![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I who i am...is always me and mythoughts
আমাদের অর্থমন্ত্রী গুজব ছড়াতে বা ফালতু পেচাল পাড়তে যে সময়টা ব্যায় করেন সেটা যদি দেশের আভ্যন্তরীন উৎস হতে কিভাবে সংগ্রহ বাড়ানো যায় তা নিয়ে চিন্তা করতেন তবে জনগন এর কিছুটা হলেও উপকার হতো । প্রথমত সাংবাদিক -জনগন কেউই চিলের পিছনে পিছনে ছুটতো না কানের জন্য । ২য়ত - কোন উৎস খুজে পেলেও পেতে পারতেন । কিন্তু এগুলো নিয়ে আসলে উনাদের ভাবার চেয়ে রাজনীতির কুট নীতি কথা অনেক প্রিয় ও প্রয়োজনীয় ।
দেশের মোট বাজেটের ৫৫শতাংশের মতো আমাদের দেশের উৎস হতে মিটানো হয় আর বাদ বাকী বৈদেশিক সাহায্য আর ঋন । আর এই ঋনের দায় জনগনের উপর বর্তায়। রাজনীতির নেতা বা সরকারের উপর নয় । ৪১ বছরে আমরা দীন দীন ঋনের বোঝা বাড়িয়েছি কমাতে পারি নি । তারপর তো আছে অযথা খরচ । এক রাস্তার আইলেন্ড বার বার পরিবর্তন , এক রাস্তা করা আবার কেটে খুড়ে আবার করো । এডিপি নামে এমন প্রজেক্ট করা যা এক বছরে শেষ হবে না আর দরকার নেই এমন প্রজেক্ট ।
আপনি যদি শেযার কেনাবেচা করে খাকেন তবে অবশ্যই এজিএম এ যান আর এই এজিএম এ লভ্যাংশ ঘোষনা করে , অডিটর নিয়োগ থেকে অনেক কিচুই করা হয় কারন এদিন শেয়ারহোল্ডার রা থাকেন তাদের প্রক্সি ভোটে এগলো করা হয় । ঠিক একই প্রায় আমরা জনগন দেশের মালিক হলেও এজিএম স্বরুপ সাংসদ দিয়ে বাজেট সহ অনেক গুরুত্বপুর্ন নীতি নির্ধারন হয় । তবে বর্তমান সরকার বিগত বিএনপি সরকারের বিশাল মন্ত্রীবহর দেথে এক নতুন পদ্ধতির আশ্রয় নেন । জনগনের মন্তব্য ছাড়াই যুক্ত করে উপদেষ্টা পদ যারা মন্ত্রী পদমর্যাদা বা দার বেশী সুবিধা বেতন সবই ভোগ করেন । অখচ মন্ত্রী হতে হলে নিবাচিত হবার প্রয়োজনীতা রয়েছে । কিন্তু কে বোঝে এক পেচ । তবে এটা জানতে খুব ইছ্ছে ছিল সরকার এই দেশের খরচ বাড়ানো এবং জনগনের খরচ বাড়ানোর কাজে নিয়োজিত উপদেষ্টাদের কত কোটি খরচ করলেন যা আমাদের রাস্ট্রীয় খরচ বাড়ানোর সাথে সাখে অর্থনীতির টাকার মান কমিয়ে দিলেন । এদের কেউ হলমার্কৃ কেউবা বিদ্যৎ তেল এর দাম বাড়িয়েছেন । জনগনকে বাশ দেবার জন্য এরা উস্তাদ । এদের নিয়োগের সাংবিধানিক ভিত্তি কি ? নাকি সরকারের ইচ্চা ??
