নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

............................

জমিদার

আমি জমিদার

আমি জমিদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

বরখাস্ত ব্রিগেডিয়ার আযমীর প্রতি কিছু প্রশ্ন

০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৪:২৯

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে সম্প্রতি বরখাস্ত করা হয়েছে জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির অধ্যাপক গোলাম আযমের ছেলে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুল্লাহিল আমান আযমী, এনডিসি, পিএসসিকে। সেনাবাহিনীতে তার চাকরি লাভ, পদোন্নতি এবং পরবর্তীতে বিভিন্ন কর্মকাণ্ড নিয়ে বিভিন্ন মহলে কিছু প্রশ্ন উঠেছে।



প্রথমত, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুল্লাহিল আমান আযমী, এনডিসি, পিএসসি (বরখাস্ত) ২৭ ডিসেম্বর ১৯৫৮ সালে ঢাকায় জš§গ্রহণ করেন। পিতা গোলাম আযম স্বাধীনতা যুদ্ধের পর সাধারণ ক্ষমা গ্রহণ না করায় নাগরিকত্ব বাতিল হলে তিনি বাংলাদেশ ত্যাগ করে লন্ডন চলে যান। আযমী ১৯৭৫ সালে সিলেট সরকারি অগ্রগামী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে দ্বিতীয় বিভাগে এসএসসি পাস করার পর লন্ডনে গিয়ে পিতার সঙ্গে বসবাস শুরু করেন। ১৯৭৮ সালে গোলাম আযম পাস্তিানের পাসপোর্টে অস্থায়ীভাবে সপরিবারে দেশে ফেরত আসেন এবং বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। আযমী এইচএসসি তৃতীয় বিভাগে পাস করেন। দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণী পাওয়া একজন অতি সাধারণ ছাত্র সেনাবাহিনীতে কিভাবে কমিশন পেলেন সে প্রশ্ন অনেকেরই। এরপর এইচএসসি পরীক্ষায় তৃতীয় বিভাগে উত্তীর্ণ একজন ছাত্র রাতারাতি বিএমএতে এসে কিভাবে ডিগ্রি পরীক্ষায় সম্মিলিত মেধা তালিকায় প্রথম শ্রেণীতে প্রথম স্থান অর্জন করে স্বর্ণপদক পেয়ে যান সেই প্রশ্নও তুলেছেন অনেকে।



দ্বিতীয়ত, আযমী ১৯৮০ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে যোগদান করেন এবং সবার জন্য নির্ধারিত তারিখের একমাস পর তিনি মিলিটারি একাডেমীতে যোগদান করেন। নিজস্ব ঠিকানা না থাকায় সিলেটস্থ কোনো দূর-সম্পকীয় চাচার ঠিকানা দিয়ে ভর্তি হন যা সেনাবাহিনী আইনে অত্যন্ত গর্হিত একটি বিষয়। অথচ তার পিতা তখনও পাকিস্তানি নাগরিক এবং পাকিস্তানি পাসপোর্ট বহন করেন। একজন বিদেশি নাগরিকের সন্তান হওয়া সত্ত্বেও তিনি কিভাবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চাকরি পেলেন?



তৃতীয়ত, সেনাবাহিনীতে ‘সোর্ড অব অনার’ পেতে হলে একজন ক্যাডেটকে হতে হয় সর্ব বিষয়ে চৌকষ। অথচ সর্ব বিষয়ে চৌকষ না হয়েও আযমী লাভ করেছিলেন সর্বশ্রেষ্ঠ ক্যাডেট হিসেবে সম্মানজনক খেতাব ‘সোর্ড অব অনার’। তিনি ছিলেন একজন অ-সাঁতারু (নন সুইমার)। বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমীতে প্রশিক্ষণকালীন আযমী কোনো দিন সাঁতারে উত্তীর্ণ হতে পারেননি। সেনাবহিনীতে কর্মরত প্রত্যেক অফিসারের জন্য বিএমএ থেকে কমিশন লাভ করা জন্য সাঁতার জানা বাধ্যতামূলক এবং শারীরিক যোগ্যতা পরীক্ষার একটা আবশ্যকীয়। অথচ কিভাবে একজন অ-সাঁতারু কর্নেল পদোন্নতি প্রাপ্তির আগ পর্যন্ত শারীরিক যোগ্যতা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতেন?



