নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যেমন ইচ্ছে লেখার আমার ভার্চুয়াল খাতা!

দিতে পারো একশ ফানুস এনে...আজন্ম সালজ্জ সাধ একদিন আকাশে কিছু ফানুস উড়াই...

ত্রিনিত্রি

আমি প্রায় প্রায়ই হারিয়ে যাই, এর কারণ রোমান্টিকতা নয়, অলসতা। প্রবল আলস্যবোধের কারণে মাঝে মাঝে নিজেকেই নিজের খুঁজতে ইচ্ছে হয় না।

ত্রিনিত্রি › বিস্তারিত পোস্টঃ

সঙ্গী সাথী পশু পাখি অথবা কাক:P:P

০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৫০





ছোটবেলায় আমার একটা মজার খেলা ছিলো। ভাত নিয়ে আসলেই আমি গম্ভীর গলায় বলতাম, “গল্প বলো, নাইলে খাবো না”।B-) আমার মা এইসব পাত্তা দিতেন না। “না খাইলে নাই” বলে চলে যেতেন। কিন্তু নানুমণি আর নীচ তলার লাভলী আপু পাত্তা দিতেন। সুতরাং রুপকথার হাট বসতো। ঈশপের গল্প নানুমণি শোনাতে বেশী পছন্দ করতেন। সেই সব গল্পে বেশীরভাগ সময়ে ভিলেন থাকতো শিয়াল, নেকড়ে আর আমাদের প্রতিবেশী কাক। সেই থেকে সব জাতের কাক দেখলেই আমার মনে হয় ভিলেন ভিলেন।/:)





যাযাবর হওয়ার কারণে আমার অনেক গুলো স্কুল, আর অনেক গুলো কাকের সাথে পরিচয়। দিনাজপুরের কাকেরা অতি ভালো ছিলো, ভাত দিলে ভাত খেয়ে চলে যেতো; হাউ কাউ করতো না। রাজশাহীতে যখন ছিলাম, বাসার কাছে ছিলো একটা বিশাল বট গাছ। তাতে না হলেও হাজার খানিক কাক থাকতো। সকালে কা কা রবে সবাই তিতিবিরক্ত। কিন্তু কাকের সংখ্যা যে এত, টের পেলাম এক বিকেলে। বিকেলে হাউ কাউ শুনে বারান্দায় গিয়ে দেখি পুরা আকাশ কাকের জন্য কালো হয়ে গেছে, আর সবাই পাগলের মত কা কা করেই যাচ্ছে। পরে আব্বু বললো, যে কোন কাক মারা গেলে নাকি সব কাক এভাবে জুটে ঝামেলা করে। পাক্কা কয়েক ঘন্টা ছিলো সেই অবস্থা। সিলেটের কাকেরাও মাই ডিয়ার টাইপই। এত জায়গার এত কাক দেখে, পর্যালোচনা করে দেখলাম, ঢাকার কাকদের মত পাজি কাক পুরা বাংলাদেশে নাই। এরা কাউকে ভয় পায় না, বরং নিজেরাই একেকজন গ্যাংলিডার!:-*





কাউয়া ভালো না বাসলেও তাদের সাথে আমার কোন রকম দুশমনি ছিলো না। উলটে তারা আমাকে বিশেষ সুবিধা দিতো। কি রকম সুবিধা? তারা কখনো আমাকে তাদের টয়লেট হিসেবে ব্যবহার করেনি। কিন্তু আমার পাশে যে থাকে, তারা এই সুবিধা পায়না। না হলেও ২০ বার এমন হয়েছে যে কাউয়া এসে আমার বন্ধুর শার্ট বা জামা অথবা আরো ভয়ংকর ভাবে চুলের সাড়ে দেড়টা বাজিয়েছে, কিন্তু আমি বিপদমুক্ত।:D কিন্তু হোস্টেলে এসে প্রথমবারের মত ঝামেলায় পড়লাম।:((





হোস্টেলের সামনে অনেকগুলো ডাব গাছ, আর সবই কাউয়ার দখলে। সকাল-বিকাল তো অবশ্যই, মাঝে মাঝে মাঝরাত্রে কা কা করে সবার মাথা ধরায়। পাজি কাক গুলি কিছু কিনলেই প্যাকেট ছোঁ মারার ধান্দায় থাকতো। প্রতিদিন ফুচকা না খেলে আমার আবার ঘুম ধরতো না, তাই আমার পিছেই লাগতো বেশী।X( একদিন ফুচকা নিয়ে গাছের নীচের সিটে বসে আরাম করে খাচ্ছি, দুইটা কাক এসে জ্বালাতন শুরু করলো। কোনভাবেই তাড়াতে না পেরে রাগ করে আমি মোটা দেখে মরিচ দিলাম ছুঁড়ে। খাউয়া কাকটা সেটাই খপ করে মুখে পুরলো। এর পর কি হলো তা অবশ্য জানি না, কারণ কাক টা আর ছিলো না। সমস্যা হলো কয়েকদিন পর।:|:|





প্যাথোলজী ল্যাব থেকে প্রাক্টিকাল খাতা নিয়ে ফিরছি, হলের গেট দিয়ে ঢোকা মাত্র দেখি দুইটা কাক আমার দিকে তীর বেগে ছুটে আসছে। এক চিৎকার দিয়ে খাতা দিয়ে মুখ ঢেকে এক দিকে ডাইভ দিলাম। বদমাইস কাউয়া খাতার উপরে ডানার ঝাপটা দিয়ে চলে গেলো। কি অসম্ভব কথা! আমি তো হতভম্ব।:-/:-/ আরো দুঃখের কথা, আমার কোন বন্ধু বিশ্বাস করলো না যে কাউয়া আমাকে আক্রমন করেছিলো। তাদের ধারণা আমি যেরকম ফাজিল, এসব বানিয়ে বলতেই পারি। মেজাজটা যে খারাপ হলো সে আর বলার না।X(X(





কিছুদিন পরে আবার একই ঘটনা। এক বন্ধুর সাথে বাইরে খাইতে যাবো, তা সেখানে আবার তার মহা হ্যান্ডসাম আরেক বন্ধু থাকবে। আমি আবার হিলে একেবারেই স্বাচ্ছ্যন্দবোধ করিনা। মাঞ্জা মারার জন্য বাধ্য হয়ে পড়েছি, অতি সাবধানে হাঁটছি, আবার অ্যাকসিডেন্ট না ঘটিয়ে ফেলি।:| আমার হল থেকে টিভিরুম পর্যন্ত এসেছি মাত্র, দেখি সানসেটে দুইটা কাউয়া। আমি সন্দেহজনক ভাবে তাকালাম, তাকানোটাই কাল হলো। দুইজন ডাইভ মেরে আমার পিছে লাগলো। আমি স্যান্ডেল খুলে হাতে নিয়ে চিৎকার করে দৌড়। টিভি রুম থেকে গেট পর্যন্ত তারা আমাকে তাড়া করে আনলো, ফটোকপি দোকানের মামা বের হয়ে “ঐ যা যা” করে তাড়ালে পরে তারা থামলো। দুঃখের ব্যাপার, আবার কেউ বিশ্বাস করলো না।:((:((





বেশীদিন অপেক্ষা করতে হলো না, আবার ঘটনা ঘটলো। নাজনীন কে আমি দুই প্লেট ফুচকা ধরতে দিয়ে গিয়েছি রুমে ব্যাগ রাখতে। দোতালার সিঁড়ি ঘরের ফাঁকা জায়গা দিয়ে আমি দেখলাম, ৩টা কাক নাজনীনের উপরে ঝাঁপ খেয়ে পড়ার চেষ্টা করছে। উদ্দেশ্য একেবারে পরিস্কার, ভয় পেয়ে হাত থেকে প্লেট পড়লেই তারা প্লেট নিয়ে চম্পট দেবে। কিন্তু নাজনীন তো আর আমি না, সে হচ্ছে আমাদের হলের হ্যান্ড রেসলে দুই নাম্বার চ্যাম্পিয়ান। “বদমাইস কাক, তোরা জানিস আমি কে?” “দুইটার মাথা ধরে একেবারে দেয়ালের সাথে ঠুকে ঘিলু বার করে দেবো”- এই জাতীয় বাক্যবাণ দিতে দিতে সে অসীম সাহসিকতার সাথে কাউয়া তিনটার মোকাবিলা করতে লাগলো।:D সে এক দেখার মত দৃশ্য। আমি নিরাপদ দূরত্বে থেকে হাসতে হাসতে গড়াগড়ি দিতে লাগলাম। যখন দেখলাম কাউয়ারা রণে ভঙ্গ দিচ্ছে, তখন বীরনারী সেজে গেলাম ওরে সাহা্য্য করতে।;)B-) ফুচকা সবই অক্ষত, নাজনীন জয়ী। লাভের মাঝে লাভ, একজন অন্তত বিশ্বাস করলো যে কাউয়া আক্রমন করে।





