নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছোট বেলায় মা বলত তুই একটা খাম্বা তোরে দিয়া কিছুই হবে না।

টোকাই রাজা

ঘুমন্ত মানুষ গুলো যদি জেগে উঠে বলতো - আমি আছি

টোকাই রাজা › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেউ দূরে যায় না, যে যার ইগো নিয়ে ব্যস্ত থাকে। X((

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০০

আড্ডা!! শব্দটা উচ্চারণের সাথে সাথেই এতো টুকরো টুকরো ছবি চোখের সামনে ভেসে ওঠে বলার নয়!!!!!!
আড্ডার মাঝে প্রাণ খুলে কথা বলার কিছুটা সুযোগ পাওয়া যায়। তাই যুবক, তরুন, বৃদ্ধ সবার কাছেই জমজমাট আড্ডা দেওয়ার তাড়না থাকে। তবে চাইলেই তো আর তুমুল আড্ডা জমানো যায় না। আড্ডার জন্য বন্ধুর পাশাপাশি আড্ডা দেওয়ার অনুকূল পরিবেশটাও খুব জরুরি। শহুরে হট্টগোলে আড্ডা দেওয়ার জায়গা খুঁজে পাওয়া মুশকিল। চায়ের দোকান মানেই প্রিয় আড্ডার জায়গা।
হোটেল রেস্টুরেন্টগুলোও আড্ডা দেওয়ার সর্বোত্কৃষ্ট স্থান। কিন্তু বাস্তব চিত্র একটু ভিন্ন। হোটেল বা রেস্টুরেন্টে আড্ডার সময়টা বেশী দেয়া যায়না, এমনকি আর্থিক ব্যাপারটাও একটু আলাদা। তাই তো শহরের টং দোকানগুলোতে কোলাহলে ভরে থাকে। টং দোকানগুলোতেই মেলে অল্পদামি খাবার ও অফুরন্ত বসার সুযোগ। বসার আয়োজন বলতে ছোট্ট টুল বা কিছু ভাঙা বেঞ্চ। কিন্তু তাতে কি! আড্ডার সময় এগুলোকেই রাজকীয় আসন মনে হয়। আড্ডার পাশাপাশি সম্পর্কের পরিধিও উদার হয়ে ওঠে। তাইতো চা বিক্রেতা লোকটিও এ আড্ডাবাজদের 'মামা' হয়ে ওঠে। আর এটাই হলো রাস্তার পাশের ছোট্ট টং দোকানের বিশাল উদারতা। তেমনি এক টং দোকান ছিলো আমাদের এলাকায় তা হলো মোস্তফা মামার টংয়ের দোকান।
একটা সময় ছিল সন্ধ্যার পর পর আমরা বন্ধুরা সবাই মিলে মোসতফার চার দোকানে ভরপুর আড্ডা দিতাম। কোন কারনে যদি একদিন আড্ডা দেয়া না হত, তাহলে মনে হত আমাদের কি যেন হারিয়ে গেছে। আডডার প্রধান উদোক্তা ছিল হাজী সাব। বর্তমানে সেই মুহূর্ত গুলি খুব মিস করি। এখন কেউ আর আগের মত নেই। এখন কার কি অবস্থা জানেন?
=> হাজীসাব : হাজীসাব নাম শুনে হয়ত অনেকে ভাববেন, তিনি মনে হয় হজ্জ করেছেন এই জন্যই উনাকে হাজীসাব বলা হয়। না উনি আমাদের বন্ধুদের মধ্যে সবার চেয়ে বয়সে বড় ছিলেন। এইজন্য আমরা সবাই উনাকে হাজীসাব বলে ডাকতাম। আরেকটা কারণ আছে, উনি যখন ক্লাস টেনে পড়তেন তখন একটি মেয়ের প্রেমে পড়েন। কিন্তু প্রায় বছর খানিক পরে ঐ মেয়েটির বিয়ে হয়ে যায়। তারপর থেকে তিনি মেয়েলি ব্যাপারটা