চতুর্থত, আযমী মিরপুর ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড ও স্টাফ কোর্স করার সময়ে সড়ক দুর্ঘটানায় পতিত হন। যার ফলে তিনি শতকরা ২৭ ভাগ ক্লাশে অনুপস্থিত ছিলেন। প্রচলিত বিধি মোতাবেক এরকম অবস্থায় একজন সামরিক অফিসার ওই কোর্স থেকে ইউনিট বা নিজস্ব সংস্থায় ফেরত যাওয়ার কথা। অথচ তিনি কোর্স থেকে ফেরত যাওয়া দূরের কথা সার্বিক ফলাফলে পঞ্চম স্থান নিয়ে কোর্স শেষ করেন। এটা কিভাবে সম্ভব হলো।



পঞ্চমত, আযমী ১৯৯৩ সালে মালয়েশিয়ায় উচ্চতর প্রশিক্ষণে যান এবং সেখানকার জামায়াতে ইসলামী দলের উচ্চপর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে সখ্য গড়ে তোলেন। সেখানে জামায়াত নেতাদের আয়োজিত এক ইফতার পার্টিতেও যোগদান করে তিনি সেনা কর্তৃপক্ষকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলেন। তার এই রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি বাংলাদেশ হাইকমিশন থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে জানানো হয়। কিন্তু সেনাবাহিনী এই শৃঙ্খলাভঙ্গের জন্য তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। যদিও সেনাবাহিনীতে চাকরিরত অবস্থায় এরকম কোনো রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে যোগ দেয়ার কোনো সুযোগ নেই।



ষষ্ঠত, কোনো বিদেশি নাগরিকের সেনানিবাসে প্রবেশের প্রচলিত নীতি মোতাবেক সেনাসদরের পূর্ব অনুমতি প্রয়োজন হয়। অথচ তার পিতা গোলাম আযম একজন বিদেশি নাগরিক হয়েও কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যাতীত সিলেটের জালালাবাদ সেনানিবাসে তৎকালীন মেজর আযমীর বাসায় রাত্রিযাপন করেছেন। জামায়তে ইসলামীর সিলেটের দুইজন শীর্ষস্থানীয় নেতা তার জালালাবাদ সেনানিবাসের বাসায় তার পিতার সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এছাড়া তিনি চট্টগ্রাম সেনানিবাসে চাকরিকালীন তার পিতা অস্ত্রধারী দেহরক্ষীসহ সেনানিবাসের ভেতর তার বাসায় গিয়ে রাত্রিযাপন করেন। একজন রাজনৈতিক নেতাকে কোনো প্রকার নিরাপত্তা ছাড়পত্র ছাড়াই সেনানিবাসের বাসায় বসবাস করতে দেয় সেনা আইনের পরিপন্থী নয় কী?



Click This Link

...........................

আমার তো মনে হয় আযমীর পাশাপাশি সেনা বাহিনী নিয়েও কিছু প্রশ্ন করা উচিত ,



মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +১৭/-২৪

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৪:৩০

আমি জমিদার বলেছেন: আমাদের সময় পত্রিকা থেকে নেয়া

২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৪:৫২

মহানাম বলেছেন: জাতীয় বেঈমান জিয়া ও তার উপযুক্ত সহধর্মিণী অশিক্ষিতা বিউটি পার্লার আসক্তা কুপুত্র জননী খালেদা ও বিশ্ববেহায়া এরশাদের শাসনকালীন সময়ে এধরণের বহু আযমীই সেনাবাহিণীতে প্রবেশাধিকার পেয়েছে যা এ জাতির জন্য চরম লজ্জাস্কর। মুক্তিযুদ্ধের মহান গৌরবে গৌরবান্বিত সেনাবাহিণীর জন্য এটা নিঃসন্দেহে কলঙ্কজনক। এ ধরণের সবাইকেই অবিলম্বে সেনাবাহিণী থেকে বহিস্কৃত করে সেনাবাহিণী পাপমুক্ত হবে, এটাই জাতি দেখতে চায়। গণ-আদালতে জাহানারা ইমাম গোলাম আযমের যে বিচার করেছিলেন, তার বাস্তব প্রতিফলন জাতি এ সরকারের কাছে দেখতে আগ্রহী। এগুলো সমাজদেহে দুষ্টব্রণের মত। এই ক্ষতগুলোর যথোপযুক্ত চিকিৎসা এক্ষুণিই করা উচিত। নইলে জাতিকে পস্তাতে হবে।

০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৫:২৭

আমি জমিদার বলেছেন: এ ধরণের সবাইকেই অবিলম্বে সেনাবাহিণী থেকে বহিস্কৃত করে সেনাবাহিণী পাপমুক্ত হবে, এটাই জাতি দেখতে চায়

আপনার সাথে সহমত ,
ধন্যবাদ

৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৬

বৃত্তবন্দী বলেছেন: গোআ সাহেব কিসের পোপেসর আছিলেন?

৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৯

পোড়া মরিচ বলেছেন: গোলামের বৈধ আর অবৈধ দুই পুতেরেই ঠাডায়া মাইনাস

০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩১

আমি জমিদার বলেছেন: বৈধ আর অবৈধ দুই পুত
এই তথ্য আমি আগে জানতাম না , ভাই আরেক জন কে এবং কি করে যদি বলতেন

৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৫:০৬

ত্রিদীব বলেছেন: মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন

০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩২

আমি জমিদার বলেছেন: ইমু দিতেন

৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৫:০৯

অচেনা সৈকত বলেছেন: এ পর্যন্ত ৭ জন রাজাকার পাওয়া গেল।

০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৮

আমি জমিদার বলেছেন: মাত্র ৭ জন !!!!!!!!!!

৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৫:১০

অগ্রজ বলেছেন: জনাবের পোস্ট টি রুপকথার গল্প নাকি উপন্যাস তাতো জানান নাই

০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৫:২৯

আমি জমিদার বলেছেন: পত্রিকা থেকে নেয়া লিঙ্ক দেয়া আছে দেখেন

৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৫:১৩

অগ্রজ বলেছেন: অচেনা সকৈত কি ভারতের রাজাকার ?

৯| ০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৫:২৫

অক্টোপাস বলেছেন: বাঙালী জাতির মধ্যেই ত্রুটি বিদ্যমান! অন্যের দোষ দেই কি করিয়া?

০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৯

আমি জমিদার বলেছেন: তার পরও আমরা অন্যে ত্রুটি দেখে মজা লই

১০| ০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৮

অচেনা সৈকত বলেছেন: অগ্রজ@ না জনাব, আমি মৌরিতানিয়ার রাজাকার। এজেন্ট নং: ০০৯। মাসিক ভাতা ২২৩৬৬ অগুইয়া।
লেখক@ আপনি এত কথা জানিলেন কি করিয়া? আপনি কি হুজুরে আলা মহামহিম ব্রি. আজমীর জানি দোস্ত?

১১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৫:৪১

সিনহাএসএমপি বলেছেন: ভাল লাগলো অনেক দিন পর একটা ভাল লেখা পড়ে.
থ্যাংকস, লেখা পড়ে যারা ভারতের রাজাকার বলে তাদের নিয়েই প্রশ্ন তোলা দরকার............উহারা কী তাহাদেরই ভাই নয়?

০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৭

আমি জমিদার বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ,
পক্ষ বা বিপক্ষ থাকবে তবে নিজস্ব সত্তা বলতে কিছু থাকতে হয়

১২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৪

অতন্দ্র তওসিফ বলেছেন: গোআ-র পুত্র হওয়া সত্ত্বেও আযমী কিভাবে আর্মিতে ঢুকল সেটা চিন্তার ব্যাপার। তবে তার চেয়েও বড় চিন্তার ব্যাপার যে আ:লীগ '৯৬-'০১ আমলে অ্যাকশনে গেল না কেন? আর এখন যদিও গেল, পরিষ্কার করে বলে না কেন যে আযমীর বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো ঠিক কী-কী?

০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৩

আমি জমিদার বলেছেন: তবে তার চেয়েও বড় চিন্তার ব্যাপার যে আ:লীগ '৯৬-'০১ আমলে অ্যাকশনে গেল না কেন?

ঠিক বলছেন

১৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০৭

অগ্রজ বলেছেন: আমাদের সময়ের দুলাল আহমদ চোধুরীর কে? তার বিস্তারিত পরিচয় জানতে চাই। ছাত্র জীবনে কোন রাজনৈতিক দলে জড়িত ছিল কিনা? এখন কোন রাজনৈতিক মতাদর্শে বিশ্বাসী কিনা? সাংবাদিকতা তার পেশা কিনা ? অন্য কোন পেশার সাথে জড়িত আছে কিনা ? তা বিস্তারিত জানার পরে মন্তব্য করা যাবে তার এই প্রতিবেদন টি কি তিনি নিরপেক্ষভাবে লিখেছেন কিনা? নাকি অণ্ধবিদ্বেষের বশবর্তী হয়ে লিখেছেন? তিনি কোন তথ্য সূত্র উল্লেখ করেননি। বিভিন্ন মহল থেকে প্রশ্ন উঠেছে বলে তিনি জানতে পেরেছেন তা নিজের মহলের কিনা তাতে যথেষ্ঠ সন্দেহের অবকাশ আছে। কারণ যারা সাংবাদিকতা করেন তাদের ভাষার ধরণই থাকে এরকম "বিশেষজ্ঞ মহল মনে করেন":" বিশেষ সূত্র জানা গেছে": "জনমনে প্রশ্ন উঠেছে"...ইত্যাদি। কারণ আমার সাংবাদিকতার অভিজ্ঞতা আছে।