মাঝে কিছুদিন কাকেরা নিশ্চুপ। আমি চিন্তিত; এ অবশ্যই ঝড়ের পূর্বে শান্ত আকাশ। কিছুদিন পরেই কাহিনী ঘটলো। নাজনীন সন্ধ্যা বেলায় গোসল করে যাচ্ছিলো টিভি রুমে টিভি দেখতে, হল থেকে বেরুবা মাত্র পাজি কাউয়া তার মাথায় ইয়ে করে দিলো। রাগে নাজনীন তাড়া করলো, কিন্তু কাউয়ারে কে কবে আজ পর্যন্ত দৌড়ে ধরতে পেরেছে?:| এর মাত্র দুই দিন পরেই বদমাইস কাকটা এসে আমার হাত থেকে চপের প্যাকেট ছিনতাই করে নিয়ে গেলো। ঐ কাক যে ওদের মাঝে ওয়েট লিফটিং এ চ্যাম্পিয়ান, সে ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই। প্যাকেটে ৩টা বড় চপ ছিলো, তার কোন কষ্টই হলো না তা নিয়ে যেতে।:-*





বৃটিশ কাউন্সিলের সামনের ডাস্টবিনে সবসময় এক গুষ্টি কাক বসে থাকে। এদের দেখলেই মানে মানে আমি রিক্সার হুড তুলি। কোন ভরসা আছে? একবার যাচ্ছি এক বন্ধুর সাথে, ওখানে এসেই তো আমি তাড়াতাড়ি মাথায় কাপড় দিলাম। সে খ্যা খ্যা করে হাসতে লাগলো। হাসি মুখেই ছিলো, কাউয়া সুন্দরমত তার কপালে ইয়ে করে দিলো।:) যাচ্ছিলাম দুইজনে এক জন্মদিনের পার্টিতে হেভি মাঞ্জা মেরে, একেবারে দফা রফা। আমি তো খুশীতে শেষ।মনে হল কাকটাকে একটা ফ্লায়িং কিস দিয়ে ফেলবো নাকি।;) কিন্তু ফুলার রোড এরিয়া অত্যন্ত বিপদজনক হওয়ায় আর দিলাম না।





এবারে একটি উপকথাঃ



কাক নিয়ে বেশীরভাগ গল্পে সে হচ্ছে ভিলেন। কিন্তু কানাডার উপকথায় কিন্তু কাককে ত্রাণকর্তা হিসেবে ধরা হয়। গল্পটা অনুবাদ করে দিলাম।



সে অনেক অনেক কাল আগের কথা। কানাডার উত্তরের শেষ মাথার আর্কটিক অঞ্চলের বাসিন্দা ইনুইটরা তখনো জানতো না দিন কাকে বলে। সারা বছরই থাকতো সেখানে রাত। সেই অঞ্চলে বাস করতো এক বুড়ো কাক। তার মুখেই প্রথম ইনুইটরা জানতে পারে যে পৃথিবীর অন্য পাশে আলো আছে। স্কুল ছুটি হলেই বাচ্চারা কাকের কাছে আবদার করতো দিনের আলোর গল্প বলার জন্য। একসময় সবাই এসে কাককে অনুনয় করে বলে তাদের জন্য দিনের আলো এনে দিতে। বুড়ো কাক মাথা নাড়ে, “আমার পক্ষে কি আর সম্ভব অত দূরে গিয়ে আলো আনা? ডানায় তো অত শক্তি নেই”। শেষ পর্যন্ত বাচ্চাদের মুখের দিকে তাকিয়ে কাক রাজি হলো।



দিনের আলো আনার জন্য যাত্রা শুরু করে সে। কত সময় ধরে যে সে উত্তরের কালো আকাশ আর তারার মাঝ দিয়ে উড়ে যায়, তার হিসাব কে রাখে? একসময় কাক যখন বিরক্ত হয়ে ভাবছে যে সে ফিরে যাবে, তখন সে দেখলো দিগন্তরেখায় আলোকরশ্মি দেখা যাচ্ছে। কাক নতুন উদ্যমে উড়ে চললো। হঠাৎ দিনের আলো তার সব সৌন্দর্য আর মহিমা নিয়ে উদ্ভাসিত হলো। কত রঙ আর রূপের যে খেলা চারিদিকে। মাথার উপর নীল আকাশ, তার মাঝে ধূসর মেঘ। চারিদিকে সবুজ গাছ। দেখে দেখে কাকের আশ মেটে না। দীর্ঘ যাত্রার পর বিশ্রাম নিতে সে এক গাছের ডালে বসলো। চারিদিকে তাকিয়ে দেখলো, সে এক ছোট্ট সাজানো গ্রামে এসেছে।



হঠাৎ কাক দেখতে পেলো একটি সুন্দরী মেয়ে নদী থেকে জল নিয়ে বাড়ী ফিরছে। কাক জাদুবলে নিজেকে ধূলার ছোট্ট কণায় রূপান্তরিত করে মেয়েটির ফারের কোটের সাথে আটকে রইলো। মেয়েটি ছিলো গ্রামপ্রধানের মেয়ে। বাড়ীতে ঢুকার পরে কাক দেখতে পেলো, গ্রামপ্রধানের ঘরের এক কোণে একটা বাক্স অদ্ভুত সুন্দর আলোয় আলোকিত। কাক তো সাথে সাথে বুঝতে পারলো যে এইটাই দিনের আলোর রহস্য। গ্রামপ্রধানের ঘরে ছোট একটা ছেলে খেলা করছিলো। কাক উড়ে গিয়ে ছেলেটার কানে বসলো।

ধূলা কানে যাওয়ায় ছেলেটা কান ঘষতে লাগলো। কিছুতেই বের না করতে পেরে কান্না জুড়ে দিলো। গ্রামপ্রধান ব্যস্ত হয়ে বললো, “কি হয়েছে সোনা? কি চাও তুমি”। কাক ছেলেটার কানে ফিসফিস করে বললো, “আমি ঐ আলোর বল দিয়ে খেলতে চাই”। ছোট ছেলেটা কাকের কথাই তার দাদাকে বললো। কান্না থামানোর জন্য তার দাদা তাড়াতাড়ি বাক্স খুললো। সেখানে দুইটা বল রাখা ছিলো। একটা বলের সাথে সূতা বেঁধে ছেলেটাকে দিলো। ছেলে খুশী হয়ে খেলা শুরু করলো। কাক আবার কানে যন্ত্রনা দেয়া শুরু করলে ছেলে আবার কাঁদতে লাগলো। গ্রামপ্রধান তড়িঘড়ি করে বললো, “আবার কি হয়েছে সোনামনি?” কাক ফিসফিস করে বললো, “আমি বাহিরে যেয়ে খেলবো”। চিন্তিত মুখে গ্রামপ্রধান আর তার মেয়ে বাচ্চাকে বাহিরে নিয়ে এলো। আকাশের নিচে আসামাত্র কাক নিজস্ব রূপে ফিরে গেলো আর ছোঁ মেরে বলটা নিয়ে উড়াল দিলো। লাঠি সোটা নিয়ে গ্রামবাসী দৌড়ে আসতে আসতে কাক চলে গেলো তাদের নাগালের বাইরে।



দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়ে নিজ অঞ্চলে এসেই কাক ঠিক অঞ্চলের মাঝখানে বলটাকে ফেলে দিলো। বলটা মাটিতে পড়ে ফেটে যেতেই চারিদিক আলোয় ভরে গেলো। আনাচে কানাচে যত ছায়া ছিলো, সব ভয়ে দূরে পালালো। অন্ধকার পাহাড়ের গায়ে রঙের ছোঁয়া লাগলো। বরফের ওপর আলোকরশ্মি পড়ায় এত ঝিকমিক করতে লাগলো যে ইনুইটরা বাধ্য হলো চোখ ঢাকতে। আনন্দে লোকে পাগল হয়ে গেলো। চারিদিকে শুরু হলো উৎসব আর কাকের স্তুতি। কিন্তু কাক বললো, “দিনের আলো কিন্তু সারাজীবন থাকবে না। আমি কেবল একটা বল আনতে পেরেছি। একারনে বছরের ৬ মাস থাকবে দিন। আর বাকি ৬ মাস বলটা শক্তি সঞ্চয় করবে পরবর্তী আলোর জন্য”। তা সেজন্য লোকে মন খারাপ করলো না। ৬ মাস থাকবে দিন, এই বা কম কি?



