![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নদীমাতৃক বাংলাদেশে ট্রেনের টিকেটের মালিক হওয়া ছেলের হাতের মোয়া নয়। এর জন্য প্রচুর পরিশ্রমের দরকার। প্রথমে আপনি সরল বিশ্বাসে কাউন্টারের সামনের লাইনে দাঁড়াবেন। যে কোনদিন গিয়েই হুট করে কাউন্টারের সামনে লাইনে দাঁড়ালে হবে না। আঙ্গুলে গুনে গুনে দশদিন আগে আপনাকে লাইনে দাঁড়াতে হবে। লাইনে দাঁড়াবার আগে খেয়াল করে নিবেন কাউন্টারের উপরে কোন কোন ট্রেনের নাম লেখা আছে। নয়তো পন্ডশ্রম। ঝাড়া ঘন্টাখানেক লাইনে দাঁড়িয়ে, লাইন ভেঙ্গে ঢুকে পড়া মানুষগুলোর সাথে চেঁচামেচি, কাউন্টারের কাঁচের ওপর পাশের অপরাটেরদের হেলেদুলে টিকেট প্রিন্ট, ভেতরে টিকেটের জন্য ভিড় করা মামা-চাচা-নেতা-বসের আত্মীয়দের উদ্দেশ্যে গালিগালাজ বর্ষনের এক পর্যায়ে যখন পুরো বাংলাদেশই আপনার আক্রমনের খড়গে কাটা পড়বে তখন হঠাৎই আপনি কাউন্টারে পৌঁছে যাবেন। এর মাঝেই অবশ্য আপনি ঘন ঘন কাউন্টারে ঝুলতে থাকা রঙ্গিন ডিসপ্লেতে দেখবেন কয়টা টিকেট বাকী আছে। এত ঝক্কি কাটিয়ে যদি আপনি ভুল কাউন্টারে পৌঁছান তা হলে কোন রক্ষা নাই। যে নিয়ম ভাঙ্গার জন্য আপনি এতক্ষন ধরে কতৃপক্ষের মা-বাবার পিন্ডি চটকেছেন সেই নিয়মের কঠিন বেড়াজালে আটকা পড়বেন। যতই কাকুতি-মিনতি করেন না কেন আপনাকে কাউন্টার বদলাতে হবে। ওখানে হবে না। ঠিক ঠিক কাউন্টারে দাঁড়ানোর ধৈর্য্য আর সময় যদি আপনার অবশিষ্ট থাকে তবে আবার আপনি দাঁড়াতে পারেন। এ কাউন্টারে আপনাকে ওতক্ষন অপেক্ষা করতে হবে না। এবার লাইনের মাঝামাঝি পৌঁছাবার আগেই রঙ্গিন ডিসপ্লেতে দেখবেন সিট খালি নাই। এসি-নন এসি সব শেষ। দোষটা কার? কে নিল এত টিকেট? সব দোষে দোষী মোবাইল কোম্পানীর, অনলাইনের আর অন্য ষ্টেশনের |
সিটে বসে বসে এ কথাগুলোই শুনছিলাম। ভদ্রলোক আমার পাশের সারিতে বসেছেন। উত্তেজিত। কারন তার জানালার কাঁচ নাই। একটু পর পর তাকে ছারপোকা কামড়াচ্ছে। ট্রেনের এক হাজার টাকা দিয়ে ব্ল্যাকারের কাছ থেকে টিকেট কেটে ট্রেনের সিটে বসে যদি ছারপোকার কামড় খেতে হয় তবে উত্তেজিত না হওয়াটাই অভদ্রতা। আমারও উত্তেজিত হবার কথা। দু-চারটা ছারপোকার কামড় আমিও খেয়েছি। তবে দুটো কারনে ওতটা উত্তেজিত হতে পারছি না।