০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৭

আমি জমিদার বলেছেন: ছাত্র জীবনে কোন রাজনৈতিক দলে জড়িত ছিল কিনা? এখন কোন রাজনৈতিক মতাদর্শে বিশ্বাসী কিনা?
রাজনীতি ছাড়া কোন লোক খুজে পাওয়া যাবে। আপনার কি মনে হয় সাংবাদিকরা রাজনীতির সাথে জড়িত নয়

১৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১২

অচেনা সৈকত বলেছেন: অগ্রজ@ মৌরিতানিয়ার রাজাকারদের কি আপনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রতি হুমকি বলে মনে করেন?

১৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১২

অচেনা সৈকত বলেছেন: অথবা ইথিওপিয়ার রাজাকারদের?

১৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১৭

অতন্দ্র তওসিফ বলেছেন: @ অগ্রজঃ 'আমাদের সময়' -এর কারও সম্পর্কে কোনও খোঁজখবর না নেওয়াই ভাল। নইলে সাংবাদিক হিসেবে লজ্জায় পড়ে যাবেন। ওদের সাংবাদিকতার মান দেখলে জীবনে আর কাউকে বলতে পারবেন না যে আপনার সাংবাদিকতার অভিজ্ঞতা আছে...

১৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৬

অগ্রজ বলেছেন: না সৈকত ভাই . কোন রাজাকার দেশের ক্ষতিকর কে উপাকারী তা বিচার করার ক্ষমতা কারো নেই। কারণ যে দেশ প্রেমিক বলে নিজেকে পরিচয় দিচ্ছে গোপনে সে কি করে তা আমাদের অজানা। আমার কথা হল বাংলাদেশে যে যার ইচ্ছা একে অণ্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিচ্ছে। পত্রিকার সার্কুলেশন বৃদ্ধির আশায় তা আবার ঘটা করে ছাপা হয়। যেমন সাম্প্রতিক আঃ জলিলের বিভিন্ন মন্তব্য। তার ব্ক্তব্য সঠিক কি বেঠিক তা কেউ বলতে পারবেনা। আমার কথা হল অভিযোগ অবশ্যই প্রমানিত হতে হবে। জনাব আযমী বলেছেন আমার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগগুলো প্রমাণ করা হোক। এবং সেনা আইনে বিচারের সুযোগ আছে। তাতে না হলে বর্তমান সরকার আদালতে যেতে পারে। এটা তিনি চ্যালেন্জ দিয়েছেন। তার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ গুলো প্রমাণিত হলে অবশ্যই তাকে শাস্তি পেবে হবে। এতে কারো আপত্তি থাকার কথা নয়। কিন্তু শুধু যদি পত্রিকার উপর নির্ভর করে বিচার করা হয় তাহলে বিশ্বশান্তিতে বুশকে নোবেল দেওয়া উচিত আর আমেরিকার কৃষ্ণাঙ্গ নেতা মার্টিন লুথার কিং কে তো ফাসিঁ দেওয়া উচিত তাই নয় কি? কিন্তু তার ভাগ্য ভাল তার আগেই তাকে হত্যা করা হয় । তার বিরুদ্ধে পাশ্চত্য মিডিয়া ব্যাপক অপপ্রচার চালিয়েছিল। অথচ তিনি নির্যাতিত কৃষ্ণাঙ্গদের অধিকার আদায়ে সক্রিয় ছিলেন। এটাই পার্থক্য গণমাধ্যমের। মতাদর্শগত পার্থক্যের কারণে তথ্যের বিকৃতি ঘটে। এটা জাতির জন্য কলঙ্কজনক।

১৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৮

সহীদুল হক মানিক বলেছেন: এধরণের সবাইকেই অবিলম্বে সেনাবাহিণী থেকে বহিস্কৃত করে সেনাবাহিণী পাপমুক্ত হবে, এটাই জাতি দেখতে চায়।