পরবর্তী কালে মুখে মুখে কাকের এই বীরত্বের গল্প সব জায়গায় ছড়িয়ে পড়লো। আর কাককে তারা কি সম্মান আর ভালোবাসাটাই না দিতো, তা না বললেও চলে। তখন থেকেই কানাডার ঐ অঞ্চলে ৬মাস দিন, আর বাকি ৬ মাস রাত।



সূত্রঃ ইন্টারনেট।



মন্তব্য ১২৬ টি রেটিং +২৭/-০

মন্তব্য (১২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৫৪

মাহবু১৫৪ বলেছেন: এত বড় লেখা কেন??? :( :( :(


প্রিয়তে রাখলাম আপাতত। পরে পড়ে নিবো।

০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:০৫

ত্রিনিত্রি বলেছেন: :#> :#> কি করবো ভাই বলেন। উপকথাটা খুব পছন্দ হইলো। তাই অনুবাদ করে দিলাম।

২| ০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৫৫

আকাশগঙ্গা বলেছেন: ভাল লাগল।

০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:০৫

ত্রিনিত্রি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। :)

৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৫৫

sleepinghabib বলেছেন: জটিল কালেকস্ষান .................. একটা তথ্য

০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:১৩

ত্রিনিত্রি বলেছেন: তথ্যের জন্য ধন্যবাদ। অবশ্য শুনেছিলাম। :)

৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৫৬

কাউসার রুশো বলেছেন: কা কা কা :D :P ;)

০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:১৫

ত্রিনিত্রি বলেছেন: কা কা কা :) :)

৫| ০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:০২

ফলে পরিচয় বলেছেন: ভালো লাগলো। :) :) :)
কাক রা আমার মাথাটাকেও তাদের টয়লেট হিসেবে ইউজ করে। :( :( :( :(

০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:১৬

ত্রিনিত্রি বলেছেন: হাহাহা, বলেন কি। :P :P আমার মত কাকের বন্ধু হয়ে যান, আর ইউজ করবে না। :)

৬| ০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:০৪

কি নাম দিব বলেছেন: কাউয়ার গফ ভাল্লাগসে আপু :D :D

০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:১৬

ত্রিনিত্রি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কিনাদি আপু!

৭| ০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:০৫

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: ছোটবেলার কথা তেমন মনে নেই। :(

০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:১৯

ত্রিনিত্রি বলেছেন: কিছুই মনে নাই? কি বলেন? এখনো তো আপনার ছোটবেলা শেষ হয় নাই! আমি তো মেডিকেলের প্রথম দিন গুলোও ছোটবেলা বলে চালাই!! :) :)

৮| ০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:০৮

অলস রাজা বলেছেন: কাক ১ দিন আমার মাথায় .. B-)) B-))

০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:১৯

ত্রিনিত্রি বলেছেন: ;) ;) ;) কি?

৯| ০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:১২

অচেনা রাজ্যের রাজা বলেছেন: সিলেটের কাকেরাও মাই ডিয়ার টাইপই। :|| :|| :-& :-&

কাক নিয়া ভালাই মজা করছেন মনে হয় :D

০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:২০

ত্রিনিত্রি বলেছেন: সিলেটের কাক কিন্তু ভালু!!!! মুখ বাঁকান কেন? :)

কাকের তাড়া খাওয়াটা আসলে বেশী মজার না! একটু প্রেস্টিজ পাংচার টাইপ ব্যাপার। /:) /:)

১০| ০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:১৫

অচেনা রাজ্যের রাজা বলেছেন: অলস রাজা বলেছেন: কাক ১ দিন আমার মাথায়.....

বাকিটা কইলেন না রাজা সাব ? ঘটনা কিতা ?

০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:২১

ত্রিনিত্রি বলেছেন: ঝাতি ঝানতে ইচ্ছুক!!! :P :P

১১| ০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:১৯

কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: কাক নিয়ে এত কান্ড কাহিনী! বড় হয়েছি সিলেটে, এইজন্য কাকের ঝামেলা পাইনি। :)
দেশের বাইরে আসার পর দুইবার কাক দেখেছিলাম এখানে। কাক দেখে কি যে খুশি হয়েছিলাম তখন!!! বোকার মত বলেই ফেললাম-"ঢাকা শহরের কাক এখানে চলে আসছে!" !:#P

কাক নিয়ে উপকথাটা দারুন সুন্দর!

০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:২৪

ত্রিনিত্রি বলেছেন: হু, সিলেটের কাকেরা ভালো! আমাকে কখনো ঝামেলা দেই নি। হুশ হুশ করলে উড়ে যায়। আর ঢাকার কাকগুলি তেড়ে আসে। /:) /:) /:) :|| :||

কাক নিয়ে অনেক উপকথা বের করেছি, কিন্তু কাকের ভাল গুন আলা গল্প বড়ই কম। :|

অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।

১২| ০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:২১

টিনটিন` বলেছেন: আপনার জন্য আমার তোলা গিফট B-))









এইগুলো আমার বাসার আশে পাশে থাকে। কোনটাকে পছন্দ হয় বলেন। কোন একটা শুভক্ষনে না হয়.............. B-))

০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:২৮

ত্রিনিত্রি বলেছেন: আই হায়!!!! ১ নংটা তো সেরাম ড্যাশিং। :#> :#> :#> হি হি হি। ইয়ে, সে কি সিঙ্গেল আছে? :P :P একটু আমারে তার ফেবু আইডিটা দিয়েন। :P :P :P :P

অনেক অনেক ধইন্যা পাতা!!!!!!!! কাক গুলিকে দেখে হোস্টেলের কাকের কথা মনে পড়লো!

১৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:২২

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: কাক আমাকেও ভালা পাইতো :(( :((

০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:২৯

ত্রিনিত্রি বলেছেন: ভাই আসেন হ্যান্ডশেক করি! :) আমরা ভালো মানুষ তাই কাক আমাদের ভালু পায়! :) :)

১৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৩০

ভবঘুরে যোম্বি বলেছেন: আপনের কাউয়ার গপ পইরা এমন হাসি যে আসলো=p~=p~=p~=p~ শেষমেশ বাথরুমে গিয়া আশ্রয় নিতে হইলো। মাগার তাও হাসি বন্ধ হয়না। বাথরুম থেকে বাইর হইয়া দেখি আব্বাজান চোখ গোল গোল কইরা আমার দিকে চাইয়া আছে|

০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৩৩

ত্রিনিত্রি বলেছেন: :) :) :) কাউয়া রক্স!!!!

অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।

১৫| ০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৩৯

সমুদ্র কন্যা বলেছেন: কাক নিয়ে কা কা বেশ লাগল:) কাকের সাথে আমার তেমন কোন শত্রুতা ছিল না। তবে প্রায়ই এমন হয়েছে যে কাক আমার আর পাশে থাকা অন্য কোন বন্ধুর গায়ে শেয়ারে ইয়ে করে দিয়েছে :P

উপকথাটা খুব সুন্দর। এইসব উপকথাগুলো অনেক ভাল লাগে।

০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৪৬

ত্রিনিত্রি বলেছেন: আমার পাশে থাকাও বিপদজনক আপু। হাহাহা।

আমারো উপকথা ভীষন ভালো লাগে, যাবতীয় রূপকথা আর উপকথা। তবে কাক বেশীরভাগ জায়গাতেই হয় ভিলেন, নয় অতিরিক্ত চালাক। :)

১৬| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১:৩৪

সায়েম মুন বলেছেন: বাহ বাহ! গপটাতো সুন্দর। কাক এনে দিলো দিনের আলো :D

ইউনিভার্সিটি এলাকার কাকগুলা কিন্তু বেশ বিচক্ষণ হয়ে থাকে। কোন ছেলে বা মেয়ে বিশেষ দিনে সাদা টাইপের শার্ট/ জামা পড়লেই হৈছে। কেমনে কেমনে জানি তারা জেনে ফেলে আজকেই উক্ত ব্যক্তিকে নাজেহাল করার উপযুক্ত দিন।

০৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১:৫১

ত্রিনিত্রি বলেছেন: সহমত!!! ভার্সিট এরিয়ার কাকদের ভাবজই আলাদা!! :P :P

অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।

১৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১:৩৮

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: আপনার সাথে পশু পাখিদের ব্যপক কানেকশন দেখি! আপনি ওয়াইল্ডলাইফ স্যাঙ্কচুয়েরীতে যোগ দিন :) :)

কলেজে থাকতে ফ্রেন্ডরা মিলে নদীর ধারে একটা জায়গায় বসতাম। পার্ক মত ছিল যায়গাটা। কাকের অব্যহত আক্রমণে পর্যদুস্ত হয়ে ওই জায়গাটার নাম দিয়েছিলাম কাউয়াডাঙ্গা :)

উপকথাটা ভাল লাগল। :)

০৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১:৫৩

ত্রিনিত্রি বলেছেন: হাহাহা, না না, ঐখানে যোগ দিতে পারবো না। কারন আমি তাবদ পশু পাখী ভয় পাই। এমন কি নিরীহ বিড়াল বা ছাগলও। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে এরা কেন জানি আমার সাথে পায়ে পা লাগায়ে ঝগড়া করতে আসে। /:) /:)

কাউয়াডাঙ্গা? =p~ =p~

১৮| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১:৩৯

বড় বিলাই বলেছেন: আমি কিন্তু প্রথমবারেই বিশ্বাস করেছি। কাক আসলেই আক্রমণ করে, আর প্রতিশোধও নেয়। আম্মার রান্নাঘরের জানালায় আগে কাকরা খুব জ্বালাতন করত। আম্মা খুন্তি দিয়ে তাড়া করতেন। পরে ওরা আম্মার খুন্তি চুরি করে নিয়ে যেত। এরপর আম্মা মিউচুয়াল আন্ডারস্ট্যান্ডিং-এ এলেন। নিজেই খাবারের ফেলে দেয়া অংশগুলো জানালার পাশে রেখে কাককে ডাক দেন, কাকেরা এসে এসে খেয়ে যায়। এখন আর কাকেরা অন্য সময় অন্য কোনভাবে আম্মাকে জ্বালায় না। যখন আম্মা ডাক দিয়ে খাবার দেয় শুধু তখনই আসে।

হোস্টেলের ডিম চপ খুব মিস করি। এটা আমার এত প্রিয় ছিল যে অনেক সময় এই দিয়ে লাঞ্চ সেরে নিতাম।

০৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১:৫৪

ত্রিনিত্রি বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। প্রথমবারে আপনি একাই বিশ্বাস করলেন! খুন্তি চুরি করতো? কাউয়ার দল তো সেইরকম অবস্থা!!! তবে আমাদের ফুচকার উপরে হামলা চালানোর চেষ্টা করতো অনেক!

আপু আমারো!!! ডিম চপ টা অনেক প্রিয়! এখনো খাই! :) :)

১৯| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১:৪২

ছোট ভাই বলেছেন: প্রথমেই ভাললাগা দিয়ে নিলাম আপু। :)

আপনার আর কাকের সুসম্পর্কের(!!) কথা পড়ে আমি হাসতে হাসতে শেষ। :D :D কাকের কথা কিন্তু আমারও পুরোপুরি বিশ্বাস হয়নি। :P আমি বরিশালে থাকি তো--বরিশালের কাকগুলো ভীষণ ভদ্র। খাবার দিলেও খাবার আগে পরীক্ষা করে খায়--ছোঁ মারা তো দূরের কথা! :) এই কাকগুলো যেন আপনার ফূচকা খাওয়া কাকের থেকে ট্রেনিং না নেয় সেই কামনাই করি। ;) ;) হুমায়ূন আহমেদের একি কান্ড বইতে একটা কাক ছিল সেটা কিন্তু অনেক ভাল কাক। :)

কানাডার উপকথাটাও অনেক ভাল লেগেছে। :)

টিনটিন ভাইয়ার কাকের শেষের ছবিটা জটিল হয়েছে। মনেহয়, কাকের কোন এক নেতা ভাষণ দিচ্ছে। B-) B-)

০৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১:৫৬

ত্রিনিত্রি বলেছেন: বরিশাল যাওয়া হয় নাই! তাই ঐখানের কাকের গল্প জানি না। কিন্তু ঢাকা ছাড়া এমুন বেয়াদব কাক আমি অন্য কোন শহরে দেখি নাই!!! ঢাকার কাকের ব্যাপারই আলাদা। /:) /:)

একি কান্ড বইটা আমার অনেক পছন্দ!!! হ্যাঁ, ঐকানে কাকটা ভালো ছিলো। কাকদের ঐরকমই হওয়া দরকার!

অনেক ধন্যবাদ।

২০| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১:৫৩

নীরব 009 বলেছেন: ধুর X( X( X( X(

০৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১:৫৮

ত্রিনিত্রি বলেছেন: আরে কি জ্বালা!!!! /:) /:) /:) তোমার জন্য তো দুইভাগ করে দিলাম। ঐ দেখো, মাঝখানে একটা ছবি দিয়ে অর্ধেক করছি! হয় নিচের অনুবাদ টা পড়ো, নতুবা উপরে আমার কাহিনী পড়ো! তাইলেই তো ছোট হয়ে যায়! :) :) :P :P

এই রাত বিরেতে ধুর ধার কইরো না তো!! মানুষ ঘুমাচ্ছে শান্তি করে, জেগে উঠে মাইর লাগায় দিতে পারে। :P :P

২১| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৩:১৬

নীরব 009 বলেছেন:
পড়সি |-)

রাত ১:৫৩ থেকে রাত ৩:১৪ B:-) B:-) :|| :|| :|| বুঝছেন, কত সময় নষ্ট হল আপনার পোস্ট পড়তে গিয়া। X( X( X( কাউয়া আপনারে ঠিকই করসিল। ঐ কাউয়ারে প্লাস আর কাউয়ারে মরিচ খাওয়ানের লিগা আপনারে মাইনাচ। ;) B-)





















































ভাল লাগা তো দিসিই। পোস্টে =p~ =p~ =p~ =p~

০৬ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:২৮

ত্রিনিত্রি বলেছেন: :-/ :-/ :-/ :-/ আগে বলো এই পোস্টের মাঝে তুমি তাইলে আরো কয়টা পোস্ট পড়ছো!! এত সময় লাগার কারন কি? লিখতেই তো আমার এত সময় লাগে নাই!

কাউয়ারে মরিচ খাওয়ানো ঠিক হয় নাইরে ভাই, আর কুনো দিন খাওয়াই নাই! :|| :||

ধইন্যা ধইন্যা!

২২| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ ভোর ৫:০২

চশমখোর বলেছেন: কাউয়া কাহিনী পড়ে বিয়াফক মজাক ফাইলাম। =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

সবশেষে উপকথা ভালো লাগলো। :)

শুভকামনা। :)

০৬ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:৩০

ত্রিনিত্রি বলেছেন: হু উপকথা আমারো ভীষন প্রিয়। ব্লগে যেটা পাই সেটাই দৌড়ে পড়ে ফেলি!!

অনেক ধন্যবাদ।

২৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ ভোর ৫:০৩

লাবণ্য ও মেঘমালা বলেছেন: প্রথম অংশটা পড়ে ভাব্লাম যাক একজন অন্তত পাওয়া গেল হলে থেকেও যার কাকের সাথে দোস্তি আছে, পরে দেখি কাহিনি উল্টা।
আমাদের হলের সামনের রাস্তায় তো পিচ কালার দেখা যেত না, সাদা হয়ে থাকত =p~
উপকথা ভালো লাগলো। কানাডার কাক বোধ হয় আসলেই ভালো। এখনো যন্ত্রণা করতে দেখলাম না :P

০৬ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:৩১

ত্রিনিত্রি বলেছেন: আপু কাকের সাথে দোস্তি আছে মানে, ঐ খাতির টুকু আল্লাহর ইচ্ছায় দেয়। কিন্তু তাড়া করার সময় ঠিকই করে। :( :(

হু কানাডার কাক মশাই কে পিলাচ!!

অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।

২৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ ভোর ৫:৩৫

কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: সিলেটের মানুষেরাও মাই ডিয়ার টাইপ :) :D

"তাদের ধারণা আমি যেরকম ফাজিল, এসব বানিয়ে বলতেই পারি।"


আপনি যে কি রকম তা আপনার লেখা পড়লেই বুঝা যায়। :P

ভাল লাগলো

০৬ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:৩৩

ত্রিনিত্রি বলেছেন: সেটাই!! দেখছেন, এক আপ্নেই আমারে ভালু মানুষ বলে বুঝতে পারলেন। এখনি এই কমেন্ট আমি সবাই রে দেখাবো। হাহাহাহা। :P :P :P :P :P B-) B-) B-)

হু, সিলেট ভালো জায়গা। আমার প্রিয়!

অনেক ধন্যবাদ।

২৫| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ৮:২৮

মে ঘ দূ ত বলেছেন: বড় লেখা হলেও বরাবরের মতোই পড়া শেষে হাসি লেগে ছিল মুখে। ইচ্ছে করছিল বলি, এমন করে আরো পশুপাখি ত্রিনিত্রির সঙ্গী সাথী হোক, তাইলে এমন আরো মজার মজার লেখা পড়তে পাই। আচ্ছা বলেই ফেলি :P

উপকথাটা ভালো লাগলো :-)

ইয়ে মানে "ইয়ে" শব্দটা অনেক ভালো পেলাম :P :P হাহাহা। আচ্ছা আপনার বন্ধুরা আপনার এই লেখাগুলো পড়ে না? পড়ে তারা আপনাকে কিরকম দৌড়ানি দেয় দেখার ইচ্ছে করছে খুব :P

পাখি আমার মাথার চুলে ধরে টান দেওয়ার কাহিনীও আছে :#) । ঠিক মনে করতে পারছিনা কবুতর নাকি কাক ছিল। এখনো কোন পাখিকে আমার মাথার উপর দিয়ে যেতে দেখলে আপনাতেই মাথার উপর হাত চলে যায়। :-*

একটা ছবি দিলাম -

০৬ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:৩৭

ত্রিনিত্রি বলেছেন: আই হায়!!! ছবির পিচ্চি কি বেকুব নাকি! আমি তো গাছের নিয়ে হা করা দূরে থাক, ছাতা ছাড়া দাঁড়ানোরই সাহস পাইনা! :P :P :P সেই রকম মজা পাইলাম!!!

আসলে আমি যে ব্লগ লিখি খুব বেশী মানুষ জানে না, আমি কাউকে বলি না তো। নিজের জীবনের তো মায়া আছে, নাকি বলেন? :) :) :) তবে আমার দোস্তরা ভালো, এই রকম দৌড়ানি মার্কা একটা লেখা একবার ছুটির দিকে একেবারে সবার নাম সহ ছাপা হয়েছিলো, কেউ আমারে কিছু কয় নাই!! :) :) :) :)

পাখি চুল টান দেয়, বিশ্বাস করলাম। কারন কাক না, একটা ম্যাকাও পাখিকে থাইল্যান্ডের বার্ড পার্কে আমি নিজের চোখে দেখছি একটা ছেলের বাহারী খাড়া চুল নখ দিয়ে টান দিতে! B:-) B:-) পাখিরা অনেক দুষ্টুমি জানে। :)

অনেক ধইন্যা পড়ার জন্য।

২৬| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ৮:৫৭

বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: কাক যে সত্যি আক্রমন করে এটা আমিও দেখেছি মানে আমার কাছেও প্রমান আছে। আমার পিচ্চি ভাই। ওর পড়ার টেবিলের সাথেই ছিল আম গাছ যেখানে নিয়মিত কাকের বাসা থাকত আর তার ডিম কিংবা বাচ্চা। জানালার কাছে কাউকে দেখলেই কাক তার গলায় যত জোর আছে তাই দিয়ে চিৎকার চেচামেচি করে বাড়ি মাথায় তুলত/। এটা ছিল প্রতিদিন। আমরা বারান্দায় বা জানালার কাছে যাওয়া ছেরেই দিয়েছিলাম। কিন্তু ভাই তো পড়তে বসে আর শুরু হয় কা কা কা করে কাকের প্রতিবাদ। আমার ভাই এরকম ক্রমাগত কা কা তে টিকতে না পেরে , কাক কা কা কোরলেই লাঠি দিয়ে গাছে বাড়ি দিয়ে দিত। ব্যাস আর যায় কই! বনে গেল কাকের চির শত্রু । মাঠে বা রাস্তায় বারান্দায় দেখলেই হয়েছে কাছা কাছি যেই কাকই থাকুক না কেন ঝাপ দিয়ে যাবে ওর উপর দিয়ে।
একবার আমি ভাই কে নিয়ে কোথায় যেন যাচ্ছি। আকাশ ফাকা! হঠাৎ কথা নাই বার্তা নেই কোথা থেকে এক কাক ডাইভ দিয়ে ভাইয়ের মাথার উপর দিয়ে চলে গেল। ভাইয়া কিভাবে যেন বুঝে যেয়ে মাথা নীচু করে ফেলছিল। আমি তো অবাক! এর পর কাহিনী শুনলাম যে কাক তাকে নিয়মিত এটাক করে :P

০৬ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:৪০

ত্রিনিত্রি বলেছেন: :-* :-*হায় হায় বলেন কি! আপনার পিচ্চি ভাই তো গ্রেট ডেঞ্জারে আছে। তাকে অবিলম্বে শান্তি চুক্তিতে যেতে বলেন! নতুবা কাক কিন্তু সেজে গুজে কোথাও বাইরে যাচ্ছেন, সেটার সাড়ে দেড়টা বাজাতে একেবারে নাম্বার ওয়ান! দেখেন ভাত নুডুলস খাওয়ায় কাক গুলি কে বশে আনতে পারেন নাকি। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা বলে যে কাক আলুর তৈরী জিনিস খাইতে ভালু পায়। :) :)

তারপরেও কাক ভালো! প্রকৃতির বন্ধু কাক নামে ছোট বেলায় প্যারাগ্রাফ লিখতাম! হাহাহা।

২৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ৮:৫৮

জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
তোমার কাক বিরাম্বনা পড়ে হাসতে হাসতে শেষ হয়ে গেলাম। লিখতে পারো বেশ গুছিয়ে :)
++++++++

কানাডার কাকের গল্পটাও ভালো লাগলো।

০৬ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:৪৩

ত্রিনিত্রি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জিসান ভাই। কিন্তু আপনাদের কাউকে কখনো কাক আক্রমন করেনি, বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে। আমি ভাবছিলাম সবাইকেই কম বেশী আক্রমন করে! :||

২৮| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ১০:৫২

মেঘ_বৃষ্টি বলেছেন: একটা কাক ঢাকা থেকে সিলেটে যাচ্ছিল কা কা কা কা করতে করতে। কিণ্তু ঢাকায় ফিরবার সময় সে ডাকতে লাগল খা খা খা।

০৬ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:৪৪

ত্রিনিত্রি বলেছেন: হাহাহা, তারপরেও এম্নে বলা ঠিক না কিন্তুক। :P

২৯| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ১০:৫৬

নীরব 009 বলেছেন: কাউয়ার জন্য মারনাস্ত্র কি জানেন? বাটুল। কাউয়া যেখানেই থাক না কেন, খালি আপনার হাতে বাটুল দেখলেই হইসে!!!!!!!!!!! আপনার ত্রিসীমানায় আর থাকবে না। আফসুস বাটুল দিয়া একটা কাউয়াউ মারতে পারলাম না। :(( :(( :(( X(


রিপ্লাই দেয় না কেন? X( X(

০৬ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:৪৭

ত্রিনিত্রি বলেছেন: রিপ্লাই দিব কেম্নে?? তখন তো গেলাম কা কা করতে করতে ঘুমায়ে। আর সকালে উঠে যে ধুন্ধুমার কান্ড লাগছে সেটা আর না বলি। :(( :((