প্রথমত আমি অনলাইনে ঝামেলাহীন ভাবে টিকেট কেটেছি। তাই এক হাজার টাকার যন্ত্রনাটা নাই। দ্বিতীয়ত ঠিক আমার পাশেই বসে আছেন একজন তরুনী। গায়ের রং গোলাপী। মুখটা কাঁচের শো-কেসের ভেতওে রাখা জাপানী পুতুলের মত। এক বাক্যে সুন্দরী। হাতে অমিতাভ ঘোষের ইংরেজী উপন্যাস দেখে ধরে নিতে হয় উচ্চ-শিক্ষিত। রুচিশীল। রুচির ব্যাপারটা অনুমান করেছি পারফিউমের সুবাস আর মুখের সাথে মানানো বব কাট চুল দেখে। আমি অবিবাহিত যুবক। বিয়ের বয়স হয়েছে। পাত্রী দেখছি। মনের মত হচ্ছে না। ঢাকা-চট্টগ্রামের ছয়-সাড়ে ছয় ঘন্টার ট্রেন ভ্রমনে এমন সুন্দরীর পাশে বসে ভ্রমনে যদি আমার মনের ভেতর পাগলা ঘোড়া ছুটতে থকে তবে আমাকে দোষ দেয়া যাবে না। কিছুটা চান্স নেবার খায়েশ মনে জাগতেই পারে। সুন্দরী তরুনীর পাশে বসে চেঁচামেচি করে নিজের সুপ্ত চান্সটা নষ্ট করার মত বোকামীটা করার কোন ইচ্ছা আপাতত নাই।
ট্রেনের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কামরাগুলোর একটা বড় সুবিধা হল অন্য বগিগুলোতে গাড়ি চলতে শুরু করলে যে একটানা ঝিকঝিক শব্দটা হয় তা এখানে খুব একটা টের পাওয়া যায় না। কথা বলতে গেলে গলাটা চড়াতে হয় না। তরুনীর সাথে কি নিয়ে কথা শুরু করা যায় তাই ভাবছিলাম। স্বাভাবিক কিছু দিয়ে শুরু করা যায়। যেমন কতদূর যাবেন। টিকেটটা কি নিজেই কেটেছেন না আপনিও ব্ল্যাক। এমন সাত-পাঁচ ভাবার ভেতরই হঠাৎ শুনি মেয়েটি জিজ্ঞেস করে, আপনি কতদূর যাবেন?
ঢাকা। আপনি?
আমিও।
ঢাকা কি বেড়াতে না কাজে?
ঢাকাতেই থাকি। চট্টগ্রাম এসেছিলাম একটা কাজে।
ও আচ্ছা। আমিও ঢাকা থাকি। চট্টগ্রামে নিজ বাড়ি।
মেয়েটি কোন উত্তর দেয় না। আবার আমিই বলি , আমার নাম রাশেদ । রাশেদ ইফতেখার। পেশায় আইনজীবী। ছোট-খাট একটা ল ফার্ম আছে আমার।
একটা কার্ড বের করে মেয়েটিকে দেই। চোখের ভুল হতে পারে তবে মেয়েটির চোখ চকচক করে উঠল বলে মনে হয়। কার্ড একটু দেখে জিজ্ঞেস করে, দেওয়ানী না ফৌজদারী?
ফৌজদারী। আপনিও কি এ লাইনে আছেন?
নাহ। আমি একজন সাধারন গৃহবধূ। মাঝে-মধ্যে শখের বসে লেখালেখি করি। তাও আবার গল্প। ছোটগল্প। ব্যস । এটুকুই।
মনটা ভীষন দমে গেল। মেয়েটা বিবাহিত। মনের ভেতর উড়তে থাকা নানা প্রজাপতিগুলো আচমকা উধাও হয়ে যায়। কথার খেই হারিয়ে ফেলি। এর ভেতরেই পাশের সারির ভদ্রলোক ট্রেনের এক কর্মচারীর সাথে ঝগড়া বাধিয়ে বসেছেন। আশেপাশের লোকজনও ওতে তাল দিচ্ছে। ঝগড়ার বিষয় কার কাছে অভিযোগ দেয়া যাবে। ঝগড়াটা একটু কমে এলে জিজ্ঞেস করি, তা কোথায় লেখেন?