০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৬

আমি জমিদার বলেছেন: সহমত
ধন্যবাদ

১৯| ০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৪

ওবায়েদ বলেছেন: আজমির বক্তব্য কি জানলে ভালো হতো।

০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১০

আমি জমিদার বলেছেন: মনে হয় তার জন্য অপেক্ষা করতে হবে , আগে আযমী দেখবে তো

২০| ০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:৩০

রবিনহুড বলেছেন:

২১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১০:৫৯

অচেনা সৈকত বলেছেন: অগ্রজ@ দু:শীল বক্তব্য ছেড়ে সুশীল প্রেস রিলিজ দেয়ায় ধন্যবাদ।

২২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:২২

রোহান বলেছেন: Goa er polapaine blog voira gelo.. Ek jon bade to badbaki 13 jon chupchap minus diya gelo ga...

Azmi ghar dhakka khaoar pore abar dat kelay dekhlam oi letter hat e photo tulaise...nirlojjo ar kare bole..

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১:৪৬

আমি জমিদার বলেছেন: মাইনাস +মাইনাস == ++++++++++++

২৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০০৯ রাত ২:৪৯

লুকার বলেছেন:

থলের বেড়াল বাইর হইতাছে।
এগোরে সারা জীবন প্রতারণার ইতিহাসে পূর্ণ।
লবিং কৈরা, মিথ্যা তথ্য দিয়া, প্রভাব খাটাইয়া বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা আর পুরস্কার নিয়া সেগুলা পরে ব্যবহার কইরা ইমেজ বাড়ায়।
এই ধরণের ক্যারেক্টার আশেপাশে আরো দেখছি।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ২:০৩

আমি জমিদার বলেছেন: এই ধরণের ক্যারেক্টার আশেপাশে আরো দেখছি
চিন্তার বিষয়

২৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ৯:৫৭

অগ্রজ বলেছেন: জনাব সৈকত@ "দু:শীল" ও "সুশীল" এর সংজ্ঞা আপনার ইচ্ছামত করলে তো হবেনা। যারা বুশের পক্ষে ছিল তারা নাকী সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে আর যারা বুশের বিরুদ্ধে ছিল তারা নাকি সন্ত্রাসীর পক্ষে। বুশনীতি পরিহার করে যুক্তিপূর্ণ হওয়া উচিত। অন্ধভাবে কোনকিছু বিশ্বাস করা কোন শিক্ষিত লোকের কাজ হতে পারেনা। তাহলে শিক্ষিত আর আনলেটারড্ এর মধ্যে পার্থক্য থাকল কোথায়?

২৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৩:০৭

আশীষ কুমার বলেছেন: এমন কিছু শুনেছিলাম বছরদুয়েক আগেই ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজের এক বন্ধুর কাছে।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৩

আমি জমিদার বলেছেন: তাই না কি
????

২৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ১০:৪৮

ভাবসাধক বলেছেন: ++++++ পুস্ঠে পেলাছ

২৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫৮

একলব্য১৯৭১ বলেছেন: আচ্ছা অভিযোগগুলো আমিও শুনেছি কিন্তু ভাল তথ্যসূত্র নাই দেখে তর্ক বিতর্কের সময় উত্থাপন করতে পারিনাই।কেউ কষ্ট করে নির্ভরযোগ্য কোন সূত্র দেবেন কি?

২৮| ০৫ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:৫১

আঁধার রাতের মুসাফির বলেছেন: "শুধু যদি পত্রিকার উপর নির্ভর করে বিচার করা হয় তাহলে বিশ্বশান্তিতে বুশকে নোবেল দেওয়া উচিত আর আমেরিকার কৃষ্ণাঙ্গ নেতা মার্টিন লুথার কিং কে তো ফাসিঁ দেওয়া উচিত তাই নয় কি? কিন্তু তার ভাগ্য ভাল তার আগেই তাকে হত্যা করা হয় । তার বিরুদ্ধে পাশ্চত্য মিডিয়া ব্যাপক অপপ্রচার চালিয়েছিল। অথচ তিনি নির্যাতিত কৃষ্ণাঙ্গদের অধিকার আদায়ে সক্রিয় ছিলেন। এটাই পার্থক্য গণমাধ্যমের। মতাদর্শগত পার্থক্যের কারণে তথ্যের বিকৃতি ঘটে। এটা জাতির জন্য কলঙ্কজনক। "

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.