ইয়ে, বাটুল জিনিস টা কি বলো তো? :|| :|| বাটুল তো চিনি না।

৩০| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ১১:০০

নীরব 009 বলেছেন: মেঘ_বৃষ্টি বলেছেন: একটা কাক ঢাকা থেকে সিলেটে যাচ্ছিল কা কা কা কা করতে করতে। কিণ্তু ঢাকায় ফিরবার সময় সে ডাকতে লাগল খা খা খা।


=p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~


ঠিক বলেছেন। সিলেটে ক অক্ষর খ হয়ে যায়।

০৬ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:৪৯

ত্রিনিত্রি বলেছেন: :P :P :P

৩১| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:৪৬

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: ঐ জন্যই তো যোগ দিতে বলছি!! পশু পাখিদেরও তো বিনোদন দরকার আছে নাকি? আপনার চেয়ে ভাল বিনোদনের ব্যপার আর কি হবে তারে কাছে :P :P

০৬ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:৫৪

ত্রিনিত্রি বলেছেন: /:) /:)কি বলেন!!! আপ্নে কি আমাকে বাঘের ঘরে মাথা ঢুকাইতে বলতেছেন এইটা জেনেও যে বাঘটা জ্যান্ত? :P :P

ভাই, আমি জীবনে এক কুকুর ছাড়া আশে পাশের সব পশু প্রানীর তাড়া খাইছি। আমি অবশ্যই কোন পশু পাখির ধারে কাছে নাই!!

৩২| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:৫৬

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: ধুস! সামু এত্ত স্লো। দুবার চলে এসেছে। একটা মুছে দিয়েন আপু

০৬ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:০০

ত্রিনিত্রি বলেছেন: দিয়েছি, আমি অবশ্য বলতে হয় না, নিজেই মুছে দেই যদি বার বার আসে। :)

৩৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:৫৮

বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: বাটুল জিনিসিটা কি! :|

০৬ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:০১

ত্রিনিত্রি বলেছেন: কবি নীরব, আপনার উত্তরের প্রতিক্ষায় এখন বাবুনি আপুও আমার সাথে যোগ দিলেন! :)

৩৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:১৭

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: কাক দিনের আলো এনে দিল কি চমৎকার!

ভিলেন কাকগুলারে মাইনাস। :-B

০৬ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:২৪

ত্রিনিত্রি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু। :)

৩৫| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৫৬

মাইশাআক্তার বলেছেন: কাকগুলা বদের হাড্ডি হয়, ছোটবেলা কত সিংগাড়া যে ছিনতাই করছে X((

তবে ইয়ে করে নাই কখনও।


কানাডায় তো ঠান্ডা বেশি তাই কাকগুলাও ভাল। অথবা ঠান্ডার কারনে বদগিরি করতে পারে না :|

০৬ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:১৫

ত্রিনিত্রি বলেছেন: আপনিও কানাডায় থাকেন কি? আহা বেচারা কাক!

আমার চপ ছিনতাই করছে অনেকবার। সিঙ্গারা কম খেতুম! :P :P

অনেক ধন্যবাদ।

৩৬| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:০৬

নীরব 009 বলেছেন: ফেবুতে চ্যাট করতেসিলাম। বইলেন না আবার, কার লগে? :P :P :P কইতে পারমু না।


সকালে কি পিকেটিং এ বাইর হইসিলেন? :-B B-)) এখন আপু কৈ? ১৪ শিকের ভেতর? :P =p~ =p~

ভাবসি আপনে যে ত্যাদোর, বাটুল চিনবেন তাই বর্ণনা লিখে পরে মুছে দিসি। :( বাটুল হইল গিয়া গাছের ভি আকৃতির একটা ডাল যার দুই প্রান্তে রাবার ব্যান্ড বাইন্ধা ব্যান্ডের মাঝখানে ছোট চামড়া লাগানো হয়। ঐ চামড়ায় গুলি মানে কাদা মাটি ছোট ছোট গোল করে রোদে শুকাইয়া শক্ত মার্বেলের মতো জিনিস অথবা ছোট ইটের টুকরা নিয়া বা হাতে বাটুলের ভি আকৃতির নিচে ধইরা ডান (ক্ষেত্র বিশেষে, আপনি বাম হাতি না আমাদের মতো? এই হাতি আবার ওয়াইল্ড লাইফ না) হাত দিয়া ঐ চামড়ার মইধ্যের গুলি ধইরা শিকার ঠিক কইরা এইসা টান দিবেন যেন কল্লা ফতে।

:( :( |-) |-) |-) |-)

না বুঝলে আমার কিছু করার নাই। বুঝলে কন দেখি ঐ বাটুলরে আপনারা কি নামে ডাকেন?

০৬ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:২০

ত্রিনিত্রি বলেছেন: এইডারে বাটুল কয়?? আমরা তো গুলতি বলি!!!! :|| :|| হেহ, গুলতি আবার চিনবো না? :P :P অবশ্য আমার হাতের টিপ এক্কেরে যাচ্ছে তাই। এই জনমে কোন কেল্লা ফতে করতে পারিনাই!!! :( :(

অফটপিকঃ কার লগে চ্যাট করো ফেবুতে? ;) ;) ঝাতি ঝানতে চায়!!!

৩৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:২৩

মাইশাআক্তার বলেছেন: কানডায় থাকি নাতো আমি। থাকলে ভাল হইতো।

০৬ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:২৯

ত্রিনিত্রি বলেছেন: না থেকে ভালোই হয়েছে। এত ঠান্ডা!!! :)

৩৮| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:৫৯

ভূকণ্যা বলেছেন: আমার পিচ্চি গুলারে শুনাবো! অরা খুব মজা পাবে! এত গল্প শুনতে চায় যে আমার ভান্ডার প্রায় খালি!! :) :((

০৬ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১১

ত্রিনিত্রি বলেছেন: অনেক অনেক ভালো লাগলো আপু আপনার কমেন্ট পড়ে! :)

৩৯| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৫:৫৪

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
আমাদের একটা বন্ধু আছে, ইয়ামিন।
কাক গুলো নিয়মিতই তাকে টার্গেট করে।
তার মাথায় কতো যে কাক আদর দিলো, ইয়ত্তা নেই :)
এখনো সে বেরুলে উপরে বিদ্যুত লাইন আছে কিনা দেখে চলে!

০৬ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৫

ত্রিনিত্রি বলেছেন: আপনার বন্ধুর জন্য অনেক সমবেদনা রইলো। :P :P :P একবার কাকেদের টার্গেটে পরিণত হলে খবর আছে!!!

পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৪০| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৪

বোকা ছেলে বলেছেন: কাকরাইলের কানাই কর্মকারের কনিষ্ঠা কন্যা কাকলী কর্মকার, কপাল কুঞ্চিত করিয়া, কাকা কেদার কর্মকারকে কানে কানে কহিলো, কাকা কুঞ্জে কৃষ্ণ-কালো কোকিল কাকুতি করিতে করিতে কুহু কুহু করিলেও কাকরাইলের কালো কাক, কোকাইতে-কোকাইতে কোন কারণে কা-কা করে? কোন কালহইতে কাকেরা কা-কা করিয়া কাকে কাকা কহিতেছে? কাকেদের কাকা কে? কেদার কাকা কহিলেন- কন্যা, কপাল কুঞ্চিত করিতেছো কেনো? কোকিল কুহু কুহু করিলেও কাক কা-কা করিবেই, কেনোনা কা-কা করাই কাকের কাজ, কাজেই কাক কা-কা করে। কাকের কপালে কা-কা করাই কঠিন কর্তব্য। কাকেদের কাকা কোনো কালেই কেহনা। (কপি পেস্টু মারিলাম :P )

কাকের উপকথন ভালো হইছে।

০৬ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪০

ত্রিনিত্রি বলেছেন: আমিও পড়ছি এইটা!!! ব্লগার পাগলা জগাই এর ব্লগে ছিলো না? :) :) :)

৪১| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১১

নীরব 009 বলেছেন: :P :P :P :P X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X(

০৬ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪১

ত্রিনিত্রি বলেছেন: B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) /:) /:) /:) /:) /:) /:) /:) /:) #:-S #:-S #:-S #:-S #:-S #:-S #:-S #:-S :|| :|| :|| :|| :| :| :| :| :| :| :| :| :-* :-* :-* :-* :-* :-* :-* :-* :-< :-< :-< :-< :-< :-< :-< |-) |-) |-) |-) |-) |-) |-) |-)

৪২| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:২৯

জুল ভার্ন বলেছেন: চমতকার কাক উপখ্যান!