নির্দিষ্ট কোন জায়গা নাই। পত্রিকাগুলোতে পাঠাই। যাদের পছন্দ হয় ছাপায়। যাদের হয় না তারা ছাপায় না।
ও। তা কি ধরনের লেখা লেখেন? প্রেমের গল্প?
নাহ। ওসব বড্ড একঘেঁয়ে হয়ে গেছে আজকাল। সেই একই কথা। একই সুর। একই আবেগ। ভালবাসা, বিরহে কোন পাথর্ক্য নাই এক গল্প হতে অন্য গল্পে। কোন আকর্ষন জাগে না এমন গল্পে। আর আকর্ষন না জাগলে এ যুগে লেখা চলে না।
তাহলে কি লেখেন?
খুনের গল্প। ভূতের গল্প।
এসব অবাস্তব জিনিষ মানুষ পড়ে?
মেয়েটা মৃদু হাসে। বলে, গল্প হবে অবাস্তব। জীবন নির্ভর নয়। সারাদিন কষ্ট করার পর আমার গল্পটা পড়ে যদি বিনোদনই না পেলেন তাহলে আপনি পয়সা খরচ করে ওটা পড়বেন কেন? জ্ঞানের জন্য তো বহু টেক্সট বই আছে। সে জায়গায় আমার গল্পগুলোকে এক না করলে হয় না।
কথা চালাতে বিশেষ সুবিধা করতে পারছিলাম না। সাহিত্য আমার তেমন প্রিয় জিনিষ না। ওটা নিয়ে আলাপ টানতে পারব না। হঠাৎ করেই কারও সাথে আলাপে ছেদ টানা যায় না। এরপর কি নিয়ে কথা বলা যায় তাই যখন মাথায় ঘুরছিল তখন মেয়েটাই সুযোগ করে দিল। পত্র-পত্রিকা নিয়ে ঘোরাঘুরি করা উর্দি পড়া এটেনডেন্টকে ঢেকে তরুনী জিজ্ঞেস করে , রহস্য পত্রিকা আছে- তখন আপনা আপনিই আলাপে যতিচিহ্ন পড়ে। পাশের রেল লাইন দিয়ে চলতে থাকা ট্রেনের হুইসেলের আওয়াজে সব শব্দ চাপা পড়ে। আরেকটু খেয়াল করি মেয়েটিকে। বসা অবস্থায় উচ্চতা আন্দাজ করা কঠিন। মনে হয় সাড়ে পাঁচ ফুটের মত হবে। আমার কাঁধ পর্যন্ত পৌঁছানো যাবে এ উচ্চতায়। পায়ে হাই হিল নাই। বাঙ্গালী মেয়ে হিসেবে উচ্চতা ঠিক আছে। সমস্যা একটাই। মেয়েটা বিবাহিত। চায়ের তেষ্টা পেয়েছে। এটেনডেন্ট চা নিয়ে এগিয়ে আসছে দেখে ভদ্রতা করে জিজ্ঞেস করে বলি, চা চলবে?
চলবে। তবে বিল দিতে পারবেন না। আমারটা আমার।
ঠিক আছে।
চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে মেয়েটি এবার জিজ্ঞেস করে, রহস্য পত্রিকা পড়েছেন কখনও ?
দু-তিনটা পড়ে থাকতে পারি। মনে নেই এখন। আসলে পাঠ্য বইয়ের বাইরের কোন বইয়ের প্রতি আমার আগ্রহটা বরাবরই কম। তা আপনি কি রহস্য পত্রিকার নিয়মিত পাঠক?
বলতে পারেন প্রতিদিন পড়ি। আগে কেবল পাঠক ছিলাম। এখন তো লেখকও।
তাই? তা এ সংখ্যায় কোন লেখা আছে আপনার?