একটু এড়িয়ে যেতেন। বিয়ে করেছেন অনেক বয়সকালে। আমরা যদি কোন সময় মেয়েলী ব্যাপার নিয়ে আলাপ করতাম, তখন তিনি বলতেন আমি কিন্তু ভাই এ ব্যাপারে একবারে অনভিজ্ঞ, আমারে এ ব্যাপারে না আনলে ভাল হয়। সেই থেকে মুলত আমরা তাকে হাজীসাব বলে ডাকতাম। এক সময় তিনি আমার বড় ভাইয়ের Classmate ছিলেন। সবচেয়ে মজার ব্যাপার ছিল! উনি এবং উনার বোন একই Class এ পড়ত, এমনকি আমার বড় ভাই ও বোন সেই Class এ পড়ত। তাই ওনার বোন ছিল আমার বোনের বান্ধবী এবং উনি ছিলেন আমার ভাইয়ের বন্ধু। সময়ের স্রোতে পরে আমার সাথে উনার বন্ধুত্ব হয়ে যায়। উনার কাছে পৃথিবীর কোন কিছুই অসম্ভব বলে কিছু ছিল না। কিন্তু নিজে সারা জীবন বেকার সময় কাটিয়েছিলেন। বিয়ের পরও অনেকদিন তিনি বেকার ছিলেন। তবে তিনি প্রচুর আড্ডাবাজ একজন মানুষ ছিলেন। উনি ছাড়া আমাদের আড্ডা ফ্যাকাসে মনে হত। উনার ঘরে বসে আমরা তাস খেলে প্রচুর সময় কাঠিয়েছি। আমাদের বন্ধুদের মধ্যে এমন কেউ নেই যে, উনার ঘরে খাওয়া দাওয়া না করেছেন? প্রচুর টাকা ও সময় ব্যয় করতেন বন্ধু-বান্ধবের পিছনে। আমি নিজেও অনেক সময় ওনার কাছ থেকে টাকা নিয়ে গালফ্রেন্ডকে নিয়ে ঘুরতে যেতাম। বর্তমানে উনি একজন পাটস ব্যবসায়ী, থাকেন মিজমিজি। বাবা সরকারী (ব্যাংকের) কর্মচারী ছিলেন। এককালে উনি বন্ধু বান্ধব ছাড়া কিছুই বুঝত না। বন্ধু বান্ধব ছিল উনার জীবনের সবচেয়ে প্রিয়। মাঝে মাঝে উনি বলতেন, বন্ধু বান্ধবের জন্য আমি সব ছাড়তে পারব। কিন্তু বাস্তব বড় কঠিন। এখন পরিবার নিয়ে একটু বেশী ভাবেন, বন্ধু বান্ধবের খোঁজ নেওয়ার প্রয়োজন মনে করে না।
=> লামবু মাসুম : একদম কর্মাশিয়াল, সবকিছুতেই ১০০% লাভ খোজে। লস কি জিনিস সে বোঝেনা সে বোঝেনা।। খুব মেধাবী একজন ছাত্র ছিল। ও আর আমি ক্লাশ ওয়ান থেকে একসাথে পড়ালেখা করেছি। এস,এস,সি ও এইচ,এস,সিতে খুব ভাল রেজাল্ট করেছিল। প্রচুর ইতিহাস নিয়ে মাতামাতি করে। পেপার পড়া ছিল তার খুব শখ। সেই ছোটকাল থেকেই দেখতাম সকালে স্কুলের যাওয়ার সময় আমাদের এক লন্ড্রী দোকানে সে পেপার পরে, তারপর স্কুলে আসতো। কিন্তু ইগোর কারনে বেশিদূর যেতে পারে নি। আমাদের বন্ধুদের মাঝে ও সবচাইতে লম্বা ছিল, এই কারনে ওকে লম্বু বলে ডাকতাম। গুলশান নামে এক মেয়ের সাথে ওর রিলেশন ছিল। প্রচন্ড ভালবাসতো ওকে, এরকম ভালবাসা আজকাল দেখা যায় না। মেয়েটিও খুব সুন্দর ছিল। বর্তমানে একটি বেসরকারী কোম্পানীতে চাকুরী করে, থাকি একই এলাকাতে কিন্তু দেখা হয়না। প্রচুর ওয়াইফ লাভার, বৌ ছাড়া কিছুই বোঝে না। বৌ যদি বলে গরু আকাশে উড়ে, তাহলে সে তাই বিশ্বাস করে। কাজের শেষে বৌকে সময় দেয়, এখন বন্ধুবান্ধবের TIME নাই।