তা দিনাজপুরের কাক ভালোর সনদ প্রাপ্তির যোগ্যতা একটু জানতে ইচছা করে। ওরা কি ডক্টরেট ডক্টরেট ডিগ্রীধারী। ওদের ডিগ্রী কি তেজারতী, নাকি খয়রাত প্রাপ্ত!

১৭ নম্বর ভালো লাগলো।

০৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:৩৪

ত্রিনিত্রি বলেছেন: একটি চার বৎসরের বালিকার সার্টিফিকেট!! বালিকা কাককে ভাত দিতো, ওরা ঝামেলা না করে খেয়ে চলে যেতো। একারনে ওরা ভালো! :) :) :) ডিগ্রীর কারবার নাই!

অনেক ধন্যবাদ জুল ভার্ণ ভাই। আপনার নাগরিক যন্ত্রণা কাক পড়েছি। ভালো লেগেছে।

৪৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:৪১

আর.এইচ.সুমন বলেছেন: কাক আমার একটি প্রিয় পাখি :)

কাক পোস্ট ভাল লাগলো :)

০৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:৫৮

ত্রিনিত্রি বলেছেন: কাক আপনার সত্যি প্রিয় পাখি? ডাকটা মাঝে মাঝে মাথা ধরায় না? :-*

এই প্রথম শুনলাম কাক প্রিয়, আপনাকে অভিনন্দন।

অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৪৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:৪১

আহমেদ আরিফ বলেছেন: বিলাই পর্বই বেশী ভাল লাগছে :)

০৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:০০

ত্রিনিত্রি বলেছেন: বিড়াল ছিলো সর্বক্ষণের সঙ্গী, সুতরাং গল্প ও বেশী। কাকের সাথে পালা পরতো কম, তাই গল্পও কম।

অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।

৪৫| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:৪৬

নিশাচর ভবঘুরে বলেছেন:
আপনার পোষ্ট দেখে এই কাকটা চরম মাইন্ড খাইছে। পাথর লইয়া আসিতেছে...............
(সকাল বেলার কাক)

০৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:১০

ত্রিনিত্রি বলেছেন: আহা, আপনি বুঝতে পারেন নি, কাকটা আমাকে উপহার দিবে ঐটা। পাথর কই? আমি তো ফুল দেখি। :P :P

ধন্যবাদ পড়ার জন্য।

৪৬| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:০৩

আর.এইচ.সুমন বলেছেন: সত্যিই প্রিয় পাখি ,, আমি মোটেও ফান করছি না সিরিয়াসলি বলছি :)

আমার রুমের জানালার পাশের নারিকেল গাছে কিছুদিন আগে দুটা কাক তাদের বাচ্চা পালন করলো .. । আমি সেটার একনিষ্ঠ দর্শক ছিলাম অনেক দিন ধরে.. তবে ক্যামেরার অভাবে তখন ছবি তুলতে পারিনি ,,,,

তবে এবার ওদের ছবি তুলে রাখবোই ইনশাল্লাহ :)

০৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:১২

ত্রিনিত্রি বলেছেন: ছবি তুলতে পারলে অবশ্যই শেয়ার করবেন!! রেজোয়ানা আপুর কবুতরের পোস্টের পরে কিউট পাখীর বাচ্চার কোন পোস্ট আর পড়িনাই। :)

কিন্তু কাক আমার ঠিক পছন্দ হয় না ঐ একটা কারনে। মাঝে মাঝে এত ডাকাডাকি করে যে মাথা ধরে যায়। আর যে মানুষ জীবনে এত বার কাকের তাড়া খেয়েছে, সে আর কি করবে বলেন! :| :|

৪৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:১৪

আর.এইচ.সুমন বলেছেন: :) :) তা অবশ্য ঠিক ,, মাঝে মাঝে আমারও যে বিরক্ত লাগে তা না ,,, তবে কাক কেন জানি বেশ ভালই লাগে আমার কাছে :)

হ্যা এবার চেষ্টা করবো তুলতে ...!!

০৭ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:২৬

ত্রিনিত্রি বলেছেন: অপেক্ষায় রইলাম! :)

৪৮| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৩১

নিরুদ্দেশ বলেছেন: কাক-কথন বেশ লাগলো...:)

০৭ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:২৮

ত্রিনিত্রি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ! আপনার প্রোপিক টি অসাধারন।

৪৯| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৩৩

শাহরিয়ার কবির ড্যানি বলেছেন: ঢাকা কলেজে পড়ার সময় ক্লাস করতাম না,
কলেজের খেলাঘর এ দাবা খেলতাম, আর কাক গুলারে ঝাল মুড়ি খাওয়াইতাম,
আহ কত শান্তির জীবন ছিলো তখন

০৭ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৩০

ত্রিনিত্রি বলেছেন: আহা, আসলেই কতই না শান্তির জীবন ছিলো!! নষ্টালজিক হয়ে গেলাম!

৫০| ০৭ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৫০

অদৃশ্য সত্তার বাক্যালাপ বলেছেন: ভাল লাগল কাকাশি গল্প।কাক গুলোর গল্প শুনতে গিয়ে অনেক স্মৃতিই মনে পড়ে গেল।

০৭ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৪১

ত্রিনিত্রি বলেছেন: কাকাশি গল্প? :) অনেক ধন্যবাদ আপু।

৫১| ০৭ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১:১৩

িনদাল বলেছেন:






























০৭ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৪২

ত্রিনিত্রি বলেছেন: ছবিগুলি সব আপনার তোলা নাকি? চমৎকার হয়েছে কাকের ফুটকগ্রাফি!

৫২| ০৭ ই জুলাই, ২০১১ রাত ২:২৯

সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: কাকাশি কাহিনী আপু তুমি কই ??

০৭ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৪৩

ত্রিনিত্রি বলেছেন: (মাথা চুলকানোর ইমো) আমি ? এই তো! নাকি অদৃশ্য আপু?

৫৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:৫৬

সরলতা বলেছেন: চমৎকার লাগল আপু। কাক নিয়ে আমার ও অনেক বিশাল বিশাল ঘটনা আছে। তবে কাক যে আক্রমণ করে এই ব্যাপারে আমি সিউর।

আমি আমাদের বাসার পাশের গাছে এক কাককে নিয়মিত খাবার দিতাম। একদিন দেখি আমাদের বাসার সানসেটে ময়লা,হাড্ডি-গুড্ডি এইসব রাখা। তো এইটা দেখে আমার ভাইয়া বলসিল,কাক ও মনে হয় কৃতজ্ঞতা স্বরুপ তোমাকে খাবার গিফট করেছে। কৃতজ্ঞ কাক! :| :|

০৭ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৪৫

ত্রিনিত্রি বলেছেন: ভালু তো! ঐ হাড্ডি গুড্ডি ভালো করে পড়লে ফার্স্ট প্রফ ডিঙ্গানো কুনো ব্যাপার না। :P :P :P

কাক একটু হিংস্র আচরন করে মনে হয়। আর কেন যেন আমার মনে হয় যে ওরা টার্গেট করতে পারে।

৫৪| ০৭ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৫

রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: জটিল কাউয়া কাহিনী লিখছেন। কাউয়ার টয়লেট হিসাবে ব্যবহৃত হওয়ার সৌভাগ্য এই অভাগার হইয়াছে। জঙ্গি বিমান হিসাবে কাউয়া অনবদ্য। উড়ন্ত কাউয়ারে তাক কৈরা সুরকি বা খোয়া ঢিলাইবেন, মিসাইল ফাকি দেওয়ার মত ৯০ ডিগ্রি বাক মাইরা সুরকি ফাকি দিব। আমাগোর ডাব গাছের কাউয়ার দলরে প্রচুর ঢিলাইছি। হারামজাদারা কা কা করতে করতে কান ঝালাপালা কৈরা ফালাইত।

০৭ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫০

ত্রিনিত্রি বলেছেন: ভাই, এই পোস্টে আপনার মত মজার কমেন্ট আর নাই! মন মেজাজ খারাপ থাকা সত্বেও হেসে ফেললাম। :)

তবে ঠিক বলেছেন, জঙ্গি বিমান হিসেবে কাক অনবদ্য!! :P :P

অনেক ধন্যবাদ।

৫৫| ০৭ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৭

স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো... বলেছেন: উপকথাটা কানাডার কোন অঞ্চলের? একদম উত্তর মেরুর দিকের নাকি? আমিতো জানতাম কানাডায় দিন রাত দুইটাই হয় প্রতিদিন।

গল্পটা সুন্দর। তবে কাকের আক্রমনগুলা ঠিকঠাকমত হয়নাই। আরেকটু তীব্র আক্রমন চালাইতে পারতো। :D :D

০৭ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:২১

ত্রিনিত্রি বলেছেন: জ্বী, আমিও তাই জানতাম। এই জন্য এই উপকথাটা অনুবাদ করার আগে একটু উইকি আর গুগল মামুরে জ্বালাইলাম। তা ইয়াহু অ্যান্সারে পেলাম, যে ইনুইট রা যে অঞ্চলে থাকে, উত্তরের আর্কটিক অঞ্চল, সেখানে সত্যি ৬ মাস দিন আর ৬ মাস রাত। :) কাক কিন্তু ভালো কাজ করেছে!

