন্নয়ন সম্ভব না।
কিন্তু পুলিশদের যখন দেখি সাধারন যাত্রীদের হয়রানী করতে। ট্রাফিকেরা তো রিক্সা-আলাদের কাছ থেকে ৫/১০ টাকা ভিক্ষা, সি,এন,জি আলাদের থেকে ৩০-৫০ টাকা, ট্রাক/বাস আলাদের কাছ থেকে ৫০-১০০ টাকা আদায় করে থাকে।
ঢাকা মেডিকেলে গেলেও ভিক্ষাবৃত্তি দেখি ওয়ার্ডবয় / নার্সদের এক্সট্রা চার্জ দিতে হইয়ে, ডাক্তারদের পর্যন্ত এই এক্সট্রা চার্জ নিতে দেখি। এই ভিক্ষাবৃত্তি যেন এদেরও মজ্জ্বাগত।
সরকারী দফতর গুলিতে যাই, ওই খানেও হরদম ভিক্ষাবৃত্তি চলে। অনেক এইটাকে ঘুষ বলে সম্বোধন করে । কিন্তু আমার কাছে তা ভিক্ষাবৃত্তিই মনে হয়।
স্কুল/কলেজ গুলিতে মেধাহীন ছাত্র-ছাত্রিকে ভর্তি হতে দেখি উক্ত প্রতিষ্ঠানের উচ্চ ডিগ্রীধারী চেয়ারম্যান কিংবা প্রধান অধ্যক্ষকে ভিক্ষা দিয়ে। এই ভিক্ষার পরিমানও অনেক বেশি ।১০ লাক্ষ থেকে শুরু করে ৫০ লাক্ষ বা আরো বেশি হয়ে দাঁড়ায়।
জমি-জমা খাজনা দেয়া/ গ্যাস-বিদ্যুৎ বিল জমিয়ে একবারে কম টাকা দিতে দেখি । শুধু কিছু ৫-১০ হাজার টাকা খেয়ে নাম মাত্র টাকা দিতে দেখি ২/৩ বছরের জমানো বিল।
সরকারী কোষাগারে জমা না হয়ে সরকারী কর্মচারীদের ঝুলানো পেটে সব ঢূকতে দেখি।
মাঝে হঠাৎ দেখি কিছু শিক্ষকদেরও কোচিং ধান্দাবাজী করে ছাত্র/ছাত্রীদের কাছ থেকে ভিক্ষা নিতে। ভিক্ষা এজন্য বলা যেহেতু এরা এইসব ছাত্র/ছাত্রীদের প্রয়োজন মাফিক ৪/৫ নম্বরের দয়াপরশ হয়ে নাম্বার দিতে দেখি।
আমি ঢাকা-জি,টি,ইউ,জ়ি এর অনুষ্ঠান আয়োজন করে থাকি।
তখন স্যার দের বললাম মিডিয়া কে ডাকতে, স্যার বললেন যে , এরা নিউজ ছাপাতেও টাকা নেয়। তাই মুনির হাসান স্যারকে আনার পরও তা পত্রিকার শিরোনাম হয়নি।
কিছুদিন আগে আমার দুলাভাই বাংলাদেশ বায়োমেডিকেল সোসাইটি থেকে আজীবন সম্মাননা পদক পেয়েছেন। তো গিয়ে শুনলাম খবর টা পাওয়ার সাথে সাথেই প্রথম আলো, যুগান্তর এটি নিয়ে লিখতে চেয়েছে, কিন্তু ওরা ২০০ টাকা চায়।আমার ভাগ্নে বলেছেন, “ আমি ২০০ না ৩০০ টাকাই দিব। কিন্তু
পত্রিকায় ভালো কাভারেজ চাই।
এই মিডিয়ার ভিক্ষাবৃত্তি নতুন নয়।হানিফ সংকেতের অনুষ্ঠানে ইত্যাদিতেও ৫০ হাজার- ১/২/৩ লাখ টাকা ভিক্ষা দিয়ে কিছু একটা করে চেহারা দেখায়।যারা ভিক্ষা দেয়, তাদের কাভারেজ ভালো হয় ,যারা দেয় না তারা কাভারেজ পায় না।
ভিক্ষাবৃত্তি যেন আমাদের মজ্জ্বাগত।কেউ ভিক্ষা দেয় কেউ নেয়।
কখনও আমরা ভিক্ষুক আর কখনও আমরা দাতা।
ভিক্ষাবৃত্তির এই চক্র থেকে মুক্তি চাই।
মানুষের সাথে বিস্বাসঘাতকতা ও মানুষের আবেগকে নিয়ে ছিনিমিনি খেলা আর নয়, আর কত নিচে নামবে মানুষ।
আর ভাল লাগে না ।
>>>>>>ভিক্ষাবৃত্তি আর নয় আর নয়<<<<<<<<
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৩৫
তিথির অনুভূতি বলেছেন: হম লাভ করতে গিয়ে মানবিকতার স্খলন ঘটছে .।
২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৩৫
সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: এখন ভিক্ষা বৃত্তি একটা ব্যবসা ,শাহবাগ এর পয়েন্ট এ পিচ্চি গুলো আসে এগুলোর ইঙ্কাম কত জানো ? ডেইলি ১০০০+ এইটার ভাগ পায় মাস্তান ,পুলিশ আর যারা ওদের ভাড়া করে । খুব খারাপ লাগে এসব শুনলে ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৩৭