=> ভারী মাসুম : মৌচাকে বড় এক শাড়ীর দোকানের ম্যানেজার ছিল। শুনেছি ইদানিং নাকি দোকান কিনে ফেলেছে। একটা সময় বানিজ্যে মেলায় শাড়ীর ষ্টল দিত, সেই থেকে শাড়ীর জগতে তার আগমন। ভীষন জ্ঞানী, ওকে আমরা থিসিস মাস্টার ও উপদেষ্টা বলে ডাকতাম। আমাদের এলাকায় মাসুম নামে অনেক লোক তো তাই একেক জনের একেক মাসুম নামে খেতাবী ছিল। খেতাবীগুলো হলঃ- পাতলা মাসুম, ভারী মাসুম, লম্বু মাসুম, জ্ঞানী মাসুম, ব্যান্ড মাসুম, মোবাইল মাসুম, ডেংগু মাসুম, ছেঙ্গা মাসুম, ব্যাংকার মাসুম, গাংজুট্টি গাজাখোর) মাসুম। ওর স্বাস্থ্য একটু ভাল ছিল তো তাই ওকে ভারী মাসুম বলে ডাকতাম। অত্যন্ত আত্ম-অহংকারী ছিল। ওর এই আত্ম-অহংকারের জন্য ওর বাবার সাথে প্রায় ০৪/০৫ বছর সর্ম্পক ছিল না। ও এমনিতেই আমাদের সময় কম দিত। এখন তো আর প্রয়োজনই মনে হয়না।
=> মামা বরিশাল : ওর বাবা মুক্তি যোদ্ধা। টি.এন্ড.টি বড় অফিসার ছিলেন। বড় লোকের হেইডা। লোকাল জিনিস ওর কোন সময়ই পছন্দ করত না। শুধু চায়ের দোকানে আড্ডার সময়টা ভিন্ন ছিল। ও ব্যান্ডের জিনিস ছাড়া কোন কিছুই ব্যবহার করত না। একবার শীতে আমরা বন্ধুরা মিলে প্ল্যান করলাম চল ট্রাকে করে উত্তরবঙ্গে যাই শীতার্তদের কিছু জামা-কাপড় দিয়ে আসি। সবাই খুব উৎফুল্লভাবে রাজি হল কিন্তু ঐ বরিশাইল্লা মামাই আপত্তি জানাল, বলল তোরা ট্রাকে যা! আমি বাবার গাড়ি নিয়ে যাবো, পরে তোদের সাথে দেখা করবো। খুব বিলাসিতা টাইপের ছিল, কিন্তু কখনোও গরীব বলে কাউকে ছোট করে ভাবত না। যদিও গ্রামে বাড়ি বরিশাল ছিল, কিন্তু ও ছিল একটু ভিন্ন। ওকে আমরা প্রায়ই বলতাম দেখ মামা তুই একা কিন্তু বরিশালের দুর্নাম দুর করতে পারবি না। খুব রসিক প্রকৃতির ছিল, কখনও ওর মন খারাপ দেখতাম না। নামকরা প্রাইভেট ভার্সিটি থেকে এম.বি.এ করে এখনও বেকার সময় কাটায়। কখনও যদি আমরা তাকে বলতাম, কিরে কোন কাম-কাজ করবিনা। তখন সে বলত আরে বেটা আমার বাপের এত টেকা-পয়সা খাইবো কেডা? বাপ মরলে সব আমার, ভাইতো বেটা ইটালীতে ডুব মারছে, আর আইবো কিনা সন্দেহ!! এখন শুনেছি নাকি ব্যবসা বানিজ্যে কিছু শুরু করেছে। মাঝে মাঝে বরিশাল থেকে আসে, আবার ডুব মারে
=> শালাজামাতী : খাস পাকিস্তানী, কোন ভেজাল নাই। ও এখনো মাঝে মাঝে এই দেশটাকে পূর্ব পাকিস্তান মনে করে। কিন্তু শেখ মুজিবরকে প্রচন্ড রকম সম্মান করে। আর্থিক দিকে একটু গরীবি হালে ছিল। কিন্তু কখনও কারো বুঝতে দিত না। প্রচুর সৎ একজন ব্যক্তি ছিল। বর্তমানে বিয়া কইরা থাকে শ্বশুর বাড়ীর একালায়, হাসনাবাদ। মাঝে মাঝে ফোনে কথা হয়।
