নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
উপন্যাস ‘‘অসমাপ্ত জবানবন্দী’’ ও ‘‘নিরু”, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপন্যাস ‘‘মায়ের মুখে মুক্তিযুদ্ধ’’ ও ‘‘একাত্তরের অবুঝ বালক’’ এর লেখক। পেশায়-আইনজীবী। কর্মস্থল- হাইকোর্ট।www.facebook.com/mohammad.toriqueullah
সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে প্রার্থীদের মনোনয়ন দাখিলের শেষ সময় ৩১ ডিসেম্বর। ইতোমধ্যে নির্বাচনে অংশগ্রহণে ইচ্ছুক প্রার্থীরা মনোনয়নের সব কাগজপত্র সংগ্রহে ব্যস্ত। যথাযথভাবে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদিসহ মনোনয়নপত্র দাখিল না করলে তা বাতিল হয়ে যাবে। তাই জেনে নিন মনোনয়নপত্র দাখিলের নিয়ম-
নির্বাচন কমিশন জানায়, থানা নির্বাচন অফিস থেকে বিনামূল্যে মনোনয়ন সংগ্রহ করা যাবে। তবে মনোনয়নপত্রের সঙ্গে প্রার্থীকে সংশ্লিষ্ট সিটির /ওয়ার্ডের ভোটার তালিকার সিডি কিনতে হবে। প্রতি ওয়ার্ডের ভোটার তালিকার সিডির দাম ৫০০ টাকা।
মনোনয়নপত্র পূরণের নিয়ম: মেয়র, সাধারণ কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত কাউন্সিলরদের মনোনয়নপত্র তিনটি খণ্ডে বিভক্ত। এর মধ্যে প্রথম খণ্ডের প্রথম অংশ প্রস্তাবকারীকে পূরণ করতে হবে, দ্বিতীয় অংশ সমর্থনকারীকে পূরণ করতে হবে এবং তৃতীয় অংশ মনোনীত ব্যক্তিকে পূরণ করতে হবে। মনোনয়নপত্রের দ্বিতীয় খণ্ডে রয়েছে প্রার্থীর ব্যক্তিগত তথ্য। এছাড়া তৃতীয় খণ্ড রিটার্নিং অফিসারকে পূরণ করতে হবে।
যেসব কাগজ জমা দিতে হবে: হলফনামায় (প্রার্থীর সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতার সত্যায়িত সনদপত্র সংযুক্ত করতে হবে)। নির্বাচনী ব্যয় নির্বাহ করার জন্য সম্ভাব্য অর্থ প্রাপ্তির উৎস/উৎসসমূহ ও সম্ভাব্য ব্যয়ের বিবরণী, ১২ ডিজিটের টিআইএন সনদের কপি এবং সম্পদ বিবরণী সম্বলিত সর্বশেষ দাখিলকৃত আয়কর রিটার্নের রসিদের কপি জমা দিতে হবে। নির্বাচন পরিচালনার জন্য ব্যাংক হিসাব খোলা ও সার্টিফিকেট।
জামানতের টাকা জমার ট্রেজারি চালান/তফসিলি ব্যাংকের পে-অর্ডার/পোস্টাল অর্ডারের কপিও লাগবে।
রাজনৈতিক দলের মনোনীত মেয়র প্রার্থীর ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলের মনোনয়ন অথবা স্বতন্ত্র প্রার্থীর ক্ষেত্রে প্রার্থিতার স্বপক্ষে ৩০০ জন ভোটারের স্বাক্ষরযুক্ত তালিকাও মনোনয়নের সঙ্গে জমা দিতে হবে।
মনোনয়নপত্রে প্রস্তাবক ও সমর্থকের যোগ্যতা : কোনো ভোটার প্রস্তাবকারী অথবা সমর্থনকারী হিসেবে মেয়র অথবা সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর বা সাধারণ আসনের কাউন্সিলর পদের একটির বেশি মনোনয়নপত্রে তার নাম ব্যবহার করবেন না। যদি কোনো ভোটার একই পদের একটির বেশি মনোনয়নপত্রে তার নাম ব্যবহার করেন, তাহলে সব মনোনয়পত্র বাতিল করা হবে।
জামানত জমার ট্রেজারি চালান বা কোনো তফসিলী ব্যাংকের পে-অর্ডার বা পোস্টাল অর্ডার জমা জমা দিতে হবে।
নির্বাচনের প্রচারের সময়: পৌরসভা নির্বাচনে কোনো রাজনৈতিক দল, প্রার্থী বা তাদের পক্ষে কোনো ব্যক্তি, সংস্থা, বা প্রতিষ্ঠান ভোট গ্রহণের দিনের ৩ (তিন) সপ্তাহ সময়ের পূর্বে কোনো প্রকার নির্বাচনী প্রচার শুরু করতে পারবেন না।
প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন
০১৭৩৩৫৯৪২৭০ ( ফি প্রযোজ্য )
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৩২
এম টি উল্লাহ বলেছেন: ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ণ মতামত দেওয়ার জন্য।
২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: ও আচ্ছা এই নিয়ম!!!
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৫৭
সুপারডুপার বলেছেন: ব্লগে বিজ্ঞাপন না দিয়ে আপনি নিজেই তো সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন মেয়র / কাউন্সিলর মনোনয়ন নিতে পারেন। ঢাকার মানুষের মেগা সমস্যার সমাধানের জন্য আপনার মত অভিজ্ঞ এডভোকেটের খুবই দরকার।