তিথির অনুভূতি বলেছেন: আসলেই ওরা তো তাও পরিস্থিতির শিকার কিন্তু
উপরের লেভেল এর শিক্ষক, ডাক্তার, কিংবা মিডিয়ার লোকেরাও নামল কেন??
৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৪০
সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: লেখাটা ২ বার এসে পড়েছ্র এডিট করে একবার করে দাও .....
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৪৪
তিথির অনুভূতি বলেছেন: কোথায় আমার এখানে একবার দেখাচ্ছে **
৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৪১
সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: এই জন্য ই লেখাটা অসাধারন ,শেয়ারে ডিলাম ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৪৫
তিথির অনুভূতি বলেছেন: অনুপ্রেরনা পেলাম.।
৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৪৬
সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: খেয়াল করে দেখ , তাছাড়া এটা সামুর বাগ ও হতে পারে ,তাই এ/দিত করতে সাবধানে , প্রে যেন আবার লেখাটা না হারায় ........
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৪৭
তিথির অনুভূতি বলেছেন: হম যেন না হারায় .।
প্রথমবার শুধু ছবি এসেছিল,
তো তাই আবার লেখাটা দিয়েছি ।।
দেখি ঠিক করার চেষ্টা করছি ।।
৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৪৭
১১স্টার বলেছেন: ভিক্ষা দিয়া ভাইবেন না কেউ ভিক্ষা কইরা খাই.... আমি ভিক্ষা কইরা খাই.........
সুতরাং বুঝতেই পারছেন ভিক্ষা ঠেকানো সম্ভব না।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৪৯
তিথির অনুভূতি বলেছেন: হম আমি সারাজীবন ভিক্ষা দিয়েছি, নিতে লজ্জ্বা লাগে দেখে জীবনে কিছু করতে পারিনি .........।।
আল্লাহ আমাদের মনুষত্বের জাগরন করুক **
৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৫১
bangal manus বলেছেন: অসাধারণ লেখা, ধন্যবাদ।
কিন্তু লিখে কি হবে? আমাদের অস্তিমজ্জা পচে গেছে। সেখানে যতই ওষুধ দেয়া হোক এখন আর কোন কাজ করে না। আমরা কাজ না করে কি ভাবে রোজগার করবো সেই আশায় থাকি। কোন উপায় নাই মনে হয়।
আবারো ধন্যবাদ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৫৫
তিথির অনুভূতি বলেছেন: আমরা মানূষ হতে চাই.।
আল্লাহ আমাদের সেই তৌফিক দান করুন .।
আমিন
৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৫৩
এবার তোরা মানুষ হ বলেছেন: সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: এখন ভিক্ষা বৃত্তি একটা ব্যবসা ,শাহবাগ এর পয়েন্ট এ পিচ্চি গুলো আসে এগুলোর ইঙ্কাম কত জানো ? ডেইলি ১০০০+ এইটার ভাগ পায় মাস্তান ,পুলিশ আর যারা ওদের ভাড়া করে । খুব খারাপ লাগে এসব শুনলে ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৩৭
লেখক বলেছেন: আসলেই ওরা তো তাও পরিস্থিতির শিকার কিন্তু
উপরের লেভেল এর শিক্ষক, ডাক্তার, কিংবা মিডিয়ার লোকেরাও নামল কেন??.....তাই তো
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৫৫
তিথির অনুভূতি বলেছেন: হমম ভিক্ষাবৃত্তির এই চক্র থেকে মুক্তি চাই **
৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৫৩
তিথির অনুভূতি বলেছেন: সাকিন উল আলম ইভান ভাইয়া এখন ঠিক আছে
১০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:০২
~মাইনাচ~ বলেছেন: ভিক্ষা বৃত্তি এখন আর ভিক্ষাতেই সীমা বদ্ধ নেই। এটা এখন একটা ব্যবসায় পরিনত হয়েছে।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:২৯
তিথির অনুভূতি বলেছেন: ব্যবসার সাথে তুলনা করে ব্যবসা বৃত্তিকে খাটো করবেন না ।
এর সমাধান চাই.।। অন্য কিছুকে খাটো করতে চাই না ।
১১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:০৩
সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: Etto sundor lekhay keu plus dey na kn!ami puttum dilam
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:২৬
তিথির অনুভূতি বলেছেন:
১২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:০৯
কেনজিয়া বলেছেন: ব্যাবসার জগতে ভিক্ষা বৃত্তিই সব থেকে লাভ জনক।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৩২
তিথির অনুভূতি বলেছেন: হম লাভ কি সৎভাবে করা যায় না.।।
নিজের কাছে স্বচ্ছ থাকার চেয়ে কি লাভটাই বড়।
লাভ করে কাউকে ভাল থাকতে দেখেনি।
হারামের টাকা ব্যরামেই যায় .।।।
১৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৫১
'লেনিন' বলেছেন: দেশের সবচেয়ে বড় ভিক্ষুক এখন মন্ত্রী, এমপিরা তাদের এর জন্য হাত-পা খুইয়ে বিভৎস চেহারায়ও আসতে হয়না আমাদের সামনে। আমরা তাদের ভোটও ভিক্ষা দেই আর দেশের ট্যাক্সের টাকা থেকে শুরু করে সিন্ডিকেট, বাড়তি মূল্য সবকিছুর ভাগ-বাটোয়ারা তারাই পেয়ে থাকেন।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:২১
তিথির অনুভূতি বলেছেন: ভালো বলেছেন , আমার লেখার সাথে মিলে।
অন্তর্ভুক্ত করে দিব,
১৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৫২
যে আছো অন্তরে বলেছেন: 'লেনিন' বলেছেন: দেশের সবচেয়ে বড় ভিক্ষুক এখন মন্ত্রী, এমপিরা তাদের এর জন্য হাত-পা খুইয়ে বিভৎস চেহারায়ও আসতে হয়না আমাদের সামনে। আমরা তাদের ভোটও ভিক্ষা দেই আর দেশের ট্যাক্সের টাকা থেকে শুরু করে সিন্ডিকেট, বাড়তি মূল্য সবকিছুর ভাগ-বাটোয়ারা তারাই পেয়ে থাকেন।
১০০ ভাগ সহমত
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:২২
তিথির অনুভূতি বলেছেন: ১০০ ভাগ সহমত আমিও
কিত্ন এর পরিত্রান চাই**
১৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৫৫
মুনতাশীর বলেছেন: প্রকৃত ভিক্ষুকদের পূণর্বাসন করে পেশাদারী ভিক্ষা বৃত্তি বন্ধের জন্য চাই কঠোর আইন।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:২৫
তিথির অনুভূতি বলেছেন: হমম আইন কি প্রয়োগ হয় , যেগুলি আছে সেইগুলিই কোন প্রয়োগ হইয় না
আবার নতুন আইন। আইন তো আমরা বানাই.।।
এজন্য কি সংবিধানে লিখতে হবে ।
এই ভিক্ষা বৃত্তির তো কোন আইন ছিল না
১৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৩৫
আজমান আন্দালিব বলেছেন: ভিক্ষাবৃত্তির এই চক্র থেকে মুক্তি নাই...রাষ্ট্রকেই যেখনে ভিক্ষা করে চলতে হয়...