=> ব্যস্ত মামা : সিভিল ইঞ্জিনিয়ার। অসম্ভব ব্যস্ত একজন মানুষ। আগেও খুব ব্যস্ত ছিল! এখনও। জীবন নিয়ে প্রচুর Experiment করে। ছাত্র হিসেবে তেমন একটা ভাল ছিল না কিন্তু প্রচন্ড পরিশ্রমী। পরিশ্রমী মানুষ যে একদিন না একদিন সাফল্য অর্জন করে-ও তার জ্বলন্ত প্রমাণ। ও যে কেমনে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার হল আমরা সবাই হতবাক। পাঠ্যবই ছিল ওর বৌ, সারাক্ষন পড়ালেখা নিয়ে ব্যস্ত থাকত। এমনকি বাথরুমে গিয়েও সে পড়ালেখা করত। ওর একটা ভাল গুন হল যে কারো বিপদে সে ঝাপিয়ে পড়ে। One Man Army. ওর আরেকটা গুন আছে, যা আমি সচরাচর কারো মধ্যে দেখিনা। এমনকি আমার মাঝেও নেই, তা হলো- তার কোন রাগ,অভিমান/অপমানবোধ নেই। আমরা সবাই মিলে ওকে অনেক অপমান করতাম কিন্তু কোনদিন সে রাগ করত না।
=> মটু : প্রচণ্ড রকমের অলস একটা মানুষ। এক বাপের এক ছেলে। আলালের ঘরে দুলাল বলা চলে। সমস্যা টাই ঐ জায়গায়। অনেক বড় হয়ে দেখেছি ওর মা-চাচীরা ওকে ভাত মুখে তুলে খাওয়াতো। এককালে ক্রিকেট এ খুব ভাল একজন Left hand স্পিনার বোলার ছিল। পরিবারের যদি একটু উৎসাহ থাকত, তাহলে হয়ত এতদিনে বাংলাদেশ জাতীয় দলে আজ আমরা ওর খেলা দেখতাম। ঢাকাইয়া ছেলে তো, খায়-দায় আর ঘুরে। বাপের অনেক বাড়ি-ঘর আছে, সেগুলো দেখাশুনা করে। ওর সাথে মাঝে মাঝে দেখা হয়। দেখা হলে বলে- কিরে দোস্ত! কেমন আচস? আয় চা-পান কিছু খাইয়া যা।
=> আমি : প্রচণ্ড রকম স্বার্থপর টাইপের একটি ছেলে। গুণ বলতে কিছুই নাই। যা আছে তা হল গাধার মতো খাটতে পারি। অফিসে এজন্য স্যারেরা খুব খাটায়। কাজের কথায় না বলতে পারি না।
সেই মোস্তফার টং দোকানও আছে, সেই ভাংগা টোলও আছে শুধু আমাদের আড্ডাটা নেই। ইদানিং আড্ডা হয় ব্লগে, আড্ডা হয় ফেসবুকে, তা তর্ক সাপেক্ষ। (টি,এস,সি ব্যাপারটা একটু আলাদা এখনও ওই জায়গার মায়া ছাড়তে পারলাম না।)
আছে ‎এতো‬ তফাত, আছে এতো পরিবর্তন, তবু আড্ডা আছে, আছে বাঙালী, আর আছে বাঙালীর আড্ডা-কালচার...তাই -
বল বল বল সবে, আড্ডা থাকুক বেঁচে
বাঙালী হয়ে এসেছ এ ভবে, বন্ধু হও যেচে যেচে।
‎জিন্দাবাদ‬ বাঙালী ও বাঙালীর আড্ডা কালচার।
শেষবেলায় সায়ানের গানের লিরিকটা সবাইকে উৎসর্গ করলামঃ-
''কোন শত্রুর যেন প্রানের বন্ধু এমন দুরে না যায়!
শোন বন্ধু কখনও কোন বন্ধুকে যেন বলনা বিদায়।''

