নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমাদের বেনাপোল নাহিন কম্পিউটার

মোঃ আব্দুর রহিম টিটু

আমি কম্পিউটার অপারেটর

মোঃ আব্দুর রহিম টিটু › বিস্তারিত পোস্টঃ

\'প্রশ্ন ফাঁসের কোনো সুযোগ নেই\'

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৬


সোমবার থেকে শুরু হতে যাওয়া এসএসসি পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁস হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। তিনি বলেন, 'এবার এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের আশংকা একেবারেই নেই। সন্দেহভাজনদের নজরদারিতে রাখা হয়েছে। কোচিং ও ফটোকপির দোকানেও রয়েছে নজরদারি। ফেসবুকে বিভ্রান্তি ছড়ানোর বিষয়ে বিটিআরসিকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।' আজ শনিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী এ কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, 'পরীক্ষক ও শিক্ষকদের প্রতি উত্তরপত্রে বেশি নম্বর দেয়ার কোনো নির্দেশনা নেই। কম নম্বর দেয়ারও নির্দেশনা নেই। যার যা প্রাপ্য, তা-ই দিতে হবে।'

মন্ত্রী আরো বলেন, 'এবার প্রথমবারের মতো সাতজন অটিস্টিক শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিচ্ছে। তাদের জন্য ৩০ মিনিট সময় বেশি রাখা হয়েছে। তবে অন্য প্রতিবন্ধীদের বাড়তি সময় আগের মতোই ২০ মিনিট রাখা হয়েছে।'

শিক্ষামন্ত্রী জানান, এবারের এসএসসি পরীক্ষায় বহুনির্বাচনী প্রশ্ন (এমসিকিউ) অংশের পরীক্ষা আগে হবে। পরে হবে সৃজনশীলের পরীক্ষা। দুই অংশের পরীক্ষার মাঝে ১০ মিনিট সময়ের ব্যবধান থাকবে।

১ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হওয়া তত্ত্বীয় পরীক্ষা ৮ মার্চ শেষ হবে। আর ব্যবহারিক পরীক্ষা ৯ মার্চ থেকে শুরু হয়ে ১৪ মার্চ শেষ হবে।
সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষাসচিব সোহরাব হোসাইনসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন । এবার সাড়ে ১৬ লাখ শিক্ষার্থী এ পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে।
সোমবার থেকে শুরু হতে যাওয়া এসএসসি পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁস হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। তিনি বলেন, 'এবার এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের আশংকা একেবারেই নেই। সন্দেহভাজনদের নজরদারিতে রাখা হয়েছে। কোচিং ও ফটোকপির দোকানেও রয়েছে নজরদারি। ফেসবুকে বিভ্রান্তি ছড়ানোর বিষয়ে বিটিআরসিকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।' আজ শনিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী এ কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, 'পরীক্ষক ও শিক্ষকদের প্রতি উত্তরপত্রে বেশি নম্বর দেয়ার কোনো নির্দেশনা নেই। কম নম্বর দেয়ারও নির্দেশনা নেই। যার যা প্রাপ্য, তা-ই দিতে হবে।'

মন্ত্রী আরো বলেন, 'এবার প্রথমবারের মতো সাতজন অটিস্টিক শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিচ্ছে। তাদের জন্য ৩০ মিনিট সময় বেশি রাখা হয়েছে। তবে অন্য প্রতিবন্ধীদের বাড়তি সময় আগের মতোই ২০ মিনিট রাখা হয়েছে।'

শিক্ষামন্ত্রী জানান, এবারের এসএসসি পরীক্ষায় বহুনির্বাচনী প্রশ্ন (এমসিকিউ) অংশের পরীক্ষা আগে হবে। পরে হবে সৃজনশীলের পরীক্ষা। দুই অংশের পরীক্ষার মাঝে ১০ মিনিট সময়ের ব্যবধান থাকবে।

১ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হওয়া তত্ত্বীয় পরীক্ষা ৮ মার্চ শেষ হবে। আর ব্যবহারিক পরীক্ষা ৯ মার্চ থেকে শুরু হয়ে ১৪ মার্চ শেষ হবে।
সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষাসচিব সোহরাব হোসাইনসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন । এবার সাড়ে ১৬ লাখ শিক্ষার্থী এ পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.