একটি দেশ একটি অর্থনীতি, একটি মূদ্রা ব্যবস্থা একটি সমাজ আর জনগন । দেশের অর্থনীতি হতে হবে জনগনের জন্য । তাই একটি দেশের আয় ব্যয় অবশ্যই কল্যানমুখী হতে হবে । রাস্ট্রের প্রয়োজনে জনগনের স্বার্থে রাস্ট্র ব্যবসা করবে, ব্যবসা প্রসারিত করবে জনগনের জন্য । ঘাটতি বাজেট কোন প্রকৃত নীতি হতে পারে না । উদ্দেশ্য র্পরনের জন্য ঘাটতি বাজেট একটি টুলস হিসাবে ব্যবহার করার কথা অথনীতির ভাষায় । তবে যুগের পর যুগ এই ঘাটতি বাজেট দেশকে দেউলিয়া করে দেয়, উদ্দেশ্য আবার আগের মতই থেকে যায় । যে স্ব রাজনীতিবিদ বা সুশীল বুদ্ধিজীবি বলে থাকেন সরকার ব্যবসা করতে পারে না তারা আসলে অর্থনীতি বুজেন না, জানে না নয়তো সরকারী সম্পদ ব্যক্তি খাতে নেয়ার পায়তারা করেন যেভাবে আমাদের কর্পোরেশনগুলো লুট করে নিয়েছে লুটেরা । দেশের আয় ব্যয় যদি সমান করা না যায় তবে কি ভবিষ্যত এক কালো অন্ধকারে থেকে যায় যা পরবর্তী প্রজন্মের হাতে দেয়া ছাড়া করনীয় কিছু নেই ।
দেশের অর্থমন্ত্রীদের মধ্যে এ নিয়ে কাজ করার মতো যারা ছিল তারা পরলোক আর যারা আছেন তারা তো ডাবগাছ । যেখানে গর্ভনর ডিজিটাল দেশে কষকের ব্যাংক একআউন্ট নিয়ে বছর পার করে দয়ে তারপর কষক এর ধান সরকার কেনে না ঘাটতি দিয়ে । সার বীজ পায় না কৃষক । ধানের মূল্য যা নির্ধারন করে সরকার তা খাদ্যের ঘাটতি মিটানোর জন্য আমাদানী করা চালের চেয়ে ১০/১২ টাকা কম অথচ সরকার তা কিনবে না কারন রাইস মিলার রা ব্যবসা করবে তাতে সরকারের আমলারা পকেটে কিছু যাবে আবার যখন বেশী দামে চাল আমদানী হবে তা থেকেউ পাবে । অথচ কষক কে প্রতি মনে দুইশ টাকা বেশী দিয়ে ভুর্তকি দিলে কি আর ঘাটতি হবে ?? কবিরা এসব নিয়ে নিরব ।
আর সরকারী আয় বাড়ানোর যে পদ্ধতি তা কিভাবে বাড়ানো যায় সেটা নিয়ে কোন অর্থমন্ত্রী কথা বলেন না কেন ?? ব্যয় না হয় না কমানো হলো তাই বলে আয় করা যাবে না কেন ??
পাঠকরা কেউ কি বলবেন একটি দুটো উপায় যা সরকারী আয় বাড়াবে নয়তো লোকসান কমাবে ..................
কেউ কি পারবেন ??
২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৫৮
পিয়ার আহসান বলেছেন: sorkari sodiccha na thakle, ami r apni mile desher aay barate parbo na. Sorkar nije khete aay baranor pokkhopati na, borong dhar kore o remittence er takay desher unnoyoner swopno dekhe. Ovvontorin ojosro khat ache, jekhan theke desher aay barano khub e somvob ebong loksan o komano somvob. sorkar segulo niye vabe, kintu somossa hocche, sorkarer kache jonogon mane shudhui nijer political supporter ra. Tai, desher unnoyone kono uddog e purno sofol hoy na.
৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৭
িট্রপ্ত বলেছেন: পিয়ার হাসান > সহমত আপনার কথায় কারন ইতিহাসের সবচেয়ে অযোগ্য সাংসদ আর মন্ত্রী দিয়ে দেশ চলছে এখন, তবে আমার একটি প্রশ্ন সমাধান পেলাম না তা হলো এই উপদেষ্টাদের নিয়োগ এর সাংবিধান এর ভিত্তি কি ? আমার অলপ বিদ্যায় বলে এটা আইন বহির্ভূত । কারন উপদেষ্টা নিয়োগ করা যায় পৃখক পৃখক কাজের ক্ষেত্রে কিন্তু এরা তো পুরা শাষনামল ধরে ধান্দা করে যাচ্ছে । দেশের কোন সংবিধান কি রাজনৈতিক সরকারকে এ ক্ষমতা দিয়েছে ।
আর দেশের আয় বাড়ানোর বিষটাও একমত না হয়ে পারছি না । তবে আমার মত সাধারনের দুঃখ একটাই তা হলো নেতার অভাব বোধ হয় আমাদের মুল কারন । কারন কেউ নেতা ভালো তো শাষন করতে জানে না আবার যে শাষন করতে জানে তার অনেক সমস্যা । সত্যি কথা কি মুজিব অনেক বড় নেতা ছিলেন তবে আন্দোলনে দেশ শাষন এবং উন্নয়নের জন্য নয়, আর একমাত্র মেজর জিয়ার কথাগুলোই ছিল অর্থনীতির উন্নয়নের কথা যা বই এর পাতায় দেখা যায় । আর এই কথাগুলো কোন নেতাই বললেন না , জানেন কিনা সন্দেহ রয়েছে ।
আমরা কতিপয় জনগন সবসময় আছি থাকব জাতির উন্নয়নের জন্য , শ্রম মেধা দিয়ে কিছু করার জন্য যেমন কিছু নেতা থাকবে বর্তমান সরকারের চামচাদের মতো যারা পা চেটে নিজের উধর পুর্তি করে যাবে । তাইতো জীবনের শেষ ভাগে মনে হয় এই দেশ আমার নয়, এই দেশ আমাদের নয় , বাচতে চাইলে, মানুষ হয়ে থাকতে চাইলে পালাও দেশ ছেড়ে । কারন দেশ এখন অন্যায়কারীী আর নীতিহীন কিছু ক্ষমতালোভীদের হাতে ................তাই তো পালাও যতদুর পার যেতে ।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৪৯
পিয়ার আহসান বলেছেন: amader montri gon auzoggo bolei prodhan montri desh chalabar jonno barti upodeshta niyog diyechen. Montri ra jodi zoggo o kajer hoten, tobe upodeshtar to kono proyjon nei.