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১০

মানুষ হতে চাই বলেছেন: চমৎকার পোস্ট :>

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৫

টোকাই রাজা বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৫

মানবী বলেছেন: আড্ডা দিতে আসলে কোন রেস্টুরেন্ট, টং ঘর বা কফি হাউজের প্রয়োজন নেই। খোলা মাঠে ঘাসের উপর বসেও প্রিয়জনদের নিয়ে আড্ডায় মেতে উঠা যায়। আড্ডার সবচেয়ে জরুরী হলো সঠিক ব্যক্তি/বন্ধু বান্ধবের উপস্থিতি :-)

ব্যস্ত মামা কে পুরোপুরি সাধু বাবা টাইপ মনে হলো। তিনি ক্রোধ, প্রতিশোধ আর অপমানবোধ করে জয় করতে পেরেছেন!

কেউ যদি এখনও বাংলাদেশকে পূর্ব পাকিস্তান মনে করে সে সৎ হয় কিভাবে! একজন সৎ মানুষ কখনও নিজের দেশ বা মাটির বিরুদ্ধে যেতে পারেনা।

সুন্দর স্মৃতিচারন ভালো লেগেছে পড়ে, ধন্যবাদ টোকাই রাজা।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩১

টোকাই রাজা বলেছেন: আড্ডার সবচেয়ে জরুরী হলো সঠিক ব্যক্তি/বন্ধু বান্ধবের উপস্থিতি। সহমত।
একজন সৎ মানুষ কখনও নিজের দেশ বা মাটির বিরুদ্ধে যেতে পারেনা। আপনার কথা ঠিক আছে, কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপটে আমার কাছে ওকে ঠিক মনে হয়েছে।
অনেক লোক আছে নিজের দেশ বা মাটির বিরুদ্ধে যায় না, কিন্তু অসৎভাবে চলেফেরা করে।
সুন্দর মন্তব্যর জন্য ও টোকাই এর রাজ্যে মানবীর পদচারনের জন্য অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।

৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৫

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এইতো সেদিন আড্ডা দিয়েই ফিরলাম।। কিন্তু বয়সের ভারে সেই হৈ চৈ আর তুমুল তর্ক-বিতর্ক অনুপস্থিত।। কিন্তু আমেজটা ছিল।।
আর বন্ধুদের খেতাবগুলি আজো অজয় হয়েই আছে।।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৩

টোকাই রাজা বলেছেন: সঠিক বলেছেন। সায়ানের গানের কথায় বলতে হয়- কেন বাড়লে বয়স ছোট্টবেলার বন্ধু হারিয়ে যায়। :((

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.