![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই এত এত ভিড়, মানুষের
মরে গিয়ে কেউ কেউ
ভূত হয়ে জন্মায় ফের
ভূতেরাই লিখে যায় জ্বালা
ভূতেরাই গেঁথে যায় মালা
ভূতেরাই এঁকে যায় ছবি
ভূতেরাই গাছে গাছে পাখি
আমরাই ভূত হয়ে থাকি
নেচে নেচে গেয়ে যাই
মাতাল...
ভূতের ভবিষ্যৎ
এই এত এত ভিড়, মানুষের
আবার যদি জন্মাই
ভূত হয়ে জন্মাব ফের
ভূত হয়ে লিখে যাব জ্বালা
ভূত হয়ে গেঁথে যাব মালা
ভূত হয়ে এঁকে যাব ছবি
তুমি যদি জন্মাও
সেইবারও, ভূতকে ভাবিও কবি
ভূতে ধরেছে
একটি কবিতা পড়লাম, কাগজের ঠোঙায়
কবিতার শিরোনাম, \'ভূত তুই ফিরে অায়\'
ভূত তুই ফিরে অায় খুব চেনা চেনা
তোকে ছাড়া অামার অার ভাল্লাগে না
ভূত তুই ফিরে অায় তোকে ভালোবাসি
তুই অামার সর্দি হ,...
একটি কবিতা পড়লাম, কাগজের ঠোঙায়
কবিতার শিরোনাম, \'ভূত তুই ফিরে অায়\'
মানুষ কখনো কবিতা লিখতে পারে না। কবিতা লেখে ভূত। যদ্দিন মাথায় ভূত থাকে, তদ্দিন ভূতবাবাই কবিতা লিখে চলে। ভূত ভেগে গেলেই কবিতা ভেগে যায়
নেই তারা দুই বোন
ভাবনা ও চিন্তা
না শিখেও নাচা যায়
তা ধিন তা ধিনতা
যেন এই বৃষ্টি কোনোদিন থামবে না
জানি সেই বৃষ্টির কথাও কেউ কখনো জানবে না
তারা কাঁদছে। তাদের কান্নার শব্দ শোনা যাচ্ছে না।
তারা কয়েকজন নারী অাছাড়ি-বিছাড়ি দিয়ে কাঁদছে।
এই নারীদের কান্নায় কোনাে শব্দ হয় না কেন?
তাদের তাদের শিশুদের কোনো অার্তনাদই অামরা শুনতে পাই না কেন?
কারণ, নারীরা...
লিখতে বসব, পাঠকের জন্যে
মধুপুর এমন একটি গ্রাম, গাড়াগঞ্জ বাজারের পাশে, কুমার নদের পাড়ে। ঝিনাইদহ থেকে শৈলকূপা যাওয়ার পথে মধুপুর রাস্তায় হাতের ডাইনে, বাম পাশে গাঙ। গাঙের নাম কুমার। এই কুমার...
সাম্প্রতিক তিনটে কবিতা
টোকন ঠাকুর
সেপারেশন
ছিলাম কবিতাপাড়ায়, একদিন
মনে পড়ে, কবিতার সে কী জ্বর!
সারারাত কবিতার কাপা-কাপা শিয়রে বসে ভাবতাম
আমি সেই কবিতার কবিরাজ, বর
কবিতাকে আমি তাই কত ভালোবেসেছি
সীমানা-পাচিল ভেঙে ভেঙে কত কাছে এসেছি
তারপর, দু-একটি...
না-ডাকলেও পাহাড় যেমন ডাকে
না-লিখলেও অনেক লেখা লেখা হয়েই থাকে
না-বললেও কোন কথাটি বোঝাতে চাই কাকে
কি বলব? কাকে? কাকেই বা অার? কথার মা\'কে?
কবিরাজের জ্বর
কবিরাজের জ্বর, ওষুধ কোথায় মেলে?
কবিতা, অামাকে তুমি ফেলে, কোথায় গেলে, কদ্দুর?
তুমি চলে গেছ, সেই থেকে মন খুব ভাঙচুর-ভাঙচুর
সবাইকে অামাকে দেখে মুখ টিপে হাসে, একটু-অাধটু কাশে
ফিসফাস করে, \'এই লোক বউ...
কোথায় বৃন্দাবন অার কোথায় কাঁটাবন?
কোথায় বিরহিনী রাধে, এদিকে কার মন যে কাঁদে?
হাওয়া খুব যাচ্ছেতাই করছে, তবু, তবু কেন সে চুল বাঁধে?
রাত ৪. ৩০ মিনিটে একটি কবিতা, নির্ঘুম কবিতা
অামি নিশ্চিত, সেটি পাঠক পড়বে সকালবেলায়
যাদের দেরিতে ঘুম ভাঙে, তারা পড়বে দুপুরের দিকে
কেউ কেউ পড়বে সন্ধ্যায়, পরে তারা পড়েই ঘুমিয়ে পড়বে
কিন্তু কেউই নির্ঘুম...
©somewhere in net ltd.