আছে। ওটাই দেখছিলাম এতক্ষন।
তা নিজের গল্প নিজেই এত মন দিয়ে পড়লে হবে? দিন দেখি পত্রিকাটা। পড়ে দেখি কেমন গল্পকার আপনি।
তেত্রিশ পৃষ্ঠায় পাবেন। মিলি রহমান নামেই লিখি আমি।
মিলি পত্রিকাটা আমার হাতে তুলে দেয়। গল্পের নাম কষ্ট -৪ । ঝরঝরে লেখা। আমার মত অন্যভস্ত মানুষও একটানে পড়ে ফেললাম। কোথাও কোন অসামঞ্জস্যতা নাই। নাই কোন খুঁত। ভালবাসার মানুষটাকে খুন করে একটা মেয়ে। খাবারের সাথে বিষ মিশিয়ে খুনটা করা হয়। স্বামী যখন ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে মেয়েটি তখন অনুভব করে যন্ত্রনা। কিন্তু স্বামীকে বাঁচাতে সে যায় না। মানুষটাকে খুন করার পর যে বেদনার ¯্রােত মেয়েটাকে ভাসিয়ে নিয়ে যায়, ছোট ছোট সোহাগের অনুপস্থিতি কিভাবে মেয়েটাকে অস্থির করে তুলে তার বর্ননা পুরো লেখা জুড়ে। ও বর্ননা পড়লে নিজের ভেতরও কোথায় জানি অস্থিরতা জেগে উঠে। ধন্যি মেয়ে। পড়া শেষ করার পর পত্রিকাটা তার হাতে তুলে দিতে দিতে বলি, অসাধারন। চালিয়ে যান। আপনার হবে। তবে গল্পের নাম কষ্ট -৪ কেন?
এটা আসলে একটা সিরিজ লেখা। এর আগে কষ্ট -১,২,৩ আছে। সবগুলোই রহস্যপত্রিকা ছাপিয়েছে।
সেগুলো কি পড়ার কোন উপায় আছে? বড্ড আগ্রহ হচ্ছে।
এখন তো সে উপায় নাই। তবে আপনাকে মূল ঘটনা শোনাতে পারি।
তাই করুন।
আমাদের কথা এগুতে থাকে। কষ্ট -১,২,৩ এর গল্প। গল্পগুলো বেশ। কেবল সমস্যা একটাই। খুন আর বেদনার গল্প সবগুলো। কারনটা কি? মিলির উত্তর ছিল, ট্রাজেডিকেই মানুষ ভালবাসে। মনে রাখে। আর কষ্টের বর্ননা যেভাবে দেয়া যায় অন্যকিছুকে আমি তেমন বর্ননা করতে পারি না।
এ কথা সে কথা আর মাঝে মাঝে নিরবতার বিরতিতে কখন যে ট্রেন ঢাকার কাছাকাছি এসে পড়ে তা টের পাই না। এক সময় দুজনকেই বিদেয় নিতে হয়। আড়ালে আবডালে দু-তিনবার মিলির যোগাযোগের ঠিকানাটা যে চাইনি তা নয়। মিষ্টি হেসে এড়িয়ে গেছে।
মিলির সাথে দেখার মাস দুয়েক পরের কথা। এখনও বিয়ে হয়নি আমার। আজ এক জায়গায় পাত্রী দেখতে যাবার কথা। সে কারনেই কোর্ট বিল্ডিং এর অন্ধকূপের ছোট ছোট আলোহীন ঘরগুলোর একটিতে বসে আছি এখন। এসেছি বন্ধু কামালউদ্দিনের কাছে। কামালউদ্দিনের বৌয়ের বান্ধবীকে দেখতে যাবার কথা আজ। বন্ধু আমার সরকারী পিপি। ভীষন ব্যস্ত। দু-দন্ড জিরিয়ে আমার সাথে কথা বলবে তার উপায় নাই। তবে আলাপের থেকে তার কাজটা শেষ হওয়াটা জরুরী। মক্কেলের সাথে কথা বলছে। টুকরো টুকরো কথা শুনছি। যতটুকু শুনলাম তাতে মনে হয় খুন-খারাপীর ব্যাপার -স্যাপার।
কামালউদ্দিনের চেম্বার থেকে বের হয়ে মুক্ত বাতাসে যখন আমরা শ্বাস নেই তখন সূর্য অস্ত গেছে। একটা সিগারেট ধরিয়ে আয়েশ করে দুটো টান দিয়ে রিকশায় উঠে বসি দুজনে। একথা-সেকথার পর জিজ্ঞেস করি, লাস্ট মক্কেলের ব্যাপারটা কিসের? বাদী না বিবাদী?