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৫২
তিথির অনুভূতি বলেছেন: মুক্তি চাই মুক্তি চাই্,
ইষানের বিচারের আগেই আমি স্বপ্ন দেখেছিলাম
ওর উপর অত্যাচারীরা শাস্তি পাছে,
আমি আজ এই ভিক্ষাবৃত্তির চক্র থেকেও মুক্তির স্বপ্ন দেখছি
ইনশাল্লাহ আল্লাহতালা আমার এ স্বপ্নও অপূর্ন রাখবেন না ।
১৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৪৪
ছাইরাছ হেলাল বলেছেন:
এ বৃত্তি থেকে বেরিয়ে আশা প্রায়
অসম্ভব বলেই মনে হচ্ছে ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৫৫
তিথির অনুভূতি বলেছেন: আশাহত হবেন না ছাইরাছ হেলাল
আপনি আমাদের আশা দিবেন
আমরা স্বপ্ন দেখি এক ধনী দেশের যারা ভিক্ষাবৃত্তি করে না
ভিক্ষুক দেশ চাই না
১৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৪২
রেডসিগনাল বলেছেন:
এদের আচরণে নিজেকে খুব খারাপ লাগে, আমি একজন প্রবাসী দেশে যাবার পর এ্যায়ারপোটের বাইরে এমন ভাবে বিরক্ত করে যা বলে শেষ করা যাবে না ।
এ্যায়ারপোটের বাইরে যারা ভিহ্মা করে তারা তো অনেক জ্ঞ্যানী দেশী টাকা নিতে চায়না, বলে কি ভাইয়া একটা বিদেশী টেহা দেন না ,আমি কয়েক জনকে ৫০টাকা করে দিয়েছি এক জনকে দেয়া মাত্র আরও ডজন খানেক এসে হাজির এবার দেখি মহাবিপদ তারাতারি গাড়িতে চেপে বসি ।
আর ছোট্র একটা মেয়ে বলতে লাগলো ভাইয়া একটা দিনার দেননা আমি গাড়িতে বসে বলছি এই পিচ্ছি, কেমনে জানে আমি কুয়েত থেকে এসেছি, আমার বন্ধু বললো কোন প্লেন ল্যান হচ্ছে তারা মাইকে শুনে শুনে স্পাট ।
আর যারা লেখা পড়া করে ভিহ্মা করছে, এক কথায় এরা শিহ্মিত ভিহ্মুক বই পড়ে পড়ে মুখস্ত করে, ডিগ্রীতো অনেক আছে কিন্তু জ্ঞ্যাণের আলো মাথায় ঠুকেনি একটুও,
কথায় বলে, একজন মুরুর্খ বন্ধুর চেয়ে একজন শিহ্মিত শত্রু অনেক ভাল ।
কিন্তু বাস্তবে তা উল্টো, একজন শিহ্মিত ভিহ্মুকের চেয়ে মুরুর্খ ভিহ্মুক অতি উত্তম ।
আপনার লেখাটি ভাল লেগেছে ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৪৭
তিথির অনুভূতি বলেছেন: বিড়ম্বনা দেশে ফিরে আসার পর থেকেই যে চিত্র তা লিখতে গেলে
আরেক টি পোষ্ট লাগবে...
কিভাবে বন্ধ করা যায় উপায় বের করুন।
এটা যেন শুধু ভাল লাগাতে সীমাবদ্ধ না থাকে ।।
১৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:২৯
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: ৮ম ভাললাগা!!!
আর নয় ভিক্ষাবৃত্তি!!