:-/ :-/ :-/ আপনি কি চান যে আমি কাউয়ার আক্রমনের শিকার হয়ে খবর হই?? এই রকম বেইজ্জতি হইতো তাইলে! :-P :-P

৫৬| ০৭ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:১৪

পুচকে ফড়িং বলেছেন:
কাউয়ায় কখনও আমারে ভালা পায়না। কতবার যে টার্গেট হিট করছে.... :(
আর কাক আক্রমন করে সত্যিই। পোস্টে +++++

০৭ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:২৪

ত্রিনিত্রি বলেছেন: হিহিহি, পুচকে ফড়িং যে! এই জন্য কাউয়া শুধু আক্রমন করতে চায়! :) :)

ভাই, ব্লগে এই লেখা লেখে আমি খুশী। অনেকেই সহমত জানিয়েছে। অথচ আমি যখন প্রথম আমার বন্ধুদের বললাম যে কাক আক্রমন করেছে, কি হাসাহাসিটাই না করেছিলো! :-*

৫৭| ০৭ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৫৩

আধাঁরি অপ্সরা বলেছেন: আপু খুব মজা পেলাম তোমার কাকা কাহিনী শুনে!!
তবে রাগ হল কাকের কবলে পড়া এক দিনের কথা চিন্তা করে! :(( :((

উপকথা টা ভীষণ ভালো লাগল!
শুভকামনা! :)

০৯ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:০৭

ত্রিনিত্রি বলেছেন: কাকের কবলে পড়ে কি হয়েছিলো আপু?? ঝাতি ঝানতে চায়! ;) ;) ;)

অনেক ধন্যবাদ।

৫৮| ০৯ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ১০:০৬

কথক পলাশ বলেছেন: একবার চা খাচ্ছিলাম টিএসসির সামনে। একটা কাকের এমনই এইম, সোজা কাপের ভেতরে...। আপেক্ষিক সুত্রের সত্যতা প্রমাণ করতে সেদিন চায়ের কাপে চায়ের পরিমান কিছুটা বেড়ে গিয়েছিলো।

:-& :-& :-&

"সিলেটের কাক মাইডিয়ার টাইপ" =p~ =p~ =p~
একমত।

০৯ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:১২

ত্রিনিত্রি বলেছেন: ;) ;) ;) শ্যুটিং এ কাউয়াগুলারে পাঠাইলেই কিন্তুক দেশের নাম অনেক উজ্জ্বল হইতো!

=p~ =p~ =p~

৫৯| ১২ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ১০:৩৩

রেজোওয়ানা বলেছেন: শ্রী কাকেশ্বর কুচকুচে তো তোমারে ভালই পেইন দিয়েছে দেখছি :)

১২ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:১৪

ত্রিনিত্রি বলেছেন: তা আর বলতে!! :(

৬০| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৩:০৩

পাহাড়ের কান্না বলেছেন: কাউয়া X( X( X( আমার জীবনের প্রথম ও প্রধান শত্রু। আমি কাউয়ারে কানা চোক্ষেও দেখতে পারিনা।

দেখেন কি কারণে দেখতে পারিনা।

তবে আমি কিন্তু বিশ্বাস করছি। কারণ কাউয়া এখনো আমারে হামলা করে। আমি যেমন কাউয়া দেখতে পারিনা কাউয়াও আমারে দেখতে পারেনা।

তবে নিচের গপ্পো। :|| কাউয়া আনছে আলো তাইলেই হইছে :||

১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:১১

ত্রিনিত্রি বলেছেন: কাউয়া রে আচ্ছেদ্দা কইরেন না রে ভাই! আবার কিন্তুক আপনার পিছে পড়বে! :P :P :P

আপ্নের কাউয়া কাহিনী বড়ই ভয়ংকর। আল্লাহ বাঁচাইছে আমার উপ্রে কখনো এত চেতে নাই!

৬১| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৩১

জোম্বি বলেছেন: কাউয়ারে দেখতাম পারি না। আমার কত্ত মুরগির বাচ্চা ছিনাইয়া নিয়া গেছে X((

ছোটবেলায় শখ করে মুরগি পালতাম। মুরগি ডিম পারতো আর আমি মাকে বলতাম এটা দিয়ে আমি বাচ্চা ফোটাবো!!! মা আমার কথায় হাসতো। অনেক গুলো বাচ্চা হয়েছিল, কি সুন্দর বাচ্চাগুলো। বাইরে খাচার ভিতরে নিয়ে রাখলাম। ওমা হটাৎ দেখি অনেক গুলো কাক এসে হামলে পড়লো খাচায়। খাচা উল্টায় ফেলে বাচ্চা নিয়ে চলে গেল!!! আমার চোখের সামনে ঘটল, আমি চিৎকার করে লাঠি নিয়ে মারতে গেলাম কিন্তু পারি নাই। এর পর ঠেকে কাক দেখলেই আমি ঠিল ছুড়তাম। এখনও সহ্য করতে পারি না।

১৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:১০

ত্রিনিত্রি বলেছেন: ভাই, আপনার তো করুন ইতিহাস! :( :( কাউয়ারে আপনি সহ্য করার কোন উপায়ই দেখতেছি না। অবশ্য কাউয়া খুবই দুষ্ট প্রাণী। ছোঁ মেরে বাচ্চা নিয়ে যায় শুনছি!

তবে কাককে ঢিল মারাতেও সমস্যা। পিছে পড়লে একদম জীবন শেষ! :-/

৬২| ১১ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৩৯

চানাচুর বলেছেন: এই পোস্টটা মিস করে গেছিলাম। একবার একটা কাক আমার হাত থেকে ঝাল মুড়ি কেড়ে নিয়ে গেছিল।:(

১২ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:১৪

ত্রিনিত্রি বলেছেন: কাক ছিনতাই এ সেরাম দক্ষ!!!! আধুনিক কালের অনেক ছিনতাই এর ধরনের মূল প্লান কিন্তু কাকের। :#) :#)

৬৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৪১

সরল মানুষ বলেছেন:
আপনার কাহিনী পড়ে মজা পেলাম B-)

বাসার ছাদের কর্নারে একটা নারিকেল গাছে একবার কাক বাচ্চা দিছিলো আর ঐ কর্নারটা ছিলো আমার আড্ডাখানা। বসে বসে বুদ্ধির গোড়ায় ধোয়া দিতাম B-) একদিন দাবড়ানি খাইয়া আর ধারেকাছে যাই নাই :(

আরেকদিন একটা মরা কাক পাইছিলাম বাসার সামনে। সব পুলাপান মিল্লা বাড়িতে আনছি কবর দেয়ার জন্য আর সেই মূহুর্তে কয়েকশ কাক আইসা হাজির। যে যেদিকে পারছি দৌড়াইয়া পালাইছি :-& পরদিন সকালে উইঠা দেখি কাক গুলো নাই আর মরা কাকটাকে কবর খুরে মাটি দিছিলাম :#> :#>

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৫৩

ত্রিনিত্রি বলেছেন: কাক বড়ই প্রতিহিংসাপরায়ণ। হয়ত ভাবছে আপনারাই কাকের হত্যাকারি। অল্পের উপর দিয়া পার পাইছেন! উপরের সবার কাহিনী গুলা দেখেন, সাধারনত কাক টার্গেট করলে দীর্ঘদিন মাথায় ঠোকর দেয়ার প্লানে থাকে! /:) /:) /:)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.