আর বলিস না। এ এক অদ্ভূত কেস। খুন। যে বুড়োকে দেখলি সে হচ্ছে ভিকটিমদের চাচা।
ভিকটিমদের? ক’জন খুন হল?
পাঁচজন।
কি বলিস! ব্যাপার কি?
ব্যাপার যে কি তারও কোন মাথা-মুন্ড বোঝা যায় না। মক্কেলের ভাই,ভাবী, ভাতিজা, ভাতিজার ছেলে আর কাজের মেয়ে খুন হয়েছে। কে যে করল, কেন করল তার কোন মোটিভ নাই। খুনগুলোও বড় অদ্ভূত। ভাতিজার বৌকে সন্দেহ করে বুড়ো মামলা করেছে। কিন্তু বৌয়ের আবার শক্ত প্রমান ছিল।
প্রমান ছিল? এখন নাই?
বৌটা গতমাসে আত্মহত্যা করছে। এখন একেবারে আটকে আছি।
বল দেখি বিস্তারিত। কোন সাহায্য করতে পারি কিনা।
রিকশায় যেতে কামাল ব্যাপারগুলো খুলে বলে। যতই শুনতে থাকি ততই ভ্রু কুঁচকে উঠে আমার। এ কাহিনী তো আমার জানা। কামাল কি আগে বলেছে এর কথা?
এরও মাস তিনেক পরের কথা। এই তিনমাসে আমার জীবনের উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন এটুকুই যে বিবাহ করেছি এবং রহস্যপত্রিকার গ্রাহক হয়েছি। আজ নতুন রহস্য পত্রিকাটা হাতে নিয়ে সূচীতে যা খুঁজছিলাম পেয়ে গেলাম। গল্পের নাম একজন খুনীর স্বীকারোক্তি। লেখিকার নাম মিলি রহমান। ঝরঝরে লেখায় কোন টান পড়ে নাই। লেখাটা পড়ে কামালও স্বীকার করল মেয়েটার হাত ভাল। কেবল একটাই প্রশ্ন করার ছিল তার। আমি কি গল্পটা বিশ্বাস করি।
গল্প গল্পই। লেখিকার এ গল্পের নায়িকা সিরিজ গল্প লেখার প্রয়োজনে স্বামী-সন্তান-শ্বশুর-শ্বাশুড়ীকে হত্যা করে। শেষ বেলায় নিজের আত্মহত্যা। নাহ। আমি বিশ্বাস করি না। ওমন সুন্দরী তরুনী কেবল লেখার জন্য ওতগুলো মানুষকে হত্যা করতে পারে না।
কামাল যদিও বলেছে বৌয়ের নাম মিলি রহমান তবুও আমি বিশ্বাস করি না। পৃথিবীতে কত কিছুই তো কাকতালীয়ভাবে মিলে যায়!
১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫০
toysarwar বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯
আরিফ রুবেল বলেছেন: খুন করে সেই ঘটনা গল্প আকারে পত্রিকায় ছাপানো ! নাহ আইডিয়াটা খারাপ না। গল্পের শেষটাও চমৎকার, পাঠকই ভেবে বের করুক মিলি রহমান খুনী না কি শুধুই একজন গল্পকার !!! আসলেই চমৎকার।
১৩ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:২১
toysarwar বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪
মামুন রশিদ বলেছেন: গল্পের ভিতরে আরেকটা গল্প..
ভালো লাগলো ।
১৩ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:২২
toysarwar বলেছেন: সময় নিয়ে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:১৩
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: দারুণ ভাই । এতদিন কোথায় ছিলেন ?
খুব ভাল লাগল গল্প ।
ভাল থাকবেন । প্লাস
+++++++
১৩ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩
toysarwar বলেছেন: ধন্যবাদ । আপনিও ভাল থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৫৪
আম্মানসুরা বলেছেন: গল্প টা ভালো তবে মিলি অনেক খারাপ