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১১
তিথির অনুভূতি বলেছেন: ভিক্ষাবৃত্তি আর নয় আর নয়
কার্যকর করুন সবার জীবনে **
২০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:১২
ভিয়েনাস বলেছেন: ভিক্ষা এখন লাভজনক একটা ব্যবসা । রাজধানিতে হু হু করে ভিক্ষাবৃত্তি বাড়ছে ।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:১১
তিথির অনুভূতি বলেছেন: হমম এর জন্য দায়ী আমরাই
কেন করি ভিক্ষাবৃত্তি ?
একটুও কি লজ্জ্বা করে না?
২১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:১৩
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: ভালো লেখা।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:০৯
তিথির অনুভূতি বলেছেন:
২২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:১৬
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: রাস্তা ঘাটে পেশাদারি ভিক্ষাবৃত্তি হয়, তার চেয়ে দুঃখের কথা এরা যা কামাই করে তার সিংহভাগই এদের পরিচালনাকারী সিন্ডিকেটের পকেটে যায়। এ কারণেই আমি রাস্তা ঘাটে ভিক্ষা দেই না বললেই চলে...
১১ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:১০
তিথির অনুভূতি বলেছেন: ভিক্ষা না দেয়াটা সমাধান নয় ,
উপরের লেভেল এর ভিক্ষাবৃত্তি কিভাবে বন্ধ করবেন ?
২৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:০৪
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
ভিক্ষা নিয়ে ভিন্ন ধরনের চিন্তার লেখায় পেলাস........
শুভ কামনা সবসময়ের জন্য.......
১১ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:১৫
তিথির অনুভূতি বলেছেন: ধন্যবাদ
কিন্তু আমি এইটা লেখাতে সীমাবদ্ধ চাই না।
আমি এই স্বপ্ন বাস্তবে রূপ চাই
সেজন্য আপনাদের সবার সহযোগিতা চাই।
ধুকে ধুকে কারো করুনায় বেচে থাকা আর নয়
ভিক্ষাবৃত্তি আর নয় আর নয়
২৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৪৩
ফিদাতো আলী সরকার বলেছেন: কিছু ভিক্ষুক কথা এখানে বলা হয় নাই। রাজনৈতিক নেতা আর তথাকথিত পীর। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভিক্ষুক আমেরিকা আর ভারত।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:১৫
তিথির অনুভূতি বলেছেন: আমি বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট থেকে লেখার চেষ্টা করেছি।
বিশ্ব ভিক্ষুক ও ভিক্ষাবৃত্তি নিয়ে একটি লেখা খুব শিগগিরিই লিখব ভাবছি **
আপাতত বাংলাদেশের ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নিন
এই পদক্ষেপ নিজেকে দিয়ে শুরু করা ভাল **
২৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:২২
টুকিঝা বলেছেন: সুন্দর গুছানো লেখা! ভাল লাগলো!
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৫:৫৮
তিথির অনুভূতি বলেছেন: ধন্যবাদ
২৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:৪৪
কক বলেছেন: বাস্তব সম্মত এবং সময়োপযোগী লিখাটির জন্য আপানকে প্রান ঢালা অভিনন্দন। আশা করি আপনার কাছে আরো এইরকম ভালো ভালো লিখা পাবো। ব্লগে আপানর আনন্দময় সময় কাটুক....আর সময় হলে আমার এই পেইজে একটা লাইক দিলে খুব খুশি হবো
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:১১
তিথির অনুভূতি বলেছেন: ধন্যবাদ কক
এটা যেন শুধু লেখায় সীমাবদ্ধ না থাকে
তা বাস্তবে দেখতে চাই,
আর শুরু হোক আপনাকে দিয়েই।
আমাকে দিয়ে, আমাদের দিয়ে,
আমাদের বন্ধু বান্ধব দের দিয়ে
আমাদের পরিবার দিয়ে
আমরা ধনবান হতে চাই
মনের দিক থেকে যা খুব একটা কষ্ট না
তাহলে শুরু করা যাক আমাদের নতুন যাত্রা **
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:২৯
ফিরেদেখা বলেছেন: মুক্তি নাই। কারন ভিক্ষাবৃত্তি এখন অনেক লাভজনক পেশা। লোকসানের ঝুকি নাই।